Class 4 Bengali Question Answer Chapter 1 সকল দেশের সেরা

Join Roy Library Telegram Groups

Class 4 Bengali Question Answer Chapter 1 সকল দেশের সেরা, is a textbook prescribed by the Assam SEBA Board Class 4 Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 1 সকল দেশের সেরা The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 1 সকল দেশের সেরা Solutions are free to use and easily accessible.

Class 4 Bengali Question Answer Chapter 1 সকল দেশের সেরা

Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. Class 4 Ankuran in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 4 Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. SEBA Board Class IV Bengali Textbooks Solutions will be able to solve all the doubts of the students. Class 4 Bengali Suggestion, Class 4 Bengali Notes Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SEBA Board Class 4 Model Activity Task. Class 4 Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.

সকল দেশের সেরা

ক্রিয়াকলাপ

ক — পাঠভিত্তিক

প্রশ্ন ১। পদ্যটি শুদ্ধ ও স্পষ্ট করে পড়ো এবং আবৃত্তি করো।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীগণ নিজেরা পড়বে এবং আবৃত্তি করবে।

প্রশ্ন ২। পদ্যটি একা এবং দলবদ্ধভাবে আবৃত্তি করো।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা শ্রেণিতে নিজেরা চেষ্টা করো।

প্রশ্ন ৩। উত্তর বলো ও লেখো।

(ক) কবি ‘সকল দেশের সেরা’ বলে কোন দেশটিকে বোঝাতে চেয়েছেন?

উত্তরঃ কবি ‘সকল দেশের সেরা’ বলে যে দেশটি বোঝাতে চেয়েছেন সেটি হল কবির জন্মভূমি ভারতবর্ষ।

(খ) “এমন দেশটি কোথায় খুঁজে পাবে নাকো তুমি, সকল দেশের রানি সে যে—”

এখানে ‘দেশটি’ এবং ‘সকল দেশের রানি’ বলে কাকে সম্বোধন করা হয়েছে?

উত্তরঃ এখানে ‘দেশটি’ বলতে কবির জন্মভূমিকে বোঝানো হয়েছে। কবি তাঁর জন্মভূমিকে সকল দেশের রানি বলে সম্বোধন করেছেন।

(গ) এই কবিতায় কবি কী কী শব্দ প্রয়োগ করে তাঁর জন্মভূমির গুণ বর্ণনা করেছেন।

উত্তরঃ কবি তাঁর জন্মভূমিকে ধনধান্যে পুষ্পে ভরা, স্নিগ্ধ নদী, ধূম্র পাহাড়, ফুলে ফুলে ভরা গাছের শাখা-প্রশাখা, মৌমাছিরা গুঞ্জন করছে, মুক্ত বাতাস, ভায়ের-মায়ের স্নেহ, চন্দ্র-সূর্য-গ্রহ-তারার উপস্থিতি, পুঞ্জে, উজল, সেরা, স্মৃতি, রানি ইত্যাদি শব্দ প্রয়োগ করে কবি জন্মভূমির গুণ বর্ণনা করেছেন।

(ঘ) পদ্যটি নিজের ভাষায় গদ্যে লেখো।

উত্তরঃ সারাংশ দেখে নিজে লেখার চেষ্টা করো।

প্রশ্ন ৪। নামের তালিকা প্রস্তুত করো—

(ক) “পুষ্পে পুষ্পে ভরা শাখী” 

(খ) “কুঞ্জে কুঞ্জে গাহে পাখি” বারোমাস ফোটে এমন কয়েকটি ফুলের নাম লেখো। কয়েকটি পাখির নাম লেখো।

উত্তরঃ 

ফুলের তালিকা
করবীকাঠমালিকা
জবাটগর
কাঠ গোলাপনীলকণ্ঠ
গাঁদাবেলি
শালুকঅপরাজিতা
চাঁপাবকুল
পাখির তালিকা
কাকচড়াই
কবুতরশালিখ
কোকিলতোতা
ঈগলটিয়া
পায়রাময়না
S.L. No.সূচি-পত্র
অধ্যায় -১সকল দেশের সেরা
অধ্যায় -২একটি মিশমি রূপকথা
অধ্যায় -৩কলাগুরু বিষ্ণুপ্রসাদ রাভা
অধ্যায় -৪ফলার বর্ণন
অধ্যায় -৫কাচ আবিষ্কার
অধ্যায় -৬নেপাল ও গোপাল
অধ্যায় -৭প্রভাতি
অধ্যায় -৮বীরাঙ্গনা মুলাগাভরু
অধ্যায় -৯অসমের কাঁসা শিল্প
অধ্যায় -১০ঝড়
অধ্যায় -১১মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র
অধ্যায় -১২অবসরের ব্যবহার
অধ্যায় -১৩জন্মদিনের আয়োজন
অধ্যায় -১৪মজার দেশ

খ—ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)

প্রশ্ন ৫। ‘সকল দেশের রানি সে যে আমার জন্মভূমি।

এই পংক্তিটি যদি গদ্যে লেখা হয় তাহলে হবে—

‘আমার জন্মভূমিই সমস্ত দেশের রানি।’

ঠিক এরকমভাবে নীচের পংক্তিগুলোকে গদ্যরূপে লেখো–

(ক) ‘ধনধান্যপুষ্পভরা আমাদের এই বসুন্ধরা।

উত্তরঃ আমাদের এই পৃথিবী ফল-ফুল ধান ইত্যাদি সম্পদে সমৃদ্ধ।

(খ) চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারা, কোথায় উজল এমনধারা!’

উত্তরঃ চন্দ্র সূর্য গ্রহ তারার এমন উজ্জ্বলতা আর কোথায় রয়েছে।

(গ) ‘এত স্নিগ্ধ নদী কাহার, কোথায় এমন ধূম্র পাহাড়?’

উত্তরঃ কোথায় রয়েছে এমন শীতল নদী অথবা কৃষ্ণলোহিত পর্বত।

এসো, জেনে নিই: যদি কোন বস্তু বা জিনিসকে তারই সমগোত্রীয় কয়েক বস্তুর সাথে অথবা অনেকের সাথে তুলনা করা হয় তবে — সবচেয়ে, সবচাইতে, সকলের চেয়ে, সবার মধ্যে’ ইত্যাদি শব্দ বা বাক্যাংশ ব্যবহার করতে হয়। যেমন — আমাদের দেশ সবচেয়ে সেরা দেশ। এখানে পৃথিবীর অন্যান্য সমস্ত দেশের থেকে আমাদের দেশকে সেরা বলেছেন কবি।

৬। এবার “সবচেয়ে, সবচাইতে, সকলের চেয়ে, সবার মধ্যে” ইত্যাদি প্রয়োগ করে নীচের বাক্যগুলো সম্পূর্ণ করো।

(ক) ভারতের নদীগুলোর মধ্যে গঙ্গা…………..দীর্ঘ ও ব্রহ্মপুত্ৰ………….প্রশস্ত।

উত্তরঃ ভারতের নদীগুলোর মধ্যে গঙ্গা সবচাইতে দীর্ঘ ও ব্রহ্মপুত্র সবচাইতে প্রশস্ত।

(খ) মাজুলি পৃথিবীর মধ্যে……………… বড়ো নদীদ্বীপ।

উত্তরঃ মাজুলি পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড়ো নদীদ্বীপ।

(গ) কাজিরাঙার জীব-জন্তুদের মধ্যে একশৃঙ্গ গণ্ডার ……………… মূল্যবান।

উত্তরঃ কাজিরাঙার জীবজন্তুদের মধ্যে একশৃঙ্গ গণ্ডার সকলের চেয়ে মূল্যবান।

(ঘ) অন্যের জিনিসের ওপর লোভ………………. খারাপ গুণ।

উত্তরঃ অন্যের জিনিসের ওপর লোভ সবার মধ্যে খারাপ গুণ।

(ঙ) …………….আমাদের দেশ সেরা।

উত্তরঃ সবচাইতে আমাদের দেশ সেরা।

এসো, জানি: দুটো জিনিসের মধ্যে দোষ, গুণ, কম-বেশি ইত্যাদির তুলনা বোঝাতে গেলে সেক্ষেত্রে ‘চেয়ে’, ‘চাইতে’, ‘থেকে’ ইত্যাদি শব্দগুলো ব্যবহার করা হয়।

৭। এবার ‘চেয়ে’ ‘চাইতে’, ‘থেকে’ ব্যবহার করে তিনটি বাক্য লেখো।

উত্তরঃ চেয়ে — রামের চেয়ে শ্যাম বড়।

চাইতে — সোমাদের বাড়ি রত্নাদের বাড়ির চাইতে বড়।

থেকে — কমল শ্যামলের থেকে বেশি অর্থ রোজগার করে।

৭। এসো, শব্দের খেলা খেলি:

মনে রাখবে যে–ঙ, ঞ, ণ, য়, ৎ,  ং,  ঃ, বর্ণগুলো বাংলা ভাষায় কোনও শব্দের শুরুতে বসে না। (চন্দ্রবিন্দু) একা ব্যবহৃত হয় না, কোনও ধ্বনির সঙ্গে যুক্তভাবে ব্যবহৃত হয়। অতএব নীচের কোনও শব্দের শেষে যদি এই অক্ষরগুলো চলে আসে, তাহলে খেলাটি আবার প্রথম থেকে শুরু হবে।

৮। নীচের বাক্যগুলোর সাহায্যে তুলনামূলক বাক্য তৈরি করো।

(ক) অভিজিৎ রোগা ; রাজেশ মোটা।

উত্তরঃ অভিজিৎ রাজেশের চেয়ে মোটা।

(খ) আমলকি গাছ উঁচু ; বেগুন গাছ নিচু।

উত্তরঃ আমলকি গাছ বেগুন গাছের থেকে উঁচু।

(গ) জয়সাগর পুকুর বড়ো; আমাদের বাড়ির পুকুর ছোটো।

উত্তরঃ আমাদের বাড়ির পুকুরটির চেয়ে জয়সাগর পুকুর বড়ো।

৯। শব্দ গঠন করো।

উত্তরঃ 

১০। নীচের বাক্যাংশে উপযুক্ত শব্দ পাশের পাত্র থেকে বেছে নিয়ে এককথায় প্রকাশ করো।

অতীতের কথা

যে ভূমিতে জন্ম

আদর করা

গুণগুণ রব

সবুজ মাঠ

উত্তরঃ অতীতের কথা — স্মৃতি।

যে ভূমিতে জন্ম — জন্মভূমি।

আদর করা — স্নেহ।

গুণগুণ রব — গুঞ্জরিয়া।

সবুজ মাঠ — হরিৎক্ষেত্র।

১১। বাক্য রচনা করো।

স্বপ্ন, কালো মেঘ, স্নিগ্ধ, পাহাড়।

উত্তরঃ স্বপ্ন — জীবনে বড় মানুষ হওয়া সকলের স্বপ্ন হওয়া উচিত।

কালো মেঘ — আকাশে কালো মেঘে বিদ্যুৎ চমকায়।

স্নিগ্ধ — মায়ের স্নিগ্ধ রূপ আর কারো মাঝে দেখা যায় না।

পাহাড় — আমাদের জন্মভূমি পাহাড় পর্বতে ঘেরা।

গ-জ্ঞান-সম্প্রসারণ

১২। কারণগুলো লেখো।

(ক) তুমি তোমার জন্মভূমিকে ভালোবাসো কি? কেন?

উত্তরঃ আমরা আমাদের জন্মভূমিকে ভালোবাসি, কারণ জন্মভূমি আমাদের জল, বায়ু, বাতাস, আলো, খাদ্য ইত্যাদি যা কিছু প্রয়োজন সব দিয়ে আমাদের বাঁচিয়ে রাখে।

(খ) তুমি কী কী কাজ করলে তোমার মা-বাবা সুখী কিংবা দুঃখী হন?

উত্তরঃ বাবা-মার কথা মেনে সমস্ত কাজ করলেই আমাদের বাবা-মা সুখী হন। কিন্তু যদি বাবা-মার মতের বাইরে গিয়ে আমরা নিজের ইচ্ছামত চলাফেরা ও কাজ করি তবেই মা-বাবা দুঃখী হন।

(গ) তোমার বিষয়ে অন্য লোক কোন কথা বললে তুমি লজ্জা পাও আর কোন কথা বললে তুমি গর্বিত হও।

উত্তরঃ আমাদের বিষয়ে অন্যলোক যখন নিন্দা করে তখন আমরা লজ্জিত হই। কিন্তু যখন আমাদের বিষয়ে অন্য লোক প্রশংসা করে তখন আমরা গর্ববোধ করি।

১৩। এসো আকস্মিক বক্তৃতায় অংশগ্রহণ করি।

বিষয়বস্তু : জন্মভূমি, বসুন্ধরা, দেশ, ধান, পাখি, মেঘ ইত্যাদি।

উত্তরঃ জন্মভূমি – জন্মভূমি আমাদের সকলের প্রিয় স্থান। জন্মভূমির আলো, বাতাস, জল, খাদ্য ইত্যাদির দ্বারাই আমরা বড় হয়ে থাকি। জন্মভূমি আমাদের বেঁচে থাকবার মত সবকিছু যোগান দিয়ে থাকে।

বসুন্ধরা – ফল, ফুল, খাদ্য-শস্য-আলো-বাতাসে পরিপূর্ণ আমাদের এই বসুন্ধরা। এই বসুন্ধরার অপর নাম পৃথিবী। আমরা মানুষ ও অন্যান্য জীবজন্তু এই বসুন্ধরার বাসিন্দা।

দেশ – ভারতবর্ষ আমাদের অতি প্রিয় দেশ। কারণ এই দেশেই আমরা জন্মগ্রহণ করেছি। তাইতো পৃথিবীর আর কোনও দেশ আমাদের ভারতবর্ষের সমতুল্য নয়।

ধান – ধান একপ্রকার খাদ্যশস্য। এই ধান থেকে চাউল তৈরি করা হয়। এই চাউল থেকে ভাত ও অন্যান্য অনেক ধরনের খাবার প্রস্তুত করা হয়। ধান উৎপাদনে ভারতবর্ষ পৃথিবীতে প্রথম।

পাখি – আমাদের এই প্রাকৃতিক পরিবেশের এক প্রধান জীব হলো পাখি। পৃথিবীর সর্বত্র এই পাখি দেখা যায়। রঙ, আকার ও প্রকারে পাখি বিভিন্ন ধরনের হয়।

মেঘ – আকাশে মেঘ সৃষ্টি হয়। আকাশে মেঘ ঘন হলে তা থেকে বৃষ্টি হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন জলাশয় থেকে জল বাষ্পভূত হয়ে উপরে উঠে যায়। এর থেকে আকাশে মেঘের সঞ্চার হয়। ঘন কালো মেঘে কখন বিদ্যুৎ চমকায়। বর্ষাকালে আকাশে অধিক পরিমাণে ঘন কালো মেঘ থাকে। তা থেকে অঝরে দিন রাত বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে।

উপরের বিষয়বস্তু সম্পর্কে অবস্থা করে জানান হলো। ছাত্র-ছাত্রীরা আকস্মিক বক্তৃতায় অংশ নিয়ে এ বিষয়গুলির উপর আরও অধিক তথ্য বলার চেষ্টা করবে।

ঘ-প্রকল্প

১৪। তোমার জানা বা শোনা প্রাকৃতিক সম্পদের একটি তালিকা প্রস্তুত করো এবং সেই সম্পদের উপকারিতা সম্বন্ধে দুটি করে বাক্য রচনা করো।

উদাহরণ — বাঁশ:

১। বাঁশ দিয়ে কাগজ তৈরি করা হয়।

২। বাঁশ বেড়া, ঘর তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

উত্তরঃ মাটি:

১। আমাদের এই পৃথিবী মাটিতেই আচ্ছাদিত হয়ে আছে।

২। পৃথিবীর এই মাটির বুকে গাছ পালা জন্মে থাকে এবং ফসল ফলে থাকে।

জল:

১। পৃথিবীর অভ্যন্তরে এক বৃহৎ জলের ভাণ্ডার রয়েছে।

২। জল ছাড়া মানুষ, পশু-পাখি, জীব-জন্তু কোন কিছু বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।

কাঠ:

১। গাছপালা থেকে কাঠ পাওয়া যায়।

২। কাঠ থেকে আমরা ঘর-বাড়ি ও নানা প্রকার আসবাব পত্র তৈরি করি।

খনিজ:

১। পৃথিবীর বুকে এক বৃহৎ খনিজের ভাণ্ডার রয়েছে।

২। কয়লা, লোহা, পেট্রল, মিনারেল ইত্যাদি আমাদের ব্যবহৃত অতি প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থগুলো পৃথিবীর বুক থেকেই আমরা সংগ্রহ করি।

১৫। ছবি দেখো ও বলো।

(১) শুককীটগুলি ডালার উপর রাখা পাতাগুলি খাচ্ছে।

(২) মা সুতো পাকাচ্ছেন আর খুকী দেখছে।

(৩) মহিলাটি তাঁতে কাপড় বুনছেন।

(৪) পাতার উপর গুটি কের্টে মথ বেরিয়েছে।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top