Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Bengali Chapter 4 হ্যালো বরাক Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). Class 6 Bengali Chapter 4 হ্যালো বরাক Which you Can Download PDF Class 6 Bengali Chapter 4 হ্যালো বরাক for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Bengali Chapter 4 হ্যালো বরাক
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Bengali Textbook Question Answer Chapter 4 হ্যালো বরাক for Free with you. Class vi Bengali Question Answer I Hope, you Liked The information About The Class 6th Bengali Solutions. if you liked SEBA Solutions for Class Six Bengali Notes Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
হ্যালো বরাক
ক-পাঠভিক্তিক ক্রিয়াকলাপ
প্রশ্ন ১। ‘হ্যালো বরাক’ কবিতাটি বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে আবৃত্তি করো।
উত্তরঃ নিজেরা করো।
প্রশ্ন ২। এসো, কিছু কঠিন শব্দের অর্থ জেনে নিই।
উত্তরঃ
বর্ষণ | বৃষ্টিপাত |
মুষড়ে | নিরুৎসাহ বা বিষণ্ণ হওয়া |
জলতরঙ্গ | বাদ্যযন্ত্র বিশেষ |
নাকানিচুবানি | নাকাল |
নিত্যনৈমিত্তিক | দৈনিক করণীয় ও বিশেষ উদ্দেশ্যে করণীয় |
দুর্গত | দুর্দশাগ্ৰস্ত |
দীর্ঘশ্বাস | দুঃখসূচক সশব্দ নিঃশ্বাস |
নিষ্ফল | বিফল, পণ্ড |
আক্রোশ | বিদ্বেষ |
প্রশ্ন ৩। উত্তর দাও :
(ক) বরাক নদী অসমের কোন অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে ?
উত্তরঃ বরাক নদী অসমের শিলচর ও হাইলাকান্দি অঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
(খ) কার পায়ে ঘুঙুর বাঁধা থাকবে ?
উত্তরঃ ‘বরাক-নদী পায়ে ঘুঙুর বাঁধা থাকবে।
(গ) কবিতাটিতে কোথায় জলতরঙ্গ বাজার কথা বলা হচ্ছে ?
উত্তরঃ কবিতাটিতে ‘বরাক’ নদীর জলে জলতরঙ্গ বাজার কথা বলা হয়েছে।
(ঘ) বাঁধ কী ?
উত্তরঃ নদীতে জল বিপদসীমা ছাড়ালে তা যাতে জনপদের ক্ষতি না করে তার জন্য তাকে বৈজ্ঞানিকভাবে বেঁধে ফেলার ব্যবস্থাকে বাঁধ বলে।
প্রশ্ন ৪। ‘ক’ অংশের সঙ্গে ‘খ’ অংশের মিল ঘটিয়ে সম্পূর্ণ কথাটি লেখো।
(ক) | (খ) |
জলতরঙ্গ বাজুক না | নিষ্ফল আক্রোশ ফুঁসছে |
বাঁধ দেখলেই | যেমন বাজে |
বুক ভরা বালি নিয়ে | বাঁধ ভাঙতে চায় |
উত্তরঃ
(ক) | (খ) |
জলতরঙ্গ বাজুক না | যেমন বাজে |
বাঁধ দেখলেই | বাঁধ ভাঙতে চায় |
বুক ভরা বালি নিয়ে | নিষ্ফল আক্রোশে ফুঁসছে |
প্রশ্ন ৫। নীচের কবিতাটির স্তবকটি পড়ো এবং তুমি কী বঝলে সেটা নিজের ভাষায় লেখো –
‘নদীকে যেতে দাও তার আপন গতিপথে
তার পায়ে বাজুক না জলের ঘুঙুর
জলতরঙ্গ বাজুক না যেমন বাজে।’
উত্তরঃ নদীপ্রবাহের গতিরোধ করা উচিত নয়।সে যখন কলকল্লোল সহকারে এগিয়ে চলে তার ইচ্ছেমতো তখন যেন জলতরঙ্গ বাজতে থাকে। অথচ মানুষ তার প্রয়োজন অনুসারে কখনো বিদ্যুৎ উৎপাদন করার জন্য, কখনও চাষের জল ধরে রাখার জন্য, কখনও বা জনপদ যাতে বানভাসি না হয় তার জন্য নদীর স্বাভাবিক গতিপ্রবাহকে রুদ্ধ করে দেয়। বাঁধ দিয়ে আটকায়। বরাক নদীকে সামনে রেখে আসলে লেখিকা সমস্ত নদী সম্পর্কেই এই কথা শুনিয়েছেন।
SL.No. | সূচীপত্র |
পাঠ -১ | বলো বলো বলো সবে |
পাঠ -২ | তিন পণ্ডিত যুবক |
পাঠ -৩ | সংহতির সাধক হেমাঙ্গ বিশ্বাস |
পাঠ -৪ | হ্যালো বরাক |
পাঠ -৫ | কৃত্রিম উপগ্রহ |
পাঠ -৬ | বাংলা ভাষা ও সাহিত্য |
পাঠ -৭ | চলো যাই ভ্রমণে |
পাঠ -৮ | সবার আমি ছাত্র |
পাঠ -৯ | অমল ও দইওয়ালা |
পাঠ -১০ | অবিস্মরণীয়া দুই নারী |
পাঠ -১১ | ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ |
পাঠ -১২ | খাই খাই |
পাঠ -১৩ | প্রকৃতির খেয়াল |
পাঠ -১৪ | ঠাকুমাকে কীভাবে পড়তে শিখিয়েছি |
পাঠ -১৫ | ধামাইল |
পাঠ -১৬ | শব্দ- সম্ভার |
প্রশ্ন ৬। শূন্যস্থান পূর্ণ করো –
(ক) ____বাজুক না, যেমন__
মাঝে মাঝে____ডোবাও।
(খ) তোমাকে____চাই না
চাই তোমার বুকের____বাডুক,
(গ) বাঁধ দেখলেই____ভাঙতে চায়
তখন বন্যার____হয়ে ওঠে নিত্যনৈমিত্তিক।
উত্তরঃ (ক) জলতরঙ্গ বাজুক না,যেমন বাজে
মাঝে মাঝে ভাসাও ডোবাও।
(খ) তোমাকে বাঁধতে চাই না
চাই তোমার বুকের গভীরতা বাডুক।
(গ) বাঁধ দেখলেই বাঁধ ভাঙতে চাই
তখন বন্যার অভিশাপ হয়ে ওঠে নিত্যনৈমিত্তিক।
প্রশ্ন ৭। বন্যার কী কী ধরনের ক্ষতি হতে পারে তা নীচের বাক্সে লেখো।
উত্তরঃ বন্যার নানা ধরনের ক্ষতি হতে পারে।প্রথমে, ফসল নষ্ট হতে পারে। জনপদ ভেসে গিয়ে মানুষের মাথা গোঁজার আশ্রয় নষ্ট হতে পারে। প্রাত্যহিক জনজীবন বিপর্যস্ত হতে পারে। বহু মানুষের, গবাদি পশুর, হাঁস-মুরগীর মৃত্যু হতে। ব্যবসা-বাণিজ্য, হাট-বাজার, ইত্যাদির ক্ষতি হতে পারে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির আকাল হতে পারে। পানীয় জলের আকাল দেখা দিতে পারে। দুর্ভিক্ষ ও মহামারী দেখা দিতে পারে।
খ-ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
প্রশ্ন ৮। কবিতাটিতে তোমরা ‘ধু ধু’ শব্দটি পেয়েছ—‘চর পড়ে ধু ধু বালির নিচে’। এটি বিশাল অঞ্চলের রুক্ষ শূন্যতাকে বোঝাছে।এখানে এটি বিশেষণরুপে ব্যবহৃদ হয়েছে। অন্য উদাহরণ—-‘ধু ধু মাঠ’, ‘ধু ধু মরুভূমি’।
প্রশ্ন ৯। নীচে যেভাবে দেখানো হয়েছে, সেভাবে বিপরীত শব্দগুলো লেখো।
উত্তরঃ
প্রশ্ন ১০। নতুন শব্দ তৈরি করো।
উত্তরঃ
অকাল বর্ষণ | ঘুঙুর বাঁধা |
অকাল মৃত্যু | সুর বাঁধা |
অকাল বোধন | ধরাবাঁধা |
অকাল বার্ধক্য | গান বাঁধা |
প্রশ্ন ১১। নীচের শব্দগুলো থেকে বিশেষ্য ও বিশেষণ নির্ণয় করো। অকাল, বন্যা, অদ্ভূত, আবদার, ছেলেরা, অভিশাপ, নদী, আক্রোশ, জলতরঙ্গ, দীর্ঘশ্বাস।
উত্তরঃ
বিশেষ্য | বিশেষণ |
অকাল, বন্যা, আবদার,ছেলেরা, অভিশাপ, নদী,আক্রোশ, জলতরঙ্গ, | অদ্ভুত, দীর্ঘশ্বাস |
প্রশ্ন ১২। বাগ্ ধারা বা বাগ্বিধি কী বুঝে নাও।
পাঠে তোমরা মুষড়ে পড়া, নাকানিচুবানি খাওয়ানো, বাঁধ ভাঙ্গা, মার পড়া, মানিয়ে নেওয়া , কাটিয়ে দেওয়া, বানের জলে ভাসা, কান পেতে শোনা— এরকম প্রকাশভঙ্গি পেয়েছ। এগুলোর নিজস্ব আক্ষরিক অর্থ ছাড়াও বিশেষ অর্থ প্রকাশের শক্তি রয়েছে। ব্যবহারিক কথায় সে অর্থ প্রকাশ পায়। একে বলে বাগ্ ধারা বা বাগ্বিধি।
নিম্নলিখিত বাগ্ ধারা ও বাগ্বিধিগুলো দিয়ে বাক্য রচনা করো –
আকাশ কুসুম, গোবর গণেশ, কুঁড়ের বাদশা, মুষড়ে পড়া।
উত্তরঃ আকাশ কুসুম :- (অলীক কল্পনা) বাস্তবের কঠিন মাটিতে পা ফেলে এগোতে হবে। আকাশ কুসুম কল্পনা করে লাভ নেই।
গোবর গণেশ :- (বোকা) ওই গোবর গণেশটাতে তুমি দিয়েছ অনুষ্ঠান পরিচালনা করতে।
কুঁড়ের বাদশা :- সংসারের কোনো কাজ বললেই মুখ ভার, ও একটা কুঁড়ের বাদশা।
মুষড়ে পড়া :- পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে ছাত্র- ছাত্রীরা মুষড়ে পড়ে।
প্রশ্ন ১৩। ‘বাঁধ দিয়ে তোমায় আটকাবো না আর’।—-এই বাক্যটিতে অনেকগুলো পদ আছে।
বাক্য যে পদটি ‘কাজ করা’ বোঝায় সেটিই ক্রিয়াপদ। ক্রিয়া দু রকম- সমাপিকা ও অসমাপিকা ক্রিয়া।
আমি দেখব | সমাপিকা ক্রিয়া। |
আমি গিয়ে দেখব | অসমাপিকা ক্রিয়া। |
ক্রিয়াগুলোকে ভাগ করলে প্রত্যেকটার দুটো করে বিভাগ চোখে পড়বে : একটা ক্রিয়াবোধক মূল অংশ, আরেকটা হল চিহ্ন যায় অর্থ নেই।
প্রশ্ন ১৪। নীচের বাক্যগুলোর ক্রিয়াপদ কয়টি ভালো ভাবে লক্ষ করো।
(ক) আমি এখন বই পড়ছি।
(খ) আমি গতকাল দুটো পড়েছিলাম।
(গ) আমি আগামীকাল আরও একটা বই পড়ব।
প্রথম বাক্য কাজটি এখনও চলছে বলে ক্রিয়াপদটি হয়েছে ‘পড়ছি’ দ্বিতীয় বাক্য কাজটি গতকালই হয়ে গিয়েছে বলে ক্রিয়াপদটি হয়েছে ‘পড়েছিলাম’এবং তৃতীয় বাক্যে কাজটি আগামীকাল করা হবে বলে ক্রিয়াপদটি হয়েছে ‘পড়ব’।
তাহলে দেখো, বাক্যে কাজটি কখন করা হয়েছে বা করা হবে তা ক্রিয়াপদের মাধ্যমেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। কাজের সময়কে এভাবে নির্দেশ করা হলে তাকে ‘ক্রিয়ার কাল’ বলা হয়।
কাল তিন প্রকার। ক্রিয়ার কাজটি এখন আছে বোঝালে তাকে ‘বর্তমান কাল’ কাজটি আগেই শেষ হয়ে গেছে বোঝালে ‘অতীত কাল’ এবং কাজটি পরে করা হবে বলে জানালে তাকে ‘ভবিষ্যৎ কাল’ বলা হয়। উপরের বাক্য তিনটির প্রথমটি বর্তমান কাল, দ্বিতীয়টি অতীত কাল এবং তৃতীয়টি ভবিষ্যৎ কালের উদাহরণ।
তিনটি ‘কাল’কে বুঝতে নীচের তালিকাটি লক্ষ করো –
অতীত কাল | বর্তমান কাল | ভবিষ্যৎ কাল |
আমি গান গেয়েছিলাম | আমি গান গাই | আমি গান গাইব |
তুমি গান গেয়েছিলে | তুমি গান গাও | তুমি গান গাইবে |
সে গান গেয়েছিল | সে গান গায় | সে গান গাইবে |
প্রশ্ন ১৫। নীচের বাক্যগুলো কাল নির্ণয় করো –
(ক) গতকাল বিকেলে তুমি গান গেয়েছিলে।
উত্তরঃ অতীত কাল ।
(খ) আমরা স্কুলে যাচ্ছি।
উত্তরঃ বর্তমান কাল।
(গ) আগামী বছর তোমরা কি রাজস্থান যাবে।
উত্তরঃ ভবিষ্যৎ কাল।
(ঘ) পাকিজা তখন ছবি আঁকছিল।
উত্তরঃ অতীত কাল।
প্রশ্ন ১৬। ‘হেমন্ত’ ঋতু নিয়ে লেখা নীচের কবিতাটি পড়ো ও দলে বসে আলোচনা করো –
হৈমন্তী
গায়ে তোমার হলুদ ওড়না
চোখে মায়াবী আলোর ঝরনা।
নেই বর্ষার মওতা,
কাশফুলের শুভ্রতা।
তুমি এলে হেমন্তিকা
ধানী রং ছড়িয়ে
দু’পায়ে কুয়াশা মাড়িয়ে।
দু ‘হাতে টুপটাপ শিশিরের গয়না।
চাওয়া পাওয়ার নেই বালাই
যে যে দেয় সবই
তোমার অঞ্জলিতে ভরে নাও।
খুব সন্তপর্নে চলে গিয়ে
শীতকে আসন পেতে দাও।
মনে না রাখলেও নেই ক্ষতি উজাড় করে দাও।
তুমি যে হৈমন্তী।
নিঃশব্দ পদচারণায়
শিশিরের টুপটাপ ঝরে পড়ায়
তুমি এসে আবার চলে যাও নীরবে
উপেক্ষিত নিরভিমানিনী।
জ্যোৎস্না হোসেন চৌধুরী
উত্তরঃ দলগতভাবে চেষ্টা করো।
প্রশ্ন ১৭। হেমন্ত ঋতুর ওপর পাঁচটি বাক্য তোমার খাতায় লেখো।
উত্তরঃ হেমন্ত ঋতুতে বর্ষাঋতুর মতো বর্ষার মত্ততা থাকে না।
শুভ্র কাশফুলে, পাকাধানের সোনার আলোয় হেমন্তের অভিষেক ঘটে।
কুয়াশার অবগুণ্ঠন মুখে হেমন্তরানীর আগমন।
শিশির ছড়িয়ে থাকে হাটে-মাঠে-ঘাটে এই ঋতুতে।
হেমন্তের আগমনে আর প্রত্যাগমনে থাকে এক নিরভিমানী নীরবতা।
প্রশ্ন ১৮। তোমার প্রিয় ফুল নিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখো।
উত্তরঃ আমার প্রিয় ফুল গোলাপ। বস্ রাই গোলাপ শ্রেষ্ঠ। এই ফুলের গন্ধ আমার দারুণ লাগে। লাল, গোলাপী, সাদা, কালো এবং আরও বহু রং-এর গোলাপ হয়।ছাদের টবে আমার প্রিয় ফুলের অনেক গাছ আমি করেছি। গোলাপ ফুল থেকে গোলাপ জল হয় এবং তা আমাদের বিভিন্ন কাজে লাগে। গোলাপের আতর জগৎবিখ্যাত। বেঙ্গালুরু বেড়াতে গিয়ে মহীশূরের বিখ্যাত ‘গোলাপবাগ’ দেখে অত্যন্ত আনন্দ পেয়েছি।
প্রশ্ন ১৯। নিম্নলিখিত বিষয়টি নিয়ে শিক্ষক/ শিক্ষয়িত্রী তর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করবেন–
” উন্নতির জন্য গাছ কাটা উচিত।” |
উত্তরঃ শিক্ষক/ শিক্ষয়িত্রীর সাহায্য নিয়ে নিজেরা চেষ্টা করো।
প্রশ্ন ২০। এসো ছন্দ মিলিয়ে পাদ পূরণ করি –
উদাহরণ-পাখির ডানা মেলে উড়ে আকাশে
ভাবি তারা যাবে কোন সে দেশে।
(ক) পাখিদের গান শুনে খুকু খোকা জাগে
——————————–
উত্তরঃ পাখিদের গান শুনে খুকু খোকা জাগে
মায়ের হাসিমুখ দেখে উঠে আগে।
(খ) খুকুর পুতুল টুকটুক
—————-।
উত্তরঃ খুকুর পুতুল টুকটুক
দুধ খায় চুকচুক।
ঘ-প্রকল্প
প্রশ্ন ৯। তোমার আগের শ্রেণিগুলোতে যে- কয়টি প্রকৃতি বিষয়ক কবিতা পেয়েছে, সেগুলো সংগ্ৰহ করে কবির নাম সহ খাতায় লেখো।
উত্তরঃ নিজেরা চেষ্টা করো।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.