Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 8 রঙের রহস্য

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Board Class 5 Bengali Book Chapter 8 রঙের রহস্য Question Answer. As Per New Syllabus of SEBA Class 5 Bengali Book Chapter 8 রঙের রহস্য Question Answer PDF Download. Class 5 Bengali Book Chapter 8 রঙের রহস্য Solutions. Which you Can Download PDF Notes Class 5 Bengali Book Question Answer PDF for using direct Download Link Given Below in This Post.

Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 8 রঙের রহস্য

Today’s We have Shared in This Post Class 5 Bengali Book Chapter 8 রঙের রহস্য Suggestions with you. Class 5 Bengali Book Chapter 8 রঙের রহস্য Solutions I Hope, you Liked The information About The Class 5 Bangla Notes. If you liked Class Five Bangla Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

রঙের রহস্য

ক্রিয়াকলাপ

ক – পাঠভিত্তিক

১। পাঠটি শুদ্ধ উচ্চারণে পড়ো।

উত্তরঃ নিজে নিজে পড়ো।

উত্তর দাওঃ

(ক) রঙের রহস্য কে আবিষ্কার করেছেন?

উত্তরঃ রঙের রহস্য স্যার আইজ্যাক নিউটন আবিষ্কার করেন।

(খ) সূর্যের আলোয় কয়টি রং থাকে?

উত্তরঃ সূর্যের আলোয় সাতটি রং থাকে।

(গ) সাদা রং কীভাবে সৃষ্টি হয়?

উত্তরঃ সূর্যের সাতটি রং মিশে সাদা রং সৃষ্টি হয়।

(ঘ) আদিম মানুষেরা গুহার গায়ে কী আঁকত?

উত্তরঃ আদিম মানুষেরা গুহার গায়ে রঙিন ছবি আঁকত।

(ঙ) কোন কোন প্রাণী আমাদের মতো রং চেনে?

উত্তরঃ গরিলা, গিবন্, শিম্পাঞ্জী, ওরাং ওটাং জাতীয় বন মানুষরা এবং কিছু পাখিও আমাদের মতো রং চেনে।

২। কার কী রং দাগ টেনে মেলাও।

আকাশসাদা
গাছের পাতালাল
দুধনীল
সর্ষে ফুলসবুজ
বেগুনহলুদ
রক্তবেগুনি

উত্তরঃ 

আকাশনীল
গাছের পাতাসবুজ
দুধসাদা
সর্ষে ফুলহলুদ
বেগুনবেগুনি
রক্তলাল

৩। শূন্যস্থান পূর্ণ করো।

(ক) স্যার ……………………. মতো অত বড়ো বিজ্ঞানী হাজার বছরে দুজন পাওয়া দুষ্কর।

উত্তরঃ স্যার আইজাক নিউটনের মতো অত বড়ো বিজ্ঞানী হাজার বছরে দুজন পাওয়া দুষ্কর।

(খ) ………………………… সব জিনিসকেই মাটির রং-এ দেখতে পায়।

উত্তরঃ কুমির সব জিনিসকেই মাটির রং-এ দেখতে পায়।

(গ) মৌ-মাছিরা ………………………… রংটি দেখতে পায়।

উত্তরঃ মৌ-মাছিরা অতি বেগুনি রংটি দেখতে পায়।

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -১আমার দেশের মাটি
অধ্যায় -২পাখি আর মানুষ
অধ্যায় -৩দেবারতির আবেদন
অধ্যায় -৪পেটুক দাসের স্বপ্ন
অধ্যায় -৫মহৎ লোকের মহৎ কথা
অধ্যায় -৬অরুণোদয়
অধ্যায় -৭নীল পাহাড়ের দেশে
অধ্যায় -৮রঙের রহস্য
অধ্যায় -৯রচনা লেখার চাবিকাঠি
অধ্যায় -১০তিনটি মাছের কাহিনিঠি
অধ্যায় -১১অমলপ্রভা দাস
অধ্যায় -১২চরণে প্ৰণাম
অধ্যায় -১৩পালা গানের কথা
অধ্যায় -১৪বড়ো কে?

খ — ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)

১। রেখাঙ্কিত যুক্তবর্ণগুলো ভেঙে দেখাও।

মুগ্ধ, দুষ্কর, অস্ত, অনুসন্ধান, শিম্পাঞ্জী, বিজ্ঞানী, নিশ্চয়, স্বয়ং, বয়স্ক, ওড়াচ্ছে।

উত্তরঃ মুগ্ধ = গ + ধ। 

দুষ্কর = ষ + ক। 

অস্ত = স +ত। 

অনুসন্ধান = ন + ধ।

শিম্পাঞ্জী = ঞ + জ।

বিজ্ঞানী = জ + ঞ।

নিশ্চয় = শ + চ।

স্বয়ং = স + ব।

বয়স্ক = স + ক।

ওড়াচ্ছে = চ + ছ।

২। বাক্য রচনা করো।

আমোদ, বুদবুদ, দুষ্কর, রামধনু, আকর্ষণ

উত্তরঃ আমোদ — দুর্গাপূজা এলে আমাদের মনে আমোদ আসে।

বুদবুদ — স্যার আইজাক নিউটন রোজ জলের বুদবুদ ওড়াতেন।

দুষ্কর — রঙের রহস্য আবিষ্কার করা বিজ্ঞানীদের কাছে দুষ্কর হল।

রামধনু — আকাশে মাঝে মাঝে রামধনু দেখা যায়।

আকর্ষণ — রঙের প্রতি ছোটো বড়ো সকলেরই আকর্ষণ রয়েছে।

৩। নীচের বিশেষণ পদে উপযুক্ত বিশেষ্য পদ বসাও। যেমন— নীল আকাশ।

(ক) …………………… লাল।

(খ) সবুজ ……………………..।

(গ) হলুদ ……………………..।

উত্তরঃ (ক) ফুল — লাল।

(খ) সবুজ — পাতা।

(গ) হলুদ — সর্ষে ফুল।

৪। এসো জানি।

অনুস্বার (ং) ঙ ধ্বনির একটি রূপ। অনুস্বার যুক্ত হলে ঙ ধ্বনির উচ্চারণ ব্যঞ্জনান্ত হয়। অপরদিকে অনুস্বারযুক্ত শব্দে বিভক্তি বা প্রত্যয় যোগ হলে অনুস্বার ধ্বনিটি ঙ-তে পরিবর্তিত হয়। যেমন — রং→ রঙের।

গ — জ্ঞান-সম্প্রসারণ

১। এসো, রঙের বিষয়ে আরও কিছু কথা জানি।

আমরা নানান ধরনের রং দেখি। কিন্তু ভিন্ন রং দেখার কারণ কী? কারণ হল, কোনো জিনিস থেকে আলো প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখের পর্দায় পড়লে আমরা জিনিসটি দেখি। অন্ধকারে আলোর অভাবে এজন্যই আমরা কোনও জিনিস দেখতে পাই না।
ধরা যাক, চোখের সামনে কোনও নীল জিনিস দেখছি; এর কারণ হল আলোর সব রং-গুলো জিনিসটির ওপর পড়ার পর বাকি রংগুলো শোষণ করে শুধুমাত্র নীল রংটিই আমাদের চোখে প্রেরণ করেছে। ভোরের সূর্যকে আমরা লাল দেখি, কারণ সূর্যের বাকি রংগুলো বায়ুমণ্ডল শোষণ করে নেয়। এভাবে কালি, ব্ল্যাকবোর্ড, স্লেটকে আমরা কালো দেখি, কারণ এগুলোর ওপর প্রতিফলিত আলোর কোনও রং-ই আমাদের চোখে এসে পড়ে না।

২। এসো, রঙের রহস্য ভেদকারী বিজ্ঞানীর বিষয়ে কিছু কথা জানি।

রঙের রহস্য ভেদকারী বিজ্ঞানীর নাম স্যার আইজাক নিউটন। ১৬৪২ সালে ইংলন্ডে তাঁর জন্ম হয়েছিল। নিউটন ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেছিলেন এবং পরে সেখানেই অধ্যাপনা করেন। গণিত, পদার্থ বিজ্ঞান এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানে তাঁর অবদান অবিস্মরণীয়। পদার্থের গতি সম্পর্কীয় তিনটি বিখ্যাত সূত্র তিনি আবিষ্কার করেন। এই সূত্রসমূহ নিউটনের সূত্র নামে বিখ্যাত।

গাছ থেকে আপেল পড়া দেখে নিউটনের আবিষ্কৃত মাধ্যাকর্ষণ তত্ত্বের কাহিনি সর্বজন বিদিত। তাঁর অন্যান্য আবিষ্কারের ভেতর আলোর প্রতিফলন এবং দূরবীক্ষণ যন্ত্র উল্লেখযোগ্য। ১৭২৭ সালের ২০ মার্চ সত্যান্বেষী এই মহান বিজ্ঞানীর দেহাবসান ঘটে।

৩। আলোর সাতটি রঙকে সংক্ষেপে ভিবজিওর (VIBGYOR) বলা হয়। এসো, এই শব্দটির সঙ্গে পরিচিত হই।

V – VIOLET – বেগুনি।

I – INDIGO – ঘন নীল।

B – BLUE – নীল।

G – GREEN – সবুজ।

Y – YELLOW – হলুদ।

O – ORANGE – কমলা।

R – RED – লাল।

৪। এসো, কবি দীনবন্ধু মিত্রের ‘রাত পোহাল’ কবিতাটির অংশ সবাই মিলে আবৃত্তি করি।

রাত পোহাল

রাত পোহাল       ফরসা হল

         ফুটল কত ফুল,

কাঁপিয়ে পাখা     নীল পতাকা

         জুটল অলিকুল?

পূরব ভাগে         নবীন রাগে

         উঠল দিবাকর।

সোনার বরণ       তরুণ তপন

         দেখতে মনোহর।

                          সংক্ষেপিত

উত্তরঃ নিজেরা আবৃত্তি করো।

৫। একটি রামধনুর ছবি এঁকে নীচের রংগুলো ক্রম অনুযায়ী ব্যবহার করো।

R — লাল।

O — কমলা।

Y — হলুদ।

G — সবুজ।

B — নীল।

I – ঘননীল।

V – বেগুনি।

উত্তরঃ শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর সাহায্যে চেষ্টা করো।

৬। এখন নীচের রংগুলো মেশালে কী নতুন রঙের সৃষ্টি হয় সেটা দেখে লেখো।

(ক) লাল + নীল = ……………………..।

উত্তৰঃ চকোলেট।

(খ) লাল + হলুদ = ………………………।

উত্তৰঃ কমলা।

(গ) হলুদ + নীল = ………………………।

উত্তৰঃ সবুজ।

(ঘ) লাল + নীল + হলুদ = ………………………।

উত্তরঃ ইঁটের রং।

৭। দলে আলোচনা করে সংক্ষেপে নীচের বিষয় নিয়ে লেখো।

(ক) রামধনু।

উত্তরঃ বর্ষার দিনে বিশেষ করে বৃষ্টি-ধোওয়া আকাশের দিকে মাঝে মাঝে চোখ তুললেই সাতটি রঙের নয়নসুখকর যে বস্তুটিকে আমরা দেখতে পাই তার নাম রামধনু। এটি ইন্দ্রধনু নামেও পরিচিত। লাল-নীল-বেগুনি প্রভৃতি সূর্যের সাতরঙের সমাবেশে সৃষ্ট এই রামধনু প্রকৃতির এক অনুপম সৃষ্টি। বর্ষণক্লান্ত দিনে সূর্য যখন মেঘের আড়ালে অবস্থান করে তখন ঘন মেঘের পাশ দিয়ে তার রশ্মির অপূর্ব বিচ্ছুরণে সৃষ্টি হয় রামধনু। সূর্যরশ্মি থেকে এর সৃষ্টি কিন্তু সূর্যের আলো যখনই তীক্ষ্ণ হয় তখনই এই রামধনুর অস্তিত্ব বিলীন হয়। অভূতপূর্ব সৌন্দর্যের প্রতীক হলেও এর অস্তিত্ব কিন্তু ক্ষণস্থায়ী। নীল আকাশের বুকে, কখনো পাহাড় চূড়োর পাশে, কখনো অরণ্যের মাথার উপরে তার বিচিত্র প্রকাশ।

(খ) বায়ুমণ্ডল।

উত্তরঃ পৃথিবীর উপরিস্থিত যে স্থান পর্যন্ত বায়ু আছে তাকে বায়ুমণ্ডল বলে। বায়ু আমরা চোখে দেখতে পাই না কিন্তু তার উপস্থিতি আমরা বিভিন্ন ভাবে উপলব্ধি করতে পারি। এই বায়ুর ঘনত্ব সব স্থানে সমান নয়। ঘনত্ব ও চাপের হিসেবে বায়ুমণ্ডলকে কয়েকটা স্তরে ভাগ করা হয়েছে। আমরা অর্থাৎ ভূপৃষ্ঠের উপরের জীবেরা নিম্ন বায়ুমণ্ডল অঞ্চলে বাস করি।

(গ) বিজ্ঞানী।

উত্তরঃ বিজ্ঞান নিয়ে যিনি আলোচনা কিংবা নতুন নতুন বিষয় আবিষ্কার করেন তাকেই বিজ্ঞানী বলা হয়। ভারতবর্ষের কয়েকজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী হলেন— জগদীশ চন্দ্র বসু, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়, মেঘনাদ সাহা, সত্যেন্দ্রনাথ বসু, শাস্তিস্বরূপ ভাটনগর, হোমি ভাবা প্রভৃতি।

(ঘ) গুহা।

উত্তরঃ গহ্বর বা পাহাড়ের গর্ত।

(ঙ) আদিম মানুষ।

উত্তরঃ আদিম মানুষেরা গুহায় বাস করত। গুহার দেওয়ালে চিত্র আঁকত বা খোদাই করত, আদিম মানুষের রঙের প্রতি আকর্ষণ ছিল। তারা ধীরে ধীরে আগুনের ব্যবহার, লোহার ব্যবহার শিখেছিল। পশু শিকার করে কাঁচা মাংস খেত। বন্য হিংস্র পশুদের সঙ্গে লড়াই করে কষ্টকর জীবনযাপন করত।

(চ) আবিষ্কার।

উত্তরঃ অপ্রকাশিত বা অজ্ঞাত বস্তু বা বিষয়ের প্রকাশ বা সন্ধানলাভ। কোনো অজানা বিষয় বা বস্তুর সম্পর্কে প্রথম জ্ঞান লাভ। যেমন — আমেরিকা আবিষ্কার, বেতার যন্ত্রের আবিষ্কার, কম্পিউটার আবিষ্কার প্রভৃতি। বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু বেতার বার্তা, ধাতব ক্লান্তি-তত্ত্ব, মানুষের মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তির অজৈব মডেল আবিষ্কার করেছেন। সারা বিশ্বকে চমকে দিলেন ক্রেস্কোগ্রাফে বৃক্ষের হৃদস্পন্দনের ছবি দেখিয়ে। শামুকের গতির থেকে ২০,০০০ গুণ কম মাত্রায় গাছের বৃদ্ধিও এই যন্ত্রে ধরা পড়ে।

৮। আমরা সারাদিন চোখের সামনে বিভিন্ন রঙের অনেক জিনিস দেখতে পাই। রংভেদে সেসব জিনিসের একটি তালিকা প্রস্তুত করো।

উত্তরঃ

ঘ — প্রকল্প

১। রঙীন কাগজ দিয়ে ফুল, ফুলের মালা, শেকল বা ঘর সাজানোর সামগ্রী তৈরি করো।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।

২। কী হয় দেখো এবং খাতায় লেখো।

— চুনের জলের সঙ্গে হলুদ মেশালে।

উত্তরঃ গেরুয়া রং হবে।

— হলুদ জলের সঙ্গে সাবান মেশালে।

উত্তরঃ কমলা।

— পুঁই শাকের লাল বীচি হাতে মাখলে।

উত্তরঃ হাতে লাল রঙ হবে।

— মেহেন্দি পাতা বেটে হাতে লাগালে।

উত্তরঃ হাতে মেহেন্দি পাতার খয়েরি বা লাল রঙ হবে।

৩। দেখতে কেমন লাগবে তা খাতায় লেখো।

— একটি লাল ফুলকে ভিন্ন ভিন্ন রঙের পাতলা কাগজ বা কাচের মধ্য দিয়ে দেখলে —

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজের চেষ্টা করো।

৪। ছবিগুলোতে রং করো।

উত্তরঃ ছাত্র-ছাত্রীরা নিজে চেষ্টা করো।

We Hope the given Class 5 Bengali Book Question Answer will help you. If you Have any Regarding SEBA Board ক্লাস 5 এর বাংলা বই এর প্রশ্ন উত্তর, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top