Hello Viewers Today’s We are going to Share SEBA Class 6 Science Chapter 15 আমাদের চারপাশের বায়ু Textbook Question Answer. Are you a Student of SEBA (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 6 Science Chapter 15 আমাদের চারপাশের বায়ু Which you Can Download PDF SEBA Class 6 Science Chapter 15 আমাদের চারপাশের বায়ু for free using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 6 Science Chapter 15 আমাদের চারপাশের বায়ু
Today’s We have Shared in This Post, Class 6 Science Textbook Question Answer in Bengali Chapter 15 আমাদের চারপাশের বায়ু for Free with you. Class vi Science Question Answer in Bengali I Hope, you Liked The information About The Class 6th Science Textbook Solutions in Bengali. if you liked SEBA Solutions for Class Six Science in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
আমাদের চারপাশের বায়ু
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। বায়ুমণ্ডলের উপাদানগুলো কী কী ?
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডলের উপাদানগুলি হল নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাই – অক্সাইড, জলীয়বাষ্প এবং অন্যান্য কতকগুলি গ্যাসের মিশ্র । তাছাড়া বায়ুতে কিছু ধূলিকণাও থাকে ।
প্রশ্ন ২। বায়ুমণ্ডলের কোন গ্যাস শ্বসনের জন্য প্রয়োজনীয় ?
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেন গ্যাস শ্বসনের জন্য প্রয়োজনীয় ।
প্রশ্ন ৩। তুমি কীভাবে প্রমাণ করবে যে বায়ু জ্বলনে সাহায্য করে ?
উত্তরঃ দুটি মোমবাতি জ্বালিয়ে নিয়ে । জ্বলন্ত মোমবাতি দুটির একটিকে ছোটো গ্যাসজার দিয়ে ঢেকে ফেলি এবং অপর জ্বলন্ত মোমবাতিটি ঢাকি না । দেখা গেল যে প্রথম ক্ষেত্রে মোমবাতিটি কিছু সময় জ্বলার পর বায়ুর যোগানের অভাবে নিভে গেল । দ্বিতীয় ক্ষেত্রে জ্বলন্ত মোমবাতিটি কাঁচের গ্যাসজার দ্বারা ঢাকা না থাকায় এটিতে বায়ুর যোগান ছিল এবং মোমটি জ্বলতে থাকল । এই পরীক্ষা দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে বায়ু জ্বলনে সাহায্য করে ।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | খাদ্য: কোথা থেকে আসে? |
অধ্যায় -২ | খাদ্যর উপাদানসমূহ |
অধ্যায় -৩ | তন্তু থেকে কাপড় |
অধ্যায় -৪ | পদার্থের শ্রেণিবিভাগ |
অধ্যায়-৫ | পদার্থের পৃথকীকরণ |
অধ্যায় -৬ | আমাদের চারপাশের পরিবর্তনসমূহ |
অধ্যায় -৭ | উদ্ভিদের বিষয়ে জানা |
অধ্যায় -৮ | দেহের চলন |
অধ্যায় -৯ | জীব ও তার পরিমন্ডল |
অধ্যায় -১০ | গতি ও দূরত্বের পরিমাপন |
অধ্যায়-১১ | আলো, ছায়া ও প্রতিফলন |
অধ্যায় -১২ | বিদ্যুত ও বর্তনী |
অধ্যায় -১৩ | চুম্বকের সাথে খেলি এসো |
অধ্যায় -১৪ | জল |
অধ্যায় -১৫ | আমাদের চারপাশের বায়ু |
অধ্যায় –১৬ | আবর্জনা সৃষ্টি ও নিষ্কাশন |
প্রশ্ন ৪। তুমি কীভাবে প্রমাণ করবে যে বায়ু জলে দ্রবীভূত হয়ে আছে ?
উত্তরঃ একটি বিকারে বা কাচের পাত্রে কিছুটা জল নিই । পাএটি একটি ত্রিপদী স্ট্যাণ্ড – এ বসিয়ে বনুসেন বার্নারের সাহায্যে সেটি আস্তে আস্তে গরম করি । জল ফোটার আগের মুহূর্তে পাএটি ভাল করে লক্ষ্য করলে সেখানে ছোট বুদবুদ আসতে দেখা যাবে। এভাবে তাপ প্রয়োগের ফলে জলে দ্রবীভূত হয়ে থাকা বায়ু বুদবুদ আকারে বেরিয়ে আসে । এই পরীক্ষা এটাই প্রমাণিত হয় যে বায়ু জলে দ্রবীভূত হয়ে থাকে ।
প্রশ্ন ৫। তুলো কেন জলে সংকুচিত হয়ে পড়ে ?
উত্তরঃ তুলোর আঁশের মধ্যে ফাঁকা স্থানগুলি বায়ু দ্বারা পূর্ণ থাকে ।যখন তুলোকে জলে ভেজানো হয় তখন এই জল তুলোতে থাকা বায়ুকে অপসারিত করে এবং সেই স্থান জল দ্বারা ভর্তি হওয়ার ফলে তুলো ভারী হয় । সেজন্য তুলো জলে সংকুচিত হয়ে পড়ে ।
প্রশ্ন ৬। ভূপৃষ্ঠের চারপাশে থাকা বায়ুর আবরণটিকে _________ বলে ।
উত্তরঃ বায়ুমণ্ডল ।
প্রশ্ন ৭। সবুজ উদ্ভিদ তাদের খাদ্য প্রস্তুত করতে ব্যবহার করা বায়ুর উপাদানটি হল _________ ।
উত্তরঃ কার্বন ডাই-অক্সাইড ।
প্রশ্ন ৮। বায়ুর উপস্থিতির জন্য করতে পারা সম্ভাব্য ক্রিয়াকলাপের একটি তালিকা প্রস্তুত করো।
উত্তরঃ বায়ুর উপস্থিতির জন্য করতে পারা সম্ভাব্য ক্রিয়াকলাপের একটি তালিকা নিচে দেওয়া হল-
(১) ফুঁ দিয়ে বেলুন ফোলানো।
(২) মোমবাতি জ্বালানো।
(৩) পালতোলা নৌকা চালানো।
(৪) বাতাস দ্বারা বায়ুকল ঘোরানো।
(৫) দমকলের সাহায্যে ভূতলের জল উপরে উঠানো।
প্রশ্ন ৯। বায়ুমণ্ডলের গ্যাসের বিনিময়ের ক্ষেত্রে প্রাণী এবং উদ্ভিদ পরস্পরকে কীভাবে সাহায্য করে ?
উত্তরঃ সবুজ উদ্ভিদ বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস আহরণ করে সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় নিজের খাদ্য নিজে প্রস্তুত করে এবং তার সাথে অক্সিজেন উৎপন্ন করে। উদ্ভিদ শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় যতটুকু কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে সালোক সংশ্লেষণের সময় তার থেকে বেশি অক্সিজেন উৎপন্ন হয়।
বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই-অক্সাইডের ভারসাম্য উদ্ভিদের সালোক সংশ্লেষণ এবং উদ্ভিদ ও প্রাণীর শ্বাস- প্রশ্বাসের মাধ্যমে বজায় থাকে। এভাবে বায়ু থেকে অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড আদান-প্রদান করে প্রাণী এর উদ্ভিদ পরস্পরকে সাহায্য থাকে।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। বায়ুর উপাদানগুলি শতাংশ হিসাবে লেখো।
উত্তরঃ শতাংশ হিসাবে বায়ুর উপাদানগুলি হলো- নাইট্রোজেন ৭৮% অক্সিজেন ২১% কার্বন ডাই অক্সাইড ০.০৩% এবং অন্যান্য ০.৯%।
প্রশ্ন ২। সকল জীবই বায়ু থেকে অক্সিজেন নেয়। তবুও বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেন নিঃশেষ হয় না কেন ?
উত্তরঃ উদ্ভিদ খাদ্য প্রস্তুতের সময় বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস গ্রহণ করে এবং বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন গ্যাস ত্যাগ করে। ফলে সমস্ত জীবই বায়ু থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করা সত্ত্বেও বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেন নিঃশেষ হয় না।
প্রশ্ন ৩। অক্সিজেন গ্যাস কোন কোন কাজে ব্যবহার করা হয় তা উল্লেখ করো।
উত্তরঃ অক্সিজেন গ্যাসের কয়েকটি ব্যবহার নিচে উল্লেখ করা হল—
(১) পর্বতারোহীরা পর্বতে আরোহণকালে অক্সিজেন গ্যাস ব্যবহার করে থাকেন।
(২) মুমূর্ষু রোগীর ক্ষেত্রে শ্বাসকার্যের সহায়তার জন্য অক্সিজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
(৩) অগভীর অতল সমুদ্রে ডুবুরীরা অনুসন্ধান কার্যে অক্সিজেন গ্যাস ব্যবহার করেন।
(৪) অক্সিজেন গ্যাস দহন বা জ্বলনের সহায়ক হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ৪। কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস কোন কোন কাজে ব্যবহার করা হয় উল্লেখ করো।
উত্তরঃ কার্বন-ডাই-অক্সাইডের কয়েকটি ব্যবহার হল—
(১) উদ্ভিদ বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস গ্রহণ করে সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় সে তার নিজের খাদ্য তৈরি করে।
(২) বাতান্বিত জল বা সোডাপানী তৈরি করতে কার্বন- ডাই-অক্সাইড গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
(৩) আগুন নেভানোর কাজ কার্বন – ডাই – অক্সাইড গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ৫। বায়ুতে যে জলীয় বাষ্প আছে তা তুমি কীভাবে প্রমাণ করবে ?
উত্তরঃ এক গ্লাস বরফযুক্ত ঠাণ্ডা জল টেবিলের ওপর রেখে অল্প সময় পরে গ্লাসের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে গ্লাসের বাইরের পৃষ্ঠে কতকগুলি জলকণা লেগে আছে। গ্লাসের ভিতরের ঠাণ্ডা জল গ্লাসের বাইরের পৃষ্ঠের বায়ুতে থাকা জলীয় বাষ্পকে ঠাণ্ডা করে। এই শীতল হওয়া জলীয়বাষ্পই জলের কণারূপে গ্লাসের বাইরের পৃষ্ঠে লেগে থাকতে দেখা যায়। এটি থেকে ইহাই প্রমাণিত হয় যে বায়ুতে জলীয়বাষ্প আছে।
প্রশ্ন ৬। বায়ুকে মিশ্র পদার্থ বলা হয় কেন ?
উত্তরঃ বায়ুতে থাকা বায়ুর উপাদানগুলির ধর্ম সম্পূর্ণ বজায় থাকে এবং স্থানভেদে বায়ুর উপাদানগুলির অনুপাত নির্দিষ্ট থাকে না। তাই বায়ুকে বলা হয় মিশ্র পদার্থ।
প্রশ্ন ৭। আমরা কোন কোন কাজে বায়ু ব্যবহার করি ?
উত্তরঃ বেলুন ফুলাতে, স্ট্র পাইপের সাহায্যে শীতল পানীয় জল পান করতে, সিরিঞ্জে জল ওঠাতে, ড্রপারের সাহায্যে কালির দোয়াত থেকে কালি তুলে আনতে, মোটর গাড়ীর চাকার টায়ার ইত্যাদিতে আমরা বায়ু ব্যবহার করি।
প্রশ্ন ৮। বায়ুর কয়েকটি ব্যবহার উল্লেখ করো।
উত্তরঃ বায়ুর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্যবহার হল –
(১) বায়ু উদ্ভিদের রীজ একস্থানে থেকে অপরস্থানে উড়িয়ে নিয়ে এদের বিস্তারণে সাহায্য করে।
(২) বায়ুকল চালাতে বায়ু সাহায্য করে।
(৩) বায়ু পাল তোলা নৌকা, প্যারাসুট, উড়োজাহাজ চালাতে সাহায্য করে।
(৪) বায়ু উদ্ভিদের পরাগসংযোগে সাহায্য করে।
(৫) বায়ুর সাহায্যে পাখি উড়তে পারে।
(৬) ধান, গম, ডাল ইত্যাদি শস্য শুকোতেও বায়ু সাহায্য করে।
(৭) ধান থেকে চাল তৈরির সময় তুষ আলাদা করতে বায়ু সাহায্য করে।
প্রশ্ন ৯। মাছ জলে শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য কোন গ্যাস ব্যবহার করে ?
উত্তরঃ মাছ জলে শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য জলে দ্রবীভূত অক্সিজেন গ্যাস ব্যবহার করে।
প্রশ্ন ১০। বায়ুশক্তি ব্যবহার করা হয় এমন একটি যন্ত্রের নাম লেখো।
উত্তরঃ বায়ুশক্তি ব্যবহার করে বায়ুকল চালানো হয়।
প্রশ্ন ১১। নিম্নলিখিত উক্তিগুলি শুদ্ধ না অশুদ্ধ উল্লেখ করো।
(ক) বায়ুতে সবচাইতে বেশি পরিমাণে থাকা গ্যাসটি হল অক্সিজেন।
উত্তরঃ উক্তিটি অশুদ্ধ।
(খ) খাদ্য প্রস্তুত করতে উদ্ভিদ বায়ুমণ্ডলের কার্বন- ডাই-অক্সাইড গ্যাস ব্যবহার করে ।
উত্তরঃ উক্তিটি শুদ্ধ ।
(গ) আণ্ডন নেভানোর কাজে অক্সিজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয় ।
উত্তরঃ উক্তিটি অশুদ্ধ ।
(ঘ) বায়ুর কার্বন-ডাই-অক্সাইড উদ্ভিদের খাদ্য প্রস্তুততে ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ উক্তিটি শুদ্ধ ।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.