SEBA Class 7 Social Science Chapter 8 ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 7 Social Science Chapter 8 ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 7 Social Science Chapter 8 ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল Notes in Bengali. SEBA Class 7 Social Science Chapter 8 ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 7 Social Science Chapter 8 ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 7 Social Science Chapter 8 ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 7 Social Science Chapter 8 ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল Suggestions in Bengali. SEBA Class 7 Social Science Chapter 8 ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The সপ্তম শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর SEBA Class 7 Social Science Part – I Geography, Class 7 Social Science Part – II History, Class 7 Social Science Part – III Economics and Political Science. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল

পাঠ্যপুস্তকের প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। উত্তর লেখাে।

(ক) উত্তর-পূর্ব ভারতের কোন্ রাজ্যকে আগে নেফা হত ?

উত্তরঃ অরুণাচল প্রদেশকে।

(খ) কোম্রাজ্যের সংকীর্ণ সমভূমি অংশটুকু উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে ভারত ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করেছে ?

উত্তরঃ অসমের।

(ঘ) উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রধান নদীগুলাে কী কী ?

উত্তরঃ (i) অসম- ব্রহ্মপুত্র, বরাক।

(ii) অরুণাচল প্রদেশ- সিয়াং, লুইত, সােবণশিৰি, জীয়াভরলী।

(iii) নাগাল্যাণ্ড- ঝুমতি, দয়াং, টিজু, ধনশিরি।

(iv) মণিপুর- বরাক, ইস্থল, ইরিল, নামবুল, থউবল।

(v) ত্রিপুরা- গােমতী, ফেনি, মুহুরি, খােয়াই, ডলাই, জুরি, লংগাই।

(vi) মিজোরাম- কালাদন, টুইভাই, সােনাই, কর্ণফুলি, সিয়াং।

(vii) মেঘালয়- উমঞ, উমিয়াম, সােমেশ্বরী, দুধনৈ, সিমসাং, সেলা, লাভা।

(ঘ) পাহাড়ি অঞ্চল থেকে সমভূমি অঞ্চ ল কেন এগিয়ে ?

উত্তরঃ (i) সমভূমি অঞ্চলে থাকা রাজ্যগুলাে কৃষির ক্ষেত্রে উন্নত সমভূমি অঞ্চলে পার্বত্য নদীগুলাে মিলিত হয়েছে। এই নদীগুলােতে বহন করা পলিমাটি সমভূমি অঞ্চলে এসে জমা হয়। এই পলিমাটি কৃষির জন্য বিশেষ উপযােগী। চর অঞ্চ লেও নানা প্রকারের কৃষিকাজের সুবিধা আছে। এখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।

বিষয়সূচী-পত্ৰ ( ভূগােল GEOGRAPHY )
পাঠ -১ভূ-পৃষ্ঠে সময় গণনা
পাঠ -২পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ
পাঠ -৩পৃথিবীর উপরিভাগ এবং এর পরিবর্তন
পাঠ -৪আমাদের পরিবেশ
পাঠ -৫মানবসৃষ্ট পরিবেশ
পাঠ -৬সম্পদ
পাঠ -৭অসমের সম্পদ
পাঠ -৮ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল
পাঠ -৯ভারতবর্ষের জলবায়ু, প্রাকৃতিক উদ্ভিদ, কৃষি এবং জনসংখ্যা
বিষয়( ইতিহাস HISTORY )
পাঠ -১০মৌর্যযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ
পাঠ -১১গুপ্তসাম্রাজ্যের উত্থান
পাঠ -১২গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ
পাঠ -১৩ঐতিহাসিক অসম
পাঠ -১৪মধ্যযুগের ভারতবর্ষ
পাঠ -১৫দিল্লির সুলতানগণ
পাঠ -১৬মােগল রাজত্বকালে ভারতবর্ষ
পাঠ -১৭ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে মােগলদের অবদান
বিষয়( অর্থনীতি ECONOMICS & POLITICAL SCIENCE )
পাঠ -১৮আমাদের আশেপাশের বাজার
পাঠ -১৯পরিকল্পনা, বাজেট ও উন্নয়ন
পাঠ -২০অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা
পাঠ -২১শ্রমের সমমর্যাদা ও সমমূল্য
পাঠ -২২গণতন্ত্র, নাগরিক, নাগরিকত্ব
পাঠ -২৩নির্বাচন এবং নির্বাচনি প্রক্রিয়া
পাঠ -২৪গণতন্ত্র এবং প্রচার মাধ্যম
পাঠ -২৫প্রান্তীয় গােষ্ঠী এবং গণতান্ত্রিক অধিকার

(ঙ) উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোন্ রাজ্য শিল্পোদ্যোগের ব্যাপারে এগিয়ে ?

উত্তরঃ অসম।

প্রশ্ন ২। পাহাড়ি অঞ্চলে কী ধরনের কৃষিকাজ করা হয় ? (৫০টি শব্দের ভেতরে লেখা )

উত্তরঃ পাহাড়ি অঞ্চলগুলােতে স্থানান্তরিত চাষ বা জুম চাষ করা হয়, কারণ পাহাড়ি অঞ্চলের জমিতে জল জমা করে রাখা যায় না। এসব অঞ্চলে কিছু পরিমাণে ‘সােপান কৃষিও করা হয়। পাহাড়ের মাটিকে ধাপে ধাপে কেটে নিয়ে এই কৃষিকাজ করা হয়। পাহাড় অঞ্চলের ঢালু জমিতে রবার ও চায়ের চাষ করা হয়। এছাড়া পাহাড়ি মাটিতে ডাল, ভূট্টা, আলু, লঙ্কা, আদা, মিলেট, সরিষা, আখ, নানা ধরনের শাক-সবজিও উৎপাদিত হয়। প্রচুর পরিমাণে আনারস ও কমলালেবু পাওয়া যায়। নাশপাতিও অনেক পাওয়া যায়।

প্রশ্ন ৩। শূন্যস্থান পূর্ণ করাে।

(ক) উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যের মােট জমির কালি __________ বর্গ কিলােমিটার।

উত্তরঃ ২,৫৫,০৮৩

(খ) ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল __________ উত্তর অক্ষাংশ থেকে __________ উত্তর অক্ষাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত।

উত্তরঃ ২০°, ২৯°৩৫

(গ) উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু __________ কালে বয়।

উত্তরঃ শীতকালে।

(ঘ) উত্তর-পূর্ব ভারতে মােট __________ টি রাজ্য আছে।

উত্তরঃ ৭টি।

(ঙ) __________ উত্তর-পূর্ব ভারতের একেবারে দক্ষিণের রাজ্য।

উত্তরঃ মিজোরাম।

প্রশ্ন ৪। উত্তর-পূর্ব ভারতের মানচিত্র এঁকে নীচের জায়গাগুলাে যথাস্থানে বসাও।

(ক) উত্তর-পূর্ব ভারতের চারসীমা।

(খ) ব্রহ্মপুত্র ও বরাক নদী।

(গ) অসম, মেঘালয়, মণিপুরের রাজধানী।

(ঘ) নামরূপ সার কারখানা।

(ঙ) পর্যটন কেন্দ্র তাওয়াং।

উত্তরঃ নিজে করাে।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য এবং রাজধানীগুলাের নাম লেখাে।

উত্তরঃ

রাজ্য  রাজধানী
(ক) অসমদিশপুর।
(খ) অরুণাচলইটানগর।
(গ) মণিপুরইম্ফল।
(ঘ) মিজোরামআইজল।
(ঙ) মেঘালয়শিলং।
(চ) নাগাল্যান্ডকোহিমা।
(ছ) ত্রিপুরাআগরতলা।

প্রশ্ন ২। এই অঞ্চলের সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে ছােট রাজ্যটি নাম কী ?

উত্তরঃ সবচেয়ে বড় রাজ্যটির নাম অরুণাচল প্রদেশ এবং সবচেয়ে ছােট রাজ্যটির নাম ত্রিপুরা।

প্রশ্ন ৩। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের চারপাশের বিদেশী রাষ্ট্রগুলাের নাম লেখাে।

উত্তরঃ উত্তরে চীন ও ভূটান, দক্ষিণে বাংলাদেশ, পূর্বে মায়ানমার।

প্রশ্ন ৪। উত্তর-পূর্ব ভারতের মূল প্রাকৃতিক বিভাগ কয়টি ও কী কী।

উত্তরঃ উত্তর-পূর্ব ভারতের মূল প্রাকৃতিক বিভাগ তিনটি।

(ক) মালভূমি অঞ্চল। 

(খ) পার্বত্য অঞ্চল।

(গ) সমভূমি অঞ্চল।

প্রশ্ন ৫। কার্বি মালভূমি কোন্ রাজ্যে অবস্থিত ?

উত্তরঃ অসমে।

প্রশ্ন ৬। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সমভূমিগুলাের নাম লেখাে।

উত্তরঃ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সমভূমিগুলাে হল- ব্রহ্মপুত্র সমভূমি, বরাক সমভূমি, মণিপুর সমভূমি এবং পশ্চিম ত্রিপুরা সমভূমি।

প্রশ্ন ৭। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলােতে গ্রীষ্মকালে কেন প্রচুর বৃষ্টি হয় ?

উত্তরঃ উত্তর-পূর্ব ভারতের দক্ষিণদিকে ত্রিপুরা ও মিজোরামের মধ্য দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা অতিক্রম করেছে। তাই এই অঞ্চলটি ক্রান্তীয় জলবায়ুর অন্তর্গত। এখানে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয়। অন্যান্য কারণগুলাে হল-

(ক) এই অঞ্চলের পাহাড়, মালভূমি এবং পর্বতগুলাের অবস্থিতি।

(খ) বঙ্গোপসাগরের ওপর বিভিন্ন ঋতুতে সৃষ্ট চাপের তারতম্য।

(গ) দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু এবং উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাব।

(ঘ) এই অঞ্চলের বিস্তৃত জলরাশি এবং বনাঞ্চল।

(ঙ) স্থানীয়ভাবে সৃষ্ট ঘূর্ণি ঝড়।

প্রশ্ন ৮। এই অঞ্চলের জলবায়ুকে প্রভাবিত করে এমন তিনটি কারক উল্লেখ করাে।

উত্তরঃ (ক) এই অঞ্চলের পাহাড়, মালভূমি এবং পর্বতগুলাের অবস্থিতি।

(খ) বঙ্গোপসাগরের ওপর বিভিন্ন ঋতুতে সৃষ্ট চাপের তারতম্য।

(গ) দক্ষিণ-পশ্চিম ও উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু।

প্রশ্ন ৯। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোন রাজ্যের জনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি লেখাে।

উত্তরঃ অসমের।

প্রশ্ন ১০। “উল্ল-পূর্বাঞ্চলের জনসংখ্যা ধীরে ধীরে বেড়ে যাচ্ছে”- দুটো কারণ উল্লেখ করাে।

উত্তরঃ (ক) বিদেশী প্ৰব্ৰজন।

(খ) বাণিজ্যিক ও প্রশাসনীয় কাজের জন্য আসা বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লােকেদের আগমন।

প্রশ্ন ১১। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের উৎপাদিত কৃষিজাত শস্যকে প্রধানত কী কী ভাগে ভাগ করা হয় লেখাে।

উত্তরঃ (ক) খারিফ শস্য। 

(খ) রবিশস্য।

(গ) জায়দ শস্য।

প্রশ্ন ১২। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কৃষিকাজকে প্রভাবিত করেছে এমন তিনটি বৈশিষ্ট্যের উল্লেখ করাে।

উত্তরঃ (ক) চাষাবাদের জন্য মাটির পরিমাণ কম।

(খ) বৃষ্টির ওপর নির্ভরশীলতা।

(গ) বন্যার প্রভাব।

প্রশ্ন ১৩। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পূর্ব-পশ্চিমে এবং উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃতি কত ?

উত্তরঃ পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ৮৫০ কিলােমিটার এবং উত্তর-দক্ষিণেও প্রায় ৮৫০ কিলােমিটার।

প্রশ্ন ১৪। পশ্চিম দিকের সংকীর্ণ সমতলের যে অংশটুকু উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে ভারত ভূখণ্ডের সাথে সংযুক্ত করেছে তার প্রস্থ কত ?

উত্তরঃ প্রায় ৪০ কিলােমিটার।

প্রশ্ন ১৫। অসমের মােট জমির কালি কত ?

উত্তরঃ ৭৮,৪৩৮ বর্গকিলােমিটার।

প্রশ্ন ১৬। অসমের মােট জেলার সংখ্যা কত ?

উত্তরঃ ৩৩ টি।

প্রশ্ন ১৭। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোন্ রাজ্যটির জেলার সংখ্যা সবচেয়ে কম এবং কত ?

উত্তরঃ ত্রিপুরার জেলার সংখ্যা সবচেয়ে কম এবং মােট জেলার সংখ্যা ৪টি।

প্রশ্ন ১৮। উত্তর-পূর্বাঞ্চল পর্যটকদের কাছেআকর্ষণীয় কেন্দ্র কেন ?

উত্তরঃ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যের দিক থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চল অনন্য। এ অঞ্চলের পাহাড়-পর্বত, মালভূমি, সমভূমি, নদ-নদী, উপত্যকা, জলাশয়, খাল-বিল, নদীচর ইত্যাদি পর্যটকদের বিশেষভাবে আকর্ষণ করে। অরুণাচল প্রদেশের পরশুরাম কুণ্ড উষ্ণপ্রস্রবণ ও তাওয়াং-এর বরফ এবং অসমের ব্যাঘ্রপ্রকল্প ও গণ্ডার বিশেষ আকর্ষণীয় কেন্দ্র।

প্রশ্ন ১৯। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নদীদ্বীপটি কোথায় অবস্থিত ?

উত্তরঃ নদী-দ্বীপটির নাম মাজুলি। এটা অসমের ব্রহ্মপুত্র নদের উপর অবস্থিত।

প্রশ্ন ২০। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলােতে অবস্থিত প্রধান পাহাড় ও প্রধান শৃঙ্গগুলাের নাম লেখাে।

উত্তরঃ 

প্রশ্ন ২১। উত্তর-পূর্ব ভারতের কৃষির প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলাে কী কী ?

উত্তরঃ উত্তর-পূর্ব ভারতের কৃষির প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলাে নিম্নরূপ-

(ক) চাষবাসের জন্য মাটির পরিমাণ কম।

(খ) জলসিঞ্চনের সুবিধা কম তাই বৃষ্টির ওপর খুব বেশি নির্ভরশীল।

(গ) কৃষির পদ্ধতি উন্নত নয়।

(ঘ) বন্যার প্রভাব।

(ঙ) পাহাড়ি অঞ্চলে কৃষিকাজের জন্য জমি কম।

প্রশ্ন ২২। খারিফ শস্য, রবি শস্য ও জায়দ শস্যের উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ খারিফ শস্যের উদাহরণ- শালিধান, বােরােধান, পাট, আখ।

রবি শস্যের উদাহরণ- আউসধান, বােরােধান, সরিষা, মাষ-কলাই, তিল, তামাক, গম, ভূট্টা, শাক-সবজি, ফলমূল।

জায়দ শস্যের উদাহরণ- শসা, ঝিঙে, ধুনদুল, কুমড়াে, তরমুজ।

প্রশ্ন ২৩। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলাের নাম ও প্রধান শস্যের তালিকা প্রস্তুত করাে।

উত্তরঃ 

রাজ্য  প্রধান শস্য
অসমধান, ডাল, পাট, কাপাস, আখ, চা, রবার।
অরুণাচলধান, গম, পাট, ভূট্টা, সরিষা, আখ, চা।
মণিপুরধান, ডাল, ভূট্টা, আখ, রবার।
নাগাল্যান্ডধান, ডাল, ভূট্টা, আখ, পাট।
মিজোরামধান, ডাল, কার্পাস, আখ, রবার।
মেঘালয়ধান, ডাল, গম, পাট, সরিষা, কার্পাস, রবার।
ত্রিপুরাধান, ডাল, গম, কাপাস, পাট, সরিষা, আখ, চা।

প্রশ্ন ২৪। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান শিল্পোদ্যোগের নাম ও তাদের স্থানের নাম লেখাে।

উত্তরঃ

শিল্পোদ্যোগের নামস্থানের নাম
তেল শােধনাগারঅসমের ডিগবয়, নুনমাটি, বঙ্গাইগাঁও, নুমলিগড়।
পেট্রো রাসায়নিক প্রকল্পনামরূপ, বঙ্গাইগাঁও।
গ্যাস ক্র্যাকারবরবরুয়ার লেপেকৈতা (ডিব্ৰুগড় জেলা, অসম)
সিমেন্ট শিল্পঅসমের বােকাজান, উমরাংশু, বামুনগাঁও, সােনাপুর ; মণিপুরের হাংডং; অরুণাচলের তেজু ;মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি, মিজো, গারাে পাহাড়, জয়ন্তিয়া ;নাগাল্যান্ডের ওয়াজে।
সার কারখানাঅসমের নামকপ।
কাগজ কলঅসমের যােগীঘােপা, জাগীরােড, পাঁচগ্রাম (বদরপুর); মিজোরামের ভৈরবী; ত্রিপুরার কুমার ঘার্ট এবং নাগাল্যান্ডের তুলি।
প্লাইউড কারখানাঅসমের মাৰ্ঘেরিটা, মরিয়ানি, তিনসুকিয়া ; মিজোরামের রৈবী; মেঘালয়ের বর্নিহাট এবং নাগাল্যান্ডের তিজি।
পাট মুগা শিল্পঅসমের শুয়ালকুচি, পলাশবাড়ি, রহা।
চিনি কারখানাঅসমের গােলাঘাট, করিমগঞ্জ, নগাঁও।
বাঁশ-বেত ভিত্তিক শিল্পসব কয়টি রাজ্যে।
কাসা-পিতলের শিল্পঅসমের হাজো, সার্থেবাড়ি।
মৃৎ-শিল্প উদ্যোগঅসমের ধুবড়ি জেলার আশারীকান্দি, মরিগাঁও জেলার ধরমতুল অঞ্চল।

প্রশ্ন ২৫। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি পর্যটন কেন্দ্রের নাম লেখাে।

উত্তরঃ অসমের তেজপুর, হাজো, শিবসাগর প্রভৃতি ইতিহাস প্রসিদ্ধ স্থান;অভয়ারণ্য তথা বনাঞ্চলসমূহ-মানস, পরিতরা, কাজিরাঙা ইত্যাদি। বিভিন্ন কুটির শিল্প, মৃৎশিল্পের জায়গাগুলাে যেমন- শুয়ালকুচি, আশারীকান্দি, ইত্যাদি। মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি, অরুণাচলের তাওয়াং বমডিলা, পরশুরাম কুণ্ড; মণিপুরের লােকতাক হ্রদ, চিরৈ শৃঙ্গ (অর্কিডের জন্য) ইত্যাদি।

প্রশ্ন ২৬। শুদ্ধ উত্তরটি লেখাে-

(ক) মেঘালয় সমভূমি মালভূমি।

উত্তরঃ মালভূমি।

(খ) ধনশিড়ি এবং কপিলী নদী কার্বি মালভূমি ও মেঘালয় মালভূমিকে সংযুক্ত/ ভাগ করেছে।

উত্তরঃ ভাগ করেছে।

(গ) মাজুলি একটি দ্বীপের নাম/নদীর নাম।

উত্তরঃ দ্বীপের নাম।

(ঘ) মেঘালয়ের রাজধানী দিশপুর/শিলং।

উত্তরঃ শিলং।

(ঙ) উত্তর-পূর্বাঞ্চলে দক্ষিণ-পশ্চিম/উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়।

উত্তরঃ দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে।

প্রশ্ন ২৭। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নেপালিগণের উপজীবিকা কি ?

উত্তরঃ পশুপালন ও কৃষি।

প্রশ্ন ২৮। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের হিন্দীভাষীগণের উপজীবিকা কি ?

উত্তরঃ ব্যবসা-বাণিজ্য।

প্রশ্ন ২৯। উত্তর-পূর্ব ভারতে প্রথম কারা প্রবেশ করেছিল এব কোথা থেকে ?

উত্তরঃ উত্তর-পূর্ব ভারতে সর্বপ্রথম অস্ট্রো-এশিয়াদের আগমণ ঘটেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে।

প্রশ্ন ৩০। অসম, ত্রিপুরা, মণিপুর রাজ্যে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ কি ?

উত্তরঃ এসব স্থানের উর্বর মাটি ও বিভিন্ন সম্পদ।

প্রশ্ন ৩১। জায়দ শস্য সাধারণত কোন্ সময়ে হয় ?

উত্তরঃ এপ্রিল থেকে জুন মাসের ভেতর।

প্রশ্ন ৩২। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোরাজ্যে কৃষিজমির পরিমাণ সবচেয়ে কম ?

উত্তরঃ মিজোরাম।

প্রশ্ন ৩৩। কোন্ বৎসরে নাগাল্যান্ড পৃথক রাজ্যে পরিণত হয়েছিল ?

উত্তরঃ ১৯৬৩ সনে।

প্রশ্ন ৩৪। উজান অসমে কোন জনগােষ্ঠীর লােকেদের বাস ?

উত্তরঃ ব্রহ্মদেশের শান অঞ্চল থেকে আসা জনগােষ্ঠী। বর্তমানে এর হল- আহােম ও টাই।

প্রশ্ন ৩৫। বাঙালি সম্প্রদায়ের মানুষ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোন্ কোন রাজ্যে বসবাস করে ?

উত্তরঃ অসম, মেঘালয় ও ত্রিপুরা ছাড়াও রাজ্যের অন্যান্য স্থানেও বসবাস করে।

প্রশ্ন ৩৬। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি মানচিত্র এঁকে রাজধানীসহ বিভিন্ন রাজ্যগুলি দেখাও।

উত্তরঃ পাঠ্যপুস্তকের ৮১ নং চিত্র দেখে নিজে চেষ্টা করাে।

2 thoughts on “SEBA Class 7 Social Science Chapter 8 ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল”

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top