Class 4 Bengali Question Answer Chapter 10 ঝড়, is a textbook prescribed by the Assam SEBA Board Class 4 Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 10 ঝড় The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 10 ঝড় Solutions are free to use and easily accessible.
Class 4 Bengali Question Answer Chapter 10 ঝড়
Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. Class 4 Ankuran in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 4 Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. SEBA Board Class IV Bengali Textbooks Books Solutions will be able to solve all the doubts of the students. Class 4 Bengali Suggestion, Class 4 Bengali Notes Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SEBA Board Class 4 Model Activity Task. Assam SEBA Board Class 4 Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.
ঝড়
ক্রিয়াকলাপ
ক—পাঠভিত্তিক
1. উত্তর দাও।
(ক) ‘ঝড়’ পদ্যটি কে রচনা করেছেন?
উত্তরঃ ‘ঝড়’ পদ্যটি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেছেন।
(খ) আকাশ ভেঙে পড়ে বৃষ্টির সঙ্গে আজ কে এসেছে?
উত্তরঃ বৃষ্টির সঙ্গে ঝড় এসেছে।
(গ) ঝড় এলে মেঘের ডাকে কী বাজে?
উত্তরঃ মেঘের ডাকে মৃদঙ বাজে।
(ঘ) ঝড় এলে তার সঙ্গে কে আসে?
উত্তরঃ ঝড় এলে তার সঙ্গে বৃষ্টি আসে।
(ঙ) পোড়ো বাড়ির ভাঙা ভিটায় কীসের হাঁক ওঠে?
উত্তরঃ পোড়ো বাড়ির ভাঙা ভিটায় হাওয়ার হাঁক ওঠে।
2. শব্দের সঙ্গে অর্থ মেলাও (প্রয়োজনে শব্দ-সম্ভারের সাহায্য নেবে)
ঝড় | অনেক দিন ব্যবহার হয়নি এমন বাড়ি |
মৃদঙ | সমুদ্র |
ঝাপসা | জলের ধারা |
ধেনু | পাখোয়াজ বা খোল |
বাঁধ | ভিত্তি / ভিটা |
পোড়ো বাড়ি | চাদর বা উড়নি |
ভিত | জল আটকাবার জন্য আল বা প্রাচীর |
স্রোত | অস্পষ্ট |
উত্তরীয় | গোরু বা গাভী |
পারাবার | তুফান বা প্রচণ্ড বায়ুপ্রবাহ |
উত্তরঃ
ঝড় | তুফান বা প্রচণ্ড বায়ুপ্রবাহ |
মৃদঙ | পাখোয়াজ বা খোল |
ঝাপসা | অস্পষ্ট |
ধেনু | গোরু বা গাভী |
বাঁধ | জল আটকাবার জন্য আল বা প্রাচীর |
পোড়ো বাড়ি | অনেক দিন ব্যবহার হয়নি এমন বাড়ি |
ভিত | ভিত্তি / ভিটা |
স্রোত | জলের ধারা |
উত্তরীয় | চাদর বা উড়নি |
পারাবার | সমুদ্র |
3. উত্তর লেখো।
(ক) ঝড়ের সময় মাঠে ধেনুরা কেন ডাকে?
উত্তরঃ ঝড়ের সময় ভয় পেয়ে ঘরে ফেরার জন্য, বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ধেনুরা ডাকে।
(খ) ঝড়ের সময় তালের তলে বাঁধের জল শিউরে ওঠে কেন?
উত্তরঃ ঝড়ের সময় তালের তলে বাঁধের স্থির কালো জলে দমকা হাওয়া লাগে ফলে জলে স্রোত দেখা দেয়। কবি জলের এই আন্দোলনকে শিউরে ওঠা বলেছেন।
4. পাশের থেকে শব্দ এনে বাক্যগুলো পূর্ণ করো।
আসন, শিউরে, হাওয়ার, কাজল, দুলছে
(ক) তালের তলে ___________ ওঠে বাঁধের কালো জল।
উত্তরঃ তালের তলে শিউরে ওঠে বাঁধের কালো জল।
(খ) আজ যে আমার সমস্ত মন ___________ মেলে আছে ।
উত্তরঃ আজ যে আমার সমস্ত মন আসন মেলে আছে।
(গ) পোড়ো বাড়ির ভাঙা ভিতে ওঠে ___________ হাঁক ।
উত্তরঃ পোড়ো বাড়ির ভাঙা ভিতে ওঠে হাওয়ার হাঁক।
(ঘ) ___________ মেঘে ঘনিয়ে ওঠে সজল ব্যাকুলতা।
উত্তরঃ কাজল মেঘে ঘনিয়ে ওঠে সজল ব্যাকুলতা।
(ঙ) ___________ দূরে বনের শাখা, বৃষ্টি পড়ে বেগে।
উত্তরঃ দুলছে দূরে বনের শাখা, বৃষ্টি পড়ে বেগে।
5. ঝড় এলে চারিদিকে কীরকম অবস্থার সৃষ্টি হয় বলে কবি লিখেছেন?
উত্তরঃ ঝড় এলে মেঘের গর্জন শুরু হয়, মনে হয় যেন মৃদঙ বাজতে থাকে। আকাশ ভেঙে বৃষ্টি পড়তে থাকে। কোন এক অজানা রাগিনীর সুরে গান শুরু হয়ে যায়। নীল আকাশ কালো মেঘে ভরে যায়। বৃষ্টি ভেজা গরুগুলি মাঠের মাঝে ডাকতে থাকে। কালো বাঁধের জলে শিহরণ ওঠে। পোড়ো বাড়িতে হাওয়া ধাক্কা মেরে হাঁক দেয়। শূন্য ক্ষেত যেন এপার ওপারকে ডাক দেয়। বনের গাছপালার ডালগুলি দুলতে থাকে। এলোমেলো হাওয়ায় গায়ের চাদর সহ সবকিছু উড়িয়ে নিয়ে যায়, বৃষ্টি শুরু হয়।
6. পদ্যটির গদ্যরূপ নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তরঃ আকাশ ভেঙে বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে আজ আবার ঝড় উঠেছে মেঘের ডাক শুনে মনে হচ্ছে যেন মৃদঙ্গ বাজছে। মনে হচ্ছে হঠাৎ যেন অজানা রাগিনীতে গান শুরু হয়েছে। নীল আকাশ কালো মেঘে ঢেকে গেছে। বৃষ্টি ভেজা গরুগুলি ঝাপসা মাঠে ডাকছে। বাঁধের কানে শিহরিত হচ্ছে। পোড়ো বাড়ির ভাঙা ভিতে দমকা হাওয়া যেন হাঁক দিচ্ছে। শূন্য ক্ষেতের এপার ওপারকে যেন ডাক দিচ্ছে।
কবির মন দিলখোলা হয়ে গেছে। সমস্ত মন আজ আসন মেলে বসেছে। এলোমেলো ঝড় গায়ের চাদর উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টিধারার স্রোতে, ভিজে বনের কান্না নিয়ে, গন্ধরাজ ফুলের মালা হাতে সমুদ্রের কোন পার থেকে নতুন কিছু, অজানা কেউ আসবে। কালো মেঘ সজল হয়। এলোমেলো হাওয়ায় এলোমেলো চিন্তা আসে। বনের ডালপালা হাওয়ায় দোলে বেগে বৃষ্টি পড়ে। মেঘের ডাকে অশান্ত মন চমকে চমকে ওঠে।
S.L. No. | সূচি-পত্র |
অধ্যায় -১ | সকল দেশের সেরা |
অধ্যায় -২ | একটি মিশমি রূপকথা |
অধ্যায় -৩ | কলাগুরু বিষ্ণুপ্রসাদ রাভা |
অধ্যায় -৪ | ফলার বর্ণন |
অধ্যায় -৫ | কাচ আবিষ্কার |
অধ্যায় -৬ | নেপাল ও গোপাল |
অধ্যায় -৭ | প্রভাতি |
অধ্যায় -৮ | বীরাঙ্গনা মুলাগাভরু |
অধ্যায় -৯ | অসমের কাঁসা শিল্প |
অধ্যায় -১০ | ঝড় |
অধ্যায় -১১ | মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র |
অধ্যায় -১২ | অবসরের ব্যবহার |
অধ্যায় -১৩ | জন্মদিনের আয়োজন |
অধ্যায় -১৪ | মজার দেশ |
7. শিক্ষক/শিক্ষয়িত্রীর সাহায্য নিয়ে নীচের পংক্তিগুলোর তাৎপর্য শেখো-
(ক) আসবি তোরা কারা কারা বৃষ্টিধারার স্রোতে
কোন্ সে পাগল পারাবারের কোন্ পরপার হতে।
উত্তরঃ বৃষ্টিধারার সঙ্গে যত পুরাতন মলিনতা ধুয়ে যায় । নতুন প্রাণসঞ্চার হয়। যেন সমুদ্রের অন্য পার থেকে নতুন কিছু, নতুন অচেনা, অজনা কেউ কেউ নতুন বার্তা বয়ে আনে।
(খ) দুলছে দূরে বনের শাখা, বৃষ্টি পড়ে বেগে,
মেঘের ডাকে কোন্ অশান্ত উঠিস জেগে জেগে।
উত্তরঃ ঝড়ে দূরে বনের ডালপালা দুলছে, অঝোর ধারায় বৃষ্টি পড়ছে। মেঘের ডাক পরিবেশকে অশান্ত করে তুলছে। মেঘের ডাক বুকের মধ্যে গুরুগুরু করছে। আন্দোলন তুলছে মনে। কোন স্থানে, কেউ যেন হঠাৎ হঠাৎ জেগে উঠে গর্জন করছে।
খ—ভাষা-অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
1. নিম্নলিখিত শব্দগুলোর বিপরীতার্থক অর্থ লেখো।
কালো, তলে, ভাঙা, শূন্য, ঝাপসা। যেমন- আকাশ-পাতাল
(ক) কালো | সাদা |
(খ) তলে | উপরে |
(গ) ভাঙা | গড়া |
(ঘ) শূন্য | পূর্ণ |
(ঙ) ঝাপসা | পরিস্কার |
2. নীচের শব্দগুলো দিয়ে এক একটি বাক্য লেখো।
ঝড়, মেঘ, বৃষ্টি, গান, ভাঙা, ভিত
ঝড় | কালো মেঘে ঝড় ওঠে। |
মেঘ | বর্ষাকালে আকাশে কালো মেঘ দেখা যায়। |
বৃষ্টি | অধিক বৃষ্টি বন্যার কারণ। |
গান | গান আমাদের মনে আনন্দ দেয়। |
ভাঙা ভিত | পোড়ো বাড়ির ভাঙা ভিতে সাপ বাসা করে থাকে। |
3. এসো, জানি:
“আজকে তোরা কী গাবি গান কোন্ রাগিনীর সুরে”“কোন্ সে পাগল পারাবারের কোন্ পরপার হতে”ওপরের পংক্তিগুলোতে ‘রাগিনী’ বা ‘পাগল’ শব্দ যথাক্রমে স্ত্রী এবং পুরুষকে নির্দেশ করেছে। এভাবে স্ত্রী-পুরুষ নির্দেশিত করা শব্দকে স্ত্রীলিঙ্গ বা পুংলিঙ্গ বাচক শব্দ বলে। |
4. নীচের শব্দগুলোর লিঙ্গ পরিবর্তন করে লেখো।
উত্তরঃ
স্ত্রীলিংগ | পুংলিংগ |
রাগিনী | রাগ |
পাগলী | পাগল |
মা | বাবা |
দিদি | দাদা |
পিসি | পিসে |
বোন | ভাই |
5. এসো, জানি:
তোমরা পদ্যে পেয়েছ ‘এলোমেলো হাওয়ায় ওড়ে এলোমেলো কথা।’ এলোমেলো হল দুটি শব্দ। এই দুটি শব্দ যোগ হয়ে বা জোড়া লেগে একটি শব্দ গঠন হয়েছে। এইভাবে যোগ হয়ে বা জোড়া লেগে গঠিত শব্দকে “যুক্ত শব্দ” বলে। একে শব্দদ্বৈত বা জোড়া শব্দও বলা যেতে পারে। যেমন- ঘর-দুয়ার, গাছ-পালা। |
6. এসো জানি:
(i) কয়েকটি যুক্ত শব্দের দুটি শব্দই প্রায় একই অর্থকে বোঝায়।
যেমন- পাহাড়-পর্বত, গাছ-গাছালি।
(ii) কয়েকটি যুক্ত শব্দের দুইটিই বিপরীত অর্থ প্রকাশ করে।
যেমন- ভাল-মন্দ, সুখ-দুঃখ ইত্যাদি।
(iii) কয়েকটি জোড়া শব্দ নিজের অর্থের বাইরে গিয়ে একটি সামূহিক অর্থ সূচিত করে।
যেমন- কাপড়-চোপড়, টাকা-পয়সা ইত্যাদি।
(iv) শব্দদ্বৈতের ক্ষেত্রে কখনো বা দুটি একই শব্দ জোড়া লাগে।
যেমন- গলায় গলায়, হাড়েহাড়ে, দিনেদিনে ইত্যাদি।
7. তোমরা ওপর থেকে তোমাদের পছন্দের জোড়া শব্দ বেছে নিয়ে বাক্য রচনা করো।
উত্তরঃ পাহাড়-পর্বত – অসম পাহাড়-পর্বতে ঘেরা রাজ্য।
গাছ-গাছালি – আমাদের বিদ্যালয়টি গাছ-গাছালি ঘেরা।
ভাল-মন্দ – প্রশান্ত নিজের ভাল-মন্দ বোঝে না।
সুখ-দুঃখ – সকলের জীবনেই সুখ-দুঃখ আছে।
কাপড়-চোপড় – মা কাপড়-চোপড় কাচাকাচি করছেন।
টাকা-পয়সা – দূরে যাচ্ছ, সঙ্গে বেশী টাকা-পয়সা নিও।
গলায় গলায় – বুবুন ও টুটুন দুই বন্ধুতে গলায় গলায় ভাব।
হাড়ে হাড়ে – পার্থকে আমি হাড়ে-হাড়ে চিনি।
দিনে – দিনে – দিনে-দিনে সবকিছুর দাম বেড়ে চলেছে।
গ—জ্ঞান সম্প্রসারণ
8. ঝড় এলে তুমি কী কী সাবধানতা অবলম্বন করবে জেনে নাও।
উত্তরঃ ঝড় এলে কখনও ঘরের বাইরে যাওয়া উচিত হবে না। যতক্ষণ ঝড় না থামে পরিবারের সকলে মিলে একসাথে থাকতে হয়। বাড়ির গৃহপালিত জন্তুগুলোকেও তাদের ঘরে রাখতে হবে। কোন দাহ্য বস্তু জ্বালানো যাবে না।
9. তোমাদের অঞ্চলে কী কী লোক-উৎসব পালন করা হয় শিক্ষকের সহায়তায় জেনে নাও।
উত্তরঃ রঙ্গালী বিহু, দোল উৎসব, কার্তিক বিহু, ভোগালী বিহু, দুর্গাপূজা, ঈদ, কালীপূজা, দীপাবলী, বড়দিন, সরস্বতী পূজা ইত্যাদি।
10. এসো, অনুচ্ছেদটি পড়ি:
হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ বছর ধরে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে । একটা বছর বলতে আমরা বুঝি সূর্যকে পৃথিবীর একবার প্রদক্ষিণ করতে যে সময় লাগে, তাকে। একটি বছর শেষ হয়, আসে নতুন বছর। প্রতি বছরে আছে ছয়টি ঋতু। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। প্রতিটি ঋতুরই বিশেষ বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে, যেমন গ্রীষ্মকালে প্রচণ্ড গরম বর্ষাকালে বাদলধারা, শরৎকালের হালকা মেঘ ও সোনালি রোদ, কুয়াশা ঘেরা হেমন্ত, তীব্র ঠাণ্ডা নিয়ে শীতকাল। শীতকাল গাছের সব পাতা ঝরিয়ে দিয়ে বিদায় নেবার পর আসে বসন্তকাল। বসন্ত ঋতু শূন্য প্রকৃতিকে নতুন পাতা আর ফুল দিয়ে সাজিয়ে সুন্দর করে তোলে। এভাবে পৃথিবীর একবার ঘোরাও সম্পূর্ণ হয়। বছরও শেষ হয়।
12. এবার নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর বলো।
(ক) আমাদের কয়টি ঋতু আছে?
উত্তরঃ আমাদের দেশে ছয়টি ঋতু আছে।
(খ) ঋতুগুলোর নাম বলো?
উত্তরঃ ঋতুগুলির নাম হল, গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত।
13. নীচের বাক্যগুলো পড়ো এবং সেগুলোর অর্থ বুঝে নাও!
(ক) জলে কুমির ডাঙায় বাঘ।
উত্তরঃ জলে কুমির ডাঙায় বাঘ- উভয় দিক থেকে বিপদ।
(খ) দশের লাঠি একের বোঝা।
উত্তরঃ দশের লাঠি একের বোঝা- একাধিক ব্যক্তির কাজ একজনের উপর পড়লে তার পক্ষে দুর্বহ হয়।
(গ) আপনি ভালো তো জগৎ ভালো।
উত্তরঃ আপনি ভালো তো জগৎ ভালো- নিজে ভালো হলে সবাইকে ভালো বলে মনে হয়।
(ঘ) মশা মারতে কামান দাগা।
উত্তরঃ মশা মারতে কামান দাগা- সামান্য কাজের জন্য বিরাট বড় আয়োজন।
(ঙ) নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা।
উত্তরঃ নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা- নিজের ত্রুটির জন্য অন্যকে দোষারোপ করা।
(চ) সবুরে মেওয়া ফলে।
উত্তরঃ সবুরে মেওয়া ফলে- ধৈর্য ধরলে ফল পাওয়া যায়।
13. নীচের শব্দগুলো দিয়ে ছড়া তৈরি করো।
ঝড়, গাছপালা, জল, মেঘ
উত্তরঃ (ক) ঝড়ে হাওয়া বয় বেগে,
তাই রাতে রই জেগে।
(খ) বাগানেতে রয়েছে গাছপালা
তাতে বসেছে ফুলের মেলা।
(গ) আকাশে সেজেছে ঐ মেঘমালা
তা দেখে ময়ূরের নাচের পালা।
(ঘ) জলের অপর নাম জানতো জীবন
তাইতো আমাদের কাছে এটি অমূল্য রতন।
ঘ—প্রকল্প
1. যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ছবি পত্রিকা থেকে সংগ্রহ করে পুরোনো ক্যালেণ্ডারে আঠা দিয়ে লাগাও এবং দুর্যোগটির নাম লেখো।
উত্তরঃ প্রাকৃতিক দুর্যোগের নাম- ভূমিকম্প, বন্যা, অগ্নুৎপাত, ঝড়, সুনামি, খরা।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.