SEBA Class 7 Science Chapter 15 আলোক

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share With You, The Complete Syllabus of SEBA Class 7 Science Chapter 15 আলোক Question Answer in Bengali. সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান বই প্রশ্ন উত্তর Are you a Student of (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 7 Science Chapter 15 আলোক Notes in Bengali Which you can Download PDF Notes SEBA Class 7 Science Chapter 15 আলোক Solutions for free using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 7 Science Chapter 15 আলোক

Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 7 Science Chapter 15 আলোক Solutions in Bengali for Free with you. SEBA Class 7 Science Chapter 15 আলোক in Bengali Notes I Hope, you Liked The information About The Class 7th Science Question Answer in Bengali. if you liked SEBA Class 7 Science Textbook Question Answer in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

আলোক

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। শূন্যস্থান পূর্ণ কর :

(a) যে প্রতিবিম্ব পর্দায় ফেলা যায় না তাকে ______ বলে ।

উত্তরঃ অসদ্ ।

(b) উত্তল _______ দ্বারাগঠিত প্রতিবিম্ব সর্বদা অসৎ এবং আকারে ছোটো হয়।

উত্তরঃ দর্পণ ।

(c) _______ আয়নার দ্বারা গঠিত প্রতিবিম্ব সর্বদা লক্ষ্যবস্তুর আকৃতির সমান হয় ।

উত্তরঃ সমতল ।

(d) যে প্রতিবিম্ব পর্দায় ফেলা যায় তাকে ______ প্রতিবিম্ব বলে ।

উত্তরঃ সদ্ ।

(e) অবতল _______ দ্বারা গঠিত প্রতিবিম্ব পর্দায়, ফেলা যায় না।

উত্তরঃ লেন্স।

প্রশ্ন ২। উক্তিটি শুদ্ধ হলে ‘T” এবং ভুল হলে ‘F” দ্বারা চিহ্নিত করোঃ

(a) উত্তল আয়নার বড়ো এবং সোজা প্রতিবিম্ব গঠিত হয় (T/F)

উত্তরঃ উক্তিটি ভুল । (F)

(b) অবতল লেন্স সর্বদা অসৎ প্রতিবিম্ব গঠন করে। (T/F)

উত্তরঃ উক্তিটি শুদ্ধ। (T)

(c) অবতল আয়নাতে আমরা সৎ, বড়ো, এবং উল্টো প্রতিবিম্ব পাই (T/F)

উত্তরঃ উক্তিটি শুদ্ধ। (T)

(d) পর্দায় কখনও সৎ প্রতিবিম্ব ফেলা যায় না (T/F)

উত্তরঃ উক্তিটি ভুল। (F)

(e) অবতল আয়নার সর্বদা সৎ প্রতিবিম্ব গঠিত হয়। (T/F)

উত্তরঃ উক্তিটি শুদ্ধ। (T)

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -1উদ্ভিদের পরিপুষ্টি
অধ্যায় -2প্রাণীর পরিপুষ্টি
অধ্যায় -3তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ
অধ্যায় -4তাপ
অধ্যায় -5অম্ল , ক্ষার ও লবণ
অধ্যায় -6ভৌতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তন
অধ্যায় -7আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন
অধ্যায় -8বাতাস , ঝড়বৃষ্টি এবং ঘূর্ণিবায়ু
অধ্যায় -9মাটি
অধ্যায় -10জীবদেহে শ্বসন
অধ্যায় -11প্রাণী ও উদ্ভিদের পরিবহনতন্ত্র
অধ্যায় -12উদ্ভিদের প্রজনন
অধ্যায় -13গতি ও বল
অধ্যায় -14বিদুৎ প্রবাহ ও তার প্রভাব
অধ্যায় -15আলোক
অধ্যায় -16জল একটি অমূল্য সম্পদ
অধ্যায় -17বনাঞ্চল : আমাদের জীবনরেখা
অধ্যায় -18বর্জিত জলের গল্প

প্রশ্ন ৩। স্তম্ভ-I এর মাঝে স্তম্ভ – II এর দ্রব্যগুলো মিলিয়ে নাও ।

উত্তরঃ 

প্রশ্ন ৪। সমতল আয়নার দ্বারা গঠিত প্রতিবিম্বের বৈশিষ্ট্যগুলো লিখো ।

উত্তরঃ একটি সমতল দর্পণে গঠিত হওয়া প্রতিবিম্বের বৈশিষ্ট্যগুলি হলো –

(১) সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্ব দর্পণের পিছন দিকে গঠিত হয়, প্রতিবিম্বটি সোজা ও লক্ষ্যবস্তুর আকারের সমান হয়।

(২) সমতল দর্পণের পিছন দিকে গঠিত প্রতিবিম্বের দূরত্ব, দর্পণ থেকে লক্ষ্যবস্তুর দূরত্বের সমান। অর্থাৎ লক্ষ্যবস্তুর দূরত্ব = প্রতিবিম্বের দূরত্ব।

(৩) সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্বে লক্ষ্য বস্তুর ডানদিককে বামদিক এবং বামদিককে ডানদিক বলে মনে হয় । সমতল দর্পণে প্রতিবিম্বের এরূপ ওলট – পালটকে বলা হয় পার্শ্বীয় বিলোমন।

প্রশ্ন ৫। তোমারা জানা ইংরেজি বর্ণমালার কোন বর্ণ অথবা ভাষা যার প্রতিবিম্ব সমতল আয়নাতে হুবহু সমান দেখায় সেগুলো খুঁজে বের করো । তোমার পাওয়া তথ্যগুলো নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করো।

উত্তরঃ A, H, I, M, O, T, U, V, W, X, Y.

প্রশ্ন ৬। অসদ্ প্রতিবিম্ব কি? কোথায় অসদ্ প্রতিবিম্ব গঠিত হতে পারে তার একটি উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ প্রতিফলিত কিংবা প্রতিসৃত রশ্মির কাল্পনিক মিলনে যে প্রতিবিম্বের‌ সৃষ্টি হয় তাকে অসদ্ প্রতিবিম্ব বলা হয় । অসদ্ প্রতিবিম্বকে পর্দায় পাওয়া যায় না এবং প্রতিবিম্বটি লক্ষ্যবস্তর মতন সোজা হয় ।

একটি সমতল দর্পণে গঠিত হ‌ওয়া প্রতিবিম্ব সর্বদা  অসদ্ হয় ।

প্রশ্ন ৭। অবতল লেন্স এবং উত্তল লেন্সের দুটি পার্থক্য লেখো ।

উত্তরঃ

প্রশ্ন ৮। উত্তল আয়না এবং অবতল আয়নার একটি করে ব্যবহার লেখো ।

উত্তরঃ অবতল দর্পণের একটি ব্যবহার : চিকিৎসকেরা চক্ষু, কান, নাক, গলা পরীক্ষা করতে অবতল দর্পণ ব্যবহার করে থাকেন । তাছাড়া দন্ত অবতল দাঁতের প্রতিবিম্ব বড় করে দেখার জন্য অবতল দর্পণ ব্যবহার করেন ।

উত্তল দর্পণের একটি ব্যবহার : উত্তল দর্পণে লক্ষ্য বস্তুগুলির প্রতিবিম্ব লক্ষ্যবস্তুর চেয়ে ছোটো হয় । এর দরুন একটি ছোটো দর্পণে বিস্তৃত ক্ষেত্রের প্রতিবিম্ব পাওয়া যায় । তাই স্কুটার বা মোটর গাড়ীর চালকেরা পিছনের রাস্তার এক বৃহৎ অংশ দেখার জন্য উত্তল দর্পণ ব্যবহার করে থাকেন ।

প্রশ্ন ৯। কোন ধরনের আয়না সদ্ প্রতিবিম্ব গঠন করতে পারে?

উত্তরঃ অবতল দর্পণ সদ্ প্রতিবিম্ব গঠন করে ।

প্রশ্ন ১০। কোন ধরনের লেন্স সর্বদা অসদ্ প্রতিবিম্ব গঠন করে ?

উত্তরঃ অবতল লেন্স।

১১-১৩-এর প্রশ্নগুলো থেকে শুদ্ধ উত্তরটি বেছে বের করো।

প্রশ্ন ১১। লক্ষ্যবস্তু থেকে বড়ো অসদ প্রতিবিম্ব গঠন করে –

(i) অবতল লেন্স।

(ii) উত্তল আয়না।

(iii) অবতল আয়না।

(iv) সমতল আয়না।

উত্তরঃ (খ) অবতল আয়না ।

প্রশ্ন ১২। সমতল আয়নাতে ডেভিড তার প্রতিবিম্ব লক্ষ করল । আয়না ও তার প্রতিবিম্বর মধ্যবর্তী দূরত্ব ৪ মি. যদি সে আয়নার দিকে । ১ মি. এগিয়ে যায় তবে ডেভিড এবং তার প্রতিবিম্বের মধ্যবর্তী দূরত্ব হবে ।

(ক) ৩ মিটার।

(খ) ৫ মিটার।

(গ) ৬ মিটার।

(ঘ) মিটার। 

উত্তরঃ (গ) ৬ মিটার।

প্রশ্ন ১৩। একটি গাড়ির পিছনের দৃশ্য দেখার আয়নাটি হচ্ছে সমতল আয়না। গাড়ির চালক 2 মি./সে. বেগে সেটা পিছন দিকে নিচ্ছে । চালক গাড়ির আয়নাতে তার গাড়ীর পেছনে রাখা একটি ট্রাকের প্রতিবিম্ব দেখতে পেল । চালকের কাছে ট্রাকের প্রতিবিম্ব ধরা পড়ার বেগটি হবে –

(ক) ১ মিটার/সেকেণ্ড।

(খ) ২ মিটার/সেকেণ্ড।

(গ) ৪ মিটার/সেকেণ্ড।

(ঘ) ৮ মিটার/সেকেণ্ড।

উত্তরঃ (ঘ) ৮ মিটার/সেকেণ্ড।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১।‌ আলোকের প্রতিফলন কাকে বলে?

উত্তরঃ একটি সমসত্ত্ব দর্পণ তার ওপর পড়া আলোকের দিক পরিবর্তন করতে পারে । একটি দর্পণের দ্বারা এভাবে আলোকের দিকের পরিবর্তন হওয়াকে বলা হয় আলোকের প্রতিফলন।

২।‌ আমরা কখন একটি বস্তুকে দেখতে পাই?

উত্তরঃ কোনো বস্তু থেকে আলোক প্রতিফলিত হয়ে যখন আমাদের চোখের উপর পড়ে তখন আমরা বস্তুটিকে দখতে পাই ।

প্রশ্ন ৩। সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্বের প্রকৃতি কেমন?

উত্তরঃ সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্ব সোজা এবং লক্ষ্য বস্তুর আকারের সমান হয়। এই প্রকার প্রতিবিম্বকে বলা হয় অসদ্ প্রতিবিম্ব । কেননা এই প্রতিবিম্বকে পর্দায় পাওয়া যায় না ।

প্রশ্ন ৪।‌ আলোকের সরল রৈখিক গতি কী?

উত্তরঃ আলোকের সরল রৈখিক গতি হলো আলোক সরল রেখায় গতি করে ।

প্রশ্ন ৫। সমতল দর্পণে আমরা আমাদের প্রতিকৃতি দেখতে পাই কেন?

উত্তরঃ আলোকের প্রতিফলনের জন্যই সমতল দর্পণে আমরা আমাদের প্রতিকৃতি দেখতে পাই। আমাদের দেহ থেকে আলোকরশ্মি দর্পণে প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে পড়ে।

প্রশ্ন ৬।‌ পার্শ্বীয় বিলোমন কাকে বলে?

উত্তরঃ আয়নার সম্মুখে দাঁড়িয়ে নিজের প্রতিবিম্ব দেখলে প্রতিবিম্বটির ডানদিক নিজের বামদিক বলে মনে হয় এবং বামদিক নিজের ডানদিক বলে মনে হয়। সমতল দর্পণে প্রতিবিম্বের এরূপ পরিবর্তনকে বলা হয় পার্শ্বীয় বিলোমন ।

প্রশ্ন ৭।‌ আলোকের প্রতিফলন কয় প্রকার ও কী কী?

উত্তরঃ আলোকের প্রতিফলন দুই প্রকার । যথা- 

(১) নিয়মিত প্রতিফলন এবং বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন।

প্রশ্ন ৮। বিক্ষিপ্ত প্রতিফলনের জন্য আমরা কোনো বস্তুকে দেখতে পাই কেমন করে?

উত্তরঃ আমাদের চারপাশে থাকা বস্তুর বেশির ভাগই অমসৃণ তলযুক্ত । সেইসব বস্তুর ওপর আলোকরশ্মি পড়লে বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন হয়ে থাকে । প্রতিফলিত রশ্মিগুলি সবদিকে ছড়িয়ে পড়ে । সেজন্য আমরা বস্তুগুলিকে দেখতে পাই ।

প্রশ্ন ৯। সিনেমার পর্দা অমসৃণ এবং সাদা হয় কেন?

উত্তরঃ সিনেমার পর্দা অমসৃণ হওয়ায় পর্দায় আপতিত আলোর বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন ঘটায় প্রতিফলিত রশ্মি হলের চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, অর্থাৎ প্রতিটি দর্শকের চোখে পৌঁছায় । এর ফলে হলের যেকোনো স্থান থেকে দর্শকরা ছবি দেখতে পায়। সেজন্য সিনেমার পর্দা অমসৃণ করা হয়।

প্রশ্ন ১০।‌ অবতল দর্পণ এবং উত্তল দর্পণ কাকে বলে?

উত্তরঃ গোলাকৃতি দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠ যদি অবতল হয় তখন বলা হয় অবতল দর্পণ । আবার গোলাকৃতি দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠ যদি উত্তল হয় তখন তাকে বলা হয় উত্তল দর্পণ।

প্রশ্ন ১১। একটি বলকে ছুরি দিয়ে কাটলে এর কাটা অংশটির কোনদিককে অবতল পৃষ্ঠ এবং কোন দিককে উত্তল পৃষ্ঠ বলা হয়?

উত্তরঃ একটি বলকে ছুরি দিয়ে কাটলে এর কাটা অংশটির ভিতরের পৃষ্ঠকে অবতল পৃষ্ঠ এবং বাইরের পৃষ্ঠকে উত্তল পৃষ্ঠ বলা হয়।

প্রশ্ন ১২। একটি চকচকে মসৃণ চামচের কোন পৃষ্ঠ অবতল দর্পণের মতন এবং কোন পৃষ্ঠ উত্তল দর্পণের মতন কাজ করে?

উত্তরঃ একটি চকচকে মসৃণ চামচের ভিতরের পৃষ্ঠ অবতল দর্পণের মতন, অপরদিকে বাইরের পৃষ্ঠ উত্তল দর্পণের মতন কাজ করে ।

প্রশ্ন ১৩। সদ্ প্রতিবিম্ব এবং অসদ প্রতিবিম্বের তিনটি পার্থক্য লেখো।

উত্তরঃ সদ্ প্রতিবিম্ব এবং অসদ্ প্রতিবিম্বের মধ্যে তিনটি পার্থক্য হলো –

(১) সদ্ প্রতিবিম্বকে চোখে দেখা যায় এবং পর্দায় ফেলা যায়। অপরদিকে অসদ্ প্রতিবিম্বকে চোখে দেখা যায় কিন্তু পর্দায় ফেলা যায় না।

(২) সদ্‌বিম্ব বস্তুর সাপেক্ষে উল্টো হয় কিন্ত অসদ্‌বিম্ব বস্তুর সাপেক্ষে সোজা হয়।

(৩) সদ্‌বিম্বের সরাসরি ছবি তোলা যায়। কিন্তু অসদ্‌বিম্বের সরাসরি ছবি তোলা যায় না ।

প্রশ্ন ১৪। উত্তল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্বের প্রকৃতি কেমন?

উত্তরঃ উত্তল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্ব অসদ্ লক্ষ্যবস্তুর মতন সোজা এবং লক্ষ্যবস্তু থেকে ছোটো আকারের হয়।

প্রশ্ন ১৫। অবতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্বের প্রকৃতি কেমন হতে পারে?

উত্তরঃ অবতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্ব লক্ষ্য বস্তু থেকে আকারে বড় অথবা ছোটো হতে পারে। প্রতিবিম্বটি সদ্ অথবা অসদ্ও হতে পারে।

প্রশ্ন ১৬। পার্শ্বীয় পরিবর্তনের কারণ কী?

উত্তরঃ সমতল দর্পণে প্রতিবিম্ব দূরত্ব বস্তু দূরত্বের সমান হওয়ায় প্রতিবিম্বের পার্শ্বীয় পরিবর্তন ঘটে থাকে ।

প্রশ্ন ১৭। তৈলাক্ত কাগজ সামান্য স্বচ্ছ দেখায় কেন?

উত্তরঃ স্বাভাবিক অবস্থায় কাগজের তল অমসৃণ বলে আলোর বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন হয়। কিন্তু তৈলাক্ত কাগজের ভিতরে তেল থাকায় আলোর একটি অংশের প্রতিসরণ হওয়ায় তৈলাক্ত কাগজকে সামান্য স্বচ্ছ দেখায়।

প্রশ্ন ১৮। স্কুটার বা মোটরগাড়ীর চালকেরা পিছনের রাস্তা দেখার জন্য উত্তল দর্পণ ব্যবহার করে থাকেন কেন?

উত্তরঃ উত্তল দর্পণে প্রতিবিম্ব লক্ষ্যবস্তুর চেয়ে ছোটো হয়। ফলে একটি ছোটো উত্তল দর্পণে বিস্তৃত এলাকার লক্ষ্যবস্তুর প্রতিবিম্ব পাওয়া যায়। এইরূপে উত্তল লেন্স গাড়ীর চালককে পিছনে থাকা মোটরগাড়ীর চালকেরা পিছনের রাস্তা দেখার জন্য উত্তল দর্পণ ব্যবহার করে থাকেন ।

প্রশ্ন ১৯। প্রতিফলক কাকে বলে উদাহরণসহ লেখো ।

উত্তরঃ যে বস্তুগুলি থেকে আলোক প্রতিফলিত হয় সেগুলিকে বলা হয় প্রতিফলক । 

উদাহরণ – উজ্জ্বল চকচকে ধাতু, আয়না ইত্যাদি।

প্রশ্ন ২০।‌ উত্তল লেন্স এবং অবতল লেন্স কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সকল লেন্সের কিনারা থেকে মধ্যভাগ পুরু সেই সকল লেন্সকে উত্তল লেন্স বলা হয়‌ ।

আবার যে সকল লেন্সের কিনারা থেকে মধ্যভাগ পাতলা সেই সকল লেন্সকে অবতল লেন্স বলা হয় ।

প্রশ্ন ২১।‌ উত্তল লেন্সে গঠিত প্রতিবিম্বের প্রকৃতি কেমন হতে পারে তা লেখো ।

উত্তরঃ একটি উত্তল লেন্স সদ্ এবং লক্ষ্য বস্তুর উল্টা প্রতিবিম্ব গঠন করতে পারে । যখন লক্ষ্যবস্তুটি লেন্সের অতি নিকটে স্থাপন করা হয় তখন অসদ্, লক্ষ্যবস্তুর ন্যায় সোজা এবং বিবর্ধিত প্রতিবিম্ব গঠন হয়।

প্রশ্ন ২২।‌ অবতল লেন্স কেমন প্রতিবিম্ব গঠন করে?

উত্তরঃ একটি অবতল লেন্স সর্বদা অসদ্, সোজা এবং লক্ষ্যবস্তু থেকে ছোটো প্রতিবিম্ব গঠন করে।

প্রশ্ন ২৩।‌ একটি উত্তল লেন্সকে কখন বিবর্ধক কাঁচ বলা হয়?

উত্তরঃ যখন কোনো বস্তুকে বিবর্ধিত অবস্থায় দেখার জন্য উত্তল লেন্স ব্যবহার করা হয় তখন এই উত্তল লেন্সটিকে বিবর্ধক কাঁচ বলা হয় ।

প্রশ্ন ২৪।‌ বর্ণালী কাকে বলে?

উত্তরঃ সূর্যের সাদা আলোক প্রকৃতপক্ষে লাল, হলুদ, কমলা, নীল, গাঢ় নীল এবং বেগুনী এই সাতটি বর্ণের সমষ্টি । একটি প্রিজম – এর সাহায্যে সূর্যের সাদা আলোককে একটি সাদা পর্দায় ফেলে দিলে সাতটি রঙের আলোক সজ্জা দেখা যায় । এই সাতটি বর্ণের সমষ্টিকে একত্রে বর্ণালী বলা হয় ।

প্রশ্ন ২৫।‌ সাদা আলোক প্রকৃতপক্ষে সাতটি বর্ণের সমষ্টি । একটি নিউটনের চাকতি তৈরি করে তা প্রমাণ করে দেখাও ।

উত্তরঃ প্রায় দশ সেন্টিমিটার ব্যাসের একটি বৃত্তাকার কার্ডবোর্ডের চাকতি নিলাম । চাকতিটিকে সাতটি অংশে ভাগ করে তাদের ওপর লাল,কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল, গাঢ় নীল, বেগুনী এই অনুক্রমে সাতটি রঙের প্রলেপ লাগালাম ।

প্রশ্ন ২৬।‌ বর্ণালিতে বিভিন্ন বর্ণের আলো সৃষ্টি হয় কেন?

উত্তরঃ শূন্য মাধ্যম বা বায়ু মাধ্যম ছাড়া অন্য যেকোনো মাধ্যমে বিভিন্ন বর্ণের আলোর বেগ বিভিন্ন হয়। লাল আলোর বেগ সব চাইতে বেশি এবং বেগুনি আলোর বেগ সব চাইতে কম হয় । তাই কোনো মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক লাল আলোর কারণে সব চাইতে কম এবং বেগুনি আলোর জন্য সব চাইতে বেশি। তাই প্রিজমের মধ্য দিয়ে যাবার সময় লাল বর্ণের রশ্মির চ্যুতি সব চাইতে কম হয় এবং বেগুনি বর্ণের রশ্মির চ্যুতি সব চাইতে বেশি হয়। অন্যান্য বর্ণের আলোর চ্যুতি লাল ও বেগুনি বর্ণের আলোর বিচ্যুতির মধ্যে থাকে। অতএব, প্রিজমে প্রতিসরণের জন্য বিভিন্ন বর্ণের রশ্মির চ্যুতি পৃথক পৃথক হওয়ায় সাদা আলোর বিচ্ছুরণ হয় এবং বর্ণালির সৃষ্টি হয় ।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top