Class 11 Bengali Chapter 5 বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায়

Join Roy Library Telegram Groups

Class 11 Bengali Chapter 5 বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায় Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. Class 11 Bengali Chapter 5 বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায় Question Answer is made for AHSEC Board students. Class 11 Bengali Chapter 5 বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায় We ensure that You can completely trust this content. If you learn PDF from then you can Scroll Down and buy PDF text book Solutions I hope You Can learn Better Knowledge.

Class 11 Bengali Chapter 5 বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায়

Here we will provide you complete Bengali Medium AHSEC Class 11 বাংলা ( MIL ) Suggestion, AHSEC Class 11 Bengali (MIL) Question Answer, AHSEC Class 11 Bengali (MIL) Notes, Class 11 Bengali (MIL) Suggestion, AHSEC Class 11 Bengali (MIL) Solution, একাদশ শ্রেণীর বাংলা প্রশ্ন উত্তর, একাদশ শ্রেণীর বাংলা সিলেবাস, একাদশ শ্রেণির বাংলা, একাদশ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্ন, একাদশ শ্রেণির বাংলা সাজেশন, একাদশ শ্রেণির বাংলা সমাধান, একাদশ শ্রেণির বাংলা (MIL) প্রশ্ন উত্তর, একাদশ শ্রেণির বাংলা (MIL) মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক, একাদশ শ্রেণির বাংলা (MIL) বই প্রশ্ন উত্তর, একাদশ শ্রেণির বাংলা (MIL) PDF.

বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায়

প্রশ্নোত্তরঃ

১। অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরের জন্য প্রশ্ন :  

(ক) বছিরদ্দিব জীবিকা কী?

উত্তরঃ বছিরদ্দি মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে।

(খ) রাত দুপুরে মেঘের শব্দ কীরকম হয়?

উত্তরঃ রাত দুপুরে মেরের শব্দ কড়াৎ খাড়াৎ হয়।

(গ) দুই …………… আধার চিরি বিজলী যখন জ্বলে ভুবনময়’ (শূন্য স্থান পূর্ণ করো)

উত্তরঃ নখেতে।

(ঘ) তুফান কিসের মতো ছোটে?

উত্তরঃ তুফান জোর দাপটে ছোটে।

২। সংক্ষিপ্ত উত্তরের জন্য প্রশ্নঃ

(ক) বিলের জলে কী কী মাছ পাওয়া যায়?

উত্তরঃ বিলের জলে রোহিত, কাতল, কই, মাগুর মাছ পাওয়া যায়।

(খ) বছিরদ্দি কী ভাবে মাছ ধরে?

উত্তরঃ বছিরদ্দি একহাতে তীক্ষ্ণ টেটা ধরে এবং অপর এক বাতে মশাল জ্বালিয়ে বীর দাপটে মাঠের পরে মাছ ধরতে ছোটে।

(গ) কে কোথায় ফাঁসি দিতে গিয়েছিল?

উত্তরঃ তাল তলাতে তাঁতীর বধূ গলায় দড়ি দিতে গিয়েছিল।

(ঘ) শেওড়া, বনে, হাজরাতলায়, শ্মশানঘাটায়, বটের শাখায় কারা কারা থাকে?

উত্তরঃ শেওড়া বনে পেত্নী, হাজরাতলায়— পিশাচ, শ্মশানঘাটায় পেত্নী এবং বাটের শখে পিশাচ এরা থাকে।

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -1বৈষ্ণবী মায়া
অধ্যায় -2কালকেতুর ভোজন
অধ্যায় -3বর্ষায় লোকের অবস্থা
অধ্যায় -4বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি
অধ্যায় -5বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায়
অধ্যায় -6মায়াতরু
অধ্যায় -7ফুল ফুটুক না ফুটুক
অধ্যায় -8কেউ কথা রাখেনি
অধ্যায় -9ইচ্ছাপূরণ
অধ্যায় -10লজ্জাবতী
অধ্যায় -11মহেশ
অধ্যায় -12আহার ও পানীয় ( প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য )
অধ্যায় -13প্রাচীন কামরূপের শাসননীতি
অধ্যায় -14সৃষ্টির আদিকথা ও জুমচাষ প্রচলনের কাহিনি
অধ্যায় -15তাসের ঘর
অধ্যায় -16আদাব
অধ্যায় -17ভাড়াটে চাই
অধ্যায় -18ব্যাকরণ
অধ্যায় -19রচনা

৩। দীর্ঘ উত্তরের জন্য প্রশ্নঃ

(ক) ‘বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায়’ কবিতায় কবি জসীমুদ্দিন মাছ ধরার যে সরস বর্ণনা দিয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখো।

উত্তরঃ বাংলা কবিতার কবি জমীমুদ্দিন একটি নতুন সুর সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তিনি পল্লি কাব্যধারার একজন আধুনিক কবি। কবিতাটি রচিত হয়েছে গ্রাম বাংলার এক সরল, স্বাস্থ্যবান সাহসী যুবককে নিয়ে। যুবকটির নাম বছিরদ্দি। রাত দুপুরে যখন মেঘে মেঘে কড়াৎ কড়াৎ শব্দ হয়, তুফান যখন জোর দাপটে ছোটে তখন রছিরদ্দির ঘুম ভেঙে যায় এবং সে তখন এক মুহূর্তও ঘরে থাকতে পারে না। তখন বিলের জলে রোহিত, কাতলা মাছেরা ফাল দেয়, কই, মাগুরের দলও সাঁতার দিয়ে গায়ের খালে বিলে যায়। এমন সময় বছিরদ্দি এক হাতে তীক্ষ্ণ টেটা ধরে আর এক হাতে মশাল জ্বালয়ি সে বীর দাপটে মাঠে ছোটে। সেই মাঠে তাল তলাতে গিয়ে গলায় দাড়ি দিয়ে মরেছিল তাঁতির বধূ। শেওয়া বনে পেত্নী নাচে, হাজরাতলায় পিশাচে দেয় শিস, বিলের ধারে আগুন জ্বালিয়ে ভূতেরা সব ফিরছে নানা দেশে। বছিরদ্দির কোনো কিছুকে ভয় করে না, মলাল জ্বালিয়ে সে একলা মাছ ধরতে যায়, হাতে তার তীক্ষ্ণ টেটা, গায়ে তার মোষের মত জোর। রাত দুপুরে বিলের পথে বছিরদ্দি মাছ মারতে যায়, সেই সময় তুফানও চলছে ক্ষিপ্ত ঘোড়ার মত তবুও ঝড়, তুফান, ভূত সব কিছুকে উপেক্ষা কারে বছিরদ্দি বিলের পথে মাছ ধরতে যায়।

(খ) “বছিরদ্দির ঘুম ভেঙে যায়”— কোন বছিরদ্দির ঘুম ভেঙে যায় ? তারপর সে কী করে?

উত্তরঃ রাত দুপুরে যখন মেঘে কাড়াৎ কাড়াৎ শব্দে গর্জন করে, আর বাতাসে তুফান ছোটে জোর দাপটে তখন বছিরদ্দির ঘুম ভেঙে যায়। এবং তারপর সে একমুহুর্তের জন্যও ঘরে থাকে না। হাতে একটি তীক্ষ্ণ টেটা ধরে আর এক হাতে মশাল জ্বালিয়ে কিছুকে ভয় না করে সে বিলের ধারে মাছ ধরতে যায়।

(গ) ব্যাখ্যা করো :

“একলা চলে বছিরদ্দি জোর দাপটে চরণ দুখান ফেলে।”

উত্তরঃ আলোচ্য অংশটি পল্লিকবি জসীমুদ্দিন রচিত ‘বছিরদ্দি মাছ ধরিতে যায়’ কবিতাটি থেকে গৃহিত হয়েছে।

অংশটিতে বছিরদ্দির একলা পথে জোর দাপটে চলার প্রসঙ্গটিকে উল্লেখ করা হয়েছে। রাত দুপুরে মেঘ গর্জন করে যখন তুফান ছোটে তখন বছিরদ্দির ঘুম ভেঙে যায়। আর তখন সে এক মুহূর্তও বাড়িতে না থেকে হাতে একটি টোটা নিয়ে বিলের পথে ছোটে মাছ ধরতে। এক হাতে মশাল জ্বালিয়ে বীরের মতো দাপটে ছোটে সে। তুফান ঘন অন্ধকারে ভূত-পিশাচের ভয়ও বছিরদ্দিকে আটকাতে পারে না। কারণ বছিরদ্দি জানে তাল তলাতে তাঁতির বধূ গলায় দাড়ি দিয়ে মরেছিল আর তখন হাজরাতলায় পিশাচেরাও শিস দেয় বিলের ধারে ভূতেরা নেচে বেড়ায়। কিন্তু তবুও বছিরদ্দির কোনো ভয় নেই। সে মশাল জ্বালিয়ে রাতের অন্ধকারে, ভূতের ভয় সবকিছুকে দূরে ঠেকিয়ে জোর দাপটে চলে মাছ ধরতে। কারণ বছিরদ্দির নেশাই হ’ল মাছ ধরা।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

১। অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরের জন্য প্রশ্নঃ

(ক) বছিরদ্দি মাছ ধারতে যায়’ কবিতাটির কবি কে?

উত্তরঃ জসীমুদ্দি।

(খ) কবিতাটি জসীমুদ্দির কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত?

উত্তরঃ কবিতাটি জসীমুদ্দির ‘হাসু’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত।

(গ) জসীমুদ্দি তাঁর কোন কাব্যগ্রন্থের জন্য আন্তর্জাতিক খ্যাতি পেয়েছিলেন?

উত্তরঃ জসীমুদ্দি তাঁর ‘নকসীকাথার মাঠ’ কাব্যের ইংরেজি অনুবাদ “The Field of the Embroidered Quilt” কাব্যের জন্য আন্তর্জাতিক খ্যাতি পেয়েছিলেন।

(ঘ) হাজরাতলায় কে শিস দেয়?

উত্তরঃ হাজরাতলায় পিশাচ শিস দেয়।

(ঙ) বছিরদ্দির চোখ দেখে কার ঘোর লাগে?

উত্তরঃ বছিরদ্দির চোখ দেখে যমদূতেরও ঘোর লাগে।

(চ) পেত্নী কোথায় নাচে?

উত্তরঃ শ্মশান ঘাটায় পেত্নী নাচে।

শব্দার্থ :

চিরি – চিরে।

বিজলী – বিদ্যুৎ।

ঝাঁজর – ঝর ঝর শব্দে।

নারে – পারে না।

টাইটুকানি – টইটুম্বুর।

রোহিত – রুইমাছ।

ফাল – লাফ।

টেটা – মাছ বিধে মারবার অস্ত্র।

হিয়ে – হৃদয়।

You Can Read This Post:- Assam Board Class 12 Bengali (MIL) All Chapter Question Answer | উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন উত্তর

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top