SEBA Class 7 Science Chapter 17 বনাঞ্চল: আমাদের জীবনরেখা

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share With You, The Complete Syllabus of SEBA Class 7 Science Chapter 17 বনাঞ্চল: আমাদের জীবনরেখা Question Answer in Bengali. সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান বই প্রশ্ন উত্তর Are you a Student of (Secondary Education Board of Assam). SEBA Class 7 Science Chapter 17 বনাঞ্চল: আমাদের জীবনরেখা Notes in Bengali Which you can Download PDF Notes SEBA Class 7 Science Chapter 17 বনাঞ্চল: আমাদের জীবনরেখা Solutions for free using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 7 Science Chapter 17 বনাঞ্চল: আমাদের জীবনরেখা

Today’s We have Shared in This Post, SEBA Class 7 Science Chapter 17 বনাঞ্চল: আমাদের জীবনরেখা Solutions in Bengali for Free with you. SEBA Class 7 Science Chapter 17 বনাঞ্চল: আমাদের জীবনরেখা in Bengali Notes I Hope, you Liked The information About The Class 7th Science Question Answer in Bengali. if you liked SEBA Class 7 Science Textbook Question Answer in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

বনাঞ্চল: আমাদের জীবনরেখা

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। বনাঞ্চল বসবাসকারী প্রাণীরা কীভাবে সেখানের উৎপাদন এবং পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করে ব্যাখ্যা করো । 

উত্তরঃ কতকগুলি প্রাণী উদ্ভিদের বীজ বিস্তারে এক সহায়ক ভূমিকা পালন করে। জীবজন্তুর গোবর বা মলসমূহ পচে গিয়ে সেগুলি অরণ্যের চারাগাছগুলিতে পোষক দ্রব্যের যোগান দেয় । তাছাড়া অরণ্যের বিয়োজকগুলি উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পোষক দ্রব্যের যোগান অব্যাহত রাখতে সাহায্য করে । এভাবে অরণ্যে বাস করা প্রাণীসমূহ অরণ্যের বৃদ্ধি এবং পুনর্গঠনে সাহায্য করে থাকে ।

প্রশ্ন ২। বন্যা প্রতিরোধে বনাঞ্চলের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো ।

উত্তরঃ বৃষ্টির জল সরাসরি অরণ্যের মাটিতে আঘাত করে না। অরণ্যের একেবারে ওপরের স্তরে থাকা কেনোপি বৃষ্টির জল নীচে নেমে আসার সময় তাকে বাধা প্রদান করে এবং এই বৃষ্টির জলের অধিকাংশ গাছের ডালপালা ও কাণ্ডের মাধ্যমে নীচে নেমে পড়ে । পাতাগুলি থেকেও বৃষ্টির জল ফোঁটা ফোঁটা করে অতি ধীরগতিতে গুল্ম এবং লতাজাতীয় উদ্ভিদের ওপর পড়ে। অরণ্য বৃষ্টির জল এভাবে পড়ার ফলে সেই জলগুলি খুব সহজে মাটির ভিতরে প্রবেশ করে । অরণ্যে বৃষ্টির জলের প্রাকৃতিক শোষক হিসাবে কাজ করে বন্যা প্রতিরোধ করে ।

প্রশ্ন ৩।‌ বিয়োজক কী? তাদের দুটোর নাম লিখো । বনাঞ্চলে তারা কী করে?

উত্তরঃ যে সকল অনুজীব পচা উদ্ভিদ এবং প্রাণীদেরকে হিউমাসে পরিণত করে তাদেরকে বিয়োজক বলা হয় ।

দুই প্রকার বিয়োজকের নাম, যথা – ছত্রাক এবং মাটিতে থাকা কতিপয় ব্যাক্টেরিয়া।

বিয়োজকগুলি মৃত উদ্ভিদ তথা মৃত প্রাণীদের কলাসমূহ ভক্ষণ করে সেগুলিকে হিউমাস নামক এক প্রকার গাঢ় রঙের সামগ্রীতে পরিণত করে ।

প্রশ্ন ৪। বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই-অক্সাইডের সমতা রক্ষা করতে বনাঞ্চলের ভূমিকা ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন বাই – অক্সাইড গ্যাস গ্রহণ করে নিজের আহার প্রস্তুত করে এবং অক্সিজেন গ্যাস ত্যা‌গ করে। অপরদিকে প্রাণীরা শ্বসনের জন্য অক্সিজেন গ্যাস গ্রহণ করে। অরণ্য এভাবে বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই- অক্সাইডের সমতা রক্ষা করতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে।

প্রশ্ন ৫। বনাঞ্চলে কোন কিছুর অপচয় হয় না কেন ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ মৃত প্রাণীগুলিকে শকুন, কাক, শৃগাল এবং পতঙ্গ আহার হিসাবে খায়। তাছাড়া মাটির অনুজীবগুলি মৃত উদ্ভিদ ও প্রাণীদেরকে বিয়োজিত করে হিউমাসে পরিণত করে। মাটির এই হিউমাস অংশ উদ্ভিদেরা পোষক দ্রব্য হিসাবে ব্যবহার করে। সুতরাং অরণ্যে কোনো সামগ্রীর অপচয় হয় না।

প্রশ্ন ৬। বনাঞ্চল থেকে প্রাপ্ত পাঁচটি বস্তুর নাম লেখো।

উত্তরঃ অরণ্য থেকে পাওয়া পাঁচপ্রকার উৎপাদিত সামগ্রীর নাম, যথা – মধু, মোম, লা, আঠা, খয়ের ।

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -1উদ্ভিদের পরিপুষ্টি
অধ্যায় -2প্রাণীর পরিপুষ্টি
অধ্যায় -3তন্ত্র থেকে বস্ত্ৰ
অধ্যায় -4তাপ
অধ্যায় -5অম্ল , ক্ষার ও লবণ
অধ্যায় -6ভৌতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তন
অধ্যায় -7আবহাওয়া , জলবায়ু এবং জলবায়ুর সঙ্গে প্রাণীর অভিযোজন
অধ্যায় -8বাতাস , ঝড়বৃষ্টি এবং ঘূর্ণিবায়ু
অধ্যায় -9মাটি
অধ্যায় -10জীবদেহে শ্বসন
অধ্যায় -11প্রাণী ও উদ্ভিদের পরিবহনতন্ত্র
অধ্যায় -12উদ্ভিদের প্রজনন
অধ্যায় -13গতি ও বল
অধ্যায় -14বিদুৎ প্রবাহ ও তার প্রভাব
অধ্যায় -15আলোক
অধ্যায় -16জল একটি অমূল্য সম্পদ
অধ্যায় -17বনাঞ্চল : আমাদের জীবনরেখা
অধ্যায় -18বর্জিত জলের গল্প

প্রশ্ন ৭। শূন্যস্থান পূরণ করো :

(ক) কীটপতঙ্গ, প্রজাপতি, মৌমাছি, পাখি সপুষ্পক উদ্ভিদকে ________ করতে সাহায্য করে।

উত্তরঃ পরাগযোগ সম্পন্ন হতে ।

(খ) বনাঞ্চলে ________ এবং ________কে বিশুদ্ধ করে।

উত্তরঃ বায়ু, জল ।

(গ) ছোট ছোট ঝোপঝাড় বনাঞ্চলের ________ স্তর সৃষ্টি করে।

উত্তরঃ নিম্ন ।

(ঘ) পচা গলা পাতা এবং প্রাণী বনাঞ্চলে ________ সমৃদ্ধি করে ।

উত্তরঃ মাটি ।

প্রশ্ন ৮। বহু দূরে অবস্থিত বনাঞ্চলে সংঘটিত হওয়া বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আমরা কেন চিন্তা করি?

উত্তরঃ আমাদের থেকে দূরে থাকা অরণ্যগুলির অবস্থা এবং অরণ্য বিষয়ক সমস্যাদি নিয়ে আমরা চিন্তিত কারণ পৃথিবীতে জীবেরা বেঁচে থাকার জন্য অরণ্য এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। নিম্নলিখিত বিষয়ে অরণ্য আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

(১) অরণ্য বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই- অক্সাইড-এর সমতা রক্ষা করে।

(২) অরণ্য বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিদ ও প্রাণীদের আবাসস্থল।

(৩) অরণ্য থেকে বিভিন্ন প্রকার সামগ্রী আহরণ করা হয়ে থাকে। যেমন – আঠা, তেল, মসলা, মধু, লা, জ্বালানী কাঠ, গৃহপালিত জন্তুর জন্য ঘাস, ওষধি উদ্ভিদ, আসবাবপত্র তৈরির জন্য কাঠ ইত্যাদি।

প্রশ্ন ৯। বনাঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ এবং প্রাণীর প্রয়োজন কেন আলোচনা করো।

উত্তরঃ বিভিন্ন প্রকারের উদ্ভিদের মাধ্যমে অরণ্য তৃণভোজী প্রাণীদের খাদ্য এবং সুরক্ষার ব্যবস্থা প্রদান করে থাকে। অরণ্যে তৃণভোজী প্রাণীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে মাংসাহারী প্রাণীদের খাদ্যের যোগান হয়। বিভিন্ন প্রকারের প্রাণী অরণ্যের পুনরুদ্ধার এবং বৃদ্ধি হতে সাহায্য করে। সেজন্য অরণ্যে বিভিন্ন প্রকারের প্রাণী এবং উদ্ভিদ থাকাটা প্রয়োজন।

প্রশ্ন ১০। চিত্র ১০.১৫-এ চিত্রকর ছবিতে চিহ্নিতকরণ এবং দিক নির্দেশ করতে ভুলে গেছেন। দিক নির্দেশ করার জন্য তীরচিহ্ন এবং নিম্নলিখিত বস্তুগুলোকে ছবিতে চিহ্নিত করো :

মেঘ, বৃষ্টি, আবহাওয়া, কার্বন ডাই-অক্সাইড, অক্সিজেন, উদ্ভিদ, প্রাণী, মাটি, মূল, জলপৃষ্ঠ।

উত্তরঃ 

প্রশ্ন ১১। নীচের কোনগুলো বনজসম্পদ নহে?

(ক) গম।

(খ) প্লাইউড।

(গ) সিলমোহরের নাম।

(ঘ) কেরোসিন।

উত্তরঃ (ঘ) কেরোসিন।

প্রশ্ন ১২। নীচের কোন্ উক্তিটি সত্য নয়?

(ক) বনাঞ্চল মাটির ক্ষয় রোধ করে।

(খ) বনাঞ্চলে প্রাণী এবং উদ্ভিদ একে অন্যের উপর নির্ভরশীল নয়।

(গ) বনাঞ্চল জলবায়ু এবং জলচক্রের প্রভাব বিস্তার করে।

(ঘ) মাটি বনাঞ্চলের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে এবং পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করে।

উত্তরঃ (খ) ববানঞ্চলে প্রাণী এবং উদ্ভিদ একে অন্যের উপর নির্ভরশীল নয়।

প্রশ্ন ১৩। অণুজীব মৃত গাছপালার উপর ক্রিয়া করে প্রস্তুত করা সামগ্রীটি হল –

(ক) বালি।

(খ) ব্যাঙের ছাতা।

(গ) হিউমাস।

(ঘ) কাঠ।

উত্তরঃ (খ) ব্যাঙের ছাতা।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। কেনোপি কাকে বলে?

উত্তরঃ অরণ্যের উঁচু গাছের ডালগুলি অন্য উদ্ভিদের ওপর একটি ছাদের মতো আবৃত করে আছে বলে মনে হয়। এটিকে বলা হয় কেনোপি ।

প্রশ্ন ২। গাছের মুকুট বলে কাকে?

উত্তরঃ একটি গাছের কাণ্ডের ওপরে থাকা ডালযুক্ত অংশকে গাছের মুকুট বলে

প্রশ্ন ৩। অরণ্যের গুরুত্বের বিষয়ে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তরঃ অরণ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। অরণ্য আমাদেরকে অক্সিজেন যোগান দেয়। মাটিকে সুরক্ষা প্রদান করে এবং বিভিন্ন প্রকারের জীবকে আশ্রয় দেয় । অরণ্যগুলি তার নিকটবর্তী অঞ্চলে ভাল বৃষ্টিপাত হতে সাহায্য করে। ঔষধি গাছ, কাঠ এবং অন্যান্য অনেক প্রয়োজনীয় সামগ্রীর উৎস হলো অরণ্য। সেই কারণে অরণ্যকে আমাদের সংরক্ষণ করা উচিত।

প্রশ্ন ৪। অরণ্য থেকে মানুষ কী কী সম্পদ লাভ করে?

উত্তরঃ অরণ্য থেকে মানুষ বহু মূল্যবান সম্পদ লাভ করে থাকে। যেমন – অরণ্য থেকে মানুষ নানা প্রকার কাঠ ও খড়ি পায়, শস্য ও অন্য খাদ্যবস্তু লাভ করেন। এছাড়া কাগজ, প্লাইউড, দিয়াশলাই কারখানা এবং অন্যান্য শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল অরণ্য থেকে লাভ করা যায়। অরণ্য থেকে লাভ করা মানুষের প্রয়োজনীয় সামগ্রীর মধ্যে নানাপ্রকার ঔষধি উদ্ভিদ, কর্পূর, মুগা, আঠা,চন্দন, লা, মধু, রং ধুনা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য ।

প্রশ্ন ৫। অরণ্যের গভীর অঞ্চলে দেখতে পাওয়া কতকগুলি প্রাণীর নাম লেখো।

উত্তরঃ বন্য শূকর, শৃগাল, সজারু, বাইসন, হাতী, ইত্যাদি প্রাণীগুলিকে অরণ্যের গভীর অঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায় ।

প্রশ্ন 6. “অরণ্যের প্রতিটি অংশ একে অন্যের ওপর নিভরশীল” – ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ সকল প্রাণীগুলি তৃণভোজী বা মাংসভোজী হউক, খাদ্যের জন্য এরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল । যে সকল জীব উদ্ভিদকে খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে সেগুলিকে পুনরায় অপর প্রাণীগুলি ভক্ষণ এবং এইরূপে খাদ্য ও খাদক সম্পর্ক চলতে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, পতঙ্গগুলি ঘাস ভক্ষণ করে।

আবার ব্যাঙ পতঙ্গ ভক্ষণ করে। ব্যাঙকে সাপে ভক্ষণ করে। একে বলা হয় খাদ্যশৃংখল ।

খাদ্যশৃংখল — ঘাস →পতঙ্গ → ব্যাঙ → সাপ → ঈগল অরণ্যে নানান প্রকারের খাদ্য শৃংখল দেখা যায়। সকল খাদ্য শৃংখলগুলি পরস্পর সম্পর্কযুক্ত। যদি একটি খাদ্য শৃংখল ব্যাহত হয় তখন অন্য খাদ্য শৃংখলের ওপর এর প্রভাব পড়ে । সুতরাং আমরা বলতে পারি যে অরণ্যের সকল অংশগুলি একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top