SEBA Class 9 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 কাছাড়ের জনগােষ্ঠী

Join Roy Library Telegram Groups

SEBA Class 9 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 কাছাড়ের জনগােষ্ঠী Solutions in Bengali provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. SEBA Class 9 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 কাছাড়ের জনগােষ্ঠী Question Answer in Bengali is made for SEBA Board Students. We ensure that You can completely trust this content. SEBA Class 9 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 কাছাড়ের জনগােষ্ঠী Notes in Bengali If you learn from us then don’t need to buy any other books for text book Solutions.

SEBA Class 9 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 কাছাড়ের জনগােষ্ঠী

Here we will provide you Boichirapurna Assam complete Question Answer in Bengali Medium নবম শ্রেণীর বৈচিত্রপূর্ণ আসাম , SEBA Class 9 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 2 কাছাড়ের জনগােষ্ঠী Suggestions If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam.

বৈচিত্রপূর্ণ আসাম

[ কাছাড়ের জনগােষ্ঠী ]

পাঠ্যভিত্তিক প্রশ্ন এবং উত্তর-

১। নৃতত্ত্ববিদ বরাক উপত্যকাকে কী বলে অভিহিত করেছেন ?

উত্তরঃ বিভিন্ন ভাষা এবং সংস্কৃতির মানুষের সহাবস্থানের জন্য নৃতত্ত্ববিদরা বরাক উপত্যকাকে Anthropological garden অর্থাৎ ‘নৃতত্ত্বের উদ্যান’ নামে অভিহিত করেছেন।

২। বরাক উপত্যকায় বসবাস করা বিভিন্ন জনগােষ্ঠীসমূহ কী কী ?

উত্তরঃ বরাক উপত্যকায় বসবাসকারী জনগােষ্ঠীসমূহের নাম- বঙ্গীয় সমাজ, মণিপুরি, মণিপুরি বিষ্ণুপ্রিয়া, ভােজপুরি, অসমীয়া, রাজবংশী, বর্মন (ডিমাসা), রংমাই নাগা, মার, কাৰ্বি, রিয়াং, খাসয়া, ভেইফেই, মিজো, চাকমা, কুকি, রাংখল, চিরু, চরৈ, সিমতে, গাংতে, রাজস্থানি, নেপালী।

৩। বরাক উপত্যকায় মানুষের প্রধান জীবিকা কী ?

উত্তরঃ ব্রাক উপত্যকায় মানুষের প্রধান জীবিকা হল- কৃষিকাজ, ব্যবসা এবং চাকরি।

৪। ‘The Background of Assamese Culture’ বইটি কার লেখা ?

উত্তরঃ The Background of Assamese Culture’ বইটি রাজমােহন নাথ রচনা করেছিলেন।

৫। হায়দরাবাদে অনুষ্ঠিত সন্তোষ ট্রফি ফুটবল প্রতিযােগিতায় অসম রাজ্য ফুটবল দলের ম্যানেজার কে ছিলেন ?

উত্তরঃ ১৯৫৭ সালে হায়দরাবাদে অনুষ্ঠিত সন্তোষ ট্রফি ফুটবল প্রতিযােগিতায় সুনীল মােহন এ অসম রাজ্য ফুটবল দলের ম্যানেজার ছিলেন।

৬। সংক্ষেপে টীকা লেখাে-

S.L. No.Group – A সূচীপত্র
পাঠ – ১গৌরাঙ্গের বাল্যলীলা
পাঠ – ২খাই খাই
পাঠ – ৩ধূলামন্দির
পাঠ – ৪কবর
পাঠ – ৫মনসামঙ্গল
পাঠ – ৬প্রত্যুপকার
পাঠ – ৭ছুটি
পাঠ – ৮ডাইনী
পাঠ – ৯পিপলান্ত্ৰি গ্ৰাম
পাঠ – ১০অ্যান্টিবায়ােটিক ও পেনিসিলিনের কথা
পাঠ – ১১লড়াই
পাঠ – ১২আমরা
পাঠ – ১৩আগামী
পাঠ – ১৪আত্মকথা
পাঠ – ১৫ভারতবর্ষ
পাঠ – ১৬ব্যাকরণ
পাঠ – ১৭রচনা
S.L. No.Group – B বৈচিত্রপূর্ণ আসাম
পাঠ – ১আহােমগণ
পাঠ – ২কাছাড়ের জনগােষ্ঠী
পাঠ – ৩কারবিগণ
পাঠ – ৪কোচ রাজবংশীগণ
পাঠ – ৫গড়িয়া, মরিয়া ও দেশীগণ
পাঠ – ৬গারােগণ
পাঠ – ৭সাঁওতালগণ
পাঠ – ৮চা জনগােষ্ঠী
পাঠ – ৯চুটিয়াগণ
পাঠ – ১০ঠেঙাল কছারিগণ
পাঠ – ১১ডিমাসাগণ


(ক) রাজমােহন নাথ

(খ) কামালুদ্দীন আহমেদ

(গ) নন্দলাল বর্মণ

(ঘ) নলিনীন্দ্র কুমার বর্মণ

(ঙ) ইরুংবম চন্দ্র সিংহ

(চ) বিপিন সিংহ

উত্তরঃ (ক) রাজমােহন নাথ – অসমের ইতিহাস এবং পুরাতত্ত্ব গবেষণা ক্ষেত্রে রাজমােহন নাথ অনবদ্য অবদান রেখে গেছেন। তিনি আজীবন অসমের ইতিহাস এবং পুরাতত্ত্ব নিয়ে অধ্যয়ন করেছেন। পেশায় একজন বাস্তুকার হলেও তাঁর আগ্রহের ক্ষেত্র ছিল ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব। ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত ‘The Background of Assamese Culture’ এ বিষয়ে তার একটি প্রামাণিক গ্রন্থ। শ্ৰীমন্ত শংকরদেবের সাহিত্য এবং দর্শন বিষয়ে তিনি একাধিক গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। ১৯৫৮ সালে।  তিনসুকিয়ায় অনুষ্ঠিত অসম সাহিত্য সভার ত্রয়ােদশ অধিবেশনে তিনি ইতিহাস শাখার সভাপতিত্ব করেছিলেন।

(খ) কামালুদ্দীন আহমেদ – ইতিহাসবিদ কামালুদ্দীন আহমেদ ছিলেন করিমগঞ্জ কলেজের ইতিহাসের প্রধান অধ্যাপক। পরবর্তীকালে তিনি সেই কলেজের অধ্যক্ষ হয়েছিলেন। তাঁর সম্পাদিত সাহিত্যপত্রটির নাম ‘দিগ্বলয়। অসমের শিল্প এবং স্থাপত্যের বিষয়ে তাঁর লেখা গ্রন্থটির নাম হল “The Art and Architecture of Assam’ (1994)। এছাড়াও শতাধিক গবেষণাধর্মী নিবন্ধ, উপন্যাস লােকসংস্কৃতি বিষয়ক গ্রন্থ রচনা করেছেন।

(গ) নন্দলাল বর্মণ – নন্দলাল বর্মণ রাজমন্ত্রী বংশের লােক ছিলেন। তিনি একজন সমাজসেবক ছিলেন। একজন প্রতিপত্তিশালী ব্যবসায়ী হিসাবেও তিনি সমাজে মর্যাদা লাভ করেছিলেন। তার জনহিতকর কাজের জন্য বর্মণ সমাজের লােকেরা তাকে মিলাউ’ এবং অন্য সমাজের লােকেরা তাকে মহাজন’বলে সম্বােধন করত। শিক্ষানুরাগী নন্দলাল বর্মণ গ্রামের ছেলেমেয়েদের শিক্ষার জন্য কাছাড় জেলায় ১৯০১ সালে একটি স্কুল স্থাপন করেছিলেন। স্কুলটির বর্তমান নাম ‘গােবিন্দচন্দ্র মেমােরিয়াল স্কুল।

(ঘ) নলিনীন্দ্র কুমার বর্মণ – নলিনীন্দ্র কুমার বর্মণ পেশায় একজন শিক্ষক ছিলেন। ১৯৩০ সালে ডিমা হাসাও জেলার হাফঙের মিশন স্কুলে শিক্ষক হিসাবে যােগ দিয়েছিলেন। ডিমাহা জাতির ঐতিহ্য এবং পরম্পরা বিষয়ে তিনি বিস্তৃত অধ্যয়ন করেছিলেন। ১৯৭২ সালে প্রকাশিত তাঁর লেখা ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থটির নাম হল The Queen of Cachar or Herombo and the History of Cacharies’। বর্মণ সমাজে প্রচলিত কীর্তন গানের একটি সংকলনও তিনি প্রকাশ করেছিলেন। গ্রন্থটির নাম হল হৈড়িম্বরাজ গােবিন্দাচদ্ৰকৃত হিন্দুশাস্ত্রীয় শ্রদ্ধাদির কীর্তন গীতিকা।

(ঙ) ইরুংবম চন্দ্র সিংহ – ইরুংকম চন্দ্র সিংহ মণিপুরি সমাজে প্রথম অর্থনীতি বিজ্ঞানের সাম্মানিক স্নাতক ছিলেন। গ্রামীণ ছেলেমেয়েদের শিক্ষার জন্য তিনি নানারকম সদর্থক প্রয়াস চালিয়েছিলেন। দরিদ্র ছাত্র-ছাত্রীকে সাহায্যের জন্য একটি তহবিল গঠন করেছিলেন। এছাড়া তিনি একটি স্কুলও স্থাপন করেছিলেন। তার প্রতিষ্ঠিত স্কুলটির নাম ‘খেলমা হাইস্কুল।

(চ) বিপিন সিংহ – বরাক উপত্যকায় মণিপুরী নৃত্যকলা জগতে এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন গুরু বিপিন সিংহ। নৃত্যকলা চর্চার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য গুরু বিপিন সিংহকে ১৯৬৬ সালে ‘সঙ্গীত নাটক অকাদেমি’ সম্মান অর্পণ করা হয়। মধ্যপ্রদেশ সরকার তাঁকে ‘কালিদাস সম্মান প্রদান করে। কলকাতায় ‘মণিপুরি নর্তনালয়’ নামে নৃত্যকলা শিক্ষার একটি প্রতিষ্ঠান তিনি স্থাপন করেন।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top