Class 3 Bengali Question Answer Chapter 6 ময়ূরের জন্মকথা

Join Roy Library Telegram Groups

Class 3 Bengali Question Answer Chapter 6 ময়ূরের জন্মকথা, is a textbook prescribed by the Assam SEBA Board Class 3 Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 3 Bengali Question Answer Chapter 6 ময়ূরের জন্মকথা The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 3 Bengali Question Answer Chapter 6 ময়ূরের জন্মকথা Solutions are free to use and easily accessible.

Class 3 Bengali Question Answer Chapter 6 ময়ূরের জন্মকথা

Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. Class 3 Ankuran in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 3 Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. SEBA Board Class III Bengali Textbooks Books Solutions will be able to solve all the doubts of the students. Class 3 Bengali Suggestion, Class 3 Bengali Notes Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SEBA Board Class 3 Model Activity Task. Class 3 Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.

ময়ূরের জন্মকথা

ক্রিয়াকলাপ
ক — পাঠভিক্তিক

১। ‘ ময়ূরের জন্মকথা ‘ কাহিনীটি পড়ে নিজের মতো করে বলো। 

কাহিনিঃ স্বর্গের রাজা ইন্দ্রের রাজসভার নর্তকী মাছরাঙা পাখি। মাছরাঙা বছরে একবার পৃথিবীতে আসে আর মর্তের খবর ইন্দ্রকে জানায়। মর্তের শস্যক্ষেত্রের হলুদ ফুলের সৌন্দর্য দেবরাজ কন্যাকে আকৃষ্ট করে। তিনি পিতাকে কোনপ্রকার রাজী করিয়ে মাছরাঙার সঙ্গে পৃথিবীতে নেমে আসেন। তিনি পৃথিবীর ফুল – লতা – পাতার কারুকার্য বুনবেন বলে সঙ্গে তাঁত নিয়ে এলেন।

হেমন্তকালের শস্যভরা ক্ষেত দেবরাজ কন্যাকে মুগ্ধ করলো। তিনি নেচে গেয়ে বেড়াতে লাগলেন। মাছরাঙার স্বর্গে ফিরে যাওয়ার সময় হলো কিন্তু বোনা শেষ হয়নি বলে দেবরাজ কন্যা তার সঙ্গে গেলেন না। তিনি একা একা ঘুরতে লাগলেন।

একদিন ধুতুরা ফল দেখে লোভী হয়ে খেয়ে ফেললেন আর সঙ্গে সঙ্গে স্বর্গের কথা ভুলে গেলেন।

পরের বছর মাছরাঙা পৃথিবীতে এলো।দেবরাজ কন্যার তাকে দেখেই স্বর্গের কথা মনে পড়ল। পাখির সঙ্গে তিনি স্বর্গে ফিরে চললেন। কিন্তু ইন্দ্র বললেন যে ধুতুরা ফল খেয়ে রাজকন্যা ভুল করেছেন তাই তিনি ফিরে এলেন। তাঁর নাম হলো ময়ূর। সঙ্গের বোনা নকশাগুলো রইলো তাঁর সঙ্গে। বর্ষায় ময়ূর পেখম মেললে সেগুলো দেখা যায়।

২। উত্তর দাওঃ

( ক ) স্বর্গের রাজার নাম কি?

উত্তরঃ স্বর্গের রাজার নাম দেবরাজ ইন্দ্র।

( খ ) স্বর্গের রাজসভার নর্তকী পাখিটির নাম কী?

উত্তরঃ স্বর্গের রাজসভার নর্তকী পাখিটির নাম মাছরাঙা ।

( গ ) দেবরাজ কন্যা মর্তে যাবার সময় কী জিনিস সঙ্গে নিয়েছিলেন?

উত্তরঃ দেবরাজ কন্যা মর্তে যাবার সময় তাঁত সঙ্গে নিয়েছিলেন।

( ঘ ) কোন ঋতুতে দেবরাজ কন্যা পৃথিবীতে এসেছিলেন?

উত্তরঃ হেমন্ত ঋতুতে দেবরাজ কন্যা পৃথিবীতে এসেছিলেন।

S.L. No.সূচি-পত্র
অধ্যায় -১আমাদের গ্রাম
অধ্যায় -২একতার বল
অধ্যায় -৩আমাদের গ্রাম
অধ্যায় -৪উচিত শিক্ষা
অধ্যায় -৫সুমনার চিঠি
অধ্যায় -৬ময়ূরের জন্মকথা
অধ্যায় -৭সবরমতী আশ্রমে গান্ধিজি
অধ্যায় -৮ছড়ার মজা / গানের ভুবন
অধ্যায় -৯সেই  সাহসী মেয়েটি
অধ্যায় -১০আব্দুলদের নতুন ট্র্যাক্টর
অধ্যায় -১১কারিগর পাখি
অধ্যায় -১২চলো, শিবসাগর বেড়িয়ে আসি
অধ্যায় -১৩শ্রমের মর্যাদা
অধ্যায় -১৪আমার মা

৩। পদ্ম ফুলে থাকা শব্দগুলো পড়ো। মৌমাছির পাখায় শব্দগুলো অর্থ দেওয়া আছে। এখন শব্দের অর্থ বুঝে নিয়ে নিচে লেখো।

উত্তরঃ                   

শব্দঅর্থ
নর্তকীনাচিয়ে
সৌন্দর্যশোভা
স্বর্গদেবতাদের বসবাসের জায়গা
মুগ্ধমোহিত  হওয়া
উপস্থিতহাজির

৪। উত্তর লেখো।

( ক ) দেবরাজ কন্যা পৃথিবীতে কী কী দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন?

উত্তরঃ দেবরাজ কন্যা পৃথিবীতে ফুলে ভরা শস্যখেত দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন?

( খ ) পৃথিবীতে এসে তিনি প্রথমে কেমন করে দিন কাটাচ্ছিলেন?

উত্তরঃ পৃথিবীতে এসে তিনি প্রথমে নাচ – গান করে দিন কাটাচ্ছিলেন ।

( গ ) স্বর্গে ফিরে যাবার সময় কী হয়েছিল?

উত্তরঃ স্বর্গে ফিরে যাবার সময় মেঘের দেশ পার হওয়ার আগেই দেবরাজ কন্যা আবার পৃথিবীতে নেমে এসেছিলেন।

( ঘ ) দেবরাজ কন্যা স্বর্গে পৌছাতে না পারায় দেবরাজ কী বলেছিলেন?

উত্তরঃ দেবরাজ কন্যা স্বর্গে পৌছাতে না পারায় দেবরাজ বলেছিলেন যে দেবরাজ কন্যা ধুতুরা ফল খেয়ে অন্যায় করেছেন । তখন থেকে তিনি পৃথিবীতেই থাকবেন এবং তাঁর নাম হবে ময়ূর।

খ — ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)

১।  এসো, এবার পাশের গোল থেকে সঠিক ‘ ন ’ যুক্ত বর্ণ অনে শূন্যস্থানে বসাই।

আমি রোজ …………….. ন করি।

সে পড়াশোনায় ম………………. 

উত্তরঃ আমি রোজ স্নান করি।

সে পড়াশোনায় মগ্ন

২। নীচের উদাহরণ অনুযায়ী যুক্তবর্ণ যুক্ত শব্দ লেখো।

উত্তরঃ   

৩। জেনে রাখা ভালো।

৪। ‘স্ত্র’ যুক্ত বর্ণ দিয়ে শব্দ লেখো।

উত্তরঃ                       

৫। কিছু কিছু শব্দের দুটি রূপ থাকে, যেমন 

৬। নীচের শব্দগুলোর আরেকটি রূপ ওপর থেকে বেছে এনে খালি ঘরে লেখো।

উত্তরঃ                    

গ — জ্ঞান সম্প্রসারণ

১। এসো, শব্দ গঠন করি, যেমন — মুগ্ধ — বিমুগ্ধ

২। এসো, ওপরের শব্দ দিয়ে বাক্য গঠন করি।

যেমন — নন্দলাল বিখ্যাত  চিত্রকর।

( ক ) মোহনবাগাম ইস্টবেঙ্গলের ____________ দল।

উত্তরঃ মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গলের বিপক্ষ দল।

( খ ) এখানে ____________ পানীয় জল পাওয়া যায়।

উত্তরঃ আখানে বিশুদ্ধ পানীয় জল পাওয়া যায়।

( গ ) ডেভিডের বাবা ____________ থাকেন।

উত্তরঃ ডেভিডের বাবা বিদেশে থাকেন।

৩। দলে আলোচনা করো।

( ক ) যে পাখির ডাক শুনে ভালো লাগে সেই পাখির বিষয়ে 

উত্তরঃ কোকিল — কোকিলের কুহু — কুহু  ডাক শুনে ভালো লাগে। কোকিল কালো রঙের পাখি। এর ঠোঁটটি লাল । কোকিল কাকের বাসায় ডিম পাড়ে । এরা বাসা তৈরি করতে পারে না ।

( খ ) দেখতে ভালো লাগা পাখির বিষয়ে

উত্তরঃ টিয়া পাখি — টিয়া পাখি দেখতে খুব ভালো লাগে। এর গায়ের রঙ সবুজ ও হালকা সবুজ। ঠোঁটটি বাঁকানো এবং লাল। টিয়াপাখিকে শেখালে মানুষের ভাষায় কথা বলতে পারে। এরা ছোলা, লাল লংকা খেতে ভালোবাসে।

৪। বর্ণনা করো।

( ক ) তোমার দেখা একটি মনোরম দৃশ্য।

উত্তরঃ পাহাড়ে দেখা একটি ঝর্ণার দৃশ্য আমি কখনই ভুলবো না। পেঁজা তুলোর মতো জল ঝরে পড়ছে । অদৃশ্য জলকণা গায়ে লাগছে। সূর্যের আলোয় মাঝে মাঝে সাতরঙা রামধনু হচ্ছে । সবসময় একটা শব্দ ভেসে বেড়াচ্ছে ।

( খ ) তোমার দেখা একটি স্থান সম্পর্কে।

উত্তরঃ বাবা ও মা আমাকে গৌহাটিতে চিড়িয়াখানা দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলেন । চিড়িয়াখানায় ঢুকে আমি অবাক। কত পশু পাখি, কত গাছ। ঘুরে ঘুরে সাদা বাঘ, একটু খড়গওয়ালা গন্ডার, চিতাবাঘ, কুমির , নানা প্রজাতির পাখি দেখলাম। অনেক প্রকারের সাপ দেকলাম। সঙ্গে দেকলাম নানান ধরনের গাছ। এত ধরনের ক্যাকটাস হয় জানতাম না । জানতাম না এত প্রকার বানর হয়। ছোট ছোট খরগোশগুলো আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে । ফেরার সময় মন খারাপ করছিল।

( গ ) গৃহপালিত পশু আমাদের কী উপকারে আসে।

উত্তরঃ গরু, ঘোড়া, কুকুর, বেড়াল, গাধা, ছাগল, ভেড়া, প্রভৃতি গৃহপালিত পশু।

গরুর থেকে আমরা দুধ পাই। দুধ পুষ্টিকর পানীয় তাছাড়া দুধ থেকে ছানা, ঘি, মাখন, মিষ্টান্ন তৈরি হয়। বলদ গরু চাষের কাজে সাহায্য করে। ঘোড়া যানবাহনের কাজ করে। কুকুর রাত্রে আমাদের বাড়ি পাহারা দেয়। বিড়াল ইঁদুর মেরে আমাদের সাহায্য করে। গাধা মাল বহনের কাজ করে। ছাগল আমাদের মাংসের যোগান দেয়। ভেড়ার লোম থেকে কম্বল, শাল হয়।

৫ এসো পড়ি।

বুদ্ধদেব শুদ্দোধনের পুত্র। বুদ্ধদেবের আরেকটি নাম সিদ্ধার্থ । তাঁর প্রবর্তিত ধর্মের নাম বৌদ্ধধর্ম।

কলিঙ্গ যুদ্ধে অনেক মানুষ মারা গিয়েছিল । তা দেখে মহারাজ অশোক  ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত হয়েছিলেন। 

৬। এসো, প্রশ্নগুলোর উত্তর লিখি।

প্রশ্ন ১। বুদ্ধদেবের পিতার নাম কী?

উত্তরঃ বুদ্ধদেবের পিতার নাম শুদ্ধোধন।

প্রশ্ন ২। সিদ্ধার্থ কার নাম?

উত্তরঃ বুদ্ধদেবের অপর নাম সিদ্ধার্থ।

প্রশ্ন ৩। বৌদ্ধধর্ম কে প্রচার করেছিলেন?

উত্তরঃ বুদ্ধদেব বৌদ্ধধর্ম প্রচার করেছিলেন।

প্রশ্ন ৪। মহারাজ কেন ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন?

উত্তরঃ কলিঙ্গ যুদ্ধে বহু মানুষের মৃত্যু দেখে অশোক ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন 

৭। ভেবে বলো।

সর্ষে একপ্রকার তেলজাতীয় শস্য। এর ফুলের রং হলদে। সর্ষের মতো তেল জাতীয় আরও কয়েকটি শস্যের নাম বলো।

উত্তরঃ তিল, তিসি, সূর্যমুখী।

৮। দেবরাজ – কন্যা মর্তে আসার সময় একটি তাঁত সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন যাতে পৃথিবীর মনোরম দৃশ্যগুলো বুনে আনতে পারেন। তোমরা বেড়াতে গেলে কী কী সঙ্গে নিয়ে যাও ও কেন নিয়ে যাও?

উত্তরঃ আমরা বেড়াতে যাওয়ার সময় ক্যামেরা সঙ্গে নিয়ে যাই সেখানকার দৃশ্য তোলার জন্য।কেউ কেউ রঙ, তুলি কাগজ নিয়ে যায় সেখানকার দৃশ্যাবলী  আঁকার জন্য।

ওপরের ছবিটিতে চিত্রিত পশুপাখির বিষয়ে আলোচনা করো এবং প্রতিটি বিষয়ে দুটি করে বাক্য লেখো।

উত্তরঃ ওপরের ছবিটিতে বানর, জিরাফ, গণ্ডার, হাতি, হরিণ, কুমির, বক, খরগোশ, ব্যাঙ এবং লেজঝোলা পাখি চিত্রিত আছে। 

বানর — বানরের মুখটি কালো। বানর ডাল থেকে ডাল দোল খায়।

জিরাফ — জিরাফের গায়ে গোল ছোপ থাকে। জিরাফের গলাটি লম্বা।

গণ্ডার — গণ্ডারের একটি খড়গ থাকে। গণ্ডারের চামড়া খুব মোটা।

হাতি — হাতির কান কলার মতো। হাতির একটি লম্বা শুঁড় থাকে।

হরিণ — হরিণ খুব নিরীহ প্রাণী। হরিণের মাথায় শিং থাকে।

কুমির — কুমির একটি উভচর প্রাণী। কুমির ডাঙ্গায় ডিম পাড়ে।

বক — বকের গলাটি লম্বা। বক জলে মাছ ধরে।

খরগোশ — খরগোশ খুব নিরীহ প্রাণী। খরগোশ বাগানে গাছ পাতা খায়।

ব্যাঙ — ব্যাঙ উভচর প্রাণী। ব্যাঙের গায়ে গুটি থাকে।

লেজঝোলা পাখি — লেজঝোলা পাখির লেজটি বড়। লেজঝোলা পাখি গাছের ফল খায়।

ঘ — প্রকল্প

১। ময়ূরের ছবি, পালক ইত্যাদি সংগ্রহ করো ও সেইগুলো ভালো করে দেখে ময়ূরের বিষয়ে লেখো।

উত্তরঃ ময়ূর — ভারতবর্ষের ময়ূর জাতীয় পাখি। ময়ূর খুব সুন্দর পাখি। পুরুষ ময়ূর দেখতে তত সুন্দর নয়। ময়ূরের একটা লম্বা লেজ আছে। ময়ূর খাদ্যশস্য, সাপ, ব্যাঙ এবং পোকামাকড় খায়। ময়ূরের সারা শরীর সুন্দর পালকে ঢাকা । গলার রঙ নীল। লেজটি নানা রঙের হয়। বর্ষাকালে ময়ূর পেখম তুলে নাচে। ময়ূর প্রায় পঁচিশ তিরিশ বছর বাঁচে। ময়ূরের পেখমের পালক দিয়ে নানারকম শৌখিন জিনিস তৈরী হয়।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top