Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Bengali Chapter 6 বাংলা ভাষা ও সাহিত্য Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). Class 6 Bengali Chapter 6 বাংলা ভাষা ও সাহিত্য Which you Can Download PDF Class 6 Bengali Chapter 6 বাংলা ভাষা ও সাহিত্য for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Bengali Chapter 6 বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Bengali Textbook Question Answer Chapter 6 বাংলা ভাষা ও সাহিত্য for Free with you. Class vi Bengali Question Answer I Hope, you Liked The information About The Class 6th Bengali Solutions. if you liked SEBA Solutions for Class Six Bengali Notes Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
ক-পাঠভিক্তিক ক্রিয়াকলাপ
প্রশ্ন ১। মাতৃভাষা বলতে কী বোঝ ? আমাদের মাতৃভাষা কোনটি ?
উত্তরঃ মা এবং পরিবারের সদস্যরা সন্তান বা শিশুর সঙ্গে যে ভাষাতে কথা বলেন এবং ভাব বিনিময় করেন সেই ভাষাকেই মাতৃভাষা বলা হয়। আমাদের মাতৃভাষা বাংলা।
প্রশ্ন ২। বাংলা ভাষা কোন ভাষা-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত ?
উত্তরঃ বাংলা ভাষা আর্য-ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন ৩। ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা-বংশের অন্তর্গত ভাষাগুলির নাম লেখো।
উত্তরঃ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা-বংশের অন্তর্গত ভাষাগুলি হল— ইংরেজি, ফরাসি, জার্মান, রুশ, রোমান, ইতালীয়, গ্ৰীক, স্পেনীয়, ফার্সী ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৪। ভারতীয় আর্যভাষা থেকে কোন কোন আধুনিক ভাষা এসেছে ?
উত্তরঃ ভারতীয় আর্যভাষা থেকে এসেছে বাংলা, অসমিয়া, ওড়িয়া, হিন্দি, পঞ্জাবী, মারাঠি, গুজরাটি ইত্যাদি ভাষা।
প্রশ্ন ৫। মাগধী প্রাকৃত থেকে কোন কোন ভাষার জন্ম হয় ?
উত্তরঃ মাগধী প্রাকৃত থেকে জন্ম হয় বাংলা, অসমিয়া, ওড়িয়া, ভোজপুরি, মগহি এবং মৈথিলী ভাষার।
প্রশ্ন ৬। বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ বলে পরিচিত কয়েকটি গ্ৰন্থের নাম লেখো।
উত্তরঃ বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ বলে পরিচিত গ্ৰন্থগুলি হল—চর্যাপদ, চণ্ডীমঙ্গল, মনসামঙ্গল, কৃত্তিবাস ওঝার ‘রামায়ণ পাঁচালী’, কাশীরাম দাসের ‘মহাভারত’, বৈষ্ণব পদাবলী, শাক্ত পদাবলী, ময়মনসিংহ গীতিকা, দৌলত কাজীর ‘সতীময়না’, সৈয়দ আলাওলের ‘পদ্মাবতী’ ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৭। বাংলা ভাষার কোন কবি কবে কোন গ্ৰন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার পান ?
উত্তরঃ বাংলা ভাষার কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে ‘গীতাঞ্জলি’ কাব্যের জন্য নোবেল পুরস্কার পান।
প্রশ্ন ৮। এসো কিছু শব্দ শিখি।
শব্দ | অর্থ |
পারিপার্শ্বিক | চারপাশের বিষয় সংক্রান্ত। |
জগৎ | পৃথিবী। |
আন্তর্জাতিক | বিভিন্ন জাতি কিংবা রাষ্ট্র সম্বন্ধীয়। |
প্রতিবেশী | কাছাকাছি যারা বাস করে। |
প্রশ্ন ৯। টীকা লেখো।
মহাভারত, রামায়ণ, গীতাঞ্জলী, নোবেল পুরস্কার
উত্তরঃ (ক) রামায়ণ :- মূল ‘রামায়ণ’ সংস্কৃত ভাষার লিখেছিলেন মহাকবি বাল্মীকি। সেই মূল রামায়ণ মহাকাব্যের বাংলায় অনুবাদক হিসাবে শ্রেষ্ঠ হলেন কবি কৃত্তিবাস ওঝা। কবি কৃত্তিবাসের রামায়ণের নাম ‘শ্রীরাম পাঁচালি’।এটি সাতটি খণ্ডে বিভক্ত। কৃত্তিবাসের রাম ভক্তবৎসল। সর্বশ্রেণির মানুষের কাছে কৃত্তিবাসের রামায়ণ পেয়েছে কালজয়ী জনপ্রিয়তা। কবি মধুসূদন যথার্থই বলেছেন “কৃত্তিবাস কীর্তিবাস কবি এ বঙ্গের অলঙ্কার।”
(খ) মহাভারত :- মূল ‘মহাভারত’ সংস্কৃত ভাষায় লিখেছিলেন ব্যাসবেদ। সেই মূল মহাভারতের অনুবাদ হয়েছে ভারতের ও পৃথিবীর নানান ভাষায়। বাংলা ভাষায় অনুবাদক হিসাবে সবচেয়ে বেশি খ্যাতিলাভ করেছেন কবি কাশীরাম দাস। কবি কাশীরামের মহাভারতের নাম ‘ভারত- পাঁচালি’। এটি অষ্টাদশপর্বে বিভক্ত। কৃত্তিবাসী রামায়ণের মতো ‘কাশীদাসী মহাভারত’ বাঙালী জীবনের মহাকাব্য। মাইকেল মধুসূদন যথার্থই বলেছেন,
“হে কাশী, কবীশদলে তুমি পুণ্যবান।”
(গ) গীতাঞ্জলি :- বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এক বিশ্ববিজয়ী কাব্যগ্ৰন্থ। রবীন্দ্রনাথের তৃতীয় পর্বের আধ্যাত্মিক ভাবমূলক কাব্য ‘গীতাঞ্জলি’। এইকাব্যে ঈশ্বরকে অনুভব করেছেন কবি কখনও পরিবর্তমান প্রাকৃতিক রূপের মধ্যে; কখনও ঈশ্বরের পায়ে আত্মনিবেদনে—–
“আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণধূলার তলে সকল অহংকার হে আমার ডুবাও চোখের জলে।” রবীন্দ্রনাথ।
১৯১৩ সালে ইংরাজীতে অনূদিত গীতাঞ্জলি (song offerings) কাব্যের জন্য নোবেল পুরস্কার পান।
(ঘ) নোবেল পুরস্কার :- পুরস্কারটি প্রবতির্ত হয়েছিল স্যার অ্যালফ্রেড নোবেলের নামানুসারে ১৯০০ সালে এবং প্রথম প্রাপক ১৯০১ সালে এই পুরস্কার পেয়েছিলেন। ১৮৩৩ সালের ২১ অক্টোবর অ্যালফ্রেড জন্ম সুইডেনের স্টকহলম শহরে। ডিনামাইত আবিষ্কার করে অ্যালফ্রড প্রচুর ধন উপার্জন করে মানুষের কল্যাণে তা উৎসর্গ করার জন্য নিজের জীবৎকালে তৈরি করা এক ইচ্ছাপত্রে এই পুরস্কার দেবার কথা ঘোষণা করেন। ইচ্ছাপত্রকে বাস্তবায়িত করার জন্যে ১৮৯০ সালে নোবেল ফাউণ্ডেশন গঠিত হয়। অ্যালফ্রেণ্ড নোবেল প্রয়াত হন ১৮৯৬ সালে, ১০ ডিসেম্বর। সেই মহাপ্রয়াণকে স্মরণ করে প্রতি বছর ১০ ডিসেম্বর নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়।
SL.No. | সূচীপত্র |
পাঠ -১ | বলো বলো বলো সবে |
পাঠ -২ | তিন পণ্ডিত যুবক |
পাঠ -৩ | সংহতির সাধক হেমাঙ্গ বিশ্বাস |
পাঠ -৪ | হ্যালো বরাক |
পাঠ -৫ | কৃত্রিম উপগ্রহ |
পাঠ -৬ | বাংলা ভাষা ও সাহিত্য |
পাঠ -৭ | চলো যাই ভ্রমণে |
পাঠ -৮ | সবার আমি ছাত্র |
পাঠ -৯ | অমল ও দইওয়ালা |
পাঠ -১০ | অবিস্মরণীয়া দুই নারী |
পাঠ -১১ | ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ |
পাঠ -১২ | খাই খাই |
পাঠ -১৩ | প্রকৃতির খেয়াল |
পাঠ -১৪ | ঠাকুমাকে কীভাবে পড়তে শিখিয়েছি |
পাঠ -১৫ | ধামাইল |
পাঠ -১৬ | শব্দ- সম্ভার |
খ-ভাষা অধ্যয়ন
প্রশ্ন ১০। তোমরা আগে সন্ধির বিষয়ে পড়েছ। আরও কয়েকটি সন্ধি দেওয়া হল, লক্ষ করো।
অন্তর্গত | = অন্তঃ + গত |
অন্তর্ভুক্ত | = অন্তঃ + ভুক্ত |
আন্তর্জাতিক | = আন্তঃ + জাতিক |
মেঘালয় | = মেঘ + আলয় |
সহোদরা | = সহ + উদরা |
রবীন্দ্র | = রবি + ইন্দ্র |
গীতাঞ্জলি | = গীত + অঞ্জলি। |
তোমরা সন্ধি ভাগ করো –
ক্ষিতীশ = ক্ষিতি + ঈশ |
সংলগ্ন = সম্ + লগ্ন |
মরুদ্যান = মরু +উদ্যান |
রাজষি্ = মরু + ঋষি |
প্রশ্ন ১১। পাঠটিতে তোমরা পড়েছ :
বাংলা, অসমিয়া ও ওড়িয়া ভাষাকে সহোদরা ভাষা বলা হয়। ‘সহোদরা’ অর্থাৎ এক মায়ের সন্তান।
অসমিয়া ভাষা বলেন যিনি— অসমিয়াভাষী।
বাংলা ভাষা বলেন যিনি —- বাংলাভাষী।
এধরনের আরও কিছু শব্দ তৈরি করো।
হিন্দী ভাষা যিনি বলেন—- হিন্দুস্থানী।
অলচিকী ভাষা যিনি বলেন—- সাঁওতাল।
প্রশ্ন ১২। নীচের তালিকায় ‘কর’, ‘তম’ যোগ করে কীভাবে শব্দ তৈরি হয়েছে দেখে নাও।
প্রাচীন | প্রাচীনতর | প্রাচীনতম |
প্রিয় | প্রিয়তর | প্রিয়তম |
উচ্চ | উচ্চতর | উচ্চতম |
নিম্ন | নিম্নতর | নিম্নতম |
এবারে আরও কয়টি এই ধরনের শব্দ লেখো।
বৃহৎ | বৃহত্তর | বৃহত্তম |
মহৎ | মহত্তর | মহত্তম |
অন্য | অন্যতর | অন্যতম |
প্রশ্ন ১৩। এই পাঠটিতে তোমরা একটি বাক্য পড়েছ :
১ | ২ | ৩ | ৪ |
মাতৃভাষার মাধ্যমেই | শিশু | পারিপার্শ্বিক জগতের সঙ্গে | পরিচিত হয়ে ওঠে |
‘মাতৃভাষার মাধ্যমেই শিশু পারিপার্শ্বিক জগতের সঙ্গে পরিচিত হয়ে ওঠে।’
এই বাক্যে শব্দের সঙ্গে কিছু চিহ্ন যোগ হয়েছে,
যেমন—-
মাধ্যম + এ + ই = মাধ্যমেই
জগত + এর = জগতের
এই এ, ই, এর ইত্যাদি চিহ্ন মূল শব্দের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাক্যটিতে অর্থপূর্ণ করে তুলেছে। এই চিহ্নগুলোকে বিভক্তি বলে। যেমন—-
মনে করো তোমার বিদ্যালয়কোঠার দেওয়ালটি ইটের পরে ইট গেঁথে তৈরি হয়েছে।তেমনি একেকটি বাক্যও শব্দের সঙ্গে শব্দ গেঁথে তৈরি হয়। প্রত্যেকটি ইটের মাঝখানে বালি সিমেন্টের মশলা দিয়ে জোড়া দেওয়া হয়। তেমনি শব্দগুলোর মধ্যেও মশলা দিতে হয়। শব্দের মশলা হল এই বিভক্তিগুলো। বাক্যটি তবেই অর্থ প্রকাশ করে।
মাতৃভাষা র মাধ্যমে এ শিশু ০ পরিচিত হয় এ ওঠ্
মাতৃভাষার মাধ্যমে শিশু পরিচিত হয়ে ওঠে
প্রশ্ন ১৪। নীচের শব্দগুলোতে উপযুক্ত চিহ্ন জুড়ে অর্থবোধক বাক্য তৈরি করো।
(ক) তপন বাগান ফুল ফুটেছে।
উত্তরঃ তপনের বাগানে ফুল ফুটেছে।
(খ) স্কুল নাজিয়া অনেক বন্ধু আছে।
উত্তরঃ স্কুলে নাজিয়ার অনেক বন্ধু আছে।
(গ) তুমি কোন ভাষা মাধ্যম পড়েছ ?
উত্তরঃ তুমি কোন ভাষার মাধ্যমে পড়েছ ?
প্রশ্ন ১৫। কারক :- ক্রিয়ার সঙ্গে বিশেষ্য বা সর্বনামের সম্পর্ক হলে সেই সম্পৰ্ককে কারক বলে। কারক অর্থাৎ ক্রিয়াসম্পর্ক হল ছয়টি। তাদের নাম কর্তৃ, কর্ম, করণ, সম্প্রদান, অপাদান, অধিকরণ।
কারক ছাড়াও আছে সম্বন্ধ ও সম্বোধন পদ। যেমন— ‘ঠাকুমা তির্থে গিয়ে তাঁর বাক্স থেকে নিজের হাতে পুরোহিতের মেয়েদের অনেকগুলো শাড়ি দান করলেন।’ এখানে ঠাকুমা—কর্তৃ, শাড়ি— কর্ম, নিজের হাতে– করণ, মেয়েদের— সম্প্রদান, বাক্স থেকে– অপাদান, তীর্থে—অধিকরণ, পুরোহিতের– সম্বন্ধ পল।
তোমরা যখন বন্ধুকে বলো– ‘মিতা! এদিকে এসো।’ তখন ‘মিতা’ হবে সম্বোধন পদ।
তোমরা নীচের বাক্যগুলো থেকে কারক এবং সম্বন্ধ ও সম্বোধন পদ খুঁজে বের করে লেখো-
(ক) বাবা আমাকে রোজ স্কুলে নিয়ে যান।
উত্তরঃ বাবা, আমাকে, স্কুলে— কারক।
রোজ—- সম্বন্ধ পদ।
(খ) ভাই, মায়ের বিছানা থেকে হঠাৎ মাটিতে পড়ে গেল।
উত্তরঃ ভাই, বিছানা থেকে, মাটিতে— কারক।
মায়ের— সম্বন্ধ পদ।
(গ) আমি চামচ দিয়ে হালুয়া খাই।
উত্তরঃ আমি, চামচ দিয়ে, হালুয়া— কারক।
(ঘ) দিদি এখন মাস্টার মশাইয়ের বাড়ি যাবে।
উত্তরঃ দিদি, মাস্টার মশাইয়ের বাড়ি–কারক।
এখন—সম্বন্ধ পদ।
(ঙ) দাদা ! ঘরে এসো।
উত্তরঃ
দাদা | সম্বোধন পদ। |
ঘরে | কারক। |
এসো | সম্বোধন পদ। |
গ-জ্ঞানসম্প্রসারণ
প্রশ্ন ১৬। তোমাদের একটা বিখ্যাত গান উপহার দিচ্ছি। গানটি অতুলপ্রসাদ সেনের রতনা।
মোদের গরব, মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা!
তোমার কোলে তোমার বোলে কতই শান্তি ভালোবাসা।।
কী যাদু বাংলা গানে—-
গান গেয়ে দাঁড় মাঝি টানে
গেয়ে গান নাচে বাউল, গান গেয়ে ধান কাটে চাষা।
ওই ভাষাতেই নিতাই গোরা
আনল দেশে ভক্তিধারা—-
আছে কই এমন ভাষা, এমন দুঃখ- শ্রান্তি- নাশা।
বিদ্যাপতি, চণ্ডী, গোবিন,
হেম, মধু, বঙ্কিম, নবীন—–
ওই ফুলেরই মধুর রসে বাঁধল সুখে মধুর বাসা।।
বাজিয়ে রবি তোমার বীণে
আনল মালা জগৎ জিনে—-
তোমার চরণ-তীর্থে মা গা জগত করে যাওয়া- আসা।
ওই ভাষাতেই প্রথম বলে
ডাকুন মায়ে ‘মা’, ‘মা’, ব’লে ;
ওই ভাষাতেই বলব ‘হরি’ সঙ্গে হলে কাঁদা- হাসা।।
প্রশ্ন ১৭। নীচে কয়েকজন বাঙালি সাহিত্যিকের ছবি দেওয়া হল। ওঁদের নাম বলো।প্রত্যেকের বিখ্যাত যেকোনো রচনা খুঁজে বের করো ও নামের পাশে রচনাটির নাম লেখো।
উত্তরঃ
সবাই মিলে সাজ-সজ্জা করে কবিগুরুর গানটি গাও ও নাচো।
আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে,
নাইলে মোদের রাজার সনে মিলবে কী স্বত্বে।—
আমরা সবাই রাজা।
আমরা যা খুশি তাই করি,
তবু তাঁর খুশিতেই, চরি,
আমরা নই দাসের রাজার ত্রাসের দাসত্বে,
নইলে মোদের রাজার সনে মিলব কী স্বত্বে।-
আমরা সবাই রাজা।
রাজা সবারে দেন মান,
সে মান আপনি ফিরে পান,
মোদের খাটো করে রাখে নি কেউ কোনো অসত্যে,
নইলে মোদের রাজার সনে মিলব কী স্বত্বে।-
আমরা সবাই রাজা।
আমরা চলব আপন মতে,
শেষে মিলব তারি পথে।
মোরা মরব না কেউ বিফলতার বিষম আবর্তে,
নইলে মোদের রাজার সনে মিলব কী স্বত্বে।-
আমার সবাই রাজা।
উত্তরঃ ছাত্রছাত্রীরা নিজেরা গানটি গাও ও নাচার চেষ্টা করো।
কাজী নজরুল ইসলামের রচিত গানটি সবাই মিলে গাও ও নাচো।
মোমের পুতুল মমীর দেশের মেয়ে নেচে যায়।
বিহল চঞ্চল পায়।।
সাহারা মরুর পারে
খুর্জুর বীথির ধারে
বাজায় ঘুমুর ঝুমুর ঝুমুর মধুর ঝঙ্কারে।
উড়িয়া ওড়না লু হাওয়ায়
পরী নটিনী নেচে যায়
দুলে দুলে দূরে সুদূর।
র্সুমা পরা আঁখি হানে আসমানে,
জ্যোৎস্না আসে নীল আকাশে তার টানে।
ঢেউ তুলে নীল দরিয়ায়
দিন- দরদী নেচে যায়
দুলে দুলে দূরে সূদূর।।
প্রশ্ন ১৮। তোমার পাঠে বেশ ক’জন মহিলা সাহিত্যিকের নাম পেয়েছে। কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে তোমারা এধরনের আরও কয়েকজন মহিলা সাহিত্যিকের নাম সংগ্ৰহ করে খাতায় লেখো। তোমাদের অঞ্চলেও যদি ধরনের কোনও মহিলা সাহিত্যিক থাকেন, তবে তাঁদের নাম এবং তাঁরা কী রচনা করেন, তা জেনে খাতায় লিখবে। তারপর শ্রেণিকক্ষে এসে এক একটি দল এই নামগুলো পড়ে সবাইকে শোনাবে।
উত্তরঃ শিক্ষক/ শিক্ষয়িত্রীর সাহায্য নিজেরা চেষ্টা করো।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.