Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 7 Social Science Chapter 12 গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 7 Social Science Chapter 12 গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ Notes in Bengali. SEBA Class 7 Social Science Chapter 12 গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 7 Social Science Chapter 12 গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 7 Social Science Chapter 12 গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 7 Social Science Chapter 12 গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ Suggestions in Bengali. SEBA Class 7 Social Science Chapter 12 গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The সপ্তম শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান প্রশ্নোত্তর SEBA Class 7 Social Science Part – I Geography, Class 7 Social Science Part – II History, Class 7 Social Science Part – III Economics and Political Science. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। উত্তর লেখাে।
(ক) থানেশ্বর রাজ্যটি বর্তমানে কোন্ প্রদেশের অন্তর্গত ?
উত্তরঃ থানেশ্বর রাজ্যটি বর্তমানে হরিয়ানা প্রদেশের অন্তর্গত।
(খ) হর্ষবর্ধনের রাজসভার কবির নাম কী ছিল ?
উত্তরঃ হর্ষবর্ধনের রাজসভার কবির নাম বাণভট্ট ছিল।
(গ) ইলােরার কৈলাসনাথ মন্দির কে নির্মাণ করেছিলেন ?
উত্তরঃ ইলােরার কৈলাসনাথ মন্দির রাষ্ট্রকূট রাজা কৃষও নির্মাণ করেছিলেন।
(ঘ) চোল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজার নাম কী ?
উত্তরঃ চোল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজার নাম রাজারাজ।
(ঙ) গঙ্গাইকুণ্ড চোলপুরম নগর কোন্ চোল রাজা নির্মাণ করেন ?
উত্তরঃ গঙ্গাইকুণ্ডচোলপুরম নগর রাজারাজের যােগ্যপুত্র রাজেন্দ্র নির্মাণ করেন।
প্রশ্ন ২। শূন্যস্থান পূর্ণ করাে।
(ক) বর্মন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন __________।
উত্তরঃ নরসিংহ বর্মন।
(খ) __________ এর অন্য নাম ছিল শিলাদিত্য।
উত্তরঃ হর্ষবর্ধন।
(গ) পল্লবগণ __________ শিলম নামে একটি শিল্পকলার সৃষ্টি করে।
উত্তরঃ দ্রাবিড়।
(ঘ) এলিফেন্টা ও __________ মন্দিরগুলােতে রাষ্ট্রকূট শিল্পের নিদর্শন যাওয়া যায়।
উত্তরঃ মালখেসের।
(ঙ) চোল রাজা কতৃর্ক ব্রাহ্মণদের দান করা ভূমিকে __________ বলা হয়।
উত্তরঃ ব্রহ্মদেয়।
প্রশ্ন ৩। শুদ্ধ উত্তরটি বের করাে।
(ক) গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন হয় গ্রিক/ হুন/ তুর্কি-আফগানদের আক্রমণের ফলে।
উত্তরঃ হুন।
(খ) হর্ষবর্ধনের রাজ্যের রাজধানী ছিল তাঞ্জোর/ তক্ষশীলা/কনৌজ।
উত্তরঃ কনৌজ।
বিষয় | সূচী-পত্ৰ ( ভূগােল GEOGRAPHY ) |
পাঠ -১ | ভূ-পৃষ্ঠে সময় গণনা |
পাঠ -২ | পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ |
পাঠ -৩ | পৃথিবীর উপরিভাগ এবং এর পরিবর্তন |
পাঠ -৪ | আমাদের পরিবেশ |
পাঠ -৫ | মানবসৃষ্ট পরিবেশ |
পাঠ -৬ | সম্পদ |
পাঠ -৭ | অসমের সম্পদ |
পাঠ -৮ | ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল |
পাঠ -৯ | ভারতবর্ষের জলবায়ু, প্রাকৃতিক উদ্ভিদ, কৃষি এবং জনসংখ্যা |
বিষয় | ( ইতিহাস HISTORY ) |
পাঠ -১০ | মৌর্যযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ |
পাঠ -১১ | গুপ্তসাম্রাজ্যের উত্থান |
পাঠ -১২ | গুপ্তযুগের পরবর্তী ভারতবর্ষ |
পাঠ -১৩ | ঐতিহাসিক অসম |
পাঠ -১৪ | মধ্যযুগের ভারতবর্ষ |
পাঠ -১৫ | দিল্লির সুলতানগণ |
পাঠ -১৬ | মােগল রাজত্বকালে ভারতবর্ষ |
পাঠ -১৭ | ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে মােগলদের অবদান |
বিষয় | ( অর্থনীতি ECONOMICS & POLITICAL SCIENCE ) |
পাঠ -১৮ | আমাদের আশেপাশের বাজার |
পাঠ -১৯ | পরিকল্পনা, বাজেট ও উন্নয়ন |
পাঠ -২০ | অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা |
পাঠ -২১ | শ্রমের সমমর্যাদা ও সমমূল্য |
পাঠ -২২ | গণতন্ত্র, নাগরিক, নাগরিকত্ব |
পাঠ -২৩ | নির্বাচন এবং নির্বাচনি প্রক্রিয়া |
পাঠ -২৪ | গণতন্ত্র এবং প্রচার মাধ্যম |
পাঠ -২৫ | প্রান্তীয় গােষ্ঠী এবং গণতান্ত্রিক অধিকার |
(গ) হর্ষবর্ধন কৃষি থেকে পাওয়া উৎপাদিত শস্যের ১/ ৬ ১/৫ ১/ ৪ অংশ কর হিসেবে আদায় করতেন।
উত্তরঃ ১/৬।
(ঘ) কাঞ্চী /কাঞ্চীপুরম/ মহাবলীপুরম পল্লব রাজ্যের রাজধানী ছিল।
উত্তরঃ কাঞ্চীপুরম।
(ঙ) রাজারাজ/প্রথম কৃষ্ণ/দান্তিদুর্গ রাষ্ট্রকূট রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা।
উত্তরঃ দান্তিদুর্গ।
প্রশ্ন ৪। নীচের প্রশ্নগুলাের সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও।
(ক) গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের মূল কারণ কী ?
উত্তরঃ গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের মূল কারণ মধ্য এশিয়ায় হুনদের আক্রমণ।
(খ) থানেশ্বর রাজ্যের সঙ্গে মিশে একত্রিত হওয়া রাজ্যটির নাম কী?
উত্তরঃ থানেশ্বর রাজ্যের সঙ্গে মিশে একত্রিত হওয়া রাজ্যটির নাম কনৌজ।
(গ) পল্লব শাসকদের প্রধান অবদান দুটো কী কী ?
উত্তরঃ পল্লব শাসকদের প্রধান অবদান দুটো হচ্ছে- সাহিত্যচর্চায় সংস্কৃত ভাষার প্রয়ােগ এবং বৈষ্ণব ও শৈব সাহিত্যের বিকাশ।
(ঘ) রাষ্ট্রকূটদের শাসনকালে কী কী ভাষার বিকাশ হয়েছিল ?
উত্তরঃ রাষ্ট্রকূটদের শাসনকালে সংস্কৃত ও প্রাকৃত ভাষার বিকাশ হয়েছিল ।
(ঙ) কোন্ রাজার শাসনকালে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়েছিল ?
উত্তরঃ চোল বংশের রাজা প্রথম পরান্তকের শাসনকালে পৃঞ্চায়েত ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়েছিল।
প্রশ্ন ৫। ৫০টি শব্দের ভেতর লেখাে ।
(ক) হর্ষবর্ধনের শাসন পদ্ধতি।
উত্তরঃ হর্ষবর্ধন থানেশ্বর ও কনৌজ একত্রিত এক বিশাল রাজ্য শাসন করতেন।এই বিশাল রাজ্যটি সুশৃঙ্খলভাবে শাসন করার জন্য তিনি রাজ্যটিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছিলেন। এই বিভাগগুলাের শাসন পরিচালনার জন্য মন্ত্রী, আধিকারিকদের নিয়ােগ করেছিলেন। রাজ্যটিকে প্রদেশ, জেলা, বিষয় ও গ্রাম ইত্যাদিতে ভাগ করেছিলেন। সম্রাট হর্ষবর্ধন কৃষক ও ব্যবসায়ী শ্রেণি থেকে কর সংগ্রহ করেছিলেন। কৃষকগণকে উৎপাদিত শস্যের ১/৬ অংশ কর হিসেবে শােধ করতে হত।
(খ) হর্ষবর্ধনের রাজস্ব ব্যবস্থা।
উত্তরঃ হর্ষবর্ধন থানেশ্বর ও কনৌজ একত্রিত এক বিশাল রাজ্য শাসন করতেন। তিনি কৃষক ও ব্যবসায়ী শ্রেণি থেকে কর সংগ্রহ করেছিলেন। কৃষকগণকে উৎপাদিত শস্যের ১/৬ অংশ কর হিসেবে দিতে হত আবার কখনও নগদ ধন দিয়েও কর শােধ করতে হত। এই কর তিনি প্রজার কল্যাণের জন্য খরচ করতেন।
(গ) মহাবলীপুরম মন্দিরের শিল্পরীতি।
উত্তরঃ মহাবলীপুরম মন্দির সপ্তম শতকে পল্লবদের দ্বারা নির্মিত। এই মন্দিরগুলাে দেখতে রথের মত। তাই মন্দিরগুলােকে রথ বলা হয়। একটি পাহাড় কেটে রথের মতাে সাজানাে এই রথ বা মন্দিরগুলাে হচ্ছে ধর্মরাজ রথ, ভীম রথ, অর্জুন রথ, দ্রৌপদী রথ। মহাবলীপুরমের মন্দিরগুলাে দ্রাবিড় শিল্পকলার এক অনুপম নিদর্শন। পল্লবগণরাই এই শিল্পরীতির প্রচলন করেন।
(ঘ) রাষ্ট্রকূট রাজ্যের অবস্থিতি।
উত্তরঃ গুপ্তদের পরবর্তী যুগের আনুমানিক মানচিত্রটি দেখলে আমরা বুঝতে পারি যে দাক্ষিণাত্যের পশ্চিম উপকূলে বর্তমান গুজরাট প্রদেশের নীচে নর্মদা নদী থেকে কৃষ্ণা ও তুঙ্গভদ্রা নদীকে স্পর্শ করে যে রাজ্যটি চিহ্নিত করা আছে, সেইটিই দান্তিদুর্গের প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রকূট রাজ্য।
(ঙ) চোল রাজাদের নির্মিত মন্দিরের বৈশিষ্ট্য।
উত্তরঃ চোল রাজাদের নির্মিত মন্দিরগুলাের কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। এই মন্দিরগুলাে শুধু উপাসনাস্থল ছিল না, এগুলাে রাজ্যের অর্থনীতি সুদৃঢ় করারও এক একটি কেন্দ্র ছিল। মন্দিরে পূজা-অর্চনা ও দেখাশুনা করা পরিবারগুলােকে মন্দিরের আশেপাশে থাকতে দেওয়া হয়েছিল। এই পরিবারগুলাে শিল্প-ভাস্কর্যের চর্চা করত। তাদের তৈরি বিভিন্ন দেবদেবীর ব্রোঞ্জ মূর্তিগুলাে সমকালীন বিশ্বে চমৎকার শিল্প-ভাস্কর্য হিসেবে পরিগণিত হয়েছিল। এভাবেই মন্দিরগুলাে আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনকে সমৃদ্ধ করেছিল।
প্রশ্ন ৬। নীচে উল্লেখ করা রাজ্যগুলাে উত্তর ভারত না দক্ষিণ ভারতের অন্তর্গত নির্ণয় করে তালিকা প্রস্তুত করাে- গৌড়, চোল, রাজপুতানা, বানেশ্বর, গুর্জর, প্রতিহার, পাণ্ড, কনৌজ, কেরল, মালব, রাষ্ট্রকূট, কলিঙ্গ, চালুক্য, চাণ্ডে ল।
উত্তরঃ
উত্তর ভারত | দক্ষিণ ভারত |
গৌড় | চোল |
রাজপুতানা | পাণ্ড |
থানেশ্বর | কেরল |
কনৌজ | রাষ্ট্রকূট |
মালব | কলিঙ্গ |
চাণ্ডেল | চালুক্য |
প্রতিহার, গুর্জর |
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। থানেশ্বর রাজ্যটির প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন ?
উত্তরঃ থানেশ্বর রাজ্যটির প্রতিষ্ঠাতা প্রভাকরবর্ধন ছিলেন।
প্রশ্ন ২। হর্ষবর্ধনের বােনের নাম কী ছিল ?
উত্তরঃ হর্ষবর্ধনের বােনের নাম রাজ্যশ্রী ছিল।
প্রশ্ন ৩। গুপ্তযুগে ভারতবর্ষের পূর্বপ্রান্তে কোন রাজ্য ছিল ?
উত্তরঃ গুপ্তযুগে ভারতবর্ষের পূর্বপ্রান্তে কামরূপ রাজ্য ছিল।
প্রশ্ন ৪। বর্মন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজার নাম কী ?
উত্তরঃ বর্মন বংশের শ্রেষ্ঠ রাজার নাম ভাস্করবর্মন।
প্রশ্ন ৫। বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারের জন্য হর্ষবর্ধন কী করেছিলেন ?
উত্তরঃ বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারের জন্য হর্ষবর্ধন বৌদ্ধ মহাসম্মেলন আয়ােজন করেছিলেন।
প্রশ্ন ৬। বাণভট্ট রচিত দুটি গ্রন্থের নাম লেখাে।
উত্তরঃ বাণভট্ট রচিত দুটি গ্রন্থের নাম- হর্ষচরিত ও কাদম্বরী।
প্রশ্ন ৭। হর্ষবর্ধন তিনটি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। সেগুলাে কী কী ?
উত্তরঃ হর্ষবর্ধনের তিনটি গ্রন্থের নাম-নাগানন্দ, রত্নাবলী এবং প্রিয়দর্শিকা।
প্রশ্ন ৮। পল্লব রাজ্যের রাজধানী কী ছিল ?
উত্তরঃ পল্লব রাজ্যের রাজধানী কাঞ্চীপুরম ছিল।
প্রশ্ন ৯। সামুদ্রিক শক্তিতে কোন রাজ্য বিখ্যাত ছিল ?
উত্তরঃ সামুদ্রিক শক্তিতে পল্লব রাজ্য বিখ্যাত ছিল।
প্রশ্ন ১০। রাষ্ট্রকূটের সুশাসনের জন্য রাজারা কোন্ কোন্ ক্ষেত্রে অবদান রেখে গেছেন ?
উত্তরঃ রাষ্ট্রকূটের সু-শাসনের জন্য রাজারা শিল্পকলা, সাহিত্য-সংস্কৃতি, ধর্ম ইত্যাদি সব ক্ষেত্রেই অবদান রেখে গেছেন।
প্রশ্ন ১১। রাষ্ট্রকূট রাজা কৃষ্ণ কোন মন্দিরটি নির্মাণ করেন ?
উত্তরঃ রাষ্ট্রকূট রাজা কৃষ্ণ ইলােরার কৈলাসনাথ মন্দির নির্মাণ করেন।
প্রশ্ন ১২। দাক্ষিণাত্যে চোল সাম্রাজ্যের রাজধানীর নাম কী ? এই রাজধানী কে এবং কোন শতকে স্থাপন করেন ?
উত্তরঃ দাক্ষিণাত্যে চোল সাম্রাজ্যের রাজধানীর নাম তাঞ্জোর। এই রাজধানী বিজয়ালয় নামের একজন ব্যক্তি নবম শতকের মাঝামাঝি সময়ে স্থাপন করেন।
প্রশ্ন ১৩। উর কাকে বলা হত ?
উত্তরঃ চোল শাসনব্যবস্থায় কৃষকদের বসতিস্থানগুলােকে উর বলা হত।
প্রশ্ন ১৪। হর্ষবর্ধন সম্পর্কে আমরা কিভাবে জানতে পারি ?
উত্তরঃ হর্ষবর্ধনের রাজকবি বাণভট্ট লিখিত হর্ষচরিত, চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙের বিবরণী, চীন দেশের লেখক হুই লিয়ের লেখা হিউয়েন সাঙের জীবনী, তাম্রলিপি, শিলালিপি এসব থেকে আমরা হর্ষবর্ধনের সম্পর্কে জানতে পারি।
প্রশ্ন ১৫। হর্ষবর্ধন কোন্ কোন্ রাজ্য জয় করেন ?
উত্তরঃ হর্ষবর্ধন বল্লভী, ওড়িশা, কঙ্গোদ ইত্যাদি রাজ্যগুলাে জয় করেন।
প্রশ্ন ১৬। শূন্যস্থান পূর্ণ করাে।
(ক) গুপ্ত শাসনের অবসান __________ শতকের মাঝামাঝি সময়ে।
উত্তরঃ খ্রিষ্টীয় পঞ্চম।
(খ) হর্ষবর্ধন ছিলেন একাধারে __________ এবং __________ সম্রাট।
উত্তরঃ সাহিত্যানুরাগী, শিক্ষানুরাগী।
(গ) __________ দাক্ষিণাত্যের শিক্ষাকেন্দ্র ছিল।
উত্তরঃ কাঞ্চি বিশ্ববিদ্যালয়।
(ঘ) রাষ্ট্রকূটগণ দাক্ষিণাত্যে প্রায় __________ বৎসর শাসন করেন।
উত্তরঃ ১২০।
(ঙ) চোল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা রাজারাজ __________ , __________ , __________ ইত্যাদি রাজ্য জয় করেছিলেন।
উত্তরঃ কেরল, পাণ্ড্য, চালুক্য।
(চ) রাজারাজ তাঞ্জোরে __________ মন্দির নির্মাণ করেন।
উত্তরঃ রাজরাজেশ্বর।
(ছ) কয়েকটি উর একসাথে মিলে একটি __________ সৃষ্টি করা হয়েছিল।
উত্তরঃ নাড়ু।
(জ) চীনা পরিব্রাজক __________ হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালেই ভারত ভ্রমণে এসেছিলেন।
উত্তরঃ হিউয়েন সাঙ ।
(ঝ) __________ মন্দিরগুলাে দেখতে রথের মতাে।
উত্তরঃ মহাবলীপুরমের।
(ঞ) দক্ষিণ ভারতের __________ রাজ্যটিই পল্লবদের রাজ্য।
উত্তরঃ পূর্ব-উপকূলের।
ক্রিয়াকলাপের প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। ভারতবর্ষ স্বাধীন হওয়ার পর কিছু দেশীয় রাজ্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভারতবর্ষের সাথে সামিল হয়েছে।এই রাজ্যগুলাে কী কী ?
উত্তরঃ ভারতবর্ষ স্বাধীন হওয়ার পর কিছু দেশীয় রাজ্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভারতবর্যের সাথে সামিল হয়েছে। সেগুলাে হল- সিকিম, গােয়া, জম্মু কাশ্মীর, অরুণাচল প্রদেশ।
প্রশ্ন ২। ১৯৭১ সনে আমাদের ভারতবর্ষের পার্শ্ববর্তী একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। সেই রাষ্ট্রটির নাম কী ?
উত্তরঃ ১৯৭১ সনে আমাদের ভারতবর্ষের পার্শ্ববর্তী একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। সেই রাষ্ট্রটির নাম বাংলাদেশ।
প্রশ্ন ৩। আমাদের দেশে বর্তমানে দুই ধরনের সরকার আছে- কেন্দ্রীয় সরকার ও প্রাদেশিক সরকার। আমাদের রাজ্যগুলােকে প্রদেশ বলা হয়। প্রদেশগুলােকে জেলা, মহকুমা, তহশিল, মৌজা, গ্রাম ইত্যাদি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এই প্রতিটি ভাগের প্রধান শাসনকর্তাদের কী বলে। আলােচনা করে লেখাে।
উত্তরঃ শিক্ষকের সঙ্গে আলােচনা করে লেখাে।
প্রশ্ন ৪। আমাদের দেশের কর ব্যবস্থার বিষয়ে শিক্ষকের সঙ্গে আলােচনা করে একটি টীকা প্রস্তুত করাে।
উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীগণ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সাথে আলােচনা করে লিখবে।
প্রশ্ন ৫। হর্ষবর্ধনের সাম্রাজ্যের মানচিত্র দেখে (১২২) আশেপাশের স্বাধীন রাজ্যগুলাের একটি তালিকা প্রস্তুত করাে।
উত্তরঃ হর্ষবর্ধনের সাম্রাজ্যের আশেপাশের স্বাধীন রাজ্যগুলাে হল- রাজপুতানা, পাটলিপুত্র, মালব, কর্ণসুবর্ণ, চাণ্ডেল ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৬। চালুক্য রাজ্যটি থানেশ্বরের কোন দিকে ? প্রাসঙ্গিক গ্রন্থ থেকে হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে চালুক্যের কোন্ রাজা রাজত্ব করেছিলেন জেনে নাও।
উত্তরঃ চালুক্য রাজ্যটি থানেশ্বরের দক্ষিণ দিকে। হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে চালুক্যের রাজা ছিলেন পুলােকেশী দ্বিতীয়।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.