Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Science Chapter 10 গতি ও দূরত্বের পরিমাপন Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 6 Science Chapter 10 গতি ও দূরত্বের পরিমাপন Which you Can Download PDF SEBA Class 6 Science Chapter 10 গতি ও দূরত্বের পরিমাপন for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Science Chapter 10 গতি ও দূরত্বের পরিমাপন
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Science Textbook Question Answer in Bengali Chapter 10 গতি ও দূরত্বের পরিমাপন for Free with you. Class vi Science Question Answer in Bengali I Hope, you Liked The information About The Class 6th Science Textbook Solutions in Bengali. if you liked SEBA Solutions for Class Six Science in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
গতি ও দূরত্বের পরিমাপন
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। মাটি, জল ও বায়ুতে ব্যবহার করা প্রতিটি পরিবহন করা প্রতিটি পরিবহন ব্যবস্থার দুটো করে উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ (১) মাটিতে ব্যবহৃত পরিবহন ব্যবস্থার দুটি উদাহরণ, যথা – বাস, রেলগাড়ি ।
(২) জলে ব্যবহৃত করা পরিবহন ব্যবস্থার দুটি উদাহরণ, যথা – নৌকা এবং জাহাজ ।
(৩) বায়ুতে ব্যবহৃত করা পরিবহন ব্যবস্থার দুটি উদাহরণ, যথা – উড়োজাহাজ এবং মহাকাশ যান ।
প্রশ্ন ২। শূন্যস্থান পূর্ণ করো :
(ক) এক মিটার হচ্ছে __________ সেন্টিমিটার ।
উত্তরঃ ১০০
(খ) পাঁচ কিলোমিটার মানে __________ মিটার ।
উত্তরঃ ৫০০০
(গ) দোলনায় একটি শিশুর গতিটি হচ্ছে __________।
উত্তরঃ পর্যাবৃত্ত গতি।
(ঘ) সেলাই মেসিনের সূচের গতিটি হচ্ছে __________ ।
উত্তরঃ পর্যাবৃত্ত গতি ।
(ঙ) বাইসাইকেলের চাকার গতিটি হচ্ছে __________ ।
উত্তরঃ বৃত্তাকার গতি ।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | খাদ্য: কোথা থেকে আসে? |
অধ্যায় -২ | খাদ্যর উপাদানসমূহ |
অধ্যায় -৩ | তন্তু থেকে কাপড় |
অধ্যায় -৪ | পদার্থের শ্রেণিবিভাগ |
অধ্যায়-৫ | পদার্থের পৃথকীকরণ |
অধ্যায় -৬ | আমাদের চারপাশের পরিবর্তনসমূহ |
অধ্যায় -৭ | উদ্ভিদের বিষয়ে জানা |
অধ্যায় -৮ | দেহের চলন |
অধ্যায় -৯ | জীব ও তার পরিমন্ডল |
অধ্যায় -১০ | গতি ও দূরত্বের পরিমাপন |
অধ্যায়-১১ | আলো, ছায়া ও প্রতিফলন |
অধ্যায় -১২ | বিদ্যুত ও বর্তনী |
অধ্যায় -১৩ | চুম্বকের সাথে খেলি এসো |
অধ্যায় -১৪ | জল |
অধ্যায় -১৫ | আমাদের চারপাশের বায়ু |
অধ্যায় –১৬ | আবর্জনা সৃষ্টি ও নিষ্কাশন |
প্রশ্ন ৩। একটি পদক্ষেপ বা পদচিহ্নকে কেন দৈর্ঘ্যের মাপের প্রমাণ একক হিসেবে ব্যবহার করতে পারা যায় না ?
উত্তরঃ প্রত্যেক মানুষের পদক্ষেপ বা পদচিহ্ন সমান আকারের হয় না । মনুষ্য – ভেদে তা ভিন্ন ভিন্ন হয় । সেজন্য একটি পদক্ষেপ বা পদচিহ্নকে আকারের মাপের প্রমাণ একক হিসেবে ব্যবহার করতে পারা যায় না ।
প্রশ্ন ৪। নীচে দেওয়া দৈর্ঘ্যগুলি বর্ধিত মানের ক্রমানুসারে সাজাও :
১ মিটার ।
১ সেন্টিমিটার ।
১ কিলোমিটার ।
১ মিলিমিটার ।
উত্তরঃ বর্ধিত মানের এমানুসারে দৈর্ঘ্যগুলি হল –
১ মিলিমিটার < ১ সেন্টিমিটার < ১ মিটার < ১ কিলোমিটার ।
প্রশ্ন ৫। একজন মানুষের উচ্চতা ১.৬৫ মিটার । এটাকে সেন্টিমিটার ও মিলিমিটার প্রকাশ করে ।
উত্তরঃ যেহেতু, ১ মিটার = ১০০ সেন্টিমিটার
অতএব, ১•৬৫ মিটার = (১•৬৫ × ১০০) সে. মি.
= ১৬৫ সেন্টিমিটার ।
আবার যেহেতু,
১ সেন্টিমিটার = ১০ মিলিমিটার ।
অতএব ১৬৫ সেন্টিমিটার = (১৬৫ × ১০) মি.মি.।
= ১৬৫০ মিলিমিটার ।
অতএব মানুষটির উচ্চতা ১৬৫ সে.মি. বা ১৬৫০মি.মি. ।
প্রশ্ন ৬। বাধার ঘর থেকে স্কুলের দূরত্ব ৩২৫০ মিটার । তাই কিলোমিটারে প্রকাশ করে ।
উত্তরঃ যেহেতু,
প্রশ্ন ৭। উল বোনার একটি কাঁটা মাপতে গিয়ে স্কেলের এক প্রান্তের মান ৩•০ সে. মি. ও অন্য প্রান্তটির মান ৩৩•১ সে. মি. পাওয়া গেল । কাঁটাটির দৈর্ঘ্য কত ?
উত্তরঃ কাঁটাটির দৈর্ঘ্য = (৩৩•১) সেন্টিমিটার
= ৩০•১ সেন্টিমিটার
প্রশ্ন ৮। একটি চলন্ত বৈদ্যুতিক ফ্যান ও একটি গীতশীল বাইসাইকেলের গতির সাদৃশ্য এবং পার্থক্যগুলো লেখো।
উত্তরঃ সাদৃশ্য: একটি চলন্ত বৈদ্যুতিক ফ্যানের পাখা ও একটি গীতশীল বাইসাইকেলের চাকা উভয়েই একটি নির্দিষ্ট অক্ষদণ্ডের ওপর বৃত্তীয় গতিতে ঘুরে ।
পার্থক্য: একটি চলন্ত বৈদ্যুতিক ফ্যান নিজে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যায় না। কেবল শুধু ফ্যানের পাখাগুলিই বৃত্তাকার পথে ঘোরে। অপরদিকে একটি চলন্ত বাইসাইকেল সামনের দিকে অগ্রসর হয়। সুতরাং বাইসাইকেলের চাকা একই সঙ্গে রৈখিক গতি এবং বৃত্তীয় গতি প্রদর্শন করে।
প্রশ্ন ৯। দূরত্ব মাপতে তোমরা কেন ইলাস্টিকের পরিমাপক ফিতা ব্যবহার করতে পারো না? ইলাস্টিক ফিতা দিয়ে মাপা দূরত্বের বিষয়ে কাউকে বলতে তুমি কী কী সমস্যার সম্মুখীন হবে?
উত্তরঃ ইলাস্টিকের পরিমাপক ফিতা দিয়ে কোনো দূরত্ব মাপতে গেলে হাতের সামান্যতম টানে এটির দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন ঘটে। ফলে এটি দিয়ে কোনো দূরত্বের নিখুঁত পাঠ পাওয়া যায় না। সেজন্য দূরত্ব মাপতে ইলাস্টিকের পরিমাপক ফিতা ব্যবহার করা হয় না।
ইলাস্টিকের ফিতা দিয়ে মাপা দূরত্বের বিষয়ে কাউকে বলতে কতকগুলি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কারণ একই ইলাস্টিকের পরিমাপক ফিতা দিয়ে পরবর্তী সময়ে একই দূরত্ব একই মানুষে বা অপর কোনো মানুষে মাপলে সেই মাপনে তারতম্য দেখা যায়।
প্রশ্ন ১। পর্যাবৃত্ত গতির দুটি উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ পর্যাবৃত্ত গতির দুটি উদাহরণ, যথা—
(১) দেওয়াল ঘড়ির দোলকের গতি।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। মাপ-জোখ বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ মাপ-জোখ বলতে বোঝায় কোনো একটি অজানা রাশির সঙ্গে তকগুলি জানা রাশির তুলনা করা। এই জানা নির্দিষ্ট রাশিকে বলা হয় একক। মাপ-জোখের ফলাফলগুলি দুটি অংশে প্রকাশ করা হয়। একটি অংশ হল সংখ্যাগত মান এবং অপর অংশটি হল মাপ-জোখের একক। যেমন, একটি ঘরের দৈর্ঘ্য 5 মিটার । এখানে দৈর্ঘ্যের সংখ্যাগত মান 5 এবং একক হল মিটার ।
প্রশ্ন ২। মাপজোখের প্রমান একক ব্যবহার করা কেন প্রয়োজন ?
উত্তরঃ পুরাকালে পায়ের দৈর্ঘ্য হাতের আঙ্গুলির প্রস্থ এবং পায়ের কদমের দৈর্ঘ্যকে মাপজোখের নানান একক হিসাবে ব্যবহার করা হত । পৃথিবীর নানান অঞ্চলের মানুষেরা ‘ফুট’ – কে দৈর্ঘ্যের একক হিসাবে ব্যবহার করে আসছিল ।
ফুটের দৈর্ঘ্য অঞ্চল ভেদে কিছুটা পৃথক পৃথকছিল । প্রাচীন ভারতে ছোটো ছোটো দৈর্ঘ্যের মাপ নেওয়ার জন্য এক অঙ্গুলি বা এক মুঠি ব্যবহারের প্রচলন ছিল । বর্তমান কালেও ভারতের বিভিন্ন শহরে ফুল বিক্রেতারাও ফুলের মালার দৈর্ঘ্য মাপতে তাদের হাতের দৈর্ঘ্যকে একক হিসাবে ব্যবহার করে থাকেন। এইরূপে সুবিধা অনুযায়ী শরীরের নানান অঙ্গের দৈর্ঘ্যের মাপকে একক হিসাবে এখনও ব্যবহৃত হয়ে আসছে ।
কিন্তু প্রত্যেকের শরীরের অঙ্গগুলির আকার কিছুটা আলাদা হতে পারে । এর ফলে মাপজোখে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। তাই মাপজোখের একক সার্বজনীনভাবে একই হওয়া উচিত । সুতরাং কোনো অজানা রাশির পরিমাণ করতে হলে ওই রাশির কিছু নির্দিষ্ট মাপকে প্রমাণ একক হিসাবে গ্রহণ করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে । সুষম মাপজোখের সুবিধার জন্য পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা মাপজোখের একটি প্রমাণ একক গ্রহণ করেছেন ।
প্রশ্ন ৩। কোনো বস্তুর দৈর্ঘ্যের সঠিক মাপজোখ করতে কোন কোন বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন ?
উত্তরঃ কোনো বস্তুর দৈর্ঘ্যের সঠিক মাপজোখ করতে নিম্নলিখিত সর্তকতা অবলম্বন করা প্রয়োজন ।
(১) যে বস্তুটির মাপ নেওয়া হবে সেটির বরাবর কেলপাতটি স্থাপন করতে ।
(২) কোনো কোনো স্কেলপাতের প্রান্তভাগ ভাঙা থাকে । এক্ষেত্রে স্কেলের শূন্যদাগ লক্ষ্য করা যায় না । তখন আমরা স্কেলপাতটির অপর যেকোনো একটি পূর্ণদাগ ব্যবহার করতে পারি । এরপর স্কেলপাতটির অপর প্রান্তে দেখতে পাওয়া বস্তুর মাপের পাঠ থেকে এই পূর্ণদাগের পাঠটি বাদ দিতে হয় ।
(৩) মাপজোখের সময় চোখের শুদ্ধ অবস্থান একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক । যে বিন্দুতে মাপ নেওয়া হয় সেই বিন্দুর ঠিক ওপরে লম্বভাবে চোখের রাখা প্রয়োজন । নিচের চিত্রে ‘খ’ স্থানই হল চোখের শুদ্ধ অবস্থান ।
প্রশ্ন ৪। বর্তমান এককের কোন পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয় ?
উত্তরঃ বর্তমানে এককের আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয় ।
প্রশ্ন ৫। মেট্রিক পদ্ধতি কী ?
উত্তরঃ মেট্রিক পদ্ধতি হল মাপজোখের একটি একক ।
প্রশ্ন ৬। দৈর্ঘ্যের এস. আই এককের নাম লেখো ।
উত্তরঃ দৈর্ঘ্যের এস. আই একক হল মিটার ।
প্রশ্ন ৭। খুব বেশি দূরত্ব মাপার জন্য মিটারের পরিবর্তে কোন বড় এককটি ব্যবহার করা সুবিধাজনক ?
উত্তরঃ খুব বেশি দূরত্ব মাপার জন্য মিটারের পরিবর্তে কিলোমিটার এককটি ব্যবহার করা বেশি সুবিধাজনক ।
প্রশ্ন ৮। একটি গাছের ঘের মাপতে ব্যবহার করা মাপন যন্ত্রটির নাম লেখো ।
উত্তরঃ মাপন ফিতা ।
প্রশ্ন ৯। একটি বক্ররেখার দৈর্ঘ্য কীসের সাহায্যে মাপা যেতে পারে ?
উত্তরঃ একটি বএরেখার দৈর্ঘ্য সরাসরি মিটার স্কেলের সাহায্যে মাপা অসম্ভব । মাপ নেওয়ার জন্য আমরা একটি সূতা ব্যবহার করতে পারি ।
প্রশ্ন ১০। সরলরৈখিক গতি কাকে বলে ? কয়েকটি উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ সরলরেখা বরাবর সোজাসুজি চলতে থাকা গতিকে বলা হয় সরল – রৈখিক গতি । সরলরৈখিক গতির কয়েকটি উদাহরণ, যথা- একটি সোজা রাস্তায় যানবাহনের গতি, উপর থেকে একটি পাথর নিচের দিকে পড়ার গতি, শত মিটার দৌড়ে দৌড়বীরদের সোজা ট্রেকে গতি, পেরেডের সময় সৈন্যবাহিনীর লোকদের সোজাসুজি সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার গতি ইত্যাদি ।
প্রশ্ন ১১। বৃত্তীয় গতি কাকে বলে ? কয়েকটি উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ কোনো নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে বৃত্তাকার পথে চলতে থাকা গতিকে বলা হয় বৃত্তীয় গতি । বৃত্তীয় গতির কয়েকটি উদাহরণ, তথা –
(১) একটি শক্ত সূতার এক প্রান্তে একটি পাথর বেঁধে সূতার অপর প্রান্তটি ধরে ঘুরাতে থাকলে পাথরটি বৃত্তীয় গতি লাভ করে ।
(২) একটি মেয়েকে কেন্দ্র করে তার সহপাঠী অন্যান্য মেয়েরা বৃত্তাকার পথে খেলা করলে বৃত্তীয় গতি দেখা যায় ।
(৩) সুইচ অন করা একটি ইলেক্টিক ফোন – এর পাখায় বৃত্তীয় গতি লক্ষ্য করা যায় ।
প্রশ্ন ১২। পর্যাবৃত্ত গতি কাকে বলে ? পর্যাবৃত্ত গতির কয়েকটি উদাহরণ দাও ।
উত্তরঃ যে গতি নিদির্ষ্ট সময়ে নিজেই পুনরাবৃত্তি করে তাকে বলা হয় পর্যাবৃত্ত গতি ।
পর্যাবৃত্ত গতির কয়েকটি উদাহরণ, যথা- দেওয়াল ঘড়ির দোলকের গতি, দোলনায় গতি করতে থাকা একটি শিশু, গীটার বাজাতে কাঁপতে থাকা গীটারের তারের গতি ইত্যাদি ।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.