Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Board Class 5 Bengali Book Chapter 4 পেটুক দাসের স্বপ্ন Question Answer. As Per New Syllabus of SEBA Class 5 Bengali Book Chapter 4 পেটুক দাসের স্বপ্ন Question Answer PDF Download. Class 5 Bengali Book Chapter 4 পেটুক দাসের স্বপ্ন Solutions. Which you Can Download PDF Notes Class 5 Bengali Book Question Answer PDF for using direct Download Link Given Below in This Post.
Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 4 পেটুক দাসের স্বপ্ন
Today’s We have Shared in This Post Class 5 Bengali Book Chapter 4 পেটুক দাসের স্বপ্ন Suggestions with you. Class 5 Bengali Book Chapter 3 দেবারতির আবেদন Solutions I Hope, you Liked The information About The Class 5 Bangla Notes. If you liked Class Five Bangla Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.
পেটুক দাসের স্বপ্ন
ক্রিয়াকলাপ
ক – পাঠভিত্তিক
১। কবিতাটি শুদ্ধ ও স্পষ্ট উচ্চারণে পড়ো।
উত্তরঃ ছাত্রছাত্রীরা শ্রেণিতে চেষ্টা করো।
২। দলে বিভক্ত হয়ে কবিতাটি আবৃত্তি করো।
উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজের চেষ্টা করো
৩। ‘পেটুক দাসের স্বপ্ন’ কবিতাটি গদ্যরূপে বলো।
উত্তরঃ বালক গদাইচরণ বিকেলবেলা পড়তে বসে ভাবছে কী খেলে তার পেটটা ঠিকমতো ভরবে। সন্দেশ, রসগোল্লা, মুড়কি, গজা, কচুরি কিংবা রাবড়ি, পায়েস পোলাও, লুচি প্রচুর খাবারের নাম গদাইচরণের মনে আসছে। কিন্তু কোনটা খেলে পেট সঠিকভাবে ভরবে চিন্তা করতে করতে ঘুম এসে গেল, আবেশে ঢুলে পড়ল।
গদাইচরণ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখল সে একটি নতুন রাজ্যে এসে পড়েছে। সেই রাজ্যের ভূমি নতুন ধরনের। রাস্তাগুলি মোহনভোগ দিয়ে তৈরি, পথের ধারে গজার গাছে খাস্তা খাজা ঝুলছে। হাওয়ায় বুঁদের গুঁড়ো উড়ছে, পথের কাঁকর মুড়কি, বরফিগুলো ইটের সারি, সুরকি সব মিহিদানা।
গাছে গাছে ঝুলছে চন্দ্রপুলি, আস্কে, পাটি-সাপটা ঝড়ের ঝাপটা জোরে লাগলে ঝরে পড়ছে। নদীর ঘাট সন্দেশ দিয়ে বাঁধানো। নদীতে জলের বদলে দুধ বইছে। সরবতের ঝর্ণা ঝরছে। ক্ষীরের দীঘিতে লালপানতো পদ্ম ফুটছে। পথের পাতাগুলি ফুলকো লুচি, অনবরত কাঁপছে।
নালা বিল সব দই পায়েসের স্রোতে ভরে রয়েছে। এত রকমের খাবার দেখে গদাইয়ের মন খুব খুশি। ভাবল আগে স্নান করে নিয়ে তারপর ইচ্ছামতো খাবার খেয়ে পেট ভরিয়ে নেবে। তাই স্নান করবার জন্য ক্ষীরের দীঘিতে পা দেওয়া মাত্রই একজন সেপাই এসে।
৪। কখন কোন প্রসঙ্গে নীচের কথাগুলো গদাইচরণ ভেবেছে?
(ক) ইচ্ছামতো খাবার খেয়ে ভরতে হবে পেটটা।
উত্তরঃ গদাইচরণ একদিন বিকেলবেলা পড়তে বসে ভাবছে কি খেতে পারলে তার পেট ঠিকমতো ভরবে। সন্দেশ, রসগোল্লা, মুড়কি, গজা, কচুরি ইত্যাদি কোনটা খাবে ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়ল। ঘুমের মধ্যে নানান খাবার তার স্বপ্নে দেখা দিল। গদাই স্বপ্ন দেখল যে, সে একটা নতুন রাজ্যে চলে এসেছে যেখানে শুধু খাবারের ছড়াছড়ি। চন্দ্রপুলি, পাটিসাপটা, মিহিদানা, মোহনভোগ, সরবতের ঝর্ণা, খাজা খাস্তা প্রভৃতি প্রচুর খাদ্যের সমাহার। সব দেখে শুনে খুশি গদাইচরণ ভাবল আগে স্নান সেরে তারপর ইচ্ছামতো খাবার খেয়ে পেট ভরাবে।
(খ) উচিত মতো ভরতে পারে পেটটা তাহার কী খেলে?
উত্তরঃ পেটুক গদাইচরণ একদিন বিকেলবেলায় পড়তে বসেছে। পড়তে বসে শুধু খাওয়ার কথা চিন্তা করছে। ভাবছে কোন জিনিসটা খেতে পারলে গদাইচরণের পেট উচিত মতো ভরতে পারে।
৫। নীচের শব্দগুলোর অর্থ শব্দ-সত্তার থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো।
শব্দ | অর্থ |
আস্কে | চালের গুঁড়ো দিয়ে ছাঁচে তৈরি পিঠে বিশেষ। |
আবেশ | বিহ্বলতা, ভাবাবেগ। |
ভূমি | ভূপৃষ্ঠ, মাটি। |
ছানি | দৃষ্টির প্রতিবন্ধক নেত্ররোগ বিশেষ। |
খাজা | ময়দার তৈরি মিঠাই বিশেষ। |
সুরকি | পাকা ইমারত ইত্যাদি নির্মাণে ব্যবহৃত ইঁটের গুঁড়ো। |
অবিশ্রান্ত | অক্লান্ত, বিরামহীন। |
৬। কবিতাটিতে যে যে খাদ্যবস্তুর নামের উল্লেখ আছে সেগুলোর একটি তালিকা তৈরি করো—
সন্দেশ, রসগোল্লা, মুড়কি, গজা, কচুরি, রাবড়ি, পায়েস, পোলাও, লুচি, মোহনভোগ, খাজা খাস্তা, বুঁদের গুঁড়ো, বরফি, মিহিদানা, চন্দ্রপুলি, আস্কে, পাটি-সাপটা, দুধ, সরবত, ক্ষীর, লাল পানতো, ফুলকো লুচি, দই, পায়েস।
উত্তর লেখোঃ
(ক) কী ভাবতে গিয়ে গদাইচরণের তন্দ্রা এল?
উত্তরঃ একদিন বিকেল বেলায় পড়তে বসে গদাইচরণ চিন্তা করতে লাগল সন্দেশ, রসগোল্লা, মুড়কি, গজা, কচুরি, রাবড়ি, পায়েস, পোলাও, লুচি কোনটা খেলে তার পেট ভর্তি হবে। অনেকরকম খাবারের কথা মনে আসছে, কিন্তু কোনটা খাবে ঠিক করতে পারছে না। এইসব ভাবতে গিয়েই গদাইচরণের তন্দ্রা এল।
(খ) স্বপ্নে সে কোন রাজ্যে গিয়ে পৌঁছোলো?
উত্তরঃ স্বপ্নে গদাইচরণ এক নতুন রাজ্যে পৌঁছোলো। সেই রাজ্যের ভূমিও নতুন রকম। বাড়ির সারি ছানা দিয়ে গাঁথা, রাস্তাগুলি মোহনভোগের তৈরি।
(গ) সেখানকার রাস্তা-ঘাট এবং ঘর-দুয়ার কীসের তৈরি?
উত্তরঃ সেখানকার রাস্তা-ঘাট মোহনভোগ দিয়ে তৈরি এবং ঘর-দুয়ার ছানা দিয়ে গাঁথা।
(ঘ) চোখ খুলে সে কী দেখতে পেল?
উত্তরঃ চোখ খুলে গদাইচরণ দেখল মাস্টার মশাই চোখ পাকিয়ে তার দিকে তাকিয়ে কান দুটি ধরে আছেন।
৭। শূন্যস্থান পূর্ণ করো।
(ক) গাছে গাছে চন্দ্রপুলি, …………………, পাটি-সাপটা।
উত্তরঃ গাছে গাছে চন্দ্রপুলি, আসকে, পাটি-সাপটা।
(খ) পড়ছে করে যেমনি জোরে লাগছে ঝড়ের ………………….।
উত্তরঃ পড়ছে ঝরে যেমনি জোরে লাগছে ঝড়ের ঝাপটা।
(গ) সন্দেশেতে ……………….. দুধের নদী বয় রে —
উত্তরঃ সন্দেশেতে ঘাট বাঁধানো দুধের নদী বয় রে —
(ঘ) ………………….. ঝরনা ঝরে — আর কোথা কি হয়রে।
উত্তরঃ সরবতেরি ঝরনা ঝরে — আর কোথা কি হয়রে।
S.L. No. | সূচীপত্র |
অধ্যায় -১ | আমার দেশের মাটি |
অধ্যায় -২ | পাখি আর মানুষ |
অধ্যায় -৩ | দেবারতির আবেদন |
অধ্যায় -৪ | পেটুক দাসের স্বপ্ন |
অধ্যায় -৫ | মহৎ লোকের মহৎ কথা |
অধ্যায় -৬ | অরুণোদয় |
অধ্যায় -৭ | নীল পাহাড়ের দেশে |
অধ্যায় -৮ | রঙের রহস্য |
অধ্যায় -৯ | রচনা লেখার চাবিকাঠি |
অধ্যায় -১০ | তিনটি মাছের কাহিনিঠি |
অধ্যায় -১১ | অমলপ্রভা দাস |
অধ্যায় -১২ | চরণে প্ৰণাম |
অধ্যায় -১৩ | পালা গানের কথা |
অধ্যায় -১৪ | বড়ো কে? |
খ — ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
১। ‘কতরকম আসছে মনে— কোনটা যে ছাই খাবে সে’
এখানে ‘ছাই’ শব্দটি পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবহার করলে অর্থ পালটে যাবে।
উদাহরণ—
(ক) ঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে গেল। (ভস্ম হয়ে যাওয়া)
(খ) তুমি আসল কথা ছাই জানো। (কিছুই না জানা)
(গ) ও ছাই কেন খাচ্ছ? (অসার বা খারাপ জিনিস)।
(ক) ছানিয়ে গাঁথা বাড়ির সারি —,
(খ) সন্দেশেতে ঘাট বাঁধানো —
২। এবার ‘ছানি’ ও ‘ঘাট’ শব্দ দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন অর্থ বুঝিয়ে তিনটি করে বাক্য রচনা করো। (প্রয়োজনে শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রী সাহায্য করবেন।)
ছানি (ক) (গোরুর জাব) — রোজ সকালে গোয়ালে গোরুর জাব দেওয়া হয়।
(খ) চোখের তারার উপর আবরণীরূপ রোগ বিশেষ) — রমানাথ বাবুর ছানি অপারেশন করা প্রয়োজন।
(গ) (মামলা-মোকদ্দমা পুনর্বিচারের আবেদন) — ভবতোষবাবু জমির মামলায় হেরে ছানির আবেদন করেছে।
ঘাট (ক) (পুকুর নদী প্রভৃতি জলাশয়ের অবতরণ স্থান) — গ্রামের মহিলারা ঘাটে স্নান করতে যায়।
(খ) পর্বত (পূর্বঘাট, পশ্চিমঘাট) — আমাদের দেশে বহু ঘাট রয়েছে।
(গ) (সেতার, এসরাজ প্রভৃতি বাদ্যযন্ত্রের সুরের পর্দা) — উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত গায়কেরা এসরাজের ঘাট বাঁধছে।
৩। দলে আলোচনা করে শব্দগুলোর পার্থক্য বুঝে বাক্য রচনা করো।
পদ্য (কবিতা) — আমি রবি ঠাকুরের পদ্য ভালোবাসি।
পদ্ম (ফুলবিশেষ) — দুর্গাপূজায় পদ্মফুল লাগে।
ভজন (দেবতার মহিমা কীর্তন) — প্রতিদিন মন্দিরে ভজন গাওয়া হয়।
ভোজন (খাওয়া-দাওয়া) — পুজোর সময় সবাই মিলে ভালো ভোজন হয়।
৪। এসো, জানি।
‘অথবা কি রাবড়ি পায়েস পোলাও লুচি প্রচুরই।’ ওপরের ‘অথবা’ শব্দের মতো আরও কিছু শব্দ আছে যেগুলোর কখনো রূপ পরিবর্তন হয় না। এধরনের শব্দে কোনো বিভক্তি যোগ হয় না কিন্তু বাক্যে ব্যবহৃত হয়। তাই সেগুলোকে পদ বলা হয়। সেরকম আরও পদ হল — তাই, বা, নতুবা, নাইবা, অথবা, কিন্তু, অথচ ইত্যাদি। এই পদগুলোকে অব্যয় পদ বলা হয়। |
৫। নৌকো থেকে উপযুক্ত অব্যয় পদ খুঁজে নিয়ে নীচের বাক্যগুলো সম্পূর্ণ করো।
এবং ও কিন্তু তাই কেন কী অথবা কিংবা
(ক) রমলা ………………… রহিমলা দুই বান্ধবী।
উত্তরঃ রমলা ও রহিমলা দুই বান্ধবী।
(খ) বিদ্যাই পরম ধন। ………………….. মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করবে।
উত্তরঃ বিদ্যাই পরম ধন। তাই মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করবে।
(গ) একটি ঘর ……………………. চেয়ারের ছবি আঁকো।
উত্তরঃ একটি ঘর অথবা চেয়ারের ছবি আঁকো।
(ঘ) মেয়েটি দেখতে সুন্দরী ………………………. বিদ্যাহীন।
উত্তরঃ মেয়েটি দেখতে সুন্দরী কিন্তু বিদ্যাহীন।
(ঙ) আমি আজ খেলতে যাব না; ……………………. কাল আমার পরীক্ষা হবে।
উত্তরঃ আমি আজ খেলতে যাব না; এবং কাল আমার পরীক্ষা হবে।
গ — জ্ঞান সম্প্রসারণ
১। ‘আকস্মিক বক্তৃতায়’ অংশগ্রহণ করো। (প্রয়োজনে শিক্ষক/ শিক্ষয়িত্রী সাহায্য করবেন।)
বিষয় — রসগোল্লা, পায়েস, স্বপ্ন, চন্দ্রপুলি, পাটি-সাপটা, তন্দ্রা, সন্দেশ, পদ্মপাতা।
উত্তরঃ শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর সাহায্যে নিজেরা চেষ্টা করো।
২। এসো, দলে আলোচনা করে লিখি।
(ক) তোমাদের ঘরে উৎসব পার্বণে কী কী খাবার জিনিস তৈরি করা হয়?
উত্তরঃ উৎসব পার্বণে পায়েস, পিঠে, তালের বড়া, নারকেল নাড়ু, মুড়িমোয়া, লুচি, পান্তুয়া, মিহিদানা, আলুর দম, খিচুড়ি, ছানার তৈরি মিষ্টি, পোলাও, বিরিয়ানি প্রভৃতি।
(খ) কবিতায় যে খাবার জিনিসের নাম আছে সেগুলো ছাড়া তোমরা আর কী কী খাবার জিনিসের নাম জানো?
উত্তরঃ কয়েকটি খাবার জিনিসের নাম হল — সিঙ্গারা, ইডলি, ধোসা, গুলাব জাম, ফ্রায়েড রাইস, কেক, পেস্ট্রি, মোগলাই পরোটা, মটর পনির, ছানার চপ, ফুচকা, চানাচুর, চপ কাটলেট প্রভৃতি।
(গ) তোমার পছন্দের খাবার জিনিসের ছবি খাতায় এঁকে নীচে নাম লেখো।
উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজের চেষ্টা করো।
৩। এসো, সবাই মিলে বিমল ঘোষের রচিত ‘যদি হয়’ কবিতাটি আবৃত্তি করি—
ঘ — প্রকল্প
১। যে কোনো একপ্রকার নাড়ু বা পিঠার প্রস্তুত প্রণালী বড়োদের জিজ্ঞেস করে নিজের খাতায় লেখো।
উত্তরঃ নারকেল নাড়ু – নারকেল ভালো ভাবে কুরিয়ে নিয়ে কড়াইতে চিনি কিংবা গুড় দিয়ে জাল দিতে হয়। তারপর ঠাণ্ডা হলে হাতের তালুতে বিভিন্ন আকারের নাড়ু গোল করে পাকাতে হয়।
We Hope the given Class 5 Bengali Book Question Answer will help you. If you Have any Regarding SEBA Board ক্লাস 5 এর বাংলা বই এর প্রশ্ন উত্তর, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.