Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Bengali Chapter 8 সবার আমি ছাত্র Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). Class 6 Bengali Chapter 8 সবার আমি ছাত্র Which you Can Download PDF Class 6 Bengali Chapter 8 সবার আমি ছাত্র for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Bengali Chapter 8 সবার আমি ছাত্র
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Bengali Textbook Question Answer Chapter 8 সবার আমি ছাত্র for Free with you. Class vi Bengali Question Answer I Hope, you Liked The information About The Class 6th Ankuran Solutions. if you liked SEBA Solutions for Class Six Bengali Notes Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
সবার আমি ছাত্র
ক-পাঠভিক্তিক ক্রিয়াকলাপ
প্রশ্ন ১। এসো, কবিতাটির ছন্দ বজায় রেখে আবৃত্তি করি।
উত্তরঃ নিজে চেষ্টা করো।
প্রশ্ন ২। এবার কবিতাটির মূলভাব বুঝি, এসো।
উত্তরঃ সারসংক্ষেপ দেখ।
প্রশ্ন ৩। কবিতায় কঠিন শব্দের অর্থ অভিধান বা বইয়ের পেছনের শব্দ- সম্ভার থেকে শিখে নাও।
উত্তরঃ শব্দার্থ দেখ।
প্রশ্ন ৪। নীচের শব্দগুলো থেকে আমরা কী শিক্ষা পাই বলো।
আকাশ, বায়ু, পাহাড়, খোলামাঠ, সূর্য, চাঁদ, মাটি, নদী।
উত্তরঃ আকাশ :- আকাশ আমাদের উদার হতে শিক্ষা দেয়।
বায়ু :- কর্মী হবার মন্ত্র পাওয়া যায় বায়ুর কাছ থেকে।
পাহাড় :- পাহাড় শেখায় তার মতো মৌন- মহান হতে।
খোলামাঠ :- খোলামাঠ দিলখোলা হবার উপদেশ দেয়।
সূর্য :- সূর্য আমাদের শেখায় আপন তেজে জ্বলতে।
চাঁদ :- চাঁদ শেখায় মিষ্টি করে হাসতে এবং মধুর কথা বলতে।
মাটি :- মাটির কাছে সহিষ্ণুতার শিক্ষা আমরা পাই।
নদী :- নদী আমাদের শিক্ষা দেয় আপন বেগে চলতে।
প্রশ্ন ৫। মূলভাব লেখো।
(ক) ‘হই যেন ভাই মৌন মহান’—-
উত্তরঃ আলোচ্য পরামর্শটি আমরা পেয়েছি ‘পাহাড়ের’ কাছ থেকে। পাহাড় আকারে বিশাল। সুউচ্চ গগনভেদী। অথচ ক্ষমতার গৌরব এবং অহংকার কবে না। সে মুনিদের মতো ধ্যানগম্ভীর, মৌন। তার কন্দরে কন্দরে মহান ঋষিদের নির্বাক ঈশ্বর স্মরণ। করিব ভাষায় “হোথা স্তব্ধ মহামৌনব্রাক্ষণ-মহিমা”। তাই বাচালতা ত্যাগ করে মৌন থেকে ধ্যানযোগে-জ্ঞানযোগে-কর্মযোগে ব্যাপৃত থাকা উচিত আমাদের।
(খ) ‘দিল খোলা হই ভাইরে’—-
উত্তরঃ আলোচ্য উপদেশটি লাভ করেছি ‘খোলামাঠ’ থেকে। উন্মুক্ত প্রান্তর সেখানে “বাঁধা নাই ওগো কে যায় কে আসে।” সেখানে জাতিভেদ, বর্ণভেদ, সম্প্রদায়গত ভেদ, ধনী- দরিদ্র ভেদ, বলহীন-বলশালী ভেদ, রাজা- প্রজা ভেদ। ধর্মভেদ, সংস্কৃতিগত ও ভাষাগত ভেদ কিছুই থাকে না। খোলামাঠের চন্দ্রাতপ আকাশ, খোলামাঠের প্রাণ মুক্ত বাতাস। সূর্য, চন্দ্র, গ্ৰহ- তারকারা সেখানে সবার জন্য তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। আমাদের দিল অর্থাৎ হৃদয়কে দরাজ হতে হবে, উন্মুক্ত রাখতে হবে সকলের মঙ্গলের জন্য। ‘খোলামাঠ’ এই শিক্ষাই আমাদের দেয়।
(গ) ‘আন্তর হোক রত্নআকর’—
উত্তরঃ সাগরের অপর নাম রত্নাকর অর্থাৎ মহামূল্যবান রত্নের আকর বা খনি। মানুষের মধ্যে থাকে দুটি আমি—- একটি ‘ছোট আমি’ অপরাট ‘বড় আমি’।’ছোট আমি’ সারাক্ষণ বলে আমার-আমার-আমার’ ; আর ‘বড় আমি’ ‘তোমার-তোমার-তোমার’। ‘ছোট আমি’ স্বার্থপর; ‘বড় আমি’ পরার্থপর। ‘ছোট আমি’ থেকে আমাদের ‘বড় আমি’-তে উন্নতী হতে হবে। রত্নের আকর হওয়া সত্বেও সাগর বলে– “অন্তর মম বিকশিত কর অন্তরতব হে’। নির্মল কর, সুন্দর কর, উজ্জ্বল কর হে”। আমাদের অন্তরের ঐশ্বর্যে ঐশ্বর্যান্বিত হতে হবে। জীবজ্ঞানে শিবের সেবা করে অন্তরকে সাগরের মতো রত্নগর্ভ করে তুলতে হবে।
(ঘ) ‘শ্যাম বনানী সরসতা’—–
উত্তরঃ অরণ্য বা বনানী শ্যামবর্ণ। তা রসের আকার , রসময়ী। ফুলের সৌন্দর্যে চোখকে মুগ্ধ করে, ফুলের সুগন্ধে মনকে আপ্লুত করে। এই দৃষ্টিনন্দন, ঘ্রাণনন্দন ফুল শুধু নয় রসময় ফলের আস্বাদ আমাদের রসনাকে তৃপ্ত করে।ঘন বনের শীতল ছায়া আমাদের ক্লান্তি নাশ করে। আমাদের আচার-আচরণকেও শ্যাম বনানীর অনুসরণে সরস করে তুলতে হবে। প্রিয় বাক্য বলতে হবে। নম্র আচরণ করতে হবে। অপরে যেন আমাদের সাথে বাক্যালাপ করে আনন্দ লাভ করে— সেইদিকে নজর রাখতে হবে।
(ঙ) ‘বিশ্বজোড়া পাঠশালা’—–
উত্তরঃ কবির ধারণা, এই বিশ্বপ্রকৃতি যেন এক মহাশিক্ষাগার। এখানে আকাশ শোখাচ্ছে উদার হতে ; বায়ু কর্মযোগে যুক্ত হতে মন্ত্র দিচ্ছে ; পাহাড় শোখাচ্ছে মৌন-মহান হতে ; খোলা মাঠ উপদেশ দিচ্ছে দিলখোলা হবার ; সূর্য মন্ত্রনা দিচ্ছে স্বাবলম্বী, বীর্যবান হতে; চাঁদ শিক্ষা দিচ্ছে মিষ্টি-মধুর আচার-আচরণ করতে; সাগর থেকে শিক্ষা পাচ্ছি হৃদি- রত্নাকর হতে; নদী শেখাচ্ছে নিজের উপর আস্থা নিজের ক্ষমতায় অগ্ৰসর হতে; মাটির শিক্ষা সহিষ্ণুতার ; পাষাণের শিক্ষা— প্রয়োজনে কঠোর হতে হবে। ঝরনা জাগায় আমাদের প্রাণে সহজিয়া-গান; শ্যাম বনানী ভিক্ষা দেয় সরসতা। পৃথিবীর বিরাট খাতার উপরোক্ত উপদেশসমূহ যেন আমাদের নিত্য পাঠ্য।
SL.No. | সূচীপত্র |
পাঠ -১ | বলো বলো বলো সবে |
পাঠ -২ | তিন পণ্ডিত যুবক |
পাঠ -৩ | সংহতির সাধক হেমাঙ্গ বিশ্বাস |
পাঠ -৪ | হ্যালো বরাক |
পাঠ -৫ | কৃত্রিম উপগ্রহ |
পাঠ -৬ | বাংলা ভাষা ও সাহিত্য |
পাঠ -৭ | চলো যাই ভ্রমণে |
পাঠ -৮ | সবার আমি ছাত্র |
পাঠ -৯ | অমল ও দইওয়ালা |
পাঠ -১০ | অবিস্মরণীয়া দুই নারী |
পাঠ -১১ | ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ |
পাঠ -১২ | খাই খাই |
পাঠ -১৩ | প্রকৃতির খেয়াল |
পাঠ -১৪ | ঠাকুমাকে কীভাবে পড়তে শিখিয়েছি |
পাঠ -১৫ | ধামাইল |
পাঠ -১৬ | শব্দ- সম্ভার |
প্রশ্ন ৬। শূন্যস্থান পূর্ণ করো।
(ক) খোলা মাঠের ____ দিলখোলা হই তাইরে।
উত্তরঃ উপদেশে।
(খ) সূর্য আমায় ____ দেয় আপন তেজে জ্বলতে।
উত্তরঃ মন্ত্রণা।
(গ) শ্যাম ____ সরসতা আমায় দিল ভিক্ষা।
উত্তরঃ বনানী।
(ঘ) বিশ্ব জোড়া ____ মোর সবার আমি ছাত্র।
উত্তরঃ পাঠশালা।
প্রশ্ন ৭। নীচের পংক্তিটির মূল ভাব বুঝিয়ে লেখো।
এই পৃথিবীর বিরাট খাতায় পাঠ্য যে সব পাতায়পাতায়
শিখছি সে সব কৌতূহলে সন্দেহ নাই মাত্র।।
উত্তরঃ কবি সুনির্মল বসু বিশ্বপ্রকৃতিকে বিশ্বজোড়া এক পাঠশালা বলে মনে করেছেন; কারণ গোটা মানবজাতি ছাত্রের মতো বিশ্বপ্রকৃতির বিভিন্ন অংশ থেকে, বিভিন্ন ভাব এবং শক্তি থেকে “নানান ভাবের নতুন জিনিস” দিবারাত্রঢ শিখে চলেছে। পৃথিবী সেই অর্থে এই বিশ্বপ্রকৃতির যেন একটি বিরাট খাতায় নানা জাতীয় উপদেশ, পরামর্শ, শিক্ষা, মন্ত্রণা প্রভৃতি নিত্য নতূন লেখা হয়ে চলেছে; আর তা যেন প্রতিনিয়ত আমরা ছাত্রের মতো শিখে চলেছি। কৌতুহল চরিতার্থ করার জন্য অজানাকে জানার আগ্ৰহের জন্য, অচেনাকে চেনার ইচ্ছায় যে প্রত্যহ দিনে রাতে বিশ্বপাঠ্যপুস্তক থেকে জ্ঞান সংগ্রহ করে চলেছি তাতে কবির বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।
খ-ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
প্রশ্ন ৮। উপযুক্ত বিপরীত শব্দে দাগ টেনে মেলাও।
উদার | নেভা |
মৌন | অসহিষ্ণুতা |
খোলা | কোমল |
জ্বলা | সঙ্কীর্ণ |
সহিষ্ণুতা | বন্ধ |
কঠোর | মুখর |
উত্তরঃ
উদার | সঙ্কীর্ণ |
মৌন | মুখর |
খোলা | বন্ধ |
জ্বলা | নেভা |
সহিষ্ণুতা | অসহিষ্ণুতা |
কঠোর | কোমল |
প্রশ্ন ৯। নীচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য গঠন করো।
কঠোর : ________ভিক্ষা : ________ইঙ্গিত : ________
দ্বিধা : _______ মৌন : _______
উত্তরঃ কঠোর :- নিজের কাজে গাফিলতি না করে পাষাণের কাছে দীক্ষা নিতে হবে।
ভিক্ষা :- দীনজনে ভিক্ষা দেবে।
ইঙ্গিত :- মুখে কথা না বলে ইঙ্গিতও অনেক কিছু বোঝানো যায়।
দ্বিধা :- দ্বিধা না করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সাহসে বুক বাঁধো।
মৌন :- মৌন না হলে মুনি হওয়া যায় না।
প্রশ্ন ১০। উদাহরণ অনুযায়ী একই অর্থের তিনটি করে শব্দ লেখো।
পাহাড় ___ , __ , __আকাশ __, __, __ চাঁদ __,__,__
নদী __, __,__ যেমন :- বায়ু— বাতাস, হাওয়া, পবন।
উত্তরঃ পাহাড় :- পর্বত, গিরি, শৈল।
আকাশ :- গগন, অম্বর, নভ।
চাঁদ :- শশাঙ্ক, শশধর, ইন্দু।
নদী :- প্রবাহিনী, তটিনী, স্রোতস্বিনী।
প্রশ্ন ১১। যুক্ত বর্ণগুলো ভেঙে দেখাও তারপর শব্দ তৈরি করো।
ষ্ণু, ক্ষ, শ্ব, ঙ্গ, দ্বি।
উত্তরঃ
ষ্ণু = ষ্ + ণ্ + উ = বিষ্ণু। |
ক্ষ = হ্ + ম্ + অ = ব্রক্ষ। |
শ্ব = শ্ + ব্ + অ = বিশ্ব। |
ঙ্গ = ঙ + গ্ + অ = বঙ্গ। |
দ্বি = দ্ + ব্ + ই = দ্বিতীয়। |
প্রশ্ন ১২। পদ পরিবর্তন করো।
যেমন — উদার — উদারতা।
পাহাড়___, মৌন____,মধুর ___, শিক্ষা___,আকাশ___,
সহিষ্ণু____,দীক্ষা___, কোমল____,
উত্তরঃ
পাহাড় | পাহাড়ী | মধুর | মধুরতা |
আকাশ | আকাশী | দীক্ষা | দীক্ষিত |
মৌন | মুনি | শিক্ষা | শিক্ষিত |
সহিষ্ণু | সহিষ্ণুতা | কোমল | কোমলতা |
প্রশ্ন ১৩। অর্থের পার্থক্য দেখিয়ে বাক্য রচনা করো।
আপন______
আপণ______
জোর_______
জোড়______
উত্তরঃ আপন — নিজ= নিজের কাজ নিজে কর।
আপণ — দোকান= রবিবার দোকান বন্ধ থাকে।
জোর — বল = যুক্তি হারালে বলপ্রয়োগ করে মানুষ।
জোড় — যুগল = রাধাকৃষ্ণের যুগল মর্তি পূজিত হয়।
প্রশ্ন ১৪। নীচের বাক্যগুলো থেকে বিশেষণবোধক শব্দে দাগ দাও।
(ক) হই যেন ভাই মৌন মহান,
(খ) মধুর কথা বলতে,
(গ) আপন কাজে কঠোর হতে,
(ঘ) শ্যাম বনানী সরসতা,
(ঙ) এই পৃথিবীর বিরাট খাতায়।
উত্তরঃ (ক) হই যেন ভাই (মৌন মহান)।
(খ) (মধুর) কথা বলতে।
(গ) (আপন) কাজে কঠোর হতে।
(ঘ) (শ্যাম) বনানী সরসতা।
(ঙ) এই পৃথিবীর (বিরাট) খাতায়।
প্রশ্ন ১৫। শেষ বর্ণ মিলিয়ে উদাহরণ অনুযায়ী দুটি করে শব্দ লেখো :
ভাই, খোলা, হাসা, দীক্ষা, ছাত্র, কাজে।
উত্তরঃ
ভাই | যাই | খাই |
খোলা | ভোলা | গোলা |
হাসা | ভাসা | মালসা |
দীক্ষা | শিক্ষা | সমীক্ষা |
ছাত্র | পবিত্র | অরিত্র |
কাজে | বাজে | খাঁজে |
গ-জ্ঞান সম্প্রসারণ
প্রশ্ন ১৬। চিন্তা করে লেখো।
(ক) পাঠশালা বলতে কী বোঝ ?
উত্তরঃ পাঠশালা বলতে আমরা বুঝি প্রাক্- প্রাথমিক বিদ্যালয় যেখানে শিশুকে প্রথম পাঠ প্রদান করা হয়।
(খ) প্রকৃত পাঠশালার সঙ্গে কবি-বর্ণিত পাঠশালার তফাৎ কী ?
উত্তরঃ প্রকৃত পাঠশালার সঙ্গে কবি-বর্ণিত পাঠশালার তফাৎ রয়েছে। প্রকৃত পাঠশালা থেকে পুঁথিগত বিদ্যা লাভ করা যায়; আর কবি-বর্ণিত পাঠশালায় শিক্ষা দেওয়া হয় হাতে নাতে। সেই শিক্ষা পঞ্চেন্দ্রিয়ের বিবাদ ভঞ্জন করে শিক্ষাকে বিজ্ঞান ভিত্তিক, ভূগোল ভিত্তিক, মনুষ্যত্ব ভিত্তিক, সংস্কৃতি ভিত্তিক, জীবনধারণ ভিত্তিক করে গড়ে তোলে।
(গ) তোমার পাঠ্য বিষয়ের সঙ্গে কবির পাঠ্য বিষয়ের তফাৎ কোথায় ?
উত্তরঃ আমার পাঠ্য বিষয়ের সঙ্গে কবির পাঠ্য বিষয়ের তফাৎ রয়েছে বৈকি। আমার পাঠ্য বিষয় মনুষ্য রচিত আর কবির পাঠ্য বিষয় প্রকৃতিলব্ধ। আমার পাঠ্য সংকীর্ণ ; কবির পাঠ্য বিষয় বিস্তীর্ণ। আমার পাঠ্য বিষয় থেকে শুধু পাঠ্যপুস্তকে বদ্ধ শিক্ষা ছাড়া কিছু মেলে না আর কবির পাঠ্য বিষয় বিশ্বজোড়া।
(ঘ) ‘আমরা বিদ্যালয়’—- এ বিষয়ে দশটি বাক্য পারি ?
উত্তরঃ আমার বিদ্যালয় যোড়হাট জেলার নিমাতিঘাট নামক ফেরিঘাটের কাছাকাছি মাজুলিতে। ব্রক্ষপুএ নদ থেকে দূরে আমাদের বিদ্যালয়কে সবুজদ্বীপের রাজবাড়ি বলে মনে হয়।এই বিদ্যালয়ের প্রাক্-প্রাথমিক পর্যায় থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করা হয়। আমাদের বিদ্যালয়ে প্রাতঃবিভাগটি ছাত্রীদের জন্য সংরক্ষিত এবং দিবাবিভাগটি ছাত্রদের জন্য রক্ষিত।আমাদের বিদ্যালয়ে আবাসিক ছাত্রছাত্রীরা আছে। আমাদের প্রধান শিক্ষক মহাশয় এবং অন্যান্য শিক্ষক- শিক্ষিকারা অত্যন্ত যত্ন নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের পড়ান। পরীক্ষার ফলও আমাদের বিদ্যালয়ের পক্ষে গৌরবজনক। এছাড়াও আমাদের বিস্তৃত মাঠে খেলাধুলার বিশাল আয়োজন হয়ে থাকে।
আন্তঃ জেলা ক্রীড়া প্রতিযোগিতায়, ক্যুইজ প্রতিযোগিতায়, বসে আঁকো প্রতিযোগিতায়, আবৃত্তি প্রতিযোগিতায়, তাৎক্ষণিক বক্তৃতার প্রতিযোগিতায় আমাদের বিদ্যালয় প্রতি বছরই খুব ভালো ফল করে এবং পুরস্কৃত হয়। আমাদের বিদ্যালয়ে বৈষ্ণবধর্মের নানারকমের উৎসব হয় এবং বরগীত, সত্রীয়ানৃত্য এবং বিহু নাচের উৎসব হয়।
প্রশ্ন ১৮। নীচের বিষয়গুলো নিয়ে শিক্ষক- শিক্ষকয়িত্রী আকস্মিক বক্তৃতার আয়োজন করবেন।
(ক) পাহাড়-পর্বত।
খ) নদ-নদী।
(গ) সাগর-মহাসাগর।
উত্তরঃ শিক্ষা/ শিক্ষয়িত্রীর সাহায্য নিজেরা করো।
প্রশ্ন ১৯। সূর্য, নদ-নদী, গাছপালা, পাহাড়- পর্বত দিয়ে একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য এঁকে রং করো। অঙ্কিত দৃশ্যটি শ্রেণিতে বা তোমার বিদ্যালয়ের দেওয়াল পত্রিকায় টানিয়ে রাখো।
উত্তরঃ নিজেরা করো।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.