Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Science Chapter 16 আলোক Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Science Chapter 16 আলোক Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Science Chapter 16 আলোক Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes Class 8 Science Textbook Question Answer in Bengali for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 8 Science Chapter 16 আলোক
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Science Chapter 16 আলোক Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Science Chapter 16 আলোক Notes PDF Download. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Science Chapter 16 আলোক If you liked SEBA Class 8 Science Chapter 16 আলোক Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
আলোক
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১ । মনে করো তুমি একটি অন্ধকার কক্ষে আছে। তুমি কি কক্ষের ভেতরের বস্তু দেখতে পাবে? তুমি কি কক্ষের বাইরের বরং দেখতে পাবে? ব্যাখ্য করো ।
উত্তরঃ যখন কোনো বস্তু থেকে আলোক এসে আমাদের চোখে প্রবেশ করে তখনই আমরা সেই বস্তুটিকে দেখতে পাই । যেহেতু অন্ধকার কক্ষে কোনো আলোক নেই সুতরাং ঘরের ভিতরের বস্তুগুলি থেকে কোনো আলোক প্রতিফলিত হবে না এবং আমরা ওই বস্তুগুলি দেখতে পাব না ।
প্রশ্ন ২। নিয়মিত এবং বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনের পার্থক্য কী? বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন কী প্রতিফলনের সূত্রের ব্যর্থতা বোঝায়?
উত্তরঃ
সুষম বা নিয়মিত প্রতিফলন | বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন |
১। কোন চকচকে ও মসৃণ তল হতে হয় । | ১। চাকচিক্যহীন ও অমসৃণ তল হতে হয় । |
২। প্রতিফলন রশ্মিগুলি একটি অপরটির সমান্তরাল । | ২। প্রতিফলি রশ্মিগুলি হতে হয় অসমান্তরাল । |
প্রশ্ন ৩। নীচের প্রতিটিতে নিয়মিত বা বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন ঘটবে কি যখন আলোক রশ্মি এসে পড়বে? প্রতিক্ষেত্রে যুক্তি দেখাও –
( ক ) মসৃণ কাঠের টেবিল ।
উত্তরঃ চি্কমিক্ করা কাঠের টেবিল – এর ক্ষেত্রে নিয়মিত প্রতিফলন হবে কারণ এটির পঠ মসৃণ ।
( খ ) চক পাউডার ।
উত্তরঃ চক্ পাউডার – এর ক্ষেত্রে বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন হবে কারণ চকের গুড়াগুলি মসৃণ নহে ।
( গ ) সমতল কার্ডবোর্ড ।
উত্তরঃ শক্ত কাগজের পৃষ্ঠের ওপর সূক্ষ্ম অনিয়মিত রয়েছে, সুতরাং এই ক্ষেত্রে বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন হবে ।
( ঘ ) জল ছড়ানো মারবেলের মেঝ ।
উত্তরঃ জল পড়া মার্বেলের মেঝের ক্ষেত্রে নিয়মিত প্রতিফলন হবে যদি জল স্থির অবস্থায় থাকে, কিন্তু বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন হবে যদি জলের ওপর টেউ – এর সৃষ্টি হয় ।
( ঙ ) দর্পণ ।
উত্তরঃ দর্পণের পৃষ্ঠতল মসৃণ হওয়ার জন্য দর্পণের ক্ষেত্রে নিয়মিত প্রতিফলন হবে ।
( চ ) কাগজের টুকরো ।
উত্তরঃ বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন হবে কারণ কাগজের তলটি অমসৃণ তাই ।
প্রশ্ন ৪। আলোর প্রতিফলনের সূত্রগুলো লিখো ।
উত্তরঃ প্রতিফলনের সূএ : আলোকে প্রতিফলনের নিয়ম দুটি হল –
(১) আপতিত রশ্মি, প্রতিফলিত রশ্মি এবং অবিলম্ব সর্বদা একই সমতলে অবস্থান করে ।
(২) আপাতন কোন এবং প্রতিফলন কোন সমান ।
প্রশ্ন ৫। একটি ক্রিয়াকলাপ দ্বারা দেখাও যে আপতিত রশ্মি, প্রতিফলিত রশ্মি এবং আপতন বিন্দুতে অঙ্কিত অভিলম্ব একই সমতলে অবস্থান করে ।
উত্তরঃ একটি টেবিলের ওপর এক টুকরা সাদা কাগজ লাগাই । একটি চিরুনী নিয়ে চিরুনীটির মধ্যের ছিদ্র ব্যতীত বাকী ছিদ্রগুলি কালো কাগজ দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় । চিরুনীটি সাদা কাগজের ওপর খাড়াভাবে রাখি । এখন কোনো একদিন থেকে চিরুনীটির। খোলা ছিদ্রের মধ্য দিয়ে একটি টর্চের সাহায্য আলোক ফেলা হলো। চিরুনীটির বিপরীত দিকে সাদা কাগজের ওপর একটি আলোক রশ্মি দেখা যাবে। চিরুনী এবং টর্চটি স্থির রেখে আলোক রশ্মির দিকে একটি পাতলা সমতল দর্পণ রাখি। আলোক রশ্মি দর্পণের ওপর আঘাত করে অন্য একদিকে চলে যায়। আলোক রশ্মি যখন কোনো পৃষ্ঠতলে আঘাত করে তখন তাকে আপতিত রশ্মি বলা হয়। আবার আলোক রশ্মি যখন কোনো পৃষ্ঠতলে আঘাত খেয়ে ফিরে আসে তখন সেই রশ্মিকে প্রতিফলিত রশ্মি বলে। এখন সাদা কাগজের ওপর সমতল দর্পণের দখল করা স্থান, আপতিত রশ্মি এবং প্রতিফলিত রশ্মি অঙ্কন করি। এখন আপতিত রশ্মি সমতল দর্পণটির যে বিন্দুতে আঘাত করেছে সেই বিন্দু থেকে দর্পণটির সাথে ৯০⁰ কোণ করে একটি সরলরেখা অঙ্কন করি। এই রেখার প্রতিফলিত পৃষ্ঠের সেই বিন্দুতে অভিলম্ব বলা হয়।
এবার একটি মোটা কাগজ বা চার্ট পেপার নেই এবং সেটিকে টেবিলের কিনারা থেকে একটু দূরে ধরে রাখি। কাগজটির মাঝখান কেটে ফেলি। এখন প্রতিফলিত রশ্মির দিকে তাকাই। কাগজটির প্রসারিত যে অংশে প্রতিফলিত রশ্মি পড়েছে সেই অংশটি ভাঁজ করি। প্রতিফলিত রশ্মিকে তখন আর দেখা যাবে না। কাগজটিকে আবার দেখতে পাওয়া যাবে। যখন সম্পূর্ণ কাগজের টুকরাটিকে টেবিলের ওপর স্থাপন করা হয় তখন এটি একই সমতলের কাজ করে। যখন কাগজটিকে ভাঁজ করা হয় তখন একটি নতুন সমতলের সৃষ্টি হয় যেখানে শুধু আপতিত রশ্মি এবং অভিলম্ব অবস্থান করে তখন প্রতিফলিত রশ্মিকে আর দেখতে পাওয়া যাবে না। এটি থেকে বুঝা যায় যে আপতিত রশ্মি, প্রতিফলিত রশ্মি এবং আপতন বিন্দুতে অংকিত অভিলম্ব একই সমতলে অবস্থান করে।
প্রশ্ন ৬। শূন্যস্থান পূর্ণ করো-
(ক) একটি সমতল দর্পণের ১ মিটার সম্মুখে থাকা একজন মানুষ তার প্রতিবিম্ব থেকে_____ মিটার দূরে থাকার মতো লাগে ।
উত্তরঃ দুই ।
(খ) তুমি যদি সমতল দর্পণের সম্মুখে খাড়া হয়ে ডান হাত দিয়ে তোমার কান স্পর্শ কর তাহলে তুমি দর্পণের মধ্যে দেখবে তোমার কান,_____ দ্বারা স্পর্শ হয়েছে ।
উত্তরঃ বাম হাত।
(গ) অনুজ্জ্বল আলোতে দেখলে পিউপিলের (Pupil) আকৃতি হবে _______।
উত্তরঃ বড়।
(ঘ) রাত্রিবেলার পাখির চোখে দণ্ড থেকে_____ সংখ্যক শঙ্কু থাকে ।
উত্তরঃ কম।
শুদ্ধ উত্তরটি বেছে বের করো (প্রশ্ন নং ৭ এবং ৮ এ)
প্রশ্ন ৭। আপতন কোণের মান প্রতিফলনের কোণের সমান সমান
(ক) সর্বদা ।
(খ) কখনও ।
(গ) বিশেষ পরিস্থিতিতে ।
(ঘ) কখনও না।
উত্তরঃ (ক) সর্বদা।
প্রশ্ন ৮। সমতল দর্পণে সৃষ্ট প্রতিবিম্ব-
(ক) দর্পণের পিছন দিকে অবস্থিত বিবর্ধিত অসৎ।
(খ) দর্পণের পিছন দিকে সৃষ্ট সমান আকারের অসৎ।
(গ) দর্পণের তলায় অবস্থিত বিবর্ধিত সৎ।
(ঘ) দর্পণের পিছনে অবস্থিত সমান আকারের সৎ।
উত্তরঃ (খ) অসদ্ দর্পণের পেছনে গঠিত হয় এবং লক্ষ্যবস্তুর আকারের সমান হয়।
প্রশ্ন ৯। একটি কেলিডোস্কোপের গঠন বর্ণনা করো।
উত্তরঃ একটি কেলিডোস্কোপ তৈরি করতে ১৫ সে.মি লম্বা এবং ৪ সে.মি চওড়া সাইজের আয়তাকার তিনটি সমতল দর্পণের টুকরা লওয়া হয়। প্রিজমের আকৃতি গঠন করতে দর্পণের টুকরাগুলিকে এক বিশেষ কোণে সংযুক্ত করা হয়ে থাকে এবং সেগুলিকে একটি বৃত্তাকার কার্ড বোর্ড অথবা শক্ত চার্ট পেপার-এর চোঙার মধ্যে আটকানো হয়। চোঙটি দর্পণের টুকরাগুলি থেকে সামান্য বড় থাকে। মাঝখানে ছিদ্রযুক্ত একটি কার্ডবোর্ড-এর ঢাকনা দ্বারা চোঙাটির এক প্রান্ত বন্ধ করা হয় এবং অপর প্রান্তে একটি বৃত্তাকার গ্লাসের প্লেইট লাগানো হয়। এই গ্লাস প্লেইটটির ওপর কতকগুলি ছোটো ছোটো রঙিন গ্লাসের টুকরা স্থাপন করা হয়। চোঙার এই প্রান্তটি কাচের একটি ভূমি প্লেইট দ্বারা বন্ধ করা থাকে। রঙিন কাচের টুকরাগুলি যাতে সহজে নড়াচড়া করতে পারে সেজন্য যথেষ্ট খালি জায়গা রাখা হয়। এখন কোনো দর্শক চোঙাটির ছোটো ছিদ্রের মধ্য দিয়ে তাকায় তাহলে চোঙাটির ভিতরে বিভিন্ন রঙিন সজ্জা দেখতে পাবে ।
প্রশ্ন ১০। মানুষের চোখের একটি চিহ্নিত চিত্র আঁকো।
উত্তরঃ
প্রশ্ন ১১। একটি লেজার টর্চের সাহায্যে গুরমিত ১৬.৮ ক্রিয়াকলাপটি করতে চাইল। তার শিক্ষক মহাশয় তাকে বারণ করলেন। শিক্ষক মহাশয়ের বারণ করার কারণ বর্ণনা করো।
উত্তরঃ লেজার লাইট-এর বেশি পরিমাণ আলোক চোখের রেটিনার ক্ষতি করে। সেইজন্য শিক্ষক মহাশয় গুরমিতকে 16.8 ক্রিয়াকলাপটি লেজার টর্চের সাহায্যে না করতে পরামর্শ দিলেন।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -1 | শস্য উৎপাদন ও পরিচর্যা |
অধ্যায় -2 | অনুজীব সমূহঃ শত্ৰু ও মিএ |
অধ্যায় -3 | কৃত্রিম তন্তু ও প্লাষ্টিক |
অধ্যায় -4 | পদার্থ: ধাতু ও অধাতু |
অধ্যায় -5 | কয়লা ও পেট্রোলিয়াম |
অধ্যায় -6 | দহন ও শিখা |
অধ্যায় -7 | উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংরক্ষণ |
অধ্যায় -8 | কোষ – গঠন ও কার্য |
অধ্যায় -9 | প্রাণীর প্রজনন |
অধ্যায় -10 | বয়ঃসন্ধির দোরগোড়ায় |
অধ্যায় -11 | বল ও চাপ |
অধ্যায় -12 | ঘর্ষণ |
অধ্যায় -13 | শব্দ |
অধ্যায় -14 | বিদ্যুৎ প্রবাহের রাসায়নিক ফলাফল |
অধ্যায় -15 | কিছু প্রাকৃতিক পরিঘটনা |
অধ্যায় -16 | আলোক |
অধ্যায় -17 | তারকা ও সৌরজগত |
অধ্যায় -18 | বায়ু ও জল প্রদূষণ |
প্রশ্ন ১২। তুমি তোমার চোখের যত্ন কিভাবে নেবে আলোচনা করো।
উত্তরঃ চোখের জন্য গ্রহণীয় কয়েকটি যত্ন নীচে উল্লেখ করা হলো-
(১) সূর্য বা অন্য কোনো শক্তিশালী আলোকের উৎসের দিকে সরাসরি তাকানো উচিত নয়। কারণ বেশি পরিমাণ আলোক চোখের রেটিনার ক্ষতি করে।
(২) কখনও চক্ষু হাত দিয়ে ঘষতে নেই। যদি কোনো ধূলিকণা চোখে প্রবেশ করে, পরিষ্কার জল দিয়ে তা ধৌত করা উচিত। এতে অবস্থার কোনো উন্নতি না হয় তখন একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।
(৩) সকালবেলা মুখ ধোয়ার সময় চোখে পরিষ্কার ঠাণ্ডা জলের ঝাপটা দিয়ে তা ধুয়ে নিতে হয়।
(৪) দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখার জন্য সর্বদা স্পষ্ট দৃষ্টির স্বাভাবিক দূরত্ব থেকে বই পড়া উচিত। চোখের একেবারে কাছে বা চোখ থেকে বহু দূরে রেখে কখনও বইপত্র পড়তে নেই।
(৫) ভিটামিন-A এর অভাবে চোখের বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়। সেইজন্য ভিটামিন-A যুক্ত খাদ্য আমাদের খাদ্য তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
(৬) চোখের কোনো সমস্যা হলে আমাদের চক্ষু বিশেষজ্ঞের নিকট যাওয়া উচিত। তাছাড়া নিয়মিত চক্ষু পরীক্ষা করানো উচিত।
প্রশ্ন ১৩। একটি রশ্মির আপতন কোণের মান কত হবে যদি প্রতিফলিত রশ্মি আপতিত রশ্মির সঙ্গে ৯০⁰ কোণ উৎপন্ন করে?
উত্তরঃ দেওয়া আছে Li+Lr = 90⁰
আবার আমরা জানি, Li= Lr
∴ Li+Li = 90⁰
⇒ 2 Li = 90⁰
⇒ Li = 45⁰
অর্থাৎ আপতন কোণের মান ৪৫⁰ হবে।
প্রশ্ন ১৪। একটি মোমবাতি থেকে কয়টি প্রতিবিম্ব সৃষ্টি হবে যদি সেটা সমান্তরাল সমতল দর্পণ থেকে ৪০ সে. মি. দূরত্বে রাখা হয়।
উত্তরঃমুখামুখি অবস্থিত দুটি সমান্তরাল সমতল দর্পণের মধ্যে কোনো বস্তু রাখলে বস্তুটি হতে নির্গত আলোক রশ্মি বারবার দুটি দর্পণে প্রতিফলিত হয়। সেইজন্য 40 সে. মি. দূরে রাখা দুটি সমান্তরাল সমতল দর্পণের মধ্যে একটি মোম রাখলে মোমটির প্রতিবিম্বের সংখ্যা অসংখ্য হবে।
প্রশ্ন ১৫। দুটো দর্পণ এমন ভাবে মিলিত হয়েছে যাতে দর্পণ দুটোর মধ্যে সমকোণ সৃষ্টি হয়। একটি আলোক রশ্মি একটি আয়নাতে ৩০⁰ কোণে আপতিত হল (চিত্র ১৬.১৯ দেখানো মতে)। দ্বিতীয় আয়না হতে প্রতিফলিত রশ্মি অংকন করো।
উত্তরঃ
প্রশ্ন ১৬। প্রজ্ঞান একটি সমতল দর্পণের পাশে চিত্র ১৬.২০ মত A বিন্দুতে দাড়ালো। সে কি নিজের ছবি আয়নাতে দেখতে পাবে? তাছাড়া সে কি P, Q এবং R এ অবস্থিত প্রতিবিম্বগুলো দেখতে পাবে?
উত্তরঃ না নিজের প্রতিবিম্ব দেখতে পাবে না, সে শুধু P স্থানে রাখা জিনিসের প্রতিবিম্বই দেখবে, Q এবং R স্থানে রাখা বস্তু দেখতে পাবে না।
প্রশ্ন ১৭। (ক) A বিন্দুতে অবস্থিত একটি বস্তুর প্রতিবিম্বের স্থান নির্ণয় করো। ( চিত্র ১৬.২১)
(খ) প্রহেলিকা B বিন্দু থেকে প্রতিবিম্ব দেখতে পারবে কি?
(গ) প্রজ্ঞান C বিন্দু থেকে প্রতিবিম্ব দেখতে পারবে কি?
(ঘ) যখন প্রহেলিকা B বিন্দু থেকে C বিন্দুতে যায় তখন A বিন্দুর প্রতিবিম্ব কোথায় যাবে?
উত্তরঃ (ক) A- এর প্রতিবিম্বের চিত্র A
(খ) B- তে থেকে A এর প্রতিবিম্ব A দেখতে পাবে।
(গ) প্রজ্ঞান ও C তে থেকে প্রতিবিম্বটি দেখতে পাবে ।
(ঘ) কোন পরিবর্তন হবে না যেহেতু A- এর স্থান পরিবর্তন হয় নাই।
অতিরিক্ত প্রশ্নোতরঃ
প্রশ্ন ১। কীরূপে একটি জিনিস আমরা দেখি?
উত্তরঃ কোনো বস্তু হতে আলোক প্রতিফলিত হয়ে যখন আমাদের চোখে পড়ে তখনই আমরা সেই বস্তুকে দেখি ।
প্রশ্ন ২। আপতিত রশ্মি কি?
উত্তরঃ যখন কোন আলোকে উৎস হতে আলোক রশ্মি একটি বস্তুর উপর পড়ে সেই রশ্মিকে আপতিত রশ্মি বলে।
প্রশ্ন ৩। প্রতিফলিত রশ্মি কি?
উত্তরঃ আলোক রশ্মি কোন একটি অখণ্ড বস্তুর উপর ধাক্কা খেয়ে ফিরে আসে সেই রশ্মিকে প্রতিফলিত রশ্মি বলে।
প্রশ্ন ৪। আপতন কোণ ও প্রতিফলন কোণ কাকে বলে।
উত্তরঃ আপতিত রশ্মি ও অভিলম্ব দ্বারা গঠিত কোণকে আপতন কোণ বলে।
প্রশ্ন ৫। নিয়মিত প্রতিফলন এবং বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন কাকে বলে?
উত্তরঃ নিয়মিত প্রতিফলন : সমতল দর্পণের মতো মসৃণতলে সমান্তরাল রশ্মি আপতিত হলে প্রতিফলনের সূত্র মেনে প্রতিফলিত রশ্মিগুলি পরস্পর সমান্তরাল হয়। এই ঘটনাকে নিয়মিত প্রতিফলন বলে। নিয়মিত প্রতিফলনের জন্য প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।
অনিয়মিত বা বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন : যে প্রকার প্রতিফলনে সমান্তরাল আলোকরশ্মিগুলি অমসৃণ প্রতিফলকে আপতিত হয়ে প্রতিফলনের পর প্রতিফলন রশ্মিগুলি পরস্পর সমান্তরাল হয় না, সেই প্রতিফলনকে অনিয়মিত বা বিক্ষিপ্ত
প্রতিফলন বলা হয়। যেমন—ঘরের দেওয়াল অমসৃণ তাই দেওয়ালে আলো পড়লে বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন ঘটে।
প্রশ্ন ৬। মসৃণ পৃষ্ঠে নিয়মিত প্রতিফলন হয় কেন?
উত্তরঃ আয়নার বা অন্য কোনো মসৃণ পৃষ্ঠের ক্ষেত্রে বিভিন্ন আপতন বিন্দুতে অঙ্কিত অভিলম্বগুলি সমান্তরাল বলে নিয়মিত প্রতিফলন হয়।
প্রশ্ন ৭। অমসৃণ পৃষ্ঠে অনিয়মিত বা বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন হয় কেন?
উত্তরঃ দেওয়াল, বই বা অন্য কোনো অমসৃণ পৃষ্ঠের ক্ষেত্রে বিভিন্ন আপতন বিন্দুতে অঙ্কিত অভিলম্বগুলি সমান্তরাল হয় না বলে অনিয়মিত বা বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন হয়।
প্রশ্ন ৮। আয়নাতে আমরা আমাদের প্রতিকৃতি কেন দেখতে পাই?
উত্তরঃ আলোকর প্রতিফলনের জন্যই আয়নাতে আমরা আমাদের প্রতিকৃতি দেখতে পাই। আমাদের দেহ হতে আলোক রশ্মি আয়নাতে প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে পড়ে।
প্রশ্ন ৯। পার্শ্বীয় বিলোমন কাকে বলে?
উত্তরঃ সমতল দর্পণে গঠিত একটি প্রতিবিম্বের ক্ষেত্রে লক্ষ্য বস্তুর বামদিক ডানদিক বলে মনে হয় এবং ডানদিক বামদিক বলে মনে হয়। একে পার্শ্বীয় বিলোমন বলে।
প্রশ্ন ১০। সমতল দর্পণে অসদ্ প্রতিবিম্ব গঠিত হয়। একটি চিত্রের সাহায্যে তা বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ একটি সমতল দর্পণ P Q এর সামনে একটি আলোক উৎস ‘0’ রাখি। OA এবং OC আলোক রশ্মি দুটি দর্পণের ওপর আপতিত হলো। P Q দর্পণের পৃষ্ঠতলে A এবং C বিন্দুতে অভিলম্ব অঙ্কন করি। এরপর A এবং C বিন্দু থেকে যথাক্রমে AB এবং CD প্রতিফলিত রশ্মি দুটি অঙ্কন করা হলো। এই রশ্মি দুটি পিছন দিকে বর্ধিত করলে 1 বিন্দুতে গিয়ে মিলিত হয়। একজন দর্শকের E অবস্থানে থাকা চক্ষুর ক্ষেত্রে প্রতিফলিত রশ্মিগুলি 1 বিন্দু থেকে আসছে বলে মনে হয়। যেহেতু প্রতিফলিত রশ্মিগুলি প্রকৃতপক্ষে 1 বিন্দুতে মিলিত হয় নাই কেবল ওই বিন্দু থেকে আসছে বলে মনে হয় সেজন্য আমরা বলতে পারি যে O বিন্দুর অসদ্ প্রতিবিম্ব 1 বিন্দুতে গঠিত হয়েছে।
প্রশ্ন ১১। সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্ব কী কী নিয়ম মেনে চলে?
উত্তরঃ সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্ব নিম্নলিখিত নিয়মগুলি মেনে চলে।
(১) দর্পণ হতে বস্তুর দূরত্ব ও প্রতিবিম্বের দূরত্ব সমান হয়।
(২) প্রতিবিম্ব অসদ্ অর্থাৎ বস্তুর ন্যায় সোজা হয়।
(৩) প্রতিবিম্বটি লক্ষ্য বস্তুর আকারের সমান হয়।
প্রশ্ন ১২। আলোকের বিচ্ছুরণের একটি প্রাকৃতিক পরিঘটনার উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ আলোকের বিচ্ছুরণের একটি প্রাকৃতিক পরিঘটনার উদাহরণ হলো রামধনু।
প্রশ্ন ১৩। নৈশ পক্ষীগুলি রাতের বেলা ভালোভাবে দেখতে পায়, কিন্তু দিনের বেলা দেখতে পারে না। আবার দিবা পক্ষীগুলি দিনেরবেলা ভালোভাবে দেখতে পায়, কিন্তু রাতের বেলা দেখতে পারে না। এর কারণ ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ নৈশ পক্ষী যেমন পেঁচা ইত্যাদির বৃহৎ আকারের কর্ণিয়া এবং পিউপিল থাকে যার মাধ্যমে অধিক পরিমাণ আলোক এদের চোখে প্রবেশ করতে পারে। তাছাড়া এদের রেটিনাতে বেশি সংখ্যক দীর্ঘ আকৃতির কোষ এবং কম সংখ্যক শংকু আকৃতির কোষ আছে। অপরদিকে দিবা পক্ষী যেমন চিল, ঈগল ইত্যাদির ক্ষেত্রে বেশি সংখ্যক শংকু আকৃতির কোষ এবং কম সংখ্যক দীর্ঘ আকৃতির কোষ আছে। সেজন্য নৈশ পক্ষীগুলি রাতের বেলা ভালোভাবে দেখতে পায় কিন্তু দিনের বেলা দেখতে পারে না। আবার দিবা পক্ষীগুলি দিনের বেলা ভালোভাবে দেখতে পায় কিন্তু রাতের বেলা দেখতে পারে না।
প্রশ্ন ১৪। মানুষের চোখে ক্যাটারেক্ট রোগটি কেন হয়?
উত্তরঃ চোখের লেন্সটি ক্রমান্বয়ে অস্বচ্ছ হয়ে গেলে চোখের ক্যাটারেক্ট রোগটি হয়। রোগী তখন স্পষ্টভাবে দেখতে পায় না।
প্রশ্ন ১৫। চোখের রেটিনাতে কোনো প্রতিবিম্বের প্রতিচ্ছবি কত সময় পর্যন্ত স্থায়ী থাকে?
উত্তরঃ চোখের রেটিনাতে কোনো প্রতিবিম্বের প্রতিচ্ছবি ১/১৬ সেকেণ্ড সময় পর্যন্ত স্থায়ী থাকে।
প্রশ্ন ১৬। আমাদের চোখে কোনো বস্তু গতিশীল বলে কখন অনুভূত হয়?
উত্তরঃ আমাদের চোখের রেটিনাতে কোনো বস্তুর প্রতিবিশ্বের প্রতিচ্ছায়া সঙ্গে সঙ্গে অদৃশ্য হয় না। সেটি ১/১৬ সেকেণ্ড সময় পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। সুতরাং কোনো গতিশীল বস্তুর স্থির প্রতিবিম্ব সেকেণ্ড ১৬বার-এর অধিক বেগে চোখে প্রক্ষেপ করা হয় তখন বস্তুটি গতিশীল হিসাবে আমাদের চোখে অনুভূত হয়।
প্রশ্ন ১৭। চোখের দৃষ্টিদোষগুলি কী কী উল্লেখ করো।
উত্তরঃ সাধারণত চোখে দুই প্রকারের দৃষ্টিদোষ দেখতে পাওয়া যায়। কিছু লোক নিকটের বস্তুসমূহ স্পষ্ট দেখতে পায় কিন্তু দূরের বস্তু দেখতে পায় না। এটিকে মায়োপিয়া বা নিকট দৃষ্টিদোষ বলে। আবার কিছু লোক নিকটের বস্তু স্পষ্ট করে দেখতে পায় না, কিন্তু দূরের বস্তু স্পষ্ট করে দেখতে পায়, এটিকে হাইপার মেট্রোপিয়া বা সুদূর দৃষ্টিদোষ বলে। উপযুক্ত প্রতিকারমূলক লেন্স ব্যবহার করে এই দোষগুলি সংশোধন করা যেতে পারে।
প্রশ্ন ১৮। অন্ধ লোকেরা কি পদ্ধতিতে পড়াশুনা করে?
উত্তরঃ ব্রেইল লিখন শ্লেট ও পেন্সিলের সাহায্যে অন্ধলোকেরা পড়া না করে।
প্রশ্ন ১৯। ব্রেইল পদ্ধতি কে এবং কবে আবিষ্কার করেছেন?
উত্তরঃ লুইস ব্রেইল প্রথম এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেই ১৮২১ সালে এই পদ্ধতি প্রথমে প্রকাশ করেন।
প্রশ্ন ২০। ‘VIBGYOR’ কথার অর্থ কি?
উত্তরঃ সূর্যের সাদা আলো সাতটি রং-এর সমষ্টি, এরা
V= Violat, l= Indiga, B = Blue, G = Green
Y= Yellow, 0 = Orange, R = Red.
প্রশ্ন ২১। রামধনু কি?
উত্তরঃ আকাশে বৃষ্টির পর বা জলীয় বাষ্প থাকলে এবং সূর্য তার বিপরীত দিকে থাকলে সূর্যরশ্মি জলীয়বাষ্পে প্রতিফলিত হয়ে সাতটি রং বিচ্ছুরিত হয়, একেই রামনু বলে।
প্রশ্ন ২২। আলোকরশ্মি ঘনতর মাধ্যম থেকে লঘুতর মাধ্যমে প্রবেশ করলে কীভাবে দিক পরিবর্তন করে?
উত্তরঃ আলোকরশ্মি ঘনতর মাধ্যম থেকে লঘুতর মাধ্যমে প্রবেশ করলে প্রতিসৃত রশ্মি অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়।
প্রশ্ন ২৩। গ্রহ নক্ষত্র কীভাবে চেনা যায়?
উত্তরঃ যে জ্যোতিষ্কের আলো স্থির মনে হয় সেটি গ্রহ এবং যে জ্যোতিষ্ক মিটমিট করে সেটি নক্ষত্র।
প্রশ্ন ২৪। আলোকরশ্মি সংকট কোণে আপতিত হলে প্রতিসরণ কোণ বা হবে?
উত্তরঃ আলোকরশ্মি সংকট কোণে আপতিত হলে প্রতিসরণ কোণ 90⁰ হবে।
প্রশ্ন ২৫। একটি বস্তু দর্পণের সামনে 10cm দূরে আছে। প্রতিবিম্বটি বস্তু থেকে কত দূরে অবস্থিত হবে?
উত্তরঃ প্রতিবিম্বটি বস্তু থেকে 10+10=20 cm দূরে অবস্থিত হবে।
প্রশ্ন ২৬। প্রকৃতিতে অভ্যন্তরিণ পূর্ণ প্রতিফলনের একটি দৃষ্টান্ত দাও।
উত্তরঃ প্রকৃতিতে অভ্যন্তরিণ পূর্ণ প্রতিফলনের দৃষ্টান্ত হল মরীচিকা।
প্রশ্ন ২৭। মরীচিকা সদ্ না অসদ্ বিশ্ব?
উত্তরঃ মরীচিকা অসদ্ বিশ্ব।
প্রশ্ন ২৮। আলোকবর্ষ কাকে বলে?
উত্তরঃ শূন্য মাধ্যমে আলো এক বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে, তাকে এক আলোকবর্ষ বলে। এক আলোকবর্ষ 9.46×1012 km প্রায়।
প্রশ্ন ২৯। কাচ এবং জলের মধ্যে কোন্টিতে আলোর বেগ বেশি?
উত্তরঃ জলের পরম প্রতিসরাঙ্কের মান কাচের পরম প্রতিসরাঙ্কের মানের চেয়ে কম। তাই জলে আলোর বেগ কাচে আলোর বেগের চেয়ে বেশি।
প্রশ্ন ৩০। শূন্যস্থান পূর্ণ করো :
(ক) সমতল দর্পণে বস্তুর ____ প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।
উত্তরঃ অসদ্।
(খ) আলোর ____ প্রতিফলনের জন্য আমরা বই পড়তে পারি।
উত্তরঃ বিক্ষিপ্ত।
(গ) সমতল দর্পণে বস্তুর আকার ও প্রতিবিম্বের আকার ______।
উত্তরঃ সমান।
(ঘ) সমকোণে আনত দুটি দর্পণের মধ্যে একটি বস্তু রাখলে বস্তুটির ______ টি প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।
উত্তরঃ তিন।
(ঙ) দুটি সমান্তরাল দর্পণের মধ্যে একটি বস্তু রাখলে বস্তুটির ______ প্রতিবিম্ব গঠিত হয়।
উত্তরঃ অসংখ্য।
(চ) মরীচিকা আলোর ______ প্রতিফলনের জন্য সৃষ্টি হয়।
উত্তরঃ অভ্যন্তরিণ পূর্ণ।
(ছ) মরীচিকা হল_____।
উত্তরঃ অসদ্ বিশ্ব।
(জ) আলোক রশ্মি সংকট কোণে আপতিত হলে প্রতিসরণ কোণ ______ হবে।
উত্তরঃ 90°
প্রশ্ন ৩১। সঠিক উত্তরটিতে (✔) চিহ্ন দাও।
(ক) সিনেমার পর্দা হওয়া উচিত –
(১) সাদা ও অমসৃণ।
(২) মসৃণ ও সাদা।
(৩) রঙিন ও মসৃণ।
উত্তরঃ (১) সাদা ও অমসৃণ।
(খ) প্রতিফলনে পার্শ্বীয় পরিবর্তন হয় যখন বস্তুটি-
(১) স্বচ্ছ।
(২) প্রতিসম।
(৩) অপ্রতিসম।
উত্তরঃ (৩) অপ্রতিসম।
(গ) সমতল দর্পণ থেকে প্রতিবিম্বের দূরত্ব বস্তুর দূরত্বের-
(১) বেশি হবে।
(২) সমান হবে।
(৩) কম হবে।
উত্তরঃ (২) সমান হবে।
FAQ
Question: Where can students find the Class 8 Science Bengali Textbook solutions for free?
Answer: Students can find the solutions for the Class 8 Science Bengali textbook for free on Roy Library’s website. Solutions for the textbook questions are concise and accurate. Students can find the solutions very helpful while studying for the examination.
Question: How can students use the solutions for exam preparation?
Answer: Students can use the solutions for the following:
- Students can use solutions for revising the syllabus.
- Students can use it to make notes while studying.
- Students can use solutions to understand the concepts and complete the syllabus.
IMPORTANT NOTICE
We have uploaded this Content by Roy Library. You can read-write and Share your friend’s Education Purposes Only. Please don’t upload it to any other Page or Website because it is Copyrighted Content.
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.