Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Science Chapter 5 পদার্থের পৃথকীকরণ Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 6 Science Chapter 5 পদার্থের পৃথকীকরণ Which you Can Download PDF SEBA Class 6 Science Chapter 5 পদার্থের পৃথকীকরণ for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Science Chapter 5 পদার্থের পৃথকীকরণ
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Science Textbook Question Answer in Bengali Chapter 5 পদার্থের পৃথকীকরণ for Free with you. Class vi Science Question Answer in Bengali I Hope, you Liked The information About The Class 6th Science Textbook Solutions in Bengali. if you liked SEBA Solutions for Class Six Science in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
পদার্থের পৃথকীকরণ
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। মিশণে থাকা উপাদানসমূহ পৃথক করার প্রয়োজনীয়তা কী ? দুটি উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ কোনো একটি বস্তু ব্যবহার করার আগে বস্তুটিতে মিশ্রিত ক্ষতিকারক বা ব্যবহারের অনুপযোগী দ্রব্যগুলিকে পৃথক করা হয়। এছাড়া কখনও কখনও ব্যবহারের উপযোগী উপাদানগুলো অন্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার জন্য আমরা আলাদা করে নিই। সেজন্য মিশ্রণে থাকা উপাদানগুলি আলাদা করার প্রয়োজনীয়তা আছে। মিশ্রণে থাকা উপাদানগুলি পৃথক করার দুটি উদাহরণ নীচে দেওয়া হল-
(১) ছাঁকনি দ্বারা চা প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত চা পাতাকে পানীয় চা থেকে আলাদা করা ।
(২) শস্যের দানা থেকে নুড়ি বা পাথরগুলি হাত দিয়ে বেছে বের করা ।
প্রশ্ন ২। ঝাড়াই প্রক্রিয়া কী ? এই প্রক্রিয়াটি কোথায় প্রয়োগ করা হয় ?
উত্তরঃ একটি মিশ্রণে থাকা ভারী এবং হাল্কা উপাদানগুলিকে বাতাসের সাহায্যে বা বায়ুপ্রবাহ প্রয়োগ করে আলাদা করা হয় । এই প্রক্রিয়াকে ঝাড়াই প্রকিয়া বলে ।
কৃষকেরা সাধারণত শস্যের দানাগুলোকে খোসা থেকে আলাদা করতে এই পদ্বতিটি প্রয়োগ করে থাকেন ।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | খাদ্য: কোথা থেকে আসে? |
অধ্যায় -২ | খাদ্যর উপাদানসমূহ |
অধ্যায় -৩ | তন্তু থেকে কাপড় |
অধ্যায় -৪ | পদার্থের শ্রেণিবিভাগ |
অধ্যায়-৫ | পদার্থের পৃথকীকরণ |
অধ্যায় -৬ | আমাদের চারপাশের পরিবর্তনসমূহ |
অধ্যায় -৭ | উদ্ভিদের বিষয়ে জানা |
অধ্যায় -৮ | দেহের চলন |
অধ্যায় -৯ | জীব ও তার পরিমন্ডল |
অধ্যায় -১০ | গতি ও দূরত্বের পরিমাপন |
অধ্যায়-১১ | আলো, ছায়া ও প্রতিফলন |
অধ্যায় -১২ | বিদ্যুত ও বর্তনী |
অধ্যায় -১৩ | চুম্বকের সাথে খেলি এসো |
অধ্যায় -১৪ | জল |
অধ্যায় -১৫ | আমাদের চারপাশের বায়ু |
অধ্যায় –১৬ | আবর্জনা সৃষ্টি ও নিষ্কাশন |
প্রশ্ন ৩। রান্না করার পূর্বে তোমার ডাল থেকে খোসা এবং অন্যান্য নোংরা কণাগুলো কীভাবে পৃথক করবে ?
উত্তরঃ রান্না করার পূর্বে ডালশস্যের ভারী দানাগুলি থেকে তাদের খোসা ও অন্যান্য নোংরা কণাগুলি অধিক হাল্কা হওয়ায় ঝাড়াই প্রক্রিয়ার সাহায্য ডাল থেকে খোসা ও অন্যান্য নোংরা কণাগুলি আলাদা করা যায় ।
প্রশ্ন ৪। চালুনি প্রক্রিয়াটি কী ? এটাকে কোথায় প্রয়োগ করা হয় ?
উত্তরঃ চালুনির দ্বারা একটি মিশ্রণে থাকা বড় দানাগুলি থেকে মিহি দানাগুলি পৃথক করার প্রক্রিয়াটিকে চালুনি প্রক্রিয়া বলে । চালুনির সরু ছিদ্রের মধ্য দিয়ে মিহি দানাগুলি নীচে পড়ে যায় এবং বড় দানার পরিত্যক্ত পদার্থগুলি চালুনিতে থেকে যায় ।
আটা বা ময়দাতে থাকা দূষিত বা খোসাজাতীয় পদার্থগুলি পৃথক করতে এই প্রক্রিয়া প্রয়োগ করা হয় । তাছাড়া ঘরের নির্মাণকার্যে এই প্রক্রিয়া প্রয়োগ করে বালু থেকে নুড়ি পাথর সরানো হয় ।
প্রশ্ন ৫। বালি এবং জলের মিশ্রণ থেকে পদার্থ দুটি কীভাবে পৃথক করবে ?
উত্তরঃ একটি কাঁচের গ্লাস বালি এবং জলের মিশ্রণকে কিছুক্ষণ রেখে দিলে বালির কণাগুলি ভারী হওয়ার জন্য সেগুলি গ্লাসের নীচে এসে জমা হয় এবং গ্লাসটির উপরের পরিষ্কার জল অন্য একটি পাত্রে একটি কাঠির সাহায্যে ধীরে ধীরে ঢালা হয় । এভাবে অবক্ষেপন এবং আস্রাবণ প্রক্রিয়ার দ্বারা বালি ও জলের মিশ্রণ থেকে এই দুটি উপাদান পৃথক করা যায় ।
প্রশ্ন ৬। চিনি ও আটার মিশ্রণ থেকে চিনিকে পৃথক করা কি সম্ভব ? যদি সম্ভব হয়, তবে তুমি তা কীভাবে পৃথক করবে ?
উত্তরঃ চিনি ও আটার দানাগুলির আকার ভিন্ন ভিন্ন হওয়ার জন্য চালুনি প্রক্রিয়া প্রয়োগ করে চিনি ও আটার মিশ্রণ থেকে চিনিকে পৃথক করা সম্ভব হবে । চলুনির সরু ছিদ্রের মধ্য দিয়ে আটার মিহি দানাগুলি নীচে পড়ে যাবে এবং বড় দানার চিনিগুলি চালুনিতে থেকে যাবে ।
প্রশ্ন ৭। তোমাকে দেওয়া কর্দমাক্ত জল থেকে পরিষ্কার জল কীভাবে পেতে পার ?
উত্তরঃ পরিস্রাবণ প্রক্রিয়া প্রয়োগ করে কর্দমাক্ত জল থেকে পরিষ্কার জল পাওয়া যাবে । প্রথমে একটি ছাকনি কাগজ বা ফিল্টার পেপার এমনভাবে ভাঁজ করি যাতে এটি শঙ্কু আকৃতির হয় । এই শঙ্কু আকৃতির ফিল্টার পেপারটি একটি ফানেলের মধ্যে স্থাপন করি । এখন কর্দমাক্ত জল একটি কাঠির সাহায্যে ফানেলের মধ্যে ঢালি । ফানেলটির নীচে রাখা বিকারটিতে পরিস্রুত পরিষ্কার জল ফোঁটা ফোঁটা করে জমা হতে থাকবে এবং শঙ্কু আকৃতির ফিল্টার পেপারটিতে কাদার গেদ্ অবশেষ হিসেবে লেগে থাকবে । এভাবে ছাঁকনি কাগজ বা ফিল্টার পেপারের সাহায্যে পরিস্রাবণ প্রক্রিয়ায় কর্দমাক্ত জল ছেঁকে পরিষ্কার জল পাওয়া যায় ।
প্রশ্ন ৮। শূন্যস্থান পূর্ণ করো :
(ক) ধান গাছের ডাল থেকে বীজ পৃথক করার পদ্বতিকে ________ বলে ।
উত্তরঃ মাড়াই দেওয়া ।
(খ) দুধ ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে যখন কাপড়ের উপরে ঢেলে দেওয়া হয় তখন দুধের সরটুকু তার উপর থেকে যায় । দুধ থেকে সরে পৃথক করার প্রক্রিয়া হল ________ এর একটি উদাহরণ ।
উত্তরঃ অবক্ষেপণ এবং আস্রাবণ প্রক্রিয়া ।
প্রশ্ন ৯। শুদ্ধ না অশুদ্ধ ?
(ক) দুধ এবং জলের মিশ্রণ পরিস্রাবণের দ্বারা পৃথক করা যায় ।
উত্তরঃ উক্তিটি অশুদ্ধ ।
(খ) লবণ এবং চিনির মিশ্রণ ঝাড়াই প্রক্রিয়ার দ্বারা পৃথক করতে পারা যায় ।
উত্তরঃউক্তিটি অশুদ্ধ ।
(গ) চা থেকে চিনি ছাকুনি প্রক্রিয়ার দ্বারা পৃথক করা যায় ।
উত্তরঃ উক্তিটি অশুদ্ধ ।
(ঘ) শস্য এবং খোসা আস্রাবণ প্রক্রিয়ায় পৃথক করা যায় ।
উত্তরঃউক্তিটি অশুদ্ধ ।
প্রশ্ন ১০। জলে লেবুর রস এবং চিনি মিশিয়ে লেবুর সরবত তৈরি করা হয় । তুমি সেই সরবত ঠাণ্ডা করার জন্য তাতে বরফ মেশাতে পারো । চিনি দ্রবীভূত করার আগে না পরে বরফ দেওয়া উচিত ? কোন্ ক্ষেত্রে জলে বেশি চিনি দ্রবীভূত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ?
উত্তরঃ চিনি জলে দ্রবীভূত হওয়ার পর সেই সরবতে বরফ মেশানো উচিত হবে। কারণ জলের উষ্ণতা কমে গেলে এর দ্রবণীয়তাও কমে যায়। সুতরাং বরফ মেশানোর পূর্বে জলে বেশি চিনি দ্রবীভূত করা সম্ভব হবে।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। মিশ্রণ থেকে মিশ্র পদার্থের আলাদা করার বিভিন্ন পদ্ধতিগুলি কী কী ?
উত্তরঃ মিশ্রণ থেকে মিশ্র পদার্থের উপাদানগুলি পৃথকীকরণের বিভিন্ন পদ্ধতিগুলি হল—
(১) হাত দিয়ে বেছে তুলে আনা ।
(২) শস্যমাড়াই ।
(৩) ঝাড়াই প্রক্রিয়া ।
(৪) চালুনি দিয়ে চালা ।
(৫) অবক্ষেপন ।
(৬) আস্রাবণ ।
(৭) পরিস্রাবণ ।
(৮) বাষ্পীভবন ।
(৯) ঘনীভবন ইত্যাদি।
প্রশ্ন ২। শস্য মাড়াই বলতে কী বোঝ ?
উত্তরঃ ক্ষেতের মাঠ থেকে কেটে আনা শস্যের ডাটা থেকে শস্য বীজগুলি আলাদা করা প্রক্রিয়াকে শস্য মাড়াই বলা হয়। এই প্রক্রিয়ায় ডাটাগুলিকে আঘাত করে ডাটা থেকে শস্য বীজ আলাদা করা হয়। এছাড়া বলদ গরু দিয়ে শস্য মাড়াই করা হয়ে থাকে। বেশি পরিমাণ শস্যের ক্ষেত্রে মেশিন ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ৩। আম্রাবণ প্রক্রিয়া বলতে কী বোঝায় ?
উত্তরঃ তরল অপেক্ষা ভারী এবং তরলে দ্রবীভূত না হওয়া বস্তুগুলিকে আলাদা করার প্রক্রিয়াকে আস্রাবণ প্রক্রিয়া বলা হয়।
প্রশ্ন ৪। প্রাত্যহিক জীবনে পরিস্রাবণ প্রক্রিয়ার দুটি ব্যবহারিক প্রয়োগ উল্লেখ করো।
উত্তরঃ প্রাত্যহিক জীবনে পরিস্রাবণ প্রক্রিয়ার দুটি ব্যবহারিক প্রয়োগের উদাহরণ হলো—
(১) ছাঁকনি দিয়ে চা প্রস্তুতে ব্যবহৃত চা পাতাকে পানীয় চা থেকে আলাদা করে নেওয়া ।
(২)ফিল্টারের সাহায্যে পানীয় পরিষ্কার করা ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৫। বাষ্পীভবন কাকে বলে ? বাষ্পীভবন প্রক্রিয়া কীসে প্রয়োগ করা হয় ?
উত্তরঃ জলে বাষ্পে পরিণত হওয়া প্রক্রিয়াটিকে বাষ্পীভবন বলা হয় । তরল পদার্থে দ্রবীভূত হয়ে থাকা কঠিন পদার্থ আলাদা করতে এই প্রক্রিয়া প্রয়োগ করা হয় ।
প্রশ্ন ৬। ঘনীভবন কাকে বলে ?
উত্তরঃ জলীয় বাষ্পের তরল আকারে রূপান্তরিত হওয়া প্রক্রিয়াটিকে ঘনীভবন বলা হয় ।
প্রশ্ন ৭। সমুদ্র জল থেকে কীভাবে সাধারণ লবণ পাওয়া যায় সেই প্রক্রিয়াটি আলোচনা করো ।
উত্তরঃ সমুদ্র জলে অনেক প্রকারের লবণ মিশ্রিত হয়ে থাকে, এদের মধ্যে একটি হল সাধারণ লবণ । যখন সমুদ্র জলকে একটি অগভীর গর্তে থাকতে দেওয়া হয়, তখন সূর্যালোকে জলটুকু তপ্ত হয়ে ধীরে ধীরে বাষ্পে পরিণত হতে থাকে । অল্প দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ জলটুকু বাষ্পে পরিণত হওয়ার পর কঠিন লবণ নিচে পড়ে থাকতে দেখা যায় । এরপর লবণের মিশ্রণ থেকে আরও বিশুদ্ধিকরণের দ্বারা সাধারণ লবণ পাওয়া যায় ।
প্রশ্ন ৮। তেল ও জলের মিশ্রণ থেকে তুমি কীভাবে তেল ও জল আলাদা করবে ?
উত্তরঃ পৃথকীকরণ ফানেলের সাহায্যে তেল এবং জলের মিশ্রণ থেকে আস্রাবণ প্রক্রিয়ায় তেল এবং জল আলাদা করা সম্ভব । এই দুটি অমিশ্রণীয় তরলকে একত্রে ফানেলটিতে ছেড়ে দিলে দুটি স্পষ্ট আলাদা স্তর গঠিত হয় ।
তেল কম ঘনত্বের তরল হওয়া এটি উপরে এবং জল বেশি ঘনত্বের তরল হওয়া এটি নিচে থাকে। এখন পৃথকীকরণ ফানেলের নিচের নলটি খুলে দিলে নিচের স্তরের তরল জল প্রথমে বের হয়ে আসে । এই তরল জল কোনো পাত্রে সংগ্রহ করার পর পৃথকীকরণ ফানেলের নলটি বন্ধ করে দেওয়া হয় । ফলে উপরে থাকা তেলের স্তরটি ফানেলেই থেকে যায় । এরূপে আস্রাবণ প্রক্রিয়ায় তেল এবং জলের মিশ্রণকে আলাদা করা সম্ভব।
প্রশ্ন ৯। সংপৃক্ত দ্রব বলতে কী বোঝায় ।
উত্তরঃ একটি বিকারে কিছু জল নিয়ে ধীরে ধীরে এটির মধ্যে লবণ মিশ্রিত করতে থাকলে লবণ দ্রবীভূত হতে থাকবে । ক্রমে এমন এক সময় আসবে যখন দেখা যাবে লবণ আর দ্রবীভূত হচ্ছে না । পাত্রের নিচে থিতিয়ে পড়ছে । এতে বুঝতে যাবে যে ওই পরিমাণ জল সাধারণ উষ্ণতায় সবোর্চ্চ পরিমাণ লবণ দ্রবীভূত হয়েছে । এই দ্রবটিকে সংপৃক্ত দ্রবণ বলা হয় ।
প্রশ্ন ১০। নিচের ছবিটি দুটি প্রক্রিয়া নির্দেশ করে । এই প্রক্রিয়া দুটি শনাক্ত করো এবং এদের নাম লেখো ।
উত্তরঃ বাষ্পীভবন এবং ঘনীভবন ।
প্রশ্ন ১১। নিচের উক্তিগুলি শুদ্ধ না অশুদ্ধ লেখো ।
(ক) কোনো বস্তুতে দুই বা তার অধিক আলাদা আলাদা পদার্থ মিশে থাকলে ঐ মিশে থাকা পদার্থকে বলা হয় মিশ্র পদার্থ ।
উত্তরঃ উক্তিটি শুদ্ধ ।
(খ) শস্যের বীজ যদি তার খোসা থেকে বেশি ভারী হয় তবে প্রক্রিয়ায় দ্বারা অপসারণ করা সম্ভব ।
উত্তরঃ উক্তিটি শুদ্ধ ।
(গ) একটি তরল পদার্থে থাকা অদ্রবণীয় কঠিন পদার্থের মিশ্রণের ক্ষেত্রে উপাদানগুলি আলাদা করতে পরিস্রাবণ প্রক্রিয়া প্রয়োগ করা যায় না ।
উত্তরঃ উক্তিটি অশুদ্ধ ।
(ঘ) শস্য আস্রাবণ প্রক্রিয়ার দ্বারা আলাদা করা সম্ভব ।
উত্তরঃ উক্তিটি অশুদ্ধ ।
প্রশ্ন ১২। শূন্যস্থান পূরণ করো :
(ক) জলীয় বাষ্পের তরল আকারে রূপান্তরিত হওয়া প্রক্রিয়াটিকে বলা হয় _________।
উত্তরঃ ঘনীভবন ।
(খ) তরল অপেক্ষা ভারী এবং তরলে দ্রবীভূত হওয়া বস্তুগুলিকে আলাদা করার প্রক্রিয়াকে বলা হয় _________ প্রক্রিয়া ।
উত্তরঃ আস্রাবণ ।
(গ) শস্যের বীজ তার খোসা থেকে বেশি ভারী হলে খোসাগুলিকে _________ দ্বারা অপসারণ সম্ভব ।
উত্তরঃ ঝাড়াই প্রক্রিয়া ।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.