Class 4 Bengali Question Answer Chapter 5 কাচ আবিষ্কার, is a textbook prescribed by the Assam SEBA Board Class 4 Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 5 কাচ আবিষ্কার The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 4 Bengali Question Answer Chapter 5 কাচ আবিষ্কার Solutions are free to use and easily accessible.
Class 4 Bengali Question Answer Chapter 5 কাচ আবিষ্কার
Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. Class 4 Ankuran in Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 4 Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. SEBA Board Class IV Bengali Textbooks Solutions will be able to solve all the doubts of the students. Class 4 Bengali Suggestion, Class 4 Bengali Notes Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam SEBA Board Class 4 Model Activity Task. Assam SEBA Board Class 4 Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.
কাচ আবিষ্কার
ক্রিয়াকলাপ
ক — পাঠভিত্তিক
উত্তর বলো ও লেখো।
(ক) সওদাগরের সঙ্গী-সাথিরা ডাঙায় নেমেছিলেন কেন ?
উত্তরঃ রান্নাবান্না করে খাওয়ার জন্য সওদাগরের সঙ্গী-সাথিরা ডাঙায় নমেছিলেন।
(খ) কাচ কীভাবে তৈরি হয় ?
উত্তরঃ সোডা, পটাশ, চুন ইত্যাদি ক্ষার জাতীয় বস্তু বালির সঙ্গে মিশিয়ে জল দিলে মিশ্রণটি গলে যায়। আর সেটি ঠাণ্ডা হলে জমাট বেঁধে কাচ হয়।
(গ) প্রথমদিকে লোকেরা অনেক দাম দিয়ে কাচ কিনত কেন ?
উত্তরঃ নানা রকম ধাতব মশলা মিশিয়ে কাচকে রঙিন রং করা হয়। আর সেটিকে দামি মূল্যবান রত্ন ভেবে লোকে অনেক দামে কিনত।
(ঘ) পরিষ্কার কাচ তৈরির কৌশল কারা আবিষ্কার করেছিলেন ?
উত্তরঃ ইংল্যাণ্ডের বিজ্ঞানীরা পরিষ্কার কাচ তৈরির কৌশল আবিষ্কার করেছিলেন।
(ঙ) কাচে কীভাবে বিভিন্ন রং আনা যায় ?
উত্তরঃ নানাপ্রকার ধাতুর মশলা মিশিয়ে কাচে বিভিন্ন রঙ আনা যায় ।
• দলে আলোচনা করে শব্দের অর্থ লেখো।
মিশ্রণ, পুঁতি, বাণিজ্য, ধাতু, রত্ন, শৌখিন।
উত্তরঃ
শব্দ | অর্থ |
মিশ্রণ | মিলন |
পুঁতি | ফুটোওয়ালা রঙিন কাচের দানা |
বাণিজ্য | ব্যবসা |
ধাতু | খনিজ পদার্থ |
রত্ন | মূল্যবান মণিমুক্তা |
শৌখিন | শখ আছে যার এমন |
খ—ভাষা অধ্যয়ন (ব্যবহারিক ব্যাকরণ)
• নীচে যুক্তবর্ণগুলো ভেঙে পড়ো ও লেখো ।
ক্ষু ক্ষ + ম ক্ষ-এ ম ক্ষ্ম
ঙ্গ ঙ + এ ঙ-এ গ ঙ্গ
ম বর্ণ যুক্ত আরও কয়েকটি যুক্তবর্ণ হলো
গ্ম গ + ম গ্ম
ক্ম ক + ম ক্ম
ঙ্খ ঙ + খ ঙ্খ
হ্ম হ + ম হ্ম
ম্ম ম + ম ম্ম
• উপরের যুক্তবর্ণগুলো দিয়ে শব্দ তৈরি করো:
ক্ষ্ম – সূক্ষ্ম, লক্ষ্মী
হ্ম – ব্রহ্ম, ব্রাহ্মণ
ম্ম – সম্মান
ঙ্খ – শঙ্খ
গ্ম – যুগ্ম
ক্ম – রুক্মিণী
ঙ্গ – সঙ্গ, ভঙ্গ, অঙ্গ, সুরঙ্গ, গঙ্গা
• উপরের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা করো।
লক্ষ্মী দেবী ধনের দেবী।
চার একটি যুগ্ম সংখ্যা।
ব্রাহ্মণ পূজা অর্চনা করেন।
গুণী ব্যক্তির সম্মান করবে।
শঙ্খ বাজিয়ে পূজা আরম্ভ হলো।
তোমার সঙ্গে থাকবো।
S.L. No. | সূচি-পত্র |
অধ্যায় -১ | সকল দেশের সেরা |
অধ্যায় -২ | একটি মিশমি রূপকথা |
অধ্যায় -৩ | কলাগুরু বিষ্ণুপ্রসাদ রাভা |
অধ্যায় -৪ | ফলার বর্ণন |
অধ্যায় -৫ | কাচ আবিষ্কার |
অধ্যায় -৬ | নেপাল ও গোপাল |
অধ্যায় -৭ | প্রভাতি |
অধ্যায় -৮ | বীরাঙ্গনা মুলাগাভরু |
অধ্যায় -৯ | অসমের কাঁসা শিল্প |
অধ্যায় -১০ | ঝড় |
অধ্যায় -১১ | মহাবাহু ব্রহ্মপুত্র |
অধ্যায় -১২ | অবসরের ব্যবহার |
অধ্যায় -১৩ | জন্মদিনের আয়োজন |
অধ্যায় -১৪ | মজার দেশ |
• বাক্য রচনা করো:
আয়োজন, রান্নাবান্না, মাঝে মাঝে, স্বচ্ছ, রত্ন
উত্তরঃ আয়োজন – আমাদের গ্রামে একটি সভার আয়োজন করা হয়েছে।
রান্নাবান্না – ঘরে আমার মা রান্নাবান্না করেন।
মাঝে-মাঝে – মাঝে মাঝে আমরা বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুরতে যাই।
স্বচ্ছ – ঝর্ণার জল বড়ই স্বচ্ছ।
রত্ন- হীরা – একটি দামী রত্ন।
আমরা ঝকঝকে পরিষ্কার কাচ ব্যবহার করি।
পাহাড় থেকে জল ঝঝর্ শব্দে নেমে আসে।
এখানে ঝঝকে, ঝরঝর এমন শব্দকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলা হয়।
কিন্তু বস্তু ও প্রাণী এমন ধ্বন্যাত্মক শব্দ করে। এসো আমরা সেগুলো জানি।
কাক – কা কা
ভোমরা -গুণগুণ
টিকটিকি – টিক্টিক্
মাছি – ভনভন্
ঘড়ি – টিক্টিক্
বাতাস – সোঁ সোঁ
মশা – পিন্ পিন্
• পাশের বাক্স থেকে শব্দ এনে মিলিয়ে দাও :
(ক) বেল বাজলে টিং টিং
(খ) জল ফুটলে ……………..
(গ) টিক্টিকি ডাকলে ………….
(ঘ) ঝড়ে গাছ ভেঙে গেলে …………..
(ঙ) অনেক দিনের বন্ধ দরজা-জানালা খুললে …………. টিং টিং
উত্তরঃ (ক) বেল বাজলে – টিং টিং।
(খ) জল ফুটলে – টগবগ্।
(গ) টিক্টিকি ডাকলে – টিক্টিক্।
(ঘ) ঝড়ে গাছ ভেঙে গেলে – মডুমড্।
(ঙ) অনেক দিনের বন্ধ দরজা-জানালা খুললে- ক্যাচ্ক্যাচ্।
গ – জ্ঞান-সম্প্রসারণ
• ছবিটি পর্যবেক্ষণ করো।
• ছবির ভিত্তিতে নীচের বাক্যটি বুঝিয়ে লেখো-
“বাষ্প হয়ে আকাশে উড়ে আবার বৃষ্টি হয়ে মাটির বুকে নেমে আসি”
উত্তরঃ এ পৃথিবীর এক বৃহৎ অংশ জুড়ে জলের ভাণ্ডার রয়েছে। নদী নালা, খাল, পুকুর, ঝিল, সাগর ইত্যাদি জলের ভাণ্ডার। সূর্যের আলো ও তাপ এই জলাশয়ে পড়ে। তাপে জলের উপরিভাগ গরম হয়ে বাষ্প হয় । সেই বাষ্প গ্যাস আকারে সোজা আকাশে উড়ে যায়। সেখানে ঠাণ্ডা হয়ে জমাট বাঁধে এবং মেঘে পরিণত হয়। সেই মেঘ থেকে আবার বৃষ্টি হয়ে পৃথিবীর মাটিতে নেমে আসে।
• তোমরা জলের কথা শুনলে। সূর্য নিজের বিষয়ে বললে কীভাবে বলবে, লেখো।
উত্তরঃ আমি তোমাদের থেকে কয়েক লক্ষ মাইল দূরে রয়েছি। আমার এই দূরে থাকা তোমাদের জন্যই মঙ্গল। কারণ আমি যদি তোমাদের কাছে আসি তোমরা জ্বলে পুড়ে খাক্ হয়ে যাবে। আমি যে আগুনের গোলা। কিন্তু আমার আলো ও তাপে তোমরা বেঁচে আছ। গাছপালা উদ্ভিদ বেঁচে আছে। আমার আলো তাপেই ফসল ফলাতে পারে। গাছপালা বড় হতে পারে। গাছ তার খাদ্য তৈরি করতে পারে। সৌরশক্তি তৈরি করতে পারে। আমার তাপেই পরিবেশ বিষাক্ত হতে পারে না। তোমাাদের খাদ্যসামগ্রী শাক-সবজি, ফল-মূল ইত্যাদি পেয়ে থাক। অতএব আমার আলো ও তাপ না থাকলে এ পৃথিবীর সাথে সাথে তোমাদের বাঁচাও অসম্ভব হয়ে পড়তো।
জলের সঙ্গে ‘ভাত’ শব্দটি যুক্ত হয়ে জল-ভাত হয়েছে এ ধরনের শব্দ কোন পদের পরে বসিয়ে নতুন শব্দ তৈরি করা হয়। এরকম আরও কয়েকটি শব্দ জানি, এসো।
জল-পদ্ম
জল-যখ
জল-প্রপাত
জল-পাত্র
জল-পানি
জলজ
জলহস্তী
জলপ্রণালি
জল-তরঙ্গ
জলপথ
জলধারা
জলকন্যা
• নীচের ঘরগুলো থেকে বর্ণ বেছে নিয়ে বাড়িতে প্রতিদিন ব্যবহার করে এমন কয়েকটি বাসনের নাম খুঁজে বের করো।
উদাহরণ – হাঁড়ি
উত্তরঃ চামচ, থালা, হাঁড়ি, খুন্তি, বাটি, গ্লাস, বালতি, ঘড়া, গামলা, কড়াই, ইত্যাদি।
• ছবি দেখে নীচের বৃত্তিগুলোর নাম লেখো।
উত্তরঃ (১) জেলে।
(২) মাছ বিক্রেতা।
(৩) কুলফিওয়ালা।
(৪) দুধওয়ালা।
(৫) নাপিত।
(৬) পারানি।
(৭) গাড়িচালক।
(৮) চুড়িওয়ালি।
(৯) ভিস্তিওয়ালা
• নীচের ঘরগুলোতে কাচের তৈরি জিনিসের নাম লেখো।
উত্তরঃ
বাংলা ভাষায় কখন দুই বা ততোধিক ভিন্ন শব্দ পরপর যুক্ত হয়ে সম্পূর্ণ অন্য ধরনের অর্থ প্রকাশ করে। এই বৈশিষ্ট্যটিকে ‘বাগবিধি’ বা
‘বাগধারা’ বলা হয়। যেমন- চোখের চামড়া, নয়নমণি, ‘চোখের চামড়া’ এর অর্থ হলো লজ্জা সরম, ‘নয়ন মণি’ এর অর্থ হলো অতি আদরের।
• নীচের বাগ্ধারাগুলোর অর্থ শিক্ষকের কাছ থেকে জেনে নিয়ে বাক্য রচনা করো।
জলের আলপনা, বালির বাঁধ, গভীর জলের মাছ।
উত্তরঃ জলের আলপনা (ক্ষণস্থায়ী কাজ)- হাজার লোক অভুক্ত, দশজন লোককে একবার খাওয়ানো জলের আলপনা মাত্র।
বালির বাঁধ (দুর্বল প্রতিরোধ)-শ্রেণীকক্ষের সবাই বলছে পরেশ চোর, তোমার বালির বাঁধ সত্য বলে কেউ মানবে না।
গভীর জলের মাছ (খুব বুদ্ধিমান কিন্তু চাপা – রমেন গভীর জলের মাছ, হাজার চেষ্টা করেও পরীক্ষার আগে কি পড়ছে তুমি জানতে পারবে না।
• ধাঁধাঁ বলো –
(ক) পাখা মোর নাই শূন্যেতে বেড়াই।
উত্তরঃ মেঘ।
(খ) দেখলে তা পায় না, পেলে কিন্তু দেখে না।
উত্তরঃ স্বপ্ন।
(গ) একটা শোল মাছের দুটো মাথা, শোল মাছ চলে গেল কলকাতা
উত্তরঃ নৌকা।
ঘ—প্রকল্প
• কোনো আবিষ্কারের গল্প শিখে এসে শ্রেণির সবাইকে শোনাও।
উত্তরঃ বিখ্যাত বিজ্ঞানী নিউটনের নাম শুনেছ?- আইজ্যাক নিউটন নিউটন একদিন বাগানে একটি চেয়ারে বসেছিলেন। পাশের আপেল গাছ থেকে একটি আপেল হঠাৎ টুক্ করে তার পায়ের কাছে পড়ল। আপেলটি হাতে নিয়ে তিনি ভাবতে শুরু করলেন, গাছ থেকে আপেলটি নীচের দিকে পড়ল কেন? উপরে উঠে গেল না কেন? ভাবতে ভাবতে আর অঙ্ক কষতে কষতে আর গবেষণা করতে করতে তিনি আবিষ্কার করে দেখলেন একটি গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্ব। পৃথিবী তার উপরের সমস্ত জিনিসকে একটি শক্তির সাহায্যে নিজের কেন্দ্রের দিকে টানছে। এই শক্তিটি হচ্ছে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি।
• কী কী কাজে কাচের প্রয়োজন হয় তার একটি তালিকা প্রস্তুত করো।
উত্তরঃ ১। আয়না তৈরী করতে।
২। রাসন তৈরী করতে।
৩। অ্যাকোয়ারিয়াম তৈরী করতে।
৪। থার্মোমিটার তৈরী করতে।
৫। চশমা তৈরী করতে।
৬। ফটো ফ্রেম তৈরী করতে।
৭। ঘড়ি তৈরী করতে।
৮। বাল্ব, টিউব তৈরী করতে।
৯। অণুবীক্ষণ, দুরবীক্ষণ যন্ত্র তৈরী করতে।
১০। রসায়নাগারে যন্ত্রপাতি তৈরী করতে।
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.