SEBA Class 8 Science Chapter 13 শব্দ

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Science Chapter 13 শব্দ Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Science Chapter 13 শব্দ Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Science Chapter 13 শব্দ Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes Class 8 Science Textbook Question Answer in Bengali for using direct Download Link Given Below in This Post.

Table of Contents

SEBA Class 8 Science Chapter 13 শব্দ

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Science Chapter 13 শব্দ Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Science Chapter 13 শব্দ Notes PDF Download. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Science Chapter 13 শব্দ If you liked SEBA Class 8 Science Chapter 13 শব্দ Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

শব্দ

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। শুদ্ধ উত্তর বেছে বের করো :

শব্দ চলাচল করতে পারে—

(ক) শুধু গ্যাসীয় পদার্থে ।

(খ) শুধু কঠিন পদার্থে ।

(গ) শুধু তরল পদার্থে ।

(ঘ) কঠিন, তরল এবং গ্যাসীয় পদার্থে।

উত্তরঃ (ঘ) কঠিন, তরল এবং গ্যাসীয় পদার্থ।

প্রশ্ন ২। নীচের আওয়াজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম কম্পনাঙ্ক ।

(ক) মেয়ে বাচ্চা ।

(খ) ছেলে বাচ্চা ।

(গ) পুরুষ ।

(ঘ) মহিলা ।

উত্তরঃ (ক) মেয়ে বাচ্চা।

প্রশ্ন ৩। নীচের উক্তিগুলোর মধ্যে যেগুলো সত্যি তাতে ‘T’ এবং যেগুলো মিথ্যা তাতে ‘F’ টিক চিহ্ন দাও।

(ক) বায়ুশূন্য স্থানে শব্দ চলাচল করে না। (T/F)

উত্তরঃ শুদ্ধ (T)

(খ) প্রতি সেকেণ্ডে যেকোন কম্পমান বস্তুর দোলনের সংখ্যাকে তার পর্যায়কাল বলে। (T/F) 

উত্তরঃ শুদ্ধ (T) 

(গ) কম্পনের বিস্তার বেশি হলে শব্দ দুর্বল হয়। (T/F)

উত্তরঃ শুদ্ধ (T) 

(ঘ) মানুষের জন্য শ্রবণ শক্তির সীমা ২০ Hz থেকে ২০,০০০ Hz। (T/F)

উত্তরঃ শুদ্ধ (T) 

(ঙ) কম্পনের কম্পনাঙ্ক কম হলে, শব্দের বেশি হয়। (T/F)

উত্তরঃ ভুল (F)

(চ) অবাঞ্ছিত বা শ্রুতিযোগ্য নয় এমন শব্দকে সঙ্গীত বলে। (T/F)

উত্তরঃ ভুল (F)

(ছ) শব্দ প্রদূষণের জন্য শ্রবণশক্তি কিছু পরিমাণে নষ্ট হয়।

উত্তরঃ শুদ্ধ (T)

প্রশ্ন ৪। উপযুক্ত শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূর্ণ করো।

(ক) যেকোন বস্তু একবার দোলতে যে সময়সীমার দরকার তাকে_____বলে।

উত্তরঃ পর্যায়কাল।

(খ) শব্দের উচ্চতা কম্পনের____ দ্বারা প্রকাশ করা যায়।

উত্তরঃ বিস্তার।

(গ) কম্পনাঙ্কের একক_____।

উত্তরঃ হার্টট্জ (HZ)।

(ঘ) অবাঞ্ছিত শব্দকে_____বলে।

উত্তরঃ কোলাহল।

(ঙ) শব্দের তীক্ষ্ণতা কম্পনের_____ দ্বারা প্রকাশ করা যায় ।

উত্তরঃ কম্পনাংক।

প্রশ্ন ৫। একটি দোলক 4 সেকেণ্ডে 40 বার দোলা সম্পূর্ণ করে। দোলকটির পর্যায়কাল ও কম্পনাঙ্ক বের করো।

উত্তরঃ দেওয়া আছে দোলনের সংখ্যা = 40 বার

মোট সময়= 4 বার পর্যায়কাল = একটি দোলনের সময়

= 4/40 = 1/10 = 0.1সে.

= মোট সময়/দোলনের সংখ্যা

আবার, কম্পনাংক = প্রতি সেকেণ্ডে দোলনের সংখ্যা

= দোলনের সংখ্যা/সময়

= 40/4 1+2=10H₂ .( হার্টজ )

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -1শস্য উৎপাদন  ও পরিচর্যা
অধ্যায় -2অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ
অধ্যায় -3কৃত্রিম তন্তু ও প্লাষ্টিক
অধ্যায় -4পদার্থ: ধাতু ও অধাতু
অধ্যায় -5কয়লা ও পেট্রোলিয়াম
অধ্যায় -6দহন ও শিখা
অধ্যায় -7উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংরক্ষণ
অধ্যায় -8কোষ – গঠন ও কার্য
অধ্যায় -9প্রাণীর প্রজনন
অধ্যায় -10বয়ঃসন্ধির দোরগোড়ায়
অধ্যায় -11বল ও চাপ
অধ্যায় -12ঘর্ষণ
অধ্যায় -13শব্দ
অধ্যায় -14বিদ্যুৎ প্রবাহের রাসায়নিক ফলাফল
অধ্যায় -15কিছু প্রাকৃতিক পরিঘটনা
অধ্যায় -16আলোক
অধ্যায় -17তারকা ও সৌরজগত
অধ্যায় -18বায়ু ও জল প্রদূষণ

প্রশ্ন ৬। গড়ে প্রতি সেকেণ্ডে একটি মশা তার পাখাগুলো 500 বার কম্পন করে শব্দ উৎপন্ন করে। এই কম্পনের পর্যায়কাল কত?

উত্তরঃ প্রতি সেকেণ্ডে কম্পনের সংখ্যা 500

পর্যায়কাল একটি কম্পনের সময় 

= মোট সময়/কম্পনের সংখ্যা = 1/500 সে.

= 0.002 সে.

প্রশ্ন ৭। নীচের বাদ্যযন্ত্রগুলোর কোন অংশ কম্পন করলে শব্দ উৎপন্ন হয়।

(ক) ঢোল ।

(খ) সেতার ।

(গ) বাঁশী।

উত্তরঃ 

বাদ্যযন্ত্রের নামশব্দ সৃষ্টি করতে কম্পন হওয়া অংশের নাম
(ক) ঢোলকটান করা
(খ) সেতারসেতারের তার
(গ) বাঁশীবাঁশীর বায়ুস্তম্ভ

প্রশ্ন ৮। কোলাহল শব্দ ও সংগীতের মধ্যে পার্থক্য কি? সংগীত কি কখনও বিরক্তিকর হয়?

উত্তরঃ অসহনীয়, বিরক্তিকর শব্দগুলিকে কোলাহল বলে । যেমন – নির্মাণ কার্য চলছে এমন নির্মাণস্থল থেকে আসা শব্দ, যানবাহনের ঘড় – ঘড় শব্দ, কল – কারখানার অসহ্য বিকট শব্দ ইত্যাদি । আবার যে শব্দগুলি কানের জন্য আরামদায়ক সেই শব্দগুলিকে সাংগীতিক শব্দ বা সংগীত বলে । হারমোনিয়াম, সেতার ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্র থেকে সৃষ্টি হওয়া শব্দগুলি হল সাংগীতিক শব্দ ।

সাংগীতিক শব্দ যখন অতি উচ্চস্বরের হয় তখন তা কোলাহল পরিণত হয়ে যায়।

প্রশ্ন ৯। তোমার পরিবেশে আছে এমন কিছু উৎসের তালিকা বানাও যেগুলো শব্দ প্রদুষণ করে।

উত্তরঃ আমাদের চারপাশে হওয়া শব্দ প্রদুষণের মুখ্য উৎসগুলো হল – যান – বাহনের শব্দ, কল – কারখানার শব্দ, সকল প্রকারের বিস্ফোরণসমুহ আতসবাজির শব্দ, উচ্চস্বরে বাজানো রেডিও এবং টেলিভিশন – এর শব্দ, তাছাড়া রান্নাঘরে ব্যবহৃত কতকগুলি যন্ত্রপাতি, কুলার, শীততাপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র ইত্যাদির শব্দসমুহ ।

প্রশ্ন ১০। কীভাবে শব্দের প্রদুষণে মানুষের ক্ষতি হয় বর্ণনা করো ।

উত্তরঃ শব্দ প্রদুষণ মানুষের বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত গোলাযোগ যেমন, ঘুম না হওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, উৎকণ্ঠা ইত্যাদি দেখা দেয়। তাছাড়া উচ্চস্বরের শব্দ অনবরত শুনতে থাকা একজন মানুষের শ্রবণশক্তির অস্থায়ীভাবে গোলযোগ দেখা দিতে পারে অথবা স্থায়ীভাবে শ্রবণশক্তি লোপ পেতে পারে। এভাবে শব্দ প্রদূষণ মানুষের জন্য অনিষ্টকারক ।

প্রশ্ন ১১। তোমার অভিভাবকরা একটি ঘর কিনতে চাইছেন। তারা একটি ঘর রাস্তার পাশে এবং আরেকটি ঘর রাস্তা থেকে কিছুটা ভেতরে দেখেছেন। তুমি তাদের কোনটি ঘর কিনতে পরামর্শ দেবে? তোমার উত্তরটির বর্ণনা দাও ।

উত্তরঃ আমরা আমাদের মা – বাবাকে রাস্তার নিকটে থাকা ঘরটি না কিনে রাস্তা থেকে তিনটি কিছুটা দূরে থাকা ঘরটি কেনার জন্য পরামর্শ দেব । কারণ রাস্তা থেকে দূরে থাকা ঘরটিতে যান – বাহনের শব্দ কম শোনা যাবে এবং শব্দ প্রদুষণ কম হবে। এতে আমরা শব্দ প্রদূষণজনিত স্বাস্থ্য – সমস্যাদি থেকে সুরক্ষা পাব ।

প্রশ্ন ১২। স্বরযন্ত্র (Larynx) এর ছবি আকো এবং এটির কাজ কি তোমরা নিজের ভাষায় লিখো।

উত্তরঃ মানুষ স্বরযন্ত্র বা ভয়েস বক্সের দ্বারা শব্দ সৃষ্টি করে। লেরিংক্স – এর ওপর দুটি কণ্ঠনালি এমনভাবে টান খেয়ে থাকে যে এটির মধ্যে দিয়ে বায়ু পার হওয়ার মতো একটি সূক্ষ্ম ছিদ্রের সৃষ্টি হয়। যখন ফুসফুস এই ছিদ্রের মধ্য দিয়ে জোবে বায়ু ত্যাগ করে তখন কণ্ঠনালি কাপতে আরম্ভ করে এবং শব্দের সৃষ্টি হয়। 

প্রশ্ন ১৩। বিদ্যুৎ চমকানো ও বাজ পড়ার শব্দ আকাশে একই সঙ্গে হয়েছে এবং আমাদের থেকে সমান দূরত্বে । বিদ্যুৎ চমকানো আগে দেখা গেল এবং বজ্রধ্বনি পরে শোনা গেল । কেন এরকম হলো ব্যাখ্যা করো?

উত্তরঃ আলোকের গতিবেগ শব্দের চেয়ে বেশি। সেজন্য আকাশে বিদ্যুৎ চমক এবং বজ্রপাত একই সময়ে এবং আমাদের থেকে একই দূরত্বে সংঘটিত হলেও বিদ্যুৎ চমক আগে দেখা যায় এবং বজ্রপাতের শব্দ পরে শোনা যায়।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। সকল প্রাণী কি কণ্ঠনালীর দ্বারা শব্দ করে?

উত্তরঃ না, সকল প্রাণী কণ্ঠনালীর দ্বারা শব্দ করে না ।

প্রশ্ন ২। আমরা যখন কথা বলি তখন আমাদের শরীরের কোন অংশ কম্পন করে?

উত্তরঃ হ্যাঁ কম্পন হয়, আমাদের কণ্ঠনালীর ।

প্রশ্ন ৩। পুরুষের কণ্ঠস্বরের পার্থক্যের কারণ কি?

উত্তরঃ পুরুষদের কণ্ঠনালী ২০ মিলিমিটার লম্বা, মহিলাদের প্রায় ৫ মিলিমিটার ছোট, এই জন্যই পুরুষ – মহিলা এবং ছেলে মেয়েদের কণ্ঠস্বরের পার্থক্য হয় ।

প্রশ্ন ৪। শব্দ কীভাবে সঞ্চারিত হয়?

উত্তরঃ শব্দ সঞ্চারণের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হয়। বায়ুশূন্য স্থানে শব্দ গতি করতে পারে না। শব্দ কঠিন, শব্দ কঠিন, তরল এবং গ্যাসীয় পদার্থের মধ্য দিয়ে গতি করতে পারে।

প্রশ্ন ৫। আমরা কীভাবে কানের সাহায্যে শব্দ শুনি?

উত্তরঃ আমাদের কানের বহি:অংশের আকৃতি একটি ফানেলের মতো । যখন শব্দ এটিতে প্রবেশ করে তখন শব্দটি একটি গহরের ভিতরের দিকে অগ্রসর হয় যার শেষপ্রান্তে কর্ণপটহ নামক একটি পাতলা আবরণ টান করে টেনে লম্বা করে রাখা থাকে । কর্ণটহ অন্ত:কর্ণের দিকে শব্দের কম্পন পাঠায় । সেখান থেকে মগজে সংকেত যায় । এভাবে শব্দ আমরা শুনতে পাই।

প্রশ্ন ৬। দোলন গতি কি?

উত্তরঃ একটি বস্তুর এদিকে সেদিকে করা গতিকে কম্পন বলা হয়। এই গতিকে দোলন গতিও বলা হয়ে থাকে।

প্রশ্ন ৭। কম্পনাংক কাকে বলে? কম্পনাংকের একক কী?

উত্তরঃ প্রতি সেকেণ্ডে হওয়া দোলনের সংখ্যাকে দোলনের কম্পনাংক বলে । কম্পনাংক হার্টছ এককে প্রকাশ করা হয়।

প্রশ্ন ৮। শব্দের প্রাবল্য এবং শব্দ সৃষ্টি করা কম্পনের মধ্যে সম্পর্ক কী? শব্দের প্রাবল্য প্রকাশ করা এককটির নাম লেখ ।

উত্তরঃ শব্দের প্রাবল্য শব্দ সৃষ্টি করা কম্পনের বিস্তারের বর্গের সমানুপাতিক । উদাহরণস্বরূপ, কম্পনের বিস্তার যদি দ্বিগুণ হয় তবে শব্দের প্রাবল্য চারগুণ বৃদ্ধি পাবে।

প্রশ্ন ৯। শব্দের প্রাবল্য কীসের ওপর নির্ভরশীল?

উত্তরঃ শব্দের প্রাবল্য এর বিস্তারের ওপর নির্ভরশীল। যখন কম্পনের বিস্তার বেশি হয়, সৃষ্টি হওয়া শব্দ উচ্চ বা বড় হয় । যখন বিস্তার কম হয় সৃষ্টি হওয়া শব্দ দুর্বল হয় ।

প্রশ্ন ১০। শব্দের তীব্রতা কীসের ওপর নির্ভর করে?

উত্তরঃ কম্পনাংকই শব্দের তীব্রতা নির্ধারণ করে। একটি কম্পনের কম্পনাংক যদি বেশি হয় তাহলে শব্দের তীব্রতা বেশি হয়। আবার যদি কোন কম্পনের কম্পনাংক কম হয় তাহলে শব্দের তীব্রতাও কম হয়।

প্রশ্ন ১১। শ্রবণ অসাধ্য শব্দ বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃ 20 হার্টজ – এর কম কম্পনাংকের শব্দ মানুষের কানে ধরা পড়ে না । এই ধরনের শব্দকে শ্রবণ অসাধ্য শব্দ বলা হয়। আবার 20000 হার্টজ – এর অধিক কম্পনাংকের শব্দ মানুষের কানের জন্য গ্রহণযোগ্য নহে ।

প্রশ্ন ১২। মানুষের কানের জন্য শ্রাব্য কম্পনাংকের সীমা কত?

উত্তরঃ মানুষের কানের জন্য শ্রাব্য কম্পনাংকের সীমা হল 20 হার্টজ থেকে 20,000 হার্টজ ।

প্রশ্ন ১৩। শব্দ প্রদূষণ মানে কী? শব্দ প্রদূষণ নিয়ন্ত্রণের উপায়সমূহ আলোচনা করো ।

উত্তরঃ অবাঞ্ছিত বা অনাবশ্যকীয় শব্দকে শব্দ প্রদূষণ বলে । শব্দ প্রদূষণ মানুষের শ্রবণ ইন্দ্রিয়ের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে থাকে । শব্দ প্রদূষণেরে ফলে মানুষের শ্রবণশক্তির হ্রাস ঘটে এবং দেহে নানা প্রকার স্বাস্থ্যজনিত অসংগতি দেখা দেয়।

শব্দ প্রদূষণ নিয়ন্ত্রণে নিম্নলিখিত উপায়গুলি গ্রহণ করা যেতে পারে। যথা – 

(১) উড়োজাহাজের ইঞ্জিন, পরিবহনের যানবাহন উদ্যোগিক যন্ত্রপাতি এবং ঘরোয়া কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি সমূহে শব্দরোধী যন্ত্র বা কৌশল স্থাপন করতে হবে।

(২) সকল ধরনের কোলাহলময় কার্য যে কোনো আবাসিক অঞ্চল দূরে স্থাপন করতে হবে।

(৩) কোলাহল সৃষ্টিকারী উদ্যোগগুলিকে জনবসতি এলাকা থেকে দূরে স্থাপন করা উচিত।

(৪) যানবাহনের হর্ণগুলির ব্যবহার কমানো উচিত।

(৫) ঘরে আসা শব্দগুলিকে বাধা দিতে রাস্তার কিনারে এবং বাড়ীর চারপাশে বৃক্ষরোপণ করা যেতে পারে।

প্রশ্ন ১৪। প্রতিধ্বনি কি?

উত্তরঃ যখন কোন শব্দ দেওয়াল বা অন্য কিছু থেকে বাধা পেয়ে আবার আমাদের কাছে ঘুরে আসে সেই শব্দকে প্রতিধ্বনি বলে।

প্রশ্ন ১৫। সাধারণ কণ্ঠনালীর দৈর্ঘ্য কত?

উত্তরঃ সাধারণ কণ্ঠনালীর দৈর্ঘ্য ২০ মিলিমিটার।

প্রশ্ন ১৬। চিকিৎসা বিজ্ঞানে অভিশব্দের দুইটি ব্যবহার লিখ?

উত্তরঃ অভিশব্দের দ্বারা চিকিৎসকেরা রোগ নির্ণয় করে। এর সাহায্যে ব্যথার উপশম করে।

প্রশ্ন ১৭। মশা উড়লে শব্দ শোনা যায়, কিন্তু পাখি উড়লে শব্দ শোনা যায় না কেন?

উত্তরঃ মশা যখন ওড়ে তখন তার ডানার কম্পন সেকেণ্ডে 20 থেকে 20,000 বারের মধ্যে থাকে বলে মশা ওড়ার শব্দ শোনা যায়। কিন্তু পাখি যখন ওড়ে তখন তার ডানা সেকেণ্ডে ২০ বারের কম কাঁপে বলে কোনো শব্দ শোনা যায় না।

প্রশ্ন ১৮। দূর থেকে আসা ক্ষীণ শব্দ শোনার জন্য আমরা কানের পাশে হাতের তালু রাখি কেন?

উত্তরঃ দূর থেকে আসা ক্ষীণ শব্দ শোনার জন্য আমরা কানের পাশে হাতের তালুকে বাঁকিয়ে ধরি। এক্ষেত্রে হাতের তালু অবতল প্রতিফলকের মতো কাজ করে এবং শব্দকে প্রতিফলিত করে কানে পৌঁছে দেয়।

প্রশ্ন ১৯। মেঘের গুরুগুরু ধ্বনির কারণ কী?

উত্তরঃ মেঘের গুরুগুরু ধ্বনি হল শব্দের অনুরণন। মেঘ গর্জনের শব্দ বিভিন্ন স্তরের মেঘে প্রতিফলিত হয়ে বহু প্রতিধ্বনির সৃষ্টি করে। এই একাধিক প্রতিধ্বনিই মেঘের গুরুগুরু ধ্বনির কারণ।

প্রশ্ন ২০। সিনেমা হলের দেওয়ালে নরম প্যাড লাগানো থাকে কেন?

উত্তরঃ সিনেমা হলের দেওয়ালে নরম প্যাড লাগানো থাকে। এগুলি শব্দশোষকের কাজ করে। হলের ভিতরে শব্দের অবাঞ্ছিত প্রতিফলন বন্ধ করার জন্য এরূপ ব্যবস্থা করা হয়।

প্রশ্ন ২১। কীভাবে শব্দ উৎপন্ন হয়?

উত্তরঃ জড়বস্তুর কম্পনের ফলেই শব্দ হয়।

প্রশ্ন ২২। কোন্ মাধ্যমে শব্দের বেগ সবচেয়ে বেশি এবং কোন্ মাধ্যমে সবচেয়ে কম?

উত্তরঃ কঠিন মাধ্যমে শব্দের বেগ সবচেয়ে বেশি এবং গ্যাসীয় মাধ্যমে সবচেয়ে কম।

প্রশ্ন ২৩। শব্দের কম্পাঙ্ক ও তীক্ষ্ণতা কি সমার্থক?

উত্তরঃ শব্দের কম্পাঙ্ক ও তীক্ষ্ণতা সমার্থক নয়। কম্পাঙ্ক পরিমাপযোগ্য একটি ভৌত রাশি কিন্তু তীক্ষ্ণতা শ্রবণেন্দ্রিয়ের একটি বিশেষ অনুভূতি।

প্রশ্ন ২৪। শব্দের প্রতিফলনের একটি উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ প্রতিধ্বনি সৃষ্টি শব্দের প্রতিফলনের একটি উদাহরণ।

প্রশ্ন ২৫। স্টেথোস্কোপ যন্ত্রে শব্দের কোন ধর্মকে কাজে লাগানো হয়?

উত্তরঃ শব্দের প্রতিফলন ধর্মকে কাজে লাগানো হয়।

প্রশ্ন ২৬। সেতারের শব্দ সুরশলাকার শব্দের চেয়ে শ্রুতিমধুর বেন?

উত্তরঃ সেতারের শব্দে উপসুরের সংখ্যা বেশি বলে সুরশলাকার শব্দের চেয়ে সেতারের শব্দ শ্রুতিমধুর।

প্রশ্ন ২৭। এয়ারহর্ন ও মাইকের শব্দের তীব্রতা কত ডেসিবেল?

উত্তরঃ এয়ারহর্নের শব্দের তীব্রতা 120 dB এবং মাইকের শব্দের তীব্রতা প্রায় 110 dB

প্রশ্ন ২৮। শূন্যস্থান পূরণ করো :

(ক) শব্দ একপ্রকার_____।

উত্তরঃ শক্তি।

(খ) পরীক্ষাগারে____শব্দের প্রধান উৎস।

উত্তরঃ সুরশলাকা।

(গ) ____ না থাকলে শব্দ আমাদের কানে পৌঁছাতে পারে না।

উত্তরঃ লড় মাধ্যম।

(ঘ) শব্দের কম্পাঙ্ক বেশি হলে তীক্ষ্ণতা______ হবে ।

উত্তরঃ বেশি।

(ঙ) সব সমমেলই_____ কিন্তু সব _____সমমেল নয় ।

উত্তরঃ উপসুর, উপসুরই।

(চ) শব্দের উৎসকে_____বলে ।

উত্তরঃ স্বনক।

(ছ) একটি মাত্র কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট শব্দকে_____ বলে ।

উত্তরঃ সুর।

প্রশ্ন ২৯। সঠিক উত্তরে (✔) চিহ্ন দাও :

(ক) সুরবর্জিত শব্দ হল-

(১) সেতারের ঝংকার ।

(২) পটকার শব্দ ।

(৩) বাঁশির সুর ।

উত্তরঃ (২) পটকার শব্দ।

(খ) শব্দের বেগ সর্বাধিক যে মাধ্যমে সেটি হল-

(১) কঠিন ।

(২) তরল ।

(৩) গ্যাসীয় ।

উত্তরঃ (১) কঠিন ।

(গ) 256 Hz কম্পনাঙ্কের সমমেল হল –

(১) 625 Hz 

(২) 562 Hz 

(৩) 512 Hz 

উত্তরঃ (৩) 512 Hz 

(ঘ) শ্রুতিগোচর শব্দের কম্পনাঙ্কের সর্বোচ্চ সীমা – 

(১) 20 Hz 

(২) 20,000 Hz 

(৩) 40,000 Hz 

উত্তরঃ (২) 20,000 Hz 

(ঙ) স্টেথোস্কোপ যে ঘটনার ব্যবহারিক প্রয়োগ তা হল – 

(১) শব্দের অনুরণর ।

(২) শব্দের প্রতিসরণ ।

(৩) শব্দের প্রতিফলন ।

উত্তরঃ (৩) শব্দের প্রতিফলন ।

FAQ

Question: Where can students find the Class 8 Science Bengali Textbook solutions for free?

Answer: Students can find the solutions for the Class 8 Science Bengali textbook for free on Roy Library’s website. Solutions for the textbook questions are concise and accurate. Students can find the solutions very helpful while studying for the examination.

Question: How can students use the solutions for exam preparation?

Answer: Students can use the solutions for the following:

  • Students can use solutions for revising the syllabus.
  • Students can use it to make notes while studying.
  • Students can use solutions to understand the concepts and complete the syllabus.

IMPORTANT NOTICE

We have uploaded this Content by Roy Library. You can read-write and Share your friend’s Education Purposes Only. Please don’t upload it to any other Page or Website because it is Copyrighted Content.

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top