SEBA Class 6 Social in Bengali Chapter 10 আদি প্রস্তর যুগ

Join Roy Library Telegram Groups

SEBA Class 6 Social in Bengali Chapter 10 আদি প্রস্তর যুগ Question Answer Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. Question Answer is made for Assam Seba Board students. SEBA Class 6 Social in Bengali Chapter 10 আদি প্রস্তর যুগ Question Answer We ensure that You can completely trust this content. If you learn PDF from then you can Scroll Down and buy PDF text book Solutions I hope You Can learn Better Knowledge.

SEBA Class 6 Social in Bengali Chapter 10 আদি প্রস্তর যুগ

SEBA Class 6 Social in Bengali Chapter 10 আদি প্রস্তর যুগ Question Answer Here we will provide you complete Bengali Medium SEBA Class 6 Social Science Suggestion in Bengali, SEBA Class 6 Social Science Question Answer in Bengali, SEBA Class 6 Social Science Notes in Bengali, SEBA Class 6 Social Science Solution in Bengali, SEBA Class 6 Social in Bengali Chapter 10 আদি প্রস্তর যুগ Question Answer ষষ্ঠ শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের প্রশ্নোত্তর, ষষ্ঠ শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের সাজেশন, ষষ্ঠ শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের সমাধান, ষষ্ঠ শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক, ষষ্ঠ শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের বই প্রশ্নোত্তর, ষষ্ঠ শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের PDF, ষষ্ঠ শ্ৰেণীর সমাজ বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের বাংলা প্রশ্নোত্তর Question Answer absolutely free of cost. SEBA Class 6 Social in Bengali Chapter 10 আদি প্রস্তর যুগ Question Answer If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam.

আদি প্রস্তর যুগ

ইতিহাস খণ্ড ( আমাদের অতীত ও ঐতিহ্য )

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। উত্তর লেখাে।

(ক) আদিম যুগের মানুষ কী কী খেতে ?

উত্তরঃ আদিম মানুষ বন্য জীবজন্তু, মাছ, গাছের ফল-মূল, পাতা, বীজ, শিকড় ইত্যাদি ভক্ষণ করত।

(খ) আদিম মানুষ কী কারণে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ঘুরে বেড়াত ?

উত্তরঃ আদিম মানুষ একস্থান থেকে অনস্থানে ঘুরে বেড়ানাের কারণগুলাে হল-

১। বহুদিন একস্থানে কাজ করার ফলে সেই স্থানের খাদ্য সামগ্রী শেষ হয়ে যায়। অতএব খাদ্যের সন্ধানে অন্যস্থানে যেতে হয়।

২। জীবজন্তু খাদ্যের সন্ধানে একস্থান থেকে অন্যস্থানে ঘুরে বেড়ায়। জীবজন্তুর সন্ধানে শিকার কার্যে লিপ্ত আদিম মানুষেরা নিজেদের স্থান পরিবর্তন করত।

৩। গাছপালাও ঋতুভেদে বিভিন্ন প্রকারের ফল দেয়। কাজেই আদিম বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে ফল-মূল সংগ্রহ করত।

৪। খরা অবস্থা চলাকালীন হ্রদ, নদীর জল বা ঝরণার জল শুকিয়ে গেলে জলের সন্ধানে জল পাওয়া যায় এরূপ স্থানে চলে যেত।

এছাড়া বন্ধুবর্গ ও আত্মীয়স্বজনের সাথে দেখা করার জন্য অন্যস্থানে যেত। অবশ্য যানবাহন না থাকাতে পায়ে হেঁটেই যাতায়াত করত।

S.L. No.সূচিপত্র
পাঠভূগোল খণ্ড ( আমাদের পৃথিবী )
পাঠ-১সৌরজগতে আমাদের পৃথিবী
পাঠ -২পৃথিবীর আকার ও আকৃতি
পাঠ -৩পৃথিবীর গতি
পাঠ -৪পৃথিবীর প্রধান মণ্ডলসমূহ
পাঠ -৫ভূগোল অধ্যয়নের উপকরণ- মানচিত্র
পাঠ -৬পৃথিবীর প্রধান ভূ-অবয়ব
পাঠ -৭অসম: জলবায়ু, প্রাকৃতিক উদ্ভিদ, বন্যপ্রাণী ও কৃষি
পাঠ -৮আমাদের ভারতবর্ষ
পাঠ ইতিহাস খণ্ড ( আমাদের অতীত ও ঐতিহ্য )
পাঠ – ৯কী, কোথায়, কখন ও কিভাবে
পাঠ -১০আদি প্রস্তর যুগ
পাঠ -১১আদিম মানুষের জীবিকা ও স্থায়ী বসবাস (নব্য প্রস্তর যুগ)
পাঠ -১২প্রাচীন নাগরিক সভ্যতা
পাঠ -১৩বৈদিক সভ্যতা
পাঠ -১৪মহাজনপদ
পাঠ -১৫নতুন ভাবের অভ্যুদয়
পাঠ -১৬মৌর্য সাম্রাজ্য মহামতি অশােক ও কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র
পাঠ অর্থনীতি ও রাজনীতি খণ্ড
(আমাদের অর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবন)
পাঠ -১৭আমাদের মৌলিক প্রয়ােজনসমূহ
পাঠ -১৮উন্নত জীবনের প্রয়োজনসমূহ
পাঠ -১৯জীবন ধারণের মান উন্নয়নে প্রযুক্তির প্রভাব
পাঠ -২০কৃষি, শিল্পোদ্যোগ এবং সেবাখণ্ডে প্রযুক্তির প্রভাব
পাঠ -২১সরকারের ধারণা ও বিভিন্ন ধরনের সরকার
পাঠ -২২গণতন্ত্র এবং এর নীতিসমূহ
পাঠ -২৩কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকার
পাঠ -২৪স্থানীয় স্বায়ত্ত শাসনব্যবস্থা

(গ) বর্তমানে ভ্রমণ করার উদ্দেশ্য এবং প্রাচীনকালে ভ্রমণের উদ্দেশ্যের মধ্যে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য কী কী ?

উত্তরঃ বর্তমান যুগে মানুষের জীবন স্থিতিশীল তথাপি মানুষ একস্থান থেকে অন্যস্থান ভ্রমণ করে। কারণগুলাে হল-

১। শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে। 

২। ব্যবসা-বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে। 

৩। সাংস্কৃতিক বিনিময়ের উদ্দেশ্যে। 

৪। অর্থনৈতিক কারণে। 

৫। আমােদ-প্রমােদের উদ্দেশ্যে।

৬। সাম্রাজ্যবাদী নীতির জন্য কিন্তু প্রাচীনকালের মানুষ একস্থান থেকে অন্যস্থানে ভ্রমণ করত খাদ্য ও শিকারের সন্ধানে, পানীয় জলের অভাব হলে অন্যস্থানে যায়।

(ঘ) আদিম যুগের মানুষ পাথরকে কী জন্য অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করতাে ?

উত্তরঃ আদিম মানুষের জীবন যথেষ্ট বিপদ সংকুল ছিল। আত্মরক্ষা বা বিভিন্ন ধরনের কাজ-কর্মের জন্য কোন সাজ-সরঞ্জাম বা অস্ত্র-শস্ত্র ছিল না। কাজেই আদিম মানুষ শিকারের জন্য ও খাদ্য সংগ্রহের কাজে শিলাকে ব্যবহার করত।

(ঙ) বর্তমানে পাথর কী কী কাজে ব্যবহার করা হয় তার বিবরণ দাও।

উত্তরঃ বর্তমান যুগে শিলাকে ঘর নির্মাণ, বাঁধ নির্মাণ, রেলওয়ে লাইনের ধারে ইত্যাদি কার্যে ব্যবহার করা হয়।

(চ) আগুনের আবিষ্কার কীভাবে হয় ?

উত্তরঃ আদিম যুগের কোন শিকারী অথবা খাদ্য সংগ্রহকারীর দ্বারা আগুনের আবিষ্কার হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়। খাদ্যের সন্ধানে বনের মধ্যে ঘােরার সময় হয়তাে ঘটনাক্রমে পাথরে পাথরে ঘষা লেগে আগুনের ফুলকি বেরােতে দেখেছিল এবং সেই ফুলকি শুকনাে পাতা বা শুকনাে কাঠের সংস্পর্শে এসে আগুন ধরেছিল। তখন থেকেই আগুনের আবিষ্কার হয়েছিল।

(ছ) আদিম মানুষের জীবনে আগুন কীভাবে সাহায্য করত ?

উত্তরঃ আদিম মানুষ আগুন দ্বারা কাঁচা মাংস পুড়িয়ে খেতে আরম্ভ করেছিল। আগুন জ্বালিয়ে বন্য জীবজন্তুর হাত থেকে নিজেদের বন্য জীবজন্তুর হাত থেকে রক্ষা করত, বন-জঙ্গল পুড়িয়ে বসতি স্থাপন ও কৃষিকর্ম করত। ধাতু পুড়িয়ে অস্ত্র-শস্ত্র বানাতে শিখেছিল। প্রচণ্ড শীতের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করত।

প্রশ্ন ২। দলগত কাজ।

(ক) ক্রম অনুযায়ী প্রস্তর নির্মিত অস্ত্রশস্ত্রের ছবি শ্রেণিকক্ষে এঁকে রাখাে।

উত্তরঃ নিজেরা কর ।

(খ) প্রাচীন মানুষের শিকার ও খাদ্য সংগ্রহের ছবি আঁকো।

উত্তরঃ নিজেরা কর।

(গ) আদিম মানুষের এবং বর্তমান মানুষের খাদ্যতালিকা দুটো আলাদা ভাগ করে তােমাদের খাতায় লেখাে।

উত্তরঃ

ক্রমিক নংআদিম মানুষের খাদ্যতালিকাবর্তমান মানুষের খাদ্যতালিকা
১। বনের ফলমূল, গাছের পাতা ও বীজনানাপ্রকার উৎপাদিত ফলমূল।
২।বনজঙ্গলের শাকসব্জিবাগানে উৎপাদিত উন্নত মানের শাকসব্জি।
৩।পশুপক্ষীর কাঁচা মাংসনির্দিষ্ট পশুপক্ষীর রান্না করা মাংস।
৪।কাঁচা শাকসজীরান্নাকরা শাকসজী।
৫।স্বল্প সংখ্যক শাকসজী ও ফলমূলবহুসংখ্যক শাকসজী ও ফলমূল।

(ঘ) বর্তমানে ঘরের কাজে ব্যবহৃত কয়েকটি সরঞ্জামের একটি তালিকা প্রস্তুত করাে, সেগুলি কী দিয়ে নির্মিত হয় লেখাে।

উত্তরঃ

ক্রমিক নংসরঞ্জামপ্রস্তুত প্রণালী
১।কাঠের সামগ্রীস্থানীয় মিস্ত্রী কর্তৃক নির্মিত।
২।বাসনপত্রকারখানায় প্রস্তুত হয়।
৩।মাটির বাসনস্থানীয় শিল্পীর দ্বারা নির্মিত।
৪।লােহার সামগ্রীকামারশালায় নির্মিত।
৫।পােশাক পরিচ্ছদপােশাকের কাপড় শিল্পে তৈরি হয় এবং পােশাক স্থানীয় দর্জি কর্তৃক তৈরি হয়।

প্রশ্ন ৩। আদিম মানুষ সংগৃহীত খাদ্য সঞ্চয় করত না কেন? ব্যাখ্যা করাে।

উত্তরঃ আদিম মানুষ শিকার করে ও খাদ্য সংগ্রহ করে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে খেত। সেগুলাে সংগ্রহ করে রাখার কথা চিন্তাই করত না। এছাড়া সঞ্চয় করে রাখার ব্যবস্থাও ছিল না।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। আদিম যুগের মানুষদের মূলত শিকারী ও বা খাদ্য সংগ্রহকারী হিসেবে আখ্যা দেওয়া হত কেন ?

উত্তরঃ আদিম মানুষ বন্য জীব-জন্তু শিকার করে, মাছ ধরে, গাছের ফল মূল, গাছের শিকড়, বীজ, পাতা ইত্যাদি সংগ্রহ করে খেত এবং এজনই এদের মূলত শিকারী বা খাদ্যসংগ্রহকারী বলে আখ্যা দেওয়া হত।

প্রশ্ন ২। আদিম মানব যাযাবার জীবন যাপন করত কেন ?

উত্তরঃ খাদ্য ও শিকার সংগ্রহের জন্য আদিম মানব একস্থান থেকে অন্য স্থানে ঘুরে বেড়াত।

প্রশ্ন ৩। আদিম মানব সর্বদা দলবদ্ধভাবে ঘুরে বেড়াত কেন ?

উত্তরঃ হিংস্র জীবজন্তুর হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য।

প্রশ্ন ৪। আদিম মানুষের জীবন কঠিন বলে ভাবা হয় কেন ?

উত্তরঃ আদিম মানবদের নিজেদের গুহার ভেতর জীবন কাটাতে হত, জীব-জন্তুর সাথে সর্বদাই সংঘর্ষ করে বেঁচে থাকত হত, খাদ্য অনিশ্চিত ছিল, প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করত হত। এদের কোন অস্ত্র ছিল না। একস্থান থেকে অন্যস্থানে যেতে হলে পায়ে হেঁটে যেতে হত।

প্রশ্ন ৫। আদিম মানুষের অস্ত্র কিসের দ্বারা তৈরি করা হত ?

উত্তরঃ শিলা, জীবজন্তুর হাড়, দাঁত ইত্যাদি দ্বারা তীক্ষ্ণ অস্ত্র তৈরি করত।

প্রশ্ন ৬। শিলা,জীব-জন্তুর হাড় ও দাঁত দ্বারা প্রস্তুত অস্ত্র দ্বারা কি করত ?

উত্তরঃ শিলা, জীব-জন্তুর হাড় ও দাঁত দ্বারা প্রস্তুত অস্ত্র দ্বারা আদিম মানব মাছ-মাংস কাটত, গাছের বাকল ও জীব-জন্তুর ছাল ছাড়াত, গাছের মূল সংগ্রহ করত।

প্রশ্ন ৭। পূর্বের অস্ত্রগুলাে কেমন ছিল ?

উত্তরঃ ভোতা ছিল।

প্রশ্ন ৮। আগুন ছাড়া মানুষের জীবন-যাপন প্রণালী কেমন হত ?

উত্তরঃ আদিম যুগের মানুষের মত।

প্রশ্ন ৯। আগুনের আবিষ্কার মানুষের জীবনে কিকি পরিবর্তন আনল।

উত্তরঃ আগুনের আবিষ্কার এক নতুন যুগের সৃষ্টি করেছিল। পূর্বে মানুষ কাঁচা মাংস খেত কিন্তু আগুন আবিষ্কারের পর মাংস, মাছ ইত্যাদি পুড়িয়ে খেত। আগুন আবিস্কারের পর প্রস্তর যুগের অবসান ঘটে ধাতু যুগের সৃষ্টি হয়। ধাতুর দ্বারা আত্মরক্ষার জন্য বিভিন্ন অস্ত্র-শস্ত্র তৈরী করত এবং কৃষিকার্য ও দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য নানাপ্রকারের যন্ত্রপাতি তৈরি করত। বন-জঙ্গল পুড়িয়ে বসতি স্থাপন করা আরম্ভ করেছিল। প্রচণ্ড শীত ও হিংস্র জীব-জন্তুর হাত থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করত। কাঁসা-পিতল ইত্যাদি ব্যবহার করে আসবাবপত্র তৈরি করা আরম্ভ করল।

প্রশ্ন ১০। প্রাচীন মানুষ সাজ-পােষাক পরত কেন ?

উত্তরঃ শীত ও গ্রীষ্ম থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করার জন্য।

প্রশ্ন ১১। আদিম মানুষ পােষাক-পরিচ্ছদ কিসের দ্বারা তৈরি করত ?

উত্তরঃ গাছের বাকল, জীব-জন্তুর ছাল, ইত্যাদি দ্বারা।

প্রশ্ন ১২। আদিম মানুষ কিসের দ্বারা অলংকার প্রস্তুত করত ?

উত্তরঃ জীব-জন্তুর হাড়, দাঁত, পাথর ইত্যাদি দ্বারা।

প্রশ্ন ১৩। মানব জীবনে আমােদের প্রয়ােজন কেন ?

উত্তরঃ আমরা নৃত্য-গীত, ফুলের বাগান করে, বিভিন্ন ধরনের খেলা-ধূলা করে মনের সজীবতা আনা ও ক্লান্তি দূর করার চেষ্টা করি।

প্রশ্ন ১৪। আদিম মানুষ কিভাবে আমােদ-প্রমােদ করত ?

উত্তরঃ আদিম মানুষ রঙীন পাথর, গাছের বীজ ইত্যাদি দ্বারা রঙ তৈরি করে গুহাতে অঙ্কন করত। কিছু কিছু গুহাতে শিকার নৃত্য প্রভৃতির ছবি দেখতে পাওয়া যায়। এভাবেই আমােদ-প্রমােদ করত।

প্রশ্ন ১৫। শূন্যস্থান পূরণ কর।

(ক) __________ আদিম মানুষের প্রথম উল্লেখনীয় আবিষ্কার।

উত্তরঃ আগুন।

(খ) আদিম মানুষ __________ একস্থান থেকে অন্যস্থানে ভ্রমণ করত।

উত্তরঃ দলবদ্ধভাবে।

(গ) আদিম মানুষ মূলত __________ বা __________ হিসাবে পরিচিত।

উত্তরঃ শিকারী, খাদ্য সংগ্রহকারী।

(ঘ) আদিম মানুষ প্রথম যন্ত্র হিসাবে __________ ব্যবহার করেছিল।

উত্তরঃ শিলাকে।

প্রশ্ন ১৬। আদি প্রস্তর যুগ কোন্ সময়সীমাকে গণ্য করা হয় ?

উত্তরঃ খ্রিঃ পূঃ ৫,০০,০০০ থেকে খ্রিঃ পূঃ ৮,০০০ বৎসর পর্যন্ত।

প্রশ্ন ১৭। আদি প্রস্তর যুগকে কয়টি স্তরে ভাগ করা যায় এবং কি কি ?

উত্তরঃ আদি প্রস্তর যুগকে তিনটি স্তরে ভাগ করা হয়।

(ক) নিম্ন আদি প্রস্তর যুগ। 

(খ) মধ্য আদি প্রস্তর যুগ।

(গ) উচ্চ আদি প্রস্তর যুগ।

প্রশ্ন ১৮। অঙ্কন কর।

(ক) শিলা দ্বারা প্রস্তুত যন্ত্রপাতি।

(খ) গুহার ছবি।

উত্তরঃ পাঠ্যপুস্তক দেখে নিজেরা চেষ্টা কর।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top