Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Science Chapter 9 জীব ও তার পরিমন্ডল Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 6 Science Chapter 9 জীব ও তার পরিমন্ডল Which you Can Download PDF SEBA Class 6 Science Chapter 9 জীব ও তার পরিমন্ডল for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Science Chapter 9 জীব ও তার পরিমন্ডল
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Science Textbook Question Answer in Bengali Chapter 9 জীব ও তার পরিমন্ডল for Free with you. Class vi Science Question Answer in Bengali I Hope, you Liked The information About The Class 6th Science Textbook Solutions in Bengali. if you liked SEBA Solutions for Class Six Science in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
জীব ও তার পরিমন্ডল
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। আবাসস্থলী কী ?
উত্তরঃ জীবদের বাসস্থান করা স্থান ও তার চারপাশেক আবাসস্থলী বলে । খাদ্য, জল, বায়ু, নিরাপত্তা এবং অন্যান্য প্রয়োজনে জীবেরা এই আবাসস্থলের ওপর নির্ভরশীল ।
প্রশ্ন ২। মরুভূমিতে বেচেঁ থাকার জন্য ক্যাকটাস কীভাবে অভিযোজন করে ?
উত্তরঃ ক্যাকটাস জাতীয় উদ্ভিদের পাতা থাকে না, পাতাগুলি রূপান্তরিত হয়ে কাটার আকার ধারন করে । প্রস্বেদনের সময় এগুলি পাতা থেকে বের হয়ে যাওয়া জলের পরিমাণ হ্রাস করে। এদের কাণ্ডগুলি চ্যাপ্টা হয় এবং পাতার মতো আঁকার ধারণ করে । এই প্রকার উদ্ভিদের সালোক সংশ্লেষণ কাণ্ডের দ্বারাই সংঘটিত হয় । কাণ্ডটি ঘন মোমজাতীয় এক ধরনের আবরণ দ্বারা ঢাকা থাকে , যা জল ধরে রাখতে সাহায্য করে । এভাবে ক্যাকটাস জাতীয় উদ্ভিদ মরুভূমির পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজন করে ।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | খাদ্য: কোথা থেকে আসে? |
অধ্যায় -২ | খাদ্যর উপাদানসমূহ |
অধ্যায় -৩ | তন্তু থেকে কাপড় |
অধ্যায় -৪ | পদার্থের শ্রেণিবিভাগ |
অধ্যায়-৫ | পদার্থের পৃথকীকরণ |
অধ্যায় -৬ | আমাদের চারপাশের পরিবর্তনসমূহ |
অধ্যায় -৭ | উদ্ভিদের বিষয়ে জানা |
অধ্যায় -৮ | দেহের চলন |
অধ্যায় -৯ | জীব ও তার পরিমন্ডল |
অধ্যায় -১০ | গতি ও দূরত্বের পরিমাপন |
অধ্যায়-১১ | আলো, ছায়া ও প্রতিফলন |
অধ্যায় -১২ | বিদ্যুত ও বর্তনী |
অধ্যায় -১৩ | চুম্বকের সাথে খেলি এসো |
অধ্যায় -১৪ | জল |
অধ্যায় -১৫ | আমাদের চারপাশের বায়ু |
অধ্যায় –১৬ | আবর্জনা সৃষ্টি ও নিষ্কাশন |
প্রশ্ন (৩) শূন্যস্থান পূরণ করো :
(ক) বিশেষ ধরনের লক্ষণের উপস্থিতি উদ্ভিদ বা প্রাণীকে কোনো একটা আবাসস্থলীতে বেঁচে থাকার উপযুক্ত করে তোল, তাকে বলে ।
উত্তরঃ অভিযোজন ।
(খ) স্থলে বাস করা উদ্ভিদ ও প্রাণীর আবাসস্থলীকে _______ আবাসস্থলী বলে ।
উত্তরঃ স্থলজ ।
(গ) জলে বাস করা উদ্ভিদ ও প্রাণীর আবাসস্থলীকে _______ আবাসস্থলী বলে ।
উত্তরঃ জলজ ।
(ঘ) মাটি, জল ও বায়ু আবাসস্থলীর _______ উপাদান ।
উত্তরঃ অজৈবিক ।
(ঙ) পরিবেশের পরিবর্তনের প্রতি জীবদের সাড়া দেওয়া ধর্মকে _______ বলে ।
উত্তরঃ উদ্দীপনা ।
প্রশ্ন ৪। নীচের তালিকার কোনগুলি জড় পদার্থ ? লাঙ্গল, ব্যাঙেরছাতা, সেলাই মেশিন, রেডিও, নৌক, কচুরিপানা, কেঁচো ।
উত্তরঃ লাঙ্গল, সেলাই মেশিন, বেড়িও, নৌকা এগুলি জড় পদার্থ ।
প্রশ্ন ৫। জীবের যে কোনো দুটো চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বয়েছে এমন এক ধরনের জড় পদার্থের নাম লেখো ।
উত্তরঃ যে কোনো দুটি চারদিকে বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হওয়া এমন এক ধরনের জড় পদার্থের নাম হল মেঘ । মেঘ আকারে বৃদ্ধি পায়, মেঘ আকাশে চলাচল করে ।
প্রশ্ন ৬। নীচের তালিকাটির কোন জড় পদার্থগুলি এক সময় জীবন অংশ ছিল । মাখন, চামড়া, মাটি, উল, বৈদ্যুতিক, রন্ধন তেল, আপেল, রাবার ।
উত্তরঃ উল, বন্ধন তেল, মাখন, চামড়া, আপেল, রাবার এই জড় পদার্থগুলি এক সময় জীবিত বস্তুর অংশ ছিল।
প্রশ্ন৭। জীবের সাধারণ চারদিকে বৈশিষ্ট্যগুলির একটি তালিকা প্রস্তুত করো ।
উত্তরঃ জীবের সাধারণ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যগুলি হল – বৃদ্ধি, চলন, প্রজনন, শ্বসন কার্য, রেচন, উদ্দীপনায় প্রতি সাড়া প্রদান ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ৮। তৃণভূমিতে বাস করা প্রাণীগুলোর বেঁচে থাকার জন্য গতির খুব বেশি প্রয়োজন হয় কেন ? ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ তৃণভূমিতে প্রাণীদের লুকানোর জন্য খুব কম সংখ্যক গাছ – গাছড়া বা লুকানোর খুব কম জায়গা আছে । যখন তৃণভূমির প্রাণীরা তাদের শত্রুদের দ্বারা আক্রান্ত হয় তখন এরা দ্রুতগতিতে দৌড়ে গিয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেয় । সেজন্য তৃণভূমির প্রাণীদের বেঁচে থাকার জন্য গতির খুব বেশি প্রয়োজন ।
অতিরিক্ত প্রশ্নওরঃ
প্রশ্ন ১। স্থলজ স্বাভাবিক বাসস্থান কাকে বলে ? কয়েকটি স্থলজ স্বাভাবিক বাসস্থানের উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ উদ্ভিদ এবং প্রাণীর হলভাগে বাড়াবাড়ি বাসস্থানকে স্থলজ স্বাভাবিক বাসস্থান বলে । স্থলজ স্বাভাবিক বাসস্থানের কয়েকটি উদাহরণ, যথা – অরণ্য, তরণভূমি, মরুভূমি, উপকূলীয় এবং পার্বত্য অঞ্চল ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ২ জলজ স্বাভাবিক বাসস্থান কাকে বলে ? কয়েকটি উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ জলে বাস করা উদ্ভিদ এবং প্রাণীর বাড়াবাড়ি বাসস্থানকে দাও জলজ স্বাভাবিক বাসস্থান বলে । জলজ প্রাণীর স্বাভাবিক বাসস্থানের কয়েকটি উদাহরণ, যথা- পুকুর, জলাশয়, হল, সাগর, মহাসাগর ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ৩। স্বাভাবিক বাসস্থানে কী কী প্রকারের উপাদান থাকে তা উদাহরণসহ লেখো।
উত্তরঃ স্বাভাবিক বাসস্থানে দুই প্রকারের উপাদান থাকে, যথা—জৈবিক উপাদান এবং অজৈবিক উপাদান। অপরদিকে বিভিন্ন অজীবজ সামগ্রী যেমন, শিলা, মাটি, বায়ু, জল এগুলি একত্রে স্বাভাবিক বাসস্থানের অজৈবিক উপাদান গঠন করে। তাছাড়া সূর্যালোক এবং উত্তাপও স্বাভাবিক বাসস্থানের অজৈবিক উপাদানের উদাহরণ।
প্রশ্ন ৪। উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অজৈবিক উপাদানগুলি কী কী ?
উত্তরঃ উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অজৈবিক উপাদানগুলি হল বায়ু, জল, আলোক এবং তাপ।
প্রশ্ন ৫। মরুভূমিতে থাকা উদ্ভিজ্জগুলির কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
উত্তরঃ মরুভূমিতে থাকা উদ্ভিদগুলির কয়েকটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য হল—
(১) বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মরুভূমির উদ্ভিদের পাতা থাকে না অথবা পাতাগুলি খুবই ছোটো আকারের হয়ে থাকে৷
(২) মরুভূমির ক্যাকটাস জাতীয় উদ্ভিদের পাতাগুলি কাঁটায় পরিণত হয় এবং এতে প্রস্বেদন প্রক্রিয়ার দ্বারা পাতা থেকে আগত জলের পরিমাণ হ্রাস হয়ে থাকে।
(৩) এই প্রকার উদ্ভিদের কাণ্ড সবুজ ও চ্যাপ্টা হয় এবং কাণ্ডগুলি সালোক সংশ্লেষণ করতে পারে ।
(৪) কাণ্ডের অংশ মোমজাতীয পুরু আবরণ দিয়ে ঢাকা থাকে যাতে কাণ্ডগুলি জল ধারণ করে রাখতে পারে ।
(৫) মরুভূমিতে বেশিরভাগ উদ্ভিদের মূল জল শোষণের জন্য মাটির খুব গভীরে প্রবেশ করে ।
প্রশ্ন ৬। মরুভূমিতে বসবাসকারী ইঁদুর এবং শোষণের জন্য মাটির খুব গভীরে প্রবেশ করে ।
উত্তরঃ মরুভূমির বসবাসকারী ইঁদুর এবং সাপ এই জীবগুলি দিনের বেলায় মরুভূমির প্রচণ্ড উত্তাপ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে বালুর নিচে গভীর গর্ত করে থাকে এবং রাএবেলা পরিবেশ ঠাণ্ডা হলে এরা গর্তের চলে আসে । এইরূপে মরুভূমির ইঁদুর ও সাপগুলি মরুভূমির গরম পরিবেশে অভিযোজন করে ।
প্রশ্ন ৭। পার্বত্য অঞ্চলের গাছগুলি বেঁচে থাকার জন্য কীভাবে পার্বত্য আবাসস্থলীতে অভিযোজন করে ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ পার্বত্য অঞ্চলের গাছগুলি সাধারণত: শঙ্কু আকৃতির হয় এবং ডালগুলি নিচের দিকে ঢালু করা থাকে । পার্বত্য অঞ্চলের কতকগুলি উদ্ভিদের পাতা সূচের মতো হয় । এটি বৃষ্টির জল এবং বরফকে অনায়াসে গড়িয়ে পড়তে সাহায্য করে । এইরূপে পার্বত্য অঞ্চলের গাছগুলি বেঁচে থাকার জন্য পার্বত্য আবাসস্থলীতে অভিযোজন করে থাকে ।
প্রশ্ন ৮। পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসকারী প্রাণীগুলির অভিযোজন সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো ।
উত্তরঃ পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসকারী প্রাণীগুলির শরীর ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এদের দেহ পুরু চামড়া বা ঘন লোম ঢাকা থাকে । উদাহরণ, ইয়াকগুলির দীর্ঘ লোম এদের দেহকে গরম রাখে । বরফে থাকা স্নো লেপার্ড – এর আঙ্গুল ও পাসহ সমগ্র দেহটি ঘন লোম ঢাকা । এতে বরফের ওপর হাঁটতে এদের পা ঠাণ্ডা থেকে পর্বতের শিলাময় ঢালু অঞ্চলে দৌড়ানোর জন্যে পাহাড়ীয়া ছাগলের ক্ষুরগুলি মজবুত থাকে । এইরূপে পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসকারী প্রাণীগুলি পার্বত্য আবাসস্থলীতে অভিযোজন করে ।
প্রশ্ন ৯ । বনাঞ্চল বা তৃণভূমির স্বাভাবিক বাসস্থানে সিংহ ও হরিণ – এর অভিযোজন সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো ।
উত্তরঃ সিংহ বনাঞ্চল বা তৃণভূমিতে বসবাস করে এবং একটি শক্তিশালী প্রাণী হওয়ায় হরিণের মতো প্রাণীকে সহজে বধ করতে পারে । সিংহ গায়ের রং পাতলা বাদামী বর্ণের হওয়ায় এরা শিকার ধরার সময় শুকনো ঘাসের মধ্যে সহজে লুকিয়ে থাকাতে পারে । এদের মুখমণ্ডলের সামনে থাকা চক্ষুর জন্য শিকারের সঠিক অবস্থান সম্পর্কে এরা সঠিক ধারণা পায় । সিংহের মতো হরিণও বনাঞ্চল বা তৃণভূমিতে বসবাস করে ।বনে থাকা শও উদ্ভিদগুলির কাণ্ডগুলি চর্বন করার জন্য এদের মজবুত দাঁত আছে । হরিণ যাতে তাদের খাদ্যকের হাত থেকে দৌড়ে পালাতে পারে এবং সহজে খাদকের শিকার না হয় তাই এদের দেহে কয়েকটি বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। খাদকের চলাচৈ শব্দ শোনার জন্য এদের কান লম্বা হয়ে থাকে । এদের মাথার পার্শ্বের দিকে দ্রুতবেগে দৌড়ানোর ক্ষমতাই খাদকের হাত থেকে দৌড়ে পালাতে সাহায্য করে ।
প্রশ্ন ১০। জলজ উদ্ভিদের অভিযোজন সম্পর্কে সংক্ষেপে বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ (১) জলজ উদ্ভিদের মূলগুলি আকারে খুব ছোট হয়ে থাকে এবং এদের মুখ্য কাজ হল উদ্ভিদটিকে সঠিক ডান ধরে রাখা ।
(২) কতকগুলি জলজ উদ্ভিদ সম্পূর্ণরূপে জলে নিমজ্জিত থাকে । এ ধরনের উদ্ভিদের সকল অংশগুলি জলের নিচে বৃদ্ধি পায় । এই প্রকার কতকগুলি উদ্ভিদের পাতাগুলি সরু ও পাতলা ফিতার মতো হয় যাতে এই পাতাগুলি প্রবাহমান জলে সহজে ভাঁজ হতে পারে । এছাড়া জলে ডুবে থাকা কোনো উদ্ভিদের ক্ষেত্রে পাতাগুলি এমনভাবে খণ্ডিত থাকে যে এদের মধ্য দিয়ে জল পাতার কোনো ক্ষতি না করে খুব সহজে প্রবাহিত হতে পারে ।
(৩) এই প্রকার উদ্ভিদের কাণ্ডগুলি দীর্ঘ, ফাঁপা, এবং পাতলা হয় । কাণ্ডগুলি জলের উপরিভাগ পর্যন্ত বাড়ে, অপরদিকে পাত ও ফুলগুলি জলের ওপর ভাসতে থাকে ।
প্রশ্ন ১১। কয়েকটি জলজ উদ্ভিদের নাম লেখো ।
উত্তরঃ কয়েকটি জলজ উদ্ভিদের নাম, যথা – জলপদ্ম, কচুরিপানা, কলমীশাক, পাতা শেওলা, ক্ষুদে টানা ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ১২। সকল জীবের খাদ্যের প্রয়োজন আছে কি ?
উত্তরঃ হ্যা, জীব মাত্রেরই খাদ্যের প্রয়োজন । খাদ্য থেকে জীব পুষ্টিলাভ করে থাকে । উদ্ভিদ সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার তাদের নিজের খাদ্য নিজেরাই তৈরি করে । প্রাণীর খাদ্যের জন্য উদ্ভিদ এবং অন্য প্রাণীর ওপর নির্ভরশীল ।
খাদ্য জীবের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি দেয় । জীবের দেহের মধ্যে চলতে থাকা কতকগুলি জৈবিক ক্রিয়া সম্পাদনের জন্য জীবের এই শক্তির প্রয়োজন হয় ।
প্রশ্ন ১৩। শ্বাসক্রিয়া কাকে বলে ?
উত্তরঃ দেহ মধ্যস্থ যে বায়ু থেকে অক্সিজেন গ্রহণ এবং দেহে উৎপন্ন কার্বন – ডাই -অক্সাইড শরীর থেকে পরিত্যক্ত হয় সেই প্রক্রিয়াকে বলা হয় শ্বাসক্রিয়া ।
প্রশ্ন ১৪। স্কুইড, অক্টোপাস এই সামুদ্রিক প্রাণীগুলি কীরূপে শাবকারয চালায় ?
উত্তরঃ স্কুইড, অক্টোপাস এই সামুদ্রিক প্রাণীগুলির ফুলকা আছে । এই ফুলকাগুলি এদেরকে। জলে দ্রবীভূত অক্সিজেন ব্যবহার করতে সাহায্য করে । এইরূপে এরা জল থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে শ্বাসকার্য চালায় ।
প্রশ্ন ১৫। ফুলকা না থাকা দুটি সামুদ্রিক প্রাণীর নাম লেখো । এরা কীসের সাহায্যে শ্বাসকার্য করে ।
উত্তরঃ ফুলকা না থাকা দুটি সামুদ্রিক প্রাণী হল ডলফিন এবং তিমি মাছ । এদের মুখের ওপরের অংশে অবস্থিত নাসারন্ধ্র সাহায্য এরা জলের উপরিভাগে এসে সরাসরি বায়ু থেকে শ্বাস গ্রহণ করে থাকে ।
প্রশ্ন ১৬। কেঁচো কার দ্বারা শ্বাসক্রিয়া করে থাকে ?
উত্তরঃ চামড়া ।
প্রশ্ন ১৭। মাছের শ্বসন অঙ্গের নাম কী ? এটি কীরূপে কাজ করে ?
উত্তরঃ মাছের শ্বসন অঙ্গের নাম ফুলকা । এই ফুকাগুলি জলে দ্রবীভূত অক্সিজেন শোষণ করে নেয় ।
প্রশ্ন ১৮। সকল জীবের জন্য শ্বসন প্রয়োজন কেন ?
উত্তরঃ শ্বসনের মাধ্যমে গ্রহণ করা খাদ্য থেকে অবশেষে দেহ শক্তি পেয়ে থাকে । তাই সকল জীবের জন্য শ্বসন অপরিহার্য।
প্রশ্ন ১৯। উদ্ভিদের রেচন ক্রিয়া সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো।
উত্তরঃ উদ্ভিদ দেহে কতকগুলি ক্ষতিকারক এবং বিষাক্ত দ্রব্য বর্জিত পদার্থ হিসাবে উৎপন্ন হয় । এই সকল বর্জিত পদার্থগুলিকে উদ্ভিদ তাদের দেহের কিছু অংশে এরূপভাবে জমা করে রাখে যাতে এগুলি উদ্ভিদের কোনো ক্ষতি করে না ।
কতকগুলি উদ্ভিদ বর্জিত পদার্থগুলিকে নি:সরণের দ্বারা দেহ থেকে মুক্ত করে ।
প্রশ্ন ২০। উদ্ভিদের ক্ষেত্রে গ্যাসের আদান – প্রদান কীসের মাধ্যমে সংঘটিত হয় ?
উত্তরঃ উদ্ভিদের গ্যাসের আদান – প্রদান সংঘটিত হয় পাতার মাধ্যমে । পাতাগুলি তাদের সূক্ষ্ম ছিদ্র দিয়ে বায়ু গ্ৰহণ করে সেটি থেকে অক্সিজেন গ্যাস ব্যবহার করে এবং কার্বন – ডাই -অক্সাইড গ্যাসকে উদ্ভিদ দেহ থেকে বায়ুমণ্ডলে ত্যাগ করে ।
প্রশ্ন ২১। উত্তেজিতা কাকে বলে ? উদাহরণস লেখো ।
উত্তরঃ উদ্দীপনায় সাড়া দেওয়া জীবের একটি বিশেষ ধর্ম । পরিবেশ থেকে আসা আলো, তাপ, স্পর্শ প্রভতি যে সকল পদার্থের প্রভাবে জীবদেহ উদ্দীপিত হয়, তাদের বলা হয় উদ্দীপক।কোনো উদ্দীপকের প্রভাবে জীবদেহের সাড়া দেওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় উত্তেজিত । উদাহরণ, কতগুলি উদ্ভিদের ফুল যেমন সন্ধ্যামালতি, বেলী প্রভৃতি রাতের বেলায় ফোটে । আবার কতকগুলি উদ্ভিদের ফুল সূর্যতের পর বন্ধু হয়ে যায় । লজ্জাবতী গাছের পাতা স্পর্শ করলে পাতাগুলি তৎক্ষণাৎ মুদে যায় । কেন্নোর গা স্পর্শ করলেই কেন্নোটি তৎক্ষণাৎ ঢুকিয়ে নেয় । এগুলি জীবের উত্তেজিত লক্ষণ ।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.