Class 4 Bengali Question Answer Chapter 11 মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র

Join Roy Library Telegram Groups

Class 4 Bengali Question Answer Chapter 11 মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র, is a textbook prescribed by the Assam SEBA Board Class 4 Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 11 মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 11 মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র Solutions are free to use and easily accessible.

Class 4 Bengali Question Answer Chapter 11 মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র

Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. Class 4 Ankuran in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 4 Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. SEBA Board Class IV Bengali Textbooks Books Solutions will be able to solve all the doubts of the students. Class 4 Bengali Suggestion, Class 4 Bengali Notes Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SEBA Board Class 4 Model Activity Task. Assam SEBA Board Class 4 Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.

মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র

ক্রিয়াকলাপ

ক—পাঠভিত্তিক 

1. পাঠটি পড়ে উত্তর দাও।

(ক) ব্রহ্মপুত্রের অন্য নাম কী?

উত্তরঃ ব্রহ্মপুত্রের অন্য নাম বরলুইত।

(খ) ব্রহ্মপুত্রের বুকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো নদীদ্বীপটি রয়েছে। তার নাম কী?

উত্তরঃ ব্রহ্মপুত্রের বুকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো নদীদ্বীপ হল মাজুলি।

(গ) ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে গড়ে উঠেছে এমন কয়েকটি শহরের নাম বলো?

উত্তরঃ ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে গড়ে ওঠা কয়েকটি শহরের নাম, যথা- ডিব্রুগড়, তেজপুর, গোয়ালপাড়া, ধুবড়ি।

(ঘ) নুরুলের মামাতো দিদি ব্রহ্মপুত্র নদকে ভয় করে কেন?

উত্তরঃ বন্যার সময় ব্রহ্মপুত্রের ভয়াবহ চেহারা দেখে ভয় করে।

2. শব্দ-সম্ভার দেখে নীচের শব্দগুলোর অর্থ লেখো।

বিস্মিত, প্রতিকার, বিশাল, পরমাত্মীয়

উত্তরঃ 

3. উত্তর লেখো।

(ক) “দেখে নাও ব্রহ্মপুত্র কোথা থেকে কোথায় যাচ্ছে।”—কে কাকে এই কথাটি বলেছিলেন?

উত্তরঃ একথাটি নুরুলের মামা নুরুলকে বলেছিলেন।

(খ) “এই নদী আমাদের পরমাত্মীয়।” –বক্তা কে? এখানে ‘পরমাত্মীয়’ বলতে বক্তা কী বোঝাতে চেয়েছেন।

উত্তরঃ বক্তা নুরুলের মামি। এখানে ‘পরমাত্মীয়’ বলতে একান্ত আপনার উপকারী বন্ধুর মতো এটাই বোঝাতে চেয়েছেন।

(গ) ব্রহ্মপুত্র আমাদের কী কী উপকার ও অপকার করে, তা দুই দলে ভাগ হয়ে একটি তালিকা তৈরি করো। (পাঠ থেকে সাহায্য নিয়ে)

উত্তরঃ

খ—ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)

1. নীচের যুক্তবর্ণ দিয়ে এক একটি শব্দ গঠন করো।

ন্ঠ  হ্ম  ষ্প  ষ্প্র   ক্র  ন্ত্র   ত্ম্য

উত্তরঃ ন্ঠ – কণ্ঠ, লণ্ঠন, উৎকণ্ঠা। 

হ্ম – ব্রহ্মপুত্র, ব্রাহ্মণ, ব্রহ্মাণ্ড, ব্রহ্মা।

ষ্প – বাষ্প, পুষ্প, দুষ্পাচ্য, চতুষ্পদ, নিষ্পাপ।

ষ্প্র – নিষ্প্রদীপ, নিষ্প্রভ।

ক্র – নিষ্ক্রান্ত, নিষ্ক্রিয়।

ন্ত্র – যন্ত্র, মন্ত্র, সান্ত্রী, তন্ত্র, মন্ত্রণা, আমন্ত্রণ।

ত্ম্য – মাহাত্ম্য, দৌরাত্ম্য।

2. যুক্তবর্ণ ভেঙে লেখো।

উত্তরঃ

3. বাক্য কয়টি পড়ো ও সেখানে যে শব্দগুলো নাম বোঝাচ্ছে সেই শব্দগুলো খুঁজে নিয়ে লেখো।

উত্তরঃ ছাত্ৰ-ছাত্ৰীরা নিজে করো।

S.L. No.সূচি-পত্র
অধ্যায় -১সকল দেশের সেরা
অধ্যায় -২একটি মিশমি রূপকথা
অধ্যায় -৩কলাগুরু বিষ্ণুপ্রসাদ রাভা
অধ্যায় -৪ফলার বর্ণন
অধ্যায় -৫কাচ আবিষ্কার
অধ্যায় -৬নেপাল ও গোপাল
অধ্যায় -৭প্রভাতি
অধ্যায় -৮বীরাঙ্গনা মুলাগাভরু
অধ্যায় -৯অসমের কাঁসা শিল্প
অধ্যায় -১০ঝড়
অধ্যায় -১১মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র
অধ্যায় -১২অবসরের ব্যবহার
অধ্যায় -১৩জন্মদিনের আয়োজন
অধ্যায় -১৪মজার দেশ

5. ব্রহ্মপুত্র নদীটি বরাক, কুশিয়ারার চেয়ে অনেক বড়ো। ব্রহ্মপুত্রের বুকে উমানন্দ দ্বীপটি বর্ষার জল পেয়ে সবুজে সবুজ হয়ে ওঠে।

উত্তরঃ 

ব্রহ্মপুত্রবরাককুশিয়ারা
উমানন্দসবুজবর্ষা

6. নীচের বাক্যগুলোতে ব্যবহৃত মূল শব্দের সঙ্গে যুক্ত শব্দ বিভক্তিগুলোকে আলাদা করে দেখাও।

(ক) ব্রহ্মপুত্র নদী অসমের পূর্বে সদিয়া থেকে পশ্চিমে ধুবরি জেলা পর্যন্ত প্রবাহিত।

(খ) অসমের অনেক উপনদী এই নদীতে পড়েছে।

বাক্যে ব্যবহৃত রূপ শব্দের মূল রূপ যুক্ত হয়েছে

গ—জ্ঞান সম্প্রসারণ

1. জেনে রাখো:

(ক) যে ছোটো নদী বড় নদীতে গিয়ে মেশে তাকে বলে উপনদী ।
(খ) কোনো বড় নদী থেকে যে নদীর জন্ম তাকে শাখানদী বলে ।
(গ) যে ছোটো জলধারা পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে আসে তাকে ঝরণা বলা হয়।
(ঘ) যে চারকোণ বিশিষ্ট জলাশয় মানুষ খনন করে তাকে পুকুর বলে
(ঙ) চতুর্দিকে স্থলবেষ্টিত বৃহৎ স্বাভাবিক জলাশয়কে হ্রদ বলে।
(চ) পর্বত বা ওইরকম উঁচু জায়গা থেকে সবেগে পতিত জলধারাকে জলপ্রপাত বলা হয়।

2. নীচের অনুচ্ছেদটি পড়ো।

অসম একটি নদীমাতৃক দেশ। অসমের প্রধান নদী ব্রহ্মপুত্র। পৌরাণিক আখ্যান মতে ব্রহ্মপুত্র ব্রহ্মার পুত্র, তাই ব্রহ্মপুত্রকে নদ বলা হয়।

ব্রহ্মপুত্রের উৎপত্তি হিমালয়ের চিরতুষার অঞ্চল মানস সরোবর থেকে। তাই ব্রহ্মপুত্রে বারোমাস জল থাকে। ব্রহ্মপুত্রের উপনদীগুলোর মধ্যে সুবণশিরি, কপিলি, দিচাং, দিখৌ, দিহিং, দিবং, ভোগদৈ, ধনশিরি, ভরলি, পাগলাদিয়া, মানাহ, বেকি, আই ইত্যাদি প্রধান। জেলেরা এই নদীগুলোতে মাছ মারে। এই মাছ বিক্রি করে তারা জীবিকা নির্বাহ করে। ব্রহ্মপুত্র নদে জল পরিবহণের সু-ব্যবস্থা আছে। শরাইঘাট সেতু, কলিয়া ভোমোরা সেতু ও নরনারায়ণ সেতু এই নদীর দুই পারকে যুক্ত করেছে এবং যাতায়াতে সুবিধা করে দিয়েছে। ব্রহ্মপুত্র অসমের জীবনী শক্তিস্বরূপ। এই নদীকে কেন্দ্র করে আমাদের সভ্যতা-সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে।

3. এবার অনুচ্ছেদটি থেকে নীচের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করো ও লেখো।

(ক) ব্রহ্মপুত্র নদীকে নদ বলার কারণ কী?

উত্তরঃ পৌরাণিক আখ্যান মতে ব্রহ্মপুত্র ব্রহ্মার পুত্র, তাই ব্রহ্মপুত্রকে নদ বলা হয়।

(খ) ব্রহ্মপুত্র নদীর উপনদীগুলোর নাম কী?

উত্তরঃ ব্রহ্মপুত্র নদীর উপনদীগুলো হলো সুবণশিরি, কপিলি, দিচাং, দিখৌ, দিহিং, দিবং, ভোগদৈ, ধনশিরি, ভরলি, পাগলাদিয়া, মানাহ, বেকি, আই ইত্যাদি।

(গ) জেলেরা এখানে কীভাবে জীবিকা নির্বাহ করে?

উত্তরঃ জেলেরা এখানের নদীগুলোতে মাছ মারে আর সেই মাছ বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে।

(ঘ) ব্রহ্মপুত্র নদীর ওপর যে তিনটি সেতু রয়েছে সেগুলোর নামকী?

উত্তরঃ ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর শরাইঘাট সেতু, কলিয়াভোমোরা সেতু ও নরনারায়ণ সেতু আছে।

4. জেনে নাও:

রচনা হল কোনো একটি বিষয়ের বর্ণনা বা বিবরণ। রচনা লিখতে হলে নীচের ভাগ অনুযায়ী লিখতে হবে-

১। সূচনা ২। বিবরণ ৩। উপকারিতা (৪) অপকারিতা ৫। উপসংহার।

5. গোরুর বিষয়ে নীচের বাক্যগুলো রচনার ক্রম অনুযায়ী সাজিয়ে লেখো।

গোরুর একটি লেজ আছে। গোরু দুধ দেয়। গোরু বিভিন্ন রঙের আছে। গোরুর প্রধান খাদ্য ঘাস। গোরুর গোবর সার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। গোরুর দুটি কান, দুটি চোখ আছে। গোরু হাল চাষে ব্যবহৃত হয়। গোরু উপকারী জন্তু। গোরু শান্ত প্রকৃতির হয়। গোরু একটি চতুষ্পদ গৃহপালিত জন্তু।

উত্তরঃ গোরু একটি চতুষ্পদ গৃহপালিত জন্তু। গোরুর একটি লেজ আছে। গোরুর দুটি কান, দুটি চোখ আছে। গোরু নানা রঙের হয়। গোরু শান্ত প্রকৃতির হয়। গোরুর প্রধান খাদ্য ঘাস। গোরু আমাদের উপকারী জন্তু। গোরু চাষ-বাসে ব্যবহৃত হয়। গোরু দুধ দেয়। গোরুর গোবর সার হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

6. কে কোন কাজের সঙ্গে জড়িত, তা দাগ টেনে মেলাও-

(ক) জলে ডুবলে যে উদ্ধার করেমাঝি
(খ) আগুন নেভাতে যারা সাহায্য করেপুলিশ
(গ) যে নৌকা চালায়ডুবুরি
(ঘ) আইন শৃঙ্খলা যে রক্ষা করেডাক্তার
(ঙ) যে রোগীর চিকিৎসা করেঅগ্নিনির্বাপক বাহিনী

উত্তরঃ

(ক) জলে ডুবলে যে উদ্ধার করেডুবুরি
(খ) আগুন নেভাতে যারা সাহায্য করেঅগ্নিনির্বাপক বাহিনী
(গ) যে নৌকা চালায়মাঝি
(ঘ) আইন শৃঙ্খলা যে রক্ষা করেপুলিশ
(ঙ) যে রোগীর চিকিৎসা করেডাক্তার

7. শিলচর, নগাঁও, করিমগঞ্জ, বদরপুর, ধুবরি, শহরগুলো কোন কোন নদীর তীরে অবস্থিত বলো।

উত্তরঃ শিলচর – বরাক নদীর তীরে অবস্থিত।

নগাঁও – কালাং নদীর তীরে অবস্থিত।

করিমগঞ্জ – কুশিয়ারা নদীর তীরে অবস্থিত।

বদরপুর – বরাক নদীর তীরে অবস্থিত।

ধুবরি – ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে অবস্থিত।

ঘ-প্রকল্প

1. অসমের মানচিত্র সংগ্ৰহ করো এবং সেখানে ব্রহ্মপুত্র নদীর দুইপারে কী কী শহর গড়ে উঠেছে তা দেখে দেখে বলো।

উত্তরঃ নিজেরা মানচিত্র সংগ্ৰহ করে দেখো ।

2. ছবিটি পর্যবেক্ষণ করে একটি গল্প সিজিয়ে বলো।

উত্তরঃ নেপাল সকাল সকাল ছোট্ট ডিঙ্গি নিয়ে ব্রহ্মপুত্র নদীতে মাছ ধরতে বেরিয়েছে। শান্ত ব্রহ্মপুত্র তার মন ভালো করে ‌দিচ্ছে। দূরে জাহাজগুলো আপন মনে বয়ে চলেছে। ঢেউয়ের ধাক্কা এসে লাগছে তার ছোট্ট ডিঙি নৌকায়। আকাশে ঝাঁক ঝাঁক পাখী উড়ছে। উদীয়মান সূর্যের লাল আভা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। নদীর উপর সেতুটিতে এখনও যান-চলাচল পুরোপুরি শুরু হয়নি। আরে! হঠাৎ একটি ডলফিন ডিঙি নৌকার কাছে ভুস করে ভেসে উঠলো। নেপাল ডলফিন খুব ভালোবাসে। নদীর মাঝে গজিয়ে ওঠা দ্বীপটি এখন সবুজ গাছে ভরে গেছে। নেপাল, এখনও তেমন মাছ ধরতে পারেনি। সে বৈঠা ঠেলে এগোতে লাগল।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top