SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 দেউরিগণ Solutions in Bengali provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 দেউরিগণ Question Answer in Bengali is made for SEBA Board Students. We ensure that You can completely trust this content. SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 দেউরিগণ Notes in Bengali If you learn from us then don’t need to buy any other books for text book Solutions.
SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 দেউরিগণ
Here we will provide you Boichirapurna Assam complete Question Answer in Bengali Medium দশম শ্রেণীর বৈচিত্রপূর্ণ আসাম , SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 দেউরিগণ Suggestions If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam.
তিওয়াগণ
পাঠ্যভিত্তিক প্রশ্ন এবং উত্তরঃ
১। দেউরিদের আদি বাসস্থান কোথায় ছিল?
উত্তরঃ দেউরিদের আদি বাসস্থান অসম, তথা পূর্বাঞ্চলের উত্তর-পূর্ব দিকে ছিল। ব্রহ্মপুত্রের উজান অংশে বর্তমান অরুণাচল প্রদেশের লোহিত জেলার অন্তর্গত জৈদাম পাহাড়ে দেউরিদের বসবাস ছিল।
২। দেউরিগণ সামাজিক ভাবে কয়টি সম্প্রদায়ে বিভক্ত এবং কী কী উল্লেখ করো।
উত্তরঃ দেউরিগণ সামাজিকভাবে চারটি গোত্রে বিভক্ত।
(১) ডিবঙিয়া।
(২) টেঙাপনিয়া।
(৩) বরগঞা।
(৪) পাটরগঞা।
৩। শদিয়া থেকে প্রব্রজিত হয়ে দেউরিরা প্রথমে অসমের কোন কোন জেলায় বসবাস করতে শুরু করেন? বর্তমান অসমের কয়টি জেলায় তাঁরা বসবাস করেছেন?
উত্তরঃ শদিয়া অঞ্চলেই দেউরিগণ বহু বছর ধরে বসবাস করছিল। সম্ভবত প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যুদ্ধ-বিগ্রহ অথবা উর্বরা কৃষিভূমির সন্ধানে শদিয়া ছেড়ে মাজুলি এবং ডিক্রং নদীর তীরে বাস করতে আরম্ভ করে। দেউরিরা উজান অসমের ৮টি জেলা—তিনসুকিয়া, ডিব্রুগড়, শিবসাগর, জোরহাট, ধেমাজি, মাজুলি, লখিমপুর ও বিশ্বনাথ জেলায় রয়েছে।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | প্রার্থনা |
অধ্যায় -২ | বিজয়া দশমী |
অধ্যায় -৩ | গ্রাম্যছবি |
অধ্যায় -৪ | প্রতিনিধি |
অধ্যায় -৫ | আবার আসিব ফিরে |
অধ্যায় -৬ | সাগর-সঙ্গমে নবকুমার |
অধ্যায় -৭ | বাংলার নবযুগ |
অধ্যায় -৮ | বলাই |
অধ্যায় -৯ | আদরণী |
অধ্যায় -১০ | তোতাকাহিনি |
অধ্যায় -১১ | অরুণিমা সিনহা: আত্মবিশ্বাস ও সাহসের এক নাম |
অধ্যায় -১২ | কম্পিউটার কথা, ইন্টারনেট কথকতা |
অধ্যায় -১৩ | এসো উদ্যোক্তা হই |
অধ্যায় -১৪ | জীবন সংগীত |
অধ্যায় -১৫ | কাণ্ডারী হুঁশিয়ার |
অধ্যায় –১৬ | পিতা ও পুত্ৰ |
অধ্যায় -১৭ | অরণ্য প্রেমিক: লবটুলিয়ার কাহিনি |
অধ্যায় –১৮ | শ্ৰীকান্ত ও ইন্দ্ৰনাথ |
অধ্যায় -১৯ | উজান গাঙ বাইয়া |
বাংলা ব্যাকরণ | |
S.L. No | বৈচিত্রপূর্ণ আসাম |
অধ্যায় -১ | তিওয়াগণ |
অধ্যায় -২ | দেউরিগণ |
অধ্যায় –৩ | নেপালিভাষী গোর্খাগণ |
অধ্যায় –৪ | বোড়োগণ |
অধ্যায় –৫ | মটকগণ |
অধ্যায় –৬ | মরাণগণ |
অধ্যায় –৭ | মিসিংগণ |
অধ্যায় –৮ | মণিপুরিগণ |
অধ্যায় –৯ | রাভাগণ |
অধ্যায় –১০ | চুটিয়াগণ |
৪। দেউরিগণ নিজেদের কী বলে পরিচয় দেন?
উত্তরঃ দেউরিগণ নিজেদের “জিমচণায়া” বলে পরিচয় দেন।
৫। দেউরি ভাষা তিব্বত-বর্মী ভাষা গোষ্ঠীর কোন ভাষা পরিবারের অন্তর্ভুক্ত? কোন সালে দেউরি ভাষাকে অসম সরকার সরকারি ভাবে স্বীকৃতি প্রদান করেন?
উত্তরঃ দেউরি ভাষা মূলত চীন-তিব্বতীয়া ভাষাগোষ্ঠীর তিব্বত বর্মীয় ভাষা পরিবারের বোড়ো শাখার অন্তর্গত। ২০০৫ সালের ২৮ জানুয়ারিতে অসম সরকার দেউরি ভাষাকে সরকারি ভাবে স্বীকৃতি দেয়।
৬। দেউরিদের দ্বারা পালিত চারটি জাতীয় উৎসবের নাম উল্লেখ করো।
উত্তরঃ দেউরিগণ অসমের প্রধান তিনটি জাতীয় উৎসব রঙালি বিহু, মাঘ বিহু, কাতি বিহু পালন করে থাকে। তদুপরি তাঁদের স্বতন্ত্র জাতীয় উৎসব যেমন কৃষি ভিত্তিক উৎসব বিবা, বচু, গিবা, মেচ্চু পালন করে থাকে।
৭। দেউরিরা কোন ধর্মে বিশ্বাসী?
উত্তরঃ দেউরিরা পরম ধর্মবিশ্বাসী। তাঁরা কুন্দি ধর্মে বিশ্বাসী। “কুন্দিমামা” হল তাদের উপাস্য দেবতা। “কুন্দি” অর্থ পরমপুরুষ এবং মামা অর্থ প্রকৃতি। দেউরিগণ কুন্দিমামাকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকর্তা ও পালন কর্তা বলে বিশ্বাস করে।
৮। সংক্ষেপে টীকা লেখো।
(ক) ভীমবর দেউরি।
(খ) রাধাকান্ত দেউরি।
(গ) বর্গরাম দেউরি।
(ঘ) শ্রীচন্দ্রসিং দেউরি।
(ক) ভীমবর দেউরি – ১৯০৩ সালে মে মাসের ১৬ তারিখ ভীমবর দেউরি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম গদরাম দেউরি, মায়ের নাম বাজতি দেউরি। তিনি শিবসাগর সরকারী উচ্চবিদ্যালয় থেকে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় পাঁচটি বিষয়ে লেটার নম্বরসহ উত্তীর্ণ হন। গুয়াহাটী কটন কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৩২ সালে ডিব্ৰুগড় আদালতে ওকালতি আরম্ভ করেন। তিনি Assam backward plains tribal league-এর জন্ম দেন। অসম বিধানসভার মোট ১০৮টি আসন থেকে ৪টি আসন অনগ্রসর সমতলের জনজাতিদের জন্য সংরক্ষিত হয়।
তিনি রঘুনাথ ব্রহ্মের কন্যা কমলাবতীকে ব্রাহ্ম মতে বিবাহ করেন। কোকরাঝাড়ের বাঁশবাড়ি গ্রামে তাঁর বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়। ভীমবর দেউরিকে গোপীনাথ বরদলৈর কংগ্রেস মন্ত্রীসভার সদস্য করা হয়েছিল। দেশে বহিরাগত প্রব্রজন রোধ, প্রাকৃতিক সম্পদের রক্ষণ, স্বায়ত্ব শাসন, বিধান পরিষদ গঠন আদি নিজের বিচক্ষণতার দ্বারা সামাজিক জীবন পরিচালিত করেছিলেন।
১৯৪৭ সালের ৩০ নভেম্বরে ৪৪ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন।
(খ) রাধাকান্ত দেউরি – ১৯৩১ সালের জুন মাসের ১ তারিখ রাধাকান্ত দেউরি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম ছিল আদিসন দেউরি মাতার নাম ছিল তাইবা দেউরি। সম্পূর্ণ গ্রামীণ পরিবেশে অভাবের সংসারে তিনি বড় হয়েছিলেন। বহু কষ্টের মধ্যেও পড়াশুনায় মনোযোগ অক্ষুণ্ণ রেখে সুখ্যাতি সহকারে মাধ্যমিক পাস করেছিলেন। বি.এ. ডিগ্রী লাভ করার পর শিবসাগর উচ্চতর বিদ্যালয়ে সহ-শিক্ষকতার কাজ করেন।
জনগোষ্ঠী অসমীয়া ভাষা সাহিত্য ক্ষেত্রে রাধাকান্ত দেউরির অবদান অসীম। তিনি ছিলেন মিতভাষী দেউরি ভাষা সংস্কৃতির গবেষক পণ্ডিত। অসমীয়া ভাষা সাহিত্যে দেউরিদেবের গ্রন্থসমূহ “দেউরি চুবিব, চ্চিবাঁ জিম্চায়া চুবির” দুটি প্রধান। তাঁর অন্যতম সংযোজিত গ্রন্থ হল “দেউরি শব্দভাণ্ডার”।
(গ) বর্গরাম দেউরি – সমাজ সেবক ও রাজনীতিক বর্গরাম দেউরি ১৯৩৮ সালের ১ আগস্ট তারিখে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মাধ্যমিক পাস করে বি. এস. সি. পাস করেন। এম. এস. সি এবং এল. এল. বি. একই সময়ে পড়াশুনা করে সুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন। গুয়াহাটী কামরূপ একাডেমী বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছিলেন। তিনি বঙ্গালমারা পঞ্চায়েত থেকে কাউন্সিলার হিসাবে এবং বিহপুরিয়া সমষ্টি থেকে অসম বিধানসভায় নির্বাচিত হন। বাহগুঁড়া দেউরি গ্রামে পশুচিকিৎসালয় নির্মাণ করেছিলেন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি ২০০৮ সালে মৃত্যুবরণ করেছিলেন।
(ঘ) শ্রীচন্দ্রসিং দেউরি – চন্দ্রসিং দেউরি লোকশিল্পী এবং দেউরি লেখক হিসাবে পরিচিত ছিলেন। ১৯২৭ সালের ২৮ এপ্রিল জোরহাটে শ্রীচন্দ্রসিং দেউরির জন্ম হয়। পিতার নাম গোপাল দেউরি মাতার নাম আতবা দেউরি। জোরহাট পলিটেকনিক উচ্চবিদ্যালয় থেকে সুনামের সঙ্গে হাইস্কুল শিক্ষান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ভারত সরকারের অধীনে অনুসূচিত জাতি এবং জনজাতি বিভাগে তৃতীয় বর্গর কর্মচারী হিসাবে যোগদান করেন এবং অধীক্ষক হিসাবে চাকরি জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন। লেখক হিসাবেও তিনি কিছু গ্রন্থ প্রকাশ করেছিলেন।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.