SEBA Class 8 Social Science Chapter 18 মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Social Science Chapter 18 মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Social Science Chapter 18 মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Social Science Chapter 18 মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 8 Social Science Chapter 18 মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 8 Social Science Chapter 18 মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Social Science Chapter 18 মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Social Science Chapter 18 মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Social Science Part – I Geography, Class 8 Social Science Part – II History, Class 8 Social Science Part – III Political Science or Economics. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ 

প্রশ্ন ১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।

(ক) মানব সম্পদ উন্নয়নের বাধাসমূহ কী কী?

উত্তরঃ মানব সম্পদ উন্নয়নের বাধাসমূহ হলো—অধিক জনসংখ্যা, মূলধন বা পুঁজির অভাব, দারিদ্রতা, নিরক্ষরতা, অন্ধবিশ্বাস, বিভিন্ন ধরনের বৈষম্যতা ইত্যাদি।

(খ) যে কোনো তিন প্রকার বৈষম্যতার নাম উল্লেখ করো।

উত্তরঃ তিন প্রকার বৈষম্যতা হলো—ধর্মীয় বৈষম্যতা, ভাষাভিত্তিক বৈষম্যতা এবং লিঙ্গ বৈষম্যতা।

(গ) বর্তমানে অসমে কয়টি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় আছে?

উত্তরঃ নিজেরা উত্তরটি শিক্ষক/শিক্ষিকার কাছ থেকে জেনে বল।

(ঘ) অসমের রাষ্ট্রীয় কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ অসমের রাষ্ট্রীয় কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি শিলচরে অবস্থিত।

(ঙ) সুস্থ শরীরের জন্য মানুষের কীসের প্রয়োজন হয়?

উত্তরঃ সুস্থ শরীরের জন্য প্রয়োজন হয় পুষ্টিকর খাদ্য এবং উন্নত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা।

প্রশ্ন ২। বিশদ আলোচনা করো—

(ক) মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ দূর করার জন্য কয়টি উল্লেখযোগ্য পরামর্শ।

উত্তরঃ মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ দূর করার জন্য জনসংখ্যা বৃদ্ধির দ্রুত হার হ্রাস করতে হবে, দারিদ্র্যতা দূর করতে হবে, আর্থ-সামাজিক বৈষম্য যাতে অতি প্রকট হয়ে উঠতে না পারে তার জন্য নিরক্ষরতা দূর করতে হবে, অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারে বিশ্বাসী হওয়া দূর করতে হবে, ধর্মীয় বৈষম্যতা, ভাষাভিত্তিক বৈষম্যতা, জাতি এবং গোষ্ঠীভিত্তিক বৈষম্যতা দূর করতে হবে ইত্যাদি।

(খ) মানব সম্পদ উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা।

উত্তরঃ একটি দেশের মানব সম্পদ উন্নয়নে সেই দেশের সরকারের ভূমিকা অপরিসীম। সরকারের গৃহীত এবং প্রবর্তিত সঠিক পরিকল্পনাই মানব সম্পদ উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিত করে। যেমন– শিক্ষা ক্ষেত্রের উন্নয়ন ছাড়া মানব সম্পদ উন্নয়ন অসম্ভব। উপযুক্ত শৈক্ষিক পরিবেশ গড়ে তোলাটা একটি দেশের সরকারের অন্যতম দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালনের জন্য আমাদের সরকার স্থাপন করেছে নতুন নতুন বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি। আমাদের দেশে প্রবর্তিত হয়েছে ‘শিক্ষার অধিকার আইন’ আমাদের সরকার শিক্ষা ছাড়াও মানব সম্পদ উন্নয়নে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের উন্নতির জন্য উপযুক্ত পরিকাঠামো গড়ে তোলার আপ্রাণ চেষ্টা করছে। গ্রাম, শহরসহ সব জায়গায় প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, স্বাস্থ্য উপকেন্দ্র, মহকুমা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, জেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র ইত্যাদি স্থাপন করেছে।

আমাদের সরকার বিভিন্ন নিয়োগজনিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে উন্নত মানব সম্পদ গড়ার স্বার্থে। স্বাভাবিক কারণেই লক্ষ্য করা যায় মানব সম্পদ উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা অপরিসীম।

(গ) দারিদ্র্যতা এবং মানব সম্পদ উন্নয়নের মধ্যে সম্পর্ক।

উত্তরঃ দারিদ্র্যতা মানব সম্পদ উন্নয়নের অন্যতম বাধা। দারিদ্রতার কারণে আমাদের দেশের এক বিশাল সংখ্যক লোক শারীরিক এবং মানসিকভাবে সফল হতে পারেনি। শারীরিক এবং মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন পুষ্টিকর খাদ্য এবং উপযুক্ত শিক্ষা যার অভাবে আমাদের দেশের দরিদ্র লোকদের বিপর্যস্ত অবস্থা।

(ঘ) নিরক্ষরতা কীভাবে মানব সম্পদ বিকাশে বাধার সৃষ্টি করে।

উত্তরঃ নিরক্ষরতা একটি বড়ো অভিশাপ। আমাদের দেশের প্রায় ২৬ শতাংশ লোকই নিরক্ষর। নিরক্ষরতা জ্ঞান, উপযুক্ততা, দক্ষতা, কারিগরি কুশলতা ইত্যাদি বৃদ্ধিতে বাধার সৃষ্টি করে এবং মানুষকে মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে অন্তরায় স্বরূপ হয়ে উঠে। নিরক্ষর লোকেরা অতি সহজেই বিভিন্ন ধরনের বলি হওয়ার কারণে আর্থ-সামাজিক বৈষম্য অতি প্রকট হয়ে উঠে।

প্রশ্ন ৩। শূন্যস্থান পূরণ করো।

(ক) মানব সম্পদ উন্নয়নের অন্যতম প্রয়োজন হচ্ছে ______স্বাস্থ্য এবং বিভিন্ন পৌর সুবিধা।

উত্তরঃ মানব সম্পদ উন্নয়নের অন্যতম প্রয়োজন হচ্ছে শিক্ষা স্বাস্থ্য এবং বিভিন্ন পৌর সুবিধা।

(খ) ______লোকেরা অতি সহজে বিভিন্ন ধরনের শোষণের বলি হয়।

উত্তরঃ নিরক্ষর লোকেরা অতি সহজে বিভিন্ন ধরনের শোষণের বলি হয়।

(গ) শিক্ষার অধিকার আমাদের অন্যতম _______অধিকার।

উত্তরঃ শিক্ষার অধিকার আমাদের অন্যতম মৌলিক অধিকার।

(ঘ) _____খ্রিস্টাব্দ থেকেই আমাদের দেশে শিক্ষার অধিকার আইন বলবৎ হয়েছে।

উত্তরঃ ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ থেকেই আমাদের দেশে শিক্ষার অধিকার আইন বলবৎ হয়েছে।

(ঙ) সরকারের গৃহীত ও প্রবর্তিত সঠিক পরিকল্পনাই মানব সম্পদ উন্নয়নের গতি______করে।

উত্তরঃ সরকারের গৃহীত ও প্রবর্তিত সঠিক পরিকল্পনাই মানব সম্পদ উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিত করে।

(চ) উপযুক্ত শৈক্ষিক______ গড়ে তোলাটা একটি দেশের সরকারের অন্যতম দায়িত্ব।

উত্তরঃ উপযুক্ত শৈক্ষিক পরিবেশ গড়ে তোলাটা একটি দেশের সরকারের অন্যতম দায়িত্ব।

S.L. No.সূচীপত্র
ভূগোল খণ্ড
অধ্যায় -1 প্রাকৃতিক সম্পদ
অধ্যায় -2জনসংখ্যার বৃদ্ধি এবং বিতরণ
অধ্যায় -3বসতি
অধ্যায় -4বসতি : গ্ৰাম ও শহুরে জীবন
অধ্যায় -5সাগর-মহাসাগর
অধ্যায় -6ভারতের উদ‍্যোগ এবং পরিবহণ ব‍্যবস্থা
অধ্যায় -7অসমের নদ-নদী
অধ্যায় -8ভূগোল বিজ্ঞান অধ‍্যয়নে প্রযুক্তির প্রয়োগ
ইতিহাস খণ্ড
অধ্যায় -9নব‍্য ধর্মীয় ভাবধারার উথান
অধ্যায় -10মধ‍্যযুগের অসম
অধ্যায় -11অসমের আর্থ-সামাজিক জীবনে মধ‍্যযুগের শাসকদের অবদান
অধ্যায় -12বাণিজ্যবাদ এবং ইউরোপীয় ব্যবসায়ীদের ভারতবর্ষে আগমন
অধ্যায় -13ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসনের প্রতিষ্ঠা, সম্প্রসারণ এবং সুদৃঢ়করণ
অধ্যায় -14ইস্ট-ইণ্ডিয়া কোম্পানির শাসনকালে ভারতবর্ষে সংস্কারসমূহ
অধ্যায় -15সাম্রাজ্যবাদ এবং অসম
অধ্যায় -16১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহ
অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক খণ্ড
অধ্যায় -17মানব সম্পদ উন্নয়ন, মানব সম্পদ উন্নয়নের নির্দেশক এবং
মানব সম্পদ উন্নয়নে বৃত্তিমূলক শিক্ষার ভূমিকা
অধ্যায় -18মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ এবং
মানব সম্পদ উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা
অধ্যায় -19আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিত্তীয় অনুষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা
অধ্যায় -20গ্রাহকের সজাগতা, অধিকার এবং সুরক্ষা
অধ্যায় -21সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা
অধ্যায় -22ভারতীয় সংবিধান
অধ্যায় -23মৌলিক অধিকার
অধ্যায় -24আমাদের মৌলিক কর্তব্য

প্রশ্ন ৪। প্রকল্প–

১। নীচে দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো কোথায় অবস্থিত এবং এদের কার্যাবলি কী ধরনের সে বিষয়ে একটি করে টীকা লেখো। (ছবি সংগ্রহ করবে)

(ক) একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় (অসম)।

(খ) অসম চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়।

(গ) অসম ইঞ্জিনিয়ারিং মহাবিদ্যালয়।

(ঘ) মীন মহাবিদ্যালয় (অসম)।

(ঙ) কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (অসম)।

উত্তরঃ নিজে নিজে করো।

প্রশ্ন ৫। তোমাদের আশেপাশে বসবাসকারী চার/পাঁচজন মানুষের জীবনে সংঘটিত অন্ধবিশ্বাসের চাক্ষুস কোনো ঘটনার অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করো। অন্ধবিশ্বাস দূর করার জন্য তুমি কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে তা বর্ণনা করো।

উত্তরঃ নিজে নিজে করো।

ক্রিয়াকলাপ

প্রশ্ন ১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।

(ক) অধিক জনসংখ্যা কীভাবে মানব সম্পদ উন্নয়নে বাধার সৃষ্টি করে?

উত্তরঃ উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে সীমিত আয়ে অত্যধিক জনসংখ্যাকে উপযুক্তভাবে সুযোগ-সুবিধা তথা শিক্ষা দিয়ে সম্পদে রূপান্তরিত করার পথ আমাদের দেশের পক্ষে সহজসাধ্য নয়। অধিক জনসংখ্যা মানব সম্পদ উন্নয়নে এইভাবেই বাধার সৃষ্টি করে থাকে।

(খ) শারীরিক এবং মানসিক বিকাশের জন্য কীসের প্রয়োজন?

উত্তরঃ শারীরিক এবং মানসিক বিকাশের জন্য সুস্থ ও সবল হওয়া প্রয়োজন।

(গ) ভারতের কত শতাংশ লোক সাক্ষর?

উত্তরঃ ভারতের ৭৩.১৮ শতাংশ লোক সাক্ষর।

প্রশ্ন ২। উল্লিখিত অসুবিধাসমূহ ছাড়াও আরও অনেক অসুবিধা মানব সম্পদ উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাধাস্বরূপ হয়ে আছে। তোমরা বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে এধরনের কিছু অসুবিধা বা বাধার একটি করে তালিকা প্রস্তুত করো। (শিক্ষকের সাহায্য নেবে)

উত্তরঃ শিক্ষকের সাহায্য নিয়ে নিজে নিজে করতে হবে।

প্রশ্ন ৩। নিজেদের মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কী লক্ষ্য স্থির করবে তা দলগতভাবে আলোচনা করে একটি প্রতিবেদন প্রস্তুত করো।

উত্তরঃ দলগতভাবে আলোচনা করে প্রতিবেদনটি প্রস্তুত করতে হবে।

প্রশ্ন ৪। সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও—

(ক) কোন খ্রিস্টাব্দে আমাদের দেশে ‘শিক্ষার আইন’ বলবৎ হয়েছে?

উত্তরঃ ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে আমাদের দেশে ‘শিক্ষার আইন’ বলবৎ হয়েছে।

(খ) সুস্থ মনের জন্য মানুষের কিসের প্রয়োজন?

উত্তরঃ সুস্থ মনের জন্য মানুষের সুস্থ শরীরের প্রয়োজন।

(গ) মহাত্মা গান্ধি রাষ্ট্রীয় গ্রামীণ নিয়োগ নিশ্চিন্তকরণ প্রকল্প কোন অঞ্চলের মানুষের কর্মসংস্থানের জন্য গ্রহণ করা হয়েছে?

উত্তরঃ মহাত্মা গান্ধি রাষ্ট্রীয় গ্রামীণ নিয়োগ নিশ্চিন্তকরণ প্রকল্প গ্রাম অঞ্চলের মানুষের কর্মসংস্থানের জন্য গ্রহণ করা হয়েছে।

(ঘ) আমাদের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে অন্যতম চাহিদাটি কী?

উত্তরঃ আমাদের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে অন্যতম চাহিদাটি হলো ‘খাদ্য।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ 

প্রশ্ন ১। সংক্ষেপে উত্তর দাও।

(ক) নিরক্ষর লোকেদের জন্য কীভাবে আর্থ-সামাজিক বৈষম্য অতি প্রকট হয়ে উঠে?

উত্তরঃ নিরক্ষর লোকেরা অতি সহজেই বিভিন্ন ধরনের শোষণের বলি হওয়ার কারণে আর্থ-সামাজিক বৈষম্য অতি প্রকট হয়ে উঠে।

(খ) অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারে বিশ্বাসী লোকেরা এখনও উন্নত মানের মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনি কেন?

উত্তরঃ অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারে বিশ্বাসী লোকেরা বৈজ্ঞানিক এবং পরিবর্তনশীল চিন্তাধারার পরিপন্থী হওয়ার কারণে তাঁরা এখনও উন্নত মানের মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনি।

(গ) শিক্ষা ক্ষেত্রে উন্নয়ন ছাড়া কী মানব সম্পদ উন্নয়ন সম্ভব?

উত্তরঃ না, শিক্ষা ক্ষেত্রে উন্নয়ন ছাড়া মানব সম্পদ উন্নয়ন সম্ভব নয়।

(ঘ) গ্রামাঞ্চল এবং শহরাঞ্চলের জন্য উল্লেখযোগ্য কর্মসূচি দুটির উল্লেখ করো।

উত্তরঃ গ্রামাঞ্চলের জন্য উল্লেখযোগ্য কর্মসূচি দুটি হলো—মহাত্মা গান্ধি রাষ্ট্রীয় গ্রামীণ নিয়োগ নিশ্চিতকরণ প্রকল্প (MGNREGA) এবং শহরাঞ্চলের জন্য প্রধানমন্ত্রী কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ কর্মসূচী (PMEGP)।

প্রশ্ন ২। শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় করো।

(ক) অন্ধবিশ্বাসী মানুষ বৈজ্ঞানিক এবং পরিবর্তনশীল চিন্তাধারার পরিপন্থী।

উত্তরঃ শুদ্ধ।

(খ) নিরক্ষর লোকেরা সহজে শোষণের বলি হয় না।

উত্তরঃ অশুদ্ধ।

(গ) নিরক্ষরতা সমাজের একটি বড়ো আশীর্বাদ।

উত্তরঃ অশুদ্ধ।

(ঘ) মানব সম্পদ বিকাশের জন্য খাদ্য সুরক্ষার ব্যবস্থা করাটা নিতান্তই প্রয়োজনীয়।

উত্তরঃ শুদ্ধ।

প্রশ্ন ৩। শূন্যস্থান পূর্ণ করো—

(ক) প্রাকৃতিক সম্পদে অসম প্রচুর_____।

উত্তরঃ প্রাকৃতিক সম্পদে অসম প্রচুর সমৃদ্ধ।

(খ) আর্থিক উন্নতি ছাড়া সমাজের সার্বিক উন্নতি_____।

উত্তরঃ আর্থিক উন্নতি ছাড়া সমাজের সার্বিক উন্নতি অসম্ভব।

(গ) মানব সম্পদ উন্নয়ন করতে হলে জনসংখ্যার বৃদ্ধির দ্রুত______ হ্রাস করতে হবে।

উত্তরঃ মানব সম্পদ উন্নয়ন করতে হলে জনসংখ্যার বৃদ্ধির দ্রুত হার হ্রাস করতে হবে।

প্রশ্ন ৪। টীকা লেখো।

(ক) বৈষম্যতা।

(খ) নিরক্ষরতা।

উত্তরঃ (ক) বৈষম্যতা – বিভিন্ন ধরনের বৈষম্যতা মানব সম্পদ উন্নয়নের পথে একটি বাধা। একটি বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারত আজ বিশ্বের দরবারে সুপরিচিত। কিন্তু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বা চিন্তাধারা আমাদের দেশের লোকের মধ্যে ধর্মীয় বৈষম্যতা, ভাষাভিত্তিক বৈষম্যতা, জাতি এবং গোষ্ঠীভিত্তিক বৈষম্যতা, লিঙ্গ বৈষম্যতা এবং অঞ্চ লভিত্তিক বৈষম্যতা দূর করতে পারেনি। এই বৈষম্যতাই বর্তমান মানুষের মধ্যে এমন এক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে যার ফলে সামাজিক প্রগতির পথ বন্ধ হয়ে পড়েছে।

(খ) নিরক্ষরতা – নিরক্ষরতা সমাজের একটি বড়ো অভিশাপ। আমাদের দেশে প্রায় ২৬ শতাংশ লোকই নিরক্ষর। নিরক্ষরতা জ্ঞান, উপযুক্ততা, দক্ষতা, কারিগরি কুশলতা ইত্যাদি বৃদ্ধিতে বাধার সৃষ্টি করে এবং মানুষকে মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে অন্তরায় স্বরূপ হয়ে উঠে। নিরক্ষর লোকেরা অতি সহজেই বিভিন্ন ধরনের শোষণের বলি হওয়ায় আর্থ-সামাজিক বৈষম্য অতি প্রকট হয়ে উঠে।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top