Class 5 Bengali Book Chapter 5 মহৎ লোকের মহৎ কথা

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Board Class 5 Bengali Book Chapter 5 মহৎ লোকের মহৎ কথা Question Answer. As Per New Syllabus of SEBA Class 5 Bengali Book Chapter 5 মহৎ লোকের মহৎ কথা Question Answer PDF Download. Class 5 Bengali Book Chapter 5 মহৎ লোকের মহৎ কথা Solutions. Which you Can Download PDF Notes Class 5 Bengali Book Question Answer PDF for using direct Download Link Given Below in This Post.

Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 5 মহৎ লোকের মহৎ কথা

Today’s We have Shared in This Post Class 5 Bengali Book Chapter 5 মহৎ লোকের মহৎ কথা Suggestions with you. Class 5 Bengali Book Chapter 5 মহৎ লোকের মহৎ কথা Solutions I Hope, you Liked The information About The Class 5 Bangla Notes. If you liked Class Five Bangla Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

মহৎ লোকের মহৎ কথা

ক্রিয়াকলাপ

ক – পাঠভিত্তিক

১। পাঠটি শুদ্ধ ও স্পষ্ট উচ্চারণে পড়ো।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।

উত্তর দাও:

(ক) একান্ত সাধনার ফলে মানুষ কী অর্জন করতে পারে?

উত্তরঃ একান্ত সাধনার ফলে মানুষ সুখ্যাতি অর্জন করতে পারে, সকলের শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে উঠতে পারে।

(খ) নতুন ডাক্তার কাকে বলা হয়েছে?

উত্তরঃ ডঃ বাণীকান্ত কাকতিকে নতুন ডাক্তার বলা হয়েছে।

(গ) বিভূতিভূষণ মায়ের কাছে অনুনয় বিনয় করছিলেন কেন?

উত্তরঃ বিভূতিভূষণ বন্ধুর কাছ থেকে একটি বই পড়বার জন্য চেয়ে এনেছিলেন পরের দিনই ফেরত দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে। তিনি প্রদী জ্বালবার জন্য মায়ের কাছে তেল চাইলেন। গরীবের সংসারে তেল বাড়ন্ত। তাই মা বিভূতিভূষণকে ঘুমোতে বললেন। কিন্তু পড়ুয়া

বিভূতিভূষণ মায়ের কাছে অনুনয় বিনয় করছিলেন আরো একটু তেল দেবার জন্য।

(ঘ) হ্যালিডে সাহেব ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে পোশাক পাল্টাতে হবে কেন বলেছিলেন?

উত্তরঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভারতবর্ষে যখন ইংরেজ শাসন চলছিল সেই সময়ের মানুষ। তা সত্ত্বেও তিনি খাঁটি স্বদেশী ছিলেন। ইংরেজ শাসকের অধীনে থাকার জন্য গভর্নর হ্যালিডে সাহেব বিদ্যাসাগরকে পোশাক পালটাতে বলেছিলেন। কিন্তু এই দৃঢ় চরিত্রের মানুষটি আত্মসম্মান বিসর্জন দেননি।

(ঙ) মহম্মদ মহসিন যে দয়ালু ব্যক্তি ছিলেন, তার পরিচয় দাও।

উত্তরঃ একদিন গভীর রাতে মহম্মদ মহসিন শহরের পথে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। হঠাৎ একটি কুঁড়েঘর থেকে একজন মহিলাকে বলতে শুনলেন — দাঁড়া ভাতটা ফুটুক তবে তো খাবি। কুঁড়েঘরে ঢুকে মহম্মদ মহসিন দেখলেন ঘরে চাল-ডাল কিছুই নেই। হাঁড়িতে শুধু জল চাপিয়ে গরীব বৃদ্ধাটি নাতি-নাতনিদের ফাঁকি দিচ্ছেন। মহম্মদ তাড়াতাড়ি বাড়ি গিয়ে অনেক রকম খাবার এনে দিলেন। এরপর থেকে তিনি পরিবারটির মাসোহারার ব্যবস্থাও করে দেন। মানুষের জন্য তাঁর ছিল প্রাণভরা ভালোবাসা।

(চ) প্রফুল্লচন্দ্র রায় নিজের মাইনে থেকে মাত্র চল্লিশ টাকা রেখে বাকিটা দান করে দিতেন কেন?

উত্তরঃ ছাত্রবৎসল মানবদরদী বিজ্ঞানী ছিলেন আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়। দুনিয়াজোড়া তাঁর নাম। পৃথিবী বিখ্যাত এই বিজ্ঞানী একদিন কয়েকজন গণমান্য লোকের সঙ্গে বসে কথাবার্তা বলছিলেন এমন সময় একটি ছেলের চিঠি বিজ্ঞানীর হাতে এল। চিঠিতে লেখা আছে দেখলেন, খুব গরিব সে। লেখাপড়ার জন্য সাহায্য চায়। অচেনা বলে একটুও দ্বিধাগ্রস্ত না হয়ে পোস্টকার্ডে ছেলেটিকে আসতে লিখলেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত অধ্যাপক তখনকার দিনে হাজার টাকা মাইনে পেয়েও নিজের জন্য চল্লিশ টাকা রেখে বাকি টাকা দান করে দিতেন।

২। ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করার পর ডক্টর বাণীকান্ত কাকতিকে নিয়ে কী ঘটনা ঘটেছিল, সংক্ষেপে লেখো।

উত্তরঃ ডঃ বাণীকান্ত কাকতি প্রকৃত অর্থে ভাষা-বিজ্ঞানের ডক্টরেট ডিগ্রীধারী ছিলেন। কিন্তু নামের আগে ডক্টর উপাধি থাকায় সাধারণ মানুষ তাকে চিকিৎসক ভাবতে শুরু করে। মানুষজন তাঁর কাছে যাতায়াত শুরু করে। এই নিয়ে অনেকে ব্যঙ্গ বিদ্রুপও করে। ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করার জন্যই যে রোগীরা বিভ্রান্ত হয়েছে বাণীকান্ত কাকতির বুঝতে বাকি থাকে না। প্রখর বুদ্ধিদীপ্ত বাণীকান্ত কোনো কাজে পিছিয়ে যাওয়ার ব্যক্তি নন। তিনি খুব অল্পদিনের মধ্যেই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার বই কিনে এনে পড়াশোনা করে সেই চিকিৎসায় পারদর্শী হয়ে উঠলেন। রোগীদের রোগ নিরাময়ের জন্য বিধান দিতে শুরু করলেন। অবশেষে ডক্টর বাণীকান্ত কাকতির কাজের ধরন দেখে যাঁরা বিদ্রূপ করেছিলেন তারাও অবাক হয়ে গেলেন এবং ধীরে ধীরে তিনি সকলের শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে উঠলেন।

৩। ‘তাহলে আপনাকে কিছুই ছাড়তে হবে না, নিজের পোশাকেই আপনি আসবেন’ — উক্তিটি কে, কার উদ্দেশে, কেন করেছিলেন।

উত্তরঃ একদিন ধুতি চাদর আর চটিজুতো পরে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর গভর্নণ হ্যালিডে সাহেবের সঙ্গে দেখা করতে যান। হ্যালিডে সাহেব বললেন এরপর যেদিন বিদ্যাসাগর তার সঙ্গে দেখা করতে যাবেন সেদিন যেন ইউরোপীয় পোশাক পরে যান। তখন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উত্তর দিলেন যে তাহলে তার সাথে আর হ্যালিডে সাহেবের দেখা হবে না। কারণ তিনি ধুতি চাদর চটিজুতো ছাড়তে পারবেন না। কাজেই আর আসাও হবে না। তখন হ্যালিডে সাহেব হেসে উপরের কথাগুলি বলেছিলেন।

৪। শব্দের অর্থ লেখো। (শব্দ-সম্ভারের সাহায্যে)

বিভ্রান্ত — সংকট, বিভ্রম।

পারদর্শী — দক্ষ।

স্পৃহা — ইচ্ছা, কামনা।

নিষ্ঠা — দৃঢ় আস্থা।

ইতস্তত — এদিক ওদিক।

মাসোহারা — মাসের জন্য কিছু টাকার ব্যবস্থা করা।

গণ্যমান্য — উল্লেখযোগ্য কিংবা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি।

তৎক্ষণাৎ — সেই মুহূর্তে।

মেধাবী — বুদ্ধিমান, স্থিরবুদ্ধি।

প্রখর — তীব্র।

নিরাময় — নিবারণ।

বিদ্রূপ — রসিকতা, ব্যঙ্গ।

নাছোড়বান্দা — একগুঁয়ে ধরনের লোক।

মহানুভব — মহান ব্যক্তি।

বৎসল — দরদি।

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -১আমার দেশের মাটি
অধ্যায় -২পাখি আর মানুষ
অধ্যায় -৩দেবারতির আবেদন
অধ্যায় -৪পেটুক দাসের স্বপ্ন
অধ্যায় -৫মহৎ লোকের মহৎ কথা
অধ্যায় -৬অরুণোদয়
অধ্যায় -৭নীল পাহাড়ের দেশে
অধ্যায় -৮রঙের রহস্য
অধ্যায় -৯রচনা লেখার চাবিকাঠি
অধ্যায় -১০তিনটি মাছের কাহিনিঠি
অধ্যায় -১১অমলপ্রভা দাস
অধ্যায় -১২চরণে প্ৰণাম
অধ্যায় -১৩পালা গানের কথা
অধ্যায় -১৪বড়ো কে?

খ — ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)

১। নীচের শব্দগুলো থেকে যুক্তবর্ণগুলো বেছে নিয়ে ভেঙে দেখাও।

২। নীচের রেখাঙ্কিত পদগুলোর পরিবর্তে সর্বনাম পদ ব্যবহার করে বাক্যগুলো আবার লেখো।

(ক) ডক্টর বাণীকান্ত কাকতি একজন ভাষা-বিজ্ঞানী ছিলেন।

উত্তরঃ তিনি একজন ভাষা বিজ্ঞানী ছিলেন।

(খ) রহিম মনোযোগ সহকারে পড়া-শোনা করে।

উত্তরঃ সে মনোযোগ সহকারে পড়া-শোনা করে।

(গ) মিতা গান গাইতে ভালোবাসে।

উত্তরঃ সে গান গাইতে ভালোবাসে।

৩। বাক্য রচনা করো।

ছাত্রবৎসল — আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ছাত্রবৎসল ছিলেন।

বিখ্যাত — বিদ্যাসাগর দয়ার সাগর নামে বিখ্যাত ছিলেন।

ইতস্তত — কুকুরটি রাস্তায় খাবারের খোঁজে ইতস্তত ঘুরে বেড়াচ্ছে।

কুঁড়েঘর — গ্রামে অনেক কুঁড়েঘর দেখা যায়।

স্বনামধন্য — বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় স্বনামধন্য সাহিত্যিক।

বুদ্ধিদীপ্ত — বুদ্ধিদীপ্ত আলোচনা শুনতে ভালো লাগে।

৪। বিপরীতার্থক শব্দ লেখো।

৫। একটি শব্দে লেখো।

(ক) যিনি শিক্ষাদান করেন — শিক্ষক/শিক্ষাদাতা।

(খ) যিনি রোগীর শুশ্রূষা করেন — ডাক্তার।

(গ) যিনি ভাষা চর্চা করেন — ভাষা-বিজ্ঞানী।

(ঘ) যিনি বিজ্ঞান চর্চা করেন — বৈজ্ঞানিক।

৬। এসো, জানি।

তোমরা প্রতিদিন ঘরে-বাইরে অনেক রকম আওয়াজ শোন, যেমন, তোমাদের পুষি ডেকে উঠল — ম্যাঁও, বাঘা ডেকে উঠল — ঘেউ, রাস্তায় মোটরের হর্ন বাজল — প্যাঁঅ্যা, চেয়ারটাকে টানতে — ক্রাচ্ করে উঠল। এরকম আরও কত কী! এগুলো আওয়াজ বা ধ্বনি; এগুলোর আলাদা কোনো অর্থ নেই।
আরার মা তোমাকে বললেন — “জল খাও”। এবার তুমি দুটো ধ্বনিরই অর্থ বুঝতে পারলে। যে ধ্বনির অর্থ আছে, তা-ই শব্দ
এবার তোমরা আরও কয়েকটি শব্দ তৈরি করে নাওশ্রীকান্ত, ভাই, মাঠ, খেল। এই শব্দগুলোর প্রত্যেকটিরই নিজস্ব ‘অর্থ আছে। এখন শব্দগুলো সাজালে দাঁড়াবে ‘শ্রীকান্তের ভাই মাঠে খেলে।‘ এবার অর্থ পরিষ্কার হয়েছে তো? শব্দগুলোর সঙ্গে কতগুলো চিহ্ন যুক্ত হয়ে অর্থপূর্ণ একটি বাক্য তৈরি হল। এভাবে বাক্যে ব্যবহৃত হলে শব্দকে পদ বলা হয়। বাক্যের গঠনকে প্রকারান্তরে ভাষার গঠন বলতে পারি।

৭। ওপরের উদাহরণ অনুযায়ী নীচের শব্দগুলোকে সাজিয়ে খাতায় লেখো।

(ক) নিষ্ঠা ও সাধনা বল মানুষ যে সুখ্যাতি অর্জন করত পার।

উত্তরঃ নিষ্ঠা ও সাধনা বলের দ্বারা মানুষ যে সুখ্যাতি অর্জন করতে পারে।

(খ) এক সময় শেষ কর ফেল বইটি।

উত্তরঃ এক সময় বইটি শেষ করে ফেল।

(গ) এই ভদ্রলোক নাম কী?

উত্তরঃ এই ভদ্রলোকের নাম কী?

(ঘ) এমন সময় একটি ছেলে চিঠি এল তাঁর হাত।

উত্তরঃ এমন সময় একটি ছেলের চিঠি তাঁর হাতে এল।

৮। এসো, জানি।

ভাষার রূপ দুটো — কথিত বা কথ্য রূপ ও লিখিত বা শিষ্ট রূপ।

কথিত ভাষা — বিভিন্ন অঞ্চলে বাক্যালাপের সময় যে ভাষা ব্যবহার করা হয় তাকে কথিত ভাষা বলে।

লিখিত বা শিষ্ট ভাষা — যখন নির্দিষ্ট অঞ্চলের কথ্য ভাষাকে অবলম্বন করে শিষ্ট ভাষার স্বীকৃতি দেওয়া হয় তখন সেই ভাষা-রূপকে লিখিত বা শিষ্ট ভাষা বলা হয়।

গ — জ্ঞান-সম্প্রসারণ

১। নীচের অনুচ্ছেদটি পড়ে পশ্নগুলোর উত্তর বলো ও লেখো।

ছেলেটি খুব বুদ্ধিমান। বয়সে ছোটো হলেও বুদ্ধি প্রখর। সব বাচ্চাদের মতো সে-ও স্কুলে যায়। শিক্ষকের কথা মন দিয়ে শোনে। আবার নানা প্রশ্ন করে শিক্ষকদের। তবে ছোটোবেলা থেকেই তার মনে একটা ধর্মের ভাব কাজ করে সবসময়। একদিন স্কুলে সে একজন শিক্ষককে প্রশ্ন করল, ‘আচ্ছা ঈশ্বর যে আছেন, তার কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেন।’ মাত্র পাঁচ বছরের ছেলের মুখে এই প্রশ্ন শুনে অবাক হয়ে যান সেই শিক্ষক।

এই ছোটো ছেলেটির নাম নানক। বড়ো হয়ে তিনি গুরু নানক হিসেবে পরিচিত হন। তিনি শিখধর্মের প্রতিষ্ঠাতা। পাঞ্জাবের অমৃতসরে যে স্বর্ণমন্দির আছে, সেই মন্দিরে নানকের লেখা নানা উপদেশ, ভজন ও স্তব আছে। সেগুলোই একত্রিতভাবে গ্রন্থসাহেব নামে পরিচিত। এই গ্রন্থ শিখদের কাছে পবিত্র গ্রন্থ।

বড়ো হয়ে একদিন তিনি তীর্থভ্রমণে বেরিয়ে পড়লেন। বিভিন্ন তীর্থ ঘুরে ঈশ্বরের মহিমা উপলব্ধি করলেন। একবার তীর্থে গিয়ে তিনি ঝামেলায় পড়লেন। পশ্চিম দিকে পা রেখে তাঁকে শুয়ে থাকতে দেখে একজন মোল্লা তাকে তিরস্কার করে বললেন, “তুমি পবিত্র মক্কার দিকে পা রেখে শুয়ে আছ কেন?”

নানক রাগ না করে তাঁকে বললেন, “ঈশ্বর যেদিকে নেই, সেদিকে আমার পা ঘুরিয়ে দিন।” মোল্লা নিজের ভুল বুঝতে পারেন। আর বুঝতে পারেন ঈশ্বর চিন্তায় নানক কত উন্নত।

(ক) নানক শিক্ষককে কী প্রশ্ন করেছিলেন?

উত্তরঃ নানক শিক্ষককে প্রশ্ন করেছিলেন যে, ঈশ্বর যে আছেন তার কোনো প্রমাণ শিক্ষক তাকে দেখাতে পারবেন কিনা।

(খ) শিখদের পবিত্র গ্রন্থের নাম কী?

উত্তরঃ শিখদের পবিত্র গ্রন্থের নাম গ্রন্থসাহেব।

(গ) নানক তীর্থে গিয়ে কী ঝামেলায় পড়েছিলেন?

উত্তরঃ গুরু নানক তীর্থ ভ্রমণে গিয়ে একবার ঝামেলায় পড়েছিলেন। পশ্চিম দিকে পা রেখে নানককে শুয়ে থাকতে দেখে একজন মুসলমান তাঁকে ভর্ৎসনা করে বলল যে নানক কেন পবিত্র মক্কার দিকে পা রেখে শুয়ে আছে।

নানক রাগ না করে মুসলমানটিকে বললেন যে, ঈশ্বর যেদিকে নেই সেদিকে তার পা ঘুরিয়ে দিতে। মুসলমান লোকটি নিজের ভুল মেনে নিল এবং বুঝতে পারল গুরু নানকের ঈশ্বরচিন্তা কতটা উন্নত।

২। ‘মহাভারত’ শব্দটি দেখো। এই শব্দটি থেকে ব্যঞ্জনবর্ণগুলো দিয়ে বিভিন্ন অর্থপূর্ণ শব্দ লেখো।

উদাহরণ — ম — মমতা, মহিয়সী, মহান

হস্ত, হাতুড়ি, হিসাব

ভবিষ্যৎ ভয় ভগ্নাংশ

রত্ন রক্ত রঞ্জিত

তালিকা তালু তেজপাতা

ঘ — প্রকল্প

১। বিভিন্ন মহাপুরুষের ছবি সংগ্রহ করে, প্রত্যেকের বিষয়ে দুই-তিনটি বাক্য লেখো।

উত্তরঃ শ্রেণিতে শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর সাহায্য নিয়ে নিজেরা চেষ্টা করো।

We Hope the given Class 5 Bengali Book Question Answer will help you. If you Have any Regarding SEBA Board ক্লাস 5 এর বাংলা বই এর প্রশ্ন উত্তর, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top