SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 3 নেপালিভাষী গোর্খাগণ

Join Roy Library Telegram Groups

SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 3 নেপালিভাষী গোর্খাগণ Solutions in Bengali provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 3 নেপালিভাষী গোর্খাগণ Question Answer in Bengali is made for SEBA Board Students. We ensure that You can completely trust this content. SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 3 নেপালিভাষী গোর্খাগণ Notes in Bengali If you learn from us then don’t need to buy any other books for text book Solutions.

SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 3 নেপালিভাষী গোর্খাগণ

Here we will provide you Boichirapurna Assam complete Question Answer in Bengali Medium দশম শ্রেণীর বৈচিত্রপূর্ণ আসাম , SEBA Class 10 বৈচিত্রপূর্ণ আসাম Chapter 3 নেপালিভাষী গোর্খাগণ Suggestions If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam.

নেপালিভাষী গোর্খাগণ

পাঠ্যভিত্তিক প্রশ্ন এবং উত্তরঃ

১। নেপালি বা গোর্খা জনগোষ্ঠীর মানুষ কোন কোন নৃ-গোষ্ঠীর মানুষের সংমিশ্রণ?

উত্তরঃ নেপালিভাষী গোর্খা জনগোষ্ঠীর মানুষ আর্য-মঙ্গোল-কিরাত এই তিনটি নৃ-গোষ্ঠীর সংমিশ্রণ।

২। লাল মোহরীয়া পাণ্ডা বলতে কী বোঝায়?

উত্তরঃ প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের মতে কামাখ্যা মন্দিরের নির্মাতা ও প্রাগজ্যোতিষপুরের রাজা নরক বর্তমান নেপালের চুনচারি জেলার বরাহ ক্ষেত্রে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি কামাখ্যা মন্দিরে পূজো করানোর জন্য নেপাল থেকে পূজারি এনেছিলেন। পরবর্তীকালে তাঁরাই কামাখ্যা মন্দিরে “লাল মোহরীয়া” পাণ্ডা নামে খ্যাত হন।

৩। অসম প্রদেশ কংগ্রেশ কমিটির প্রথম সভাপতির নাম লেখো।

উত্তরঃ ছবিলাল উপাধ্যায় অসম প্রদেশ কংগ্রেসের প্রথম সভাপতি।

৪। “ট্রাইবেল বেল্ট অ্যান্ড ব্লকে” নেপালীভাষীগণ কত সালে “সংরক্ষিত শ্রেণি” র মর্যাদা লাভ করেছিল?

উত্তরঃ গোপীনাথ বরদলৈ-এর মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়ে ১৯৪৭ সালে গঠন করা “ট্রাইবেল বেল্ট এবং ব্লকে” নেপালীভাষী মানুষরা অন্যান্য জাতির মতো “সংরক্ষিত” শ্রেণির মর্যাদা পেয়েছিল।

৫। রতিকান্ত উপাধ্যায় কে ছিলেন? এবং তিনি কোথায় সত্ৰ স্থাপন করেছিলেন?

উত্তরঃ অসম সাহিত্য সভার প্রাক্তন সভাপতি তীর্থনাথ শর্মার মতে রতিকান্ত উপাধ্যায় শ্রীমন্ত শংকরদেবের শিষ্য ছিলেন। তিনি পোন্ধর শতিকার লোক ছিলেন।

রতিকান্ত উপাধ্যায় বর্তমান টিয়ক এবং নগাঁও-এ নেপালি সত্ৰ স্থাপন করেছিলেন।

৬। গোর্খা সম্প্রদায়ের মুখ্য উৎসবগুলি কী কী?

উত্তর। গোর্খা সম্প্রদায়ের মুখ্য উৎসবগুলি হল—“তীজ”। তীজ উৎসব মহিলাগণ পালন করে থাকে। পারিবারিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করা উৎসব হল “বড়া দলৈ” এবং ভাতৃ-ভগ্নীর প্রেমের উৎসব হল “তিহার”।

S.L. No.সূচীপত্র
অধ্যায় -১প্রার্থনা
অধ্যায় -২বিজয়া দশমী
অধ্যায় -৩গ্রাম্যছবি
অধ্যায় -৪প্রতিনিধি
অধ্যায় -৫আবার আসিব ফিরে
অধ্যায় -৬সাগর-সঙ্গমে নবকুমার
অধ্যায় -৭বাংলার নবযুগ
অধ্যায় -৮বলাই
অধ্যায় -৯আদরণী
অধ্যায় -১০তোতাকাহিনি
অধ্যায় -১১অরুণিমা সিনহা: আত্মবিশ্বাস ও সাহসের এক নাম
অধ্যায় -১২কম্পিউটার কথা, ইন্টারনেট কথকতা
অধ্যায় -১৩এসো উদ্যোক্তা হই
অধ্যায় -১৪জীবন সংগীত
অধ্যায় -১৫কাণ্ডারী হুঁশিয়ার
অধ্যায় –১৬পিতা ও পুত্ৰ
অধ্যায় -১৭অরণ্য প্রেমিক: লবটুলিয়ার কাহিনি
অধ্যায় –১৮শ্ৰীকান্ত ও ইন্দ্ৰনাথ
অধ্যায় -১৯উজান গাঙ বাইয়া
বাংলা ব্যাকরণ
S.L. Noবৈচিত্রপূর্ণ আসাম
অধ্যায় -১তিওয়াগণ
অধ্যায় -২দেউরিগণ
অধ্যায়নেপালিভাষী গোর্খাগণ
অধ্যায়বোড়োগণ
অধ্যায়মটকগণ
অধ্যায়মরাণগণ
অধ্যায়মিসিংগণ
অধ্যায়মণিপুরিগণ
অধ্যায়রাভাগণ
অধ্যায়১০চুটিয়াগণ

৭। “জম্বুদ্বীপে, আর্যাবর্তে, ভারতবর্ষে, অসমপ্রান্তে”—এই উক্তিটির তাৎপর্য কী?

উত্তরঃ মহাভারতের সময় থেকেই অসম এবং নেপালের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক ছিল। তখন অঞ্চলটি “জম্বুদ্বীপ” বা “আর্যাবর্ত” নামে পরিচিত ছিল। “জম্বুদ্বীপে” আর্যাবর্তে, ভারতবর্ষে, অসমপ্রান্তে অসমের নেপালীভাষী লোকেরা বাৎসরিক পিতৃশ্রাদ্ধে পিণ্ডদান করার সময় মন্ত্রের সঙ্গে নিজ ঠিকানা উল্লেখ করে দিত।

৮। সুগৌলি সন্ধি কখন হয়েছিল? এই সন্ধি অনুযায়ী কোন দেশের ভূ-ভাগ ও জনসমষ্টি ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল?

উত্তরঃ সুগৌলি সন্ধি ১৮১৫-১৬ সালে হয়েছিল। এই সন্ধিতে নেপালের নাগরিক সহ ভারতের উত্তরাংশে নেপালের বহু ভূ-ভাগ ভারতে বিলীন হয়েছিল, সুগৌলি সন্ধির পর ব্রিটিশ সরকার গোর্খা রেজিমেন্ট গঠন করেছিল।

৯। সংক্ষেপে টীকা লেখো।

(ক) ছবিলাল উপাধ্যায়। 

(খ) হরিপ্রসাদ গোর্খা রাই। 

(গ) দলবীর সিং লোহার।

(ক) ছবিলাল উপাধ্যায় – বিশ্বনাথ জেলার বুড়িগাঙে ১৮৮২ সালের ১২ মে ছবিলাল উপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন। ছবিলাল উপাধ্যায়ের সভাপতিত্বে যোরহাটে অনুষ্ঠিত সভায় ‘অসম এসোশিয়েশন”-কে অসম কংগ্রেস কমিটিতে রূপান্তরিত করা হয়। তিনি অসম কংগ্রেস কমিটির প্রথম সভাপতি ছিলেন। ১৯২১ সালে মহাত্মা গান্ধী অসমে এসেছিলেন। ছবিলাল উপাধ্যায় মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে চলা অসহযোগ আন্দোলনে স্বেচ্ছাসেবীরূপে যোগদান করে কারাবাস করেছিলেন। জেল থেকে বের হয়েই তিনি বিদেশী দ্রব্য বর্জন সূচীতে অংশ নেন এবং সর্বপ্রথম নিজের ঘরের বিদেশী দ্রব্য আগুনে পুড়িয়ে দেন। বর্তমানে অসম সরকার গুয়াহাটীতে স্বাধীনতা সংগ্রামী ছবিলাল উপাধ্যায়ের প্রতিমূর্তি স্থাপনের প্রস্তুতি চালাচ্ছে।

(খ) হরিপ্রসাদ গোর্খা রাই – নাগাল্যান্ডের রাজধানী কোহিমাতে ধনরাজ রাই ও যশোদা রাইয়ের সন্তানরূপে ১৯১৫ সালের ১৫ মার্চ হরিপ্রসাদ রাই জন্মগ্রহণ করেন। অসম সাহিত্য সভার প্রথম সভাপতি পদ্মনাথ গোহরি বরুয়ার সান্নিধ্যে সাহিত্য জগতে পা রাখেন। তিনি ধনবাহাদুর সোনার এবং গোবিন্দ চন্দ্র পৈরার সহযোগে অসম সাহিত্য সভার কোহিমা শাখা গঠন করেন। তিনি অসমীয়া ভাষায় রাজনৈতিক প্রবন্ধ লিখেছিলেন। অসমীয়া এবং নেপালি উভয় ভাষাতেই সাহিত্য রচনা করে সমন্বয় ও সম্প্রীতির প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন। হরিপ্রসাদ রাইয়ের সঙ্গে “গোর্খা” শব্দ সংযোজনের প্রধান মানুষটি ছিলেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক মিত্রদেব মহন্ত।

(গ) দলবীর সিং লোহার – ১৯১৫ সালের ২৬ জানুয়ারি ডিব্রুগড়ের খলিয়ামরিতে দলবীর সিং জন্মগ্রহণ করেন। ১৫ বছর বয়সেই দলবীর সিং লোহার জাতীয় আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীতে যোগদান করেন। কুখ্যাত কার্নিহাম সার্কুলারের বিরোধিতা করে তিন মাস কারাবাসে ছিলেন। ১৯৪৬ সালে দলবীর সিং লোহার শ্রমিক ও অনগ্রসর শ্রেণির প্রতিনিধি হিসেবে তিনসুকিয়া থেকে বিধান সভায় নির্বাচিত হন। তিনি অসমের নেপালীভাষীর প্রথম বিধায়ক ছিলেন। ১৯৬৯ সালের ২৯ জুলাই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top