Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Social Science Chapter 10 মধ্যযুগের অসম Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Social Science Chapter 10 মধ্যযুগের অসম Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Social Science Chapter 10 মধ্যযুগের অসম Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 8 Social Science Chapter 10 মধ্যযুগের অসম in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.
SEBA Class 8 Social Science Chapter 10 মধ্যযুগের অসম
Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Social Science Chapter 10 মধ্যযুগের অসম Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Social Science Chapter 10 মধ্যযুগের অসম Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Social Science Part – I Geography, Class 8 Social Science Part – II History, Class 8 Social Science Part – III Political Science or Economics. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
মধ্যযুগের অসম
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। উত্তর লেখো :
(ক) কোন শতকে আহোমেরা অসমে এসেছিলেন?
উত্তরঃ ত্রয়োদশ শতকে আহোমেরা অসমে এসেছিলেন।
(খ) চাও লুং চুকাফা অসমে আসার সময়ে কোন দুজন মন্ত্রীকে সঙ্গে এনেছিলেন?
উত্তরঃ চাও লুং চুকাফা অসমে আসার সময় তাঁর সঙ্গে তিনি বরগোঁহাই এবং বুঢ়াগোঁহাই নামে দুজন মন্ত্রীকে সঙ্গে এনেছিলেন।
(গ) মূলাগাভরু কে ছিলেন?
উত্তরঃ মূলাগাভরু ফ্রাচেং মুং বরগোঁহাইয়ের পত্নী ছিলেন।
(ঘ) কোচ রাজা নরনারায়ণ কত খ্রিস্টাব্দে আহোম রাজ্য আক্রমণ করেছিলেন?
উত্তরঃ ১৫৬২ খ্রিস্টাব্দে।
(ঙ) চুতিয়াদের শ্রেষ্ঠ রাজা কে ছিলেন?
উত্তরঃ রত্নধবজ পাল।
(চ) কত খ্রিস্টাব্দে গদাধর সিংহ আহোম সিংহাসনে আরোহণ করেছিলেন?
উত্তরঃ ১৬৮১ খ্রিস্টাব্দে।
প্রশ্ন ২। ক্রমানুসারে সাজাও—–
(ক) ইয়াণ্ডাবু সন্ধি।
(খ) হুসেন শাহের কামরূপ কামতা আক্রমণ।
(গ) শরাইঘাটের যুদ্ধ।
(ঘ) মিরজুমলার অসম আক্রমণ।
(ঙ) স্বর্গদেউ চুকাফার চরাইদেউতে রাজধানী স্থাপন।
(চ) ইখ্তিয়ার উদ্দিন মালিক উজবেগ তূঘ্রিল খাঁর কামরূপ আক্রমণ।
উত্তরঃ (ক) স্বর্গদেউ ও কাফার চরাইদেউতে রাজধানী স্থাপন।
(খ) ইখতিয়ার উদ্দিন মালিক উজবেগ তূঘ্রিল খাঁর কামরূপ আক্রমণ।
(গ) হুসেন শাহরে কামরূপ কামতা আক্রমণ।
(ঘ) মিরজুমলার অসম আক্রমণ।
(ঙ) শরাইঘাটের যুদ্ধ।
(চ) ইয়াণ্ডাবু সন্ধি।
প্রশ্ন ৩। শুদ্ধ/ অশুদ্ধ নির্ণয় করো।
(ক) আহোমদের অসম আগমনের পর থেকে ইয়াণ্ডাবু সন্ধি পযর্ন্ত সময়টিই অসম বুরঞ্জীর মধ্যযুগ।
উত্তরঃ শুদ্ধ।
(খ) চুডাংফা বা বামুনি কোঁয়রের সময় থেকেই আহোম স্বর্গদেউগণ হিন্দু নাম গ্ৰহণ করেছিলেন।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(গ) মিরজুমলার অসম আক্রমণের সময়ে লেখক সিহাবুদ্দিন তালিস অসমে এসেছিলেন।
উত্তরঃশুদ্ধ।
(ঘ) কছাড়ি রাজা গোবিন্দচন্দ্রের রাজত্বকালে কছাড়ি রাজ্য ইংরেজদের অধীনস্থ হয়।
উত্তরঃ শুদ্ধ।
(ঙ) চুতিয়াগণ বৈষ্ণবধর্মী ছিলেন।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(চ) কামরূপ আক্রমণের সময়ে তুর্কি- আফগানদেরকে ভূঞাগণ সাহায্য করেছিলেন।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
প্রশ্ন ৪। শূন্যস্থান পূর্ণ করো——
(ক) আহোমদের অসমে আগমনের পর থেকেই কামরূপ রাজ্যটি ________ নামে পরিচিত হয়।
উত্তরঃ কামরূপ কামতা রাজ্য।
(খ) আহোমগণ ________ নামক দেবতার পূজাচনা করতেন।
উত্তরঃ সোমদেউ।
(গ) ________ স্বর্গদেউ চুহুং মুং বা দিহিঙ্গিয়া রাজার হিন্দু নাম।
উত্তরঃ স্বর্গনারায়ণ।
(ঘ) সন্ধ্যা কামরূপের রাজধানী উত্তর গুয়াহাটি থেকে ________ তে স্থানান্তরিত করেন।
উত্তরঃ কামতাপুরে।
(ঙ) ________ চুতিয়াদের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজা ছিলেন।
উত্তরঃ রত্নধ্বজ পাল বা গৌরীনারায়ণ।
(চ) ________ শব্দটির অর্থ হল মাটি বা ভূমির মালিক।
উত্তরঃ ভূঞা।
প্রশ্ন ৫। উত্তর লেখো :
(ক) কে, কখন, অসমে রাজ্য স্থাপন করেছিলেন?
উত্তরঃ চাও লুং চুকাফা ১২৫৩ খ্রিস্টাব্দে অসমে আহোম রাজ্য স্থাপন করেছিলেন।
(খ) শরাইঘাটের যুদ্ধ কাদের মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল? এর সাফল্য কী হয়েছিল?
উত্তরঃ শরাইঘাট যুদ্ধ আহোম সেনাপতি লাচিত বরফুকন এবং মোগল সেনাপতি রামসিংহের সঙ্গে সংগঠিত হয়েছিল।
বীর লাচিত বরফুকন ১৬৭১ খ্রিস্টাব্দে শরাইঘাটের যুদ্ধে তাঁর অসামান্য নেতৃত্বে এবং পরাক্রম দ্বারা রামসিংহকে পরাজিত করে অসমের মান, যশ, গৌরব উদ্ধার করেছিলেন। শরাইঘাট যুদ্ধের পর মোগল সৈন্যবাহিনী অসম আক্রমণের পরিকল্পনা পরিত্যাগ করে।
(গ) বীর চিলারায় কে ছিলেন? তিনি কোন কোন রাজ্য জয় করেছিলেন?
উত্তরঃ বীর চিলারায় কোচ রাজা নরনারায়ণের ভাই ও প্রধান সেনাপতি ছিলেন।
বীর চিলারায় আহোম রাজধানী গড়গাঁও দখল করেন। আহোম রাজ্য কোচদের করতলগত হয়। চিলারায় কাছাড়ি রাজ্য আক্রমণ করে সেই রাজ্যও দখল করেন। ক্রমে চিলারায় মণিপুর, জয়ন্তিয়া, ত্রিপুরা, খেরাম,ডিমরয়া,।শ্রীহট্ট ইত্যাদি রাজ্যগুলো জয় করেছিলেন।
(ঘ) বারোভূইঞাগণ কারা ছিলেন?
উত্তরঃ চুটিয়া ও কাছাড় রাজ্যের মধ্যবর্তী অঞ্চলে ছিল বারোভূইঞাদের রাজ্য। নামে বারোভূইঞা হলেও তাদের সংখ্যা ১২ অপেক্ষা বেশি ছিল। এবং প্রত্যেকেই স্বাধীনভাবে রাজত্ব করতেন। বারোভূইঞাদের আদি নিবাস ছিল কনৌজ।
কামতাপুর রাজ্যটি চতুর্দশ দুভাগে বিভক্ত হয়েছিল। কামতাপুর নগর সহ রাজ্যের উত্তর এবং দক্ষিণ পূর্ব অংশে দুর্লভ নারায়ণ এবং রংপুর ও ময়মন সিংহ জিলাকে নিয়ে কামতাপুরের দক্ষিণ অংশে ধর্মনারায়ণ রাজা হন। এই রাজ্য দুভাগে বিভক্ত হওয়ার সময়ে কামতেশ্বর দুর্লভ নারায়ণ গৌড়েশ্বর ধর্মনারায়ণ থেকে সাতঘর ব্রাক্ষণ এবং সাতঘর কায়স্থ উপহার স্বরূপ লাভ করেন। এদের মধ্যে চণ্ডীধর ভূইঞাও ছিলেন। তাঁরা চণ্ডীধরকে শিরোমণি হিসাবে মান্যতা দিয়েছিলেন।
চণ্ডীধরের বংশে শ্রীমন্ত শঙ্করদেবের জন্ম হয়েছিল। অসমের বারোভূইঞাদের উথানের বিষয়ে আরও অনেক কাহিনী প্রচলিত আছে। কেউ কেউ বলেন যে কামরূপ রাজ্যের পূর্বের শাসন ব্যবস্থায় রাজার থেকে রাজত্ব মকুব হওয়া শক্তিশালী সামন্তগণই পরবর্তী সময়ে ভূইঞা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হন। পর্যাপ্ত পরিমাণে ধনসম্পত্তি এবং সৈন্যবল থাকার জন্য ভূইঞাগণ কামরূপের দুর্বল রাজাগণের শাসনকালে স্বাধীন রাজা হিসাবে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিলেন। ‘ভূইঞা’ শব্দের অর্থ হলো মাটি বা ভূমির মালিক। অসমের ভূইঞাগণ মূলত কায়স্থ, বৈদজ্ঞ এবং ব্রাক্ষণ ভূইঞা। অসমের ভূইঞাগণ বারোভূইঞা নামে পরিচিত।
(ঙ) কছাড়ি কারা ছিলেন?
উত্তরঃ কছাড়িগণ অসমের অতি প্রাচীন অধিবাসী। ইতিহাসবিদগণের মতে অতি প্রাচীনকালে কছাড়িরা কামরূপ রাজ্য শাসন করেছিলেন। তাদের এই শাসন বর্তমান বাংলাদেশের সিলেট, ময়মনসিংহ ইত্যাদিকে ধরে সাগর তীর পযর্ন্ত বিস্তৃত ছিল। চুতিয়া, কোচ, ত্রিপুরা, শরণিয়া, গাড়ো, রাভা, লাংলু, ডিমাসা জনগোষ্ঠীগুলো প্রথম কছাড়ি জাতির অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিন্তু এই জনগোষ্ঠীর লোকগণ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানে স্থায়ীভাবে বসবাস করার জন্য পারিপার্শ্বিক পরিবেশের প্রভাব নিজস্ব কৃষ্টি-সংস্কৃতির জন্ম দেয়। এই সংস্কৃতি আগের কছাড়ি সংস্কৃতির থেকে কিছুটা আলাদা ছিল। তাই কছাড়িরা বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন নামে পরিচিত হয়, যেমন—– বড়ো, কছাড়ি, মেচ, ডিমাসা, গারো, হাজং, শরনিয়া, সুনোয়াল ইত্যাদি। উত্তর পূর্ব ভারতের অধিকাংশ অঞ্চলই কাছাড়ি রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল।
প্রশ্ন ৬। পাঠে থাকা মানচিত্র দুটির একটি তুলনামূলক সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত কর।
উত্তরঃ ত্রয়োদশ শতকের মানচিত্রে কামতাপুর রাজ্য, কাছাড়ি রাজ্য, মণিপুর, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া রাজ্য, নাগা রাজ্য, চুতিয়া রাজ্য ও কোচরাজ্য, কামতা রাজ্যগুলো অসম নামে পরিচিত ছিল। এই সময়ের কামতা রাজ্যের বুকেই কোচ রাজ্যের সৃষ্টি হয়েছিল। অবিভক্ত গোয়ালপাড়া জেলা এবং কোচবিহারের কিছু অংশ নিয়ে কামতা রাজ্যের সৃষ্টি হয়েছিল।
ষোড়শ শতকের কোচ রাজ্যের গোয়ালপাড়া এখন অসম রাজ্যের অন্তর্গত এবং কোচবিহার পশ্চিম বাংলার অন্তর্গত। খাসিয়া-জয়ন্তিয়া এখন মেঘালয় রাজ্য নামে পরিচিত। নাগা রাজ্যও আলাদা রাজ্য, মণিপুরও আলাদা রাজ্য।
ক্রিয়াকলাপ
প্রশ্ন ১। পাঠে উল্লিখিত ‘ ত্রয়োদশ শতকের অসম’- এর মানচিত্রটিতে অসমের চারসীমার রাজ্যগুলো শনাক্ত করে তালিকাভুক্ত করো।
উত্তরঃ (১) কামতাপুর রাজ্য।
(২) খাসিয়া- জয়ন্তিয়া রাজ্য।
(৩) কছাড়ি রাজ্য।
(৪) নাগা রাজ্য।
(৫) চুতিয়া রিজ্য।
প্রশ্ন ২। অসমে আহোম রাজ্য কে।স্থাপন করেছিলেন? তাঁরা অসমে কত বৎসর রাজত্ব করেছিলেন?
উত্তরঃ চাও লুং চুকাফা আহোম রাজ্য স্থাপন করেছিলেন। আহোমগণ অসমে ৬০০ বৎসর রাজত্ব করেছিলেন।
প্রশ্ন ৩। কোন আহোম স্বর্গদেউ- এর সময় থেকে আহোম শাসন ব্যবস্থায় হিন্দুধর্মের প্রভাব পড়ে?
উত্তরঃ স্বর্গদেউ চুডাংফা বা বামুনি কোঁয়রের সময় থেকে আহোম শাসনে হিন্দুধর্মের প্রভাব পড়ে।
প্রশ্ন ৪। চুহুং মুং বা দিহিঙ্গিয়া রাজার রাজত্বকালে সৃষ্ট পদটির নাম কী ছিল?
উত্তরঃ শদিয়াখোয়া গোঁহাই।
প্রশ্ন ৫। আহোম রাজত্বকালের সংকটকাল হিসেবে কোন সময়কে বলা হয়েছে? কারণ ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ ১৬৭৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৬৮১ খ্রিস্টাব্দ এই নয় বৎসর অসম ইতিহাস সঙ্কটকাল সময় হিসাবে গণ্য করা হয়। কারণ এই সময়ে আহোম স্বর্গদেউদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ক্ষমতালোভী, স্বার্থপর উচ্চপদাধিকারীগণের ষড়যন্ত্রের ফলে আহোম রাজ্যের পরিস্থিতি টালমাটাল হয়ে পড়ে।
প্রশ্ন ৬। গদাধর সিংহ আহোম রাজ্যে কীভাবে শান্তিস্থাপন করেছিলেন? প্রাসঙ্গিক বই পড়ে একটি প্রতিবেদন প্রস্তুত করো।
উত্তরঃ ১৬৭৮ খ্রিস্টাব্দে লালুক বরফুকন বিশ্বাসঘাতকতাপূর্বক গুয়াহাটি মোগল হস্তে ছেড়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর নেতৃস্থানীয় ব্যক্তির একত্র মিলিত হয়ে গুয়াহাটি পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনা করলেন এবং অপদার্থ লরা রাজার স্থানে ১৬৮১ খ্রিস্টাব্দে গোবর রাজার পুত্র গদাপাণিকে রাজা বলে ঘোষণা করলেন। গদাপাণি রাজা হয়ে গড়গাঁওয়ে রাজধানী স্থাপন করেন। লরা রাজাকে পাঠিয়ে দিলে অল্পদিন পর নিহত হন। গদাপাণির আহোম নাম চুফাতফা এবং হিন্দু নাম গদাধর সিংহ হয়।
ইটাখুলির যুদ্ধ : সিংহাসনে আরোহণ করে গদাধর সিং মোগলদের হাত হতে গুয়াহাটি পুনরুদ্ধারের চেষ্টায় ব্রতী হন এবং একদল সৈন্য গুয়াহাটি অভিমুখে প্রেরণ করেন। ১৬৮২ খ্রিস্টাব্দে গুয়াহাটির নিকটবর্তী ইটাখুলিতে আহোম সৈন্য মোগল সৈন্যদের পরাজিত করে মুসলমানদের মানস নদী পর্যন্ত বিতাড়িত করে। মানাই নদী পুনরায় আহোম এবং মোগলদের সীমা নির্ধারিত হল। ইটাখুলির যুদ্ধই মোগলদের শেষ যুদ্ধ।
১৬৮৩ খ্রিস্টাব্দে বন্দর বরফুকন ও পাণিফুকন রাজার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র লিপ্ত হলে তাদিগকে পদচ্যুত করে সন্দিক নিয়োগ ও ভকতিকে বরফুকন ও পাণিফুকন করা হয়। কিছুদিন পর উচ্চপদস্থ কর্মচারীগণ ষড়যন্ত্র করলে গদাধর সিংহ রাজধানী ছেড়ে কালিয়াবরে সরে আসেন এবং তথা হতে সৈন্য পাঠিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের দমন করেন। এইভাবে তিনি রাজ্যের সমস্ত বিশৃঙ্খলা দূর করেছিলেন এবং কঠোর শাসন ব্যবস্থার দ্বারা রাজক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
গদাধর সিংহ নাগা ও মিরিদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করেন এবং এই উদ্দেশ্যে বাঁধ ও দুর্গ নির্মাণ করেন।
প্রশ্ন ৭। কে কার সমসাময়িক ছিলেন লেখো—
চণ্ডীবর ভূইঞা নরনারায়ণ, ইখ্তিয়ার উদ্দিন, মালিক তুঘ্রিল খাঁ, দুর্লভ নারায়ণ, গোঁহাই কমল, সন্ধ্যা।
উত্তরঃ চণ্ডীবর ভূইঞার সমসাময়িক ছিলেন রাজা দুর্লভ নারায়ণ। ইখতিয়ার উদ্দিন মালিক উজবেগ তুঘ্রিল খাঁর সমসাময়িক ছিলেন। সন্ধ্যা এবং নরনারায়ণের সমসাময়িক ছিলেন গোঁহাই কমল।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। আহোম রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তরঃ চাও লুং চুকাফা।
প্রশ্ন ২। অসমে আহোমরা কত বৎসর রাজত্ব করেছিলেন?
উত্তরঃ ৬০০বৎসর।
প্রশ্ন ৩। চুকাফা কোথায় রাজধানী স্থাপন করেন?
উত্তরঃ চরাইদেউতে।
প্রশ্ন ৪। আহোম রাজাগণ নামের আগে কি শব্দটি ব্যবহার করতেন এবং কেন?
উত্তরঃ আহোম রাজাগণ স্বর্গদেউ ইন্দ্রের বংশধর। সেইজন্য আহোম রাজাগণ নামের আগে স্বর্গদেউ শব্দটি ব্যবহার করতেন।
প্রশ্ন ৫। স্বর্গদেউ চুডাংফা বা বামুনি কোঁয়র কোথায় রাজধানী স্থাপন করেছিলেন?
উত্তরঃ চরগুয়াতে।
প্রশ্ন ৬। স্বর্গদেউ চুহুং মুং বা দিহিঙ্গিয়া রাজা কোথায় রাজধানী স্থাপন করেছিলেন?
উত্তরঃ বকতা।
প্রশ্ন ৭। কোন আহোম রাজার রাজত্বকালে আহোমগণের উপর প্রথম হিন্দুধর্মের প্রভাব পড়ে?
উত্তরঃ স্বর্গদেউ চুডাংফা বা বামুনি কোঁয়র।
প্রশ্ন ৮। কোন আহোম রাজা হিন্দু উপাধি গ্ৰহণ করে? উপাধিটি কি?
উত্তরঃ চুহুং মুং স্বর্গনারায়ণ হিন্দু উপাধিটি গ্ৰহণ করেছিলেন।
প্রশ্ন ৯। শদিয়াখোয়া পদ কে সৃষ্টি করে?
উত্তরঃ চুহুং মুং।
প্রশ্ন ১০। চুহুং মুং শদিয়াখোয়া গোঁহাই পদটি কখন সৃষ্টি করেন?
উত্তরঃ চুতিয়া রাজ্য জয়ের পর চুহুং মুং শদিয়াখোয়া গোঁহাই পদটি সৃষ্টি করেন। চুতিয়া রাজ্য শাসনের ভার ছিল সদিয়াখোয়া গোঁহাইয়ের উপর।
প্রশ্ন ১১। ক’ত খ্রিস্টাব্দে শরাইঘাটের যুদ্ধ হয়েছিল?
উত্তরঃ ১৬৭১ খ্রিস্টাব্দে।
প্রশ্ন ১২। আহোমদের শ্রেষ্ঠ রাজা কাকে বলা হয়?
উত্তরঃ গদাধর সিংহের পুত্র স্বর্গদেউ রুদ্র সিংহকে আহোমদের শ্রেষ্ঠ রাজা বলা হয়।
প্রশ্ন ১৩। কোন সন্ধির ফলে আহোম রাজ্য ব্রিটিশের অধীনস্থ হয়?
উত্তরঃ ১৮২৬ খ্রিস্টাব্দে ইয়াণ্ডাবু সন্ধির ফলে আহোম রাজ্য ব্রিটিশের অধীনস্থ হয়।
প্রশ্ন ১৪। কোচ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন?
উত্তরঃ বিশ্বসিংহ।
প্রশ্ন ১৫। নরনারায়ণের প্রকৃত নাম কী ছিল?
উত্তরঃ নরনারায়ণের প্রকৃত নাম ছিল মল্লদেব।
প্রশ্ন ১৬। শুক্লধ্বজ চিলারায় নাম পেয়েছিলেন কেন?
উত্তরঃ চিলের মত ক্ষিপ্র গতিতে অতর্কিতে শক্রদের আক্রমণ করতে পারতেন বলে শুক্লধ্বজ চিলারায় নাম পেয়েছিলেন।
প্রশ্ন ১৭। চুতিয়া বংশের প্রতিষ্ঠাতার নাম কি?
উত্তরঃ বীরপাল।
প্রশ্ন ১৮। চুতিয়াদের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা কে ছিলেন?
উত্তরঃ রত্নধ্বজ পাল বা গৌরীনারায়ণ।
প্রশ্ন ১৯। ক’ত খ্রিস্টাব্দে আহোমরা চুতিয়া রাজ্য তাদের রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করে?
উত্তরঃ ১৫২৩ খ্রিস্টাব্দে।
প্রশ্ন ২০। চুতিয়াগণ কয়টি ভাগে বিভক্ত ছিলেন এবং কি কি ?
উত্তরঃ চুতিয়াগণ প্রধানত পাঁচটি ভাগে বিভক্ত ছিল। যেমন—–
(১) হিন্দু চুতিয়া।
(২) বরাঙ্গী চুতিয়া।
(৩) দেউরি চুতিয়া।
(৪) আহোম চুতিয়া।
(৫) মিরি চুতিয়া ইত্যাদি।
প্রশ্ন ২১। ভূইঞাদের রাজ্য কোথায় ছিল?
উত্তরঃ শোবনশিরি থেকে কপিলি পর্যন্ত।
প্রশ্ন ২২। শিরোমণি ভূইঞা কে ছিলেন ?
উত্তরঃ চণ্ডীবর।
প্রশ্ন ২৩। ভূইঞাদের শাসনসভাকে কি বলা হত?
উত্তরঃ কারখানা।
প্রশ্ন ২৪। অসমের ভূইঞাগণ কি নামে পরিচিত?
উত্তরঃ অসমের ভূইঞাগণ বারোভূইঞা নামে পরিচিত।
প্রশ্ন ২৫। শ্রীমন্ত শঙ্করদেব কোন বংশে জন্মগ্ৰহণ করেছিলেন?
উত্তরঃ শ্রীমন্ত শঙ্করদেব বারোভূইঞাগণের বংশেই জন্মগ্ৰহণ করেছিলেন।
প্রশ্ন ২৬। আহোমদের সর্বমোট কতজন রাজা রাজত্ব করেছিলেন?
উত্তরঃ ৪০ জন।
প্রশ্ন ২৭। কোন রাজার সময় থেকেই আহোমদের পতনের সূত্রপাত হয়?
উত্তরঃ স্বর্গদেউ লক্ষ্মী সিংহের সময় থেকেই আহোমদের পতনের সূত্রপাত হয়।
প্রশ্ন ২৮। অসমের অতি প্রাচীন অধিবাসী কারা?
উত্তরঃ কছাড়ীরা অসমের অতি প্রাচীন অধিবাসী।
প্রশ্ন ২৯। কছাড়ি রাজার রাজধানী কোথায় ছিল?
উত্তরঃ ডিমাপুর।
প্রশ্ন ৩০। স্বর্গদেউ চুক্লেনমুং বা গড়গঞা রাজা কোথায় রাজধানী স্থাপন করেছিলেন?
উত্তরঃ গড়গাঁও।
প্রশ্ন ৩১। স্বর্গদেউ রুদ্র সিংহ কোথায় রাজধানী স্থাপন করেছিলেন?
উত্তরঃ রংপুর।
প্রশ্ন ৩২। স্বর্গদেউ গৌরীনাথ সিংহ কোথায় রাজধানী স্থাপন করেছিলেন?
উত্তরঃ যোরহাট।
প্রশ্ন ৩৩। চুকাফা কী কী পদবীর সৃষ্টি করেছিলেন?
উত্তরঃ চুকাফা ‘বুঢ়াগোঁহাই’ ও ‘বরগোঁহাই’ পদবীর সৃষ্টি করেছিলেন।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। চিলারায় কোন কোন রাজ্যগুলো জয় করেছিলেন?
উত্তরঃ চিলারায় আহোম রাজ্য, কছাড়ি রাজ্য, মণিপুর, জয়ন্তিয়া, ত্রিপুরা, খৈরাম, ডিমরুয়া, শ্রীহট্ট ইত্যাদি রাজ্যগুলো জয় করেছিলেন।
প্রশ্ন ২। চুতিয়াদের ধর্ম-সংস্কৃতি সম্পর্কে কি জান লেখ।
উত্তরঃ চুতিয়াদের নিজস্ব ভাষা এবং ধর্ম ছিল। তাঁরা হিন্দুধর্মকেই গ্ৰহণ করেছিল। তাঁরা শক্তির উপাসক ছিলেন এবং শদিয়ার কেচাই খাতী গোঁসানীর পুজো করতেন। দেউরীগণ তাদের পুরোহিত ছিল। চুতিয়াদের নিজের ভাষা ছিল। কালক্রমে তাঁরা অসমীয়া ভাষাকে গ্ৰহণ করেছিল। তাদের আদির ভাষার মিল বড়ো ভাষার সঙ্গে আছে।
প্রশ্ন ৩। চুতিয়া রাজ্যের পতন কিভাবে হয়েছিল?
উত্তরঃ চুতিয়া রাজ্যের শেষ রাজা ছিলেন নীতি পাল। তিনি অত্যন্ত দুর্বল ও অত্যাচারী রাজা ছিলেন। নীতি পালের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ১২০৩ খ্রিস্টাব্দে আহোম রাজা চুহুং মুং চুতিয়া রাজ্য আক্রমণ করেন। তারপর আহোমগণ যথাক্রমে চন্দ্রগিরি ও মাথাডাঙতে যুদ্ধ করে নীতি পালকে নিহত করে এবং আহোমগণ চুতিয়া রাজ্য দখল করে।
প্রশ্ন ৪। অসম ইতিহাসের মধ্যে ‘মধ্যযুগ’ কাকে বলে?
উত্তরঃ ত্রয়োদশ শতক থেকে ঊনবিংশ শতকের প্রথম ভাগ অর্থাৎ আহোমদের অসম আক্রমণের পর থেকে ইয়ান্ডাবু সন্ধি পযর্ন্ত সময়কেই অসম ইতিহাসের ‘মধ্যযুগ’ বলা হয়।
প্রশ্ন ৫। ব্রক্ষপুত্র নদীর উপর পাণ্ডু এবং আমিন গাঁও সংযোগকারী সেতুটির নাম শরাইঘাট সেতু রাখা হয়েছে কেন?
উত্তরঃ শরাইঘাট যুদ্ধের স্মৃতিরক্ষার জন্যই এই সেতুটির নাম শরাইঘাট সেতু রাখা হয়েছে।
প্রশ্ন ৬। কোন কোন জনগোষ্ঠীগুলো প্রথমে কছাড়ি জাতির অন্তর্ভুক্ত ছিল?
উত্তরঃ চুতিয়া, কোচ,ত্রিপুরা, শরণিয়া, গারো, রাভা, লালু,ডিমাসা জনগোষ্ঠীগুলো প্রথমে কছাড়ি জাতির অন্তর্ভুক্ত ছিল।
প্রশ্ন ৭। কছাড়িরা বিভিন্ন স্থানে কি কি নামে পরিচিত হয়?
উত্তরঃ কছাডিরা বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন নামে পরিচিত হয়। যেমন—- বড়ো, কছাড়ি, মেচ, ডিমাসা, গারো,হাজং, শরণিয়া, সনোয়াল ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৮। চরাইদেউয়ের গুরুত্ব কী লেখ।
উত্তরঃ আহোম রাজ্যের প্রথম রাজধানী চরাইদেউ পাহাড়ের গুরুত্ব আহোম সাংস্কৃতিক জীবনে আজও দেখা যায়। চরাইদেউয়ে সকল আহোম রাজা, রাণি ও রাজ কোঁয়রদের স্মৃতিশৌধ এখনও বিদ্যমান। এই স্মৃতিশৌধগুলো দেখতে দেশী-বিদেশী বহু পর্যটন আসে ও তারা শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে। চরাইদেও আহোমদের জন্য অতি পবিত্রভূমি ও সমগ্র দেশের ঐতিহ্যপূর্ণ স্থান।
প্রশ্ন ৯। ভূইঞাদের ধর্ম ও সংস্কৃতির বিষয়ে সংক্ষেপে লেখ।
উত্তরঃ ভূইঞাগণ এক হিন্দু হলেও তাঁদের ভিতরে দুটি ভাগ ছিল—– শাক্ত ও বৈষ্ণব। শাক্তগণ তান্ত্রিক পূজা করেছিল। বৈষ্ণবগণ কোন পূজা-পার্বণ মানতো না। তাঁদের মতে, পরমব্রক্ষই সত্য, মহাপুরুষ শঙ্করদেবের সময় থেকে একশরণীয়া নামধর্ম গ্ৰহণ করে।
ভূইঞাদের শিক্ষার প্রতি আগ্ৰহ ছিল। সংস্কৃত শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষালাভ করেছিল এবং নানা ধরনের কাব্য রচনা করেছিল। তাঁদের সময়েই অসমীয়া সাহিত্যের উৎকর্ষসাধন হয়। মহাপুরুষ শঙ্করদেব কাব্য, নাট্য, বরগীত ইত্যাদি রচনা করে অসমীয়া সাহিত্যের ভিত্তি সুদৃঢ় করেন।
প্রশ্ন ১০। সংক্ষিপ্ত টীকা লেখ——-
(ক) লাচিত বরফুকন।
(খ) মূলাগাভারু।
(গ) সিহাবুদ্দিন তালিস।
উত্তরঃ (ক) লাচিত বরফুকন : লাচিত মোমাই তামুলী বরবরুয়ার পুত্র। তিনি প্রথমে ঘোড়াবরুয়া ছিলেন। তার পর তিনি দুয়লীয়া বরুয়ার পদ পান। নির্ভীকতা, আত্মমর্যাদা, সামরিক দক্ষতা, বুদ্ধি-কৌশল, দেশপ্রেম, রাজার প্রতি অকপট আনুগত্য প্রভৃতি কোন গুনের অভাব ছিল না তাঁর। মহারাজ চক্রধবজ সিংহ শরাইঘাটের যুদ্ধে সেনাপতি করেছিলেন লাচিত বরফুকনকে। এই সময় তাঁকে নিম্ন অসমের বরফুকন করা হয়েছিল। এই পদবী পাবার পর লাচিত শিমলুগুড়ি ফুকন ছিলেন। শরাইঘাটের যুদ্ধে তিনি রুগ্ন শরীরে যুদ্ধ করে জয়লাভ করেছিলেন। লাচিত বরফুকন আসামের হৃতগৌরব পুনরুদ্ধার করেন শরাইঘাটের যুদ্ধের পর তাঁর মৃত্যু হয়।
(খ) মূলাগাভরু : মূলাগাভরু ছিলেন চুহুং মুং দিহিঙ্গিয়া রাজা প্রথম শদিয়া গোঁহাই ফ্রাচেং মুং বরগোঁহাইয়ের পত্নী। মুসলমান সেনাপতি তুর্বকের হাতে ফ্রাচেং মুং বরগোঁহাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে মূলাগাভরু স্বামীহত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য অসীম সাহসে যুদ্ধ করে তুর্বকের হাতে প্রাণ বিসর্জন দেন। মধ্যযুগীয় অসমে এই ধরনের বীরাঙ্গনা নারী অসমীয়া জাতির জন্য গৌরবের বিষয়। সেইজন্য আমাদের মূলাগাভরুর বিষয়ে জানতে হয়।
(গ) সিহাবুদ্দিন তালিস : মিরজুমলার অসম আক্রমণের সময় তাঁর সঙ্গে সিহাবুদ্দিন তালিস নামে একব্যক্তি অসমে আসেন। তিনি একটি ইতিহাস লেখেন। সেই ইতিহাসের নাম ছিল ‘ তারিখ-ই-অসম’। অসম সম্বন্ধে জানবার জন্য এই গ্ৰন্থটি অতিশয় নির্ভরযোগ্য। তখনকার অসম বুরঞ্জীর সাথে এই গ্ৰন্থটির মিল আছে। অসম এবং মোগলের সম্পর্কে নিখুঁত চিত্র এতে বর্ণিত আছে। এই গ্ৰন্থ হতে তদানীন্তন অসমের রাজনৈতিক ও সামাজিক বিবরণ পাওয়া যায়।
প্রশ্ন ১১। শূন্যস্থান পূর্ণ করো—–
(ক) চাও লুং চুকাফা ________ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
উত্তরঃ আহোম।
(খ) চুকাফা স্থায়ীভাবে রাজধানী স্থাপন করেন ________।
উত্তরঃ চরাইদেউতে।
(গ) ১৬৬৩ খ্রিস্টাব্দে ________ সঙ্গে আহোমদের সন্ধি হয়।
উত্তরঃ মিরজুমলার।
(ঘ) ১৬৮২ খ্রিস্টাব্দে গদা সিংহের রাজত্বকালে ________ আহোম এবং মোগলদের মধ্যে শেষ যুদ্ধটি অনুষ্ঠিত হয়।
উত্তরঃ ইটাখুলিতে।
(ঙ) স্বর্গদেউ ________ আহোমদের শ্রেষ্ঠ রাজা বলা হয়।
উত্তরঃ রুদ্র সিংহকে।
(চ) ১৮২৬ খ্রিস্টাব্দে ________ সন্ধির ফলে আহোম রাজ্য ব্রিটিশের অধীনস্থ হয়।
উত্তরঃ ইয়াণ্ডাবু।
(ছ) ________ কোচ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা।
উত্তরঃ বিশ্বসিংহ।
(জ) কোচ রাজাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ছিলেন ________।
উত্তরঃ নরনারায়ণ।
(ঝ) শুক্লধ্বজ ইতিহাসে ________ নামে খ্যাত।
উত্তরঃ চিলারায়।
(ঞ) ________ অসমের অতি প্রাচীন অধিবাসী।
উত্তরঃ কছাড়িগণ।
(ট) ________ চুতিয়া রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
উত্তরঃ বীরপাল।
(ঠ) ________ চুতিয়া রাজ্য জয় করেছিলেন।
উত্তরঃ চুহুং মুং।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.