SEBA Class 8 Social Science Chapter 3 বসতি

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Social Science Chapter 3 বসতি Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Social Science Chapter 3 বসতি Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Social Science Chapter 3 বসতি Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 8 Social Science Chapter 3 বসতি in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 8 Social Science Chapter 3 বসতি

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Social Science Chapter 3 বসতি Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Social Science Chapter 3 বসতি Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Social Science Part – I Geography, Class 8 Social Science Part – II History, Class 8 Social Science Part – III Political Science or Economics. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

বসতি

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। শূন‍্যস্থান পূর্ণ করো :-

(ক) ________ কার্য আরম্ভ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ এক স্থানে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে শুরু করে।

উত্তরঃ কৃষি।

(খ) ________ উৎসকে ভিত্তি করে গ্ৰামবাসীরা বেশ কিছু সুবিধা ভোগ করে।

উত্তরঃ জলের।

(গ) রাস্তাঘাট, রেলপথ, নদীর ধারে কাছে গড়ে ওঠা বসতিকে ________ বসতি বলে।

উত্তরঃ রৈখিক।

(ঘ) বর্তমানে অসমে _________ টি গ্ৰাম আছে।

উত্তরঃ ২৫,৫৯০।

প্রশ্ন ২। শুদ্ধ উত্তরটি বেছে বের করো :-

(ক) গ্ৰাম‍্য বসতির মূল হলো ব‍্যবসা-বাণিজ্য / উদ‍্যোগ/ কৃষি।

উত্তরঃ কৃষি।

(খ) গ্ৰাম‍্য অঞ্চল থেকে নগর অঞ্চলে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম /বেশী / সমান।

উত্তরঃ বেশী।

(গ) ভারতের প্রায় ৭০ / ৮০/ ৬০ শতাংশ লোকে গ্ৰামে বাস করে।

উত্তরঃ ৭০।

(ঘ) কোনো স্থানে কেন্দ্রীভূত হয়ে থাকা বসতি হলো রৈখিক / কেন্দ্রীভূত / পাতলা বসতি।

উত্তরঃ কেন্দ্রীভূত।

প্রশ্ন ৩। উত্তর লেখো : 

(ক) মানুষ স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করার কারণ কী?

উত্তরঃ আদিম যুগে মানুষ যাযাবর জীবন যাপন করত। কৃষিকার্য শুরু করার পরই স্থায়ী বসতির সূচনা হয় এবং মানুষ একস্থানে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। ভবিষ্যতের জন্য ক্ষেতের শস্য মজুত করার জন‍্যও মানুষকে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে হয়।

(খ) গ্ৰাম‍্য বসতির মূল বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে আলোচনা করো।

উত্তরঃ সাধারণত নদ-নদী, খাল-বিল, হ্রদ ইত‍্যাদির কাছাকাছি অঞ্চলে গ্ৰামের সূচনা হয়। জলের উৎসকে কেন্দ্র করে গ্ৰাম‍্য বসতি গড়ে ওঠার কারণ এটাই যে, মানুষ খাওয়া-দাওয়া, রন্ধন কার্য, কাপড়-চোপড় ধোয়া, কৃষিকার্য ইত‍্যাদি বিভিন্ন কাজে জল ব‍্যবহার করে। জলাশয়গুলো থেকে মৎস্য শিকার করেও জীবিকা নির্বাহ করে। নদীপথে কম  ব‍্যয়ে যাতায়াত করতে পারে। নদীর ধারের মাটি উর্বর হওয়ার জন্য মানুষ সেখানে বসতি স্থাপন করে গ্ৰাম গড়ে তোলে। কৃষিই গ্ৰাম‍্য বসতির মূল ভিত্তি।

(গ) কেন্দ্রীভূত বসতি কীভাবে সৃষ্টি হয়?

উত্তরঃ পৃথিবীর উপরিভাগে মানুষের বসতি সবজায়গায় এক ধরনের নয়। কোন কোন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা থাকার জন্য মানুষের বসতি একই জায়গায়  কেন্দ্রীভূত হয়ে থাকে। এ ধরনের কেন্দ্রীভূত হওয়া বসতিকে কেন্দ্রীভূত বসতি বলে।

(ঘ) পৌরবসতির মানুষের জীবিকার উপায়?

উত্তরঃ কালক্রমে কৃষিভিত্তিক বসতি উদ‍্যোগভিত্তিক বসতিতে পরিবর্তিত হয়। উদ‍্যোগ, ব‍্যবসা- বাণিজ্য, যাতায়াত ইত‍্যাদির উপর ভিত্তি করে প্রথমে বাজারকেন্দ্র এবং পরে শহরের সৃষ্টি হয়। শহরবাসী লোকেদের জন্য ব‍্যবসা-বাণিজ্য, উদ‍্যোগ, শিক্ষানুষ্ঠান, অফিস আদালতে চাকরি ইত‍্যাদি প্রধান জীবিকা হয়ে উঠে।

(ঙ) গ্ৰাম ও নগরের মধ্যে সম্পর্ক আলোচনা কর।

উত্তরঃ গ্ৰাম ও শহরের লোকেদের মধ্যে অঙ্গাঙ্গি সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। সাধারণত ব‍্যবসা-বাণিজ‍্যই গ্ৰাম এবং শহরের মধ্যে সম্পর্ক বজায় রাখে। সেবামূলক কার্যও এই সম্পর্ক সুদৃঢ় করে তোলে। গ্ৰামবাসীরা তাদের উৎপাদিত কৃষিজাত সামগ্ৰী শহরের বাজারে যোগান দেয় আবার শহরও উদ‍্যোগিক দ্রব্য ও অন‍্যান‍্য সেবা গ্ৰামকে প্রদান করে। ব‍্যাঙ্ক, ডাক, বীমা, শিক্ষা ইত্যাদি সেবার মাধ্যমে গ্ৰাম‍ ও শহরের মধ্যে এক নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠেছে।

প্রশ্ন ৪। সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো :-

(ক) রৈখিক বসতি : কোনো কোনো বসতি পথের ধারে লম্বভাবে বিস্তারিত হয়ে থাকে। এধরনের বসতিকে রৈখিক বসতি বলে।

(খ) বর্গক্ষেত্রাকার বসতি : গ্ৰামাঞ্চলে দু-তিনটে পথের সংযোগ হলে সেখানে তারারূপী বসতি গড়ে উঠতে পারে। এধরনের বসতিই কালক্রমে গ্ৰামের কৃষিকেন্দ্রকে কেন্দ্র করে বর্গক্ষেত্রাকার বসতিতে রূপান্তরিত হয়।

(গ) উচ্চভূমির বসতি : উচ্চভূমিতে স্থলভাগের ঢাল খাড়া থাকে এবং ভূ-পৃষ্ঠ উঁচু নিচু হওয়ার জন্য বসতি পাতলা। উচ্চভূমিতে যাতায়াত, পরিবহণ , চাষ-বাস, ব‍্যবসা-বাণিজ্য ইত‍্যাদির অসুবিধা থাকায় জনবসতি জনসাধারণের যাতায়াত খুবই কম। এজন্য উচ্চভূমিতে লোকসংখ্যা অতিশয় কম।

প্রশ্ন ৫। পার্থক্য লেখো : 

(ক) গ্ৰাম‍্য বসতি ও শহরে বসতি।

উত্তরঃ 

গ্ৰাম‍্য বসতিশহুরে বসতি
১। গ্ৰামের মানুষদের জীবিকা কৃষি।১। শহরের বাসিন্দাদের বৃত্তি মূলত ব‍্যবসা-বাণিজ্য, উদ‍্যোগ, কার্যালয়ের চাকুরী ইত্যাদি।
২। বসতি পাতলা ও বিস্তৃত।২। বসতি ঘন ও কেন্দ্রীভূত।
৩। ঘর-বাড়ি নমুনা প্রধানত স্থানীয় এবং পরম্পরাগত।৩। ঘর-বাড়ির নমুনা আধুনিক এবং উঁচু অট্টালিকার প্রাধান্যই বেশি।
৪। গ্ৰামের যাতায়াত ব‍্যবসা ভালো নয়।৪। যাতায়াতের সুবিধা আছে।
৫। যানবাহনের সংখ্যা অতি কম।৫। যানবাহনের সংখ্যা বেশি, এজন্য যোগাযোগের সুবিধা আছে।
৬। অনুষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কম।৬। অনুষ্ঠান-প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশী।
৭। ব‍্যবসা- বাণিজ‍্যের সুবিধা কম।৭। ব‍্যবসা-বাণিজ‍্যের সুবিধা বেশি।
৮। লোকেদের মধ্যে সু-সম্পর্ক বজায় আছে।৮। লোকেরা বিভিন্ন স্থান থেকে আসায় সম্পর্কের অভাব।
৯। বৈদ‍্যুতিক আলোর অভাব।৯। বৈদ্যুতিক আলো আছে।

(খ) রৈখিক বসতি এবং কেন্দ্রীভূত বসতি।

উত্তরঃ

রৈখিক বসতিকেন্দ্রীভূত বসতি
১। পথের ধারে লম্বভাবে বিস্তারিত।১। মানুষের বসতি একই কেন্দ্রীভূত।
২। বেশির ভাগই অস্থায়ী।২। এরা স্থায়ীভাবে বসবাসকারী ।
৩। বিভিন্ন প্রকারের সুযোগ সুবিধার অভাব।৩। এখানে বিভিন্ন প্রকারের সুযোগ সুবিধা আছে।
৪। বসতি পাতলা।৪। বসতি ঘন।
৫। ব‍্যবসা- বাণিজ‍্যের ক্ষেত্রে অনুন্নত।৫। ব‍্যবসা-বাণিজ্যে উন্নত।
৬। রেলপথের ধারে এবং নদীর ধারেও গড়ে ওঠে।৬। এই বসতি সাধারণত দু-রাস্তার মিলন স্থানে গড়ে ওঠে।

(গ) উচ্চভূমির বসতি এবং নিম্নভূমির বসতি।

উত্তরঃ

উচ্চভূমির বসতিনিম্নভূমির বসতি
১। স্থলভাগের ঢাল খাড়া থাকে।১। ভূমি সমতল।
২। জনবসতি অতিশয় পাতলা।২। জনবসতি ঘন।
৩। পরিবহণ ব‍্যবস্থা অনুন্নত।৩ পরিবহণ ব‍্যবস্থা উন্নত।
৪। কৃষিকার্য অনুন্নত।৪। কৃষিকাজের সুবিধা আছে।
৫। বাসস্থানগুলো অনুচ্চ।৫। বাসস্থান উচ্চ ও অনুচ্চ দুধরনেরই আছে।
৬। ব‍্যবসা-বাণিজ‍্যের বিশেষ সুবিধা নেই।৬। ব‍্যবসা বাণিজ‍্যের সুবিধা আছে।
৭। ভূমিস্খলনের সম্ভাবনা আছে।৭। ভূমিস্খলনের সম্ভাবনা নেই।
৮। উচ্চভূমি স্বাস্থ‍্যকর।৮। নিম্নভূমি তুলনামূলকভাবে কম স্বাস্থ্যকর।

প্রশ্ন ৬। তোমার গ্ৰাম বা শহরের (বড় শহর হলে একটি অংশের) একটি নমুনা চিত্র অঙ্কন করে সেখানে নদ-নদী, পাহাড়, বিল ইত্যাদি প্রাকৃতিক উপাদান (যদি থাকে) এবং মানব সৃষ্ট উপাদানগুলো বসাও।

উত্তরঃ মানচিত্র পুস্তকের ও শ্রেনী শিক্ষকের সাহায্য নিয়ে কর।

S.L. No.সূচীপত্র
ভূগোল খণ্ড
অধ্যায় -1 প্রাকৃতিক সম্পদ
অধ্যায় -2জনসংখ্যার বৃদ্ধি এবং বিতরণ
অধ্যায় -3বসতি
অধ্যায় -4বসতি : গ্ৰাম ও শহুরে জীবন
অধ্যায় -5সাগর-মহাসাগর
অধ্যায় -6ভারতের উদ‍্যোগ এবং পরিবহণ ব‍্যবস্থা
অধ্যায় -7অসমের নদ-নদী
অধ্যায় -8ভূগোল বিজ্ঞান অধ‍্যয়নে প্রযুক্তির প্রয়োগ
ইতিহাস খণ্ড
অধ্যায় -9নব‍্য ধর্মীয় ভাবধারার উথান
অধ্যায় -10মধ‍্যযুগের অসম
অধ্যায় -11অসমের আর্থ-সামাজিক জীবনে মধ‍্যযুগের শাসকদের অবদান
অধ্যায় -12বাণিজ্যবাদ এবং ইউরোপীয় ব্যবসায়ীদের ভারতবর্ষে আগমন
অধ্যায় -13ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসনের প্রতিষ্ঠা, সম্প্রসারণ এবং সুদৃঢ়করণ
অধ্যায় -14ইস্ট-ইণ্ডিয়া কোম্পানির শাসনকালে ভারতবর্ষে সংস্কারসমূহ
অধ্যায় -15সাম্রাজ্যবাদ এবং অসম
অধ্যায় -16১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহ
অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক খণ্ড
অধ্যায় -17মানব সম্পদ উন্নয়ন, মানব সম্পদ উন্নয়নের নির্দেশক এবং
মানব সম্পদ উন্নয়নে বৃত্তিমূলক শিক্ষার ভূমিকা
অধ্যায় -18মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ এবং
মানব সম্পদ উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা
অধ্যায় -19আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিত্তীয় অনুষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা
অধ্যায় -20গ্রাহকের সজাগতা, অধিকার এবং সুরক্ষা
অধ্যায় -21সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা
অধ্যায় -22ভারতীয় সংবিধান
অধ্যায় -23মৌলিক অধিকার
অধ্যায় -24আমাদের মৌলিক কর্তব্য

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। আদিম যুগে মানুষেরা জীবন যাপন করত?

উত্তরঃ যাযাবর জীবন যাপন করত।

প্রশ্ন ২। মানুষ কখন থেকে স্থায়ীভাবে বসবাস আরম্ভ করে?

উত্তরঃ কৃষিকার্যের আবিষ্কার থেকে‌।

প্রশ্ন ৩। মানুষ প্রথম কোথায় বসতি স্থাপন করেছিল?

উত্তরঃ নদীর তীরে।

প্রশ্ন ৪। মানুষ কেন বাসগৃহ নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছিল?

উত্তরঃ রোদ,বাতাস, ঝড়-বৃষ্টি এবং বিভিন্ন প্রকারের বন‍্যপ্রাণীদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য।

প্রশ্ন ৫। কীভাবে গ্ৰামের সৃষ্টি হয়।

উত্তরঃ মানুষ একই স্থানে ঘর তৈরি করে বসতি স্থাপন করার ফলে পাড়ার সৃষ্টি হয়। পাড়া সম্প্রসারিত হয়ে গ্ৰামের সৃষ্টি হয়।

প্রশ্ন ৬। কীরূপ স্থানে মানুষের বসতি গড়ে উঠে?

উত্তরঃ কিছু সংখ‍্যক সুবিধা থাকা যেমন– উৎপাদনক্ষম মাটি, জলাশয়, ঘাস-বন, জঙ্গল ইত‍্যাদির সুবিধালব্ধ স্থানে মানুষের বসতি গড়ে উঠে।

প্রশ্ন ৭। বসতি প্রধানত কয়প্রকারের ও কী কী?

উত্তরঃ বসতি প্রধানত দুই প্রকারের– গ্ৰাম‍্য বা গেঁয়ো বসতি এবং শহর বা পৌর বসতি।

প্রশ্ন ৮। কী ধরনের অঞ্চলে সাধারণত গ্ৰামের পত্তন হয়?

উত্তরঃ সচরাচর নদ-নদী, খাল-বিল,হ্রদ ইত‍্যাদির কাছাকাছি অঞ্চলে গ্ৰামের পত্তন হয়।

প্রশ্ন ৯। পৌর শব্দের অর্থ কী?

উত্তরঃ পৌর শব্দের অর্থ শহর।

প্রশ্ন ১০। শিক্ষা মানুষকে কী করে?

উত্তরঃ শিক্ষা মানুষের বুদ্ধি বৃত্তি এবং শক্তি সামর্থ্যের উৎকর্ষ সাধন করে।

প্রশ্ন ১১। অসমের ব্রক্ষপুত্র নদের তীরবর্তী কয়েকটি শহরের নাম লেখো।

উত্তরঃ ডিব্রুগড়,তেজপুর, গুয়াহাটী, ধুবুড়ি ইত্যাদি।

প্রশ্ন ১২। সিন্ধুনদের তীরে গড়ে উঠা কয়েকটি শহরের নাম লেখো।

উত্তরঃ করাচি, হায়দরাবাদ।

প্রশ্ন ১৩। লণ্ডন কোন নদীর তীরে অবস্থিত?

উত্তরঃ টেম্স।

প্রশ্ন ১৪। টাইগ্ৰিস নদীর তীরে গড়ে উঠা শহরটির নাম কী?

উত্তরঃ বাগদাদ।

প্রশ্ন ১৫। গ্ৰাম থেকে শহরের জনসংখ্যা বেশি হওয়ার কারণ কী আলোচনা কর।

উত্তরঃ গ্ৰাম থেকে শহরের জনসংখ্যা বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হল— প্রব্রজন।বিভিন্ন ধরনের সুবিধা থাকার জন‍্যই মানুষ শহরে আসে। শহরাঞ্চলে চাকুরীর সন্ধানে আসে, কেউ বা পড়াশুনার জন্য আসে। ব‍্যাঙ্ক, ডাক, বীমা, শিক্ষা ইত্যাদি অনুষ্ঠান প্রতিষ্ঠানে যোগ দিতে আসে এবং গ্ৰামের লোকেরাও ব‍্যবসা- বাণিজ‍্যের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন শহরে আসে।  উদ‍্যোগভিত্তিক শহরাঞ্চলে বহু বহিরাগত শ্রমিকের আগমন ঘটে।

প্রশ্ন ১৬। গ্ৰাম ও শহরের মধ্যে সম্পর্ক না থাকলে আমাদের কী ধরনের অসুবিধা হত আলোচনা কর।

উত্তরঃ গ্ৰাম ও শহরের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে না উঠলে নানা প্রকারের অসুবিধা হত। গ্ৰামবাসীরা তাদের উৎপাদিত কৃষিজাত সামগ্ৰী শহরে যোগান দেয়। অপরদিকে শহরও ঔদ‍্যোগিক দ্রব্য এবং অন্যান্য সেবা গ্ৰামকে প্রদান করে। কৃষিই হল গ্ৰামাঞ্চলের লোকেদের জীবিকা, কাজেই শহরের লোকেদের কাছে কৃষিজাত পণ্য যোগান না দিলে আর্থিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়বে। গ্ৰামাঞ্চলের লোকেরাও নানা ধরনের সাহায্য, যেমন—- ঔদ‍্যোগিক সামগ্ৰী ও সেবামূলক কার্য শহর থেকে পেয়ে থাকে।

প্রশ্ন ১৭। ভারতের কয়েকটি উচ্চভূমি অঞ্চলের নাম লেখ।

উত্তরঃ অরুণাচল প্রদেশ, মিজোরাম, সিকিম, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর, মণিপুর, নাগাল‍্যাণ্ড, দার্জিলিং ইত্যাদি।

প্রশ্ন ১৮। অসমের পাহাড়ি জেলা দুটোর নাম কী?

উত্তরঃ কার্বি আংলং ও ডিমা হাসাও‌।

প্রশ্ন ১৯। ব্রক্ষপুত্র ও বরাক উপত‍্যকার মানুষদের জীবিকা কী?

উত্তরঃ কৃষি।

প্রশ্ন ২০। ব্রক্ষপুত্র ও বরাক উপত‍্যকার কয়েকটি উৎপন্ন দ্রব‍্যের নাম লেখ।

উত্তরঃ ধান, পাট, সরিষা, কুশিয়ার, তিল, কলাই, কলা ও নানা ধরনের শাক-সবজি।

প্রশ্ন ২১। উচ্চভূমি অঞ্চলের কৃষিজদ্রব‍্যগুলো কী কী?

উত্তরঃ ধান, ভূট্টা, তিল, আলু, কচু,শাকসবজি, কমলা, লেবু, আনারস ইত্যাদি।

প্রশ্ন ২২। উচ্চভূমির লোকেদের বাসগৃহ কী কী সামগ্ৰী দিয়ে তৈরী?

উত্তরঃ উচ্চভূমির লোকেরা সাধারণত পাহাড়ের ঢালে মাচা-ঘরে বসবাস করে। এই বাসগৃহগুলো কাঠ,বাঁশ, খড় ইত্যাদি দিয়ে তৈরী।

প্রশ্ন ২৩। নিম্নভূমির লোকেদের বাসগৃহ কী রূপ?

উত্তরঃ মাচা-ঘর।

প্রশ্ন ২৪। উচ্চভূমির লোকেরা কী কী জীবজন্তু পালন করে?

উত্তরঃ শূকর, হাঁস, মুরগি, ভেড়া, গরু ইত্যাদি।

প্রশ্ন ২৫। উচ্চভূমির বসতি এবং নিম্নভূমির বসতির মধ্যে পার্থক্য কি কি?

উত্তরঃ 

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top