AHSEC Class 11 Economics Chapter 10 রাশিতথ্যের উপস্থাপন

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share AHSEC Class 11 Economics Chapter 10 রাশিতথ্যের উপস্থাপন Question Answer in Bengali. The Complete Syllabus of AHSEC Class 11 Economics Chapter 10 রাশিতথ্যের উপস্থাপন Notes in Bengali PDF Share with you. AHSEC Class 11 Economics Chapter 10 রাশিতথ্যের উপস্থাপন Solutions in Bengali Which you Can Download PDF Notes HS 1st Year Economics Solutions in Bengali for using direct Download Link Given Below in This Post.

AHSEC Class 11 Economics Chapter 10 রাশিতথ্যের উপস্থাপন

Today’s We have Shared in This Post AHSEC Class 11 Economics Chapter 10 রাশিতথ্যের উপস্থাপন Suggestions with you. AHSEC Class 11 Economics Chapter 10 রাশিতথ্যের উপস্থাপন Questions Answers in Bengali I Hope, you Liked The information About The Class 11 Economics Textbook Solutions in Bengali. If you liked Class 11 Economics Textbook PDF Notes in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

রাশিতথ্যের উপস্থাপন

খ – অংশ (অর্থনীতিতে পরিসংখ্যান)

অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। আয়তলেখ (Histogram) কাকে বলে?

উত্তরঃ পাশাপাশি অবস্থিত কতগুলি আয়তক্ষেত্র যাদের ক্ষেত্রফল অনুরূপ শ্রেণির সংখ্যার সঙ্গে সমানুপাতিক হয়, এরূপ লেখচিত্র আয়তলেখ নামে পরিচিত।

প্রশ্ন ২। ছকবিন্যাস কাকে বলে?

উত্তরঃ সংগৃহীত রাশিতথ্যকে সুশৃঙ্খলভাবে সারি এবং স্তম্ভে সাজানোকে ছকবিন্যাস বলে।

প্রশ্ন ৩। আয়তলেখ আঁকার সময় অনুভূমিক অক্ষে কী পরিমাপ করা হয়?

উত্তরঃ আয়তলেখ আঁকার সময় অনুভূমিক অক্ষে শ্রেণি সীমানাগুলি পরিমাপ করা হয়।

প্রশ্ন ৪। কোনো শ্রেণির শ্রেণি দৈর্ঘ্য কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো শ্রেণির শ্রেণিদৈর্ঘ্য = ওই শ্রেণির ঊর্ধ্বসীমানা – ওই শ্রেণির নিম্নসীমানা।

প্রশ্ন ৫। দণ্ডচিত্র কী?

উত্তরঃ দণ্ডচিত্র হল কতগুলি সমান প্রস্থের ও পরস্পর থেকে সমান দূরত্বে অবস্থিত আয়তাকার দণ্ড।

প্রশ্ন ৬। পাইচিত্র কী?

উত্তরঃ পাইচিত্র হল একটি বৃত্ত যেখানে বৃত্তের ক্ষেত্রফল পূর্ণ রাশিতথ্যকে প্রকাশ করে এবং বৃত্তটি কয়েকটি ব্যাসার্ধ দ্বারা বিভিন্ন অংশে বিভক্ত হয়। বৃত্তের এক একটি ভাগের ক্ষেত্রফল সমগ্র তথ্যের অন্তর্গত বিভিন্ন অংশের সমানুপাতিক হয়।

প্রশ্ন ৭। চলক (Variable) কী?

উত্তরঃ পরিমাণগত তথ্য যদি সংখ্যার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় তাহলে তাকে বলা হয় চলক। যেমন – আয়, দাম, উৎপাদন ইত্যাদি।

প্রশ্ন ৮। দণ্ডচিত্র কত প্রকার?

উত্তরঃ দণ্ডচিত্র তিন প্রকার।

প্রশ্ন ৯। পিকটোগ্রাফ বা প্রতীকী চিত্র কী?

উত্তরঃ একটি চলকের কিছু সংখ্যক মানকে বোঝানোর জন্য একটি বিশেষ চিহ্ন ব্যবহার করা হয় যার আয়তন সেই মানের সমানুপাতিক। এটি যখন ছবির সাহায্যে উপস্থাপন করা হয়, তখন তাকে পিকটোগ্রাফ বলে।

প্রশ্ন ১০। লেখচিত্রের মাধ্যমে তথ্যের একটি উপস্থাপন পদ্ধতি লেখো।

উত্তরঃ আয়তলেখ।

প্রশ্ন ১১। ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা কয় প্রকার?

উত্তরঃ দুই প্রকার।

প্রশ্ন ১২। পাইচিত্রে 1% = কত ডিগ্রী?

উত্তরঃ 3.6°

প্রশ্ন ১৩। পরিসংখ্যা বহুভূজ অঙ্কনের ক্ষেত্রে বন্টনের স্কোরগুলিকে কোন অক্ষে স্থাপন করা হয়?

উত্তরঃ অনুভূমিক অক্ষে।

প্রশ্ন ১৪। তথ্য উপস্থাপনে চিত্রের যে কোনো একটি সুবিধা উল্লেখ করো।

উত্তরঃ চিত্রের মাধ্যমে রাশিতথ্য উপস্থাপন করলে তথ্যগুলি সকলের চোখে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় এবং তা থেকে বিষয়বস্তু সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা খুব সহজেই করা যায়।

প্রশ্ন ১৫। সরল দণ্ডচিত্র কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সমস্ত দণ্ডচিত্রে তথ্যকে একটি মাত্র নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে উপস্থাপিত করা হয়ে থাকে, তাদের সরল দণ্ডচিত্র বলা হয়।

প্রশ্ন ১৬। যৌগিক দণ্ডচিত্র কী?

উত্তরঃ যে সমস্ত দণ্ডচিত্রে তথ্যকে দুই বা ততোধিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে, তাদের যৌগিক দণ্ডচিত্র বলা হয়।

প্রশ্ন ১৭। ছবিচিত্র কী?

উত্তরঃ তথ্যকে ছবির মাধ্যমে প্রকাশ করার বা উপস্থাপন করার পদ্ধতিকে ছবিচিত্র বা Pictogram বলা হয়।

নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তরটি বেছে লেখো-

প্রশ্ন ১। দণ্ডচিত্র হল একটি-

(ক) একমাপ বিশিষ্ট চিত্র।

(খ) দ্বি-মাপ বিশিষ্ট চিত্র।

(গ) মাপহীন চিত্র।

(ঘ) উপরের কোনটিই নয়।

উত্তরঃ (ক) একমাপ বিশিষ্ট চিত্র।

প্রশ্ন ২। স্তম্ভলেখের মাধ্যমে তথ্য প্রদর্শনের দ্বারা নিম্নলিখিত লৈখিক মান পাওয়া যায়।

(ক) মাধ্য।

(খ) বহুলক।

(গ) মধ্যমা।

(ঘ) উপরের কোনটিই নয়।

উত্তরঃ (গ) মধ্যমা।

প্রশ্ন ৩। অগিভ বা ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যার মাধ্যমে নিম্নলিখিত লৈখিক মান পাওয়া যায়।

(ক) বহুলক।

(খ) গড়।

(গ) মধ্যমা।

(ঘ) উপরের কোনটিই নয়।

উত্তরঃ (গ) মধ্যমা।

প্রশ্ন ৪। কোনো তথ্যকে সারণিভুক্ত করার প্রথম শর্ত হল-

(ক) শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় করা।

(খ) শ্রেণিব্যবধান নির্ণয় করা।

(গ) পরিসর নির্ণয় করা।

(ঘ) পরিসংখ্যা নির্ণয় করা।

উত্তরঃ (খ) শ্রেণি ব্যবধান নির্ণয় করা।

প্রশ্ন ৫। কোন্ লেখচিত্র অঙ্কনের জন্য প্রকৃত শ্রেণি সীমানা নির্ণয় করতে হয়?

(ক) পাইচিত্র।

(খ) আয়তলেখ।

(গ) রেখাচিত্র।

(ঘ) পরিসংখ্যা বহুভূজ।

উত্তরঃ (খ) আয়তলেখ।

প্রশ্ন ৬। আয়তলেখ অঙ্কনের সময় ছক কাগজের লম্ব বরাবর নীচের কোন্‌টি থাকে?

(ক) পরিসংখ্যা।

(খ) শ্রেণিব্যবধান।

(গ) শ্রেণিসংখ্যা।

(ঘ) মধ্যমান।

উত্তরঃ (ক) পরিসংখ্যা।

প্রশ্ন ৭। কোনো শ্রেণির উচ্চসীমানা ও নিম্নসীমানার যোগফলকে 2 দ্বারা ভাগ করলে কী পাওয়া যায়?

(ক) শ্রেণিসীমা।

(খ) শ্রেণিব্যবধান।

(গ) শ্রেণি মধ্যবিন্দ।

(ঘ) শ্রেণিসংখ্যা।

উত্তরঃ (গ) শ্রেণি মধ্যবিন্দু।

প্রশ্ন ৮। পরিসংখ্যা বহুভূজে ভূমি বরাবর নিচের কোন্‌টি অবস্থান করবে?

(ক) শ্রেণিসংখ্যা।

(খ) শ্রেণির মধ্যবিন্দু।

(গ) শ্রেণি ব্যবধান।

(ঘ) শ্রেণি পরিসংখ্যা।

উত্তরঃ (খ) শ্রেণির মধ্যবিন্দু।

প্রশ্ন ৯। কোনো তথ্যরাশির পরিসর বা বিস্তার 58 ও শ্রেণি ব্যবধান 10 হলে, শ্রেণিসংখ্যা কত?

(ক) 5

(খ) 5.8 

(গ) 6

(ঘ) 7

উত্তরঃ (গ) 6

প্রশ্ন ১০। তথ্যে ব্যবহৃত সংখ্যাসমূহকে কী বলে?

(ক) চলক।

(খ) পরিসংখ্যা।

(গ) মধ্যক।

(ঘ) রাশি।

উত্তরঃ (ক) চলক।

প্রশ্ন ১১। নীচের কোন্‌টি নির্ণয়ের জন্য ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যার প্রয়োজন হয়?

(ক) আয়তলেখ।

(খ) ওজাইভ।

(গ) ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা লেখচিত্র।

(ঘ) পরিসংখ্যা বহুভূজ।

উত্তরঃ (গ) ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা।

S.L No.CONTENTS
ক – অংশ (ব্যষ্টিগত অৰ্থবিজ্ঞান)
Chapter 1অর্থবিজ্ঞানের ভূমিকা
Chapter 2ভোক্তার আচরণ এবং চাহিদা
Chapter 3উৎপাদকের আচরণ ও যোগান
Chapter 4পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সূত্র
Chapter 5বাজার ভারসাম্য
Chapter 6অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার
খ – অংশ (অর্থনীতিতে পরিসংখ্যান)
Chapter 1অর্থবিজ্ঞানের ভূমিকা
Chapter 2তথ্য সংগ্ৰহ
Chapter 3তথ্যরাশির সংবদ্ধকরণ
Chapter 4রাশিতথ্যের উপস্থাপন
Chapter 5কেন্দ্রীয় প্রবণতার পরিমাপ
Chapter 6বিচ্যুতির পরিমাপ
Chapter 7সহসম্বন্ধ
Chapter 8সূচক সংখ্যা
Chapter 9পরিসংখ্যান হাতিয়ারের ব্যবহার

প্রশ্ন ১২। পরিসংখ্যা বহুভূজ অংকন করতে নীচের কোনটি নির্ণয় করতে হয়?

(ক) শ্রেণিসীমানা।

(খ) শ্রেণিব্যপ্তি।

(গ) শ্রেণি সংখ্যা।

(ঘ) শ্রেণি মধ্যবিন্দু।

উত্তরঃ (ঘ) শ্রেণি মধ্যবিন্দু।

প্রশ্ন ১৩। দুটি তথ্য সহজে তুলনা করার জন্য যে লেখচিত্র আঁকা হয় তা হল –

(ক) পাইচিত্র।

(খ) দণ্ডচিত্র।

(গ) পরিসংখ্যা বহুভূজ।

(ঘ) আয়তলেখ।

উত্তরঃ (খ) দণ্ডচিত্র।

প্রশ্ন ১৪। পাইচিত্রে কোনো তথ্যের পরিমাপ বোঝাতে যে বৃত্তকলাটি নেওয়া উচিত তার কেন্দ্রীয় কোণ 45° হলে শতকরা হিসাবে তার পরিমাপ হবে-

(ক) 25%

(খ) 12.5%

(গ) 37.5%

(ঘ) 45%

উত্তরঃ (খ) 12.5%

প্রশ্ন ১৫। শতাংশ বিন্দু ও শতাংশ র‍্যাংক কীসের সাহায্যে নির্ণয় করা যায়?

(ক) আয়তলেখ।

(খ) ওজাইভ।

(গ) পাইচিত্র।

(ঘ) দণ্ডচিত্র।

উত্তরঃ (খ) ওজাইভ।

প্রশ্ন ১৬। লেখচিত্রের সাহায্যে আমরা অবিন্যস্ত তথ্যরাশিকে কতভাবে উপস্থাপন করতে পারি?

(ক) 2

(খ) 3

(গ) 4

(ঘ) 5

উত্তরঃ (গ) 4

প্রশ্ন ১৭। সারণিভুক্ত তথ্যসমূহকে লেখচিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন করার উদ্দেশ্য –

(ক) জ্ঞানলাভ করা।

(খ) বিশ্লেষণ করা।

(গ) শ্রেণিবিভাগ করা।

(ঘ) সহজবোধ্যতা ও চিত্তাকর্ষক করা।

উত্তরঃ (ঘ) সহজবোধ্যতা ও চিত্তাকর্ষক করা।

প্রশ্ন ১৮। নীচের কোনটি অঙ্কনে সবচেয়ে কম সময় লাগে?

(ক) আয়তলেখ।

(খ) পরিসংখ্যা বহুভূজ।

(গ) ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা লেখচিত্র।

(ঘ) ওজাইভ।

উত্তরঃ (ক) আয়তলেখ।

প্রশ্ন ১৯। “Percentile Rank” নির্ধারণ করা যায় কার দ্বারা?

(ক) আয়তলেখ।

(খ) পরিসংখ্যা বহুভূজ।

(গ) দণ্ডচিত্র।

(ঘ) ওজাইভ।

উত্তরঃ (ঘ) ওজাইভ।

প্রশ্ন ২০। নিম্নোক্ত কোন্‌টি উপলব্ধি করতে গাণিতিক রেখাচিত্র সহায়তা করে?

(ক) দীর্ঘকালীন প্রবণতা।

(খ) তথ্যরাশির চক্রাকার পরিবর্তন।

(গ) তথ্যরাশির সময়কালীনতা।

(ঘ) উপরের সবকয়টি।

উত্তরঃ (ক) দীর্ঘকালীন প্রবণতা।

সত্য না মিথ্যা লেখো-

১। অবিচ্ছিন্ন চলকের ক্ষেত্রে ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা রেখাকে অজিব বলে।

উত্তরঃ সত্য।

২। আয়তলেখ আঁকার সময় অনুভূমিক অক্ষে প্রকাশ করা হয় শ্রেণিসীমানা সমূহ।

উত্তরঃ সত্য।

৩। দণ্ডচিত্রের দণ্ডগুলি সমান দূরত্বে অবস্থিত।

উত্তরঃ সত্য।

৪। দণ্ডচিত্রের আয়তাকার দণ্ডগুলির প্রস্থ বিভিন্ন হতে পারে।

উত্তরঃ মিথ্যা।

৫। হকের সাহায্যে রাশিতথ্যের তুলনামূলক বিচার সহজ হয়।

উত্তরঃ সত্য।

৬। ভারতের জাতীয় আয় বৃদ্ধির ধারাকে রেখাচিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে।

উত্তরঃ সত্য।

৭। ভারতে বিভিন্ন ভাষায় কথা বলা লোকের সংখ্যা সম্পর্কিত রাশিতথ্য অনুভূমিক দণ্ডচিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে।

উত্তরঃ সত্য।

৮। দণ্ডচিত্রের প্রস্থ সমান হওয়ার প্রয়োজন নেই।

উত্তরঃ মিথ্যা।

৯। বারংবারতা বহুভূজের সমান্তরাল ক্ষেত্রসমূহের প্রস্থ সমান হতে হয়।

উত্তরঃ মিথ্যা।

১০। বারংবারতা স্তম্ভলেখ তথ্যরাশির ক্রমাগত শ্রেণিবিভাজন দ্বারা গঠিত হতে পারে।

উত্তরঃ সত্য।

১১। বারংবারতা বিভাজনের মান বারংবারতা বহুভূজের দ্বারা রেখাচিত্রের মাধ্যমে জানতে পারা যায়।

উত্তরঃ সত্য।

১২। বারংবারতা বিভাজনের মান বারংবারতা স্তম্ভলেখের মাধ্যমে রৈখিকভাবে জানতে পারা যায়।

উত্তরঃ সত্য।

১৩। বারংবারতা বিভাজনের মধ্যমান ওগিভের দ্বারা জানতে পারা যায় না।

উত্তরঃ মিথ্যা।

১৪। আয়তলেখ হল তথ্য পরিবেশক লেখচিত্র।

উত্তরঃ সত্য।

১৫। আয়তলেখ মধ্যমা নির্ণয়ে সাহায্য করে।

উত্তরঃ সত্য।

১৬। দণ্ডচিত্র অঙ্কনের জন্য একটি সুবিধাজনক স্কেল নির্বাচন করা প্রয়োজন।

উত্তরঃ সত্য।

১৭। গুণগত তথ্য উপস্থাপনের জন্য অনুভূমিক দণ্ডচিত্র ব্যবহার করা হয়।

উত্তরঃ সত্য।

১৮। রাশিতথ্য তিনটি পদ্ধতিতে উপস্থাপন করা হয়।

উত্তরঃ সত্য।

১৯। দণ্ডচিত্র অবিচ্ছিন্নতার বৈশিষ্ট্যকে প্রকাশ করে।

উত্তরঃ সত্য।

২০। ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা রেখা গড় নির্ধারণে সাহায্য করে।

উত্তরঃ মিথ্যা।

সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। পাইচিত্র কী?

উত্তরঃ যখন কোনো রাশি তথ্যকে একটি বৃত্তের মধ্যে ঐ বৃত্তের বিভিন্ন অংশ হিসাবে প্রকাশ করা হয়, তখন তাকে পাইচিত্র বলে।

প্রশ্ন ২। ছক বিন্যাসকরণ কাকে বলে?

উত্তরঃ সুবিন্যস্ত সুশৃঙ্খল ও সারিবদ্ধভাবে ছকের মাধ্যমে কোনো রাশিতথ্য প্রকাশ করার পদ্ধতিকে ছক বিন্যাসকরণ বলা হয়।

প্রশ্ন ৩। ছকের যে কোনো তিনটি অংশের নাম লেখো।

উত্তরঃ (ক) শিরোনাম।

(খ) ছকের উপর প্রান্তের বিবৃতি।

(গ) ছকের বাম প্রান্তের বিবৃতি।

প্রশ্ন ৪। ছক বিন্যাসকরণের দুটি সুবিধা উল্লেখ করো।

উত্তরঃ ছক বিন্যাসের দুটি সুবিধা হল-

(ক) ছকে প্রকাশিত তথ্যগুলি সাবলিল হয়।

(খ) ছকে প্রকাশিত তথ্যগুলি তুলনাযোগ্য হয়।

প্রশ্ন ৫। ছক বিন্যাসের দ্বৈত বৈশিষ্ট্য বলতে কী বোঝায়?

উত্তরঃ ছক বিন্যাসের দ্বৈত বৈশিষ্ট্য সেই ধরনের ছক বিন্যাসকে বোঝায় যা কোনো রাশি তথ্যের দুটি বৈশিষ্ট্য একই সাথে প্রকাশ করে।

প্রশ্ন ৬। বিভিন্ন জ্যামিতিক চিত্রের নাম লেখো।

উত্তরঃ বিভিন্ন জ্যামিতিক চিত্র হল – রেখাচিত্র, দণ্ডচিত্র এবং পাইচিত্র।

প্রশ্ন ৭। বিভিন্ন পরিসংখ্যা চিত্রগুলি কী কী?

উত্তরঃ বিভিন্ন পরিসংখ্যা চিত্রগুলি হল – 

(ক) আয়তলেখ।

(খ) পরিসংখ্যা বহুভূজ। এবং

(গ) ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা রেখা।

প্রশ্ন ৮। রাশিতথ্য উপস্থাপনের পদ্ধতিগুলো কী কী?

উত্তরঃ তিন প্রকারে কোনো রাশিতথ্যকে উপস্থাপন করা যায়। 

যেমন – 

(ক) ছকের মাধ্যমে।

(খ) চিত্রের মাধ্যমে। এবং 

(গ) লেখচিত্রের মাধ্যমে।

প্রশ্ন ৯। তালিকা বা সারণি কী?

উত্তরঃ সংঘবদ্ধ তথ্যাবলিকে কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে সারি ও কলামে সাজিয়ে সঠিক উপায়ে উপস্থাপন করার জন্য যে উপস্থাপন পদ্ধতি আমরা ব্যবহার করি তাকে তালিকা বলা হয়।

প্রশ্ন ১০। চিত্রের সাহায্যে তথ্য পরিবেশনের দুটি সুবিধা লেখো।

উত্তরঃ চিত্রের সাহায্যে রাশিতথ্য উপস্থাপন করলে তথ্যগুলি সকলের চোখে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় এবং তা থেকে বিষয়বস্তু সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা খুব সহজেই করা যায়।

প্রশ্ন ১১। চিত্র এবং লেখের মধ্যে দুটি পার্থক্য দেখাও।

উত্তরঃ (ক) চিত্র সাদা কাগজে একটি তথ্যের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ নিয়ে অংকন করা হয়। অন্যদিকে লেখ কাগজে পারিসাংখ্যিক বিবরণ এবং গাণিতিক রেখাচিত্র দেখিয়ে লেখ অংকন করা হয়।

(খ) চিত্র আকর্ষণীয় হয় কিন্তু লেখ চিত্রের মত আকর্ষণীয় নয়।

প্রশ্ন ১২। আয়তলেখ (Histogram) কাকে বলে?

উত্তরঃ আয়তলেখ একটি আনুভূমিক সরলরেখার উপর সমদূরত্বে অঙ্কিত পরস্পর সংলগ্ন এমন কতকগুলি আয়তক্ষেত্র যাদের প্রতিটির ক্ষেত্রফল অনুরূপ শ্রেণি পরিসংখ্যার সমান বা সমানুপাতিক।

প্রশ্ন ১৩। তালিকার সাহায্যে রাশিতথ্য উপস্থাপনের দুটি সুবিধা উল্লেখ করো।

উত্তরঃ ছক বা তালিকার সাহায্যে রাশিতথ্য উপস্থাপনের দুটি সুবিধা নিম্নরূপ:

(ক) ছকের সাহায্যে রাশিতথ্যকে কম পরিসরে সুশৃঙ্খলভাবে উপস্থাপন করা হয়।

(খ) ছকের সাহায্যে রাশিতথ্যের তুলনামূলক বিচার করা সহজ হয়।

প্রশ্ন ১৪। রাশিতথ্য উপস্থাপনের বিভিন্ন পদ্ধতি কী কী?

উত্তরঃ রাশিতথ্য উপস্থাপনের তিনটি পদ্ধতি রয়েছে। 

সেই তিনটি হল-

(ক) বর্ণনাত্মক উপস্থাপন পদ্ধতি।

(খ) ছকবিন্যাস পদ্ধতি।

(গ) রেখাচিত্র পদ্ধতি।

প্রশ্ন ১৫। আয়তলেখ এবং দণ্ডচিত্রের মধ্যে দুটি পার্থক্য লেখো।

উত্তরঃ (ক) আয়তলেখের ক্ষেত্রে আয়তক্ষেত্রগুলি পরস্পর সংলগ্ন কিন্তু দণ্ডচিত্রের আয়তক্ষেত্রগুলি সমান দূরত্বে অবস্থিত।

(খ) আয়তলেখের ক্ষেত্রে আয়তক্ষেত্রগুলির প্রস্থ সমান নাও হতে পারে, সমান হবে যদি সব শ্রেণির শ্রেণি দৈর্ঘ্য একই হয়। কিন্তু দণ্ডচিত্রের ক্ষেত্রে আয়তক্ষেত্রগুলি অবশ্যই সমান প্রস্থের হবে।

প্রশ্ন ১৬। ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা কয় প্রকার ও কী কী?

উত্তরঃ ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা দুই প্রকারের হয়।

(১) ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা নীচ থেকে (CF ≤)

(২) ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা উপর থেকে (CF ≥)

প্রশ্ন ১৭। সরল দণ্ডচিত্র কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সমস্ত দণ্ডচিত্রে তথ্যকে একটি মাত্র নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে উপস্থাপিত করা হয়ে থাকে, তাদের সরল দণ্ডচিত্র বলা হয়।

উদাহরণ: কোনো একজন ছাত্রের V – X পর্যন্ত গণিতে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে একটি দণ্ডচিত্র/বারচিত্র অঙ্কন করা।

প্রশ্ন ১৮। যৌগিক বারচিত্র/ দণ্ডচিত্র কাকে বলে?

উত্তরঃ যে সমস্ত দণ্ডচিত্রে তথ্যকে দুই বা ততোধিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে, তাদের যৌগিক বারচিত্র/ দণ্ডচিত্র বলা হয়।

উদাহরণ: 2010-2015 সাল পর্যন্ত আসামে ধান, চা ও কুশিয়ার উৎপাদনের পরিমাণকে একটি দণ্ডচিত্রের সাহায্যে উপস্থাপন করা।

প্রশ্ন ১৯। দণ্ডচিত্র কী?

উত্তরঃ দণ্ডচিত্র হল কতকগুলি সমান প্রস্থবিশিষ্ট ও সমান দূরত্বে উলম্বরূপে কোনো অনুভূমিক রেখার উপর বা অনুভূমিকরূপে কোনো উলম্ব রেখার উপর অবস্থিত Bar বা দণ্ড। দণ্ডগুলির দৈর্ঘ্য রাশিতথ্যের মানগুলোকে প্রকাশ করে এবং মানগুলোর সঙ্গে সমানুপাতিক হয়।

দীর্ঘ উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। একটি আদর্শ ছকের বিভিন্ন অংশগুলি বর্ণনা দাও।

অথবা, 

তালিকার প্রয়োজনীয় অংশগুলি সম্বন্ধে লেখো।

উত্তরঃ একটি ছকের কয়েকটি অংশ থাকে

(ক) শিরোনাম (Title): একটি ছকের শীর্ষে লেখা হয় যেখানে ছকটির মধ্যে কী দেখানো হয়েছে তার একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা থাকে।

(খ) ছকের বামপার্শ্বের বিবরণ লিপি (Stub): ছকের এই অংশে ছকের বিভিন্ন সারিগুলির বর্ণনা থাকে।

(গ) ছকের উপরিভাগের বিবরণ লিপি (Caption): এটা ছকের শিরোনামের ঠিক নীচে থাকে এবং এখানে বিভিন্ন স্তম্ভের শিরোনামগুলি লেখা হয়। এখন শিরোনাম, বামপার্শ্বের বিবরণ, উপরিভাগের বিবরণ একসঙ্গে ধরলে তাকে বলা হয় উপরিভাগের প্রধান অংশ (box head)।

(ঘ) পাদ নির্দেশনা (Footnote): এটি ছকের ঠিক নীচে লেখা হয় এবং এটি একটি বিবৃতি যা ছকের কোনো উল্লেখ্য বৈশিষ্ট্যকে বুঝিয়ে বলে।

(ঙ) উৎস নির্দেশনা (Source note): যদি কোনো গৌণ উৎস থেকে রাশিতথ্য সংগ্রহ করে তা ছকবিন্যাসে উপস্থাপন করা হয় তখন কোন্ উৎস থেকে এই রাশিতথ্য সংগৃহীত হয়েছে তা ছকের সবার নীচে লেখা হয়। সাধারণত এটি পাদ নির্দেশনার ঠিক নীচে লেখা হয়।

নীচের একটি ফাঁকা ছকে তার বিভিন্ন অংশগুলি দেখানো হল:

প্রশ্ন ২। তালিকাকরণ বা ছকবিন্যাসকরণের চারটি সুবিধা উল্লেখ করো।

উত্তরঃ রাশিতথ্যের ছকবিন্যাসকরণের উপযোগিতা বা সুবিধা নিম্নরূপঃ

(১) জটিল তথ্যসমূহকে খুব সহজেই প্রকাশ করা যায়।

(২) তালিকাকরণের মাধ্যমে তথ্যকে বোধগম্য উপায়ে পরিবেশন করা যায়। তালিকাকরণ না করা পর্যন্ত অন্বেষণের বিষয়টি পরিষ্কারভাবে আমাদের চোখের সামনে ভেসে উঠে না।

(৩) তথ্যসমূহকে তুলনা ও বিশ্লেষণে সাহায্য করে।

(৪) তথ্য সংঘবদ্ধকরণের কোনো ত্রুটি থাকলে তা সহজে সংশোধন করা সম্ভবপর হয়।

(৫) ছকবিন্যাসের সাহায্যে রাশিতথ্য কম খরচে, কম সময়ে, কম পরিশ্রমে ও কম পরিসরে উপস্থাপন করা হয়।

প্রশ্ন ৩। দণ্ডচিত্র কত প্রকার এবং কী কী? দণ্ডচিত্রের অঙ্কন প্রণালী লেখো।

উত্তরঃ দণ্ডচিত্র তিন প্রকার। 

যথা:

(১) সরল বা সাধারণ দণ্ডচিত্র (Simple Bar Diagram)।

(২) যৌগিক দণ্ডচিত্র (Compound Bar Diagram)।

(৩) খণ্ড বা বিভাজিত দণ্ডচিত্র (Sub-divided Bar Diagram)।

দণ্ডচিত্রের অঙ্কন প্রণালী: দণ্ডচিত্রের মাধ্যমে তথ্যাবলি পরিবেশন করার পদ্ধতিটি খুবই জনপ্রিয়। দণ্ডচিত্রগুলোকে বলা হয় একমাত্রিক চিত্র। যেহেতু এই সমস্ত চিত্রের দৈর্ঘ্যই বিচাৰ্য, প্রস্থ নয়। চিত্রকে আকর্ষক করার জন্য প্রস্থ দেওয়া হয়ে থাকে। তবে সমস্ত ক্ষেত্রেই প্রস্থ সমান হওয়া উচিত। দণ্ডচিত্র অনুভূমিক বা উলম্ব হতে পারে। সাধারণত সময়ভিত্তিক তথ্যের ক্ষেত্রে দণ্ডগুলি উলম্ব আকৃতির এবং স্থানভিত্তিক বা অন্যান্য তথ্যের বেলায় দণ্ডগুলো অনুভূমিক আকৃতিবিশিষ্ট হয়ে থাকে।

প্রশ্ন ৪। বিভিন্ন প্রকার লেখচিত্রের উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ (১) দণ্ডচিত্র/ বারচিত্র (Bar diagram)

(২) পাইচিত্র/ বৃত্তাকারচিত্র/ কৌণিক চিত্র (Pie diagram)

(৩) ছবিচিত্র/ প্রতীকীচিত্র/ চিত্রমূলক আলেখ্য (Pictograph)

(৪) রৈখিক লেখচিত্র/ রেখাচিত্র (Line graph)

(৫) আয়তলেখ/ স্তম্ভলেখ (Histogram)

(৬) পরিসংখ্যা বহুভূজ/ বারংবারতা বহুভূজ (Frequency polygon)

(৭) ক্রমযৌগিক পরিসংখ্যা লেখচিত্র/ সঞ্চয়ী বারংবারতা লেখ/ ওজাইভ (Cummulative Frequency)।

প্রশ্ন ৫। বিভিন্ন প্রকার লেখচিত্রের সুবিধা ও অসুবিধাগুলি লেখো।

উত্তরঃ বিভিন্ন প্রকার লেখচিত্রের সুবিধা ও অসুবিধাগুলি হল-

লেখচিত্রসুবিধাঅসুবিধা
দণ্ডচিত্র (Bar diagram)দুই বা ততোধিক তথ্য রাশিকে খুব সহজে তুলনা করা যায়।শুধুমাত্র অবিন্যস্ত তথ্যরাশির উপস্থাপনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
পাইচিত্র (Pie diagram)তথ্যরাশিকে ব্যক্ত করতে ন্যূনতম ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয়।পাইচিত্রের দ্বারা সঠিক মানকে খুব সহজে নির্ণয় করা যায়।
ছবিচিত্র (Pictogram)সংগৃহীত তথ্যরাশিতে কোনো ভুল থাকলে তা সহজেই দৃষ্টিগোচর হয়।লেখচিত্র তৈরি করতে সময় বেশি লাগে।
রেখাচিত্র (Line graph)দুই বা ততোধিক তথ্যরাশিকে খুব সহজে তুলনা করা যায়।তথ্যরাশির কেন্দ্রীয় প্রবণতা সম্পর্কে ধারণা দিতে অক্ষম।
আয়তলেখ/ স্তম্ভলেখ (Histogram)তথ্যরাশিকে খুব সহজেই পরিবেশন করা যায় এবং শ্রেণিব্যবধান সহজেই চিহ্নিত করা যায়।শুধুমাত্র বিন্যস্ত তথ্যরাশির উপস্থাপনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
পরিসংখ্য বহুভূজ (Frequency Polygon)তথ্যরাশিকে খুব সহজেই পরিবেশন করা যায়।তথ্যরাশির বিস্তৃত বিবরণ থাকে না।
ক্রমযৌগিক পরিসংখ্য লেখচিত্র (Cummulative Frequency)বিন্যস্ত তথ্যরাশির ক্ষেত্রে এই লেখচিত্র খুবই গ্রহণযোগ্য।লেখচিত্র তৈরি করতে সময় বেশি লাগে।
ওজাইভ (Ogive)Percentile Rank নির্ণয় করা যায়।লেখচিত্রটি প্রস্তুত করা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।

প্রশ্ন ৬। একটি পরিবারের বিভিন্ন খাতে মাসিক ব্যয়ের ভাগগুলি হল-

ক্ষেত্রঃখাদ্যবস্ত্রশিক্ষাঅন্যান্য
ব্যয়ের ভাগ:65%20%5%10%

উপরোক্ত তথ্য থেকে একটি পাইচিত্র অঙ্কন করো।

উত্তরঃ পাইচিত্র অঙ্কন করার জন্য প্রদত্ত শতকরা ভাগগুলিকে 3.6 দ্বারা গুণ করে কেন্দ্রের কোণ নির্ণয় করতে হবে।

পাইচিত্রটি নিচে দেখানো হল-

পরিবারের মাসিক ব্যয়ের পাইচিত্র।

প্রশ্ন ৭। নিম্নোক্ত তথ্যটি উপযুক্ত তালিকার সাহায্যে প্রকাশ করো ‘অর্থনীতি এবং পরিসংখ্যা সঞ্চালকালয়, অসমের দ্বারা প্রকাশিত তথ্য মতে 2004-05 সনে অসমের প্রত্যেকজনের মাথাপিছু আয় 13,925 টাকা হবে বলে গণনা করা হয়েছে। 2000-2001 সনে এই পরিমাণ ছিল 10,718 টাকা।

উত্তরঃ অসমের মাথাপিছু আয়

বৎসরমাথাপিছু আয়
2000-200110,718 টাকা
2004-200513.925 টাকা

উৎসঃ অর্থনীতি এবং পরিসংখ্যা সঞ্চালকালয়, অসম।

প্রশ্ন ৮। নীচে দেওয়া তথ্যসমূহ একটি শ্রেণি পরীক্ষায় 20 জন ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর প্রকাশ করছে। তথ্যগুলির ভিত্তিতে একটি বারংবারতা বিভাজন তালিকা প্রস্তুত করো এবং লেখ কাগজ ব্যবহার না করে একটি স্তম্ভলেখ অঙ্কন করো।

প্রশ্ন ৯। কীভাবে পাইচিত্র অঙ্কন করা যায় তা বিবৃত করো।

উত্তরঃ পাইচিত্র ব্যবহৃত হয় যখন কোনো রাশিতথ্যের সমগ্র অংশের কতকগুলি উপাংশ থাকে। পাইচিত্রের দ্বারা উপাংশগুলি আলাদাভাবে চিত্রিত করা যায় এবং তাদের পারস্পরিক তুলনা করা যায়।

পাইচিত্রে একটি বৃত্ত পূর্ণ রাশিতথ্যকে প্রকাশ করে এবং কয়েকটি ব্যাসার্ধের দ্বারা পূর্ণ বৃত্তটিকে এমন কয়েকটি বৃত্তাংশে বিভক্ত করা হয় যাতে বৃত্তাংশগুলির ক্ষেত্রফল সমগ্র রাশিতথ্যের অন্তর্গত বিভিন্ন অংশের রাশিতথ্যের সমানুপাতিক হয়।

পাইচিত্র আঁকতে হলে প্রথমে বিভিন্ন অংশের রাশিতথ্যসমূহকে পূর্ণ রাশিতথ্যের শতকরা হিসেবে প্রকাশ করতে হয়। যেহেতু একটি পূর্ণবৃত্ত তার কেন্দ্রে 360° কোণ উৎপন্ন করে এবং সমগ্র বৃত্তটি সমস্ত রাশিতথ্যের মানের প্রকাশক, সুতরাং বৃত্তের কেন্দ্রস্থ 360° কোণ শতকরা 100 ভাগ রাশিতথ্যের মানকে প্রকাশ করে অর্থাৎ 3.6° কোণ উৎপন্ন করে।

সাধারণত ঘড়ির কাঁটার ঠিক 12টা বাজে এমন অবস্থান থেকে শুরু করে তথ্যগুলি শতাংশ অনুযায়ী কে কত ডিগ্রি দখল করে (360° এর মধ্যে) তা ঘড়ির কাঁটার স্বাভাবিক গতির দিকে অথবা বিপরীত গতির দিকে এক এক করে প্রকাশ করা হয়।

প্রশ্ন ১০। রাশিতথ্যকে ছকের মাধ্যমে প্রকাশ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ করা দরকার? ছকের মাধ্যমে উপস্থাপনার সুবিধাগুলি উল্লেখ করো।

উত্তরঃ রাশিতথ্যকে ছকে উপস্থাপন করার কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই। তবে উপস্থাপনের সময় কতকগুলি বিষয় মনে রাখা দরকার।

(১) ছকের একটি শিরোনাম থাকা দরকার।

(২) পরিমাপের একক পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা দরকার।

(৩) ছক যেন দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে সুষম হয়।

(৪) যেগুলি তুলনাযোগ্য সেই স্তম্ভগুলি যথাসম্ভব পাশাপাশি রাখা উচিত।

(৫) কোন্ উৎস থেকে রাশিতথ্য পাওয়া গেছে তা ছকের নীচে উল্লেখ করতে হবে।

বর্ণনাত্মক পদ্ধতির তুলনায় ছকবিন্যাসের সাহায্যে রাশিতথ্য উপস্থাপনের কিছু সুবিধা আছে। 

এগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হল-

(১) ছকবিন্যাসের সাহায্যে রাশিতথ্যের সুশৃঙ্খলভাবে উপস্থাপন করা হয়।

(২) ছকবিন্যাস সহজে বোধগম্য হয়।

(৩) বর্ণনাত্মক পদ্ধতির তুলনায় ছকবিন্যাস মনে রাখা সহজ।

(৪) ছকবিন্যাসের সাহায্যে রাশিতথ্যের তুলনামূলক বিচার করা সহজ হয়।

(৫) ছকবিন্যাসের সাহায্যে রাশিতথ্য কম খরচে, কম সময়ে, কম পরিশ্রমে ও কম পরিসরে উপস্থাপন করা হয়।

প্রশ্ন ১১। একটি পরিবারের এক বছরের বিভিন্ন দিকের খরচ নিম্নলিখিত ধরনের:

খরচের দিকখরচ (টাকাতে)
খাদ্য200
কাপড়120
বাড়িভাড়া150
বিদ্যুৎ30
অন্যান্য100

উপরের তথ্য একটি পাইচিত্রের সাহায্যে প্রকাশ করো।

উত্তরঃ 

প্রশ্ন ১২। নীচের তথ্যটি একটি বারংবারতা বহুভূজের সাহায্যে উত্থাপন করো।

শ্রেণি অন্তর0-2020-4040-6060-8080-100
পরিসংখ্যাঃ461352

উত্তরঃ 

প্রশ্ন ১৩। নিম্নে প্রদত্ত রাশিতথ্য থেকে আয়তলেখ/স্তম্ভলেখ অঙ্কন করো।

দৈনিক মজুরি (টাকায়)5-1010-1515-2020-2525-30
শ্রমিকের সংখ্যা1525302010

উত্তরঃ

প্রশ্ন ১৪। নিম্নোক্ত তথ্য থেকে দণ্ডচিত্র অঙ্কন করো।

বিভিন্ন বিভাগে ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অবতীর্ণ হওয়া

বিভাগনবীনচন্দ্র কলেজ, বদরপুরলালা রুরেল কলেজকরিমগঞ্জ কলেজ
কলা800600300
বিজ্ঞান400200100
বাণিজ্য700500400
আইন100200200

উত্তরঃ

প্রশ্ন ১৫। নিম্নোক্ত তথ্যটি থেকে একটি বারংবারতা বহুভূজ অংকন করো।

শ্রেণি অন্তরাল0-2020-4040-6060-8080-100
বারংবারতা351241

উত্তরঃ 

শ্রেণি অন্তরালমধ্যবিন্দুপরিসংখ্যা
0-20103
20-40305
40-605012
60-80704
80-100901

প্রশ্ন ১৬। নিম্ন প্রদত্ত তথ্যাবলী দণ্ডচিত্রের দ্বারা প্রকাশ করো।

খেলাফুটবলহকিক্রিকেটটেনিসব্যাডমিন্টন
ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা2001752507550

উত্তরঃ

প্রশ্ন ১৭। দুটি শহরের তিন মাসের মাসিক তাপমাত্রা নীচে দেওয়া হলঃ

শহরমার্চএপ্রিলমে
দিল্লী30°C35°C40°C
কলকাতা25°C28°C30°C

উপরের তথ্যটি দণ্ডচিত্রের সাহায্যে উপস্থাপন করো।

উত্তরঃ 

প্রশ্ন ১৮। 2001 সাল থেকে 2005 সাল পর্যন্ত ভারতের আমদানি ও রপ্তানির হিসেব নীচে দেওয়া হল –

বছরআমদানিরপ্তানী
2001-022955 কোটি2523 কোটি
2002-034519 কোটি3329 কোটি
2003-045265 কোটি4049 কোটি
2004-055265 কোটি5143 কোটি

উপরোক্ত তথ্য থেকে একটি দণ্ডচিত্র অঙ্কন করো।

উত্তরঃ

প্রশ্ন ১৯। করিমগঞ্জ নিলমণি হাইয়ার সেকেণ্ডারী স্কুলের উচ্চতর মাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষায় 2016, 2017 ও 2018 সালের ফল নীচে দেওয়া হল –

বছরপ্রথম বিভাগেদ্বিতীয় বিভাগেতৃতীয় বিভাগে
201650150250
201760200300
201850250350

উপরোক্ত তথ্য একটি দণ্ডচিত্রের সাহায্যে অঙ্কন করো।

উত্তরঃ

প্রশ্ন ২০। নীচের দেওয়া তথ্য থেকে একটি পাইচিত্র অংকন করো।

একজন শিল্প শ্রমিকের পরিবারের মাসিক ব্যয় (টাকায়)

ক্ষেত্রমাসিক ব্যয়
খাদ্য360 টাকা
বস্ত্র108 টাকা
ঘরভাড়া90 টাকা
স্বাস্থ্য24 টাকা
শিক্ষা12 টাকা
অন্যান্য6 টাকা

প্রশ্ন ২১। নীচের তথ্যটি বারংবারতা বিভাজন তালিকার সাহায্যে উপস্থাপন করো।

উত্তরঃ

প্রশ্ন ২২। নীচের তথ্য থেকে একটি স্তম্ভলেখ অঙ্কন করো।

মজুরি (টাকায়)0-1010-2020-3030-4040-5050-6060-70
শ্রমিক সংখ্যা410142232153

উত্তরঃ

প্রশ্ন ২৩। চিত্রের সাহায্যে তথ্য উপস্থাপনের চারটি সুবিধা এবং দুটি অসুবিধা সংক্ষেপে আলোচনা করো।

উত্তরঃ চিত্রের সাহায্যে তথ্য উপস্থাপনের চারটি সুবিধা নিম্নরূপ:

(১) চিত্রের সাহায্য রাশিতথ্য উপস্থাপন করলে তথ্যগুলি সকলের চোখে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় এবং তা থেকে বিষয়বস্তু সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা খুব সহজেই করা যায়।

(২) চিত্রের সাহায্যে দুই বা ততোধিক তথ্য রাশিকে খুব সহজে তুলনা করা যায়।

(৩) চিত্রের সাহায্যে তথ্যরাশিকে ব্যক্ত করতে ন্যূনতম ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয়।

(৪) চিত্র আকর্ষণীয় হয়। চিত্রের সাহায্যে রাশিতথ্যকে কম পরিসরে সুশৃঙ্খলভাবে উপস্থাপন করা যায়।

চিত্রের সাহায্যে তথ্য উপস্থাপনের দুটি অসুবিধা হল-

(১) চিত্রের দ্বারা সঠিক মানকে খুব সহজে নির্ণয় করা যায় না।

(২) চিত্রে তথ্যরাশির বিস্তৃত বিবরণ থাকে না। অধিকন্তু চিত্র তৈরি করতে সময় বেশি লাগে।

প্রশ্ন ২৪। তথ্যের তালিকাকরণ বলতে কী বোঝ? তথ্যের তালিকাকরণের উদ্দেশ্যসমূহ সংক্ষেপে আলোচনা করো।

উত্তরঃ সংঘবদ্ধ তথ্যাবলিকে কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে সারি ও কলামে সাজিয়ে সঠিক উপায়ে উপস্থাপন করার জন্য যে উপস্থাপন পদ্ধতি আমরা ব্যবহার করি তাকে তালিকা বলা হয়।

তথ্যের তালিকাকরণের উদ্দেশ্যগুলি হল-

(ক) ছকের সাহায্যে রাশিতথ্যকে কম পরিসরে সুশৃঙ্খলভাবে উপস্থাপন করা।

(খ) জটিল তথ্যসমূহকে সহজে প্রকাশ করা।

(গ) তথ্যগুলিকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের ভিত্তিতে ঘনীভূতরূপে প্রকাশ করা।

(ঘ) তথ্যসমূহের তুলনা ও বিশেষণ সহজসাধ্য করা।

(ঙ) তথ্যসমূহকে বোধগম্য উপায়ে পরিবেশন করা।

(চ) ছকবিন্যাসের সাহায্যে রাশিতথ্য কম সময়ে উপস্থাপন করা।

প্রশ্ন ২৫। নীচের তথ্য থেকে একটি হিস্টোগ্রাম এবং একটি বারংবারতা বহুভূজ অঙ্কন করো।

প্রাপ্ত নম্বর10-2020-3030-4040-5050-6060-70
ছাত্রের সংখ্যা5121522194

উত্তরঃ 

We Hope the given Economics Class 11 Bengali Medium Question Answer will help you. If you Have any Regarding AHSEC Board HS 1st Year Economics Question Answer in Bengali PDF download, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top