Class 4 Bengali Question Answer Chapter 4 ফলার বর্ণন, is a textbook prescribed by the Assam SEBA Board Class 4 Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 4 ফলার বর্ণন The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 4 ফলার বর্ণন Solutions are free to use and easily accessible.
Class 4 Bengali Question Answer Chapter 4 ফলার বর্ণন
Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. Class 4 Ankuran in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 4 Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. SEBA Board Class IV Bengali Textbooks Solutions will be able to solve all the doubts of the students. Class 4 Bengali Suggestion, Class 4 Bengali Notes Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SEBA Board Class 4 Model Activity Task. Assam SEBA Board Class 4 Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.
ফলার বর্ণন
ক্রিয়াকলাপ
ক — পাঠভিত্তিক
• নীচের শব্দগুলোর অর্থ শব্দসম্ভার থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো।
ফলার, খাজা, নিখুতি, তিতি, অধম, মতিচুর
উত্তরঃ
ফলার | জলখাবার |
খাজা | ময়দার তৈরি ঘিরে ভাজা মিষ্টান্ন |
নিখুতি | দোষহীন, খুঁত নেই এমন |
তিতি | তেতো, তিতা |
অধম | নীচ |
মতিচুর | মিহিদানা |
• উত্তর দাও।
(ক) ফলার কাকে বলে?
উত্তরঃ চিঁড়ে, দই, দুধ, মিষ্টান্ন, ফল ইত্যাদি খাওয়া বা ভাত ছাড়া অন্যান্য নিরামিষ ভোজনকে ফলার বলে।
(খ) উত্তম ফলার কাকে বলে?
উত্তরঃ ঘিয়ে ভাজা লুচি, কচুরি, ছকা, শাকভাজা, মতিচুর, বোঁদে, গজা, খাজা, জিলাপি, ছানাবড়া, নানাপ্রকার মণ্ডা-মিঠাই, ক্ষীর, মুখো দই সহযোগে খাওয়াকে উত্তম ফলার বলে।
(গ) অধম ফলার কাকে বলে?
উত্তরঃ গুমো চিঁড়ে, জলো দই, তেতো গুড়, খইসহ নিম্নমানের জলখাবারকে অধম ফলার বলে।
• ‘ফলার বর্ণনা’ কবিতা থেকে ক-অংশের কথাগুলোর সঙ্গে খ – অংশের কথা মিলিয়ে লেখো।
ক-অংশ | খ-অংশ |
(ক) ছকা আর শাকভাজা | দক্ষিণা পানের সাথে |
(খ) হরেক রকম মণ্ডা | তিতি গুড় ধেনো খই |
(গ) রোদ্দুরেতে মাথা ফাটে | মতিচুর বোঁদে খাজা |
(ঘ) অনন্তর বাম হাতে | হাত দিয়ে পাত চাটে |
(ঙ) গুমো চিঁড়ে জলো দই | যদি দেয় গন্ডা গন্ডা |
উত্তরঃ
ক-অংশ | খ-অংশ |
(ক) ছকা আর শাকভাজা | মতিচুর বোঁদে খাজা |
(খ) হরেক রকম মণ্ডা | যদি দেয় গন্ডা গন্ডা |
(গ) রোদ্দুরেতে মাথা ফাটে | হাত দিয়ে পাত চাটে |
(ঘ) অনন্তর বাম হাতে | দক্ষিণা পানের সাথে |
(ঙ) গুমো চিঁড়ে জলো দই | তিতি গুড় ধেনো খই |
S.L. No. | সূচি-পত্র |
অধ্যায় -১ | সকল দেশের সেরা |
অধ্যায় -২ | একটি মিশমি রূপকথা |
অধ্যায় -৩ | কলাগুরু বিষ্ণুপ্রসাদ রাভা |
অধ্যায় -৪ | ফলার বর্ণন |
অধ্যায় -৫ | কাচ আবিষ্কার |
অধ্যায় -৬ | নেপাল ও গোপাল |
অধ্যায় -৭ | প্রভাতি |
অধ্যায় -৮ | বীরাঙ্গনা মুলাগাভরু |
অধ্যায় -৯ | অসমের কাঁসা শিল্প |
অধ্যায় -১০ | ঝড় |
অধ্যায় -১১ | মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র |
অধ্যায় -১২ | অবসরের ব্যবহার |
অধ্যায় -১৩ | জন্মদিনের আয়োজন |
অধ্যায় -১৪ | মজার দেশ |
খ—ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
নিখুঁতি—নাই খুঁত, অনন্তর—নাই অন্তর কবিতায় ব্যবহৃত এই শব্দগুলো খেয়াল করো । এই শব্দগুলো নঞর্থক শব্দ।
এবার নীচের শব্দগুলোর নঞর্থক রূপ ভেঙ্গে দেখাও।
নাই + মিল = অমিল
নাই + বিধি =
নাই + রুচি =
নাই + ঋণ =
নাই + সংযম =
নাই + যুক্তি =
নাই + খ্যাতি =
নাই + সম্মতি =
নাই + জ্ঞান =
উত্তরঃ নাই + মিল = অমিল
নাই + বিধি = অবিধি
নাই + রুচি = অরুচি
নাই + ঋণ = অঋণ
নাই +সংযম = অসংযম
নাই+যুক্তি = অযুক্তি
নাই +খ্যাতি = অখ্যাতি
নাই +সম্মতি= অসম্মতি
নাই + জ্ঞান = অজ্ঞান
• অনেক সময় কয়েকটি শব্দ মিলিত হয়ে একটি শব্দে পরিণত হয়। এভাবে দুই, তিন বা ততোধিক শব্দ মিলিত হয়ে একটি শব্দ গঠন করে এবং শব্দটির মধ্য দিয়ে মনের ভাব প্রকাশ করা হয় । এ ধরনের শব্দকে এক পদি শব্দ বলা হয়। |
• এবার নীচের শব্দগুলোকে একটি শব্দে প্রকাশ করো।
(ক) রান্নাবান্না করার ঘর –
(খ) জলের অভাবের জন্য ক্লেশ –
(গ) খাবারের অভাব –
(ঘ) রান্না করেন যে মহিলা –
(ঙ) মিষ্টি মিশ্রিত অন্ন –
উত্তরঃ
(ক) রান্নাবান্না করার ঘর | রান্নাঘর |
(খ) জলের অভাবের জন্য ক্লেশ | জলোক্লেশ |
(গ) খাবারের অভাব | খাদ্যাভাব |
(ঘ) রান্না করেন যে মহিলা | রাঁধুনি |
(ঙ) মিষ্টি মিশ্রিত অন্ন | মিষ্টান্ন |
• কবিতাটিতে ‘সসক’ জাতীয় শব্দ পেয়েছ । এধরনের শব্দকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলা হয়। তোমরা এধরনের কয়েকটি শব্দ সংগ্রহ করে খাতায় লেখো।
উত্তরঃ ধকধক্, টন্টন, হনহন্, বনবন্, বোঁ বোঁ, ঠকঠক, কনকন্, ঝরঝর্, ঝিরঝির্, টপ্টপ্, চোঁ চোঁ, সন্সন্, খাঁ খাঁ, মরমর্ ইত্যাদি ।
পুরি – তেলে ভাজা একপ্রকার খাদ্য পুরী – একটি স্থানের নাম ওপরের শব্দ দুটি ভালো করে লক্ষ করো। বাংলা ভাষায় এমন অনেক শব্দ আছে যেগুলোর উচ্চারণ শুনতে প্রায় একই রকম, কিন্তু অর্থ ও বানানে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। |
ওপরের উদাহরণটির মতো নীচের শব্দগুলোরও অর্থ-পার্থক্য লিখে দেখাও এবং শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা করো।
কই-কৈ, বিনা-বীণা, পড়া-পরা
কই (কোথায়) – তোমার বাংলা বইটি কই?
কৈ (মাছের নাম) – কৈ মাছের ঝোল খেতে ভালো।
বিনা (ছাড়া/ব্যাতিত) – কালি বিনা কলম অচল।
বীণা (বাদ্যযন্ত্রের নাম) – দেবী সরস্বতীর হাতে বীণা আছে।
পড়া (পাঠ করা) – ছেলেটি কবিতা পড়ছে।
পরা (পরিধান করা ) – নোংরা পোষাক পরা স্বাস্থ্যকর নয়।
• নীচে এ ধরনের আরও কিছু প্রায়-সমোচ্চারিত শব্দের অর্থ-পার্থক্য দেখানো হল।
কুজন — খারাপ লোক
কূজন — পাখীর ডাক
আবরণ — আচ্ছাদন
আভরণ — অলংকার
দার — পত্নী
দ্বার — দরজা
শারদা — দুর্গা
সারদা — সরস্বতী
দীপ — প্রদীপ
দ্বিপ — হাতী
লক্ষ — শত সহস্ৰ
লক্ষ্য — উদ্দেশ্য
অন্য — অপর
অন্ন — ভাত
আপন — দোকান
আপন — নিজ
কপাল — ললাট
কপোল — গাল
বারি — জল
বাড়ি — ঘর
কুল — বংশ
কূল — তট, নদীর কিনারা
শয্যা — বিছানা
সজ্জা — বেশভূষা
অংশ — ভাগ
অংস — স্কন্ধ
কমল — পদ্ম
কোমল — নরম
দিন — দিবস
দীন — দরিদ্র
প্রসাদ — অনুগ্রহ
প্রসাদ — অট্টালিকা
শাপ — অভিশাপ
সাপ — সর্প
সত্য — প্রকৃত
সত্ত্ব — অধিকার
গ—জ্ঞান-সম্প্রসারণ
• বলো ও লেখো।
তুমি কী কী শাক খাও এবং কেন খাও?
উত্তরঃ আমি পালং, নটে, পুঁই, লালশাক, মুলা শাক, পাট শাক, সজনে শাক, কলমি প্রভৃতি শাক, খাই। শাক থেকে নানাপ্রকার খাদ্যগুণ পাই, পেট পরিষ্কার হয় তাই খাই।
• তুমি খেতে ভালোবাসো এমন কয়েকটি মিষ্টির নাম লেখো।
উত্তরঃ রসগোল্লা, জিলিপি, গজা, খাজা, বোঁদে, মতিচুর, রাবড়ি, পান্তুয়া,
কাঁচাগোল্লা, সন্দেশ, মিঠাই ইত্যাদি।
• কয়েকটি তেতো খাবারের নাম লেখো।
উত্তরঃ উচ্ছে, করলা, কালমেঘ, নিমপাতা, চিরতা ইত্যাদি।
• এই কবিতাটিতে ঘিয়ে ভাজা, শাক ভাজা ইত্যাদি কয়েক প্রকারের ভাজা খাবারের নাম পেয়েছ। অনুরূপভাবে আরও কয়েকটি ভাজা খাবারের নামের একটি তালিকা প্রস্তুত করো।
উত্তরঃ সিঙ্গাড়া, পাঁপড়, লুচি, কচুরি, নিমকি, রাধাবল্লভী, চানাচুর, ডালমুট ইত্যাদি।
• মালভোগ ও জাহাজি কলা ছাড়া আর কী কী কলার নাম জানো লেখো।
উত্তরঃ মর্তমান কলা, চিনি কলা, মনুয়া কলা, সবরি কলা, বিচি কলা, ইত্যাদি।
• সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সারাদিন তুমি সাধারণত কী কী খাবার খাও তার একটি তালিকা তৈরি করো ।
উত্তরঃ আমি সকাল থেকে রাত অবধি সাধারণত বিস্কুট, পিঠে, ভাত, ডাল, তরকারি, মাছ, মাংস, দই, মিষ্টি, পাঁপড় ভাজা, রুটি, চানাচুর, খিচুড়ি, লজেন্স, চকোলেট, শাকপাতা, ফল, চাচনি, আচার ইত্যাদি খাই।
• দলগতভাবে পর্যবেক্ষণ করে কে কী খায় তা বিভিন্ন রং দিয়ে চিহ্নিত করো। যারা মাছ খায় তাদের নীল রং দিয়ে, যারা কলা খায় তাদের লাল রং দিয়ে, যারা দুপ্রকার খাদ্যই খায় তাদের সবুজ রং দিয়ে এবং যারা এই দুটি খাদ্যের কোনোটিই খায় না তাদের হলুদ রং দিয়ে চিহ্নিত করো।
উত্তরঃ
• ভাব বুঝে অর্থ লেখো।
অল্প অর্জন, বিস্তর ভোজন,
সেই পুরুষের দরিদ্র লক্ষণ।
উত্তরঃ যে ব্যক্তির উপার্জন কম অথচ সে খাদ্যরসিক অর্থাৎ ভাল ভাল খাবার অধিক পরিমাণে ভোজন করেন এমন ব্যক্তি কখনও সঞ্চয়শীল হতে পারেন না। অর্থাৎ যার আয়ের থেকে ব্যয় বেশি তার কখনও দারিদ্রতার থেকে মুক্তি হয় না ।
• নীচের ধাঁধাঁটির উত্তর দাও এবং আরও ধাঁধাঁ লিখতে চেষ্টা করো।
পাখা আছে মোর
না পারি উড়তে
আঁখি আছে মোর
না পারি মুদতে।
পা নেই মোর
তবুও ঘুরি,
জীবন কাটাই
জলে চরি।
যদি তুমি আমায় চিনতে পারো
তবে মোর নামটি মনে করো।
উত্তরঃ মাছ।
(ক) এরাও মাঝি তারাও মাঝি। বাজার থেকে আনলো তিনটি সব্জি।
উত্তরঃ দিদিমা, মা ও মেয়ে।
(খ) একথালা সুপারি গুণিতে না পারি।
উত্তরঃ আকাশের তারা।
(গ) দাঁড়িয়ে থাকি পাহারাদার হয়ে সকল কিছু মোর পেটে যে ভরে।
উত্তরঃ আলমারি।
• এসো, ছবি আঁকি- (দেখে দেখে নিজের খাতায় আঁকো)।
ঘ — প্রকল্প
• তোমার বাড়ির বড়োদের জিজ্ঞেস করে তিনটি প্রবাদ সংগ্রহ করো এবং সেই তিনটির ভাব বুঝে নিয়ে লেখো।
উত্তরঃ (ক) আগে গেলে বাঘে খায়,
পাছে গেলে সোনা পায় ।
(খ) নাচতে না জানলে উঠুন বেঁকা’
(গ) এক মাঘে শীত যায় না।
(ক) যে কোন নতুন আবিষ্কারে অথবা নতুন কর্ম আরম্ভনিতে যারা অগ্রণী ভূমিকা নিয়ে থাকে তাদের অধিকাংশ সময় পদে পদে বিপদের সম্মুখীন হতে হয়। নতুন কর্মে আগবাড়িয়ে এগিয়ে আসা লোকদের নান । ধরনের অসুবিধা ও নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাদের এগিয়ে চলার পথটি কখনও মোটেই মসৃণ নয়। বরং যারা তাদের অনুসরণ করে পিছনে আসে তাদের তেমন সমস্যা বা বিপদ থাকে না । তাদের এগিয়ে চলার পথটি মসৃণ হয়ে যায় ।
(খ) নিজের অকর্মণ্যতা ও অজ্ঞানতার কথা স্বীকার না করে অন্যের উপর দোষ চাপানো । অনেকে নিজে কোন কিছু কিছু না জানলে বা না পারলে হার স্বীকার করে না বরং না পারা কার্যখানি ঠিক নয় অথবা যে বস্তু নিয়ে কর্ম করবে সেটিই ভালো নয়। এভাবে তারা দোষারোপ করে থাকে।
(গ) সুযোগ জীবনে একবার আসে না। বৎসরের মাঘ মাসটি যেমন প্রতিবছরই ঘুরে ফিরে আসে, তেমনি জীবনে এমন অনেক সুযোগ আসে যেগুলো কাজে লাগাতে না পারলেও হতাশ হওয়া উচিত নয় । বরং পরবর্তী সুযোগের জন্য অপেক্ষা করতে হয়।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.