Class 11 Bengali Grammar | ব্যাকরণ

Join Roy Library Telegram Groups

Class 11 Bengali Grammar | ব্যাকরণ Provided by The Roy Library is one of the best content available on the internet as well as many other offline books. Class 11 Bengali Grammar | ব্যাকরণ Question Answer is made for AHSEC Students. Class 11 Bengali Grammar | ব্যাকরণ We ensure that You can completely trust this content. If you learn PDF from then you can Scroll Down and buy PDF text book Solutions I hope You Can learn Better Knowledge.

Class 11 Bengali Grammar | ব্যাকরণ

Here we will provide you complete Bengali Medium Class 11 বাংলা ( MIL ) HS 1st Year Question Answer absolutely free of cost. If you read this solution very carefully with proper understanding & then memorize questions by yourself you can score the maximum number of marks in your upcoming Exam. Here we have given for All Subject, You can practice these here…

প্রত্যয়

১। অতি সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও 

(ক) প্রত্যয় কয় প্রকার?

উত্তরঃ প্রত্যয় দুই প্রকার— (ক) কৃৎ প্রত্যয়। 

(খ) তদ্ধিত প্রত্যয়।

(খ) মৌলিক শব্দের একটি উদাহরণ দাও?

উত্তরঃ হাত।

(গ) সাধিত শব্দের একটি উদাহরণ দাও?

উত্তরঃ সাধিত শব্দের একটি উদাহরণ হল- শোনা।

(ঘ) কৃদন্ত শব্দের একটি উদাহরণ দাও?

উত্তরঃ শোনা।

(ঙ) তদ্ধিতান্ত শব্দের একটি উদাহরণ দাও?

উত্তরঃ নীলিমা।

(চ) বাংলা কৃত প্রত্যয় কয়টি?

উত্তরঃ বাংলা কৃত প্রত্যয় দুই প্রকারের— সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয় এবং বাংলা কৃত প্রত্যয়।

(ছ) বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় কয়টি?

উত্তরঃ বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় তিনটি বিভাগে বিভক্ত।

(জ) √পত + ক্ত = পতিত, কোন ধরনের প্রত্যয়ের উদাহরণ।

উত্তরঃ √পত + ক্ত = পতিত, হচ্ছে সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়।

(ঝ) লাল + ইমা = ………….… প্রত্যয়ান্ত শব্দটি লেখো।

উত্তরঃ লাল + ইমা = লালিমা।

(ঞ) ধর্ম + …………… = ধার্মিক, শূন্যস্থানে সঠিক প্রত্যয়টি করো।

উত্তরঃ ধর্ম + ইক = ধার্মিক।

২। সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও 

(ক) কৃৎপ্রত্যয়ের দুটি উদাহরণ দাও

উত্তরঃ বস্ + অতি = বসতি।

√মিশ + উক = মিশুক।

(খ) তদ্ধিত প্রত্যয়ের দুটি উদাহরণ দাও?

উত্তরঃ পেট +উক = পেটুক।

ন্যাকা +মি = ন্যাকামি।

(গ) বাংলা কৃৎ প্রত্যয় কয় প্রকার ও কী কী?

উত্তরঃ বাংলা কৃত প্রত্যয় দুই প্রকার। সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয় ও বাংলা কৃৎ প্রত্যয়।

(ঘ) বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় কয় প্রকার ও কী কী?

উত্তরঃ বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় তিনি প্রকার, তৎসম, তদ্ভব ও বিদেশী।

(ঙ) প্রত্যয় নির্ণয় করো –

উত্তরঃ ভদ্র + গোছ = ভদ্রগোছ, তদ্ধিত প্রত্যয়।

√সহ + য = সহ্য, সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়।

৩। উত্তর দাও 

(ক) বাংলায় প্রচলিত কৃৎ প্রত্যয়ের বিভিন্ন প্রকারভেদ সম্বন্ধে উদাহরণ সহ আলোচনা করো।

উত্তরঃ বাংলা ভাষায় কৃৎ প্রত্যয় দুই প্রকারের— সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয় এবং বাংলা কৃৎ প্রত্যয়। এর মধ্যে সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয় কেবল সংস্কৃত ধাতুর সঙ্গেই যুক্ত হয়। তবে বাংলা কৃৎ প্রত্যয় বাংলা ধাতুর সঙ্গে যুক্ত হয়।

সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয় – বাংলা প্রচলিত অনেক তৎসম শব্দ সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়ান্ত কৃদনচ শব্দ ৷ সংস্কৃত ধাতুর সঙ্গে সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয় যোগে এগুলোর উৎপত্তি হয়েছে বাংলায় প্রচলিত এধরনের সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়ের উদাহরণ—

অক ধাতুর সঙ্গে এই প্রত্যয় যুক্ত হয়ে কর্তৃবাচক নাম শব্দ উৎপন্ন করে। যেমন—

√ নী + অক = নায়ক।

তম ধাতুর সঙ্গে এই প্রত্যয় যোগে ক্রিয়াবাচক, ভাববাচক বস্তু বাচক ইত্যাদি বিশেষ্য পদ গঠন করা হয়।

√গিম + অন = গমন।

√স্মৃ + অন = স্মরণ।

তারপর অনীয় ধাতুর পর এই প্রত্যয় যোগে ‘যোগ্য’ বা ‘কর্তব্য’ অর্থে বিশেষণ শব্দ গঠিত হয়।

পা + অনীয় = পানীয়।

দৃশ + অনীয় = দর্শনীয়।

ত (ক্ত) – সংস্কৃত ধাতুর পর এই প্রত্যয় যুক্ত করে অতীত কালের ক্রিয়াবাচক বিশেষণ শব্দ গঠন করা হয়।

রক্ষ + ত = রক্ষিত।

√পত + ক্ত = পতিত।

তি (ক্তিন) – ধাতুর পরে এই প্রত্যয় যুক্ত হয়ে ভাববাচক স্ত্রীলিঙ্গ বিশেষ্য শব্দ গঠন করে। যেমন–

√ভজ্ + তি (ক্তিন) = ভক্তি।

√গম + তি (ক্তি) = গতি।

আবার বাংলায় প্রচলিত বাংলা কৃত প্রত্যয় হল অ (ও),ভ- বাংলা ধাতুর সঙ্গে এই প্রত্যয় যুক্ত হয়ে সম্ভাব্যতা, আসন্নতা এরধনের অর্থ প্রকাশ করে বিশেষণ শব্দ গঠিত হয়। যেমন—

কাঁদ + অ = কাঁদো।

ভুব + উ = ভুবু।

আবার অত / অতা (তা) অতি (তি) – ধাতুর পর এই প্রত্যয় যুক্ত হয়ে বিশেষ্য বা বিশেষণ শব্দ গঠন করে। যেমন–

√মান + অত = মানত।

√বস + অতি = বসতি।

যেমন— অন ধাতুর সঙ্গে এই প্রত্যেয়ের যোগে ক্রিয়াবাচক ও বস্তুবাচক বিশেষ্য শব্দ গঠন করা হয়। যেমন—

√চল + অন = চলন।

√বাঁচ + অন = বাঁচন।

অন্ত – ধাতুর সঙ্গে এই প্রত্যয় যুক্ত হয়ে ক্রিয়াবাচক বিশেষণ শব্দ গঠিত হয়। যেমন—

চল + অন্ত = চলন্ত।

বাড্ + অন্ত = বাড়ন্ত।

উক – ধাতুর সঙ্গে এই প্রত্যয়টি যুক্ত হয়ে স্বভাব নির্দেশক শব্দ গঠন করে। যেমন—

√মিশ্ +উক = মিশুক।

আনি/ উনি – ধাতুর সঙ্গে এই প্রত্যয় যুক্ত হয়ে বিশেষ্য শব্দ গঠন করে। যেমন—

√লনা + আনি = লুনানি।

√ধম্‌ম্কা + আনি = ধমকানি।

√বিনা + আনি = বিনানি।

(খ) বাংলায় প্রচলিত তদ্ধিত প্রত্যয়ের বিভিন্ন প্রকারভেদ সম্বন্ধে উদাহরণ সহ আলোচনা করো।

উত্তরঃ বাংলাভাষায় প্রচলিত তদ্ধিত প্রত্যয় দুই শ্রেণিতে বিভক্ত। 

(ক) সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়।

(খ) বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয়।

(ক) সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয় – বাংলায় প্রচলিত প্রচুর তৎসম শব্দ সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়ান্ত তদ্ধিতান্ত শব্দ । সংস্কৃত শব্দের সঙ্গে সংস্কৃত প্রত্যয়ের যোগে এই শব্দগুলো গঠিত হয়েছে। যেমন—

অ (-অন, = অ ঞ, ণ) – বিশেষ্য ও বিশেষণ শব্দের পর এই প্রত্যয়ের প্রয়োগ হয়।

কশ্যপ + অ = কাশ্যপ।

পৃথিবী + অ = পার্থিব।

আয়ন (ষ্ণায়ন) – বিশেষ্য শব্দের পর ‘অপত্য’ অর্থে এই প্রত্যয়ের প্রয়োগ হয়। যেমন—

নর + আয়ন= নারায়ন।

শকট +আয়ন = শকটায়ন।

ঈয় (ষ্ণীয়) – বিশেষ্য শব্দের পর ‘তত্র জাত’ তদ্ বিষয়ক ইত্যাদি অর্থে এই প্রত্যয় প্রযুক্ত হয়।

দেশ + ঈয় = দেশীয়।

ভারত + ঈয় = ভারতীয়।

বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় – বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় আবার তৎসম, তদ্ভৱ, বিদেশী নামে তিনটি বিভাগে বিভক্ত।

বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় (তৎসম) – তৎসম বিভাগের কয়কটি প্রত্যয়ের উদাহরণ–

ইমা– চাঁদ + ইমা = চাঁদিমা।

লাল + ইমা = লালিমা।

উক – পেট + উক = পেটুক।

হিংসা + উক = হিংসুক।

ত্ব – নতুন + ত্ব = নতুনত্ব।

হিন্দু + ত্ব = হিন্দুত্ব।

ময় – জল + ময় = জলময়।

কাদা + ময় = কাদাময়।

ইউরোপ + ময় = ইউরোপময়।

বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় (তদ্ভব) – এই বিভাগের কয়েকটি প্রত্যয়ের পরিচয়—

আ – গোদ + আ = গোদা।

হাত + আ = হাতা।

আই– চোর + আই = চোরাই।

সাক + আই = সাকাই।

আইত, আত– সেবা + আইত = সেবাইত।

পোয়া + আত = পোয়াতি।

আনি– নাক + আনি = নাকানি।

চোখ + আনি = চোখানি।

তারপর পনা, পানা – গৃহিনী + পনা = গৃহিনীপনা।

দুরন্ত + পনা = দুরন্তপনা।

বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় (বিদেশী)– এই বিভাগের কয়েকটি প্রত্যয়ের পরিচয়—

আন/ ওয়ান– গানি +ওয়ান = গাড়োয়ান।

দার + ওয়ান = দারোয়ান।

আনা (আনি)– বাবু + আনা = বাবুয়ানা।

হিন্দু + আনি হিন্দুয়ানি।

মুন্সি + আনা = মুন্সিয়ানা।

গিরি– বাবু + গিরি = বাবুগিরি।

কোরানি + গিরি = কোরানিগিরি।

গুণ্ডা + গিরি = গুণ্ডাগিরি।

ৰাজ, বাজি – ধোঁকা + বাজ = ধোঁকাবাজ।

দাঙ্গা + বাজ = দাঙ্গাবাজ।

(গ) টীকা লেখো – 

সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয় – বাংলায় প্রচলিত অনেক তৎসম শব্দ সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়ান্ত কৃদন্ত শব্দ । সংস্কৃত ধাতুর সঙ্গে সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয় যোগে এগুলোর উৎপত্তি হয়েছে। বাংলার প্রচলিত এধরনের সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়ের উদাহরণ–

√নী + অক = নায়ক।

√গম + অন = গমন।

√ভু + অন = ভোজন।

√পা + অনীয় = পানীয়।

বাংলা কৃৎ প্রত্যয় –  বাংলা ধাতুর সঙ্গে এই প্রত্যয় যুক্ত হয়ে সম্ভাব্যতা, আসন্নতা ঈষদভাব বা ‘প্রায় এরূপ’ ধরনের অর্থ প্রকাশক বিশেষণ শব্দ গঠিত হয়। যেমন—

√কাঁদ + অ = কাঁদো।

√বস + অতি = বসতি।

√কাট + তি = কাটতি।

√য়াচ্ + আই = যাচাই।

সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয় – বাংলার প্রচলিত প্রচুর তৎসম শব্দ সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়ান্ত তদ্ধিতান্ত শব্দ। সংস্কৃত শব্দের সঙ্গে সংস্কৃত প্রত্যয়ের যোগে এই শব্দগুলো গঠিত হয়েছে। বাংলার প্রচলিত এধরনের সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়ের উদাহরণ–

তিল + অ = তৈল।

নর + আয়ন = নারায়ণ।

তর্ক + ইক = তার্কিক।

পিচ্ছা+ ইল = পিচ্ছিল।

বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় – বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয় আকার তৎসম, তদ্ভৱ, বিদেশী নামে তিনটি বিভাগে বিভক্ত। তৎসম বিভাগের উদাহরণ—

কাল + ইমা= কালিমা।

মিলর + ঈয়া = মিলরীয়।

লাজ + উক = লাজুক।

গুরু + ত্ব = গুরুত্ব।

তদ্ধিত প্রত্যয় উদহারণ–

গোদ + আ = গোদা।

রোগ + আ = রোগা।

বিদেশী প্রত্যয়ের উদাহরণ–

বাবু + আনা = বাবুআনা।

ছাপা + খানা = ছাপাখানা।

আফিম + খোর = আফিমখোর।

ধোঁকা + বাজ = ধোকাবাজ।

বিদেশী তদ্ধিত প্রত্যয় – এই বিভাগের কয়েকটি প্রত্যয়ের পরিচয়—

আন/ ওয়ান = গাড়ি + ওয়ান = গারোয়ান।

হিন্দু + আনি = হিন্দুয়ানি।

কলম + দান = কমদান।

বাতি + দান = বাতিদান।

পত্র + নবিন = পত্ৰনবিন।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top