Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Science Chapter 8 দেহের চলন Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 6 Science Chapter 8 দেহের চলন Which you Can Download PDF SEBA Class 6 Science Chapter 8 দেহের চলন for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Science Chapter 8 দেহের চলন
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Science Textbook Question Answer in Bengali Chapter 8 দেহের চলন for Free with you. Class vi Science Question Answer in Bengali I Hope, you Liked The information About The Class 6th Science Textbook Solutions in Bengali. if you liked SEBA Solutions for Class Six Science in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
দেহের চলন
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। শূন্যস্থান পূর্ণ করো :
(ক) হাড়ের সন্ধি দেহের ________ সাহায্য করে ।
উত্তরঃ চলনে ।
(খ) হাড় / অস্থি এবং কোমলাস্থি মিলে ________ গঠিত ।
উত্তরঃ কঙ্কাল ।
(গ) কনুই – এর হাড় ________ সন্ধি দ্বারা যুক্ত তুলো ।
উত্তরঃ কব্জি ।
(ঘ) ________ সংকোচনের জন্য হাড়ের চলন হয় ।
উত্তরঃ পেশির ।
প্রশ্ন ২। নীচে দেওয়া বাক্যগুলো সত্য না অসত্য চিহ্নিত করো ।
(ক) সকল প্রাণীর চলন এবং গমন প্রায় একই ।
উত্তরঃ উক্তিটি অসত্য ।
(খ) কোমলাস্থি অস্থি / হাড় থেকে অধিক শক্ত ।
উত্তরঃ উক্তিটি অসত্য ।
(গ) আঙ্গুলের হাড়ে কোনো সন্ধি নেই ।
উত্তরঃ উক্তিটি অসত্য ।
(ঘ) সন্মুখের বাহুতে দুটো হাড় আছে ।
উত্তরঃ উক্তিটি সত্য ।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | খাদ্য: কোথা থেকে আসে? |
অধ্যায় -২ | খাদ্যর উপাদানসমূহ |
অধ্যায় -৩ | তন্তু থেকে কাপড় |
অধ্যায় -৪ | পদার্থের শ্রেণিবিভাগ |
অধ্যায়-৫ | পদার্থের পৃথকীকরণ |
অধ্যায় -৬ | আমাদের চারপাশের পরিবর্তনসমূহ |
অধ্যায় -৭ | উদ্ভিদের বিষয়ে জানা |
অধ্যায় -৮ | দেহের চলন |
অধ্যায় -৯ | জীব ও তার পরিমন্ডল |
অধ্যায় -১০ | গতি ও দূরত্বের পরিমাপন |
অধ্যায়-১১ | আলো, ছায়া ও প্রতিফলন |
অধ্যায় -১২ | বিদ্যুত ও বর্তনী |
অধ্যায় -১৩ | চুম্বকের সাথে খেলি এসো |
অধ্যায় -১৪ | জল |
অধ্যায় -১৫ | আমাদের চারপাশের বায়ু |
অধ্যায় –১৬ | আবর্জনা সৃষ্টি ও নিষ্কাশন |
(ঙ) আরশোলার একটি বাহ্যিক আবরণ আছে ।
উত্তরঃ উক্তিটি সত্য ।
প্রশ্ন ৩। স্তম্ভ -i- এর সঙ্গে স্তম্ভ -ii মেলাও :
উত্তরঃ
প্রশ্ন ৪। নীচের প্রশ্নের উত্তর দাও :
(ক) বল ও সকেট সন্ধি বলতে কী বোঝ ?
উত্তরঃ একটি হাড়ের গোলাকার মাথাটি অন্য একটি হাড়ের গোলাকৃতি গর্তে ঢুকে যায় । হাড়ের এরূপ সন্ধিকে বল ও সকেট সন্ধি বলে ।
(খ) মাথার খুলির হাড়ের মধ্যে কোনটিকে নড়াচড়া করা যায় ?
উত্তরঃ মাথার খুলির হাড়ের মধ্যে কেবলমাত্র নিম্ন হনু / নিম্নচোয়াল – কে নড়াচড়া করা যায় ।
(গ) আমাদের হাতের কনুই – কে কেন পেছন দিকে ঘোরাতে পারি না ?
উত্তরঃ হাতের কনুই – এর হাড় কব্জাসন্ধি দিয়ে
যুক্ত থাকে যা আমাদের হাতকে কেবল একদিকে আসা – যাওয়ার করতে দেয় । তাই আমরা আমাদের হাতের কনুই – কে পেছনদিকে ঘোরাতে পারি না ।
অতিরিক্ত প্রশ্নওরঃ
প্রশ্ন ১। হাড় কী ?
উত্তরঃ শরীরের কোমল অংশের নিচে শও যে বজটি অনুভব করা যায় সেটির হল হাড় ।
প্রশ্ন ২। আমাদের দেহে হাড় না থাকলে দেহটি কেমন ধরনের হত ?
উত্তরঃ আমাদের দেহে হাড় না থাকলে দেহটি বিকৃত ধরনের হত । কেননা হাড় এবং হাড়ের সজ্জার ওপর দেহের আকৃতি নির্ভর করে ।
প্রশ্ন ৩। হাড়ের জোড়াগুলি আমাদেরকে কীভাবে কাজ করতে সাহায্য করে থাকে ?
উত্তরঃ হাড়গুলি জোড়াতে পরস্পর যুক্ত হয়ে থাকে । হাড়ের জোড়াগুলি তাদের সন্ধিস্থলে নড়াচড়া করতে পারায় হাড়ের জোড়াগুলি আমাদেরকে নানান কাজকর্মে সাহায্য করে থাকে।
প্রশ্ন ৪। হাতের ভাঁজ হওয়া অংশটিকে কী বলা হয় ।
উত্তরঃ হাতের ভাঁজ হওয়া অংশটিকে কনুই বলা হয় ।
প্রশ্ন ৫। হাতকে উল্টাদিকে ভাঁজ করতে পারা যায় কি ?
উত্তরঃ না, হাতকে শুধুমাত্র একদিকেই ভাঁজ করা যায় ।
প্রশ্ন ৬। মণিবন্ধে হাতকে কোন কোনদিকে নড়াচড়া করতে পারা যায় ?
উত্তরঃ মণিবন্ধে হাতকে সামনের দিকে, পিছনদিকে এবং দুপাশে নড়াচড়া করতে পারা যায় ।
প্রশ্ন ৭। কঙ্কাল কাকে বলে ?
উত্তরঃ দেহের সকল হাড়গুলি মিলে আমাদের শরীরের কাঠামো তৈরি হয় ।
প্রশ্ন ৮। মানবদেহের একটি কঙ্কাল অংকন করে এর বিভিন্ন হাড়গুলি চিহ্নিত করো ।
উত্তরঃ
প্রশ্ন ৯। পাঁজর বা পর্শুকা কাকে বলে ?
উত্তরঃ বুকের হাড়গুলিকে বলা হয় পাঁজর বা পর্শুকা।
প্রশ্ন ১০। পাঁজরের সজ্জা কাকে বলে ?
উত্তরঃ বুকের হাড়গুলি মেরুদণ্ডের সঙ্গে যুক্ত পিঞ্জরের মতো আকৃতি গঠন করে এটিকে পাঁজরের সজ্জা বলা হয় ।
প্রশ্ন ১১। আমাদের শরীরে দেখতে পাওয়া নানান প্রকারের সন্ধিগুলি উদাহরণসহ বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ আমাদের শরীরের দেখতে পাওয়া নানান প্রকারের সন্ধিগুলি হল –
(১) বল এবং সকেট সন্ধি ।
(২) কেন্দ্রীয় সন্ধি ।
(৩) কব্জা সন্ধি । এবং
(৪) অনুবন্ধ সন্ধি ।
(১) বল এবং সকেট সন্ধি :- একটি হাড়ের গোলাকার অংশ অপর একটি হাড়ের ফাঁপা গহরে ঢুকে পড়ে । এই ধরনের সন্ধিকে বলা হয় বল এবং সকেট সন্ধি । এ ধরনের সন্ধিতে হাড়গুলি সবদিকে ঘুরতে পারে । উদাহরণ, স্বন্ধ বা কাঁধ এবং বাহুর সন্ধি ।
(২) কেন্দ্রীয় সন্ধি :- গলা এবং মাথা যে স্থানে যুক্ত হয় সেই সংযোগস্থলকে বলা হয় কেন্দ্রীয় সন্ধি । এই সন্ধির জন্যই আমরা মাথাকে সামনের দিকে
এবং পিছনের দিকে নাড়াতে পারি এবং মাথাকে বামদিকে বা ডানদিকে ঘুরাতে পারি । কেন্দ্রীয় সন্ধির ক্ষেত্রে একটি চুঙাকৃতির হাড় একটি আংটির ওপর ঘুরে ।
(৩) কব্জা সন্ধি :- হাতের কনুই – এর সন্ধি হল এক প্রকারের কব্জাসন্ধি । এই প্রকার সন্ধির ক্ষেত্রে শুধুমাত্র একদিকে ভাঁজ করা যায় ।
(৪) অনুবন্ধ সন্ধি :- যে সকল সন্ধিগুলিতে হাড়গুলি নড়াচড়া করতে পারে না সেই সকল সন্ধিকে বলা হয় অনুবন্ধ সন্ধি । ঊর্ধ্বচোয়াল এবং মাথার অবশিষ্ট অংশের সঙ্গে যে সন্ধি আছে সেটি হল অনুবন্ধ সন্ধি ।
প্রশ্ন ১২। মাথার খুলি বা করোটি কী ?
উত্তরঃ কতকগুলি হাড়ের সমন্বয়ে মাথার খুলি বা করোটি গঠিত হয় । এটি আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ মস্তিষ্ককে আবৃত করে রাখে এবং সেটিকে সুরক্ষা প্রদান করে।
প্রশ্ন ১৩। কাঁধের হাড় কী ?
উত্তরঃ আমাদের কাঁধে দুটি হাড় থাকে । এদেরকে কাঁধের হাড় বলা হয় ।
প্রশ্ন ১৪। শ্রোণীর হাড়গুলি কী ?
উত্তরঃ আমাদের শরীরের পাকস্থলীর নিচের দেহাংশকে আবৃত করে রাখা হাড়গুলিকে শ্রোণির হাড় বলে ।
প্রশ্ন ১৫। কঙ্কালতন্ত্র কোন কোন উপাদান দ্বারা গঠিত ?
উত্তরঃ কঙ্কালতন্ত্র কতকগুলি হাড়, সন্ধি এবং
কোমলাস্থি দ্বারা গঠিত ।
প্রশ্ন ১৬। আমাদের কঙ্কালে মোট কতটি হাড় আছে ?
উত্তরঃ আমাদের কঙ্কালে মোট 206 টি হাড় আছে ।
প্রশ্ন ১৭। হাতের মধ্যমা অঙ্গুলিতে কয়টি হাড় আছে ।
উত্তরঃ হাতের মধ্যমা অঙ্গুলিতে মোট চারটি হাড় আছে ।
প্রশ্ন ১৮। কোমলাস্থিগুলি কী ?
উত্তরঃ আমাদের দেহের কঙ্কালতন্ত্রে কতকগুলি অতিরিক্ত অংশ আছে যেগুলি মতো শক্ত নয়, এগুলিকে ভাঁজ করতে পারা যায় । এদেরকে বলা হয় কোমলাস্থি । কানের লতি ইত্যাদি কোমলাস্থির উদাহরণ ।
প্রশ্ন ১৯। দেহের কোন কোন অংশ আমাদের চলনে সাহায্য করে ?
উত্তরঃ পেশির সংকোচন ও প্রসারণ, হাড় এবং সন্ধিগুলি আমাদের চলনে সাহায্য করে ।
প্রশ্ন ২০। ধরা অপ্রতিরোধী আঁকারবিশিষ্ট দুটি প্রাণীর নাম লেখো ।
উত্তরঃ মাছ এবং পাখি ।
প্রশ্ন ২১। একটি প্রাণীর নাম লেখো রেটিং হাঁটতে, উপরের দিকে বেয়ে ওঠতে এবং বাতাসে উড়তে পারে ?
উত্তরঃ আরশোলা ।
প্রশ্ন ২২। আরশোলার কোন অংগটি তাদের হাঁটতে সাহায্য করে ?
উত্তরঃ আরশোলার তিন জোড়া পা থাকে । এই পাগুলি তাদেরকে হাঁটতে সাহায্য করে ।
প্রশ্ন ২৩। আরশোলার কোন অংগটি তাদের উড়তে সাহায্য করে।
উত্তরঃ আরশোলার বক্ষপেশির সঙ্গে লাগানো দুই জোড়া পাখা বা ডানা আছে। এটি আরশোলাকে উড়ার কাজে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ২৪। শামুক কীভাবে চলাচল করে ?
উত্তরঃ শামুকের পিঠের দিকে একটি গোলাকার গঠন থাকে যেটিকে বলা হয় খোলক। শামুক যখন চলতে শুরু করে তখন এই খোলকটির নিচের দিকে থাকা
ছিদ্র দিয়ে শামুকের মাথাসহ একটি মাংসল গঠন বেরিয়ে আসে। এই মাংসল গঠনটি হল শামুকের পা যেটি শক্ত পেশি দিয়ে গঠিত। এটি শামুককে চলাচলে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ২৫। কেঁচো কীভাবে চলাচল করে তা সংক্ষেপে লেখো।
উত্তরঃ কেঁচোর দেহে কোনো হাড় থাকে না, এদের দেহ, পেশি দিয়ে গঠিত যা দেহটিকে দীর্ঘ এবং হ্রস্ব করতে সাহায্য করে। চলনের সময় কেঁচো প্রথমে তার
শরীরের সম্মুখভাগ দীর্ঘ করে এবং পশ্চাদভাগকে মাটির সঙ্গে আঁকড়ে ধরে রাখে। এরপর কেঁচো তার সম্মুখের অংশটির দ্বারা আবার মাটিতে আঁকড়ে ধরে পিছনের অংশটি মুক্ত করে। তখন দেহটি ছেটো হয় এবং পিছনের অংশকে সামনের দিকে টেনে আনে। এরূপে পেশির সংকোচন এবং প্রসারণের দ্বারা কেঁচো মাটিতে চলাচল করে।
প্রশ্ন ২৬। পাখির দেহ উড়ার জন্য কীভাবে উপযোগী তা সংক্ষেপে লেখো।
উত্তরঃ পাখির হাড়গুলি ফাঁপা এবং পাতলা। এদের ডানা দুটি অগ্রপদের রূপান্তর। কাঁধের হাড়গুলি শক্ত। বুকের হাড়গুলি উড্ডয়ন পেশি ধরে রাখার জন্য রূপান্তরিত হয়। এই উড্ডয়ন পেশিগুলির ক্রিয়ার ফলেই ডানা উপরে এবং
নিচের দিকে সঞ্চালিত হয় এবং পাখি উড়তে পারে।
প্রশ্ন ২৭। মাছ কীভাবে জলে সাঁতার কাটে ?
উত্তরঃ মাছ যাতে সহজে জলের মধ্যে চলাফেরা করতে পারে তার জন্য এদের দেহের উভয় প্রান্ত সরু থেকে অর্থাৎ এদের দেহ ধারা অপ্রতিরোধী আকৃতির হয়। মাছের কঙ্কাল শক্তিশালী পেশি দিয়ে ঢাকা থাকে। মাছ জলে সাঁতার কাটার সময় এই পেশিগুলি দেহের সম্মুখভাগকে একদিকে ভাঁজ করে এবং লেজের অংশটিকে
বিপরীতদিকে দোলায়। এরপর দেহ এবং লেজ খুব দ্রুতগতিতে অপরদিকে ভাঁজ হয়। এতে একটি ঝাকুনির সৃষ্টি হয় এবং দেহকে সম্মুখের দিকে ঠেলে দেয়। এরূপে ক্রমাগত ঝাকুনি সৃষ্টি হওয়ার ফলে মাছ সম্মুখের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। তাছাড়া মাছের দেহের পাখনাগুলি তাদের দেহের ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং সাঁতার কাটার সময় দিক নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ২৮। জলে সাঁতার কাটতে পারে এ ধরনের দুটি পাখির নাম লেখো।
উত্তরঃ হাঁস এবং রাজহাঁস।
প্রশ্ন ২৯। নিচের বাক্যগুলির থেকে শুদ্ধ এবং অশুদ্ধ বাক্যগুলি চিহ্নিত করো।
(ক) ঊর্ধ্ব চোয়াল একটি অনুবন্ধ সন্ধি।
উত্তরঃ শুদ্ধ ।
(খ) গলা এবং মাথা যে স্থানে যুক্ত হয় সেই সংযোগস্থলকে বলা হয় কব্জা সন্ধি।
উত্তরঃ অশুদ্ধ ।
(গ) হাতের কনুই-এর সন্ধি হল একপ্রকারের কেন্দ্রীয় সন্ধি।
উত্তরঃ অশুদ্ধ ।
(ঘ) স্কন্ধ বা কাঁধ হল বল সন্ধি।
উত্তরঃ শুদ্ধ ।
প্রশ্ন ৩০। শূন্যস্থান পূরণ করো :
(ক) যে সকল সন্ধিগুলিতে হাড়গুলি নড়াচড়া করতে পারে না সেই সকল সন্ধিকে বলা হয় _________ সন্ধি।
উত্তরঃ অনুবন্ধ ।
(খ) আমাদের কঙ্কালে মোট _________ টি হাড় আছে।
উত্তরঃ 206 ।
(গ) আরশোলার _________ জোড়া পা আছে।
উত্তরঃ তিন ।
(ঘ) বুকের হাড়গুলিকে বলা হয় _________ ।
উত্তরঃ পাঁজর ।
(ঙ) হাতের কনুই – এর সন্ধি হল এক প্রকারের _________ সন্ধি ।
উত্তরঃ কব্জা ।
(চ) _________ অতি মন্থর চলন প্রদর্শন করে।উত্তরঃ শামুক ।
(ছ) _________ হৃদপিণ্ডকে রক্ষা করে।
উত্তরঃ পাঁজর ।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.