SEBA Class 5 Environment Chapter 16 গ্রাম পঞ্চায়েত Question Answer in Bengali provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. is made for SEBA Board students. We ensure that You can completely trust this content. If you learn PDF from then you can Scroll Down and BUY PDF text book Solutions I hope You Can learn Better Knowledge.
SEBA Class 5 Environment Chapter 16 গ্রাম পঞ্চায়েত
Here we will provide you Bengali Medium SEBA Class 5 Environment Chapter 16 গ্রাম পঞ্চায়েত Textbook Question Answer absolutely free of cost. If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam.
গ্রাম পঞ্চায়েত
অনুশীলনী প্রশ্নোত্তর:
প্রশ্ন ১। উত্তর লেখো –
(ক) কে পঞ্চায়তরাজ ব্যবস্থার সমর্থন করেছিলেন ?
উত্তরঃ জাতির জনক মহাত্মা গান্ধি পঞ্চায়তরাজ ব্যবস্থার সমর্থন করেছিলেন।
(খ) গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট আসনের কত শতাংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত ?
উত্তরঃ ৩৩ শতাংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত।
(গ) ভোটাধিকার লাভ করার জন্য কত বছর বয়স হওয়া প্রয়োজন ?
উত্তরঃ ভোটাধিকার লাভ করার জন্য ১৮ বছর বয়স হওয়া প্রয়োজন ।
(ঘ) অসম পঞ্চায়তে আইন কোন খৃস্টাব্দে গ্রহণ করা হয় ?
উত্তরঃ অসম পঞ্চায়তে আইন ১৯৯৪ খৃস্টাব্দে গ্রহণ করা হয় ।
প্রশ্ন ২। শূন্যস্থান পূর্ণ করো –
(ক) গ্রাম সভার বৈঠক আহবান করার জন্য ___ দিনের পূর্বে সভার বিষয়ে প্রচার করতে হয় ।
উত্তরঃ ১৫ ।
(খ) পৌরনিগমের কার্যকাল____বছর।
উত্তরঃ ৫।
(গ) প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়তে এলাকাতে ____ টি আঞ্চলিক সমষ্টি থাকে ।
উত্তরঃ ১০ ।
(ঘ) গুয়াহাটি পৌরনিগম ____ খৃস্টাব্দে স্থাপন করা হয় ।
উত্তরঃ ১৯৭৪ ।
প্রশ্ন ৩। শুদ্ধ উত্তর বেছে বের করো ―
(ক) গ্রাম পঞ্চায়েতের কার্যকাল ৫ বছর/৬ বছর/৪ বছর ।
উত্তরঃ ৫ বছর।
(খ) পৌরসভা সদস্য বা সদস্যকে পৌরপতি/ কাউন্সিলর/কমিশনার বলা হয় ।
উত্তরঃ কমিশনার।
(গ) পৌরনিগমের সদস্য সংখ্যা ৩০ জন/ ২০ জন /সর্বোচ্চ ৬০ জন।
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬০ জন।
(ঘ) গ্রাম পঞ্চায়েতে গঠন করতে নিদির্ষ্ট এলাকায় ৬০০০ থেকে ৮০০০/৯০০০/১০০০০ পর্যন্ত জনসংখ্যা থাকা উচিত।
উত্তরঃ ১০০০০।
প্রশ্ন ৪। নিচের বাক্যগুলি থেকে অশুদ্ধ অংশ নিয়ে শুদ্ধ করে লেখো –
(ক) গ্রামের সব প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ এবং মহিলাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সভাই হচ্ছে গ্রাম সভা।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(খ) গ্রাম সভাকে ১০ টা ওয়ার্ডে ভাগ করা হয়।
উত্তরঃ অশুদ্ধ ।
(গ) গ্রাম পঞ্চায়তে হলো সভাপতি এবং সদস্য গণ নিয়ে গঠিত গ্রামের প্রশাসনিক সংঘঠন।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(ঘ) ১৮ বছর বয়স্ক সব লোকেই গ্রাম পঞ্চায়তের সদস্য ।
উত্তরঃ শুদ্ধ ।
প্রশ্ন ৫। গ্রাম পঞ্চায়তে কীভাবে গঠন করা হয় ?
উত্তরঃ গ্রাম পঞ্চায়তে এলাকাকে ১০ টি আঞ্চলিক সমষ্টিতে ভাগ করা হয়।প্রতিটি সমষ্টিকে ওয়ার্ড বলা হয় । প্রতিটি ওয়ার্ড বা সমষ্টির ভোটাররা তাদের সমষ্টি থেকে একজন করে সদস্য নির্বাচন করেন। গ্রাম সভার সদস্যরা নিজ নিজ সমষ্টি থেকে একজন করে সদস্য নির্বাচন করেন। গ্রাম সভার সদস্যরা নিজ নিজ সমষ্টির প্রতিনিধি নির্বাচন করে গ্রাম পঞ্চায়ত গঠন করেন।
প্রশ্ন ৬। গ্রাম পঞ্চায়েতর যে কোন তিনটি কার্য উল্লেখ করো ?
উত্তরঃ গ্রাম পঞ্চায়েতর তিনটি কার্য―
(ক) কৃষি সম্প্রসারণ, ক্ষুদ্র জলসিঞ্চন,সার্বজনীন গ্রন্থাগারের ব্যবস্থা করা।
(খ) সার্বজনীন রাস্তা এবং নালা-নর্দমা নির্মাণ করা,গ্রাম্য বাসস্থান,প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক শিক্ষার ব্যবস্থা।
(গ) পানীয় জল সরবরাহ, স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ ব্যবস্থা, বৃক্ষ রোপন এবং ভূমি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা।
প্রশ্ন ৭। নগর অঞ্চলের শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠান গুলো কী কী ?
উত্তরঃ নগর সমিতি, পৌরসভা ও পৌরণিগম।
প্রশ্ন ৮। গ্রাম সভার বৈঠকে গণপূর্তি ‘ফোরাম ‘ হওয়া বলতে কখন গণ্য করা হয় ?
উত্তরঃ গ্রাম সভার বৈঠকে মোট ভোটারের ১০ শতাংশ বা ১০০ জন মানুষ উপস্থিত হতে হবে। এই প্রয়োজনীয় সংখ্যক সদস্য উপস্থিত থাকলে সভা গণপূর্তি (কোরাম) হয়েছে বলে গণ্য করা হয়।
Unit | সূচীপত্র | Link |
পাঠ – ১ | আমাদের পরিবেশ | Ans |
পাঠ – ২ | পরিস্থিতি তন্ত্র | Ans |
পাঠ – ৩ | অসমের সংস্কৃতি | Ans |
পাঠ – ৪ | প্রাকৃতিক সম্পদ | Ans |
পাঠ – ৫ | সম্পদ সংরক্ষণ | Ans |
পাঠ – ৬ | আবহাওয়া | Ans |
পাঠ – ৭ | আহারের প্রয়োজনীয়তা | Ans |
পাঠ – ৮ | জীবনধারণ প্রণালী | Ans |
পাঠ – ৯ | আমাদের সামাজিক সমস্যা | Ans |
পাঠ – ১০ | পরিবেশ প্রদূষণ | Ans |
পাঠ – ১১ | যাতায়াত | Ans |
পাঠ – ১২ | উদ্যোগ | Ans |
পাঠ – ১৩ | দুর্যোগ | Ans |
পাঠ – ১৪ | স্বাধীনতা আন্দোলনে অসমের ভূমিকা | Ans |
পাঠ – ১৫ | আমাদের সংবিধান | Ans |
পাঠ – ১৬ | গ্রাম পঞ্চায়েত | Ans |
পাঠ – ১৭ | আমাদের দেশ ভারতবর্ষ | Ans |
পাঠ – ১৮ | আমাদের প্রতিবেশী রাজ্যসমূহ | Ans |
প্রশ্ন ৯। প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাকে ১০ টি আঞ্চলিক সমষ্টিতে ভাগ করে নেওয়ার কারণ কী ?
উত্তরঃ নির্বাচনের সুবিধার জন্য প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাকে ১০ টি আঞ্চলিক সমষ্টিতে ভাগ করে নেওয়া হয়।
ক্রিয়াকলাপ
● এই পাঠটির সাহায্য আমরা একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের শাসন ব্যবস্থা এসো জেনে নেই–
দিলখুস গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে ১৫ দিন পূর্বে একটি সভা অনুষ্ঠিত করার জন্য ঘোষণা হয়েছিল। বৃষ্টিপাত সত্বেও ঘোষণা মতো দিলখুস গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যালয় প্রাঙ্গণে আজ এই সভার আয়োজন করা হয়েছে। সকাল ১০ টায় পঞ্চায়ত সভাপতি, সম্পাদক এবং সদস্যরা সভায় উপস্থিত হলেন।তখন মাত্র ৩০ জন গ্রামবাসী সভায় উপস্থিত ছিলেন। কমসংখ্যক লোকের মধ্যে আলোচনা বা সিদ্ধান্ত গগ্রহণে অসুবিধা হবে তাই সভাপতির নির্দেশক্রমে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করা হল। ইতিমধ্যে বৃষ্টিপাত বন্ধ হল।তারপর প্রায় একশো জনের মতো গ্রামবাসী সভায় উপস্থিত হলেন।এদের মধ্যে কয়েকজন বিভিন্ন বিভাগ,বিত্তিও প্রতিষ্ঠান, সংগঠন ইত্যাদির সরকারি ও বেসরকারি আধিকারিক ছিলেন। সভা আরম্ভ হল। প্রথমে বিগত ৩ মাসের কাজের বিষয়ে আলোচনা করার পর সভাপতি বললেন―”আমাদের পঞ্চায়েতে বর্তমানে করণীয় অতি প্রয়োজনীয় কাজগুলো কী এবং কিভাবে করা হবে, সে বিষয়ে এখন আলোচনা হবে।” প্রথমে আলনি গ্রামের একজন সদস্য বললেন― আমাদের গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয় গৃহের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়। গ্রামের অধিকাংশ ছেলে-মেয়ে এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে, কাজেই গৃহটি অবিলম্বে সংস্কার করা প্রয়োজন।কয়েক জন সদস্য কথাটি সমর্থন করলেন। এবার দিলখুসের একজন মহিলা বললেন― আমাদের গ্রামে বিশুদ্ধ পানীয় জলের অভাবে। পরিস্কার এবং বিশুদ্ধ জলের অভাবে গত বছর কয়েকটি পরিবারের লোক ডায়েরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। সেজন্য অবিলম্বে পরিষ্কার এবং বিশুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা করতে হবে। কয়েকজন সদস্য প্রস্তাবটির সমর্থন করলেন। এভাবে বিভিন্ন সমস্যা বিষয়ে আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলেন যে ― খুব তাড়াতাড়িই আলনি গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গৃহসংস্কার কার্য করা হবে এবং দিলখুস গ্রামের পানীয় জল ব্যবস্থার কাজও শুরু হবে। সভাপতির নির্দেশক্রমে প্রস্তাব নেওয়া হয় যে― যেহেতু বর্তমান পঞ্চায়েতের হাতে পুঁজি কম আছে তাই সরকারের কাছে আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন করতে হবে। এই আবেদন পত্রটি লেখার জন্য কয়রকজন শিক্ষিত ব্যক্তিকে দায়িত্ব দিয়ে সভাপতি সেদিনের সভা সমাপ্ত বলে ঘোষণা করলেন।
প্রশ্ন ১ । সভার আলোচনার বিষয়ে কি বুঝলে তা নীচের প্রশ্ননুসারে উত্তর দাও–
(ক) নির্ধারিত সময়ের কতক্ষণ পর সভা অনুস্ঠিত হয়েছিল ?
উত্তরঃ ৩০ মিনিট পর।
(খ) সভায় কোন কোন সদস্য উপস্থিত ছিলেন ?
উত্তরঃ পঞ্চায়েতের সভাপতি, সম্পাদক এবং সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
(গ) সভায় কয়টি গ্রামের সদস্য উপস্থাপন করা হয়েছিল ?
উত্তরঃ দুইটি গ্রামের সদস্য।
(ঘ) সভায় আলোচিত সমস্যাগুলো কী কী ?
উত্তরঃ সভায় আলোচিত সমস্যাগুলো হলো-
(১) আলনি গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয় গৃহের শোচনীয় অবস্থা সম্পর্কে।
(২) দিলখুস গ্রামে বিশুদ্ধ পানীয় জলের সমস্যা সম্পর্কে।
(ঙ) গ্রাম সভার সভাপতি কোন ধরণের ব্যক্তিকে আবেদন পত্র লেখার দায়িত্ব দিয়েছিলেন ?
উত্তরঃ গ্রাম সভার সভাপতি কয়েকজন শিক্ষিত ব্যক্তিকে আবেদন পত্র লেখার দায়িত্ব দিয়েছিলেন ।
(চ) সভায় কে সভাপতিত্ব করেছিলেন ?
উত্তরঃ সভায় পঞ্চায়েত সভাপতি সভাপতিত্ব করেছিলেন ।
★ চিন্তা করে লেখো―
প্রশ্ন ২। গ্রাম পঞ্চায়েতর সদস্য সংখ্যা কত ?
উত্তরঃ এগারো।
প্রশ্ন ৩। গ্রামের মোট জনসংখ্যা থেকে ভোটারের সংখ্যা কম কেন ?
উত্তরঃ শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্করা ভোট দেওয়ার অধিকার লাভ করে । তাই গ্রামের মোট জনসংখ্যা থেকে ভোটারের সংখ্যা কম।
প্রশ্ন ৪। প্রতিটি গ্রামে একটি করে গ্রাম পঞ্চায়েত না থাকার কারণ কী ?
উত্তরঃ প্রতিটি গ্রামে পঞ্চায়েতে ৬০০০ থেকে ১০০০০ পর্যন্ত জনসংখ্যা থাকা উচিত।প্রতিটি গ্রামে এর থেকে কম জনসংখ্যা থাকায় প্রতিটি গ্রামে একটি করে গ্রাম পঞ্চায়েত থাকে না।
★ দলগতভাবে আলোচনা করে লেখো―
প্রশ্ন ৫। (ক) গ্রাম সভা আমাদের কেন প্রয়োজন ?
উত্তরঃ গ্রাম সভার মাধ্যমে গ্রামের জনসাধাররণকে পঞ্চায়েতর বিভিন্ন কাজে সরাসরি যোগদান করার সুবিধা দেওয়া হয়। জনসাধারণ সম্মিলিতভাবে মিলেমিশে গ্রামের ছুটো বড়ো সমস্যা সমাধান করার জন্য গ্রাম সভা এক উৎকৃষ্ট সভা। গ্রাম সভার মাধ্যমে গ্রামবাসীগণ গ্রামের উন্নয়নমূলক ব্যবস্থার বিষয়ে আলোচনা এবং সেই অনুসারে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারেন।এই সমস্ত কারণে আমাদের গ্রাম সভা প্রয়োজন।
(খ) তোমার গ্রাম/শহরের নাম লেখো ?
উত্তরঃ নিজ নিজ গ্রাম/শহরের নাম লিখতে হবে।
(গ) গ্রাম এবং শহরের মধ্যে পার্থক্য কী ?
উত্তরঃ গ্রামে অধিক সংখ্যক লোক বসবাস করে, অপরদিকে শহরে কম সংখ্যক লোক বসবাস করে।গ্রামের জনবসতি ঘনত্ব কম, অপরদিকে শহরের জনবসতি ঘনত্ব বেশি।
গ্রামের উন্নয়ন, শাসন ব্যবস্থা ইত্যাদি গ্রাম পঞ্চায়েত করে থাকে । কিন্তু শহরের উন্নয়ন ও শাসন ব্যবস্থা নগর সমিতি, পৌরসভা এবং পৌরণিগম করে থাকে।
প্রশ্ন ৬। নগর সমিতির সদস্যরা কী বলা হয় ?
উত্তরঃ নগর সমিতির সদস্যদের ওয়ার্ড কমিশনার বলা হয়।
প্রশ্ন ৭। পৌরসভা গঠন করতে হলে কত জনসংখ্যার প্রয়োজন ?
উত্তরঃ পৌরসভা গঠন করতে হলে ১০ হাজারের অধিক জনসংখ্যার প্রয়োজন ।
প্রশ্ন ৮। পৌরণিগমের প্রধানকে কী বলা হয় ?
উত্তরঃ পৌরণিগমের প্রধানকে ‘মেয়র’ বলা হয় ।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর:
প্রশ্ন ১। গ্রাম পঞ্চায়ত কাকে বলে ?
উত্তরঃ পঞ্চায়েতের শাসন ব্যবস্থার অন্তর্গত গ্রাম অঞ্চলের তৃণমূল পর্যায়ের শাসন ব্যবস্থা হলো গ্রাম পঞ্চায়ত ।
প্রশ্ন ২। গ্রাম পঞ্চায়তের মূল উদ্দেশ্যসমূহ কী কী ?
উত্তরঃ গ্রাম পঞ্চায়তের মূল উদ্দেশ্যসমূহ হলো–
(১) গ্রামের জনসাধারণের আশানুরূপ অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বিকাশ সাধন করা ।
(২) গ্রামবাসীদের মধ্যে ঐক্য এবং সংহতি বজায় রাখতে উৎসাহ যোগানো।
(৩) গ্রাম পঞ্চায়তের কাজকর্ম ভালোভাবে সম্পাদন করার জন্য সভাপতি গ্রাম পঞ্চায়েতের কার্যালয়ে দুমাসের মধ্য কমপক্ষেও একটি সভা অনুষ্ঠিত করা।
(8) গ্রামের স্থানীয় সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য জনসাধারণের অংশ-গ্রহণকে আনুষ্ঠানিক রূপ দেওয়া।
প্রশ্ন ৩। নির্বাচন কাকে বলে ?
উত্তরঃ ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত লোকেরা ভোটদানের মাধ্যমে নিজ নিজ প্রতিনিধি নির্বাচন করেন।একে ভোট দেওয়া বা নির্বাচন বলা হয়।
প্রশ্ন ৪। শুদ্ধ উত্তর বেছে বের করো–
(ক) ১৯৬৯/১৯৭৪ খৃস্টাব্দে গুয়াহাটি পৌরনিগম স্থাপন করা হয়।
উত্তরঃ ১৯৭৪।
(খ) নগর -সমিতির প্রধানকে বলা হয়–সভাপতি/পৌরপতি।
উত্তরঃ সভাপতি
(গ) কম/বেশি জনসংখ্যার নগরে নগর সমিতি থাকে ।
উত্তরঃ কম।
(ঘ) গ্রাম পঞ্চায়তের মোট আসনের মধ্যে ৩০/৩৩ শতাংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত।
উত্তরঃ ৩৩।
প্রশ্ন ৫। শূন্য স্থান পূর্ণ করো –
(ক) ____ খৃস্টাব্দে গুয়াহাটি পৌরনিগম আইন প্রণয়ন করা হয়।
উত্তরঃ ১৯৬৯।
(খ) মহানগরে পৌর ____ থাকে।
উত্তরঃ নিগম।
(গ) পঞ্চায়তে ____ জাতি এবং জনজাতির জন্য আসন সংরক্ষনের ব্যবস্থা আছে ।
উত্তরঃ অনুসূচিত।
(ঘ) গ্রাম সভার কাজগুলো সুচারুভাবে চালানোর জন্য একটি ____ সমিতি থাকে।
উত্তরঃ কার্য নির্বাহক ।
প্রশ্ন ৬। গ্রাম সভার বৈঠক আহবান করার জন্য কত দিন পূর্বে সভার বিষয়ে প্রচার করা হয় ?
উত্তরঃ গ্রাম সভার বৈঠক আহবান করার জন্য ১৫ দিন পূর্বে সভার বিষয়ে প্রচার করা হয়।
প্রশ্ন ৭। গ্রাম সভার গণপূর্তি (ফোরামের) কম সংখ্যক মানুষ উপস্থিত হলে সভার সভাপতি ৩০ মিনিট সময় অপেক্ষা করার পরও গণপূর্তি (ফোরাম) না হলে সভাপতি কী করতে পারেন ?
উত্তরঃ গ্রাম সভার গণপূর্তি (ফোরামের) কম সংখ্যক মানুষ উপস্থিত হলে সভার সভাপতি ৩০ মিনিট সময় অপেক্ষা করার পরও গণপূর্তি (ফোরাম) না হলে সভাপতি পরের সপ্তাহের একই দিনে বা সেদিন থেকে ৭ দিনের পরে বৈঠকের জন্য তারিখ নির্ধারণ করতে পারেন ।
প্রশ্ন ৮। ‘ওয়ার্ড’ বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ নির্বাচনের সুবিধার জন্য প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়ত এলাকাকে ১০ টি আঞ্চলিক সমষ্টিতে ভাগ করা হয়। এধরণের প্রতিটি সমষ্টিকে ‘ওয়ার্ড’ বলা হয়।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.