Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Science Chapter 7 উদ্ভিদের বিষয়ে জানা Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 6 Science Chapter 7 উদ্ভিদের বিষয়ে জানা Which you Can Download PDF SEBA Class 6 Science Chapter 7 উদ্ভিদের বিষয়ে জানা for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Science Chapter 7 উদ্ভিদের বিষয়ে জানা
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Science Textbook Question Answer in Bengali Chapter 7 উদ্ভিদের বিষয়ে জানা for Free with you. Class vi Science Question Answer in Bengali I Hope, you Liked The information About The Class 6th Science Textbook Solutions in Bengali. if you liked SEBA Solutions for Class Six Science in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
উদ্ভিদের বিষয়ে জানা
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। নীচের বাক্যগুলো শুদ্ধ করো এবং তোমাদের খাতায় লিখো ।
(ক) কাণ্ড মাটি থেকে জল এবং খনিজ লবণ শোষণ করে ।
(খ) পাতা গাছকে সোজা করে ধরে রাখতে সাহায্য করে ।
(গ) গাছের মূল পাতায় জল সরবরাহ করে ।
(ঘ) ফুলের পাপড়ি ও বৃতির সংখ্যা সব সময় সমান হয় ।
(ঙ) ফুলের পাপড়িগুলি যদি যুক্ত থাকে তাহলে সেটার পাপড়িগুলোও যুক্ত থাকবে ।
(চ) ফুলের পাপড়িরগুলো যদি যুক্তি হয় তাহলে এতকব পাপড়িতে লাগানো থাকে ।
উত্তরঃ শুদ্ধ উক্তিগুলি নিম্নরূপ –
(ক) মূল মাটি থেকে জল এবং খনিজ লবণ শোষণ করে ।
(খ) মূল শক্তভাবে মাটির সঙ্গে আঁকড়ে ধরে গাছকে সোজা করে ধরে রাখতে সাহায্য করে ।
(গ) গাছের কাণ্ড পাতায় জল সরবরাহ করে ।
(ঘ) ফুলের পাপড়ি ও বৃতির সংখ্যা সব সময় সমান হয় না ।
(ঙ) ফুলের বৃতিগুলি যদি যুক্ত থাকে তাহলে সেটার পাপড়িগুলোও যুক্ত থাকতে হবে এরূপ কোনো অপরিহার্যতা নেই ।
(চ) ফুলের পাপড়িরগুলো যদি যুক্ত হয় তাহলে স্ত্রীস্তবক পাপড়িতে লাগানো থাকতেও পারে আবার লাগানো নাও থাকতে পারে ।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | খাদ্য: কোথা থেকে আসে? |
অধ্যায় -২ | খাদ্যর উপাদানসমূহ |
অধ্যায় -৩ | তন্তু থেকে কাপড় |
অধ্যায় -৪ | পদার্থের শ্রেণিবিভাগ |
অধ্যায়-৫ | পদার্থের পৃথকীকরণ |
অধ্যায় -৬ | আমাদের চারপাশের পরিবর্তনসমূহ |
অধ্যায় -৭ | উদ্ভিদের বিষয়ে জানা |
অধ্যায় -৮ | দেহের চলন |
অধ্যায় -৯ | জীব ও তার পরিমন্ডল |
অধ্যায় -১০ | গতি ও দূরত্বের পরিমাপন |
অধ্যায়-১১ | আলো, ছায়া ও প্রতিফলন |
অধ্যায় -১২ | বিদ্যুত ও বর্তনী |
অধ্যায় -১৩ | চুম্বকের সাথে খেলি এসো |
অধ্যায় -১৪ | জল |
অধ্যায় -১৫ | আমাদের চারপাশের বায়ু |
অধ্যায় –১৬ | আবর্জনা সৃষ্টি ও নিষ্কাশন |
প্রশ্ন ২। মূল পাঠ্য পুস্তকের তালিকা ৭. ৩ -এ যেভাবে তোমার শিখেছ সেরকম-
(ক) একটি পাতা ।
(খ) একটি মূখ্য মূল ।
(গ) একটি ফুলের চিএ আঁকো ।
উত্তরঃ (ক) একটি পাতা ।
(খ) একটি মুখ্যমূল ।
(গ) একটি ফুলের বিভিন্ন অংশ ।
(ক) একটি পাতা ।
(খ) একটি মুখ্যমূল ।
(গ)
প্রশ্ন ৩। তোমাদের ঘরে অথবা প্রতিবেশী এলাকায় এমন একটি গাছ দেখতে পেয়েছ কি যেটির কাণ্ড খুব লম্বা এবং দুর্বল ? সেটির নাম লিখ।এটি কোন শ্রেণির গাছ ?
উত্তরঃ হ্যা, আমাদের বাড়িতে বা প্রতিবেশী এলাকায় দেখতে পাওয়া একটি গাছ যেটির কাণ্ড খুব লম্বা এবং দুর্বল সেটির নাম হল সিম গাছ । এটি আরোহীলতা শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত গাছ ।
প্রশ্ন ৪। গাছের কাণ্ডের কাজ কী ?
উত্তরঃ গাছের কান্ড প্রধান কাজগুলি নিম্নরূপ-
(১) কাণ্ড শাখা – প্রশাখা, পাতা, ফুল ও ফল ধারণ করে ।
(২) কাণ্ড মূল থেকে পাতা পর্যন্ত এবং উদ্ভিদের অন্যান্য অংশগুলিতে জল পরিবহন করে । তাছাড়া পাতায় তৈরি হওয়া খাদ্য কাণ্ডের মাধ্যমে উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশে পরিবাহিত হয় ।
প্রশ্ন ৫। নীচে কোন গাছগুলোর পাতায় জালিকা শিরাবিন্যাস আছে ? গম, তুলসী, ভূট্টা, ঘাস, ধনিয়া, জবাফুল ।
উত্তরঃ জালিকা শিরাবিন্যাস থাকা পাতাগুলি হল – তুলসী এবং জবাফুল।
প্রশ্ন ৬। যদি একটি গাছের মূলটি গুচ্ছমূল হয়, সেই গাছের পাতার শিরাবিন্যাস কী হবে ?
উত্তরঃ সমাত্নরাল শিরাবিন্যাস ।
প্রশ্ন ৭। যদি একটি গাছের পাতায় জালিকা শিরাবিন্যাস থাকে, সেটির মূল কী ধরনের হবে ?
উত্তরঃ মুখ্যমূল ।
প্রশ্ন ৮। এক টুকরো কাগজে একটি গাছের পাতার ছাপ দেখে গাছটিতে মুখ্যমূল না গুচছমূল আছে তা কি বলা সম্ভব ?
উত্তরঃ যে গাছের পাতার জালিকা শিরাবিন্যাস আছে সেই গাছ মুখ্যমূলযুক্ত এবং যে গাছের পাতার সমান্তরাল শিরাবিন্যাস আছে সেই গাছের মূল গুচ্ছমূলযুক্ত হয় । সুতরাং এক টুকরো কাগজে একটি গাছের পাতার ছাপ দেখে গাছটিতে মুখ্যমূল না গুচছমূল আছে তা বলা সম্ভব ।
প্রশ্ন ৯। ফুলের বিভিন্ন অংশের নাম লেখো ।
উত্তরঃ ফুলের বিভিন্ন অংশগুলি হল – বৃতি , দলমণ্ডল, পুংকেশর ও গর্ভকেশর ।
প্রশ্ন ১০। নীচের কোন গাছগুলো তোমরা দেখেছো ? যেগুলো দেখেছো তার মধ্যে কোনগুলোতে ফুল ধরে ?
উত্তরঃ এই প্রশ্নের উত্তরটি ক্ষেত্র অধ্যয়নের সময় পর্যবেক্ষণ করে নিজেরা খাতায় লিখবে ।
প্রশ্ন ১১। গাছের যে অংশ খাদ্য প্রস্তুত করে সেই অংশের নাম লিখো ।
উত্তরঃ গাছের যে অংশ প্রস্তুত করে সেই অংশটির নাম হল পাতা । পাতা যে প্রক্রিয়ার সাহায্যে খাদ্য প্রস্তুত করে সেই প্রক্রিয়াটি হল সালোক সংশ্লেষণ ।
প্রশ্ন ১২। ফুলের কোন অংশে গর্ভাশয় থাকে ?
উত্তরঃ ফুলের স্ত্রীস্তবকে গর্ভাশয় থাকে । এটি এদথতকে সর্বনিম্নের বৃহৎ স্ফীত অংশ ।
প্রশ্ন ১৩। বৃতি যুক্ত থাকা এবং বৃতি আলাদা থাকা এরূপ দুই প্রকার ফুলের প্রত্যেকটির দুটো উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ বাতি তুলো দুটি ফুলের নাম, – জবা এবং ধুতুরা ।বাতি আলাদা থাকা দুটি ফুলের নাম, – মূলা এবং সরিষা ।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। তৃণজাতীয় উদ্ভিদ কাকে বলে ? তৃণজাতীয় কয়েকটি উদ্ভিদের নাম লেখো ।
উত্তরঃ সবুজ এবং কোমল কাণ্ড থাকা উদ্ভিদ বলা হয় । তৃণজাতীয় উদ্ভিদের কয়েকটি উদাহরণ, যথা – দুর্বল ঘাস, লাইশাক, পালংশাক, ধান ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ২। বৃক্ষ কাকে বলে ? উদাহরণসহ লেখো ।
উত্তরঃ যে সকল উদ্ভিদ খুব উচ্চ, কাণ্ডগুলি শক্ত এবং মোটা হয় এবং কাণ্ডের ওপরের অংশ ডালপালায় ভক্তি থাকে সেই সকল উদ্ভিদকে বলা
হয় বৃক্ষ । উদাহরণ, আম, জাম, কাঠাল, বট, অশ্বত্থ, কৃষ্ণচূড়া ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ৩। গুল্ম কাকে বলে ? উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ কতকগুলি উদ্ভিদের কাণ্ডের গুঁড়ি থেকে ডালপালা বের হয় । এই ধরনের কাণ্ডযুক্ত ঝোপের মতো উদ্ভিদকে বলা হয় গুল্ম । উদাহরণ – জরা, আকন্দ, আতা, গোলাপ ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ৪। নিচের ছবিগুলি দেখে উদ্ভিদের প্রকারভেদগুলি শনাক্ত করো ।
উত্তরঃ (ক) তৃণজাতীয় উদ্ভিদ ।
(খ) গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ ।
(গ) বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ ।
প্রশ্ন ৫। লতাজাতীয় উদ্ভিদ কাকে বলে ? উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ যে সকল দুর্বল কাণ্ডযুক্ত উদ্ভিদ সোজা হয়ে উপরে ওঠতে পারে না এবং মাটির ওপর লতিয়ে বিতিরিত হয় সেই সকল উদ্ভিদকে বলা
হয় লতাজাতীয় উদ্ভিদ । উদাহরণ – মিষ্টি কুমড়া, তরমুজ ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ৬। নিচের ছবিটি দেখে উদ্ভিদের প্রকারভেদ শনাক্ত করো ।
উত্তরঃ লতাজাতীয় উদ্ভিদ ।
প্রশ্ন ৭। আরোহী লতা কাকে বলে ? কয়েকটি উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ যে সকল উদ্ভিদ আশেপাশের অন্য কোনো অবলম্বনকে আঁকড়ে অথবা জড়িয়ে উপরের দিকে ওঠে সেই সকল উদ্ভিদকে বলা হয় আরোহী লতা । উদাহরণ – লাউ, শশা, অপরাজিতা, মটর ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ৮। নিচের ছবি দেখে উদ্ভিদের প্রকারভেদ শনাক্ত করো ।
উত্তরঃ আরোহী লতা ।
প্রশ্ন ৯। একটি পাতার চিত্র অংকন করে এর বিভিন্ন অংশগুলির দেখাও এবং বর্ণনা করো।
উত্তরঃ উদ্ভিদের পাতার প্রধান অংশ দুটি, যথা—বৃন্ত এবং ফলক।
বৃন্ত বা বোঁটা :— পাতার লম্বা ডাটার মতো যে অংশটির সাহায্যে পাতা কাণ্ডের গায়ে লেগে থাকে সেই অংশকে বলা হয় বৃত্ত বা বোঁটা ।
ফলক :— পাতার যে অংশটি বিস্তৃত এবং সবুজ সেটিকে বলা হয় ফলক।
প্রশ্ন ১০। শিরা ও উপশিরাগুলি কী ?
উত্তরঃ পাতার ফলকের মধ্যে যে সরু সরু দাগ দেখা যায় সেগুলিকে বলা হয় শিরা ও উপশিরা।
প্রশ্ন ১১। শিরাবিন্যাস কী ?
উত্তরঃ পাতার শিরাগুলির দ্বারা সৃষ্ট সজ্জারীতিকে বলা হয় শিরাবিন্যাস।
প্রশ্ন ১২। জালকাকার শিরাবিন্যাস এবং সমান্তরাল শিরাবিন্যাস কাকে বলে ? উদাহরণ লেখো।
উত্তরঃ যে সকল পাতার মধ্যশিরার উভয়দিক থেকে জালের মতো শিরা ও উপশিরাগুলি বের হয়ে পাতার ফলকের চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ে সেগুলিকে বলা হয় জালক শিরাবিন্যাস। জালক শিরাবিন্যাসের কয়েকটি উদাহরণ, যথা—বট, কুল, আম, জবা, কাঁঠাল, শশা, অশ্বত্থ ইত্যাদি। আবার কতকগুলি উদ্ভিদের পাতার শিরা একটি অপরটির সঙ্গে সমান্তরালভাবে থাকে সেগুলিকে সমান্তরাল বলা হয় শিরাবিন্যাস। সমান্তরাল শিরাবিন্যাসের কয়েকটি উদাহরণ, যথা—ধান, গম, বাঁশ, কলাপাতা ঘাস ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৩। প্রস্বেদন কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ার সাহায্যে গাছের পাতা দেহের অতিরিক্ত জল বাষ্পের আকারে বের করে দেয় সেই প্রক্রিয়াকে বলা হয় প্রস্বেদন।
প্রশ্ন ১৪। উদ্ভিদের মূল কী ? মূলের দুটি কার্য উল্লেখ করো।
উত্তরঃ উদ্ভিদের যে অংশটি মাটির নিচে থাকে তাকে বলা হয় মূল। মূলের কার্য :-
(১) মূল উদ্ভিদকে মাটির সঙ্গে দৃঢ়ভাবে আটকে রাখে।
(২) মূলের সাহায্যে উদ্ভিদ মাটি থেকে জল ও খনিজ লবণ শোষণ করে।
প্রশ্ন ১৫। সালোক সংশ্লেষণ বলতে কী বোঝ ?
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ার দ্বারা উদ্ভিদ সূর্যালোক এবং পাতায় থাকা সবু পদার্থের উপস্থিতিতে জল এবং বায়ুমণ্ডলের কার্বন ডাই-অক্সাইড ব্যবহা করে তাদের নিজের খাদ্য তৈরি করে সেই প্রক্রিয়াকে বলা হয় সালোব সংশ্লেষণ।
প্রশ্ন ১৬। মুখ্যমূল এবং গুচ্ছমূল কাকে বলে চিত্রসহ বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ উদ্ভিদের গোড়া থেকে যে লম্বা, মোটা অংশটি সোজা মাটির নিচে নেমে যায় তাকে বলা হয় মুখ্যমূল।
আবার কতকগুলি গাছের মুখ্যমূল থাকে এসব গাছের গোড়া থেকে অসংখ্য ছোটো ছোটো মূল বের হয়। এদেরকে বলা হয় গুচ্ছমূল। যেমন—ধান, গম, ভুট্টা, পেঁয়াজ ইত্যাদি গাছের মূলগুলি গুচ্ছমূল।
প্রশ্ন ১৭। পাতার বিভিন্ন কাজ কী কী লেখো।
উত্তরঃ পাতার বিভিন্ন কাজগুলি হলো—
(১) পাতা সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরি করে।
(২) পাতা উদ্ভিদের শ্বাসকার্যে সাহায্য করে।
(৩) পাতা প্রস্বেদন প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ দেহের অতিরিক্ত জল বাষ্পের আকারে বের করে দেয়।
প্রশ্ন ১৮। একটি ফুলের পুংজনন অংগ কোনটি? এর বিভিন্ন অংশগুলির নাম লেখো।
উত্তরঃ একটি ফুলের পুংজনন অংগটি হলো পুংকেশর। পুংকেশরে দুটি অংশ থাকে। যথা—পুদণ্ড এবং পরাগধানী।
প্রশ্ন ১৯। ফুলের বৃতিগুলি কী ? এর কার্য উল্লেখ করো।
উত্তরঃ ফুলের সবচেয়ে বাইরের পাতা সদৃশ সবুজ রঙের অংশকে বলা হয় বৃতি। কাজ :—বৃতি ফুলের ভিতরের বিভিন্ন স্তবকগুলিকে কলি অবস্থায় রোদ, বৃষ্টি, কীটপতঙ্গ প্রভৃতির হাত থেকে রক্ষা করে।
প্রশ্ন ২০। দলমণ্ডল বা পাপড়িগুলি কী ? পাপড়িগুলি রঙীন হয় কেন ?
উত্তরঃ ফুলে থাকা বড় পাতাসদৃশ রঙীন উজ্জ্বল অংশকে বলা হয় দলমণ্ডল বা পাপড়ি। পাপড়ির রঙ উজ্জ্বল হওয়ায় এটি সহজেই কীট পতঙ্গদের আকৃষ্ট করে ফুলের পরাগ সংযোগে সাহায্য করে। সেজন্য পাপড়িগুলি রঙীন হয়।
প্রশ্ন ২১। একটি পুংকেশরের চিত্র অংকন করে এর বিভিন্ন অংশগুলি চিহ্নিত করো।
উত্তরঃ
প্রশ্ন ২২। একটি গর্ভকেশরের পরিষ্কার চিএ অংকন করে এর বিভিন্ন অংশগুলি শনাক্ত করো ।
উত্তরঃ
প্রশ্ন ২৩। একটি ফুলের স্ত্রীজনন অংগ কোনটি ? এর বিভিন্ন অংশগুলির নাম লেখো ।
উত্তরঃ একটি ফুলের স্ত্রীজনন অংগটি হলো গর্ভকেশর । গর্ভকেশর তিনটি অংশ দেখতে পাওয়া যায় । যথা – গর্ভমুণ্ড, গর্ভদণ্ড এবং গর্ভাশয়।
প্রশ্ন ২৪। শূন্যস্থান পূরণ করো :
(ক) পত্রবৃন্তের ডগায় সবুজ রঙের চ্যাপটা, পাতলা ও প্রসারিত অংশকে বলা হয় __________।
উত্তরঃ ফলক ।
(খ) উদ্ভিদের প্রাথমিক মূল নষ্ট হয়ে সেখান থেকে যখন অসংখ্য সরু সরু মূল গুচ্ছাকারে জন্মায় তখন তাকে তাদের __________ বলা হয়।
উত্তরঃ গুচ্ছমূল ।
প্রশ্ন ২৫। শুদ্ধ এবং অশুদ্ধ বাক্য / বাক্যগুলি নির্বাচন করে পাশে টিক (✓) চিহ্ন দাও ।
(ক) পাতার যে অংশটি বিস্তৃত এবং সবুজ সেটিকে বলা হয় ফলক ।
উত্তরঃ (✓)
(খ) প্রস্বেদন প্রক্রিয়ার সাহায্যে গাছের পাতা দেহের অতিরিক্ত জল বাষ্পের আকারে বের করে দেয় সেটি প্রস্বেদন প্রক্রিয়া ।
উত্তরঃ (✓)
(গ) ফুলের গর্ভকেশের গর্ভাশয় দেখতে পাওয়া যায় না ।
উত্তরঃ (x) অশুদ্ধ ।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.