Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Bengali Chapter 5 কৃত্রিম উপগ্রহ Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). Class 6 Bengali Chapter 5 কৃত্রিম উপগ্রহ Which you Can Download PDF Class 6 Bengali Chapter 5 কৃত্রিম উপগ্রহ for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Bengali Chapter 5 কৃত্রিম উপগ্রহ
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Bengali Textbook Question Answer Chapter 5 কৃত্রিম উপগ্রহ for Free with you. Class vi Bengali Question Answer I Hope, you Liked The information About The Class 6th Bengali Solutions. if you liked SEBA Solutions for Class Six Bengali Notes Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
কৃত্রিম উপগ্রহ
ক-পাঠভিক্তিক ক্রিয়াকলাপ
প্রশ্ন ১। ‘কৃত্রিম উপগ্রহ’ পাঠটিতে তোমরা কয়েকটি উসগ্ৰহের নাম পেয়েছ।এবার সেই উপগ্ৰহগুলির বিষয়ে সংক্ষেপে লেখো।
উত্তরঃ ‘কৃত্রিম উপগ্রহ’ পাঠটিতে আমরা কয়েকটি উপগ্রহের নাম পেয়েছি। সেগুলি ক্রমানুসারে নীচে দেওয়া হল।
(ক) স্পুটনিক-১ :- ১৯৫৭ সালে ৪ অক্টোবর রাশিয়ার ‘স্পুটনিক-১’ কৃত্রিম উপগ্ৰহ মহাকাশে উড়ল। এতেই মহাকাশবিজয় যাত্রার সূচনা হল।
(খ) স্পুটনিক-২ :- ‘স্পুটনিক-১’-এর মহাকাশবিজয় যাত্রার একমাসের মধ্যেই ‘লাইকা’ নামে একটি কুকুর নিয়ে ‘স্পুটনিক-২’ মহাকাশের উদ্দেশ্যে ছুটল। ‘লাইকা’ই হল পৃথিবীর প্রথম মহাকাশযাত্রী।
(গ) এক্সপ্লোরার-১ :- ‘স্পুটনিক-২’-এর মহাকাশযাত্রার তিনমাসের মধ্যেই আমেরিকার প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ (এক্সপ্লোরার-১) আকাশে উড়েছিল।
(ঘ) আর্যভট্ট :- ১৯৭৫ সালে ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ ‘আর্যভট্ট’ মহাকাশযাত্রা করেছিল। রাশিয়া এই অভিযানে সাহায্য করেছিল।
(ঙ) রোহিনী :- ১৯৮০ সালে শ্রীহরিকোটা থেকে ভারতের মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র ‘ইসরো’-র নেতৃত্বে ‘রোহিনী’ উপগ্ৰহটি মহাকাশ যাত্রা করেছিল।
(চ) কলম্বিয়া :- আমেরিকা তৈরি করেছিল ১৯৮৪ সালের পর। এই উপগ্ৰহে চড়ে কল্পনা চাওলা বেশ ক’দিন মহাকাশে কাটিয়েছিলেন। ফেরার পথে যান্ত্রিক গোলযোগের জন্যে এই মহাকাশযানটির দুর্ঘটনার পরে তাঁর মৃত্যু হয়।
(ছ) চন্দ্রযান-১ :- ২০০৮ সালে ভারতের ‘চন্দ্রযান-১’ উপগ্ৰহের চন্দ্র অভিযান বিজ্ঞান জগতে এক বিশেষ সাফল্যের সাক্ষর রাখে। এই অভিযানের সুবাদে চাঁদের মাটি, পাথর ইত্যাদি এনে বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের পর চাঁদে যে জল আছে একথা ভারতই প্রথম পৃথিবীর মানুষকে জানিয়েছিল।
এসো, কিছু শব্দের অর্থ জেনে নিই।
কৃত্রিম | নকল |
চলন্ত | যা চলছে |
গ্ৰহান্তর | অন্য গ্ৰহ |
ভিনগ্ৰহ | ভিন্ন গ্ৰহ, অন্য গ্ৰহ |
কিম্ভুতকিমাকার | অপরিচিত অসম্ভব বস্তু |
জ্বালানি | যে উপকরণ দিয়ে আগুন জ্বালানো হয় |
জয়যাত্রা | জয়ের জন্য যাত্রা |
বহুপর্যায়ী | বহু পর্যায় বা স্তর আছে যার |
প্রশ্ন ২। সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও-
(ক) ছায়াপথ কী ?
উত্তরঃ আমরা মহাকাশের যে নক্ষত্রপুঞ্জ বা তারকাদের দেশে থাকি তার নাম ‘ছায়াপথ’।
(খ) সৌরজগতের গ্ৰ্হগুলোর নাম লেখো।
উত্তরঃ সৌরজগতের গ্ৰহগুলো হল, যথাক্রমে- বুধ, শুক্র,পৃথিবী,মঙ্গল, বৃহস্পতি,শনি, ইউররেনাস, নেপচুন ও প্লুটো।
(গ) মহাকাশের প্রথম অভিযাত্রী কে ছিলেন ?
উত্তরঃ মহাকাশের প্রথম অভিযাত্রী ছিলেন য়ুরি গাগারিন।
(ঘ) ইসরো কী ?
উত্তরঃ ইসরো হল ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র।
(ঙ) ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে ভারতের চন্দ্র অভিযানের বিশেষ সাফল্য কী ছিল ?
উত্তরঃ ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে ভারতের চন্দ্র অভিযানের বিশেষ সাফল্য ছিল এই যে, চাঁদে যে জল আছে তা প্রথম প্রমাণিত হয়েছিল।
প্রশ্ন ৩। পাঠে তোমরা কয়েকটি গ্ৰহের নাম পেয়েছে। এবার সূর্য থেকে তাদের দুরত্ব জেনে নিয়ে ক্রমানুসারে গ্ৰহগুলোকে সাজিয়ে লেখো।
উত্তরঃ পাঠে আমরা কয়েকটি গ্ৰহের নাম পেয়েছি। এবার সূর্য থেকে তাদের দূরত্ব অনুসারে সাজিয়ে লেখা যেতে পারে।যেমন— বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইডরেনাস, নেপচুন ও প্লুটো।
SL.No. | সূচীপত্র |
পাঠ -১ | বলো বলো বলো সবে |
পাঠ -২ | তিন পণ্ডিত যুবক |
পাঠ -৩ | সংহতির সাধক হেমাঙ্গ বিশ্বাস |
পাঠ -৪ | হ্যালো বরাক |
পাঠ -৫ | কৃত্রিম উপগ্রহ |
পাঠ -৬ | বাংলা ভাষা ও সাহিত্য |
পাঠ -৭ | চলো যাই ভ্রমণে |
পাঠ -৮ | সবার আমি ছাত্র |
পাঠ -৯ | অমল ও দইওয়ালা |
পাঠ -১০ | অবিস্মরণীয়া দুই নারী |
পাঠ -১১ | ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ |
পাঠ -১২ | খাই খাই |
পাঠ -১৩ | প্রকৃতির খেয়াল |
পাঠ -১৪ | ঠাকুমাকে কীভাবে পড়তে শিখিয়েছি |
পাঠ -১৫ | ধামাইল |
পাঠ -১৬ | শব্দ- সম্ভার |
প্রশ্ন ৪। এসো, কয়েকজন মহাকাশচারী বিষয়ে জেনে নেই।
য়ুরি গাগারিন :- পৃথিবীর প্রথম মহাকাশচারী। ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দের ৯ মার্চ রাশিয়ার, ক্লুশিনোডে গ্ৰামে তাঁর জন্ম হয়। ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দের ১২ এপ্রিল তিনি ‘ভস্তক’ নামের মহাকাশযানে চেপে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যুর পর পর তাঁর সম্মানে গ্ৰামটির নাম রাখা হয় গাগারিন।
নীল আৰ্মষ্ট্রঙ :- চাঁদের বুকে প্রথম পা রেখেছিলেন। আমেরিকার ওপাকনেটা, ওহিও- তে ৫ আগস্ট ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে তাঁর জন্ম হয়। ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের জুলাই মাসে তিনি চাঁদে নেমেছিলেন এ্যাপোলো-১১ নামের মহাকাশ যানে চেপে। ২০১২ খ্রিস্টাব্দের ২৫ আগস্ট তাঁর মৃত্যু হয়।
রাকেশ শর্মা :- প্রথম ভারতীয় মহাকাশচারী।পাঞ্জাবের পাতিয়ালাতে ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দের ১৩ জানুয়ারি তাঁর জন্ম। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভারতীয় বায়ুসেনাতে পাইলট আধিকারিক রূপে যোগদান করেন। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভারতীয় বায়ুসেনার স্কোয়াড্রেন লিডার ছিলেন। ইসরো এবং সোভিয়েট ইন্টারকসমস স্পেস প্রোগ্ৰামের যৌথ উদ্যোগ সয়ুজ-টি ১১ নামের মহাকাশ যানে তিনি এবং অন্য দুজন সোভিয়েত মহাকাশচারী আটদিন মহাকাশে কাটান। তিনি ‘অশোক চক্র’ সম্মানিত হন।
কল্পনা চাওলা :- ভারতের হরিয়ানার কারনালে জন্মগ্ৰহন করেছিলেন। তিনি প্রথম ভারতীয়- আমেরিকান মহিলা মহাকাশচারী। তিনি ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে প্রথম ‘কলম্বিয়া’ নামের মহাকাশ যানে মহাকাশ পাড়ি দেন। যানটির পরিচয় ছিল STS- 87। STS-107 চেপে আরেকবার ২০০৩ খ্রিস্টাব্দে মহাকাশে পাড়ি দেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে ২০০৩ খ্রিস্টাব্দের ১লা ফেব্রুয়ারি পৃথিবীতে ফেরার পথে মহাকাশ যানটি দুর্ঘটনায় পড়ে চাওলাসহ মোট সাতজন মহাকাশচারী প্রাণ হারান। নাসা থেকে কল্পনা চাওলাকে মরণোত্তর সম্মান জানানো হয়।
খ-ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
প্রশ্ন ৫। এসো, শিখি।
তোমরা পাঠে আবিষ্কার, অনির্দিষ্ট, যথেষ্ট, সৃষ্টি, ষ্টেশন, বিস্ময় ইত্যাদি শব্দ পেয়েছে। এগুলোর কোনোটিতে ‘স’ কোনোটিতে ‘শ’ আবার কোনোটিতে ‘ষ’ ব্যবহৃদ হয়েছে। বাংলায় ‘শ’, ‘স’, ‘ষ’ ব্যবহারের কিছু নিয়ম আছে।
ঋষি, ঋষভ শব্দে ঋ-এর পর ‘স’ বা ‘শ’ হয়নি। এবার কোনটি শুদ্ধ হবে বলো—
(ক) ঋস্য, ঋশ্য না ঋষ্য ?
(খ) বৃস্টি, বৃষ্টি না বৃশ্টি ?
(গ) বৃষ, বৃস না বৃশ ?
(ঘ) দৃষ্টি, দৃস্টি না দৃশ্টি ?
উত্তরঃ (ক) ঋষ্য, (খ) বৃষ্টি, (গ) বৃষ,(ঘ) দৃষ্টি।
দুষ্ট, ঘনিষ্ট, স্পষ্ট, প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি শব্দে ‘ট’ ও ‘ঠ’-এর সঙ্গে সব সময়েই ‘ষ’ হয়। এবার ষ্ট ‘ষ্ঠ’ যুক্ত পাঁচটি করে শব্দ লেখো—–
উত্তরঃ ষ্ট—কষ্ট, নিশ্চেষ্ট, উৎকৃষ্ট, সৃষ্ট, আদিষ্ট।
ষ্ঠ—বালিষ্ঠ, লঘিষ্ঠ, গরিষ্ঠ, কনিষ্ঠ,শ্রেষ্ঠ।
‘ণ’-এর পর ‘ষ’ হয়। যেমন— শ্রীচরণেষু। কিন্তু মনে রাখবে অন্য একটা জায়গায় হবে কল্যাণীয়াসু, সুচরিতাসু ইত্যাদি।
এ ছাড়াও কয়েকটি বানানে স্বাভাবিক ভাবেই ‘ষ’-এর ব্যবহার হয়। যেমন—- কোষ, পুষ্প, দোষ, ভাষা, মেষ, মানুষ ইত্যাদি।
পাঠে তোমরা কল্যাণ, বিশ্লেষণ, গবেষণা, রোহিণী, প্রদক্ষিণ, সোনা ইত্যাদি শব্দ পেয়েছে। এর কিছু শব্দে ‘ন’ (দন্ত্য-ন) এবং কিছু শব্দে ‘ণ’ (মূর্ধন্য-ণ) ব্যবহৃদ হয়েছে। বাংলা বানানে ‘ন’, ‘ণ’ ব্যবহারের কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম আছে। এই নিয়ম জেনে লিখলে বানান ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। এই নিয়মগুলোকে ণ-ত্ব বিধি বলা হয়।
কোনো পদে ঋ , র , ষ থাকলে সেই একই পদে সাধারণত মূর্ধন্য ণ ব্যবহৃত হয় । যেমন — কারণ , মরণ , ধারণা , বর্ণ , ঋণ , বিষ্ণু , রণ ইত্যাদি । তবে ধরন , করেন , পরেন , নরেন প্রভৃতি বাংলা শব্দে এই নিয়ম মানা হয় না । |
প্রশ্ন ৬। দু-জনের দলে ভাগ হয়ে নীচের শুদ্ধ বানানটিকে খুঁজে বের করো।
অষম/ অসম | প্রদক্ষিণ /প্রদক্ষিন |
বিমর্শ/ বিমর্ষ | বিস্ফোরণ / বিস্ফোরন |
কৃশ / কৃষ | ব্যাকরণ /ব্যাকরন |
উত্তরঃ অসম, বিমর্ষ, কৃশ, প্রদক্ষিণ, বিস্ফোরণ, ব্যাকরণ।
গ-জ্ঞান সম্প্রসারণ –
প্রশ্ন ৭। আধুনিক জগতের একটি বিস্ফয়কর আবিষ্কারের কথা নীচে দেওয়া হল,পড়ো।
কম্পিউটার একটা ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রবিশেষ। যন্ত্রটি তথ্যাদি সংরক্ষণ করতে পারে, হিসেব কষতে পারে এবং অন্য যন্ত্রকে চালাতে পারে। কম্পিউটার কোনো একক যন্ত্র নয় । সাধারণত চারটি মিলে যন্ত্রটি সম্পূর্ণ হয়ে ওঠে। এই অংশগুলোর নাম— মনিটর, সি.পি.ইউ, কী-বোর্ড এবং মাউস।এর মধ্যে মনিটর হল কম্পিউটারের পর্দা, ঠিক টেলিভিশনের মতো। এতে লেখা এবং ছবি ফুটে ওঠে। কী-বোর্ডের সাহায্যে টাইপ করা হয়। কম্পিউটার পরিচালনার নানা নির্দেশও এর মাধ্যমে পাঠানো হয়।’মাউস’ মনিটরের পর্দায় বহু বিকল্পের মধ্য থেকে প্রয়োজনীয় বিষয়টিকে ঠিকঠাক বেছে নিতে সাহায্য করে। সি.পি.ইউ. হল কম্পিউটারের মূল যন্ত্রাংশ।এতে বিভিন্ন তথ্যের সংমিশ্রণ ও বিশ্লেষণ ঘটানো হয়। বিভিন্ন নির্দেশ এই যন্ত্রাংশের মাধ্যমেই পরিচালিত হয়। এই চারটি অংশ ছাড়াও কম্পিউটারের সঙ্গে উফার বা স্পিকার; প্রিন্টার ও স্ক্যানার সংযুক্ত করা হয়। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য কম্পিউটারের ইউ.পি.এস. ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ৮। এসো, জেনে নিও।
আর্যভট্ট :- ভারতের প্রথম মহাকাশযান। ইসরোতে নির্মিত এই মহাকাশ যানটি ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমান রাশিয়া) থেকে উৎক্ষেপিত হয়।
রোহিণী :- ইসরো নির্মিত প্রথম মহাকাশযান। এটি শ্রীহরিকোটা থেকে উৎক্ষেপিত হয়। চারটি মহাকাশযান নিয়ে রোহিণী পর্যায়ের প্রকল্প। এর প্রথমটি উৎক্ষেপিত হয় ১০জুন, ১৯৭৯ ( RTP); দ্বিতীয়টি ১৮ জুলাই, ১৯৮০ (RS-I) ; তৃতীয়টি ৩১ মে, ১৯৮১(RS-DI) এবং চতুর্থটি ১৭ এপ্রিল, ১৯৮৩ (RS-D2)।
শ্রীহরিকোটা :- ভারতের অন্দ্রপ্রদেশের নেলোরে অবস্থিত ভারতের একমাত্র উপগ্ৰহ উৎক্ষেপণ ক্ষেত্র। সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার নামে খ্যাত শ্রীহরিকোটা উৎক্ষেপণ কেন্দ্রটি। এটি ইসরোর দ্বারা পরিচালিত হয়।
একজন ভারতীয় বিজ্ঞানীর কথা—-
গাছেরও মানুষের মতো প্রাণ আছে– এই তথ্যটি আবিষ্কার করেছিলেন একজন ভারতীয় বিজ্ঞানী। তাঁর নাম আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু। তিনি লজ্জাবতী গাছের পাতার সংকোচন দেখে প্রমাণ করেছিলেন যে গাছেরও প্রাণ আছে। বেতার যন্ত্রের আবিষ্কারে তাঁর অবদান আজও অনেকের অজানাই থেকে গেছে। কলকাতার আপার সার্কুলার রোডে অবস্থিত ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ জগদীশচন্দ্রের প্রতিষ্ঠিত ভারতের একটি প্রথম সারির বিজ্ঞান গবেষণাগার।
প্রশ্ন ৯। ক্যুইজ প্রতিযোগিতা:
(ক) নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ভারতের একমাত্র বিজ্ঞানী কে ?
উত্তরঃ সি. ভি. রমন।
(খ) গাছেরও যে প্রাণ আছে তা কোন বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেছিলেন ?
উত্তরঃ জগদীশচন্দ্র বসু।
(গ) ভারতের প্রাচীন চিকিৎসাশাস্ত্রের নাম কী ?
উত্তরঃ আয়ুর্বেদ।
(ঘ) ভারতের প্রথম মহাকাশচারীর নাম কী ?
উত্তরঃ রাকেশ শর্মা
(ঙ) মাধ্যার্কষণ শক্তি কে আবিষ্কার করেছিলেন ?
উত্তরঃ নিউটন।
(চ) কালাজ্বরের ওষুধ কে আবিষ্কার করেছিলেন ?
উত্তরঃউপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী।
(ছ) স্টেথোস্কোপ কে আবিষ্কার করেছিলেন ?
উত্তরঃ ডঃ থিয়োফিল লিনেক।
(জ) অণুবীক্ষণ যন্ত্রের আবিষ্কার কে ?
উত্তরঃ লিউয়েন হুক।
(ঝ) ভারতীয় চিকিৎসক সুব্বারাও আবিষ্কৃত ওষুধটির নাম কী ?
উত্তরঃ সুবামাইসিন।
(ঞ) বিশ্বের প্রথম মহিলা মহাকাশযাত্রী কে ?
উত্তরঃ ভেলেন্টিনা টেরেস্কোভা।
প্রশ্ন ১০। নীচে সৌরজগতের একটি নমুনা দেওয়া হল। তুমি গ্ৰহ এঁকে ও তার নীচে নাম লিখে নমুনাটি সম্পূর্ণ করো।
উত্তরঃ
শিক্ষক/ শিক্ষয়িত্রী সৌরজগতের একটি ছবি দেখিয়ে ছাত্র/ছাত্রীদের গ্ৰহ- উপগ্ৰহগুলোর সঙ্গে পরিচয় করাবেন।
প্রশ্ন ১১। তোমরা মহাকাশচারীদের কয়েকটি ছবি সংগ্ৰহ করো এবং প্রত্যেকটি ছবির নীচে তাঁদের নাম লিখে একটি এ্যালবাম প্রস্তুত করো।
উত্তরঃ নিজেরা প্রস্তুত করো।
যেমন—
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.