SEBA Class 6 Bengali Chapter 11 ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Bengali Chapter 11 ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). Class 6 Bengali Chapter 11 ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ Which you Can Download PDF Class 6 Bengali Chapter 11 ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ for free using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 6 Bengali Chapter 11 ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’

Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Bengali Textbook Question Answer Chapter 11 ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ for Free with you. Class vi Bengali Question Answer I Hope, you Liked The information About The Class 6th Ankuran Solutions in Bengali. if you liked SEBA Solutions for Class Six Bengali Notes Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’

ক-পাঠভিক্তিক ক্রিয়াকলাপ

প্রশ্ন ১। ‘আজাদ হিন্দ’-এর অস্থায়ী সরকার কবে কোথায় গঠন করা হয় ?

উত্তরঃ ‘আজাদ হিন্দ’-এর সরকার ১৯৪৩ সালের ২১ অক্টোবর সিঙ্গাপুরে গঠন করা হয়।

প্রশ্ন ২। ‘আমি সর্বদা থাকব ভারতের সেবক’– এই কথাটি কে বলেছিলেন ?

উত্তরঃ ‘আমি সর্বদা থাকব ভারতের সেবক’– এই কথাটি বলেছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু।

প্রশ্ন ৩। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্বের দায়িত্ব কার হাত থেকে নিয়েছিলেন ?

উত্তরঃ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্বের দায়িত্ব বিপ্লবী রাসবিহারী বসুর হাত থেকে নিয়েছিলেন।

প্রশ্ন ৪। ‘ঝাঁসি রানি বাহিনীর নেতৃত্বের দায়িত্ব কাকে দেওয়া হয়েছিল ?

উত্তরঃ ঝাঁসি রানি বাহিনী’র  নেতৃত্বের দায়িত্ব লক্ষ্মী স্বামীনাথনকে দেওয়া হয়েছিল।

প্রশ্ন ৫। কোধ কোন দেশ হয়ে সুভাষচন্দ্র সিঙ্গাপুরে পৌঁছেন ?

উত্তরঃ কাবুল, ইতালি, জার্মানি ও জাপান দেশ হয়ে সুভাষচন্দ্র সিঙ্গাপুরে পৌঁছেন।

প্রশ্ন ৬।’আজাদ হিন্দ ফৌজ’ কাদের পরাজিত করে ভারত ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছিল ?

উত্তরঃ ইংরাজ ও আমেরিকার মিলিত বাহিনীকে পরাজিত করে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’ ভারত ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছিল।

প্রশ্ন ৭। ভারতের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকা কবে ও কোথায় প্রথম উত্তোলন করা হয় ?

উত্তরঃ ভারতের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকা ১৯৪৪ সালের ২৪ এপ্রিল ময়রাঙে প্রথম উত্তোলন করা হয়।

প্রশ্ন ৮। অর্থ লেখো (শব্দ সম্ভার দেখে)। 

আজাদ—–ফৌজ——–
মুক্তিযুদ্ধ—– লড়াই——–
মুক্তহস্তে——দুর্গম——–

উত্তরঃ 

আজাদস্বাধীন
ফৌজসৈন্য
মুক্তিযুদ্ধদেশের স্বাধীনতার জন্য যে যুদ্ধ
লড়াইযুদ্ধ, ঝগড়া
মুক্তহস্তেযেখানে যাওয়া কষ্টকর

খ-ভাষা অধ‍্যয়ন (ব‍্যবহারিক ব‍্যাকরণ)

প্রশ্ন ৯। ভারতে বসবাসকারী নাগরিকদের ‘ভারতীয়’ বলা হয়। তেমনি বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, চিন প্রভৃতি দেশের নাগরিকদের যথাক্রমে বাংলাদেশি,পাকিস্তানি, নেপাল ও চিন বলা হয়।

এখানে মূল শব্দের সঙ্গে ‘ঈয়’ ‘ই’ ‘আ’ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি হয়েছে। এই অতিরিক্ত বর্ণ বা অক্ষরগুলিকে প্রত‍্যয় বলা হয়। এরা সবসময় শব্দের পরে বসে। নতুন শব্দ গঠনই এদের একমাত্র কাজ।

প্রশ্ন ১০। নীচের শব্দগুলি থেকে প্রত‍্যয় বের কর।

করণীয়শক্তিমানচলনবৃদ্ধা
কেন্দ্রীয়স্মরণীয়ভারতীয়জিন্দাবাদ

উত্তরঃ 

করণীয়— কৃ + আনীয়
শক্তিমান–শক্তি + শানচ্
চলন—  চল্ + অন্
বৃদ্ধা—- বৃদ্ধ +আ
কেন্দ্রীয়—- কেন্দ্র + ষ্ণীয়
স্মরণীয়— স্মরণ + ঈয়
ভারতীয়— ভারত + ঈয়
জিন্দাবাদ— জিন্দা + বাদ

প্রশ্ন ১১। ‘কি’ এবং ‘কী’র প্রভেদ বুঝি এসো। 

তুমি কি খাও ?— হ‍্যাঁ, আমি খাই।

তুমি কী খাও ?— আমি আম খাই।

ওই দুটি প্রশ্নে ব‍্যবহার করা হয়েছে ‘কি’ ?এবং কী ?

এই দুটি কিন্তু একই অর্থ বোঝায় না। একটি হ‍্যাঁ বা না-বোধক প্রশ্নে ব‍্যবহার করা হয়। এটি অব‍্যয়। এর বানান হ্রস্ব-ই দিয়ে হয়। আরেকটি দীর্ঘ ‘ঈ’—দিয়ে বানান করা হয়। ‘হ‍্যাঁ’ বা ‘না’ ছাড়া অন্য প্রশ্নে ব‍্যবহার হয়।

SL.No.সূচীপত্র
পাঠ -১বলো বলো বলো সবে
পাঠ -২তিন পণ্ডিত যুবক
পাঠ -৩সংহতির সাধক হেমাঙ্গ বিশ্বাস
পাঠ -৪হ্যালো বরাক
পাঠ -৫কৃত্রিম উপগ্রহ
পাঠ -৬বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
পাঠ -৭চলো যাই ভ্রমণে
পাঠ -৮সবার আমি ছাত্র
পাঠ -৯অমল ও দইওয়ালা
পাঠ -১০অবিস্মরণীয়া দুই নারী
পাঠ -১১ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’
পাঠ -১২খাই খাই
পাঠ -১৩প্রকৃতির খেয়াল
পাঠ -১৪ ঠাকুমাকে কীভাবে পড়তে শিখিয়েছি
পাঠ -১৫ধামাইল
পাঠ -১৬শব্দ- সম্ভার

গ-জ্ঞান সম্প্রসারণ

প্রশ্ন ১২। এসো, স্বাধীনতার জন্যে আর একটি লড়াইয়ের কাহিনী পড়ি।

১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২৬শে মার্চ আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশের ‘মুক্তিযুদ্ধ’ শুরু হয়। তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের করল থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্ম হয়। প্রায় নয় মাস ধরে এই যুদ্ধ চলে।ওই সময় প্রায় এক কোটি নর-নারী শরণার্থী হয়ে আমাদের দেশে আসেন। তিন কোটি মানুষ গৃহহীন হন। ভারতবর্ষ এই মুক্তিযুদ্ধে সাহায‍্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। শেষ পর্যন্ত  ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বরে হানাদার পাকিস্তানি সেনারা আত্মসমর্পণ করে। এই মুক্তিযুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা, নিরীহ, শিশু, পুরুষ ও হাজার হাজার ভারতীয় সেনা হতাহত হন।

প্রশ্ন ১৩। এসো , আকস্মিক বক্তৃতায় অংশগ্রহণ করি । 

নীচে কয়েকটি বিষয় দেওয়া হল । প্রত্যেক যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে শ্রেণির সকলকে আকস্মিক বক্তৃতা শোনাও । 

১। কনকলতা      

২। মহাত্মা গান্ধী  

৩। অশোক স্তম্ভ  

৪। ঝাঁসী রাণী লক্ষ্মীবাই 

৫। অসহযোগ আন্দোলন 

৬। জাতীয় সংহতি দিবস

উত্তরঃ নিজেরা চেষ্টা করো ।

প্রশ্ন ১৪। জানি এসো।

দেশের নামস্বাধীনতা দিবস
ভারতবর্ষর১৫ আগস্ট
পাকিস্তান১৪ আগস্ট
বাংলাদেশ২৬ শে মার্চ
শ্রীলঙ্কা৪ঠা ফেব্রুয়ারি
চিন১লা অক্টোবর
আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র৪ঠা জুলাই

প্রশ্ন ১৫। নীচে কয়েকটি দিবসের কথা দেওয়া হল। তারিখগুলো খুঁজে বের করো ও লেখো।

শিল্পী দিবস———–

অসম দিবস———–

শিক্ষক দিবস———-

গণতন্ত্র দিবস—––—-

বিশ্ব পরিবেশ দিবস———

উত্তরঃ 

শিল্পী দিবস১৭ জানুয়ারী
অসম দিবস২ ডিসেম্বর
শিক্ষক দিবস৫সেপ্টেম্বর
গণতন্ত্র দিবস২৬ জানুয়ারী
বিশ্ব পরিবেশ দিবস৫জুন

ঘ-প্রকল্প

প্রশ্ন ১৬। যে কোনো তিনটি দেশের জাতীয় পতাকা আঁকো ও রং করো।

উত্তরঃ নিজে করো।

প্রশ্ন ২৭। দেশ- বিদেশের কয়েকজন স্বাধীনতা সংগ্ৰামীর ছবি সংগ্ৰহ করে তোমার খাতায় লাগাও।

উত্তরঃ নিজেরা চেষ্টা করো।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top