Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 7 Social Science Chapter 4 আমাদের পরিবেশ Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 7 Social Science Chapter 4 আমাদের পরিবেশ Notes in Bengali. SEBA Class 7 Social Science Chapter 4 আমাদের পরিবেশ Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 7 Social Science Chapter 4 আমাদের পরিবেশ in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 7 Social Science Chapter 4 আমাদের পরিবেশ
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 7 Social Science Chapter 4 আমাদের পরিবেশ Suggestions in Bengali. SEBA Class 7 Social Science Chapter 4 আমাদের পরিবেশ Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The সপ্তম শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর SEBA Class 7 Social Science Part – I Geography, Class 7 Social Science Part – II History, Class 7 Social Science Part – III Economics and Political Science. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
আমাদের পরিবেশ
পাঠ্যপুস্তকের প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। সংক্ষেপে উত্তর দাও-
(ক) পরিবেশ মানে কী ?
উত্তরঃ আমাদের চতুর্দিকে আমাদের বেষ্টন করে রাখা সব উপাদান মিলে যে একটি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সেটাই পরিবেশ।
(খ) পরিবেশ কয়প্রকার এবং কী কী ? উদাহরণ সহ লেখাে।
উত্তরঃ পরিবেশ দু’ প্রকারের- প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং মানবসৃষ্ট পরিবেশ।
প্রাকৃতিক পরিবেশের উদাহরণ- রৌদ্র, বাতাস, বৃষ্টিপাত, নদী-উপনদী ঝরনা, গাছপালা, জীবজন্তু, পাখি, ইত্যাদি।
মানবসৃষ্ট পরিবেশের উদাহরণ- রাস্তাঘাট, সেতু, কীৰ্তিচিহ্ন, কলকারখানা, ঘরবাড়ি, বিদ্যালয় ইত্যাদি।
(গ) পরিবেশের প্রধান অংশসমূহ কী কী ?
উত্তরঃ পরিবেশের প্রধান অংশসমূহ হল- জৈবিক অংশ এবং অজৈবিক অংশ।
(ঘ) মানবসৃষ্ট পরিবেশ কীভাবে সৃষ্টি হয় ?
উত্তরঃ নিজের প্রয়ােজন পূরণের জন্য পরিবেশে থাকা দ্রব্যসামগ্রী কাজে লাগিয়ে এবং পরিবেশে কিছু পরিবর্তন ঘটিয়ে মানুষের নিজের সুবিধামতাে গড়ে তােলাই হল মানবসৃষ্ট পরিবেশ।
প্রশ্ন ২। জৈবিক অংশের উপাদানসমূহ কীভাবে পরিবেশে থাকে তা ৮০ টি শব্দের মধ্যে লেখাে।
উত্তরঃ জলমণ্ডল, স্থলমণ্ডল, বায়ুমণ্ডল, প্রাণীজগৎ এবং উদ্ভিদ নিয়ে বর্তে থাকা স্তরটিই হল জীবমণ্ডল।
এই স্তরেই প্রকাণ্ড জন্তু, উদ্ভিদ, অন্যান্য প্রাণী, ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অণুজীব, ব্যাক্টেরিয়া ইত্যাদি সবই থাকে। জৈবিক অংশের সব উপাদানই একটির ওপর অন্যটি নির্ভর করে বেঁচে থাকে। তৃণভােজী প্রাণী সবুজ উদ্ভিদকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। সবুজ উদ্ভিদ সৌরশক্তির সাহায্যে বেঁচে আছে। তৃণভােজী প্রাণীদেরকে মাংসাশী প্রাণীরা খায়। উদাহরণ স্বরূপ, গরু, ছাগল, হরিণ ইত্যাদি তৃণভােজী প্রাণীদেরকে বাঘ, সিংহ ইত্যাদি মাংসাশী প্রাণীরা ভক্ষণ করে। উদ্ভিদ, তৃণভােজী এবং মাংসাশী প্রাণীর মৃত্যু হলে অণুজীবেরা এগুলােকে পচিয়ে মাটিতে মিশিয়ে দেয়। একই পরিবেশে থাকা সব উপাদানই পারস্পরিক সম্পর্কের মাধ্যমে একসঙ্গে জীবন নির্বাহ করে থাকে। একে পরিস্থিতি তন্ত্র বলে।
প্রশ্ন ৩। শুদ্ধ উত্তরটিতে ✔ চিহ্ন দাও।
(ক) কোটি মানবসৃষ্ট পরিবেশের উপাদান নয় ?
১। মাটি।
২। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
৩। পরিবহণ ব্যবস্থা।
উত্তরঃ মাটি।✔
(খ) কোটি প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদান নয় ?
১। পর্বত।
২। বাড়ি।
৩। নদী।
উত্তরঃ বাড়ি।✔
(গ) নীচের কোনগুলাে পরিবেশের ক্ষতি করে ?
১। গাছপালা।
২। কলকারখানার আবর্জনা।
৩। খাদ্যশস্যের বৃদ্ধি।
৪। জনসংখ্যা বৃদ্ধি।
৫। জীব-জন্তু নিঃশেষ হলে।
উত্তরঃ কলকারখানার আবর্জনা।✔
জনসংখ্যা বৃদ্ধি।✔
জীবজন্তু নিঃশেষ হলে।✔
প্রশ্ন ৪। বাঁদিকের সঙ্গে ডানদিকের অংশ রেখা টেনে মেলাও।
(ক) আমাদের চারপাশ | (ক) মাটি |
(খ) জলমণ্ডল | (খ) বায়ু |
(গ) স্থলমণ্ডল | (গ) পরিবেশ |
(ঘ) জীবমণ্ডল | (ঘ) জল |
(ঙ) বায়ুমণ্ডল | (ঙ) জীবজগৎ |
উত্তরঃ
(ক) আমাদের চারপাশ | (গ) পরিবেশ |
(খ) জলমণ্ডল | (ঘ) জল |
(গ) স্থলমণ্ডল | (ক) মাটি |
(ঘ) জীবমণ্ডল | (ঙ) জীবজগৎ |
(ঙ) বায়ুমণ্ডল | (খ) বায়ু |
প্রশ্ন ৫।তুমি কী ধরনের পরিবেশে থাকতে চাও তা সংক্ষেপে লেখাে। (১০০টি শব্দের মধ্যে লেখাে।
উত্তরঃ আমাদের চতুর্দিকে বেষ্টন করে থাকা সব উপাদান মিলে যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সেটাই পরিবেশ। পরিবেশ দু ধরনের- প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং মানবসৃষ্ট পরিবেশ। প্রকৃতি থেকে পাওয়া সবগুলােই আমাদের বেঁচে থাকার জন্য একান্তই প্রয়ােজন। পাহাড়-পর্বত, বায়ু, নদ-নদী, গাছপালা, সমুদ্র সবকিছুরই প্রয়ােজন রয়েছে। এ সমস্ত উপাদানের উপর নির্ভর করেই মানুষ নিজেদের প্রয়ােজনীয় সবধরনের জিনিস তৈরি করে নেয়। রৌদ্র, বাতাস, বৃষ্টিপাত, নদী-উপনদী, ঝরনা, গাছপালা, জীবজন্তু, পাখি, মানুষ, ঘর-বাড়ি, ছােট রাস্তা, গ্রাম শহর ইত্যাদি পরিবেশেরই উপাদান। পরিবেশের ওপর নির্ভর করে মানুষ নিজেদের সুবিধার জন্য ঘরবাড়ি তৈরি করে, খাদ্যশস্য উৎপাদন করে, কলকারখানা, রাস্তা, সেতু, যানবাহন, টেলিফোন, টেলিভিশন, ইন্টারনেট, আমােদ-প্রমােদ, শিক্ষা-সংস্কৃতি ইত্যাদি গড়ে তােলে।
এই সুন্দর পরিবেশ জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের প্রদূষণ- জলপ্ৰদূষণ, শব্দদূষণ, বায়ুদূষণ, মাটি প্ৰদূষণ সমগ্র পরিবেশকে দূষিত করে তুলছে। আমাদের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করে সমগ্র পরিবেশকে প্ৰদূষণমুক্ত করতে হবে। প্ৰদূষণমুক্ত হলে আমরা সুস্থ-সবল জীবন যাপন করতে পারব। পরিবেশকে কোনাে প্রকারেই নষ্ট করা যাবে না। প্রকৃতি প্রদত্ত জিনিসগুলােকে রক্ষণাবেক্ষণ দিয়ে একটি সুন্দর পরিবেশই আমাদের কাম্য।
বিষয় | সূচী-পত্ৰ ( ভূগােল GEOGRAPHY ) |
পাঠ -১ | ভূ-পৃষ্ঠে সময় গণনা |
পাঠ -২ | পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ |
পাঠ -৩ | পৃথিবীর উপরিভাগ এবং এর পরিবর্তন |
পাঠ -৪ | আমাদের পরিবেশ |
পাঠ -৫ | মানবসৃষ্ট পরিবেশ |
পাঠ -৬ | সম্পদ |
পাঠ -৭ | অসমের সম্পদ |
পাঠ -৮ | ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল |
পাঠ -৯ | ভারতবর্ষের জলবায়ু, প্রাকৃতিক উদ্ভিদ, কৃষি এবং জনসংখ্যা |
বিষয় | ( ইতিহাস HISTORY ) |
পাঠ -১০ | মৌর্যযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ |
পাঠ -১১ | গুপ্তসাম্রাজ্যের উত্থান |
পাঠ -১২ | গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ |
পাঠ -১৩ | ঐতিহাসিক অসম |
পাঠ -১৪ | মধ্যযুগের ভারতবর্ষ |
পাঠ -১৫ | দিল্লির সুলতানগণ |
পাঠ -১৬ | মােগল রাজত্বকালে ভারতবর্ষ |
পাঠ -১৭ | ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে মােগলদের অবদান |
বিষয় | ( অর্থনীতি ECONOMICS & POLITICAL SCIENCE ) |
পাঠ -১৮ | আমাদের আশেপাশের বাজার |
পাঠ -১৯ | পরিকল্পনা, বাজেট ও উন্নয়ন |
পাঠ -২০ | অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা |
পাঠ -২১ | শ্রমের সমমর্যাদা ও সমমূল্য |
পাঠ -২২ | গণতন্ত্র, নাগরিক, নাগরিকত্ব |
পাঠ -২৩ | নির্বাচন এবং নির্বাচনি প্রক্রিয়া |
পাঠ -২৪ | গণতন্ত্র এবং প্রচার মাধ্যম |
পাঠ -২৫ | প্রান্তীয় গােষ্ঠী এবং গণতান্ত্রিক অধিকার |
প্রশ্ন ৬। তােমাদের বাড়ির চতুর্দিকের পরিবেশে দেখা উদ্ভিদ এবং প্রাণীগুলাের নাম লেখাে।
উত্তরঃ উদ্ভিদের নামগুলাে হল- আমগাছ, জামগাছ, কঁঠালগাছ কলাগাছ, পেয়ারাগাছ, লিচুগাছ, নানাধরনের ফুলের গাছ ইত্যাদি।
প্রাণীগুলাের নাম হল- গরু, ছাগল, মুরগী, হাঁস, ভেড়া, মহিষ, ঘােড়া ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৭। জৈবিক অংশে কী কী থাকে লেখাে।
উত্তরঃ পরিবেশে থাকা সমস্ত প্রাণী, উদ্ভিদ, ছত্রাক, ব্যাক্টেরিয়া ইত্যাদি জৈবিক অংশের মধ্যে পড়ে।
প্রশ্ন ৮। পৃথিবীর কোন্ স্তর বা মণ্ডলে প্রাণী এবং উদ্ভিদসমূহ থাকে।
উত্তরঃ জীবমণ্ডলে।
প্রশ্ন ৯। বায়ুমণ্ডল কী কী উপাদান দিয়ে গঠিত ?
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডলে থাকা উপাদানগুলাে হল অক্সিজেন, কার্বন- ডাই- অক্সাইড, নাইট্রোজেন, ধূলিকণা, জলীয়বাষ্প, হাইড্রোজেন, নিয়ন, ক্রিপ্টন, জেনন, ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১০। বায়ু না থাকলে উদ্ভিদ ও প্রাণীর কী হত ?
উত্তরঃ বায়ু না থাকলে উদ্ভিদ নিজেদের খাদ্য প্রস্তুত করার জন্য কার্বন-ডাই-অক্সাইড না পেলে বেঁচে থাকতে পারত না। আবার অক্সিজেন না পেলে জীব-জন্তু, মানুষ জীবিত থাকতে পারত না।
প্রশ্ন ১১। বায়ুশূন্য একটি পাত্রে একটি পতঙ্গ রাখলে কী হবে ?
উত্তরঃ অল্পসময় বেঁচে থেকে তারপর মরে যাবে।
প্রশ্ন ১২। তুমি জল কী কী কাজে ব্যবহার করাে লেখ।
উত্তরঃ জল আমরা নানা কাজে ব্যবহার করি যেমন, হাত মুখ ধােয়া, কাপড় ধােয়া, স্নান করা, খাবার প্রস্তুত করা, উদ্ভিদে জল দেওয়া, বাসনপত্র ধােয়া ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৩। তুমি কোনাে মানুষকে জলের অপব্যবহার করতে দেখেছাে কী ? যদি দেখেছাে তবে তা কী ধরনের ?
উত্তরঃ অনেকেই জলের অপব্যবহার করে, যেমন- কল খুলে রেখে অন্যকোন কাজ করতে থাকে, স্নানের জন্য যতটুকু জলের প্রয়ােজন তার চেয়ে অধিক পরিমাণে ব্যবহার করে।
প্রশ্ন ১৪। নীচের কার্যসমূহ প্রকৃতিসৃষ্ট, না মানবসৃষ্ট লেখাে।
(ক) রাষ্ট্রীয় সড়ক _____________।
উত্তরঃ মানবসৃষ্ট।
(খ) নদীর পাড় ভাঙ্গন _____________।
উত্তরঃ প্রকৃতিসৃষ্ট।
(গ) নদীর ওপরে সেতু _____________।
উত্তরঃ মানবসৃষ্ট।
(ঘ) তােমাদের বিদ্যালয়ের ঘরবাড়ি _____________।
উত্তরঃ মানবসৃষ্ট।
(ঙ) সুনামিতে করা ক্ষতি _____________।
উত্তরঃ প্রকৃতিসৃষ্ট।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। শুদ্ধ উত্তরটি লেখাে।
(ক) পরিবেশে থাকা উপাদানগুলাের পরস্পরের সম্পর্ক আছে/নাই।
উত্তরঃ আছে।
(খ) বিদ্যালয় প্রকৃতিসৃষ্ট/ মানবসৃষ্ট।
উত্তরঃ মানবসৃষ্ট।
(গ) বৃষ্টিপাত প্রকৃতিসৃষ্ট/ মানবসৃষ্ট।
উত্তরঃ প্রকৃতি সৃষ্ট।
(ঘ) জীবমণ্ডল জৈবিক অংশ/অজৈবিক অংশ।
উত্তরঃ জৈবিক অংশ।
(ঙ) বায়ু জৈবিক অংশ/ অজৈবিক অংশ।
উত্তরঃ অজৈবিক অংশ।
প্রশ্ন ২। শূন্যস্থান পূর্ণ করাে।
(ক) ___________ পরিবেশ মানুষ নিজে সৃষ্টি করে।
উত্তরঃ মানবসৃষ্ট।
(খ) আমাদের চতুর্দিকে বেষ্টন করে রাখা সব উপাদান মিলে যে একটি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে সেটাই ___________।
উত্তরঃ পরিবেশ।
(গ) পরিবেশ দু-ধরনের ___________ এবং ___________ পরিবেশ।
উত্তরঃ প্রাকৃতিক, মানবসৃষ্ট।
(ঘ) মাটি ___________ পরিবেশ।
উত্তরঃ প্রাকৃতিক।
(ঙ) জীবমণ্ডলের বিস্তৃতি সাগরতলের কিছুটা ওপর থেকে ভূপৃষ্ঠের ওপরের ___________ কিলােমিটার জোড়া।
উত্তরঃ ২৪
(চ) তৃণভােজী প্রাণীকে ___________ উপভােক্তা বলা হয়।
উত্তরঃ প্রথম।
(ছ) মানুষ উদ্ভিদ এবং মাংস দুটোই গ্রহণ করে, তাই মানুষকে ___________ বলে।
উত্তরঃ সর্বভােজী।
(জ) অসমে ___________ অরণ্য দেখা যায়।
উত্তরঃ চিরসবুজ।
(ঝ) অসম ___________ জলবায়ুর অন্তর্গত।
উত্তরঃ মৌসুমি।
(ঞ) পৃথিবীর উপরিভাগ বেষ্টিত করে থাকা কঠিন আবরণটি হচ্ছে ___________।
উত্তরঃ স্থলমণ্ডল।
(ট) স্থলমণ্ডল বিভিন্ন ___________ এবং ___________ দ্বারা গঠিত।
উত্তরঃ শিলা, খনিজের।
(ঠ) কার্বি পাহাড়ের উচ্চভূমির মসৃণ ঢালু জমিতে ___________ পদ্ধতিতে কৃষিকার্য করা হয়।
উত্তরঃ জুম।
প্রশ্ন ৩। সংক্ষেপে উত্তর দাও।
(ক) শ্রুতিদের বাড়ি কোথায় ?
উত্তরঃ নদীর পারে একটি গ্রামে।
(খ) গ্রীষ্মের বন্ধের পরে বিদ্যালয়ে গিয়ে শ্রুতি, রুকসানারা কি জানতে পারল ?
উত্তরঃ গ্রীষ্মের বন্ধের পর বিদ্যালয়ে গিয়ে শ্রুতি, রুকসানারা জানতে হ পারল যে তাদের বিদ্যালয়ের খেলার মাঠটির নদীর দিকে থাকা কিছু অংশ কয়েকটি গাছের সাথে নদীর ভাঙনের ফলে নদীতে চলে গেছে।
(গ) প্রাকৃতিক পরিবেশ কাকে বলে ?
উত্তরঃ আমাদের চারপাশে প্রকৃতিসৃষ্ট বা প্রকৃতিতে থাকা পাহাড়-পর্বত, নদ-নদী, সাগর, রৌদ্র-বাতাস, মাটি, উদ্ভিদ ইত্যাদি যে স্বাভাবিক অবস্থার হ সৃষ্টি করেছে সেটিই প্রাকৃতিক পরিবেশ।
(ঘ) জীবমণ্ডল বলতে কী বােঝ ?
উত্তরঃ জলমণ্ডল, স্থলমণ্ডল, বায়ুমণ্ডল, প্রাণীজগৎ এবং উদ্ভিদ জগৎ জ নিয়ে বর্তে থাকা স্তরটি হল জীবমণ্ডল।
(ঙ) উৎপাদক, প্রথম উপভােক্তা এবং দ্বিতীয় উপভােক্তা বলতে কী বােঝ ?
উত্তরঃ সবুজ ঘাসকে উৎপাদক, তৃণভােজী প্রাণীকে প্রথম উপভােক্তা এবং মাংসাশী প্রাণীকে দ্বিতীয় উপভােক্তা বলা হয়।
(চ) বিয়ােজক কী ?
উত্তরঃ উৎপাদক উপভােক্তার মৃত্যু হলে যে সব জীবাণু এদের পচন ঘটায় তাকে বিয়ােজক বলে।
(ছ) মানুষকে সর্বভােজী বলা হয় কেন ?
উত্তরঃ মানুষ উদ্ভিদ এবং মাংস দুটোই গ্রহণ করে, তাই তাকে সর্বভােজী বলে।
(জ) দিহিং পাটকাই এবং সােনাই রূপাই যথাক্রমে কী কী ধরনের বনাঞ্চল ?
উত্তরঃ দিহিং-পাটকাই বর্ষারণ্য এবং সােনাই-রূপাই সংরক্ষিত বনাঞ্চল।
(ঝ) সমতল অঞ্চলে কৃষিজীবী মানুষের বসতি বেশি কেন ?
উত্তরঃ সমতলের পলিযুক্ত মাটিতে ধান, সরষে ইত্যাদি বেশি পরিমাণে হওয়ার জন্য এখানে কৃষিজীবী মানুষের বসতি বেশি।
(ঞ) অসমের মানুষ নদীগুলাের জল কী কী কাজে ব্যবহার করে ?
উত্তরঃ অসমের মানুষ নদীগুলাের জল সেচ, বিদ্যুৎ উৎপাদন, পানীয় জল, জলপথ, মাছশিকার ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করে থাকে।
প্রশ্ন ৪। পরিবেশ অধ্যয়নকে ভূগােলের মূল বিষয় হিসেবে গণ্য করা হয় কেন ? (৮০টি শব্দের মধ্যে লেখাে)।
উত্তরঃ ভূগােল বিজ্ঞানে সৌরজগৎ বা বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের বিষয়ে অধ্যয়ন করার সাথে পৃথিবীর সমগ্র সম্পদ বা উপাদান মানব জাতির কল্যাণের জন্য কী ভাবে ব্যবহার করা হয় সে সম্পর্কে গুরুত্ব সহকারে অধ্যয়ন করে। এ ধরনের অধ্যয়নের মাধ্যমে পরিবেশের সুষম ব্যবহার, সংরক্ষণ এবং সুরক্ষার ধারণা দেবার জন্য চেষ্টা করা হয়। বর্তমানে পরিবেশ প্ৰদূষণ, পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি, জনসংখ্যা বৃদ্ধি ইত্যাদি সমস্যায় মানুষ বেশি চিন্তিত। এ সবের কারণ এবং মানব সমাজের ওপরে এর প্রভাব সম্পর্কেও ভূগোেল বিজ্ঞানে অধ্যয়ন করা হয়। সেজন্য পরিবেশ অধ্যয়নকে ভূগােলের মূল বিষয় হিসেবে গণ্য করা হয়।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.