Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Bengali Chapter 1 বলো বলো বলো সবে Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). Class 6 Bengali Chapter 1 বলো বলো বলো সবে Which you Can Download PDF Class 6 Bengali Chapter 1 বলো বলো বলো সবে for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Bengali Chapter 1 বলো বলো বলো সবে
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Bengali Textbook Question Answer Chapter 1 বলো বলো বলো সবে for Free with you. Class vi Bengali Question Answer I Hope, you Liked The information About The Class 6th Bengali Solutions. if you liked SEBA Solutions for Class Six Bengali Notes Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
বলো বলো বলো সবে
ক-পাঠভিক্তিক ক্রিয়াকলাপ
প্রশ্ন ১। কবিতাটি শুদ্ধ এবং সঠিক উচ্চারণে পড়ে আবৃত্তি করো।
উত্তরঃ নিজে করো ।
প্রশ্ন ২। কবিতাটি একক এবং সমবেত সংগীত হিসাবে গাও ।
উত্তরঃ শ্রেণিতে একক এবং সমবেতভাবে চেষ্টা করো।
প্রশ্ন ৩। উওর দাও।
(ক) কবিতাটি কে লিখেছেন ?
উত্তরঃ কবিতাটি লিখিছেন কবি অতুলপ্রসাদ সেন।
(খ) ‘ মোদের এদেশ’ বলতে কোন দেশের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ মোদের এদেশ বলতে এখানে ‘ভারতবষকে ‘ বোঝানো হয়েছে।
(গ) ‘ গিরিরাজ ‘কাকে বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ হিমালয় পর্বতমালাকে ‘ গিরিরাজ ‘ বলা হয়েছে।
(ঘ) কবিতায় দুটি বাদ্যযন্ত্রের নাম পেয়েছ ,সেগুলো কী কী ?
উত্তরঃ কবিতায় উল্লেখিত দুটি বাদ্যযন্ত্রের নাম– বেণু ও বীনা।
প্রশ্ন ৪। কবিতাটি পড়ে নিচের শব্দগুলো সম্পূর্ণ করো।
শ্রে–,–রবে, প্রা–র, শি–ত, বৌ–,–স্টি য়ান।
উত্তরঃ শ্রেষ্ঠ, পূরবে, প্রান্তর, শিক্ষিত, বৌদ্ধ, খৃস্টিয়ান।
প্রশ্ন ৫। নীচের পঙ্ ক্তিগুলোর তাৎপর্য শিক্ষক/ শিক্ষয়িত্রীর কাছ থেকে বুঝে নিয়ে লেখো।
(ক) প্রতি প্রান্তের, প্রতি গুহা
বন প্রতি জনপদ, তীর্থ অগণন,
কহিছে গৌরব কাহিনী।।
উত্তরঃ ভারতবর্ষ-এর প্রতিটি ভৌগোলিক, প্রাকৃতিক অবস্থানে ভারতের প্রাচীন ঐতিহ্য যেন কথা কয়ে ওঠে —কবি অতুলপ্রসাদ সেনের এইটিই আন্তরিক ইচ্ছা। ভারতবর্ষ একটি উপমহাদেশ সদৃশ। এখানে মাইলের পর মাইল প্রান্তর তা যেন সেই অতীত ঐতিহ্যর বার্তাবহ হয়ে ওঠে। প্রতিটি ছোট বড় পাহাড়-পর্বত যেন ভারতের প্রাচীন ঐতিহ্যর বাহক হতে পারে। গুহার কন্দরে কন্দরে সেই ঐতিহ্য যেন রণিত হতে পারে। দেবস্থানে, তীর্থে তীর্থে, মন্দিরের জপে-তপে, সাধনায়-আরাধনায় ভারতীয় আর্য-ঋষিদের বাণী—‘ তমসো মা জ্যোতির্গময়’, ‘অসতো মা সদ্ গময়’ প্রতিধ্বনিত হয়ে ওঠবে। কবির প্রত্যাশা ভারতের জাতীয় ঐতিহ্য, বৈদিক অনুপ্রেরণায় ভারত প্রাণিত হয়ে উঠে ভারতের গৌরব পুনরুদ্ধার করে দেবে—এইটিই অতুল কবির মন-বুদ্ধি হৃদয়কে নবদিগন্তের দ্বার খুলে দিয়েছে।
(খ) এসো অবনত, এসো শিক্ষিত,
পরহিত-ব্রতে হইয়া দীক্ষিত
মিল’ হে মেয়ের চরণে।
উত্তরঃ ভারতবর্ষ তার জনমানস হীনমন্যতায় ভুগছে ; মনে করছে ভারতের ‘ জন-গণ-মন- অধিনায়কের মাথা তুলে স্বাবলম্বী হয়ে ওঠার প্রচেষ্টা শুরু হবে। ভারতীয় শিক্ষা—তার বিনয়- বৈরাগ্য পৃথিবীর কাছে এক সময়ে আদর্শ ছিল। ভারতের বাহুবল ছিল, আত্মিক বলেও বলিয়ান্ ছিল সে—-
হেথা মও স্ফীত স্ফূর্ত ক্ষত্রিয়-গরিমা
হোথা স্তব্ধ মহামৌন ব্রাক্ষণ-মহিমা।
এই সুপ্রাচীন ‘ গরিমা’ ভারতের ফিরে পাবার সময় সমাগত। ভারতের মহিমায় ত্যাগ আছে,আত্ম-বিসর্জন আছে। ইন্দু দধিচী মুনিকে সেই ‘ পরহিতব্রত ‘ -তেই দীক্ষিত দেখেছিলেন—-
পরহিতব্রত ঋষি ধর্ম যে পরম
তুমিই বুঝিয়াছিলে উদ্ য়াছিলে আজ।
মহামুনির বৃহত্তর স্বার্থে, দেবস্বার্থেআত্মঅঞ্জলি ভারতীয়রা ঘরে ঘরে দিতে থাকবেন এবং সম্মিলিতভাবে চিরায়ত সেই ভারতীয় ধর্মকে আগামীদিনে লোকায়ত রূপ অবশ্যই দিতে পারবেন বলে কবির দৃঢ় বিশ্বাস।
প্রশ্ন ৬। শূন্যস্থান পূর্ণ করো।
এস হে—-, এসো—
এস হে—-, বৌদ্ধ—
মিল হে—-, চরণে।
উত্তরঃ এসো হে হিন্দু, এসো মুসলমান
এসো হে পারসী, বৌদ্ধ খৃস্টিয়ান
মিল’ হে মায়ের চরণে।
প্রশ্ন ৭। ভাব সম্প্ৰসারণ করো।
নানা ভাষা, নানা মত,নানা পরিধান,
বিবিধের মাঝে দেখ মিলন মহান;
উত্তরঃ ভারতবষের ইতিহাস ও সংস্কৃতির মূল দিকটি হল আপাত বাহ্যিক বৈচিত্র্যর অন্তরালে ঐক্যবোধের প্রবহমানতা। কবি অতুলপ্রসাদ সেনের কবিতায় এই ঐকতানের সুর প্রতিধ্বনিত হয়েছে।
ভারতবর্ষের বৈচিত্র্যের নানা দিকগুলি নিম্নরূপ :
(ক) ভাষাগত বৈচিত্র্যে : ভারতীয়রা বহু ভাষা- ভাষী। ১৪টি প্রধান ভাষা ব্যতীত বহু আঞ্চলিক ভাষার প্রচলন রয়েছে।
(খ) মতগত বৈচিত্র্য : ধৰ্মীয় মতামতের ক্ষেত্রেও এই বৈচিত্র্য লক্ষ্যণীয়। হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ,খ্রিস্টান প্রভৃতি নানা ধর্মাবলম্বী মানুষের বসবাস এই ভারতে। এছাড়া আছেন নানা ধর্মীয় সম্প্ৰদায়ের মানুষ। আছে ফকীরের ধর্ম, সন্ন্যাস ধর্ম, নাথপন্থা, অঘোরপন্থা, লিঙ্গায়ত, নিমাবৎ, রামানন্দী সম্প্ৰদায়। আছেন বৈরাগী, কবীরপন্থী, সেনপন্থী, রয়দাসী, বল্লভাচার্য, রাধাবল্লভী, রাধাস্বামী সম্প্রদায়, গোঁসাই, উদালী, দাদুপন্থী, তুকারাম। সর্বোপরি বৈষ্ণব, শৈব এবং শাক্ত ধর্মবিশ্বাসী। আছেন বৃন্দাবন ও নবদ্বীপ পন্থায় বৈষ্ণবধর্ম বিভাজন। রাজনৈতিক মতাদর্শের বিভিন্নতায়ও ভারতবর্ষ প্রথমে রয়েছে।
(গ) ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে পরিধানগত বৈচিত্র্যও কম নয়। আছে শাড়ি, মেখেলা, শালওয়ার কামিজ, কুর্তা ইত্যাদি। আছে ধুতি- পাঞ্জাবী, লুঙ্গি, শেরওয়ানি, আলখাল্লা, কোর্ট- প্যাণ্ট, গৈরিক বসন, ফ্রক, টাই কত কি।
মহাকবি রবীন্দ্রনাথ ভারতকে “মহামানবের সাগরতীর” রূপে বর্ণনা করেছেন।
তাই মহাত্মাগান্ধী বলেছিলেন, “ভারতীয় সংস্কৃতি সম্পূর্ণরূপে হিব্দু, ইসলাম বা অন্য কোনো সম্প্রাদায়ের সংস্কৃতি নয়। এটি সমস্ত সংস্কৃতি মিশ্রণ।”
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু বলেছেন, “ভারতের প্রাচীন সভ্যতা স্তরে স্তরে বিন্যস্ত হয়েছে এবং এই বিন্যাসের মধ্যে সমন্বয়ে সুরটি বিশেষভাবে লক্ষণীয়।”
SL.No. | সূচীপত্র |
পাঠ -১ | বলো বলো বলো সবে |
পাঠ -২ | তিন পণ্ডিত যুবক |
পাঠ -৩ | সংহতির সাধক হেমাঙ্গ বিশ্বাস |
পাঠ -৪ | হ্যালো বরাক |
পাঠ -৫ | কৃত্রিম উপগ্রহ |
পাঠ -৬ | বাংলা ভাষা ও সাহিত্য |
পাঠ -৭ | চলো যাই ভ্রমণে |
পাঠ -৮ | সবার আমি ছাত্র |
পাঠ -৯ | অমল ও দইওয়ালা |
পাঠ -১০ | অবিস্মরণীয়া দুই নারী |
পাঠ -১১ | ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ |
পাঠ -১২ | খাই খাই |
পাঠ -১৩ | প্রকৃতির খেয়াল |
পাঠ -১৪ | ঠাকুমাকে কীভাবে পড়তে শিখিয়েছি |
পাঠ -১৫ | ধামাইল |
পাঠ -১৬ | শব্দ- সম্ভার |
খ-ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
প্রশ্ন ৮। ” এখনও অমৃতবাহিনী’
এখানে অমৃতবাহিনী বলতে ‘নদী’ বোঝাচ্ছে, কিন্তু বাহিনী শব্দটি পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবহার করলে অর্থ পাল্টে যাবে।
উদাহরণ-আমার কাকু সেনাবাহিনীর ক্যাপ্ টেইন ছিলেন।
প্রশ্ন ৯। নীচের ‘ক’ ও ‘খ’ অংশ দুটি পড় এবং ‘জন’ ও ‘ হিত’ শব্দ দিয়ে ভিন্ন অর্থ বুঝিয়া একটি বাক্য রচনা করো।
(ক) প্রতি জনপদ, তীর্থ অগণন,
(খ) পরহিত ব্রতে হইয়া দীক্ষিত, জন——- হিত— —
উত্তরঃ জন : অনেকের জনমজুর খাটানোটাই একটা ব্যবস্থা।
হিত : ব্রিটিশ আমলের একটি বিখ্যাত পত্রিকা ছিল ‘ হিতবাদী’।
প্রশ্ন ১০। নীচের শব্দ দিয়ে দুটি করে সমার্থক শব্দ লেখো।
উদাহরণ——প্রান্তর—–ভূমি, মাঠ।
বন = ——–,——-
জগৎ = ——-,——
দিনমণি = ——-,——
উত্তরঃ বন = অরণ্য,জঙ্গল।
জগৎ = পৃথিবী, বিশ্ব।
দিনমণি = সূর্য, দিবাকর।
প্রশ্ন ১১। বিপরীতার্থক শব্দ লেখো।
অমৃত——-, শিক্ষিত———-
বিনয়——-, অবনত———-
পুরাতন——-, জন্ম————
উত্তরঃ
অমৃত | গরল। |
শিক্ষিত | মুর্খ। |
বিনয় | উদ্ধত। |
অবনত | উন্নত। |
পুরাতন | নূতন। |
জন্ম | মৃত্যু। |
প্রশ্ন ১২। চারজন করে দল গঠন করে নীচের প্রশ্নগুলো নিয়ে আলোচনা করো। তারপর প্রশ্নের উত্তর লেখো।
(ক) ভারত আবার জগৎসভায় কী করে শ্রেষ্ঠ আসন নেবে ?
উত্তরঃ ভারত তার শাশ্বতধর্ম মানবধর্মকে পুনঃ প্রতিষ্ঠান করে, ধর্মের বিভেদ ঘুচিয়ে দিয়ে, সাম্প্রদায়িকতার বিলোপ সাধন করে মহামিলনের ধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করে পুনরায় জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন লাভ করবে। শুধু ধর্মযোগ নয়, কর্মযোগ সাধনাতেও ব্রতী হবে ভারত। ব্যবসায়, বাণিজ্য লক্ষ্মীলাভ করবে সে। অতীশ দীপঙ্করের মতো প্রজ্ঞায় আলোকিত হয়ে, বিজয় সিংহের মতো সিংহল জয় করে, আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র এবং জগদীশচন্দ্র বসু কিংবা সত্যেন্দ্রনাথ বসু, মেঘনাদ সাহা, প্রভৃতির মতো বিজ্ঞানীর বিজ্ঞানের আলোক আলোকিত করে তুলবে গোটা জগৎকে এই ভারতভূমিই। বুদ্ধ, গান্ধী, বিবেকানন্দ, শঙ্করাচার্য, শ্রীচৈতন্য, শ্রীরামকৃষ্ণ প্রভৃতি অবতার এবং মহামানবদের চিন্তায় চেতনায় বেড়ে উঠে ভারত জগৎ-এ শ্রেষ্ঠ আসন লাভ করবে।
(খ) ‘আজও গিরিরাজ রয়েছে প্রহরী’ — এখানে গিরিরাজ প্রহরী কেন বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ আসমুদ্র হিমাচল ভারতীয় উপমহাদেশের উপর হিমালয়ের প্রভাব নানাভাবে লক্ষ্য করা যায়। ভারতবাসীর কাছেও হিমালয় নিছক পর্বতমালা নয়। ভারতের উত্তরে সুউচ্চ হিমালয় পর্বতমালা দুর্ভৈদ্য প্রাচীরের মতো দাঁড়িয়ে আছে। এর ফলে ভারত বহিরাগত আক্রমণ থেকে অনেকাংশে রক্ষা পেয়েছে। হিমালয় ভারতের জলবায়ু নানাভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে। মধ্য এশিয়ার শুষ্ক ও শীতল বাতাস হিমালয়ের দুর্ভৈদ্য প্রাচীরে বাধা পেয়ে ভারতে ঢুকতে পারছে না। হিমালয় যে দুর্জয় ব্যবধানের প্রাচীর গড়ে তুলেছে তার ফলে ভারত বহিজর্গৎ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিজস্ব সভ্যতা ও সংস্কৃতি গড়ে তোলার সুযোগ পেয়েছে। তাই এখানে গিরিরাজকে প্রহরী বলা হয়েছে।
(গ) কবিতায় গঙ্গা ও গোদাবরী নদীর নাম পেয়েছে। এখন তোমরা ভারতের আরও পাঁচটি প্রধান নদীর নাম লেখো।
উত্তরঃ ভারতের আরও পাঁচটি প্রধান নদী হল-
(১) যমুনা।
(২) নর্মদা।
(৩) কৃষ্ণা।
(৪) কাবেরী।ও
(৫) তুঙ্গভদ্রা।
(ঘ) ‘ মোদের এদেশ নাহি রবে পিছে’— তোমরা দেশকে ভালোবেসে কীভাবে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে ?
উত্তরঃ ভারতের শাশ্বতধর্ম মানবধর্মকে পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করে, ধর্মের ভেদাভেদ ঘুচিয়ে, সাম্প্ৰদায়িকতাকে বিলুপ্ত করে মহামিলনের ধর্মে দীক্ষিত হয়ে ভারত আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ঠত্বের আসন লাভ করবে। ভারত শুধুই ধর্মযোগে নয় কর্মযোগের সাধনাতেও ব্রতী হবে। প্রাচীনকালের আর্যভট্ট, পাতঞ্জল প্রভৃতি মুনি ঋষিদের মতো ভারতেও প্রফুল্ল্যচন্দ্র, জগদীশচন্দ্র, সত্যেন্দ্রনাথের মতো বিজ্ঞানীরা জগৎকে আলোকিত করেছেন এবং করবেন, প্রজ্ঞার আলোক। কবি বিশ্বাস করেন তাঁর সমকালীন ভারতবর্ষেও বুদ্ধ, গান্ধী, বিবেকানন্দরা ধর্মে-কর্মে ভারতকে পথ দেখাবেন, রাজা রামমোহনের মতো মনীষীরা নবজাগরণে দীক্ষিত করবেন, প্রাচীন ঋষির মতো হেম-নবীন-রবীন্দ্রনাথ তুলে ধরবেন বিশ্বাকাশে ভারতকে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো। চাঁদ বণিকের মতো দেশীয় বাণিজ্যিক প্রতিভাধর মানুষেরাও (টাটা-বিড়লা প্রভৃতি) বানিজ্যে বসতে লক্ষ্মী এই আর্যবাক্যকে সার্থক করে তুলবেন। সর্বোপরি দধিচীর মতো গোটা ভারতবাসী বুঝতে পারবে ‘পরহিতব্রত ঋষিধর্ম যে পরম’ এবং মানবের কল্যাণ সাধনায়, পারস্পরিক কল্যাণ কামনায় উদ্দীপিত হয়ে স্বদেশকে মাতা জ্ঞান করে তাকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
প্রশ্ন ১৩। নীচে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ভারততীর্থ’ কবিতার একটি অংশ তুলে ধরা হল। দু-জন করে দলে ভাগ হয়ে অংশটি আবৃত্তি করো। সম্পূর্ণ কবিতাটি সংগ্ৰহ করে তোমার নোটবুকে লিখে রাখো।
“এসো হে আর্য, এসো অনার্য, হিন্দু মুসলমান।
এসো এসো আজ তুমি ইংরাজ,এসো খ্রিস্টান
এসো ব্রাহ্মণ শুচি করি মন ধরো হাত সবাকার।
মার অভিষেকে এসো এসো ত্বরা, মঙ্গল ঘট হয়ানি যে ভরা
সবার পরশে পবিত্র করা তীর্থনীরে—-
আমি ভারতের মহামানবের সাগরতীরে।।
উত্তরঃ ছাত্রছাত্রীরা নিজেরা চেষ্টা করো।
প্রশ্ন ১৪। তুমি তোমার দেশকে কেন ভালোবাস সে বিষয়ে দুটো বাক্য লেখো।
উত্তরঃ আমি আমার দেশকে বালোবাসি কারণ—প্রথমত, আমার ভারতবর্ষ ধর্মে-কর্মে, আচার-আচরণে, সকলকে আপন করে গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে, শিক্ষায়, সংস্কৃতিতে, বিনয়ে- পৌরুষে, ধন-ধান্যে সকল দেশের রানী।
দ্বিতীয়ত, আমার মাতৃভূমি ভারতবর্ষ ‘মহামানবের সাগর তীর;কারণ ‘শক হূণ দল, পাঠান মোগল এক দেহে’ লীন হয়েছে এই পুন্যভূমিতে।
প্রশ্ন ১৫। নীচে রবীন্দ্রনাথের হাতে লেখা একটি কবিতার অংশ দেওয়া হল।এর একটি প্রতিলিপি তৈরি করো।
প্রণতি
যেথায় থাকে সবার অধম দীনের হতে দীন
সেইখানে ত চরন তোমার রাজ
সবার পিছে সবার নীচে
সব-হারাদের মাঝে।
যখন তোমায় প্রণাম করি আমি
প্রনাম আমার কোন্ খানে যায় থামি!
তোমার চরণ যেথায় নামে অপমানের তলে
সেথায় আমার প্রণাম নামে না যে
সবার পিছে, সবার নীচে
সব-হারাদের মাঝে।
উত্তরঃ ছাত্রছাত্রীরা নিজেরা প্রতিলিপি তৈরি করো।
ঘ-প্রকল্প
প্রশ্ন ১৬। দেশের ওপর লেখা কয়েকটি কবিতা বা গান সংগ্ৰহ করো। সেই সব কবিতা বা গানের লেখকদের নামও জেনে নাও।এবার তোমার প্রিয় কবিতাটি আবৃত্তি করো।
উত্তরঃ ছাত্রছাত্রীরা তোমাদের নিজ নিজ প্রিয় কবিতা আবৃত্তি করো।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.
Thank you so much ❤️❤️
You Are Mst Wlcm.
Very very helpful thank you so much ❤️❤️
আপনার মূল্যবান মতামত এর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।