SEBA Class 7 Bengali Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা

Join Roy Library Telegram Groups

SEBA Class 7 Bengali Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা Question Answer As Per New Syllabus of SEBA Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. SEBA Class 7 Bengali Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা Notes is made for SEBA Board Bengali Medium Students. SEBA Class 7 Bengali Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা Solutions We ensure that You can completely trust this content. SEBA Class 7 Bengali Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা Suggestions If you learn PDF from then you can BUY PDF সপ্তম শ্রেণীর অঙ্কুরণ সমাধান I hope You Can learn Better Knowledge.

SEBA Class 7 Bengali Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 7 Ankuran Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা Suggestions with you. SEBA Class 7 Bengali Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 7 Ankuran Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা Question Answer. If you liked SEBA Class 7 Ankuran Chapter 1 গোষ্ঠযাত্রা Notes Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

গোষ্ঠযাত্রা

ক্রিয়াকলাপ 

ক – পাঠভিত্তিক 

১। নিজেরা করো : 

২। শব্দ সম্ভার অথবা অভিধান দেখে নীচের শব্দগুলোর অর্থ লেখো : 

উত্তরঃ            

শব্দঅর্থ
গহনগভীর
নিরীক্ষণপর্যবেক্ষণ / দেখা
সমর্পিল সমর্পন করা / দিয়ে দেওয়া
নিবেদনদান করা
শপতিশপথ করা
ধেনুগোরু
রিপুশত্রু
মোহনবশীকারক
তৃণাঙ্কুরঘাসের অঙ্কুর / কণা
পানইপাদুকা / জুতো

৩। উত্তর বলো ও লেখো : 

( ক ) হরিমুখ কে নিরীক্ষণ করছেন ? 

উত্তরঃ হরিমুখ মা যশোদা নিরীক্ষণ করছেন । 

( খ ) ‘ বলাই ধাইবে আগে ’ – বলাই কে ? 

উত্তরঃ বলাই হল বলরাম । 

( গ ) ‘ শ্রীদাম সুদাম ’ ― এই দুজনের সঙ্গে হরির কী সম্পর্ক ? 

উত্তরঃ শ্রীদাম সুদাম হরির অন্তরঙ্গ বাল্যসাথী । 

( ঘ ) মাঠে কীসের ভয় আছে ? 

উত্তরঃ মাঠে অনেক বিপদের ভয় আছে । 

( ঙ ) কানুর পায়ে বাটা পানই কে যোগাবেন ? 

উত্তরঃ কানুর পায়ে বাটা পানই যাদবেন্দ্র যোগাবেন । 

S.L. No.সূচি পত্র
পাঠ -১গোষ্ঠযাত্রা – যাদবেন্দ্র
পাঠ -২জাতকের গল্প
পাঠ -৩পণ্ডিত আনন্দরাম বরুয়া
পাঠ -৪মাতৃপূজা
পাঠ -৫বিজ্ঞান ও আমাদের মানসিকতা
পাঠ -৬আশার আলো
পাঠ -৭পড়ার হিসাব
পাঠ -৮মিসাইল মানব
পাঠ -৯অসম
পাঠ -১০প্ৰত্যাহ্বান
পাঠ -১১ভালো থেকো
পাঠ -১২আমার ছেলেবেলা
পাঠ -১৩প্রাকৃতিক দুৰ্যোগ
পাঠ -১৪হে ভারতের শ্ৰমজীবি
পাঠ -১৫মালেগড়

৫। শূন্যস্থান পূরণ করো : 

( ক ) গহন ____ কালে। 

ভাসি ______জলে।

উত্তরঃ গহন গমন কালে। 

ভাসি নয়নের জলে।

( গ ) আমার _____লাগে।

না যাইহ _____ আগে।

উত্তরঃ আমার শপতি লাগে। 

না যাইহ ধেনুর আগে । 

( গ ) থাকিবে ____ ছায় । 

______ করিছে মায় । 

উত্তরঃ থাকিবে তরুর ছায় । 

মিনতি করিছে মায় । 

( ঘ ) ____ সঙ্গে লইয়। 

______ সাথে থুইয় । 

উত্তরঃ যাদবেন্দ্রে সঙ্গে লইয় । 

বাধা – পানই সাথে থুইয় । 

৬। সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা লেখো : 

( ক ) নিকটে রাখিয় ধেনু পুরিহ মোহন বেণু 

ঘরে বসে আমি যেন শুনি । 

উত্তরঃ বাল্যলীলা তথা গোষ্ঠলীলার অন্তর্গত আলোচ্য পদটি । পদটি যাদবেন্দ্র – এর রচিত । অষ্টাদশ শতকের কবি যাদবেন্দ্র বাৎসল্যরসের পদ রচনায় বিশেষ কৃতিত্ব দেখিয়েছেন । 

পদটিতে কৃষ্ণের গোষ্ঠগমনের চিত্র রয়েছে । কৃষ্ণ গোচারণে চলেছেন । সঙ্গে আছেন বলরাম শ্রীদাম সুদাম ইত্যাদি । মা যশোদার উদ্বেগ তাতে দূর হয় না । তাই গোষ্ঠ গমনের সময় সন্তানের অমঙ্গল সম্ভাবনায় কাতর । তিনি নিজের শপথ দিয়ে বালক কৃষ্ণকে ধেনুর আগে যেতে নিষেধ করছেন । কারণ কৃষ্ণই তার কাছে প্রাণের অপেক্ষা প্রিয় । কাছাকাছি গোরুগুলিকে রেখে যেন কৃষ্ণ বাঁশী বাজায় । তাহলে তিনি ঘরে বসে কৃষ্ণ কোথায় আছেন জানতে পারবেন ।

আলোচ্য পদে গোষ্ঠে যাওয়ার সময় যশোদা মায়ের উদ্বেগ ও ব্যাকুলতা প্রকাশ পেয়েছে । তাই মাতা যশোদা কৃষ্ণকে নির্দেশ দিচ্ছেন — তিনি যেন ধেনুর আগে না যান । শুধু তাই নয় ধেনু নিয়ে বেশী দূর যেতেও কৃষ্ণকে নিষেধ করেছেন মা যশোদা । কৃষ্ণ যেন মোহন বাঁশী বাজায় এবং ঘরে বসে মা যশোদা তা যেন শুনতে পান । মা ও সন্তানের অকৃত্রিম ভালোবাসা পদটিতে প্রকাশ পেয়েছে । 

( খ ) যাদবেন্দ্রে সঙ্গে লইয় বাটা – পানই সাথে থুইয় 

বুঝিয়া যোগাইবে রাঙা পায় । 

উত্তরঃ আলোচ্য পদটি বাল্যলীলা তথা গোষ্ঠলীলার অন্তর্গত । পদটি যাদবেন্দ্র – এর রচিত । অষ্টাদশ শতকের কবি যাদবেন্দ্র বাৎসল্য রসের পদ রচনায় বিশেষ কৃতিত্ব দেখিয়েছেন । 

কৃষ্ণের গোষ্ঠে যাওয়ার সময় মা যশোদা অতিশয় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। গোষ্ঠে কৃষ্ণ কী কী করবেন সে বিষয়েও কিছু নির্দেশ দিয়েছেন। যশোদা মা কৃষ্ণকে দিয়ে শপথ করিয়ে নিয়েছেন কৃষ্ণ যেন তার কথাগুলি , শোনে । 

কবি যাদবেন্দ্র কিশোর কৃষ্ণের সহচর হতে চেয়েছেন । পদকর্তা দাস্যের সেবাসহ সখ্যভাবে বলেছেন যে কৃষ্ণ যেন বাটা অর্থাৎ খড়ম বা পানই অর্থাৎ চর্ম পাদুকা যেন তার হাতে দেয় , প্রয়োজনে তিনি কৃষ্ণের রাঙা পায়ে তা পরিয়ে দিতে পারবেন । দাসভাবে সখ্যভাবে পাদুকা বহন করার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছেন । একদিকে মাতৃহৃদয়ের সদাশঙ্কিত হৃদয়বৃত্তি অপরদিকে বাৎসল্য তথা মমতাধিক্যের গভীর অনুভূতি কবিকে কাব্যরচনায় অনুপ্রাণিত করেছে । এভাবেই আলোচ্য পদটি রসোত্তীর্ণ হয়েছে । 

৭। কবিতাটিতে মা যশোদা পুত্রকে কী কী করতে উপদেশ দিয়েছেন লেখো :

উত্তরঃ কবিতাটিতে কৃষ্ণ বা শ্যাম কিভাবে গোষ্ঠে যাবেন তার চিত্ররচনা করা হয়েছে । কৃষ্ণ গোচারণে চলেছে । সঙ্গে রয়েছে বলরাম শ্রীদাম সুদাম ইত্যাদি । মা যশোদার উদ্বেগ তাতে দূর হয় না । তিনি নিজের শপতি দিয়ে বালক কৃষ্ণকে ধেনুর আগে যেতে নিষেধ করছেন । কারণ কৃষ্ণই তার প্রাণের থেকে প্রিয় । কাছাকাছি গোরুগুলিকে রেখে কৃষ্ণ যেন বাঁশী বাজায় । তাহলে ঘরে বসে যশোদা মা কৃষ্ণের উপস্থিতি টের পাবেন । গোষ্ঠে যাওয়ার বিষয়েও মা যশোদা আদেশ দিয়েছেন— বলাই বা বলরাম সবার আগে থাকবে । অন্য শিশুরা থাকবে কৃষ্ণের বামদিকে আর শ্রীদাম সুদাম থাকবে পিছনে । সবার মাঝখানে যেন কৃষ্ণ থাকে । কোনো ভাবেই যেন কৃষ্ণকিশোর সঙ্গী ছাড়া না হয়— কারণ মাঠে শত্রুর ভয় আছে । কৃষ্ণ যখন ক্ষুধার্ত হবে সে যেন চেয়ে খেয়ে নেয় । পথের দিকে তাকিয়ে যেন হাঁটাচলা করে । তাহলে পায়ের নিচে ঘাসের অঙ্কুর ফুটবে না । যশোদা একান্ত স্নেহে কৃষ্ণকে বলেছেন যে , কারু নামে বড়ো ধেনুটিকে সে যেন ফেরাবার চেষ্টা না করে কারণ তাতে কৃষ্ণের ক্ষতি হতে পারে । এ ব্যাপারে মাতা যশোদা বলেছেন— “ আমার মাথায় হাত দিয়ে দিব্যি করে বলো । মায়ের মিনতি এই যে , কৃষ্ণ যেন তরুর ছায়ায় থাকে , গায়ে সূর্যের তাপ যেন না লাগে । 

৮। নীচের ছবিটি দেখে তা নিজের ভাষায় বর্ণনা করো ।

উত্তরঃ চিত্রটির মাধ্যমে সব মায়েদের সর্বাঙ্গীন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বোঝান হয়েছে । শাস্ত্রে বলা হয়েছে— মা হচ্ছেন স্বর্গের থেকে গৌরবের । তা সে মানুষই হোক অথবা পশুপাখি যেই হোক না কেন । ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে একজন মা তার শিশু সন্তানকে কোলে জড়িয়ে ধরে আদর করছে । মা গোরুটির দুগ্ধ পান করছে বাছুরটি । মা – গোরুটিও বাছুরকে আদর করে দিচ্ছে । একটি মা – কুকুর তার ছানাদের আদর করছে । এককথায় বলা যায় , মা মানেই পৃথিবীর একমাত্র নিরাপদ আশ্রয় স্থল । এছাড়াও ছবিটিতে কিছু গাছপালা ও একটি কুঁড়েঘর দেখা যাচ্ছে । একজন চাষী লাঙল নিয়ে মাঠে যাচ্ছে , একটি গ্রামের দৃশ্য ছুটে উঠেছে ।

খ-ভাষা অধ্যয়ন ( ব্যবহারিক ব্যাকরণ ) 

৯। শব্দের আগে ত্রি শব্দ যোগ করে নতুন শব্দ গঠন করো আর অর্থ জেনে নাও । 

উত্তরঃ নয়ন ― ত্রিনয়ন ― তিনটি নয়নের সমাহার ত্রিভুজ।

ভুজ ― ত্রিভুজ ― তিনটি ভুজের সমাহার।

কাল ― ত্রিকাল ― তিনটি কালের সমাহার।

জগত ― ত্ৰিজগত ― তিনটি জগতের সমাহার।

কোণ ― ত্রিকোণ ― তিনটি কোণের সমাহার।

শূল ― ত্রিশূল ― তিনটি শূলের সমাহার।

১০। এবার নীচের অনুচ্ছেদ থেকে বিশেষ্য এবং বিশেষণ পদ খুঁজে বের করো : 

উত্তরঃ                

বিশেষ্যবিশেষণ
রাধাকৃষ্ণেরসুমধুর
মা যশোদা , পুত্রেরসদা সতর্ক

১১। চলিত ভাষায় রূপান্তরিত করো । 

উত্তরঃ যাইয় — যেয়ো , রাখিয় — রেখো , ধাইয় — দৌড়িও , হইয় — হও , লইয়া — নিয়ে , খাইয় ― খেয়ো , লাগয়ে ― লাগিয়ে । 

১২। বাক্য রচনা করো : 

উত্তরঃ পুনঃপুনঃ — মা যশোদা পুনঃপুনঃ পুত্রের মুখপানে চাইছে । 

নিবেদন ― ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে প্রসাদ নিবেদন করা হয়েছে । 

অতিশয ― পণ্ডিতমশায় ছাত্রের প্রতি অতিশয় বিরক্ত । 

গ–জ্ঞান সম্প্রসারণ 

১৩। এসো , বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ জন্মকথা ‘ কবিতাটি সবাই মিলে আবৃত্তি করি । 

উত্তরঃ খোকা মাকে শুধায় ডেকে,         ‘ এলেম আমি কোথা থেকে 

               কোনখেনে তুই কুড়িয়ে পেলি আমারে ? 

         মন শুনে কয় হেসে কেঁদে           খোকারে তার বুকে বেঁধে 

               ‘ ইচ্ছা হয়ে ছিলি মনের মাঝারে ।। ”

         ‘ ছিলি আমার পুতুল – খেলায় ,    ভোরে শিবপূজার বেলায়

                 তোরে আমি ভেঙেছি আর গড়েছি । 

     তুই আমার ঠাকুরের সনে          ছিলি পূজার সিংহাসনে , 

             তাঁরি পূজায় তোমার পূজা করেছি ।।

     ‘ হারাই হারাই ভয়ে গো ভাই   বুকে চেপে রাখতে যে চাই 

            কেঁদে মরি একটু সরে দাঁড়ালে— 

            জানি নে কোন্ মায়ায় ফেঁদে   বিশ্বের ধন রাখব বেঁধে 

            আমার এ ক্ষীণ বাহুদুটির  আড়ালে।’         

( সংক্ষেপিত )

উত্তরঃ নিজে করো । 

১৪। নীচের বাক্যগুলো পড়ো , তারপর দলে আলোচনা করে প্রত্যেকে নিজের অভিজ্ঞতা প্রকাশ করো ও লেখো । 

( ক ) মা তাঁর সন্তানকে হেসে – কেঁদে বুকে বেঁধে রাখেন । 

( খ ) মা তাঁর সন্তানকে ভালোভাবে প্রতিষ্ঠিত দেখতে চান । 

( গ ) মায়ের জীবনে সর্বশ্রেষ্ঠ ধন তাঁর সন্তান । 

উত্তরঃ নিজে করো । 

১৫। তোমার জীবনে তোমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটি কে ? সেই মানুষটির বিষয়ে একটি অনুচ্ছেদ লেখো । কেন তিনি প্রিয় সে কথাও লিখবেঃ

উত্তরঃ আমার জীবনে সবচেয়ে প্রিয় মানুষ আমার মা । মা হচ্ছেন একজন সন্তানের সব থেকে কাছের , নিরাপদ আশ্রয়স্থল । আমার জীবনে আমার মা – ই আমার অনুপ্রেরণা । শুধু জন্মদাত্রী হিসেবে নয় , আমার জীবনের সবচেয়ে বড়ো নিঃস্বার্থ বন্ধু আমার মা । আমার জন্য মাকে অনেক স্বার্থত্যাগ করতে দেখেছি । ছোটবেলায় মায়ের হাত ধরেই প্রথম অক্ষর চেনা শুরু হয় । আমার প্রথম গান শেখাও শুরু হয় মায়ের কাছেই । কোনো কিছু শেখার ক্ষেত্রে আমার অক্ষমতা দেখে পরিবারের অন্যান্যরা বিরক্ত হলেও মাকে কখনো ধৈর্য হারাতে দেখেনি । আমার মতে পৃথিবীতে মায়ের থেকে বড় শিক্ষক আমার জীবনে আর কেউ নেই।

বাড়িতে ঢুকে আমি প্রথমে মাকেই ডাকি । বেশির ভাগ দিন স্কুল থেকে না ফেরা পর্যন্ত মা আমার অপেক্ষায় থাকে । আমি বাড়ি ফিরলে তবেই মা খায় । তাই আমি যতই বড় হই না কেন সবসময় মায়ের কাছে ঋণী হয়ে থাকব । 

ঘ–প্রকল্প

১৬। গোষ্ঠযাত্রা কবিতায় আমরা ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে গোচারণে যাওয়ার পরস্তুতি নিতে দেখি । গোপালন একটি বৃত্তি / জীবিকা। সেরকম আরও অনেক বৃত্তি আছে যার কৌশল আয়ত্ত করে অনেকে জীবিকা অর্জন করছেন । তোমরা সেরকম আরও পাঁচটি বৃত্তির / জীবিকার বিষয়ে ভেবে লেখো । 

উত্তরঃ গোপালনের মতো আরো পাঁচটি বৃত্তি বা জীবিকা হল তাঁত বোনা, মাটির দ্রব্যাদি বানানোর কুমোর , মাঝি , হাস মুরগী পালন এবং মুচি । 

১৭। থাকিবে তরুর ছায়       মিনতি করিছে মায় 

                    রবি যেন না লাগয়ে গায়।

তরু বা গাছ আমাদের ছায়া দেয় । ফল দেয় এমন গাছের নামের তালিকা তৈরি করে তোমরা শ্রেণিকক্ষে লাগিয়ে রাখবে। যার তালিকাটি সবচেয়ে দীর্ঘ হবে সেই বিজয়ী হবে । 

উত্তরঃ নিজে করো । 

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ 

১। চৈতন্যদেবের পূর্বের কয়েকজন পদাবলী রচয়িতার নাম লেখো । 

উত্তরঃ চৈতন্যদেবের পূর্বের কয়েকজন পদাবলী রচয়িতার নাম হল জয়দেব , চণ্ডীদাস , বিদ্যাপতি।

২। চৈতন্যদেবের সমকালীন কয়েকজন পদাবলী রচয়িতার নাম লেখো । 

উত্তরঃ চৈতন্যদেবের সমকালীন কয়েকজন পদাবলী রচয়িতা হলেন মুরারী গুপ্ত , নরহরি সরকার , শিবানন্দ সেন , বংশীবদন চট্টোপাধ্যায় , গোবিন্দ ঘোষ , বাসুদেব গোষ , রামানন্দ বসু , যদুনন্দন প্রভৃতি ।

৩। ব্রজবুলি শব্দের অর্থ কী ? 

উত্তরঃ মৈথিলের ভিত্তিতে গঠিত এক কৃত্রিম অথচ মধুর সাহিত্যিক ভাষার নাম ব্রজবুলি । কৃত্রিম মৈথিলকে ব্রজবুলি বলা হয় । কারণ জনসাধারণ বৈষ্ণব কবিদের ভাষা শুনে মনে করত যে বৃন্দাবনে রাধাকৃষ্ণ সম্ভবত ওই ভাষাতেই কথা বলতেন । তাই এই ভাষার নাম ব্রজের বুলি বা ব্রজবুলি । 

ব্যাকরণ 

১। বাংলায় প্রচলিত বিপরীতার্থক শব্দ দিয়ে বাক্য গঠন করো । 

( ক ) অগ্র – পশ্চাৎ – অগ্রপশ্চাৎ ভেবে কাজ করতে হয় । 

( খ ) অলস – পরিশ্রমী – পরিশ্রমী নাহলে উন্নতি করা যায় না । 

( গ ) অমৃত — গরল – শিব গরল পান করেছিলেন ।

( ঘ ) গৃহী — সন্ন্যাসী – রামবাবু সন্ন্যাসী হয়ে গেলেন ।

( ঙ ) সুগম – দুর্গম – দুর্গম পথে পাড়ি দেওয়া উচিত নয় । 

( চ ) হালকা — ভারি – আজ ভারি বৃষ্টি হবে । 

( ছ ) রসিক — বেরসিক — বেরসিক মানুষের সাথে কথা বলা যায় না। 

( জ ) চোর – সাধু – সাধু ব্যক্তির বড় অভাব । 

( ঝ ) লোভী — নির্লোভ – জীবনে নির্লোভ হওয়া প্রয়োজন । 

( ঞ ) নবীন — প্রবীণ – প্রবীণ মানুষদের সম্মান করতে হয় । 

১। স্ত্রী প্রত্যয় যোগ করে লিঙ্গ পরিবর্তন করোঃ 

পুংলিঙ্গস্ত্রীলিঙ্গপুংলিঙ্গস্ত্রীলিঙ্গ
অজঅজাঅনাথঅনাথা
প্রাচীনপ্রাচীনামাতামহমাতামহী
চপলচপলামামামামী
শিষ্যশিষ্যা কোকিলকোকিলা
গোপগোপীসভ্যসভ্যা
মৃত মৃতাবৎসবৎসা
বুড়োবুড়ীদাদাদাদী
অশ্বঅশ্বাকুটিলকুটিলা
হংসহংসীচাচাচাচী
দ্বিজদ্বিজাআচার্যআচার্যা

৩। একপদে পরিণত করো :

( ক ) ধান সংরক্ষণের গোলা ― মরাই।

( খ ) নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া — গায়ের।

( গ ) যা সহ্য করা যায় না ― অসহ্য।

( ঘ ) শুরু থেকে শেষ ― আগাগোড়া।

( ঙ ) যাওয়া ও আসা ― আনাগোনা।

( চ ) কোনো কিছুর মাধ্যমে ― মারফতে।

( ছ ) তেরচা চোখে তাকানো – আড়নয়নে।

( জ ) নুন মেশানো জল ― নোনাজল।

( ঝ ) ন্যায়সম্মত নয় এমন ― অন্যায়।

( ঞ ) বড়ো সড়ো নদী — গাঙ।

( ট ) জানার ইচ্ছা ― জিজ্ঞাসা।

( ঠ ) রূপদর্শন করেন যিনি ― রূপদর্শী।

( ড ) মিশির মতো কালো এমন ― মিশকালো।

৪। কারক বিভক্তি নির্ণয় করো : 

( ক ) আমি রেলগাড়ি দেখব বাবা ― কর্মকারকে শূন্য বিভক্তি।

( খ ) এক পিতা হইতে সবার উৎপত্তি ― হইতে উপসর্গ যোগে অপাদান কারক । 

( গ ) অম্বুনাথে নিদাঘ শুযিল ― কর্তৃকারকে এ বিভক্তি।

( ঘ ) আর পথ পাইলেন না ― কর্মকারকে শূন্য বিভক্তি।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top