Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 10 তিনটি মাছের কাহিনিঠি

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share Assam SEBA Board Class 5 Bengali Book Chapter 10 তিনটি মাছের কাহিনিঠি Question Answer. As Per New Syllabus of SEBA Class 5 Bengali Book Chapter 10 তিনটি মাছের কাহিনিঠি Question Answer PDF Download. Class 5 Bengali Book Chapter 10 তিনটি মাছের কাহিনিঠি Solutions. Which you Can Download PDF Notes Class 5 Bengali Book Question Answer PDF for using direct Download Link Given Below in This Post.

Class 5 Bengali Book Question Answer Chapter 10 তিনটি মাছের কাহিনিঠি

Today’s We have Shared in This Post Class 5 Bengali Book Chapter 10 তিনটি মাছের কাহিনিঠি Suggestions with you. Class 5 Bengali Book Chapter 10 তিনটি মাছের কাহিনিঠি Solutions I Hope, you Liked The information About The Class 5 Bangla Notes. If you liked Class Five Bangla Question Answer Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

তিনটি মাছের কাহিনি

ক্রিয়াকলাপ

ক – পাঠভিত্তিক

১। পাঠটি শুদ্ধ উচ্চারণ করে পড়ো এবং নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।

(ক) ‘তিনটি মাছের কাহিনি’র মাছগুলোর নাম কী কী?

উত্তরঃ তিনটি মাছের কাহিনির মাছগুলোর নাম হল — অনাগতবিধাতা, প্রত্যুৎপন্নমতি, যদ্‌ভবিষ্য।

(খ) অনাগতবিধাতা কেন শঙ্কিত হয়েছিল?

উত্তরঃ জেলেরা বিলের কাছে এসে বলেছিল যে এই বিলটিতে বহুদিন মাছ মারা হয়নি। তাহলে নিশ্চয়ই এখানে বড়ো বড়ো মাছ আছে। তাই পরদিন সকালে এসে বিলের সব মাছ মারতে হবে। এই কথা শুনে অনাগতবিধাতা শঙ্কিত হয়েছিল।

(গ) অনাগতবিধাতার কথা কে সমর্থন করেছিল?

উত্তরঃ অনাগতবিধাতার কথা প্রত্যুৎপন্নমতি সমর্থন করেছিল।

(ঘ) কে বিপদের কথা না ভেবে একগুঁয়েমি করে মৃত্যুকে বরণ করে নিল?

উত্তরঃ যদ্ভবিষ্য বিপদের কথা না ভেবে একগুঁয়েমি করে মৃত্যুকে বরণ করে নিল।

(ঙ) জেলেরা পুকুরে কী দিয়ে মাছ ধরে?

উত্তরঃ জেলেরা পুকুরে জাল দিয়ে মাছ ধরে।

২। বলো ও লেখো।

নীচের কথাগুলো কে, কী উদ্দেশ্যে কাকে বলেছিল?

(ক) “আপনি সত্য কথাই বলেছেন। আমি মনে করি যত শীঘ্র সম্ভব এই বিল ছেড়ে অন্য কোনো খাল-বিলে চলে যাওয়া উচিত।”

উত্তরঃ কথাটি প্রত্যুৎপন্নমতি অনাগতবিধাতাকে বলেছিল। একদিন বিলে সাঁতার কাটার সময় অনাগতবিধাতা শুনলো জেলেরা বিলের পাড়ে এসে আলোচনা করছে যে বিলটিতে অনেকদিন মাছ না ধরায় বড়ো বড়ো মাছ আছে, তাই পরদিন এসে সব মাছ ধরে নিয়ে যাবে। জেলেদের কথা শুনে আতঙ্কিত অনাগতবিধাতা বিলের অন্যান্য মাছেদের ডেকে এনে সমস্ত ঘটনা বর্ণনা করে বলল যে বিপদ আসবার আগে তাদের এই বিল পরিত্যাগ করা উচিত। কারণ দুর্বল সর্বদা নিজেদের বাঁচিয়ে চলে অথবা সুরক্ষিত স্থানে থাকে। অনাগতবিধাতার কথা শুনে প্রত্যুৎপন্নমতি উপরের মন্তব্যটি করেছিল।

(খ) “অন্যের মুখের কথাতেই বাবা-ঠাকুর্দার এই স্থান পরিত্যাগ করে যাওয়া আমাদের জন্য খুব যুক্তিযুক্ত কাজ হবে না।”

উত্তরঃ কথাটি যদ্ভবিষ্য অনাগতবিধাতা এবং প্রত্যুৎপন্নমতিকে বলেছিল। অনাগতবিধাতা জলে সাঁতার কাটার সময় শুনেছিল কয়েকজন জেলে এসে বিলের পাশে আলোচনা করছিল যে বিলটিতে অনেকদিন মাছ ধরা হয়নি। এখানে অনেক বড়ো বড়ো মাছ আছে। পরদিন সকালে এসে সব মাছ ধরে নিয়ে যাবে। জেলেদের কথা শুনে আতঙ্কিত অনাগতবিধাতা প্রত্যুপন্নমতি ও যদ্ভবিষ্যকে সব ঘটনার বিশদ বর্ণনা দেওয়ার পর বলেছিল যে বিপদ তাদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে। বিপদ আসবার আগেই রাতের মধ্যে অন্যস্থানে চলে যাওয়া উচিত। কারণ দুর্বল সর্বদা নিজেদের বাঁচিয়ে চলে অথবা সুরক্ষিত স্থানে থাকে। অনাগতবিধাতার কথাকে প্রত্যুৎপন্নমতি সমর্থন জানায়। কিন্তু যদ্ভবিষ্য অরাজি হয়। এই আলোচনা তার ভালো লাগেনি। সে মনে করে যখন আয়ু শেষ হবে তখন অন্য স্থানে গেলেও মৃত্যু হবে। কোনো একজনকে বনে বিসর্জন দেওয়া সত্ত্বেও বেঁচে থাকে এবং অপর একজন সুরক্ষিত অবস্থায় ঘরে থেকেও মৃত্যুমুখে পতিত হয়। তাই অন্যের মুখের কথাতেই বাবা-ঠাকুর্দার এই স্থান পরিত্যাগ করে যাওয়া যুক্তিযুক্ত কাজ হবে না।

(গ) “কাল সকালে জেলেরা এসে বিলের সব মাছ মেরে শেষ করে ফেলবে।”

উত্তরঃ অনাগতবিধাতা প্রত্যুৎপন্নমতি এবং যদ্ভবিষ্যকে কথাটি বলেছিল।

একটি বিলে অনাগতবিধাতা, প্রত্যুৎপন্নমতি এবং যদ্ভবিষ্য নামে তিনটি বড়ো মাছ একসঙ্গে বসবাস করত। একদিন বিলে সাঁতার কাটার সময় অনাগতবিধাতা কয়েকজন জেলের কথা শুনতে পেল। জেলেরা বলছিল যে এই বিলটিতে বহুদিন কোনো মাছ মারা হয়নি। এখানে নিশ্চয়ই অনেক বড়ো বড়ো মাছ আছে। পরদিন সকালে এসে এই বিলের মাছ মারতে হবে। এই কথাবার্তা বলে জেলেরা বাড়ি চলে গেল।

জেলেদের কথা শুনে অনাগতবিধাতার মাথায় বজ্রপাত হল। সে এক মুহূর্ত অপেক্ষা না করে বিলের সব মাছকে ডেকে এনে জেলেদের কথাবার্তা বিশদভাবে বর্ণনা করার সময় উপরের কথাটি বলেছিল।

৩। গল্পটি নিজের ভাষায় বলো ও লেখো।

উত্তরঃ একটি বিলে অনাগতবিধাতা, প্রত্যুৎপন্নমতি এবং যভবিষ্য নামে তিনটি বড়ো মাছ একসঙ্গে বসবাস করছিল। একদিন বিলে সাঁতার কাটার সময় অনাগতবিধাতা কয়েকজন জেলের কথা শুনতে পেল। জেলেরা আলোচনা করছিল যে এই বিলে বহুদিন মাছ ধরা হয়নি। নিশ্চয়ই অনেক বড়ো বড়ো মাছ আছে। তাই পরদিন সকালে এসে বিলের সব মাছ ধরে নিয়ে যাবে। এই বলে জেলেরা বাড়ি চলে গেল।

জেলেদের কথায় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত অনাগতবিধাতা সব মাছকে ডেকে জেলেদের কথাবার্তা সব বিশদভাবে বর্ণনা করল। একমুহূর্ত সময় ব্যয় না করে রাতের মধ্যেই অন্য জায়গায় চলে যাবার চিন্তা করল। অনাগতবিধাতার কথায় প্রত্যুৎপন্নমতি রাজি হলেও যদ্‌ভবিষ্য অরাজি হল। যদ্‌ভবিষ্য বলল যে অনাগত ও প্রত্যুৎপন্নমতির কথা তার ভালো লাগেনি। যখন আয়ু শেষ হবে তখন অন্য জায়গায় গেলেও মৃত্যু হবে। কোনো একজনকে বনে বিসর্জন দেওয়া সত্ত্বেও বেঁচে থাকে এবং অপর একজন সুরক্ষিত অবস্থায় ঘরে থেকে মৃত্যুমুখে পতিত হয়। সমাজে কথিত আছে যে অসুরক্ষিতকে দেবতা রক্ষা করেন, যে নিজেকে সুরক্ষিত মনে করছে তাকেহ দেবতা বিনাশ করেন। অন্যের মুখের কথাতেই বাবা ঠাকুর্দার এই স্থান পরিত্যাগ করা ঠিক যুক্তিযুক্ত হবে না। সেজন্য যভবিষ্য কোথাও যেতে রাজি নয়।

যভবিষ্যের এধরনের একগুয়ে মনোভাব দেখে তাকে ছেড়েই অনাগতবিধাতা ও প্রত্যুৎপন্নমতি সপরিবার অন্য বিলে চলে গেল। পরদিন সকালে জেলেরা বিলে জাল ফেলে যভবিষ্যের সঙ্গে অন্য মাছকেও ধরে নিয়ে গেল।

জীবনের প্রতি পদক্ষেপে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। বিপদের পূর্বেই সাবধানতা অবলম্বন করে অনাগতবিধাতা ও প্রত্যুৎপন্নমতির জীবন বেঁচে গেল।

৪। গল্পে মাছের কথাগুলো নিজের মতো করে লেখো।

উত্তরঃ জেলেদের আলোচনা শুনে অনাগতবিধাতা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়েছিল। সে সকলের ভালোর জন্য বিলের সমস্ত মাছদের ডেকে আসন্ন বিপদের কথা বলেছিল। অনাগত বলেছিল যে বিলের মাছেরা সবাই হয়ত শুনেছে পরদিন সকালে এসে জেলেরা বিলের সব মাছ মেরে শেষ করে ফেলবে। বিপদ তাদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে। তাই বিলে আর এক মুহূর্তও থাকা উচিত নয়, রাতের মধ্যেই অন্য স্থানে চলে যেতে হবে। কারণ দুর্বলেরা সব সময় নিজেদের বাঁচিয়ে চলে অথবা সুরক্ষিত স্থানে থাকে।

অনাগতবিধাতার কথাকে সমর্থন করে প্রত্যুৎপন্নমতি বলল যে অনাগত বিধাতা সত্যি কথাই বলেছে। সেও মনে করে যত দ্রুত সম্ভব এই বিল ছেড়ে অন্য কোনো খাল বিলে চলে যাওয়া উচিত। কারণ যার বেঁচে থাকবার উপায় আছে সে বিনা কারণে মৃত্যুবরণ করবে না।

অনাগতবিধাতা ও প্রত্যুৎপন্নমতির কথাকে সমর্থন না করে যদ্ভবিষ্য বলেছিল যে এই আলোচনা তার ভালো খুব লাগেনি। যখন আয়ু শেষ হবে তখন অন্য কোনো জায়গায় গেলেও মৃত্যু হবে। কোনো একজনকে বিসর্জন দেওয়া সত্ত্বেও বেঁচে থাকে এবং অপর একজন সুরক্ষিত অবস্থায় ঘরে থেকেও মৃত্যুমুখে পতিত হয়। সমাজে কথিত আছে যে অসুরক্ষিতকে দেবতা রক্ষা করেন। যে নিজেকে সুরক্ষিত মনে করছে তাকেই দেবতা বিনাশ করেন। অন্যের মুখের কথাতে বাবা-ঠাকুর্দার এই স্থান পরিত্যাগ করে যাওয়া খুব যুক্তিযুক্ত কাজ হবে না। সেজন্য যদ্ভবিষ্য কোথাও যাবে না। অনাগতবিধাতা ও প্রত্যুৎপন্নমতি যা ভালো বোঝে করুক। পরদিন সকালে জেলেরা অন্যান্য মাছের সঙ্গে যদ্ভবিষ্যকেও ধরে নিয়ে চলে গেল।

জীবনের প্রতি পদক্ষেপে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত, বিপদের পূর্বেই সাবধানতা অবলম্বন করলে সুখে বাঁচা যায়। বিপদের কথা না ভেবে একগুঁয়ে মনোভাবের জন্য যদভবিষ্যর বিনাশ হল।

৫। নীচের শব্দগুলোর অর্থ শব্দ-সম্ভার বা অভিধান থেকে দেখে লেখো।

অনাগতবিধাতা, প্রত্যুৎপন্নমতি, যদ্ভবিষ্য, হাতছানি, মুহূর্ত, যুক্তিযুক্ত, সুরক্ষিত, একগুঁয়ে, বিনাশ

উত্তরঃ অনাগতবিধাতা — পরিণাম বিবেচনা করে ব্যবস্থা করে এমন ব্যক্তি।

প্রত্যুৎপন্নমতি — উপস্থিত বুদ্ধি প্রয়োগের ক্ষমতা।

যদ্ভবিষ্য — যে সময় থেকে।

হাতছানি — হাত নেড়ে ডাকা।

মুহূর্ত — অতি অল্প সময়।

যুক্তিযুক্ত — যথোচিত।

সুরক্ষিত — ভালোভাবে রক্ষিত।

একগুঁয়ে — একরোখা।

বিনাশ — ধ্বংস।

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -১আমার দেশের মাটি
অধ্যায় -২পাখি আর মানুষ
অধ্যায় -৩দেবারতির আবেদন
অধ্যায় -৪পেটুক দাসের স্বপ্ন
অধ্যায় -৫মহৎ লোকের মহৎ কথা
অধ্যায় -৬অরুণোদয়
অধ্যায় -৭নীল পাহাড়ের দেশে
অধ্যায় -৮রঙের রহস্য
অধ্যায় -৯রচনা লেখার চাবিকাঠি
অধ্যায় -১০তিনটি মাছের কাহিনিঠি
অধ্যায় -১১অমলপ্রভা দাস
অধ্যায় -১২চরণে প্ৰণাম
অধ্যায় -১৩পালা গানের কথা
অধ্যায় -১৪বড়ো কে?

৬। পাঠটি ভালো করে পড়ে নীচের অসম্পূর্ণ বাক্যগুলো সম্পূর্ণ করো।

(ক) জেলেদের কথা শুনে অনাগতবিধাতার ………………………।

উত্তরঃ জেলেদের কথা শুনে অনাগতবিধাতার মাথায় বজ্রপাত হল।

(খ) যদ্ভবিষ্যের এধরনের একগুঁয়ে মনোভাব দেখে তাকেছেড়েই ……………………… সপরিবার অন্য বিলে চলে গেল।

উত্তরঃ যদ্ভবিষ্যের এধরনের একগুঁয়ে মনোভাব দেখে তাকে ছেড়ে অনাগতবিধাতা ও প্রত্যুৎপন্নমতি সপরিবার অন্য বিলে চলে গেল।

(গ) ……………………….. অবলম্বন করে অনাগতবিধাতা এবং প্রত্যুৎপন্নমতি সুখে বেঁচে থাকল।

উত্তরঃ বিপদের পূর্বেই সাবধানতা অবলম্বন করে অনাগতবিধাতা এবং প্রত্যুৎপন্নমতি সুখে বেঁচে থাকল।

খ — ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)

১। এসো, যুক্তবর্ণগুলো ভেঙে পড়ি।

ন্ন, ম্ভ, শ্চ, ন্ধ, ন্দ,স্থ, ন্ম

ন্ন — ন + ন  ন-এ ন  প্রসন্ন, প্রত্যুৎপন্নমতি

ম্ভ — ম + ভ  ম-এ ভ  সম্ভব, সম্ভার

শ্চ — শ + চ  শ-এ চ  নিশ্চয়, পশ্চিম

ন্ধ — ন + ধ  ন-এ ধ  অন্ধ, সন্ধান

ন্দ — ন + দ  ন-এ দ  সুন্দর, আনন্দ

স্থ — স + থ  স-এ  থ স্থান, স্থল

ন্ম — ন + ম  ন-এ  ম  জন্ম, উন্মাদ

ক, খ, ত, থ, প, ফ এবং ম এই প্রত্যেকটি বর্ণের সঙ্গে ‘’ যোগ হয়। যেমন— বয়স্ক, স্খলন, অস্ত, স্থান, স্পন্দন, স্ফটিক, ভস্ম ইত্যাদি।

২। উদাহরণের মতো ‘অ’ যোগ করে বিপরীত অর্থের শব্দ গঠন করো।

উদাহরণ – সুরক্ষিত – অসুরক্ষিত

সংলগ্ন — ………………………।

উত্তরঃ সংলগ্ন — অসংলগ্ন।

ঘটন — ……………………….।

উত্তরঃ ঘটন — অঘটন।

বোধ — …………………….।

উত্তরঃ বোধ — অবোধ।

পরিচিত — …………………..।

উত্তরঃ পরিচিত — অপরিচিত।

নিশ্চিত — ……………………।

উত্তরঃ নিশ্চিত — অনিশ্চিত।

চেতন — ………………………।

উত্তরঃ চেতন — অচেতন।

সময় — ……………………..।

উত্তরঃ সময় — অসময়।

সন্তোষ — ……………………..।

উত্তরঃ সন্তোষ — অসন্তোষ।

২। বাক্য রচনা করো।

হাতছানি ……………………….।

উত্তরঃ গুরুজনদের হাতছানি দিয়ে ডাকা উচিত নয়।

একগুঁয়ে …………………………….।

উত্তরঃ একগুঁয়ে মানসিকতা মাঝে মাঝে বিপদের কারণ হয়।

যুক্তিযুক্ত …………………………..।

উত্তরঃ যুক্তিযুক্ত কথা হলে সবাই তা মেনে নেয়।

মৃত্যুমুখ ……………………….।

উত্তরঃ রাম মৃত্যুমুখ থেকে ফিরে এসেছে।

বজ্রপাত …………………………..।

উত্তরঃ বর্ষাকালে বজ্রপাত হয়।

সুরক্ষিত ………………………….।

উত্তরঃ বাবা-মা তাদের বাচ্চাদের সবসময় সুরক্ষিত রাখে।

খাল-বিল ………………………..।

উত্তরঃ বর্ষার জলে খাল-বিল সব ভরে যায়।

৪। ‘হঠাৎ’, ‘প্রত্যুৎপন্নমতি’ এই দুটি শব্দ পাঠে পেয়েছ। এই শব্দ দুটিতে খণ্ড ‘ৎ’-এর ব্যবহার হয়েছে। এরকম খণ্ড ‘ৎ’ ব্যবহৃত আরও কিছু শব্দ সংগ্রহ করে লেখো।

(এই শব্দগুলোতে ব্যবহৃত খণ্ড ‘ৎ’-কে ব্যঞ্জনান্ত/হসন্ত/হলন্ত-ও বলা হয়।)

উত্তরঃ বৃহৎ, মৎস, শরৎ, উৎকণ্ঠা, সৎ, অসৎ, উৎরাই, বিদ্যুৎ, ফুড়ুৎ, ছলাৎ, উৎসব, উৎকোচ, উৎচকিত, উৎসুখ।

গ — জ্ঞান সম্প্রসারণ

১। দলে আলোচনা করে বলো ও লেখো।

(ক) যদি মাছ শেষ হয়ে যায়?

উত্তরঃ তাহলে মাছ খাওয়া হবে না। মাছ ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মাছ চাষ ও বিক্রি অনেকেরই জীবিকা।

(খ) বিলের জল যদি শুকিয়ে যায়?

উত্তরঃ সব মাছ মরে যাবে।

(গ) বিল যদি মাছে ভরে যায়?

উত্তরঃ আনন্দে মন ভরে যাবে, অনেক মাছ খাওয়া যাবে।

২। কী করে সমাধান করবে দলে আলোচনা করে লেখো।

(ক) বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে হোঁচট খেয়ে পায়ে রক্ত বের হলে।

উত্তরঃ ভয় না পেয়ে পা ভালো করে ধুয়ে ডাক্তারখানা থেকে ওষুধ লাগাতে হবে। পরামর্শও নিতে পার।

(খ) সামনে সাপ বা কুকুর দেখতে পেলে।

উত্তরঃ ভয় পেয়ে দৌড়লে সাপ বা কুকুর তাড়া করতে পারে। তাই চুপ করে দাঁড়াতে হবে।

(গ) শ্রেণিতে দুজন ছেলের মধ্যে ঝগড়া হলে।

উত্তরঃ দুজনের মধ্যে ঝগড়া থামিয়ে মিমাংসা করে দিতে হবে।

(ঘ) ‘মাছ’ শব্দে যে দুটি বর্ণ আছে সেই বর্ণ দুটি দিয়ে কয়টি শব্দ গঠন করতে পারবে তা দলে আলোচনা করো আর নীচের তালিকায় লেখো।

৩। মাছের বিষয়ে কয়েকটি বাক্য লেখো।

উত্তরঃ বাঙালীর প্রিয় খাদ্য মাছ ভাত। মাছ পুকুর নদী খালবিল সহ সমুদ্রেও বাস করে। নোনা জলের মাছ ও মিষ্টি জলের মাছের স্বাদ আলাদা। ইছামতী নদীর ইলিশ খুব সুস্বাদু। কয়েকটি মাছের নাম হল— কাতলা, রুই, পোনা, চিংড়ি, তোপসে, পাবদা, পুটি, বোয়াল প্রভৃতি। মাছেরা একটি লেজ ও পার্শ্ব পাখনার সাহায্যে সাঁতার কাটে।

৪। ছবিটি দেখে কে কী করছে বলো।

উত্তরঃ একটি বাজারের দৃশ্য, মাছ বিক্রেতা মাছ বিক্রি করছে। ক্রেতা মাছ দেখেশুনে কিনছে। এক ব্যক্তি সাইকেল নিয়ে যাচ্ছে।

৪। নীচের বাক্যটির অর্থ বুঝে লেখো।

সাবধানতার মার নেই।

উত্তরঃ মানুষের জীবনে প্রতি মুহূর্তেই বিপদের সম্ভাবনা। বিপদ থেকে পার হবার পথ খুঁজতে হবে। এরজন্য চাই সাহস, দৃঢ় মনোবল, উপস্থিত বুদ্ধি, ধৈর্য আর ঝুঁকি নেবার ক্ষমতা। চেষ্টা করলে কী না হয়? এর অসাধ্য কিছুই নেই। চেষ্টা করে যদি সফল না হয় তাহলে কোনো দোষ বা লজ্জা নেই। তবে বিপদ থেকে উত্তরণের উপযোগী পথ খুঁজে বার করার চেষ্টা করলে সেই প্রযত্ন কখনও নিষ্ফল হয় না। জীবন বিপন্ন হলে সোজাসুজি মৃত্যুকে বরণ না করে তার প্রতিকারের চেষ্টা করা উচিত। মানুষের জীবন নশ্বর, মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। তবুও আসন্ন মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রতিকারের প্রযত্ন চাই। প্রতিকারপরায়ণ ব্যক্তি সাফল্য লাভ করে। যেমন, সুচিকিৎসায় দুরারোগ্য রোগ সেরে যায়। তবে এরজন্য চাই ধৈর্য্য ও রোগমুক্তির চেষ্টা।

৬। নীচের ধাঁধাগুলোর উত্তর দাও।

(ক) লম্বা কেশর       ফুলিয়ে তোলা

             গম্ভীর মেজাজ;

রাজার মতো           চেহারা তাই

              নামটি পশুরাজ।

উত্তরঃ সিংহ।

(খ) আয় আয় তু তু

খেতে দেব দু দু!

ল্যাজটি তুলে

নাচবি সুখে

হাসবে সোনার খুকু!

উত্তরঃ বিড়াল।

৭। যে কোনো দুজনে মিলে যোগীন্দ্রনাথ সরকারের কবিতাটি আবৃত্তি করো।

বিড়াল ও ইঁদুর

বিড়াল — ইঁদুর ভায়া, ইঁদুর ভায়া, ঘরে আছ হে?

ইঁদুর — রাত্তিরেতে ডাকাডাকি করছ তুমি কে?

বিড়াল — ভালোবাসার বন্ধু আমি তোমার আপন জন, 

                প্রাণের টানে শুধু আমার হেথায় আগমন।

ইঁদুর — ও হো হো, বন্ধু বটে! সামনে আছিস কে?

             ঘাড় ভাঙতে যম এসেছে দরজা এঁটে দে!

বিড়াল – ছি-ছি-ছি! ছি-ছি-ছি! এই কি উচিত কাজ?

               অপমানের বোঝা লয়ে ফিরব আমি আজ!

ইঁদুর — আর কেন রে জ্বালাস মিছে, যা না যেথা খুশি,

             তোর চালাকি বুঝতে বাকি নাই রে দুষ্ট পুষি!

             মুখটি রে তোর সুধা ঢালে, মনটি বিষের জালা,

             বাঁচতে যদি সাধ থাকে তো প্রাণটি নিয়ে পালা।

ঘ — প্রকল্প

১। অসমে মাছের নামে অনেক স্থানের নাম আছে। শ্রেণির প্রত্যেকে চার-পাঁচজনের এক একটি দল তৈরি করে তোমাদের জেলায় মাছের নামে যে স্থান আছে সেগুলোর নাম লেখো।

উদাহরণ — কাওইমারি (জেলা — বরপেটা)।

মাছের নামে স্থানজেলার নামকেন বিখ্যাত

উত্তরঃ শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর সাহায্যে নিজেরা চেষ্টা করো।

We Hope the given Class 5 Bengali Book Question Answer will help you. If you Have any Regarding SEBA Board ক্লাস 5 এর বাংলা বই এর প্রশ্ন উত্তর, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top