SEBA Class 8 Bengali Chapter 8 প্ৰশ্ন Question Answer As Per New Syllabus of SEBA ক্লাস 8 বাংলা প্রশ্ন উত্তর Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. SEBA Class 8 Bengali Chapter 8 প্ৰশ্ন Notes is made for SEBA Board Bengali Medium Students. SEBA Class 8 Bengali Chapter 8 প্ৰশ্ন Solutions We ensure that You can completely trust this content. SEBA Class 8 Bengali Chapter 8 প্ৰশ্ন Suggestions If you learn PDF from then you can BUY PDF Class 8 Bengali textbook Solutions. অষ্টম শ্রেণীর অঙ্কুরণ প্রশ্ন উত্তর I hope You Can learn Better Knowledge.
SEBA Class 8 Bengali Chapter 8 প্ৰশ্ন
Today’s We have Shared in This Post অষ্টম শ্রেণীর অঙ্কুরণ সমাধান SEBA Class 8 Bengali Chapter 6 পুত্রভিক্ষা Notes with you. SEBA Class 8 Bengali Chapter 8 প্ৰশ্ন I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Bengali Chapter 8 প্ৰশ্ন 8 প্ৰশ্ন Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
প্ৰশ্ন
ক্রিয়াকলাপ
ক – পাঠভিত্তিক
প্রশ্ন ১। কবিতাটি শুদ্ধভাবে ছন্দ, লয় রক্ষা করে পড়ো।
উত্তরঃ নিজে নিজে করো।
প্রশ্ন ২। কবিতাটি একক এবং দলগতভাবে আবৃত্তি করো।
উত্তরঃ নিজে এবং দলগতভাবে করো।
প্রশ্ন ৩। উত্তর বলো ও লেখো।
(ক) ভগবান যুগে যুগে কাদের, কেন এবং কোথায় পাঠিয়েছেন?
উত্তরঃ ভগবান যুগে যুগে মহাপুরুষ, মনীষীদের প্রেম, ক্ষমা ও অহিংসা, ভালোবাসার বাণী প্রচার করার জন্য। দয়াহীন সংসারে পাঠিয়েছেন।
(খ) কেন তাঁরা বরণীয় ও স্মরণীয়?
উত্তরঃ মনীষীদের জীবনের উদ্দেশ্য হল বিভ্রান্ত ও বিশৃঙ্খল সমাজ জীবনকে শৃঙ্খলিত করা। তারা উপদেশ দিয়েছিলেন—সকলকে ভালোবাসতে, সকলকে ক্ষমা করতে, অন্তর থেকে বিদ্বেষ দূর করতে। মানবকল্যাণে তারা সমগ্রজীবন অতিবাহিত করেছিলেন। সেই কারণে তাঁরা বরণীয় ও স্মরণীয়।
(গ) আমাদের কণ্ঠ কেন আজ রুদ্ধ ?
উত্তরঃ মনীষীদের বাণীর অপব্যবহার করার কারণে আমাদের জীবন দুঃসহ হয়ে উঠেছে। পৃথিবীর আলো বায়ু বিষাক্ত হয়ে উঠেছে। ঈশ্বর সৃষ্ট এই পৃথিবীকে কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ বিষাক্ত করে তুলেছে। তাদের হিংস্র দাঁত নখের দ্বারা পৃথিবীকে করেছে রক্তাক্ত। আমাদের ক্রোধ নিষ্ফল হয়েছে। সেইজন্য আমাদের কণ্ঠ আজ রুদ্ধ।
S.L. No. | সূচীপত্র |
পাঠ -১ | জোনাকি |
পাঠ -২ | চিরকালের শরাইঘাট |
পাঠ -৩ | অ্যান ফ্রাঙ্কের ডায়েরি |
পাঠ -৪ | জাগো, জাগো ভারত সন্তান |
পাঠ -৫ | হৈমবতীর আত্মবিশ্বাস |
পাঠ -৬ | পুত্রভিক্ষা |
পাঠ -৭ | মন্ত্ৰের সাধন |
পাঠ -৮ | প্ৰশ্ন |
পাঠ -৯ | আদাব |
পাঠ -১০ | হারানো সভ্যতার খোঁজে |
পাঠ -১১ | উপমন্যু |
পাঠ -১২ | সুখ |
পাঠ -১৩ | হোমি জাহাংগির ভাবা |
পাঠ -১৪ | সংস্কৃতি এবং আমাদের জীবন |
পাঠ -১৫ | শ্ৰীকৃষ্ণের মৃত্তিকা ভক্ষণ |
(ঘ) আমরা অশ্রুজলে ভগবানকে কী শুধাই?
উত্তরঃ আমরা অশ্রুজলে সিক্ত হয়ে ঈশ্বরকে জিজ্ঞাসা করি যারা ঈশ্বর সৃষ্ট এই পৃথিবীকে বিষাক্ত করে তুলেছে তিনি কি তাদের ক্ষমা করবেন অথবা ভালোবাসবেন। বহু মানুষের নীরবতা, উদাসীনতা, কাপুরুষতা, পৌরুষহীনতা অন্যায়কারীকে পরোক্ষভাবে মদত জুগিয়ে চলে। যদি আমরা আমাদের শুভবুদ্ধির দ্বারা চালিত হয়ে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই তবে এই অসাম্যের অবসান সম্ভব।
প্রশ্ন ৪। কবিতা থেকে উপযুক্ত শব্দ বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূর্ণ করো।
(ক) বরণীয় তারা…………….……. তারা, তবুও বাহির….………..……..
আজি ………………..… ফিরানু তাদের ……………..নমস্কারে।।
(খ) যাহারা তোমার …………. …………. বায়ু, নিভাইছে তব………………..।
তুমি কি তাদের …………. …………. করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ…………….?
উত্তরঃ (ক) বরণীয় তারা স্মরণীয় তারা, তবুও বাহির-দ্বারে
আজি দুর্দিনে ফিরানু তাদের ব্যর্থ নমস্কারে।।
(খ) যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো।
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
প্রশ্ন ৫। কবিতার মূল কথাগুলো বুঝে নিজের মতো করে লেখো।
উত্তরঃ যুগ কাউকেই ক্ষমা করে না। যুগের ন্যায়দণ্ডের সামনে উদ্ধত অত্যাচারীও বারবার আত্মসমর্পণ করেছে। যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে একসময়ের অত্যাচারীর উদ্ধত রূপ, শোষণের কদর্য বীভৎস মূর্তি যুগের রথচক্রে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। মহান এই যুগ এই শিক্ষাই বহন করে যে ভয়ংকর, হৃদয়হীন শোষক লোভ-লালসার তাড়নায়, ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করার নেশায় নিজেই নিজেকে ধ্বংস ডেকে আনে। প্রেমে মানুষ যেমন চিরকালের, অত্যাচারেও মানুষ তেমনই ক্ষণস্থায়ী। আমাদের বিজ্ঞানও বলেছে, প্রতিটি ক্রিয়ার সমান এবং বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
পুণ্যের জন্য যেমন পুরস্কার, পাপের জন্য তেমনই শাস্তি আরোপ হয়। দুর্দান্ত প্রতাপে যে ক্ষমতাশালী আজ অন্ধ একদিন যুগের পরিবর্তনে তাকে তার অপকর্মের জন্য অনুতপ্ত হতেই হবে। এইরূপেই শত শত পাষণ্ড অত্যাচারী কালের গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। সেজন্য গর্বে মত্ত হয়ে অন্যকে ঘৃণা অবহেলা পীড়ন করলে তার বিষময় ফল ভুগতেই হবে।
প্রশ্ন ৬। বাক্য রচনা করো।
বিদ্বেষ, ব্যর্থ, কপট, রুদ্ধ, নিষ্ফল।
উত্তরঃ বিদ্বেষ – অন্তর থেকে বিদ্বেষ দূর করো।
ব্যর্থ – মানুষের জীবনে বহু ব্যর্থ সময় আসে।
কপট – কপট ক্রোধ কোনো কাজের নয়।
রুদ্ধ – মনের রুদ্ধ দুয়ার খোলো।
নিষ্ফল – মন হতে নিষ্ফল ক্রোশ দূর করো।
প্রশ্ন ৭। বাক্যের নিম্নরেখ শব্দের অর্থ বন্ধনীর ভেতর থেকে বেছে নিয়ে লেখো।
(ক) অন্তর হতে বিদ্বেষবিষ নাশো। (ভয়/হিংসা/রাত্রি)
উত্তরঃ বিদ্বেষবিষ – হিংসা।
(খ) বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে। (নির্জনে/বনে/ভোরে)
উত্তরঃ নিভৃতে – নির্জনে।
(গ) লুপ্ত করেছে আমার ভুবন দুঃস্বপনের তলে। (শুরু/জীবন/বিনষ্ট)
উত্তরঃ লুপ্ত – বিনষ্ট।
প্রশ্ন ৮। প্রসঙ্গের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাখ্যা করো।
(ক) বরণীয় তারা স্মরণীয় তারা, তবুও বাহির-দ্বারে
আজি দুর্দিনে ফিরানু তাদের ব্যর্থ নমস্কারে।।
(খ) আমি যে দেখিনু তরুণ বালক উম্মাদ হয়ে ছুটে
কী যন্ত্রণায় মরেছে পাথরে নিষ্ফল মাথা কুটে।।
উত্তরঃ (ক) ব্যক্তিই আপন ভাগ্য নিয়ন্ত্রক, আমরা সাহিত্যে কিংবা ইতিহাসে যে সকল মহাপুরুষদের কথা পড়ি তারা প্রত্যেকেই বড়ো হয়েছেন পরিশ্রমের দ্বারা। পৃথিবীর মুষ্টিমেয় স্বার্থান্বেষী মানুষের চক্রান্তে বৃহত্তর মানবসমাজের জীবন গভীর অন্ধকারে রয়ে গেছে। দিনের পর দিন এরা অন্ন-বস্ত্র আলো-বাতাসহীন পরিবেশে কায়ক্লেশে দিন অতিবাহিত করে আর নীরবে সমস্ত কিছু সহ্য করে।
শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ সচেতন হয়ে আজ সমানাধিকারের দাবিতে সোচ্চার হয়েছেন। অজ্ঞানতার অন্ধকারে যুগের পর যুগ এদের পিছিয়ে রাখলে আখেরে দেশেরই ক্ষতি। যাদের পেছনে ফেলে রাখা হয় তারাও তথাকথিত অগ্রসরদের পেছনের দিকে টানে। সকলেরই বাঁচার জন্য মুক্ত আলো, মুক্ত বাতাস ভরা সতেজ পরিবেশ প্রয়োজন। সুস্বাস্থ্য এবং শিক্ষা সকলেরই দরকার। আর দরকার আগামী দিনের স্বপ্ন দেখার স্পর্ধা।
(খ) ভালো মন্দ মিলিয়েই মানুষ। মানুষের সমাজও ভালো মন্দের মিশ্রণে গড়া। আমাদের চারদিকে সেজন্য দেখি একদল মানুষ মানুষের বিপদে এগিয়ে আসছে। আর অন্যদল আন্তরিক সহানুভূতি সম্বল করে দীন-দরিদ্র নিরন্ন আশ্রয়হীন মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে। এরাই প্রকৃত মনুষ্যত্বের অধিকারী, কারণ এরা ব্যক্তি অভিজ্ঞতায় অপরের অবস্থা অনুধাবনের সামর্থ্য রাখে। যারা অসুখী, ব্যথিত মানুষদের ওপর থেকে দেখে পরোপকার করে প্রশংসা কুড়োনোর মোহে, তাদের নিপীড়িত মানুষের দল ধিক্কার জানায়। অন্যের কষ্ট-লাঞ্ছনায় মুখ ফিরিয়ে নেওয়া যেমন অমানবিকতা ওপর ওপর সহানুভূতির জল ছেটানোও তেমনি ধিক্কারযোগ্য।
খ – ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
প্রশ্ন ৯। নীচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখো।
ক্ষমা ………….. ………….. …………..
বিদ্বেষ ………….. ………….. …………..
ভুবন ………….. ………….. …………..
সংগীত ………….. ………….. …………..
উত্তরঃ ক্ষমা – মার্জনা দয়া মাপ
বিদ্বেষ – হিংসা ক্রোধ আক্রোশ
ভুবন – পৃথিবী ধরা জগৎ
সংগীত – গান গীত গেয়
প্রশ্ন ১০। নীচের শব্দগুলোর বিপরীতার্থক শব্দ লেখো।
বালক
অমাবস্যা
দুর্দিন
বিচার
উত্তরঃ বালক – বালিকা
অমাবস্যা – পূর্ণিমা
দুর্দিন – সুদিন
বিচার – অবিচার
প্রশ্ন ১১। কবিতা থেকে উপযুক্ত শব্দ বেছে নিয়ে সন্ধি-বিচ্ছেদ করো।
উত্তরঃ নমস্কার – নমঃ + কার
উন্মাদ – উন্ + মাদ
নিষ্ফল – নিঃ + ফল
রুদ্ধ – রুদ্ + ধ
‘ভগবান, তুমি যুগে যুগে দূত পাঠায়েছ বারে বারে
দয়াহীন সংসারে –
কবিতায় দেখেছ ‘দয়ার’ সঙ্গে ‘হীন’ শব্দ যুক্ত হয়ে ‘দয়াহীন’ শব্দটি হয়েছে।
প্রশ্ন ১২। এবার তোমরা ‘হীন’ শব্দযুক্ত ভিন্ন ভিন্ন অর্থের শব্দ দিয়ে বুঝে বাক্য রচনা করো।
মূল্যহীন …………………………………………..
শক্তিহীন …………………………………………..
আশাহীন …………………………………………..
দৃষ্টিহীন …………………………………………..
প্রতিকারহীন …………………………………………..
ক্ষমাহীন …………………………………………..
উত্তরঃ মূল্যহীন – অনেকে নিজের জীবনকে মূল্যহীন মনে করে।
শক্তিহীন – আমরা কেউই শক্তিহীন নই।
আশাহীন – আশাহীন জীবন কাটানো উচিত নয়।
দৃষ্টিহীন – দৃষ্টিহীন মানুষের সাহায্য করা কর্তব্য।
প্রতিকারহীন – বিপদের সময় প্রতিকারহীন থাকা ঠিক নয়।
ক্ষমাহীন – হৃদয় ক্ষমাহীন করো না।
প্রশ্ন ১৩। কবিতা থেকে বিশেষণ পদগুলো বেছে একটি তালিকা প্রস্তুত করো।
উত্তরঃ দয়াহীন, শক্ত, রুদ্ধ, নিঃসহায়, নিস্ফল, ব্যর্থ, প্রতিকারহীন, নীরবে।
এককথায় প্রকাশ করো।
(ক) স্মরণের যোগ্য যিনি ……………..
(খ) দয়া নাই যার ……………..
(গ) যার প্রতিকার নেই ……………..
(ঘ) সহায় নেই যার ……………..
(ঙ) যা লুকিয়ে রাখা হয় ……………..
উত্তরঃ (ক) স্মরণের যোগ্য যিনি – স্বরণীয়।
(খ) দয়া নাই যার – নির্দয়
(গ) যার প্রতিকার নেই – প্রতিকারহীন
(ঘ) সহায় নেই যার – অসহায়
(ঙ) যা লুকিয়ে রাখা হয় – লুক্কায়িত
প্রশ্ন ১৪। পাঠে তোমরা ‘যুগে যুগে’, ‘বারে বারে’ যুগ্ম শব্দগুলো পেয়েছ। এবার তোমার পছন্দের পাঁচটি যুগ্মশব্দ দিয়ে বাক্য রচনা করো।
১। কখনো কখনো – কখনো কখনো আমরা নিজেদের কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন হতে পারি না।
২। কালে কালে – কালে কালে সমস্ত কিছুর বিনাশ হয়।
৩। খেতে খেতে – খেতে খেতে কথা বলা উচিত নয়।
৪। হাসতে হাসতে – লোকটি হাসতে হাসতে স্থান ত্যাগ করেন।
৫। যেতে যেতে – লোকটি যেতে যেতে আমার দিকে দেখলো।
জেনে নাও –
আমি কাল স্কুলে যাব।- এই বাক্যটি থেকে বোঝা যাচ্ছে যে- ক্রিয়া বা কাজটি পরে হবে। যে ক্রিয়া বা কাজ পরে অর্থাৎ ভবিষ্যতে হবে, তার কালকে ভবিষ্যৎ কাল বলে।
প্রশ্ন ১৫। নীচের উদাহরণের মতো ভবিষ্যৎ কালের কয়েকটি উদাহরণ দাও।
(ক) শিক্ষক কাল কবিতার মূলভাব বুঝিয়ে দেবেন।
(খ) আর কখনও একাজ করবে না।
(গ) …………………………………………
(ঘ) …………………………………………
ওপরের কাজগুলো এখন পর্যন্ত হয়নি, ভবিষ্যতে হবে। তাই একে সাধারণ ভবিষ্যৎ কাল বলে।
(ক) ঈশ্বর কি আমাদের ক্ষমা করতেই থাকবেন?
(খ) তুমি গেলেও কাজ চলতে থাকবে।
(গ) …………………………………………
(ঘ) …………………………………………
কোনো কাজ ভবিষ্যতে ঘটতে থাকবে বোঝালে তাকে ঘটমান ভবিষ্যৎ কাল বলে।
(ক) প্রশ্ন কবিতাটি তুমি হয়তো বার বার পড়ে থাকবে।
(খ) ঠিক মনে নেই, হয়তো আমি বলে থাকব।
(গ) …………………………………………
(ঘ) …………………………………………
কোনো ক্রিয়া অতীত কালে হয়তো ঘটেছিল বা ঘটে থাকতে পারে, সেই অর্থে তাকে পুরাঘটিত ভবিষ্যৎ কাল বলে।
(ক) তুমি কি তাদের ক্ষমা করবে।
(খ) অহংকারে মত্ত হবে না।
(গ) …………………………………………
(ঘ) …………………………………………
ভবিষ্যতের জন্য কোনো আদেশ, উপদেশ, অনুরোধ, প্রার্থনা ইত্যাদি বোঝালে তাকে ভবিষ্যৎ অনুজ্ঞা বলে।
জেনে নাও –
আমি কাল স্কুলে যাব।- এই বাক্যটি থেকে বোঝা যাচ্ছে যে- ক্রিয়া বা কাজটি পরে হবে। যে ক্রিয়া বা কাজ পরে অর্থাৎ ভবিষ্যতে হবে, তার কালকে ভবিষ্যৎ কাল বলে।
উত্তরঃ (ক) শিক্ষক কাল কবিতার মূলভাব বুঝিয়ে দেবেন।
(খ) আর কখনও একাজ করবে না।
(গ) আমি আগামী কাল বিদ্যালয়ে যাব।
(ঘ) তারা আগামী পরশু ফুটবল খেলবে।
ওপরের কাজগুলো এখন পর্যন্ত হয়নি, ভবিষ্যতে হবে। তাই একে সাধারণ ভবিষ্যৎ কাল বলে।
(ক) ঈশ্বর কি আমাদের ক্ষমা করতেই থাকবেন?
(খ) তুমি গেলেও কাজ চলতে থাকবে।
(গ) আগামীকাল পর্যন্ত খেলা চলতে থাকবে।
(ঘ) বিকাল ৫টা পর্যন্ত অফিস খোলা থাকবে।
কোনো কাজ ভবিষ্যতে ঘটতে থাকবে বোঝালে তাকে ঘটমান ভবিষ্যৎ কাল বলে।
(ক) প্রশ্ন কবিতাটি তুমি হয়তো বার বার পড়ে থাকবে।
(খ) ঠিক মনে নেই, হয়তো আমি বলে থাকব।
(গ) তুমি হয়তো বার বার গানটা গাইতে থাকবে।
(ঘ) ছেলেদের পরীক্ষা আগামী পরশু পর্যন্ত চলতে থাকবে।
কোনো ক্রিয়া অতীত কালে হয়তো ঘটেছিল বা ঘটে থাকতে পারে, সেই অর্থে তাকে পুরাঘটিত ভবিষ্যৎ কাল বলে।
(ক) তুমি কি তাদের ক্ষমা করবে।
(খ) অহংকারে মত্ত হবে না।
(গ) তুমি কি আমার কথা শুনবে?
(ঘ) হিংসায় মত্ত হবে না।
ভবিষ্যতের জন্য কোনো আদেশ, উপদেশ, অনুরোধ প্রার্থনা ইত্যাদি বোঝালে তাকে ভবিষ্যৎ অনুজ্ঞা বলে।
প্রশ্ন ১৬। নীচের বাক্যগুলো পড়ে বুঝে ভবিষ্যৎ কালের চারটি রূপ উল্লেখ করো।
যেমন- (ক) দুর্দিনে কাউকে ফেরাবে না।
(খ) রিতা-ই বোধ হয় বইটা ছিঁড়ে থাকবে।
(গ) আপনি পড়তে থাকবেন, আমি শুনতে থাকব।
(ঘ) অনুগ্রহ করে আমাদের বাড়িতে আসবেন।
(ঙ) সবাইকে ভালো বাসবে।
(চ) মহৎ লোক মহৎ কথা বলতেই থাকবেন।
(ছ) কবিতাটি বোধ হয় আমি দিদির কাছ থেকে শুনে থাকব।
(জ) এতক্ষণে তারা বাড়ি পৌঁছে থাকবে।
উত্তরঃ (ক) দুর্দিনে কাউকে ফেরাবে না।
(খ) রিতা-ই বোধ হয় বইটা ছিঁড়ে থাকবে। – পুরাঘটিত ভবিষ্যৎ কাল
(গ) আপনি পড়তে থাকবেন, আমি শুনতে থাকব। – ঘটমান ভবিষ্যৎ কাল
(ঘ) অনুগ্রহ করে আমাদের বাড়িতে আসবেন। – ভবিষ্যৎ অনুজ্ঞা
(ঙ) সবাইকে ভালো বাসবে। – পুরাঘটিত ভবিষ্যৎ কাল
(চ) মহৎ লোক মহৎ কথা বলতেই থাকবেন। – ঘটমান ভবিষ্যৎ কাল
(ছ) কবিতাটি বোধ হয় আমি দিদির কাছ থেকে শুনে থাকব। – পুরাঘটিত ভবিষ্যৎ কাল
(জ) এতক্ষণে তারা বাড়ি পৌঁছে থাকবে। – পুরাঘটিত ভবিষ্যৎ কাল
প্রশ্ন ১৭। নীচে পদ্যের শব্দগুলোকে গদ্যরূপে লেখো।
ফিরানু ………………
দেখিনু ………………
ছায়ে ………………
শুধাই ………………
হেনেছে ………………
আজিকে ………………
উত্তরঃ ফিরানু – ফিরিয়ে
দেখিনু – দেখেছি
ছায়ে – ছাওয়া
শুধাই – শুধানো
হেনেছে – হানছে
আজিকে – আজকে
প্রশ্ন ১৮। বিভিন্ন কারকে পঞ্চমী বিভক্তি প্রয়োগ করে বাক্যরচনা করো।
উত্তরঃ সূর্য থেকে আলো ছড়ায়।
তোমাকে চেয়ে তাকে বলেছি।
গঙ্গাজল থেকে পুণ্য হয়।
মায়ের কথা মন দিয়ে শুনবে।
জেনে নাও।
তোমরা বাক্য কাকে বলে তা জানো। তোমাদের কি মনে আছে বাক্যের দুটো অংশ থাকে? বাক্যের যে অংশে কাউকে উদ্দেশ্য করে কিছু বলা হয় তাকে উদ্দেশ্য এবং উদ্দেশ্য সম্বন্ধে যা বলা হয় তাকে বিধেয় বলে।
প্রশ্ন ১৯। নীচের বাক্যগুলো থেকে উদ্দেশ্য ও বিধেয় ভাগ করে দেখাও।
(ক) ভগবান, তুমি যুগে যুগে দূত পাঠারেছ বারে বারে।
(খ) মহৎ লোকেরা বরণীয় ও স্মরণীয়।
(গ) বালক উন্মাদ হয়ে ছুটে।
(ঘ) মুক্তি এখন কবিতা পড়ছে।
উদ্দেশ্য – বিধেয়
যেমন – (ক) মুক্তি – এখন কবিতা পড়ছে।
উত্তরঃ উদ্দেশ্য – বিধেয়
(ক) মুক্তি – এখন কবিতা পড়ছে।
(খ) মহৎ লোকেরা – বরণীয় ও স্মরণীয়
(গ) বালক – উন্মাদ হয়ে ছুটে
(ঘ) ভগবান – তুমি যুগেযুগে দূত পাঠায়েছ বারে বারে
প্রশ্ন ২০। নীচের একপদী শব্দগুলোকে বিস্তৃত রূপে লেখো।
যেমন- দয়াহীন – দয়া নাই যার
বরণীয় ……………………
নিষ্ফল ……………………
নিঃসহায় ……………………
উত্তরঃ যেমন- দয়াহীন – দয়া নাই যার
বরণীয় – যাদের বরণ করা হয়
নিষ্ফল – ফল নেই যার
নিঃসহায় – সহায় সম্বলহীন
জেনে নাও।
তোমরা ওপরের উদাহরণগুলোতে দেখবে যে দুটো দিকের অর্থাৎ দয়াহীন-দয়া নাই যার অর্থ একই। কিন্তু বাক্যটি সংক্ষিপ্ত হওয়ায় শুনতে ভালো লাগে। সম্বন্ধযুক্ত পদগুলোকে সুসংবদ্ধ করে ও সুন্দর করে এককথায় প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলার সুবিধে এবং শোনার আনন্দ দুটি উদ্দেশ্যই সাধিত হয়। এই উদ্দেশ্য সাধনের জন্য পরস্পর সম্বন্ধযুক্ত দুই বা তার বেশি পদকে একপদে পরিণত করাকে ব্যাকরণে সমাস বলা হয়।
গ – জ্ঞান সম্প্রসারণ
প্রশ্ন ২১। তোমরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত ‘বিপদে মোরে রক্ষা করো” কবিতাটি শ্রেণিতে সবাই মিলে আবৃত্তি করো।
বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা
বিপদে আমি না যেন করি ভয়,
দুঃখ তাপে ব্যথিত চিতে নাই-বা দিলে সান্ত্বনা,
দুঃখে যেন করিতে পারি জয়।
সহায় মোর না যদি জুটে নিজের বল না যেন টুটে
সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি, লভিলে শুধু বঞ্চনা,
নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়।
আমারে তুমি করিবে ত্রাণ এ নহে মোর প্রার্থনা,
তরিতে পারি শকতি যেন রয়।
আমার ভার লাঘব করি নাই বা দিলে সান্ত্বনা,
বহিতে পারি এমনি যেন হয়।
নম্রশিরে সুখের দিনে তোমারি মুখ লইব চিনে,
দুখের রাতে নিখিল ধরা যে দিন করে বঞ্চনা
তোমারে যেন না করি সংশয়।
উত্তরঃ দলগতভাবে নিজেরা আবৃত্তি করো।
ঘ – প্রকল্প
প্রশ্ন ২২। “আমাদের সমাজে মহৎ লোকের অবদান অতুলনীয়।” সেরকম মহৎ লোকের কিছু বাণী গান যা আমাদের জীবনকে উদ্বুদ্ধ করে সেগুলো সংগ্রহ করে শ্রেণিতে শোনাবে এবং জীবনে প্রয়োগ করতে চেষ্টা করবে।
উত্তরঃ নিজেরা করো।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.