Class 11 Advance Bengali Chapter 12 ছোটগল্প is a textbook prescribed by the ASSAM AHSEC Board Class 11 Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 11 Advance Bengali Chapter 12 ছোটগল্প The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 11 Advance Bengali Chapter 12 ছোটগল্প Solutions are free to use and easily accessible.
Class 11 Advance Bengali Chapter 12 ছোটগল্প |একাদশ শ্রেণীর প্রাগ্রসর বাংলা পাঠ্যপুস্তকের প্রশ্ন ও উত্তর
Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. Class 11 Advance Bengali Chapter 12 ছোটগল্প Question Answer. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. HS 1st year Advance Bengali Question Answer, Gives you a better knowledge of all the chapters. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. AHSEC Board Class XI Advance Bengali Books Solutions will be able to solve all the doubts of the students. HS 1st Year Advance Bengali Subject Suggestion, HS 1st Year Advance Bengali Notes Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the AHSEC Board Class 11 Advance Bengali Textbooks. HS 1st Year Advance Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.
৪। “আমি তাহারই মুখখানি স্মরণ করিয়া তোমার খোঁকীর জন্য কিছু কিছু মেওয়া হাতে লইয়া আসি, আমি সওদা করিতে আসিনা।”
– কে, কাকে, কখন ইহা বলেছিল?
বক্তার মনোভাব বুঝিয়ে দাও ?
উত্তরঃ রহমত কাবুলিওয়ালা মিনির বাবার উদ্দেশ্যে এইকথা বলেছিল। মিনির জন্য রহমত প্রায়ই বাদাম নিয়ে তাদের বাড়িতে আসত। সেদিন নানাগল্প, রসিকতা ও হাসাহাসি তাদের দুজনের মধ্যে চলত। একদিন একটি লোককে ছুরি মারার অপরাধে তার জেল হয়। কয়েকবছর পর জেল থেকে মুক্তি পেয়ে সে মির্নির জন্য বাদাম, কিসমিস নিয়ে উপস্থিত হয়, সেদিন ছিল মিনির বিয়ের দিন। সকলে ব্যস্ত থাকার আজ আর দেখা হবেনা মিনির বাবা একথা বলায় সেখান থেকে যাওয়ার পথে কাবুলিওয়ালা বাদাম-কিসমিস মিনির জন্য দিলে সেগুলির দাম দিতে উদ্যত হলে মিনির বাবাকে কাবুলিওয়ালা একথা বলেছিল।
৫। “কৈলাসবাসিনীর সঙ্গে সঙ্গে আমার ঘরের আনন্দময়ী পিতৃভবন অন্ধকার করিয়া পতিগৃহে যাত্রা করিবে।” বিষয়টি বুঝিয়ে দাও।
অথবা,
কে, কোন প্রসঙ্গে একথা বলেছেন ? ঘরের আনন্দময়ী কে?
উত্তরঃ ঘরের আনন্দময়ী বলতে মিনিকে বুঝানো হয়েছে। মিনির বিয়ে ঠিক হয় শরৎকালে পূজার ছুটির মধ্যে। শরৎকালে মা দুর্গা পতিগৃহে কৈলাস থেকে পিত্রালয়ে আসেন। সেখানে তিনদিনের পর পিতা হিমালয় ও মাতা মেনকাকে ছেড়ে পতিগৃহে যাত্রা করেন। মিনিও তেমনি তাঁর পিত্রালয় ছেড়ে পতিগৃহে যাত্রা করবে। মিনির বাবা ভাবেন কৈলাসবাসিনী দুর্গার মত মিনিও পিতৃগৃহ ছেড়ে পতিগৃহে যাত্রা করবে।
৬। “এমন সময় রাস্তায় ভারি একটা গোল শুনা গেল।” কখন, কিসের গোল শুনা গেল? অথবা, “চাহিয়া দেখি আমাদের রহমতকে দুই পাহারাওয়ালা বাঁধিয়া লইয়া আসিতেছে – তাহার পশ্চাতে কৌতূহলী ছেলের দল চলিয়াছে।” – বক্তা কে ? রহমতকে পাহারাওয়ালা বেঁধে এনেছে কেন ?
উত্তরঃ এখানে বক্তা মিনির বাবা। মাঘের মাঝামাঝি সকাল প্রায় আটটার সময় মিনির বাবা রৌদ্রে বসে আছেন। এমন সময় রাস্তায় গোলমাল শুনে বেরিয়ে দেখলেন রহমত কাবুলিওয়ালাকে বেঁধে দুজন পাহারাওয়ালা নিয়ে যাচ্ছে। তার জামা কাপড় রক্তে ভেজা।
পাহারাওয়ালার হাতে রয়েছে রক্তাক্ত ছোরা আর পেছনে কৌতূহলী ছেলেরা গোলমাল করে চলছে।
৭। মিনির মা কিরূপ স্বভাবের ছিলেন ?
অথবা,
‘মিনির মা অত্যন্ত শঙ্কিত স্বভাবের লোক” মিনির মার প্রকৃতি কী রকম ছিল ? আলোচনা করো।
উত্তরঃ মিনির মা অত্যন্ত শঙ্কিত স্বভাবের মহিলা। রাস্তায় একটা শব্দ শুনতেই তার মনে হয়, পৃথিবীর সমস্ত মাতাল তাদের বাড়ি লক্ষ্য করে ছুটে আসছে। চোর, ডাকাত, মাতাল, সাপ, বাঘ, ম্যালেরিয়া, শুঁয়াপোকা, আরশোলা, গোরা অর্থাৎ ইংরেজ পুলিশের ভয়ে সব সময়ে সন্ত্রস্ত হয়ে থাকেন। রহমত সম্পর্কে তার ধারণা ছিল কি জানি ছেলে ধারার মতো যদি রহমত মিনিকে চুরি করে অন্যত্র বিক্রি করার ফন্দি করে থাকে। তাই মিনির বাবাকে বলতেন যাতে তিনি সবসময় কাবুলিওয়ালার ওপর বিশেষ নজর রাখেন।
৮। কাবুলিওয়ালার জেল হয়েছিল কেন ?
অথবা,
রহমত কাবুলিওয়ালাকে পাহারাওয়ালারা বেঁধে নিয়ে গেল কেন?
উত্তরঃ রহমত কাবুলিওয়ালার কাছ থেকে ধারে একজন লোক রামপুরী চাদর নিয়েছিল । রহমত পাওনা আদায় করতে গেলে লোকটি তার দেনা অস্বীকার করলে তাদের কথাকাটাকাটি হয় এবং লোকটি মিথ্যে বলে। তখন রহমত ক্ষুদ্ধ হয়ে লোকটিকে ছুরি বসিয়ে দেয় । এই কারণে কাবুলিওয়ালাকে পাহারাওয়ালারা বেঁধে নিয়ে গেল।
৯। কাবুলিওয়ালা ও মিনির মধ্যে কী ধরনের কথাবার্তা হত ?
উত্তরঃ কাবুলিওয়ালা মিনির জন্য তার থলিতে বাদাম, কিসমিস নিয়ে মিনির সংগে দেখা করতে আসত। দুজনের মধ্যে নানা গল্প, রসিকতা চলত। মিনি কাবুলিওয়ালা থেকে বেশি কথা বলত, আর কাবুলিওয়ালা তার কথাগুলি ধৈর্য্যের সঙ্গে শুনে বাংলা-হিন্দী মিশিয়ে জবাব দিত। মিনি জিজ্ঞেস করত তার থলিতে কি আছে। কাবুলিওয়ালা এর উত্তরে চন্দ্রবিন্দু যোগ করে বলত ‘হাঁতি’। মিনিকে রহমত বলত, “খোঁখী, তোমি সসুরবাড়ি কখুনু যাবেনা!”উল্টো মিনি রহমতকে জিজ্ঞেস করত “তুমি শ্বশুরবাড়ি যাবে ?” রহমত মুষ্টি দেখিয়ে বলত, “হামি সসুরকে মারবে।” কাবুলিওয়ালা ও মিনির মধ্যে এধরনের কথাবার্তা হত।
১০। মিনির বাবা কিরূপ প্রকৃতির লোক ছিলেন ?
উত্তরঃ মিনির বাবা প্রথমত একজন স্নেহশীল পিতা ও সৎহৃদয়বান মানুষ ছিলেন। তিনি একজন লেখকও। গল্পে তাঁকে উপন্যাসের সপ্তদশ পরিচ্ছেদ লিখতে দেখি। তিনি ভীষণ ঘরকুনো মানুষ। কলকাতার বাইরে তিনি কখনও যাননি। সেজন্য তিনি বিদেশি কোনো লোক দেখলেই তার সংগে কথা বলে কল্পনায় বিদেশ ঘুরার আনন্দ নিতেন।
১১। “তাহাকে দেখিয়া কাবুলিওয়ালা প্রথমটা থতমত খাইয়া গেল।” – কাকে দেখে কাবুলিওয়ালা থতমত খেয়ে গেল এবং কেন ?
উত্তরঃ রাঙ্গা চেলি পরা কপালে চন্দন আঁকা বধূবেশিনী মিনিকে দেখে কাবুলিওয়ালা থতমত খেয়ে গেল কারণ কাবুলিওয়ালা যখন জেলে গেল তখন মিনির বয়স ছিল পাঁচ বৎসর। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে যখন মিনিকে দেখতে আসল তখন মিনির বধূবেশিনীরূপ দেখে সে আশ্চর্য হয়। কারণ সে ভাবতেই পারেনি মিনি বিবাহযোগ্য হয়ে গিয়েছে।
১২। “বাবু তোমার লড়কী কোথায় গেল ? কথাগুলো কে বলেছিল ? লড়কী কে ?
উত্তরঃ কথাগুলো কাবুলিওয়ালা রহমত বলেছিল। লড়কী বলতে মিনিকে বলা হয়েছে।
১৩। “আমি তো সওদা করিতে আসিনা।” কে, কাকে কোন প্রসঙ্গে বলেছে ?
উত্তরঃ কাবুলিওয়ালা মিনির বাবাকে এই কথা বলেছে। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে কাবুলিওয়ালা মিনিকে দেখা করতে কিসমিস, বাদাম নিয়ে আসল। সেদিন ছিল মিনির বিয়ের দিন। বাড়িতে কাজের ঝড়, এই মূহূর্তে কারো সংগে দেখা করা সম্ভব নয় বলায় কাবুলিওয়ালা মিনির জন্য আনা বাদাম, কিসমিস দিলে মিনির বাবা দাম দিতে উদ্যত হয়ে পড়েন। তখন কাবুলিওয়ালা এই উক্তিটি বলেছিল বেশি।
১৪। “সকালবেলায় শরতের স্নিগ্ধ রৌদ্র কিরণের মধ্যে সানাই বাজিতে লাগিল, রহমত কলিকাতার এক গলির ভিতরে বসিয়া আফগানিস্থানের এক মরু পর্বতের দৃশ্য দেখিতে লাগিল।” রহমত কে? আফগানিস্থানের মরু পর্বতের দৃশ্যটি কি ?
উত্তরঃ রহমত হল আফগানিস্থান থেকে আগত কাবুলিওয়ালা। রহমত জেল থেকে মুক্তি পেয়ে মিনির সংগে দেখা করতে আসে। কিন্তু মিনির বাবা তার সংগে মিনিকে দেখা করতে প্রথমত দেননি। পরে তার সন্তান বাৎসল্যের পরিচয় পেয়ে মিনিকে ডেকে আনেন। বধূবেশিনী মিনিকে দেখে কাবুলিওয়ালা থতমত খেয়ে মাটিতে বসে পড়ে। সে ভাবতেই পারেনি মিনি এতবড় হয়ে পড়েছে। মিনির বাবা তাকে একটি টাকার নোট দেন, যাতে সে মেয়ের কাছে আফগানিস্থানে চলে যায়। তখন রহমত কলকাতার গলিতে বসে সে ছবি দেখতে লাগল তার বাড়ি মরু পর্বত বেষ্টিত আফগানিস্থানের। তখন তার বাড়িতে থাকা ছোটো মেয়েটির কথা মনে পড়তে লাগল যে, সেও মিনির মত বড় হয়ে পড়েছে।
১৫। “বাঙালীর ঘরের মেয়ে আজন্মকাল ‘শ্বশুরবাড়ি’ শব্দটার সহিত পরিচিত।” অর্থ বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ প্রাচীন ভারতে মেয়েদের আট বছরের ভেতরে বিয়ে দেওয়ার প্রথা ছিল। মেয়েদের আট বছরের ভেতরে বিয়ে দিতে না পারলে কন্যার পরিবারবর্গকে সমাজচ্যুত হতে হত। সে কারণে বাঙালী সমাজের মেয়েরা অল্প বয়স থেকে ‘বিয়ে’ শব্দটির সঙ্গে পরিচিত ছিল।
কিন্তু মিনির বাবা আধুনিকভাবাপন্ন মানুষ বলে মিনিকে বাল্যকালে বিয়ে দেননি। এবং শ্বশুরবাড়ি শব্দটি তার সামনে কখনও উল্লেখ করেননি। তাই মিনির অপরিচিত ছিল শ্বশুরবাড়ি শব্দটি।
১৬। “কাবুলিওয়ালা ও কাবুলিওয়ালা, তোমার ঐ ঝুলির ভিতর কি ?” উক্তিটি কার ? কাবুলিওয়ালা একথার পরিপ্রেক্ষিতে কি উত্তর দিত?
উত্তরঃ উক্তিটি মিনির। কাবুলিওয়ালা একথার পরিপ্রেক্ষিতে মিনিকে হেঁসে-হেঁসে অনাবশ্যক চন্দ্রবিন্দু যোগ করে বলত ‘হাঁতি’। অর্থাৎ তার ঝুলির ভেতর হাঁতি আছে বলত।
১৭। “এইজন্যে আমার সঙ্গে তাহার কথোপকথনটা কিছু উৎসাহের সহিত চলে।” – কাহার সহিত কাহার কথোপকথন চলে ? উৎসাহের সহিত চলে কেন ?
উত্তরঃ মিনির বাবার সংগে মিনির কথোপকথন চলে। মিনি যত সময় জেগে থাকে তত সময়ই সে কথা বলতে থাকে। তার মা অনেক সময় তার অনর্গল কথা ধমক দিয়ে বন্ধ করে দেন। কিন্তু মিনির বাবা ধৈর্য্য ধরে তার কথাগুলি শুনে থাকেন। মিনি চূপ করে থাকলে বরং মিনির বাবার মনে হয় তাকে অস্বাভাবিক দেখতে লাগে। সেজন্য তাদের কথোপকথনটা উৎসাহে চলতে থাকে।
১৮। ‘আমাদের রহমতকে দুই পাহারাওয়ালা বাঁধিয়া লইয়া আসিতেছে ।’ – কেন রহমতকে পাহারাওয়ালা বেঁধে নিয়ে আসছে ?
উত্তরঃ লেখকের প্রতিবেশি একজন লোক রহমতের কাছ থেকে ধারে একখানা রামপুরী চাদর কিনেছিল। পাওয়া আদায় করতে গেলে লোকটি দেনা অস্বীকার করে এবং এনিয়ে কথা কাটাকাটি হয় এবং লোকটি মিথ্যা বলে। তাই রহমত এক ঘা ছুরি বসিয়ে দেয় । এজন্য পাহারাওয়ালারা রহমতকে বেঁধে নিয়ে আসছে।
সংক্ষিপ্ত টীকা
১। মিনিঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের অন্যতম চরিত্র মিনি। তাঁর বয়স পাঁচ বছর। সে অনর্গল কথা বলতে থাকে। তার এই অনর্গল কথায় বিরক্ত হয়ে তাঁর মা তাকে ধমক দিয়ে মুখ বন্ধ করাতেন। কিন্তু বাবা তার এই অনর্গল কথা বলাকে পছন্দ করতেন। বাবার কাছেই ছিল মিনির আবদার সর্বাধিক। মিনির পিতা ছিলেন একজন লেখক।
২। মিনির মা: বাঙালী ঘরের সাধারণ মহিলা মিনির মা। স্বামী ও একটি কন্যাসন্তান নিয়ে সুখেই দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছিলেন। তিনি অত্যন্ত শঙ্কিত স্বভাবের লোক। রাস্তায় একটা শব্দ শুনলেই তাঁর মনে হত, পৃথিবীর সমস্ত মাতাল তাদের বাড়িটা লক্ষ্য করে ছুটে আসছে। মিনির সংগে কাবুলিওয়ালার ঘনিষ্ঠতা দেখে তিনি সব সময়ই শঙ্কিত থাকতেন।
৩। দুই অসমবয়সী বন্ধুঃ দুই অসমবয়সী বন্ধু হল ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের কাবুলিওয়ালা ও মিনি।তাদের বয়সের অসমতার জন্য অসমবয়সী বল হয়েছে। পাঁচ বছর বয়সের অত্যন্ত চঞ্চল প্রকৃতির মেয়ে মিনির সংগে প্রৌঢ় কাবুলিওয়ালার বন্ধুত্ব হয়। কাবুলিওয়ালা মিনির জন্য বাদাম, কিসমিস নিয়ে মিনির বাড়িতে তার সংগে দেখা করতে আসত।
৪। পর্বত গৃহবাসিনী ক্ষুদ্র পার্বতী: আফগাননিবাসী কাবুলিওয়ালা কলকাতায় কিসমিস, আঙুর, পেস্তাবাদাম বিক্রী করার জন্য আসে। আর এই মরুপর্বত বেষ্টিত আফগানিস্থানে রেখে আসে তার ছোটো মেয়েটিকে। লেখক আলোচ্য গল্পে সেই মেয়েটিকে পর্বত গৃহবাসিনী ক্ষুদ্র পার্বতী বলে সম্বোধন করেন ।
৫। প্রতাপসিংহ ও কাঞ্চনমালা: ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে দেখা যায় মিনির বাবা একটি উপন্যাসের কাহিনির উল্লেখ নেই তবে গল্পের এক জায়গায় জানা যায় উপন্যাসের নায়ক-নায়িকার জীবনে কোনো বিপদ দেখা দিয়েছে।
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ
১। ‘কাবুলিওয়ালা’ ছোটগল্পটির লেখক কে ?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
২। ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পটি কোনগ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে ?
উত্তরঃ গল্পগুচ্ছ।
৩। ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের কাবুলিওয়ালার নাম কি ছিল ?
উত্তরঃ রহমত।
৪। ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে মিনি তার বাবাকে কার কথা বলেছে যে কাককে কৌয়া বলে ?
উত্তরঃ রামদয়াল দারোয়ান।
৫। মিনির বয়স কত ?
উত্তরঃ পাঁচ বছর।
৬। “আকাশে হাতি শুঁড় দিয়ে জল ফেলে তাই বৃষ্টি হয়।” এ কথাটি মিনিকে কে বলেছিল ?
উত্তরঃ ভোলা।
৭। মিনির বাবার নভেলের সপ্তদশ পরিচ্ছেদে উল্লেখিত নায়ক নায়িকার নাম কী ?
উত্তরঃ প্রতাপসিংহ ও কাঞ্চনমালা।
৮। গল্পে মিনির বাবার নভেলের কততম পরিচ্ছেদ লেখার কথা উল্লেখ রয়েছে ?
উত্তরঃ সপ্তদশ পরিচ্ছেদ।
৯। “বাবু তোমার লড়কী কোথায় গেল ?” – উক্তিটি কার ?
উত্তরঃ কাবুলিওয়ালা।
১০। “কাবুলিওয়ালা ও কাবুলিওয়ালা, তোমার ও ঝুলির ভিতর কী।” – উক্তিটি কার ?
উত্তরঃ উক্তিটি মিনির।
১১। “খোঁখী, তোমি সসুরবাড়ি কখনু যাবেনা।” – উক্তিটি কার ?
উত্তরঃ উক্তিটি কাবুলিওয়ালার।
১২। “তখন বুঝিতে পারিলাম সেও যে আমিও সে, সেও পিতা আমিও পিতা।” -উক্তিটি কার ?
উত্তরঃ উক্তিটি মিনির বাবার।
১৩। “কাবুলিওয়ালা ও কাবুলিওয়ালা, তোমার ও ঝুলির ভিতর কী।” – কাবুলিওয়ালা মনিকে ঝুলির ভিতর কি বলত ?
উত্তরঃ হাঁতি।
১৪। “হামি সসুরকে মারবে।” – উক্তিটি কার ?
উত্তরঃ উক্তিটি রহমতের।
১৫। রহমতের বাড়ি কোথায় ?
উত্তরঃ আফগানিস্থান।
১৬। বাবা যেখানে বসে লিখতেন সেখানে বসে মিনি কী খেলা করত ?
উত্তরঃ আগডুম – বাগডুম।
১৭। কাবুলিওয়ালা কোন্ দেশের লোক ?
উত্তরঃ আফগানিস্তান।
১৮। ‘আজ আমাদের বাড়িতে একটি কাজ আছে, আমি কিছু ব্যস্ত আছি, তুমি আজ যাও।’ – কাজটি কী ? সেজন্য বক্তা কাকে চলে যেতে বলেছেন ?
উত্তরঃ মিনির বিবাহ, কাবুলিওয়ালা রহমতকে চলে যেতে বলেছেন।
১৯। ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পটি প্রথম কবে প্রকাশিত হয়েছিল ?
উত্তরঃ ১২৯৯ সালে (ইং ১৮৯২) সাধনা পত্রিকার অগ্রহায়ণ ও পৌষ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল।
FAQs
Question: Where I can get Assam AHSEC Board Class 11 Advance Bengali Suggestion Chapter Wise?
Answer: You can get Assam AHSEC Board Class 11 Advance Bengali Suggestion Chapter Wise On Roy Library. For every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly.
Question: Which is the best Site to get Assam AHSEC Board Class 11 Advance Bengali Solutions?
Answer: Roy Library is a genuine and worthy of trust site that offers reliable information regarding Assam AHSEC Board Class 11 Advance Bengali Solutions.
Question: How can students use the solutions for exam preparation?
Answer: Students can use the solutions for the following:
- Students can use solutions for revising the syllabus.
- Students can use it to make notes while studying.
- Students can use solutions to understand the concepts and complete the syllabus.
IMPORTANT NOTICE
We have uploaded this Content by Roy Library. You can read-write and Share your friend’s Education Purposes Only. Please don’t upload it to any other Page or Website because it is Copyrighted Content.
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.