Class 4 Environment Chapter 5 বায়ু, is a textbook prescribed by the Assam SEBA Board Class 4 Environment in Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 4 Environment Chapter 5 বায়ু The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 4 Amader Paribesh Question Answer are free to use and easily accessible.
Class 4 Environment Chapter 5 বায়ু
Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. SEBA Class 4 Environment in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 4 Environment Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. Class 4 Environment Question Answer PDF will be able to solve all the doubts of the students. SEBA Class 4 Environment Suggestion, Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SEBA Board Class 4 Environment in Bengali Notes. Class 4 Environment in Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.
বায়ু
অনুশীলনীর প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। উত্তর লেখোঃ
(ক) বায়ুতে থাকা প্রধান গ্যাসগুলো কী কী ?
উত্তরঃ বায়ুতে থাকা প্রধান গ্যাসগুলো হল — অক্সিজেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইড, নাইট্রোজেন ইত্যাদ।
(খ) বায়ু প্রদূষণের তিনটি কারণ লেখো।
উত্তরঃ বায়ু প্রদূষণের তিনটি কারণ হল–
(১) আবর্জনার স্তুপ, মরা জীব-জন্তু ও পচা- গলা বস্তু থেকে নির্গত দুর্গন্ধ, মটরগাড়ি থেকে নির্গত ধোঁয়া ও নানা প্রকার গ্যাস বায়ুতে মিশে থাকার ফলে বায়ু প্রদূষিত হয়।
(২) গাছপালায় কমে গেলে বায়ুতে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। কাঠ, কয়লা, আবর্জনা, গাছের পাতা ইত্যাদি পোড়ানো ও কল -কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া বায়ুতে মেশার ফলে কার্বন -ডাই -অক্সাইড বৃদ্ধি পেয়ে বায়ু প্রদূষিত হয়।
(৩) গাছপালা, শস্যক্ষেত্র ইত্যাদিতে প্রয়োগ করা কীটনাশক দ্রব্য, মানুষের হাঁচি- কাশি ইত্যাদিতে থাকা বীজাণু বায়ুতে মিশে বায়ু প্রদূষিত করে ।
(গ) বায়ু প্রদূষিত না হওয়ার জন্য কী কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় ?
উত্তরঃ বায়ুকে প্রদূষণমুক্ত করার কয়েকটি উপায় হল –
(১) অধিক গাছপালা বা বৃক্ষরোপণ।
(২) কল -কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া বা দূষিত পদার্থগুলো নিয়ন্ত্রণের উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
(৩) সহজে পচে এমন বস্তুগুলিকে পচনসারের গর্তে ফেলে ধোঁয়া, দুর্গন্ধ থেকে পরিবেশকে রক্ষা করা ইত্যাদি।
(ঘ) রোগের বীজাণু বায়ুতে কিভাবে ছড়ায় ?
উত্তরঃ রোগের বীজাণু হাঁচি- কাশি ইত্যাদির দ্বারা বায়ুতে ছড়ায়।
(ঙ) বায়ুতে থাকা কোন্ গ্যাসটি আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয়।
উত্তরঃ বায়ুতে থাকা অক্সিজেন গ্যাসটি আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয়।
S.L. No. | সূচি-পত্র |
অধ্যায় -১ | পরিবার |
অধ্যায় -২ | উৎসব |
অধ্যায় -৩ | জল |
অধ্যায় -৪ | জাতীয় দিবস |
অধ্যায় -৫ | বায়ু |
অধ্যায় -৬ | উদ্ভিদ ও পরিবেশ |
অধ্যায় -৭ | জীব ও পরিবেশ |
অধ্যায় -৮ | ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশের উদ্ভিদ |
অধ্যায় -৯ | পরিযায়ী – পাখি |
অধ্যায় -১০ | বীজাণু ও রোগ |
অধ্যায় -১১ | আকস্মিক দুর্ঘটনা |
অধ্যায় -১২ | প্রাকৃতিক সম্পদ |
অধ্যায় -১৩ | শস্য উৎপাদন ও সংরক্ষণ |
অধ্যায় -১৪ | আমাদের ক্ষুদ্র শিল্প |
অধ্যায় -১৫ | গ্রহ ও নক্ষত্রের কথা |
অধ্যায় -১৬ | কম্পিউটার ও যোগাযোগ |
অধ্যায় -১৭ | আমাদের রাজ্যটি |
অধ্যায় -১৮ | আমাদের জেলাসমূহের কিছু কথা |
প্রশ্ন ২। নীচের শুদ্ধ বাক্ গুলোতে ‘✓’ চিহ্ন দাও। অশুদ্ধগুলোকে শুদ্ধ করে লেখোঃ–
(ক) আবর্জনা যেখানে – সেখানে ফেলতে হয়।
উত্তরঃ অশুদ্ধ।
(খ) প্লাস্টিকের বস্তু পচন সারের গর্তে ফেলতে নেই।
উত্তরঃ শুদ্ধ।
(গ) গাছ-পালা বেশি করে লাগিয়ে বায়ু প্রদূষণ রোধ করা যায়।
উত্তরঃ শুদ্ধ।
(ঘ) কল-কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া বায়ু প্রদূষিত করে।
উত্তরঃ শুদ্ধ।
(ঙ) আবর্জনা পোড়ালে বায়ুতে কার্বন- ডাই- অক্সাইডের মাত্রা বাড়ে।
উত্তরঃ শুদ্ধ।
প্রশ্ন ৩। ‘ক’ অংশের সঙ্গে ‘খ’ অংশ মেলাওঃ –
‘ক’ | ‘খ’ |
গাছপালায় | আগুন জ্বলতে সাহায্য করে। |
আবর্জনা পোড়ালে | প্রদূষণের জন্য। |
ফুসফুসের বিভিন্ন রূপ হয় | বায়ুতে রোগের বিজানো ছড়ায়। |
হাঁচি-কাশি আদি | বায়ু প্রদূষণ মুক্ত করে রাখতে সাহায্য করে। |
অক্সিজেন গ্যাস | বায়ুতে কার্বন- ডাই- অক্সাইডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। |
উত্তরঃ
‘ক’ | ‘খ’ |
গাছপালায় | আগুন জ্বলতে সাহায্য করে। |
আবর্জনা পোড়ালে | বায়ুতে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। |
ফুসফুসের বিভিন্ন রূপ হয় | প্রদূষণের জন্য। |
হাঁচি-কাশি আদি | বায়ুতে রোগের বিজানো ছড়ায়। |
অক্সিজেন গ্যাস | আগুন জ্বলতে সাহায্য করে। |
প্রশ্ন ৪। শুদ্ধ করে লেখোঃ
(ক) রাসায়নিক কীটনাশক দ্রব্য বায়ু প্রদূষণ ঘটায়/ শোধন করে।
উত্তরঃ রাসায়নিক কীটনাশক দ্রব্য বায়ু প্রদূষণ ঘটায়।
(খ) গাছের পাতা পুড়িয়ে /পুঁতে ফেলতে হয়।
উত্তরঃ গাছের পাতা পুঁতে ফেলতে হয়।
(গ) বায়ুতে থাকা অক্সিজেন/ কার্বন- ডাই -অক্সাইড শ্বাস- প্রশাসে সাহায্য করে।
উত্তরঃ বায়ুতে থাকা অক্সিজেন শ্বাস-প্রশাসে সাহায্য করে।
(ঘ) গাছ-পালা ধ্বংস করার ফলে বায়ু প্রদূষণ রোধ/ বৃদ্ধি হয়।
উত্তরঃ গাছ-পালা ধ্বংস করার ফলে বায়ু প্রদূষণ বৃদ্ধি হয়।
(ঙ) বায়ুতে থাকা কার্বন -ডাই – অক্সাইড আগুন জ্বলতে / নিবতে সাহায্য করে।
উত্তরঃ বায়ুতে থাকা কার্বন -ডাই – অক্সাইড আগুন নিবতে সাহায্য করে।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। বায়ু যেসব জায়গায় আছে, তা আমরা কীভাবে অনুভব করি, দুটি উদাহরণ দাওঃ–
উত্তরঃ শ্বাস -প্রশ্বাস কার্যের মাধ্যমে। কারণ উদ্ভিদ ও প্রাণীই শ্বাস-প্রশ্বাস কার্য বায়ু ব্যবহার করে থাকে।
কাগজের চরকি হাতে নিয়ে দৌড়ালে চরকিটি ঘোরে। এ থেকেও আমরা অনুভব করি বায়ু সব জায়গায় আছে।
প্রশ্ন ২। কোনো ব্যক্তির গায়ে আগুন লাগলে তাকে কম্বল পেঁচিয়ে দেওয়া হয় কেন ?
উত্তরঃ কোন ব্যক্তির গায়ে আগুন লাগলে তাকে কম্বল পেঁচিয়ে দেওয়া হলে অক্সিজেন না পাওয়ায় তাড়াতাড়ি আগুন নিভে যাবে। কারণ, অক্সিজেন আগুন জ্বলতে সহযোগিতা করে।
প্রশ্ন ৩। একটি কাঁচের পাত্রে পরিষ্কার চুন -জল নাও। পাত্রটিকে কিছুক্ষণ রোদে রাখো। এরপর উঠিয়ে এনে জোরে নাড়াও। কী দেখলে ? চুন- জলটুকু সাদা হল কি না ? যদি হয়ে থাকে, তবে কেন ?
উত্তরঃ হ্যা, চুন -জলটুকু সাদা হল। চুন -জলটুকু সাদা হওয়ার কারণ হল – বায়ুতে থাকা কার্বন- ডাই- অক্সাইড গ্যাস পরিষ্কার চুন- জলকে সাদা করে।
প্রশ্ন ৪। নীচের ছবিটিতে কী কী দেখতে পাচ্ছ বলোঃ–
উত্তরঃ প্রথম ছবিটিতে দেখতে পাচ্ছি আবর্জনা স্তূপ থেকে দুর্গন্ধ বেড়োচ্ছে।
দ্বিতীয় ছবিতে দেখতে পাচ্ছি মৃত জন্তো পড়ে আছে এবং তার ওপর কাক বসেছে।
তৃতীয় ছবিটিতে দেখতে পাচ্ছি গাড়ী থেকে নির্গত ধোঁয়া বায়ুমন্ডলকে প্রদূষিত করছে।
চতুর্থ ছবিটিতে দেখতে পাচ্ছি কারখানার ধোঁয়া বায়ুমন্ডলকে প্রদূষিত করছে।
প্রশ্ন ৫। বায়ুতে অক্সিজেনের পরিমাণ কীভাবে কমে ? লেখো—
উত্তরঃ গাছ-পালা কমে গেলে এবং বায়ুতে কার্বন -ডাই – অক্সাইড ও অন্যান্য গ্যাস বাড়লে বায়ুতে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়।
প্রশ্ন ৬। বায়ুতে অক্সিজেনের পরিমাণ কীভাবে বাড়ে ? লেখো—
উত্তরঃ গাছ-পালা বেশি মাত্রায় রোপণ করলে এবং গাছ-পালা ধ্বংস না করলে বায়ুতে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ে।
প্রশ্ন ৭। বিশ্ব পরিবেশ দিবসটি তোমরা কীভাবে পালন কর?
উত্তরঃ বিশ্ব পরিবেশ দিবসটি আমরা বাড়ি-ঘর পরিষ্কার করে, রাস্তা-ঘাট পরিষ্কার, গাছ-পালা রোপণ ইত্যাদি দলবদ্ধভাবে করে পালন করে থাকি।
প্রশ্ন ৮। শ্রেণী কোঠায় বোঝানোর জন্য পরিবেশ সম্পর্কিত কয়েকটি পোস্টার প্রস্তুত করো। এ -বিষয়ে নিচের বাক্য গুলোর মতো কিছু বাক্য বেছে নাওঃ
— গাছের চারা রোপন করলে বায়ু পরিষ্কার থাকে।
— মোটরগাড়ি থেকে নির্গত ধোঁয়া বায়ু প্রদূষিত করে।
— কাশি হলে মুখে রুমাল রাখতে হয়।
— আতশবাজি বা পটকা জ্বালালে বায়ু দূষিত হয়।
উত্তরঃ • মরা জীবজন্তু যেখানে- সেখানে ফেললে বায়ু প্রদূষিত হয়।
• রাসায়নিক কীটনাশকের ব্যবহার বায়ু প্রদূষিত হয়।
• প্রদূষণ সৃষ্টিকারী যন্ত্রপাতির বেশি ব্যবহারে পরিবেশ পরিচিত হয় গাছপালা ধ্বংস করলে পরিবেশ প্রদূষিত হয়।
• গাছ-পালা ধ্বংস করলে পরিবেশ প্রদূষিত হয়।
প্রশ্ন ৯। দলে বসে আলোচনা করে লেখো।
(ক) বায়ুতে অক্সিজেন কমে গেলে আমাদের কী অসুবিধা হবে ?
উত্তরঃ বায়ুতে অক্সিজেন কমে গেলে আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণে অসুবিধা হবে।
(খ) ধোঁয়া বায়ুমন্ডলে কীভাবে ছড়ায় ?
উত্তরঃ কাঠ ,কয়লা ,আবর্জনা ,গাছের পাতা ইত্যাদি পোড়ালে ও কল-কারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া বায়ুতে ছড়ায়। এছাড়াও বন- জঙ্গলে আগুন লাগলে ,প্লাস্টিক পোড়ালে ,আতশবাজি বা পটকা জ্বালালে ধোঁয়া বায়ুমন্ডলে ছড়ায়।
(গ) বায়ু ব্যবহার করে খেলা যায় এমন কয়েকটি খেলার নাম লেখো।
উত্তরঃ বায়ু ব্যবহার করে খেলা যায় এমন কয়েকটি খেলার নাম হলো — কাগজের চরকি নিয়ে খেলা, বেলুন ফেলানো, ঘুড়ি ওড়ানো ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১০। অক্সিজেন আগুন জ্বলতে কীভাবে সাহায্য করে তা একটি পরীক্ষার মাধ্যমে বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ একটা টেবিলে দুটি জ্বলন্ত মোমবাতি রেখে একটিকে কাঁচের গ্লাস উপুড় করে ঢেকে রাখা হল। অপরটি খোলা রাখা হল। এবার, কিছুক্ষণ লক্ষ্য রাখলে দেখা যায়, কাঁচের গ্লাস দ্বারা ঢেকে রাখা মোমবাতিটি কিছুক্ষণ জ্বলে থাকার পর নিভে যায়। এর থেকে বোঝা যায় গ্লাসের ভিতরে থাকা গ্যাসটিই কিছুক্ষণ জ্বলে থাকতে সাহায্য করে। গ্যাসটি দহনে শেষ হয়ে গেলে অক্সিজেনের অভাবে ঢাকা মোমবাতিটি নিভে যায়। এর থেকে বোঝা যায় অক্সিজেন গ্যাস আগুন জ্বলতে সাহায্য করে।
প্রশ্ন ১১। বায়ুতে থাকা অক্সিজেনের কয়েকটি ব্যবহার উল্লেখ করো।
উত্তরঃ বায়ুতে থাকা অক্সিজেনের ব্যবহার—
সাগর বা অন্য জলাশয়ে, জলের নীচে কাজ করার সময় শ্বাস নেওয়ার জন্য ডুবুরিরা পিঠে করে অক্সিজেনের সিলিন্ডার নিয়ে যায়।
পর্বত আরোহিগণ তাদের সঙ্গে নিয়ে যাওয়া সিলিন্ডার থেকে অক্সিজেন ব্যবহার করে।
শ্বাস-প্রশ্বাসে অক্ষম রোগীদের অক্সিজেন দেওয়া হয়।
প্রশ্ন ১২। কার্বন- ডাই -অক্সাইড গ্যাসের দুটি ব্যবহার উল্লেখ করো।
উত্তরঃ কার্বন- ডাই -অক্সাইডের ব্যবহারঃ
আগুন নেবানোর কাজে কার্বন- ডাই -অক্সাইড গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
পানীয় সোডা- জল তৈরি করতে কার্বন- ডাই- অক্সাইড ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ১৩। বায়ুতে থাকা নাইট্রোজেন গ্যাসের কয়েকটি ব্যবহার উল্লেখ করো।
উত্তরঃ বায়ুতে থাকা নাইট্রোজেন গ্যাসের ব্যবহারঃ
১। রাসায়নিক সার তৈরি করতে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
২। আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
৩। উদ্ভিদ প্রোটিন প্রস্তুত করতে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ১৪। গাছ বায়ু প্রদূষণ ঘটলে আমাদের কী অসুবিধা হতে পারে বর্ণনা দাও।
উত্তরঃ বায়ু প্রদূষণ ঘটলে অসুবিধাগুলি হলো–
১। উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিশেষ ধরনের ক্ষতি হতে পারে।
২। পৃথিবীতে দিন দিন গরমের মাত্রা ক্রমাগত বেড়ে যেতে পারে।
৩। বায়ু প্রদূষণ হলে বিভিন্ন রকমের রোগ হতে পারে।
প্রশ্ন ১৫। শূন্যস্থান পূরণ করোঃ
(ক) সকল উদ্ভিদ ও প্রাণীই শ্বাস-প্রশ্বাস কার্যে ____________ ব্যবহার করে।
উত্তরঃ বায়ু।
(খ) মানুষ ছাড়া অন্য সকল জীবই ____________ গ্যাস ব্যবহার করে।
উত্তরঃ অক্সিজেন।
(গ) ____________ দিনটি ‘বিশ্ব পরিবেশ’ দিবস হিসেবে পালিত হয়।
উত্তরঃ ৫ই জুন।
We Hope the given চতুর্থ শ্রেণীর আমরা ও আমাদের পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর will help you. If you any Regarding, Class 4 Amader Paribesh Question Answer, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.