SEBA Class 8 Social Science Chapter 24 আমাদের মৌলিক কর্তব্য

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Class 8 Social Science Chapter 24 আমাদের মৌলিক কর্তব্য Question Answer in Bengali. As Per New Syllabus of SEBA Class 8 Social Science Chapter 24 আমাদের মৌলিক কর্তব্য Notes in Bengali PDF Download. SEBA Class 8 Social Science Chapter 24 আমাদের মৌলিক কর্তব্য Solutions in Bengali. Which you Can Download PDF Notes SEBA Class 8 Social Science Chapter 24 আমাদের মৌলিক কর্তব্য in Bengali Textbook Solutions for using direct Download Link Given Below in This Post.

SEBA Class 8 Social Science Chapter 24 আমাদের মৌলিক কর্তব্য

Today’s We have Shared in This Post SEBA Class 8 Social Science Chapter 24 আমাদের মৌলিক কর্তব্য Suggestions in Bengali. SEBA Class 8 Social Science Chapter 24 আমাদের মৌলিক কর্তব্য Notes in Bengali. I Hope, you Liked The information About The SEBA Class 8 Social Science Part – I Geography, Class 8 Social Science Part – II History, Class 8 Social Science Part – III Political Science or Economics. If you liked Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

আমাদের মৌলিক কর্তব্য

অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও।

(ক) নাগরিকদের কর্তব্য বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃ সংবিধানে ভারতীয় নাগরিকগণকে কতগুলো মৌলিক অধিকার ভোগ করতে দিয়েছে। তেমনি নাগরিকগণেরও এই অধিকারগুলো ভোগ করার বিনিময়ে কতগুলো কর্তব্যও করতে হয়। কারণ অধিকার কর্তব্য একটি আর একটির সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এই কর্তব্যগুলোকে নাগরিকদের মৌলিক কর্তব্য বলে। যেমন—সংবিধান মেনে চলা, জাতীয় পতাকা ও রাষ্ট্রীয় প্রতীকের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো ইত্যাদি।

(খ) ২০০২ খ্রিস্টাব্দে নাগরিকদের জন্য সংযোজিত কর্তব্য কোনটি?

উত্তরঃ ২০০২ খ্রিস্টাব্দে নাগরিকদের জন্য সংযোজিত এগারোতম কর্তব্যের মাধ্যমে ৬-১৪ বছরের শিশুদেরকে তাদের পিতা-মাতা অভিভাবকদের পক্ষ থেকে শিক্ষা লাভের সুবিধা প্রদান করার উল্লেখ করা হয়েছে।

(গ) জাতীয় পতাকাকে আমাদের কেন সম্মান জানানো উচিত?

উত্তরঃ জাতীয় পতাকা হল একটি দেশের সম্মানের প্রতীক। সেইজন্য আমাদের জাতীয় পতাকে সম্মান জানানো উচিত।

(ঘ) বিদ্যালয়ে শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য তোমাদের কর্তব্য কী?

উত্তরঃ বিদ্যালয়ে শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীর বিদ্যালয়ের নিয়ম-কানুন মেনে চলা উচিত। যেমন, প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে বিদ্যালয়ে সময় মত যেতে হবে, শ্রেণিতে মনোযোগ দিয়ে লেখা-পড়া করতে হবে, শিক্ষক-শিক্ষিকার আদেশ মানতে হবে ইত্যাদি বিদ্যালয়েই নিয়মানুবর্তিতা শিক্ষা দেয়।

প্রশ্ন ২। সংবিধানে উল্লেখিত যে কোনো পাঁচটি কর্তব্যের বিষয়ে লেখো।

উত্তরঃ ১। রাষ্ট্রীয় পতাকা ও রাষ্ট্রীয় সঙ্গীতকে শ্রদ্ধা করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য।

২। স্বাধীনতা সংগ্রামের মহান আদর্শকে পোষণ ও অনুসরণ করা।

৩। ভারতের সার্বভৌমিক, ঐক্য ও সংহতি রক্ষা করা।

৪। সেবার মনোভাব নিয়ে শত্রুর হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা।

৫। ভারতের বিভিন্ন ধর্ম ও ভাষাভাষী মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্বভাব সৃষ্টি করা এবং মহিলাদের মর্যাদা রক্ষা করা।

প্রশ্ন ৩। এন সি সি এবং স্কাউট গাইডের মধ্য দিয়ে কী কী গুণ বিকশিত হবে, লেখো।

উত্তরঃ এন সি সি এবং স্কাউট গাইডের মধ্য দিয়ে দেশপ্রেম জাগ্রত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের মধ্যে শৃঙ্খলাবোধ, ধৈর্য্য ও সহানুভূতির মতো মহান গুণাবলীও বিকশিত হবে।

প্রশ্ন ৪। প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা করার জন্য আমাদের কী কী করা উচিত?

উত্তরঃ প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা করার জন্য আমাদের গোলকীয় উষ্ণতা বৃদ্ধি রোধ করা, পারিপার্শ্বিক ভারসাম্যতা রক্ষা করা, প্রাকৃতিক সম্পদসমূহ, যেমন—বন-জঙ্গল, নদী, হ্রদ ইত্যাদির রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নতি সাধনের ব্যবস্থা করা, পশু-পাখির প্রতিপালন ও সুরক্ষা প্রদান করা আমাদের এক গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য।

S.L. No.সূচীপত্র
ভূগোল খণ্ড
অধ্যায় -1 প্রাকৃতিক সম্পদ
অধ্যায় -2জনসংখ্যার বৃদ্ধি এবং বিতরণ
অধ্যায় -3বসতি
অধ্যায় -4বসতি : গ্ৰাম ও শহুরে জীবন
অধ্যায় -5সাগর-মহাসাগর
অধ্যায় -6ভারতের উদ‍্যোগ এবং পরিবহণ ব‍্যবস্থা
অধ্যায় -7অসমের নদ-নদী
অধ্যায় -8ভূগোল বিজ্ঞান অধ‍্যয়নে প্রযুক্তির প্রয়োগ
ইতিহাস খণ্ড
অধ্যায় -9নব‍্য ধর্মীয় ভাবধারার উথান
অধ্যায় -10মধ‍্যযুগের অসম
অধ্যায় -11অসমের আর্থ-সামাজিক জীবনে মধ‍্যযুগের শাসকদের অবদান
অধ্যায় -12বাণিজ্যবাদ এবং ইউরোপীয় ব্যবসায়ীদের ভারতবর্ষে আগমন
অধ্যায় -13ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসনের প্রতিষ্ঠা, সম্প্রসারণ এবং সুদৃঢ়করণ
অধ্যায় -14ইস্ট-ইণ্ডিয়া কোম্পানির শাসনকালে ভারতবর্ষে সংস্কারসমূহ
অধ্যায় -15সাম্রাজ্যবাদ এবং অসম
অধ্যায় -16১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহ
অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক খণ্ড
অধ্যায় -17মানব সম্পদ উন্নয়ন, মানব সম্পদ উন্নয়নের নির্দেশক এবং
মানব সম্পদ উন্নয়নে বৃত্তিমূলক শিক্ষার ভূমিকা
অধ্যায় -18মানব সম্পদ উন্নয়নের অসুবিধাসমূহ এবং
মানব সম্পদ উন্নয়নে সরকারের ভূমিকা
অধ্যায় -19আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিত্তীয় অনুষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা
অধ্যায় -20গ্রাহকের সজাগতা, অধিকার এবং সুরক্ষা
অধ্যায় -21সংবিধান ও তার প্রয়োজনীয়তা
অধ্যায় -22ভারতীয় সংবিধান
অধ্যায় -23মৌলিক অধিকার
অধ্যায় -24আমাদের মৌলিক কর্তব্য

প্রশ্ন ৫। শূন্যস্থান পূরণ করো।

(ক) আমাদের দেশের জাতীয় সংগীত____ সেকেন্ডের মধ্যে সমাপ্ত করতে হয়।

উত্তরঃ ৫২

(খ) জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সময়______ গাওয়া হয়।

উত্তরঃ জাতীয় সংগীত।

(গ) ৬-১৪ বছরের সকল শিশুকেই _____লাভের সুবিধা প্রদান করা উচিত।

উত্তরঃ শিক্ষা।

(ঘ) ভারতীয় সংবিধানে বর্তমানে মোট ______প্রকার কর্তব্যের উল্লেখ আছে।

উত্তরঃ ১১

প্রশ্ন ৬। শুদ্ধ উত্তরটি বেছে বের করো।

(ক) রাষ্ট্রীয় প্রতীকের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা উচিত/উচিত নয়।

উত্তরঃ উচিত।

(খ) নালা-নর্দমায় প্লাষ্টিকের ব্যাগ আবর্জনা ইত্যাদি ফেলা উচিত/ উচিত নয়।

উত্তরঃ উচিত নয়।

(গ) বন্যারোধে বৃক্ষরোপণ অতি জরুরি/জরুরি নয়।

উত্তরঃ জরুরি।

(ঘ) শান্তি স্থাপনের জন্য হিংসাত্মক কার্যকলাপ পরিহার করা প্রয়োজন/ প্রয়োজন নয়।

উত্তরঃ প্রয়োজন।

(ঙ) দেশ সেবায় এগিয়ে আসা উচিত/উচিত নয়।

উত্তরঃ উচিত।

প্রশ্ন ৭। জনসাধারণের মধ্যে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার জন্য দুটি বিশেষ কাজের বিষয়ে বর্ণনা কর।

উত্তরঃ ১। মানব জাতির উন্নতির মাপকাঠি হল শিক্ষা। এই শিক্ষাই আমাদের কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসগুলো দূর করে সমাজে এক বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

২। নিজের ঘরই যেহেতু শিশু শিক্ষার মূল ভিত্তি, তাই ঘরের পরিবেশকে নৈতিক শিক্ষার আধারে সুস্থ রেখে শিশুদের মধ্যে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি ও মানবিক মূল্যবোধ জাগিয়ে তোলা একান্ত জরুরি।

প্রশ্ন ৮। অসমের যে কোনো পাঁচ জন স্বাধীনতা সংগ্রামীর ফটোসহ জীবনী সংগ্রহ করে একটি অ্যালবাম প্রস্তুত করো।

উত্তরঃ নিজে কর।

প্রশ্ন ৯। একটি ক্যুইজের অনুষ্ঠান করি এসো–

১। ক্যুইজ মাস্টার প্রথম রাউন্ডে ২১নং পাঠ থেকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করবেন।

২। দ্বিতীয় রাউন্ডে ২২নং পাঠ থেকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করবেন।

৩। তৃতীয় রাউন্ডে ২৩নং পাঠ থেকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করবেন।

৪। চতুর্থ রাউন্ডে ২৪নং পাঠ থেকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করবেন।

৫। শেষ রাউন্ডে সব পাঠ থেকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করবেন।

(বিজয়ী দলকে প্রশংসা করে ছোটো খাটো পুরস্কার প্রদান করবেন)

উত্তরঃ নিজেরা শ্রেণিতে শিক্ষক/শিক্ষিকার সাহায্যে কর।

ক্রিয়াকলাপ

প্রশ্ন ১। পাহাড় কাটলে কী হয়?

উত্তরঃ আজকাল অনেককেই পাহাড় কেটে ঘর তৈরি করতে দেখা যায়। এর ফলে বৃষ্টিপাতে ভূমিস্খলন হয়, বহুলোককে প্রাণ হারাতেও দেখা যায়। পাহাড়ের গাছপালা কাটার ফলে বন্যপ্রাণীরা বাধ্য হয়ে খাবারের খোঁজে জনবসতি অঞ্চলে এসে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে এমন ঘটনা ক্রমেই বৃদ্ধি পেতে দেখা যাচ্ছে। ইহাতে মানুষের সঙ্গে সঙ্গে জন্তুরও বিনাশ হচ্ছে।

প্রশ্ন ২। গাছপালা কেটে নিঃশেষ করলে কী হবে? এইক্ষেত্রে আমাদের কর্তব্য কী হবে?

উত্তরঃ গাছপালা কেটে নিঃশেষ করলে প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হবে, বাতাসে বায়ুর অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যাবে। ফলে বায়ু দূষিত হবে যা আমাদের জন্য অনিষ্টকর।

এই ক্ষেত্রে আমাদের গাছপালা কাটা উচিত নয়। বরঞ্চ স্থানে স্থানে বৃক্ষ বা গাছপালা রোপণ করে প্রাকৃতিক পরিবেশকে রক্ষা করা উচিত।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর।

প্রশ্ন ১। বর্তমানে ভারতীয় নাগরিকদের পালনীয় মৌলিক কর্তব্য কয়টি?

উত্তরঃ ১১ টি।

প্রশ্ন ২। কত খ্রিস্টাব্দে ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা ভারতের জাতীয় পতাকারূপে স্বীকৃতি পায়?

উত্তরঃ ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২২শে জুলাই ত্রিবর্ণরঞ্জিত পতাকা ভারতের জাতীয় পতাকারূপে স্বীকৃতি পায়।

প্রশ্ন ৩। ভারতের জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত কি?

উত্তরঃ ৩: ২

প্রশ্ন ৪। পতাকাটি কি কাপড়ে তৈরি করা হয়?

উত্তরঃ পতাকাটি খাদি কাপড়ে তৈরি করা হয়।

প্রশ্ন ৫। ভারতের জাতীয় পতাকার রং কয়টি ও কি কি?

উত্তরঃ ভারতের জাতীয় পতাকার রং তিনটি—গেরুয়া, সাদা ও সবুজ।

প্রশ্ন ৬। ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা কে?

উত্তরঃ ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

প্রশ্ন ৭। তাজমহল কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ আগ্রাতে।

প্রশ্ন ৮। রংঘর কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ অসমের শিবসাগরে।

প্রশ্ন ৯। তোমাদের বিদ্যালয়ে কী কী দিবস পালন করা হয়?

উত্তরঃ আমাদের বিদ্যালয়ে ১৫ই আগস্ট, স্বাধীনতা দিবস ও ২৬শে জানুয়ারী প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করা হয়।

প্রশ্ন ১০। রাষ্ট্রীয় প্রতীক কি?

উত্তরঃ যে প্রতীকের মাধ্যমে বিশ্বের প্রত্যেক স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র নিজ নিজ ঐতিহ্য, ভাবধারা, সংস্কৃতি ও আশা-আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করে, তাহাতে রাষ্ট্রীয় প্রতীক বলে।

প্রশ্ন ১১। রাষ্ট্রীয় প্রতীক কি কি প্রকারের?

উত্তরঃ রাষ্ট্রীয় প্রতীক, জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীত।

প্রশ্ন ১২। ভারতীয় রাষ্ট্রীয় প্রতীক কি?

উত্তরঃ সম্রাট অশোক কর্তৃক নির্মিত শারনাথ স্তম্ভের তিনটি স্তম্ভ উহার উপরিস্থিত তিনটি সিংহ মূর্তি।

প্রশ্ন ১৩। স্বাধীন ভারতের জাতীয় সঙ্গীতটি কখন গৃহীত হয়?

উত্তরঃ ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৪শে জানুয়ারী।

প্রশ্ন ১৪। রাষ্ট্রের সর্বাঙ্গীন বিকাশ কীভাবে হবে?

উত্তরঃ সমস্ত উন্নয়নমূলক ক্ষেত্রে, যেমন—প্রযুক্তি, বিজ্ঞানের নব নব আবিষ্কার, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, যাতায়াত, পরিবহণ ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে নাগরিকরা অবদান যোগালে তবেই রাষ্ট্রের সর্বাঙ্গীন বিকাশ হবে।

প্রশ্ন ১৫। শূন্যস্থান পূরণ কর।

১। জাতীয় পতাকা ও জাতীয় _____হচ্ছে একটি দেশের সম্মানের প্রতীক।

উত্তরঃ সংগীত।

২। মানব জাতির উন্নতির মাপকাঠি হচ্ছে_____।

উত্তরঃ শিক্ষা।

৩। সমাজের অন্ধবিশ্বাসকে দূরে সরিয়ে সকলের মধ্যে______ দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার জন্য আমাদের যত্নবান হতে হবে।

উত্তরঃ বৈজ্ঞানিক।

৪। মহাত্মা গান্ধী _____মন্ত্রে জগৎ জয় করেছিলেন।

উত্তরঃ অহিংসার।

৫। আজকের _____ভবিষ্যতের নাগরিক।

উত্তরঃ শিশু।

রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। ভারতীয় নাগরিকদের মৌলিক কর্তব্যগুলো সংক্ষেপে বর্ণনা কর।

উত্তরঃ বর্তমানে ভারতীয় নাগরিকদের মৌলিক কর্তব্য এগারোটি। এই কর্তব্যগুলি হল—

১। সংবিধানের আদর্শ মেনে চলা নাগরিকদের কর্তব্য। জাতীয় পতাকা জাতীয় সঙ্গীত ও রাষ্ট্রীয় প্রতীককে শ্রদ্ধা করাও নাগরিকদের কর্তব্য।

২। স্বাধীনতা সংগ্রামের মহান আদর্শকে পোষণ ও অনুসরণ করা।

৩। ভারতের সার্বভৌমত্ব, ঐক্য ও সংহতি রক্ষা করা।

৪। সেবার মনোভাব নিয়ে শত্রুর হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা।

৫। ভারতের বিভিন্ন ধর্ম ও ভাষাভাষী মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ভাব সৃষ্টি ক এবং মহিলাদের মর্যাদা রক্ষা করা।

৬। দেশের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির মূল্য দেওয়া ও রক্ষা করা।

৭। বনাঞ্চল, হ্রদ, নদনদী, বন্য জন্তু প্রভৃতির প্রাকৃতিক পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদগুলো রক্ষা করা।

৮। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির বিকাশ সাধন করা, মানবতাবোধ জাগিয়ে তোলা ও সংস্কারমূলক মনোভাবের বিকাশ সাধন করা।

৯। জাতীয় সম্পত্তি, যেমন—কার্যালয়, ব্যাঙ্ক, চিকিৎসালয় ইত্যাদি রক্ষা করা আমাদের অতি আবশ্যক কর্তব্য। হিংসাত্মক কাজের নিন্দা করাও আমাদের কর্তব্য।

১০। ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত কার্যে উৎকর্ষ সাধনের চেষ্টা করা এবং রাষ্ট্রের প্রগতির পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করা।

১১। এগারোতম কর্তব্যের মাধ্যমে ৬-১৪ বছরের শিশুদেরকে তাদের পিতা-মাতা অভিভাবকদের পক্ষ থেকে শিক্ষা লাভের সুবিধা প্রদান করার উল্লেখ করা হয়েছে।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top