Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Board Class 5 Bengali Book Chapter 3 দেবারতির আবেদন Question Answer. As Per New Syllabus of SEBA Class 5 Bengali Book Chapter 2 পাখি আর মানুষ Question Answer PDF Download. Class 5 Bengali Book Chapter 3 দেবারতির আবেদন Solutions. Which you Can Download PDF Notes Class 5 Bengali Book Question Answer PDF for using direct Download Link Given Below in This Post.
Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 3 দেবারতির আবেদন
Today’s We have Shared in This Post Class 5 Bengali Book Chapter 3 দেবারতির আবেদন Suggestions with you. Class 5 Bengali Book Chapter 3 দেবারতির আবেদন Solutions I Hope, you Liked The information About The Class 5 Bangla Notes. If you liked Class Five Bangla Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
দেবারতির আবেদন
ক্রিয়াকলাপ
ক – পাঠভিত্তিক
১। পাঠটি শুদ্ধ ও স্পষ্ট উচ্চারণ করে পড়ো:
উত্তরঃ শ্রেণিতে শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর সাহায্যে নিজেরা চেষ্টা করো।
উত্তর দাওঃ
(ক) দেবারতি কেন দুদিন স্কুলে আসেনি?
উত্তরঃ দেবারতির মামা ধুবড়ি থেকে এসেছিলেন। দেবারতি মামার সাথে চিড়িয়াখানা, জাদুঘরে বেড়াতে গিয়েছিল। তাই দুদিন স্কুলে আসেনি।
(খ) দেবারতি মামার সঙ্গে কোথায় কোথায় গিয়েছিল?
উত্তরঃ দেবারতি মামার সাথে চিড়িয়াখানা আর জাদুঘরে গিয়েছিল।
(গ) দেবারতি যে স্কুলটিতে পড়ে সেটির নাম কী?
উত্তরঃ দেবারতি যে স্কুলটিতে পড়ে সেটির নাম হল গুয়াহাটি রেলওয়ে কলোনী হাইস্কুল।
(ঘ) দেবারতির মামা কোথা থেকে এসেছিলেন?
উত্তরঃ দেবারতির মামা ধুবড়ি থেকে এসেছিলেন।
(ঙ) দেবারতির প্রিয় বন্ধুর নাম কী?
উত্তরঃ দেবারতির প্রিয় বন্ধুর নাম অরূপ।
২। “দেবারতি তুমি স্কুলে না আসার কারণ লিখে জানিয়েছ, সেটা ঠিকই আছে। কিন্তু এটা চিঠি হয়েছে, আবেদনপত্র হয়নি।” — এই কথাগুলো কে, কখন এবং কাকে বলেছিলেন?
উত্তরঃ দেবারতি গুয়াহাটি রেলওয়ে কলোনী হাইস্কুলের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী। সে মামার সঙ্গে চিড়িয়াখানা, জাদুঘরে বেড়াতে গিয়েছিল। তাই দুদিন স্কুলে আসতে পারেনি। এই দুদিন স্কুলে অনুপস্থিত থাকবার কারণ জানিয়ে নাম ডাকার সময় মধুমিতা দিদিমণিকে একটি সুন্দর হলদে রঙের কাগজ দিয়েছিল। তখন মধুমিতা দিদিমণি দেবারতিকে কথাগুলি বলেছিলেন।
উত্তর লেখোঃ
(ক) স্কুলে অনুপস্থিত থাকলে কার মাধ্যমে আবেদন করতে হয়?
উত্তরঃ স্কুলে অনুপস্থিত থাকলে শাখার শিক্ষক/শিক্ষিকার মাধ্যমে আবেদন করতে হয়।
(খ) দেবারতির লেখা আবেদন এবং শিক্ষিকার লেখা আবেদনের মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তরঃ দেবারতির লেখা আবেদন পত্রটি চিঠি হয়ে গিয়েছে। তার আবেদন পত্রে স্কুলের নাম ছিল না। প্রধান শিক্ষককেও সম্বোধন করা হয়নি। বিষয় লেখা ছিল না। এমনকি অভিভাবকের স্বাক্ষর করারও জায়গা ছিল না। কিন্তু শিক্ষিকার লেখা আবেদন পত্রে স্কুলের নাম ছিল। প্রধান শিক্ষককে সম্বোধন করা ছিল এবং অভিভাবকের স্বাক্ষর করারও জায়গা ছিল।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | আমার দেশের মাটি |
অধ্যায় -২ | পাখি আর মানুষ |
অধ্যায় -৩ | দেবারতির আবেদন |
অধ্যায় -৪ | পেটুক দাসের স্বপ্ন |
অধ্যায় -৫ | মহৎ লোকের মহৎ কথা |
অধ্যায় -৬ | অরুণোদয় |
অধ্যায় -৭ | নীল পাহাড়ের দেশে |
অধ্যায় -৮ | রঙের রহস্য |
অধ্যায় -৯ | রচনা লেখার চাবিকাঠি |
অধ্যায় -১০ | তিনটি মাছের কাহিনিঠি |
অধ্যায় -১১ | অমলপ্রভা দাস |
অধ্যায় -১২ | চরণে প্ৰণাম |
অধ্যায় -১৩ | পালা গানের কথা |
অধ্যায় -১৪ | বড়ো কে? |
খ — ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
১। জেনে নাও:
শব্দ দিয়ে মনের ভাব অর্থপূর্ণভাবে প্রকাশ করতে পারলেই তা বাক্য হয়ে ওঠে। আর তোমরা তো জানই, যে শব্দগুলো দিয়ে বাক্য গড়ে ওঠে তাকে ‘পদ’ বলা হয়। |
২। নীচের শব্দগুলো এলোমেলো করে দেওয়া আছে। শব্দগুলো ঠিক করে সাজিয়ে শুদ্ধ বাক্য তৈরি করো। (প্রয়োজনে পাঠের সাহায্য নেবে)
(ক) করে করবেন মঞ্জুর আমার দয়া ছুটি।
উত্তরঃ দয়া করে আমার ছুটি মঞ্জুর করবেন।
(খ) কাগজ দিদিমণিকে একটি দিল সুন্দর হলদে রঙের।
উত্তরঃ একটি সুন্দর হলদে রঙের কাগজ দিদিমণিকে দিল।
(গ) ছাত্রী বাধ্য একান্ত আপনার।
উত্তরঃ একান্ত আপনার বাধ্য ছাত্রী।
৩। এসো, জেনে নিই, বুঝে নিই।
দেবারতি চিঠিতে লিখেছিল— আমার মামা ধুবড়ি থেকে এসেছেন। চিড়িয়াখানা, জাদুঘর দেখতে গিয়েছিলাম। ওপরের বাক্য দুটোর মধ্যে এসেছেন, গিয়েছিলাম এই ক্রিয়াপদগুলো এরই মধ্যে কাজগুলো হয়ে গেছে বলেই অর্থ প্রকাশ করেছে। এভাবে যে কাজটি অতীতে ঘটে গেছে সেই কাজের সময়কে অতীত কাল বলে। শিক্ষিকা বলেছিলেন— “আজ আমি তোমাদের শিখিয়ে দিচ্ছি স্কুলে অনুপস্থিত হলে ছুটি মঞ্জুরের জন্য আবেদনপত্র কীভাবে লিখতে হয়।” ওপরের বাক্যটিতে ‘দিচ্ছি’ এই ক্রিয়াপদটি এখনই ঘটছে এমন কাজ বোঝাচ্ছে। সুতরাং, যে ক্রিয়ার কাজ সচরাচর ঘটে বা বর্তমানে ঘটছে বোঝায় তাকে বর্তমান কাল বলে। শিক্ষিকা আবেদনে লিখেছিলেন— “উক্ত দুইদিনের অনুপস্থিতির ছুটি মঞ্জুর করবেন।” এখানে ‘করবেন‘ ক্রিয়াপদটি এখনো সম্পন্ন হয়নি এমন কাজ বোঝাচ্ছে। এভাবে যে কাজটি ভবিষ্যতে ঘটবে তাকে ভবিষ্যৎ কাল বলে। |
৪। নীচের বাক্যগুলোর পাশে দুটো করে পদ লেখা আছে। যে পদটি বাক্যের সঙ্গে ভুল মনে হয় সেটিতে ‘x’ চিহ্ন দাও:
উত্তরঃ
৫। আগের ক্রিয়াকলাপ থেকে শুদ্ধ বাক্যগুলোকে কাল অনুযায়ী শ্রেণি বিভাজন করো।
উদাহরণ—
অতীত কাল | বর্তমান কাল | ভবিষ্যৎ কাল |
মণিকা গতকাল স্কুলে এসেছিল | ওই আকাশে পাখি উড়ে। | আমি আগামীকাল গুয়াহাটি যাব। |
● অতীত কাল: গতকাল আমাদের এখানে বৃষ্টি হয়েছিল। পরশু আমি ছবি এঁকেছিলাম। তোমরা গান গাইছিলে। সে গতকাল আমার বাড়ি গিয়েছিল।
● বর্তমান কাল: ওই আকাশে পাখি উড়ে। এসো, আমরা ঘরে যাই। আমি বই পড়ি। তুমি এখন কী করছো।
● ভবিষ্যৎ কাল: আমি আগামীকাল গুয়াহাটি যাব। এখন তুষার স্কুলে যাবে। আগামীকাল তারা বল খেলবে। বাবা আজ এসে পৌঁছোবেন। সবাই মিলে আগামীকাল সিনেমা দেখব।
৬। নীচের শূন্যস্থানগুলো ক্রিয়াপদ দিয়ে পূর্ণ করো।
(ক) গতকাল আমরা বনভোজনে ……………………।
উত্তরঃ গতকাল আমরা বনভোজনে গিয়েছিলাম।
আমাদের সঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষিকারা ………………….।
উত্তরঃ আমাদের সঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষিকারা গিয়েছিলেন।
যেতে যেতে তাঁরা আমাদের অনেক ভালো ভালো কথা ………………….।
উত্তরঃ যেতে যেতে তাঁরা আমাদের অনেক ভালো ভালো কথা বলেছিলেন।
আমরা সেখানে গান ……………………, অনেক মজা ……………………..।
উত্তরঃ আমরা সেখানে গান গেয়েছিলাম, অনেক মজা করেছিলাম।
(খ) শীতল বাতাস বইছে। মাঠে রাখাল ছেলেরা …………………….।
উত্তরঃ শীতল বাতাস বইছে। মাঠে রাখাল ছেলেরা রয়েছে।
তাদের কয়জন কবাডি ……………………..।
উত্তরঃ তাদের কয়জন কবাডি খেলছে।
আর কয়জনে ঘুড়ি …………………….।
উত্তরঃ আর কয়জনে ঘুড়ি ওড়াচ্ছে।
একজন আবার গাছের নীচে বসে বাঁশি …………………….।
উত্তরঃ একজন আবার গাছের নীচে বসে বাঁশি বাজাচ্ছে।
অন্য একজন গাছের পাতা দিয়ে টুপি ……………………..।
উত্তরঃ অন্য একজন গাছের পাতা দিয়ে টুপি বানাচ্ছে।
(গ) আগামীকাল মা মামার বাড়ি ……………………..।
উত্তরঃ আগামীকাল মা মামার বাড়ি যাবেন।
সেখানে তিনি কিছুদিন ………………………..।
উত্তরঃ সেখানে তিনি কিছুদিন থাকবেন।
মাসির বিয়ের পর ফিরে …………………..।
উত্তরঃ মাসির বিয়ের পর ফিরে আসবেন।
আসার সময় অনেক খেলনা, মিষ্টি ……………………।
উত্তরঃ আসার সময় অনেক খেলনা, মিষ্টি নিয়ে আসবেন।
৭। শব্দ গঠন করে বাক্য রচনা করো।
উত্তরঃ
গ — জ্ঞান-সম্প্রসারণ
১। এসো, দেবারতি শিক্ষয়িত্রীকে যে চিঠি লিখেছিল সেটি একবার ভালো করে লক্ষ করি।
প্রত্যেকটি চিঠির কয়েকটি ভাগ থাকে। যেমন—
চিঠির ভেতরে—
• উপাস্য দেবতার নাম (ওপরে)।
• চিঠির প্রেরকের ঠিকানা ও তারিখ (ওপরে ডানদিকে)।
• সম্বোধন (ওপরে বাঁদিকে)।
(বয়স ও পদবী অনুযায়ী সম্বোধন করতে হয়। যেমন— পূজনীয়/ পূজনীয়া, শ্রদ্ধেয়/শ্রদ্ধেয়া, মহোদয়/মহোদয়া, মাননীয়/মাননীয়া, স্নেহের/প্রিয়, কল্যাণীয়/কল্যাণীয়া ইত্যাদি।)
• চিঠির মূল বক্তব্য।
• বিদায় জ্ঞাপন (ইতি লিখে সম্বন্ধ অনুযায়ী আপনার/তোমার/তোর লেখার পর প্রেরক নিজের নাম লিখবে)।
• লেখক-লেখিকার স্বাক্ষর নাম।
(প্রয়োজনে শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রী ভালোভাবে বুঝিয়ে দেবেন।)
২। চিঠি-পত্রের ভাষা কেমন হওয়া উচিত?
উত্তরঃ
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে চিঠি-পত্রের প্রয়োজনীয়তা অনেক। চিঠি-পত্রের ভাষা হবে সহজ-সরল। আমাদের লক্ষ রাখতে হবে যার কাছে চিঠি লেখা হচ্ছে সে সামনে থাকলে আমরা যে ভাষায় তার সঙ্গে কথা বলতাম পত্রের ভাষাও ঠিক যেন সেরকম হয়। চিঠি-পত্রকে আমরা সাধারণত দুভাগে ভাগ করতে পারি। (ক) সাংসারিক বা পারিবারিক চিঠি – আত্মীয়-স্বজন এবং বন্ধু-বান্ধবদের মধ্যে খবরাখবর দেওয়া-নেওয়ার জন্য লেখা চিঠিকে সাংসারিক বা পারিবারিক চিঠি বলে। (খ) ব্যবহারিক চিঠি — সামাজিক, ব্যবসায়িক, প্রতিষ্ঠানিক ও চাকুরি প্রভৃতির প্রয়োজনে লেখা পত্র বা চিঠিকে ব্যবহারিক চিঠি বলে। এসব চিঠি-পত্রে আদব-কায়দা অধিক মেনে চলতে হয়। এতে প্রয়োজনের বাইরে কোনো কথা লেখা হয় না। |
৩। নীচের বিষয়গুলোকে নিয়ে শিক্ষক বা শিক্ষয়িত্রীর কাছে আবেদনপত্র লেখো।
(ক) মাথা ব্যথার জন্য তৃতীয় পিরিয়ডের পর ছুটি প্রার্থনা করে।
উত্তরঃ কাজিরাঙা গার্লস হাইস্কুল
প্রধান শিক্ষিকা মহাশয়া সমীপেষু
পঞ্চম শ্রেণির ‘ক’ শাখার শিক্ষকের মাধ্যমে।
মহাশয়া,
বিষয় — মাথা ব্যথা করার জন্য তৃতীয় পিরিয়ডের পর ছুটি প্রার্থনা করে আবেদন।
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আজ বিদ্যালয় আসার পর থেকে অদ্যাবধি ভীষণ মাথার যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছি। সেই হেতু মহাশয়ার কাছে বিনীত নিবেদন যে, দয়া করে তৃতীয় পিরিয়ডের পর ছুটি মঞ্জুর করবেন।
নমস্কারান্তে
ইতি
আপনার একান্ত অনুগতা ছাত্রী
শ্রেষ্ঠা দে
তারিখ— ৫ম শ্রেণি, ‘ক’ শাখা
ক্রমিক নং- ৫
(খ) ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠান করার অনুমতি প্রার্থনা করে।
গুয়াহাটি —————
প্রধান শিক্ষক মহাশয় সমীপেষু
পঞ্চম শ্রেণির ‘গ’ শাখার শিক্ষকের মাধ্যমে।
মহাশয়,
বিষয় – ৫ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস উপলক্ষে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করার অনুমতি চেয়ে আবেদন পত্র।
বিনীত নিবেদন এই যে, আগামী ৫ই সেপ্টেম্বর তারিখে শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আমরা বিদ্যালয়ে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করছি।
অতএব উক্ত তারিখে শিক্ষক দিবস উপলক্ষে আমরা যাতে বিদ্যালয়ে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারি তার প্রতি সুদৃষ্টি প্রদর্শন পূর্বক অনুমতি প্রদান করবেন।
ধন্যবাদান্তে,
নিবেদকবৃন্দ
তারিখ— আপনার অনুগত
ছাত্রবৃন্দ।
(গ) বিশুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ জানিয়ে।
গুয়াহাটি ————-
প্রধানা শিক্ষিকা মহাশয়া সমীপেষু
পঞ্চম শ্রেণির ‘খ’ শাখার শিক্ষিকার মাধ্যমে
মহাশয়া,
বিষয় – বিশুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ জানানো।
বিনীত নিবেদন এই যে, আমাদের স্কুলের পানীয় জল বিশুদ্ধ নয়। এই জল খেলে শরীর অসুস্থ হচ্ছে।
সেই হেতু মহাশয়ার কাছে বিনীত নিবেদন এই যে, দয়া করে বিশুদ্ধ পানীয় জলের ব্যবস্থা করলে বাধিত হব।
ধন্যবাদান্তে,
নিবেদিকাবৃন্দ
তারিখ — আপনার অনুগতা
ছাত্রীবৃন্দ
৪। নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে চিঠি লেখো।
বছরের প্রথমে নতুন বই পাওয়ার পর নিজের খুশি বর্ণনা করে মাসিকে।
সুভাষপল্লি বরানগর
তারিখ—
শ্রদ্ধেয়া মাসি,
আশা করি, তুমি নিশ্চয়ই ভালো আছো। আমরাও এখানে মোটামুটি সকলে ভালো আছি। বছরের শুরুতে তোমার পাঠানো নতুন বইগুলি আমি পেয়েছি। নতুন বই পাওয়ার আনন্দে আমি একটু উত্তেজিত। ঠিক করেছি নতুন বই নিয়ে আগের বছরের থেকে আরো ভালো ভাবে পড়াশুনো শুরু করব। আমার বন্ধুদের বইগুলি দেখিয়েছি, বাবা ও মা খুব খুশি। কুশল সংবাদ জানিয়ে চিঠি দেবে। তুমি আমার প্রণাম ও শ্রদ্ধা গ্রহণ করবে।
তোমার স্নেহধন্যা
অমৃতা
ডাকটিকিট শ্রীমতী নয়না দাসপ্রযত্নেঃ নিরঞ্জন দাস১০, রফি আহমেদ কিদোয়াই রোডসুভাষপল্লি বরানগরকলকাতা-৭০০০২০ |
৫। নীচের চিঠির উত্তর লেখো।
গুয়াহাটি
তাং-১৬-০২-১৩
স্নেহের দিপা,
প্রথমে তুমি আমার অনেক ভালোবাসা আর আশীর্বাদ নেবে।
অনেকদিন হল তোমার কোনো খবর পাইনি, তাই খুব চিন্তায় আছি। দিপনের অসুখ ভালো হয়েছে কী? তোমার বাবার কাজ কর্ম কেমন চলছে? আর তোমার পড়া-শোনা? মনে রাখবে ছাত্র-জীবনে পড়া-শোনাই হচ্ছে প্রধান কাজ। সেটা মনে রেখেই অন্য সব কাজ করবে।
আজ এখানে শেষ করি। উত্তরে তোমাদের কুশল সংবাদ জানাবে।
ইতি—
তোমার ঠাকুমা
প্রতি, দিপা দত্তমারফৎ— প্রধান শিক্ষক,১৯১ নং রামকৃষ্ণ শিশু সদনডাক-ঘর—রামকৃষ্ণনগর, করিমগঞ্জপিন— ৭৮৮১৬৬ |
চিঠির উত্তরঃ
রামকৃষ্ণ নগর,
তাং—
পূজনীয়া ঠাকুমা,
প্রথমে তুমি আমার প্রণাম ও শ্রদ্ধা গ্রহণ করো। আমরা সবাই এদিকে ভালো আছি। দিপনের অসুখ আগের থেকে ভালো আছে। বাবার কাজকর্মও ঠিকঠাক চলছে। আমি পঞ্চম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছি। নতুন ক্লাসের পড়াশোনার প্রস্তুতি চলছে। মা সবসময় আমার লেখাপড়ার দেখাশোনা করেন।
তোমাদের শরীর সম্পর্কে কিছু লেখোনি। অবশ্যই কুশল সংবাদ জানাবে। আজ এখানে শেষ করলাম।
তোমার স্নেহধন্যা
দিপা
ডাকটিকিট শ্রীমতী শুভ্রা দত্তময়ূর কুঞ্জ২৭, শিবাজী পার্কনিউ দিল্লীপিনকোড-১১০০২৮। |
৫। এসো, পড়ি।
চিড়িয়াখানা কাকে বলে তোমরা সবাই জান, তাই না? এখন বলো তো জাদুঘর কাকে বলে? তোমরা বোধহয় ভাবছ যেখানে জাদু দেখানো হয় সেই ঘরকে জাদুঘর বলে। তা কিন্তু নয়। জাদুঘর হচ্ছে যেখানে নানারকম আশ্চর্য এবং পুরোনো জিনিস যত্ন করে রাখা হয়। সাধারণ মানুষ অর্থাৎ আমরা জাদুঘরে যাই সেই জিনিসগুলো দেখতে। কলকাতার জাদুঘরে মিশরের হাজার হাজার বছর আগেকার মমি আছে। প্রাচীনকালে মিশরের লোকেরা নানারকম ওষুধপত্র দিয়ে মৃতদেহ সংরক্ষণ করত। একেই বলা হয় মমি। এই মমি দীর্ঘকাল ধরে প্রায় অবিকৃত থাকে। |
উত্তর দাওঃ
(ক) জাদুঘর কাকে বলে?
উত্তরঃ যেখানে নানা রকম আশ্চর্য ও পুরোনো জিনিস সংরক্ষণ করে রাখা হয় সেই জায়গাকে বলা হয় জাদুঘর।
(খ) জাদুঘরে কী কী রাখা হয়?
উত্তরঃ জাদুঘরে নানা রকম আশ্চর্য ও পুরোনো জিনিস যত্ন করে রাখা হয়।
(গ) মমি বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ প্রাচীনকালে মিশরের লোকেরা নানারকম ওষুধপত্র দিয়ে মৃতদেহ সংরক্ষণ করত। একেই মমি বলা হয়।
(ঘ) কলকাতার জাদুঘরে কী আছে?
উত্তরঃ কলকাতার জাদুঘরে মিশরের হাজার হাজার বছর আগেকার মমি আছে।
ঘ — প্রকল্প
১। স্থানীয় পোস্ট-অফিসে গিয়ে সেখানকার কাজ-কর্ম দেখে নীচের বিষয়গুলোর সম্বন্ধে সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো। (প্রয়োজনে শিক্ষক/ শিক্ষয়িত্রী, পোস্ট-অফিসের আধিকারিক ও কর্মচারীর সাহায্য নেবে।)
• ডাক-টিকিট।
• পোস্ট-কার্ড।
• খাম।
• মানি-অর্ডার।
• ক্ষুদ্র সঞ্চয়/ডাক বিমা।
• পিন কোড।
উত্তরঃ ডাকটিকিট — ডাক মাশুলের নিদর্শক ছাপানো কাগজখণ্ড।
পোস্ট-কার্ড — সরকার কর্তৃক মুদ্রিত চিঠি লেখার শক্ত কাগজ বিশেষ।
খাম — লেফাফা, চিঠিপত্রের আকার।
মানি-অর্ডার — পোস্ট-অফিসের মাধ্যমে একজনের কাছ থেকে অন্য আর একজনের কাছে টাকা পাঠানো।
ক্ষুদ্র-সঞ্চয় — পোস্ট-অফিসে খুব অল্প পরিমাণ টাকা সঞ্চয় করা।
পিনকোড — প্রাপ্তিস্থান, নির্দেশক অঞ্চলের গাণিতিক সংখ্যা।
• একটি খাম তৈরি করো।
উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।
We Hope the given Class 5 Bengali Book Question Answer will help you. If you Have any Regarding SEBA Board ক্লাস 5 এর বাংলা বই এর প্রশ্ন উত্তর, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.