Class 11 History Chapter 2 লিখন পদ্ধতি ও নগর জীবন, is a textbook prescribed by the Assam AHSEC Board Class 11 History Question Answer in Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 11 History Chapter 2 লিখন পদ্ধতি ও নগর জীবন The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 11 History Chapter 2 লিখন পদ্ধতি ও নগর জীবন are free to use and easily accessible.
Class 11 History Chapter 2 লিখন পদ্ধতি ও নগর জীবন
Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. Assam AHSEC Class 11 History in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 11 History Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. Class 11 History Notes in Bengali will be able to solve all the doubts of the students. Class 11 History Suggestion in Bengali, Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam AHSEC Board Class 11 History Solution. Class 11 History Notes in Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.
লিখন পদ্ধতি ও নগর জীবন
ক-বিভাগ–(আদিম সমাজ)
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ
1. ‘মেসোপোটামিয়া’ শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ দুই নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল।
2. ‘মেসোপোটামিয়া” শব্দটি কোন্ শব্দ হতে উদ্ভূত হয়েছে?
উত্তরঃ দুইটি গ্রিক শব্দ ‘মেসোস’ এবং ‘পোটামাস’ হতে।
3. ‘মেসোপোটামিয়া’ কোন দুটি নদীর মধ্যে অবস্থিত ছিল?
উত্তরঃ টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদী।
4. মেসোপোটামিয়ার বর্তমান নাম কি?
উত্তরঃ ইরাক।
5. মেসোপোটামিয়া সভ্যতাকে কি নামে অভিহিত করা হয়?
উত্তরঃ সুমেরীয় সভ্যতা।
6. ‘মেসোপোটামিয়া’ বা সুমেরীয় সভ্যতা কি প্রকার সভ্যতা ছিল?
উত্তরঃ নগর সভ্যতা।
7. ‘মেসোপোটামিয়া’ সভ্যতা কিসের জন্য প্রসিদ্ধ ছিল?
উত্তরঃ সময় গণনা।
8. মেসোপোটামিয়ায় প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কার কখন শুরু হয়েছিল?
উত্তরঃ ১৮৪০-এর দশকে।
9. মেসোপোটামিয়া সভ্যতার প্রাচীনতম নগরীগুলো কোন্ যুগের?
উত্তরঃ ব্রোঞ্জ যুগের।
10. কখন ও কোথায় মেসোপোটামিয়া সভ্যতার তথ্যসূত্র আবিষ্কারের জন্য প্রথম খননকার্য শুরু হয়?
উত্তরঃ ১৮৪০ খ্রিস্টাব্দে মেসোপোটামিয়ার উরুক ও মারি অঞ্চলে।
11. বর্তমান বিশ্বের কোন্ দেশে মেসোপোটামিয়া সভ্যতার অস্তিত্ব পাওয়া যায়?
উত্তরঃ ইরাক।
12. মেসোপোটামিয়ায় পরিবারের প্রকৃতি কিরূপ ছিল?
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়ায় একক পরিবার ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল।
13. মেসোপোটামিয়ার প্রাচীনতম ভাষা কোনটি?
উত্তরঃ সুমেরীয় ভাষা।
14. মেসোপোটামিয়ার কোথায় প্রথম লিখিত ফলক আবিষ্কৃত হয়েছে?
উত্তরঃ উরুক অঞ্চলে (৩২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে)।
15. মেসোপোটামিয়া সভ্যতার সবথেকে বড় অবদান কি?
উত্তরঃ সম্ভবত সময় গণনার হিসাব এবং অঙ্কশাস্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান বিশ্বে মেসোপোটামিয়া সভ্যতার সবচেয়ে বড় অবদান।
16. মেসোপোটামিয়ার কোন্ জলপথ বিশ্ববাণিজ্যের জন্য ব্যবহার করা হত?
উত্তরঃ ইউফ্রেটিস নদীপথ।
17. মেসোপোটামিয়ার সংস্কৃতি কি প্রকার ছিল?
উত্তরঃ মিশ্র সংস্কৃতি।
18. মেসোপোটামিয়ায় কাকে কৃষিক্ষেত, মৎস্যচাষ এবং পশুপালনের তাত্ত্বিক মালিক বলা হত?
উত্তরঃ ঈশ্বরকে।
19. মেসোপোটামিয়ার প্রথা অনুযায়ী কে প্রথম বাণিজ্য ও হস্তলিপি আরম্ভ করেন?
উত্তরঃ এনমার্কার।
20. মেসোপোটামিয়া সভ্যতায় প্রথম কোথায় কৃষিকাজ শুরু হয়?
উত্তরঃ ৭০০০ থেকে ৬০০০ খ্রিস্টপূর্বে মেসোপোটামিয়ার উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে।
21. মেসোপোটামিয়ার মানুষ কাগজ হিসাবে কি জিনিস ব্যবহার করত?
উত্তরঃ মাটির ফলক।
22. মেসোপোটামিয়ার মানুষ কি প্রকার হরফ ব্যবহার করত?
উত্তরঃ কিউনিফর্ম হরফ।
23. নগর জীবনের যে-কোন একটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর?
উত্তরঃ শ্রমবিভাজন।
24. মেসোপোটামিয়া সভ্যতায় অভিজাত শাসক শ্রেণীর কোন অস্তিত্ব ছিল কি?
উত্তরঃ হ্যাঁ, উর নগরীতে আবিষ্কৃত বিভিন্ন রাজা-রানীর সমাধিক্ষেত্রে প্রাপ্ত সম্পদ এর প্রমাণ দেয়। এই শ্রেণীর অধিকারে ছিল সমাজের অধিকাংশ সম্পদ।
বিষয় | সূচী-পত্ৰ |
ক-বিভাগ–(আদিম সমাজ) | |
অধ্যায় – ১ | মানব সভ্যতার ঊষালগ্ন |
অধ্যায় – ২ | লিখন পদ্ধতি ও নগর জীবন |
খ-বিভাগ–(সম্রাজ্য) | |
অধ্যায় – ৩ | তিনটি মহাদেশ জুড়ে সাম্রাজ্যের পত্তন |
অধ্যায় – ৪ | মধ্য ইসলামীয় ভূমি |
অধ্যায় – ৫ | যাযাবর সাম্রাজ্য |
গ- বিভাগ–পরিবর্তনশীল পরম্পরা | |
অধ্যায় – ৬ | তিনটি শ্রেণী |
অধ্যায় – ৭ | পরিবর্তনশীল সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য |
অধ্যায় – ৮ | বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে দ্বন্দ্ব |
ঘ- বিভাগ– আধুনিকতার পথে | |
অধ্যায় – ৯ | শিল্প বিপ্লব |
অধ্যায় – ১০ | দেশীয় লোকদের স্থানচ্যুতি |
অধ্যায় – ১১ | আধুনিকতার বিভিন্ন দিশা |
25. বাইবেলে বর্ণিত বন্যার মুখ্য চরিত্র হচ্ছে ‘নওয়া’। সমানভাবে মেসোপোটামিয়া সভ্যতায়ও এই ধরনের এক মহাপ্লাবণের উল্লেখ আছে। এই বর্ণনায় মুখ্য চরিত্রর নাম কি?
উত্তরঃ জিউসুদ্রা (Ziusudra) অথবা উতনাফিস্টিম (Utnapishtim)
26. সুমেরীয় সভ্যতা কোন্ কোন্ নদী উপত্যকায় গড়ে উঠেছিল?
উত্তরঃ টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদী।
27. মেসোপোটামিয়ার দুটি নগরের নাম লেখ যেখানে কয়েক দশক ব্যাপী খনন কার্য চলেছিল?
উত্তরঃ উরুক ও মারি।
28. কে এবং কখন বাইবেলে বর্ণিত মহাপ্লাবনের বর্ণনা থাকা মাটির ফলক উদ্ধারের জন্য মেসোপোটামিয়ায় অভিযান শুরু করেন?
উত্তরঃ ১৮৭৩ সালে একটি ব্রিটিশ সংবাদপত্র এই অভিযান শুরু করে। যার অর্থ যুগিয়েছিল ব্রিটিশ জাদুঘর।
29. মহাপ্লাবনের কাহিনি কোন গ্রন্থে পাওয়া যায়?
উত্তরঃ বাইবেলে।
30. নগর জীবন প্রথম কোথায় শুরু হয়?
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়ায়।
31. মারীর শাসকরা কোন সম্প্রদায় বা জাতিগোষ্ঠীর ছিলেন?
উত্তরঃ ‘এমোরাইট।
32. ইরাকের প্রাচীন নাম কি ছিল?
উত্তরঃ মাসোপোটামিয়া
33. ইরাকের কোন অঞ্চলে নগর ও হস্তলিপির প্রথম আবির্ভাব ঘটেছিল?
উত্তরঃ দক্ষিণাঞ্চলের মরু অঞ্চলে।
34. উর নগর কোথায় অবস্থিত ছিল?
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়ায়।
35. কারা সর্বপ্রথম সময় বিভাগ করেছিল?
উত্তরঃ মেসোপোটামিগণ।
36. স্বাধীন ব্যাবিলনের সর্বশেষ রাজা কে ছিলেন?
উত্তরঃ নাবনিডাস।
37. ‘জিগুরাটস’ বলতে কি বোঝ?
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়ার পবিত্র মন্দিরগুলিকে জিগুরাটস্’ বলা হত।
38. জিমরিলিম কে ছিলেন?
উত্তরঃ মারিনগরের রাজা।
39. আসুরবানীপাল কে ছিলেন?
উত্তরঃ আসিরিয়ার সর্বশেষ রাজা।
40. নবনিডাস কে ছিলেন?
উত্তরঃ নবনিডাস ছিলেন স্বাধীন ব্যাবিলনের সর্বশেষ শাসক।
41. ব্রোঞ্জ তৈরির জন্য কোন দুইটি ধাতুর প্রয়োজন?
উত্তরঃ তামা ও টিন।
42. মিশরের শাসকদের পদবি কি?
উত্তরঃ ফারাও (The Pharaoh )
43.ব্যাবিলন নগরের আয়তন কত ছিল?
উত্তরঃ ৮৫০ হেক্টর।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ
1. মেসোপোটামিয়ার সভ্যতা যে জায়গায় শুরু হয়েছিল তার আদি নাম কি ছিল?
উত্তরঃ সভ্যতা শুরু হওয়ার আগে এই অঞ্চলটিকে, সুমের বা আক্কাদ বলা হত।
2. মেসোপোটামিয়ার নগর পরিকল্পনার দুটি একক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর।
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়ার নগর পরিকল্পনার দুটি একক বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপঃ
(ক) অপরিকল্পিত শহর।
(খ) সরু রাস্তা ও এলোমেলো আকৃতির বাসগৃহ।
3. ‘মেসোপোটামিয়া’ নামের উৎস ও অর্থ লেখ।
উত্তরঃ ‘মেসোপোটামিয়া’ নামটি গ্রীক শব্দ ‘মেসোস’ (Mesos) যার অর্থ মধ্যভাগ এবং ‘পোটামাস’ (Potamus) যার অর্থ নদী, এই দুয়ের সমন্বয়ে প্রাপ্ত। ‘মেসোপোটামিয়া’ নামের অর্থ হল দুই নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল।
4. মেসোপোটামিয়া সভ্যতার ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে মুখ্য তথ্যসূত্রগুলি কি কি?
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়া সভ্যতার ইতিহাসচর্চার ক্ষেত্রে মুখ্য তথ্যসূত্রগুলি হচ্ছে-
(ক) অট্টালিকা ও স্থাপত্য।
(খ) প্রতিমূর্তি ও ভাস্কর্য।
(গ) অলঙ্কারাদি।
(ঘ) সীলমোহর।এবং
(ঙ) মাটির ফলক।
5. মেসোপোটামিয়া সভ্যতাকে সমৃদ্ধ করা দুইটি নদীর নাম কর।
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়া সভ্যতাকে সমৃদ্ধ করা দুইটি নদী হল ইউফ্রেটিস এবং টাইগ্রিস।
6. কখন ও কোথায় মেসোপোটামিয়ার প্রথম জনবসতি গড়ে ওঠে?
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে ৫০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রথম জনবসতি গড়ে ওঠে। এ সমস্ত বসতি থেকেই কিছু প্রাচীন নগরের পত্তন হয়েছিল।
7. মেসোপোটামিয়ায় কি কি ফসল উৎপাদিত হত?
উত্তরঃ গম, মটর, যব, মসুর ডাল।
8. মেসোপোটামিয়া সভ্যতায় রপ্তানি ও আমদানিকৃত দ্রব্যের বর্ণনা দাও।
উত্তরঃ খাদ্যশস্যে ভরপুর মেসোপোটামিয়া কৃষিজাত পণ্য ও কাপড় রপ্তানি করত। কাঠ, তামা, টিন, সোনা এবং বিভিন্ন ধরনের পাথর তুরস্ক, ইরান ও উপসাগরীয় অঞ্চল থেকে আমদানি করত।
9. মেসোপোটামিয়ার কয়েকটি নগরের নাম লেখ।
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়ার কয়েকটি নগরের নাম হল উরুক, উর, মারী, ব্যাবিলন ইত্যাদি।
10. মেসোপোটামিয়ার জনগণ সময়কে কিভাবে বিভক্ত করেছিল?
উত্তরঃ মেসোপোটামীয়গণের সময় বিভাগ পৃথিবীর চতুর্দিকে চন্দ্রের আবর্তনের উপর প্রতিষ্ঠিত। এই অনুযায়ী সমগ্র বছরকে ১২ মাসে, প্রতি মাসকে ৪ সপ্তাহে প্রতি সপ্তাহকে ৭ দিনে, প্রতিদিনকে ২৪ ঘণ্টায়, প্রতি ঘণ্টাকে ৬০ মিনিটে বিভক্ত করেছিল।
11. মেসোপোটামিয়া সভ্যতার দুইজন উপাস্য দেবতার নাম লেখ।
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়া সভ্যতার দুইজন উপাস্য দেব-দেবী হলেন উরের চন্দ্র দেবতা এবং ভালোবাসা ও যুদ্ধের দেবী ইনান্না (Inanna)।
12. মেসোপোটামিয়ায় বিভিন্ন সময় আধিপত্য বিস্তার করা বা শাসন করা বিভিন্ন গোষ্ঠীর নাম লেখ।
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়ায় বিভিন্ন সময়ে আধিপত্য বিস্তার করা বা শাসন করা গোষ্ঠীগুলি। হল-
(ক) আক্কাডিয়ো।
(খ) এমোরাইট।
(গ) আসিরিয়া। এবং
(ঘ) এরামিয়ান।
13. মেসোপোটামিয়াতে কি কি ধরনের নগরীর পত্তন হয়?
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়াতে মূলত নিম্নোক্ত তিন ধরনের নগরের পত্তন হয়ঃ
(ক) মন্দিরকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা নগরী; যেমন—উরুক।
(খ) বাণিজ্যকেন্দ্রীক নগরী; যেমন—মারী।
(গ) কিছু নগরী ছিল প্রশাসনিক কেন্দ্র রূপে।
14. বাড়ির ব্যাপারে মেসোপোটামিয়ার লোকদের কি কি অন্ধবিশ্বাস ছিল?
উত্তরঃ উরে প্রাপ্ত ফলক থেকে জানা যায় যে মেসোপোটামিয়ার লোকদের বাড়ির ব্যাপারে নিম্নোক্ত কিছু অন্ধবিশ্বাস ছিলঃ
(ক) উঁচু প্রবেশপথ পরিবারের সম্পদ বৃদ্ধি করে।
(খ) অন্য বাড়ির দিকে মুখ করে সদর দরজা না খোলা শুভ লক্ষণ।
(গ) বাড়ির সদর দরজা যদি ভিতরের দিকে না খুলে বাইরের দিকে খোলে, তবে স্বামী-স্ত্রীর সুন্দর সম্পর্ক হবে না।
15. মেসোপোটানীয় সভ্যতার ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য কিরূপ?
উত্তরঃ উত্তর-পূর্বে সবুজ সমতলভূমি, ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে গাছ-গাছড়ায় আবৃত পর্বতমালার উত্তরে সবুজ তৃণভূমি এবং দক্ষিণে মরুভূমি। সেই সাথে রয়েছে উর্বর সমতলভূমি।
16. বাইবেলের ‘ওল্ড টেস্টামেন্টে’ মেসোপোটামিয়া সম্বন্ধে কি বলা হয়েছে?
উত্তরঃ ‘ওল্ড টেস্টামেন্ট’-এর বুক অফ জেনেসিস-এ ‘Shimar’ শব্দটি সুমের শব্দেরই প্রতিরূপ; অর্থাৎ মেসোপোটার্মীয় সভ্যতার জমি বা ভূমি। এতে ইট-নির্মিত নগর এলাকার বিবরণ আছে।
17. আসুরবানীপাল কে ছিলেন? তার অবদান লেখ।
উত্তরঃ আসুরবানীপাল ছিলেন (ব্যাবিলনের) আসিরিয়ার সর্বশেষ আসিরিয়ো শাসক (৬৬৮-৬২৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দ)। আসুরবানী পাল তার রাজধানী নিনেভ-এ একটি গ্রন্থাগার স্থাপন করেন। এই গ্রন্থাগারে তিনি ইতিহাস, কবিতা বিভিন্ন বিষয়ের ফলক সংগ্রহ কা ছিলেন। এবং দক্ষিণাঞ্চলে অনেককে প্রাচীন ফলক সংগ্রহের জন্য পাঠিয়েছিলেন। সংগৃহীত ফলকগুলিকে তিনি শ্রেণীবদ্ধভাবে লিপিবদ্ধ করেছিলেন এবং এইভাবে একটি উন্নত গ্রন্থাগার স্থাপন করেছিলেন।
18. উর নগরীর কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর।
উত্তরঃ ঊর নগরীর প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ নিম্নরূপঃ
(ক) নগরীর রাস্তাসমূহ সংকীর্ণ ছিল।
(খ) উর নগরীর গৃহের উঠানে নীচে নালা ও মাটির পাইপ ছিল।
(গ) জনগণ তাদের গৃহের আবর্জনা রাস্তার মধ্যে ফেলত।
19. মেসোপোটামিয়া সম্পর্কে ইউরোপীয়দের আগ্রহের কারণ কি?
উত্তরঃ বাইবেলের প্রথম অংশ ‘ওল্ড টেস্টামেন্ট’-এ মেসোপোটামিয়া সম্পর্কে উল্লেখ থাকায় ইউরোপীয়দের কাছে মেসোপোটামিয়া নিয়ে বিশেষ আগ্রহ ছিল। ইষ্টক নগরী ‘সীমার’ বা ‘সুমের’-এর উল্লেখ আছে ‘ওল্ড টেস্টামেন্ট’-এ। এটাই যে তাদের আদি বাসস্থান ছিল তার অস্তিত্ব প্রমাণ করাই ছিল তাদের লক্ষ্য।
20. এনমার্কার (Enmarker) কে ছিলেন?
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়ার উরুক অঞ্চলের একজন প্রাচীনতম শাসক ছিলেন এনমার্কার। তার রাজত্বকালেই প্রথম ব্যবসা-বাণিজ্য ও লেখার পদ্ধতি আবিষ্কার ও ব্যবহার শুরু হ বলে অনুমান।
21. গিলগামেস কে ছিলেন?
উত্তরঃ গিলগামেস ছিলেন এনমার্কারের পরবর্তী সময় উরুক-এর শাসক। প্রাচীন মেসোপোটামিয়া সাহিত্যে গিলগামেসের গুণগাথা বর্ণিত একটি মহাকাব্য আছে। তার নাম ‘গিলগামেস মহাকাব্য’, যা মোট ১২টি ফলকে লিখিত।
22. নগরায়ণ বলতে কি বোঝ?
উত্তরঃ কৃষি, পশুপালন, মৎসশিকার প্রভৃতি মুখ্য জীবিকা থেকে উৎপাদন, ব্যবসা, শিল্পদ্রব্য তৈরি এবং আরো অন্যান্য গৌণ জীবিকাতে অর্থনীতির পরিবর্তন বা স্থানান্তরকে নগরায়ণ বা urbanization বলে।
23. ওয়ার্কা মস্তক সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত টিকা লেখ।
উত্তরঃ ওয়ার্কা মস্তক হচ্ছে ৪০০০ খৃস্টপূর্বাব্দে উরুকে খোদাই করা একটি স্ত্রীলোকের মস্তক ভাস্কর্য। এটা সাদা মার্বেল পাথরের উপর খোদাই করা। যার ভ্রু এবং চোখগুলো গাঢ় নীল (লাপিস লাজুলি), যা সাদা (শেষ) এবং কালো মূল্যবান পাথরে খচিত। মস্তকের উপরিভাগ সম্ভবত খোদাই করা হয়েছিল কোন অলংকার ব্যবহারের জন্য, যা পূর্ণ নয়। এই ভাস্কর্যটি স্ত্রীলোকের মুখমণ্ডল, থুতনি ও গালের অনিন্দ্যসুন্দর সামঞ্জস্যের জন্য পৃথিবী বিখ্যাত।
24. মেসোপোটামিয়া সভ্যতার লিখন পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য লেখ।
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়া সভ্যতার লিখন পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য হচ্ছে-
(ক) অক্ষরগুলি ছিল গোজাকৃতির। এবং
(খ) অক্ষরগুলির মাধ্যমে শুধু স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ ব্যবহৃত না হয়ে বাক্যের যে অংশ বা স্তর একসাথে উচ্চারিত হত তাই ব্যবহৃত হত। এই বৈশিষ্ট্যগুলির জন্যই এই সভ্যতায় খুব কম লোকই লিখতে ও পড়তে জানত।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ
1. নগরীয় জীবনের বিশেষত্বসমূহ কি কি?
উত্তরঃ নগরীয় জীবনের বিশেষত্বসমূহ নিম্নরূপঃ
(ক) শ্রম বিভাজনঃ নগরীয় জীবনে উৎপাদন এবং জীবনধারণের জন্য একে অন্যের উপর নির্ভরশীল থাকে।
(খ) সামাজিক সংগঠনঃ নগরীয় জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল সামাজিক সংগঠন অপরিহার্য নগরীয় জীবনে।
(গ) বাণিজিক সংগঠনঃ খাদ্য আমদানি এবং যোগানের জন্য বাণিজ্যিক সংগঠন অপরিহার্য নগরীয় জীবনে।
(ঘ) বিলাস ও আমোদ-প্রমোদঃ নগরীয় জীবনে বিলাসিতা এবং আমোদ-প্রমোদের এক বিশেষ স্থান থাকত।
2. শহরগুলি গড়ে ওঠার কারণগুলি ব্যাখ্যা কর।
উত্তরঃ শহর গড়ে ওঠার কারণগুলি নিম্নরূপঃ
(ক) আতিরিক্ত উৎপাদনঃ খাদ্যদ্রব্য অতিরিক্ত উৎপাদনের ফলে এগুলির বাজারীকরণ এবং আদান-প্রদানের জায়গার প্রয়োজনে হয়।
(খ) প্ৰশাসনীয় কেন্দ্রঃ শাসনব্যবস্থা পরিচালনার জন্য প্রতিষ্ঠিত প্রশাসনীয় কেন্দ্র শহরে রূপান্তরিত হয়।
(গ) বাণিজ্য কেন্দ্রঃ বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্য এবং অন্যান্য আবশ্যক বস্তুগুলির আদান-প্রদানের জন্য নির্ধারিত স্থান শহর হিসেবে গড়ে ওঠে।
(ঘ) ধর্মস্থলঃ বিভিন্ন রকম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান; যেমন—মন্দির, মঠ ইত্যাদি প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে জনসমাগম বৃদ্ধি পায় এবং তার পাশে বসতি স্থাপিত হওয়ার সাথে সাথে কোন জায়গা শহরে বিকশিত হয়।
3. বাইবেলে উল্লিখিত প্লাবনের কাহিনি কি বলে?
উত্তরঃ বাইবেলের মতে প্রাচীনকালে প্লাবন বা ভূ-পৃষ্ঠে আঘাত করে; যার লক্ষ্য ছিল পৃথিবীতে জীবন ধ্বংস করা। একে মহাপ্লাবন বলা হয়। কিন্তু ঈশ্বর পৃথিবীতে জীবন রক্ষা করতে চেয়েছিলেন। তিনি প্লাবনের পর পৃথিবীতে জীবন সুনিশ্চিত করতে এবং জীবনধারা অক্ষুণ্ণ রাখতে ‘নোয়া’ নামে একজন মানুষকে মনোনীত করেন। ‘নোয়া’ জাহাজের মতো এক বিশাল নৌকা তৈরি করেন। তিনি এর মধ্যে এক জোড়া করে পরিচিত সকল প্রজাতির জীবজন্তু ও পাখি রাখলেন। এরা সকলেই প্লাবন হতে রক্ষা পায়। অবশিষ্ট সকলেরই প্রাণহানি হয়।
4. মানব সভ্যতার বিকাশে মেসোপোটামিয়া সভ্যতা কিসের জন্য বিখ্যাত?
অথবা,
মেসোপোটামিয়া সভ্যতার অবদানগুলি লেখ।
উত্তরঃ মানব ইতিহাসের প্রারম্ভিক সভ্যতাগুলির একটি হচ্ছে মেসোপোটামিয়ার সভ্যতা। ফলে স্বাভাবিকভাবে সভ্যতার বিকাশে এর অবদানও অপরিসীম; যেমন—
(ক) মেসোপোটামিয়া সভ্যতাতেই প্রথম সমৃদ্ধশালী নগরজীবনের পত্তন ঘটে।
(খ) সময় গণনার হিসাব এবং অঙ্কশাস্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান এই সভ্যতা থেকে মানবসমাজের সবথেকে বড় প্রাপ্তি।
(গ) জ্যোতিষশাস্ত্র অধ্যয়ন-চর্চা, বিভিন্ন বিষয়পূর্ণ সাহিত্য ভাণ্ডার মানবসমাজের সবথেকে বড় প্রাপ্তি। অগ্রগতির বা চিন্তনের অবকাশ করে দেয়।
(ঘ) লিখন পদ্ধতির ব্যবহার, সঠিক মাপঝোক, আনুষ্ঠানিক শিক্ষাচর্চা, লিখিত তথ্য ও ঐতিহ্য রক্ষা করা ইত্যাদি মেসোপোটামিয়া সভ্যতা থেকে মানব সভ্যতার প্রাপ্তি। এই সকল অবদানের জন্যই মেসোপোটামিয়া সভ্যতা বিখ্যাত।
5. মেসোপোটামিয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা কেমন ছিল? এই সভ্যতার বিকাশে নৌ-পরিবহণের গুরুত্ব সংক্ষেপে লেখ।
উত্তরঃ সভ্যতার বিকাশ ও সমৃদ্ধিতে উন্নত পরিবহণ ব্যবস্থা একান্ত প্রয়োজন। মেসোপোটামিয়াও এর ব্যতিক্রম নয়। পরিবহণের ক্ষেত্রে এখানে প্রচলন ছিল। গোরুর গাড়ি বা অন্য জন্তুটানা গাড়ির, যা ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ এবং নৌকার মাধ্যমে, নদী-খাল / জলপথে যোগাযোগ।
প্রাচীনকালে নৌ-পরিবহণ ছিল সর্বাপেক্ষা কম ব্যয়বহুল ও নির্ভরযোগ্য যোগাযোগ ব্যবস্থা। মেসোপোটামিয়ার ছোটো-বড়ো বিভিন্ন অঞ্চল নদী, উপনদী, খাল-বিলের মাধ্যমে সংযুক্ত ছিল। ফলে স্বাভাবিকভাবে যোগাযোগের ক্ষেত্রে নৌ পরিবহণ ব্যবস্থা এই সভ্যতার সমৃদ্ধি ও বিকাশে বিশাল ভূমিকা নিয়েছিল।
6. মেসোপোটামিয়া সভ্যতায় লিখতে কিসের ব্যবহার হত? এইগুলি কিভাবে তৈরি হত? সংক্ষেপে লেখ।
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়া সভ্যতায় লিখতে মাটির ফলকের ব্যবহার হত।
মাটির ফলক তৈরি করবার জন্য লিপিকাররা ভেজা মাটিকে হাতে নিয়ে সুবিধাজনকভাবে আকার দিতেন। তারপর ফলকের উপরিভাগ মসৃণ করে নেওয়া হত। তারপর ধারালো করে কাটা নলখাগড়ার ডগা দিয়ে এই ভেজা ফলকের উপর গোজের আকারে খোদাই করে লেখা হত। তারপর রোদে শুকিয়ে শক্ত হয়ে গেলে ফলকের উপর আর নতুন করে খোদাই করা সম্ভব হত না। এইভাবেই ফলকের মাধ্যমে বিভিন্ন আদান-প্রদান ও তথ্য সংরক্ষণ মেসোপোটামিয়াতে সম্ভব হয়েছিল।
7. মেসোপোটামিয়া সভ্যতার নগর অর্থনীতিকে সামাজিক সংঘটন কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করত বা কি ভূমিকায় ছিল তা সংক্ষেপে বর্ণনা কর।
উত্তরঃ সামাজিক সংগঠন ছিল মেসোপোটামিয়া সভ্যতার নগর জীবনে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। শহরে উৎপাদনের কাজে ব্যবহৃত জ্বালানি, ধাতব পদার্থ, বিভিন্ন ধরনের পাথর, কাঠ ইত্যাদি যোগানের ব্যবস্থা, গ্রামাঞ্চল থেকে যে সকল খাদ্যসামগ্রী। শহরাঞ্চলে যোগান দেওয়া হত সেগুলো গুদামজাত এবং বণ্টন করা ইত্যাদির দায়িত্ব পালন করত এই সংগঠনগুলি। এছাড়া ক্রয়-বিক্রয়, উৎপাদন ইত্যাদির সমন্বয় সাধন ও বিভিন্ন অর্থনৈতিক আদান-প্রদান ও কর্মকাণ্ডের লিখিত নথি ব্যবহার ও সংরক্ষণ করত এই সামাজিক সংগঠনগুলি। এদের পরিচালনায়ই মেসোপোটামিয়া সভ্যতার সমৃদ্ধি সূচিত হয়।
8. মেসোপোটামিয়া সভ্যতায় কি কি ভাষার প্রচলন ছিল? সংক্ষেপে লেখ।
অথবা,
মেসোপোটামিয়া সভ্যতায় বিভিন্ন ভাষাগোষ্ঠীর আধিপত্যের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়া সভ্যতায় নিম্নোক্ত বিভিন্ন প্রকার ভাষার প্রচলন ছিলঃ
(ক) যতদূর জানা যায়, এই সভ্যতার প্রথম ভাষা ছিল সুমেরীয় ভাষা।
(খ) প্রায় ২৪০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে যখন আক্কাডিয়োরা এই অঞ্চলে আসে তখন সুমেরীয় ভাষার পরিবর্তে আক্কাডিয়ো ভাষার ব্যবহার শুরু হয়। চতুর্থ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত এর প্রচলন ছিল।
(গ) বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষার উদ্ভব হয়, যদিও তা ছিল ব্যবহারিক এবং এইগুলির আঞ্চলিক সীমাবদ্ধতা ছিল।
(ঘ) ১৪০০ খ্রিস্টপূর্ব থেকে অ্যারামাইক (Aramaic) ভাষার ব্যবহার শুরু হয়। ১০০০ খ্রিস্টপূর্ব থেকে এর বহুল ব্যবহার শুরু হয়। ইরাকের কিছু অংশে এই ভাষা আজও প্রচলিত।
9. মেসোপোটামিয়া সভ্যতার প্রাকৃতিক সম্পদের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও। শিল্প ও উৎপাদনের প্রয়োজনীয় ধাতু ও অন্যান্য সম্পদের যোগান কিভাবে পূর্ণ হত তার বিবরণ দাও।
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়া খাদ্যশস্যে ভরপুর ছিল, আবার খনিজ সম্পদের ছিল অভাব। হাতিয়ার, সীলমোহর তৈরির পাথরের অভাব ছিল। খেজুর গাছের কাঠ গাড়ির ঢাকা বা নৌকা তৈরির উপযোগী ছিল না। অলঙ্কারাদি, যন্ত্রাদি ও পানপাত্র তৈরির খনিজ ধাতুও এখানে পাওয়া যেত না। এই ছিল প্রাকৃতিক সম্পদের উপস্থিতি।
তবে শিল্প ও উৎপাদনের প্রয়োজনে ধাতু, পাথর ও অন্যান্য সম্পদ পার্শ্ববর্তী তুরস্ক, ইরান ও উপসাগরীয় অঞ্চল থেকে আমদানি করা হত। এটা সম্ভব হত, কারণ উক্ত অঞ্চলগুলি খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ হলেও এদের কৃষি উৎপাদন সম্ভব ছিল না।
10. মেসোপোটামিয়া সভ্যতার বিভিন্ন কেন্দ্রে প্রচুর পরিমাণ ফলক উদ্ধারের কারণ কি? মেসোপোটামিয়ার ইতিহাসচর্চায় এগুলির গুরুত্ব কতটুকু?
উত্তরঃ মেসোপোটামিয়া সভ্যতায় মাটির ফলকের বহুল প্রচলন ছিল। যে-কোন ছোট-বড় আদান-প্রদান ও তথ্য সংরক্ষণ-এর ক্ষেত্রে মাটির ফলকের ব্যবহার হত এবং এইগুলির প্রয়োজনীয়তা শেষ হয়ে গেলে ফেলে দেওয়া হত। ফলে মেসোপোটামিয়া অঞ্চলে অজস্র মাটির ফলক পাওয়া যায়।
মেসোপোটামিয়ার ইতিহাসচর্চায় আবিষ্কৃত মাটির ফলকের গুরুত্ব অপরিসীম। এইগুলির উপর ভিত্তি করে আমরা মেসোপোটামিয়া সম্বন্ধে বহু তথ্য সংগ্রহ করতে পারি; যেমন-
(ক) মানুষের চাহিদা।
(খ) রুচি।
(গ) অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি।
(ঘ) ব্যবসা-বাণিজ্য।
(ঙ) সামাজিক প্রথা।
(চ) শিক্ষা/জ্ঞানের বিকাশ।
(ছ) ধর্মীয় বিশ্বাস।
(জ) প্রশাসনিক/ সামাজিক পরিকাঠামো ইত্যাদি।
এই তথ্যগুলি নির্ভর করেই মেসোপোটামিয়া সভ্যতার পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস রচনা করা সম্ভব।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.