AHSEC Class 11 Economics Chapter 2 ভোক্তার আচরণ এবং চাহিদা

Join Roy Library Telegram Groups

Hello Viewers Today’s We are going to Share AHSEC Class 11 Economics Chapter 2 ভোক্তার আচরণ এবং চাহিদা Question Answer in Bengali. The Complete Syllabus of AHSEC Class 11 Economics Chapter 2 ভোক্তার আচরণ এবং চাহিদা Notes in Bengali PDF Share with you. AHSEC Class 11 Economics Chapter 2 ভোক্তার আচরণ এবং চাহিদা Solutions in Bengali Which you Can Download PDF Notes HS 1st Year Economics Solutions in Bengali for using direct Download Link Given Below in This Post.

AHSEC Class 11 Economics Chapter 2 ভোক্তার আচরণ এবং চাহিদা

Today’s We have Shared in This Post AHSEC Class 11 Economics Chapter 2 ভোক্তার আচরণ এবং চাহিদা Suggestions with you. AHSEC Class 11 Economics Chapter 2 ভোক্তার আচরণ এবং চাহিদা Questions Answers in Bengali I Hope, you Liked The information About The Class 11 Economics Textbook Solutions in Bengali. If you liked Class 11 Economics Textbook PDF Notes in Bengali Then Please Do Share this Post With your Friends as Well.

প্রশ্ন ৫। চাহিদা রেখা কেন ডানদিকে নিম্নগামী হয় ? 

উত্তরঃ চাহিদা রেখা বামদিক থেকে ডানদিকে নিচে নেমে আসে কারণগুলো হল:

(ক) ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধির কার্যকারিতা।

(খ) আয় প্রভাব। 

(গ) পরিবর্ত প্রভাব।

(ঘ) ক্রেতার সংখ্যার পরিবর্তন।

(ঙ) দ্রব্যের ব্যবহারের পরিবর্তন।

প্রশ্ন ৬। বাজার চাহিদা বলতে কী বোঝ ?

উত্তরঃ কোন বস্তুর বিভিন্ন দামে সকল ভোক্তার চাহিদার সম্মিলিত যোগফলকে বাজার চাহিদা বলে। অর্থাৎ ব্যক্তিগত চাহিদার যোগফলই হলো বাজার চাহিদা। 

প্রশ্ন ৭। চাহিদার স্থিতিস্থাপকতা নির্ধারণকারী দুটি উপাদানের নাম লেখো।

উত্তরঃ (ক) দ্রব্যের প্রকৃতি। 

(খ) বিকল্প দ্রব্যের অস্তিত্ব। 

প্রশ্ন ৮। ক্রমহ্রাসমান বিকল্পীকরণের হার কী ?

উত্তরঃ দ্রব্য A এর একটি অতিরিক্ত এককের জন্য দ্রব্য A এর যে পরিমাণ উপভোক্তা ছেড়ে দিয়ে রাজি থাকে তা ক্রমশঃ হ্রাস পায় যখন উপভোক্তার কাছে দ্রব্য A অধিক হতে অধিকতর পরিমাণে বাড়তে থাকে। এই ধারণাকে ক্রমহ্রাসমান বিকল্পীকরণের হার বা প্রতিকল্পনের হ্রাসমান হার বলা হয়। 

প্রশ্ন ৯। চাহিদা রেখা কী? তা কী বোঝায় ?

উত্তরঃ চাহিদাসূচিকে রেখাচিত্রের সাহায্যে প্রকাশ করাকে চাহিদা রেখা বলে।

চাহিদারেখা দ্বারা বোঝা যায়, দাম এবং চাহিদা বিপরীতভাবে সম্পর্কিত। অর্থাৎ Demand is a function of price. 

প্রশ্ন ১০। নিরপেক্ষ মানচিত্র কী নির্দেশ করে ?

উত্তরঃ একই রেখাচিত্রে একাধিক নিরপেক্ষ রেখা অংকন করলে সেই চিত্রটিকে নিরপেক্ষ মানচিত্র বলে। এই মানচিত্র দেখাচ্ছে যে ভোক্তা নিচের দিকের বান্ডিল অপেক্ষা উচ্চে অবস্থিত নিরপেক্ষ রেখার বান্ডিলকে অধিকতর পছন্দ করে। 

প্রশ্ন ১১। একটি উল্লম্ব চাহিদা রেখা অংকন করো এবং তার দর স্থিতিস্থাপকতার প্রকৃতি উল্লেখ করো।

উত্তরঃ    

এটি সম্পূর্ণ অস্থিতিস্থাপক চাহিদা রেখা। এক্ষেত্রে দামের পরিবর্তনে চাহিদার পরিমাণের কোন পরিবর্তন হয় না।

প্রশ্ন ১২। একটি সামগ্রীর দর স্থিতিস্থাপক চাহিদা কীভাবে এর প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ অর্থবিজ্ঞানে দ্রব্যের একটি প্রকৃতিগত শ্রেণিবিভাগ আছে। যেমন- অত্যাবশ্যকীয় দ্রব্য, অভ্যাসজনিত প্রয়োজনীয় দ্রব্য এবং বিলাস দ্রব্য। এই প্রকৃতিগত শ্রেণিবিভাগের মধ্যে স্থিতিস্থাপকতার ক্ষেত্রে পার্থক্য থাকে। অত্যাবশ্যকীয় দ্রব্য যেমন চাউল, লবণ ইত্যাদি হবে অস্থিতিস্থাপক চাহিদা। কারণ, দাম বাড়লেও কিনতে হবে। বিলাস দ্রব্য ব্যবহার না করলেও চলে। এক্ষেত্রে চাহিদা স্থিতিস্থাপক। আবার, দীর্ঘদিনের অভ্যাস সহজে ত্যাগ করা যায় না। সেজন্য অভ্যাসজনিত প্রয়োজনীয় দ্রব্যের চাহিদা সাধারণত অস্থিতিস্থাপক হয়।

প্রশ্ন ১৩। একজন উপভোক্তার মোট আয় M এবং তার সম্পূর্ণ আয় দুটি সামগ্রী X এবং Y এর উপভোগে ব্যয় করে। X এবং Y এর দাম যথাক্রমে Pₓ এবং Py । বাজেট সমীকরণটি লেখো।

উত্তৰঃ এখানে,

X দ্রব্যের দাম = Px

Y দ্রব্যের দাম = Py

X এবং Y হল দুটি দ্রব্য

তাই, X এর পরিমাণ = Qx

Y এর পরিমাণ = Qy

ভোক্তার মোট আয় = M

তাহলে, বাজেট সমীকরণটি হবে, M = Px Qx + Py Qy 

প্রশ্ন ১৪। নিম্ন প্রদত্ত একটি সামগ্রীর বিভিন্ন দামে চাহিদার বিভিন্ন পরিমাণ দেওয়া হল। তার ওপর ভিত্তি করে চাহিদা রেখা অংকন করো।

দাম504540353025
চাহিদার পরিমাণ 102030405060

উত্তরঃ 

প্রশ্ন ১৫। বিকল্প এবং পরিপূরক দ্রব্যের মধ্যে পার্থক্য দেখাও। 

উত্তরঃ যে সকল দ্রব্যের পরিবর্তে অন্য দ্রব্য ব্যবহার করা যায়, তাদেরকে বিকল্প দ্রব্য বলে। যেমন- চা এবং কফি।

কোন একটি অভাব পুরণের জন্য যখন একাধিক দ্রব্যের প্রয়োজন হয় তখন ওই সকল দ্রব্যকে পরিপুরক দ্রব্য বলে। যেমন- ভালা ও চাবি, মটরগাড়ি ও পেট্রোল। পরিপূরক দ্রব্যের চাহিদা একসঙ্গে উদ্ভব হয়। 

প্রশ্ন ১৬। একটি নিরপেক্ষ রেখা অংকন করো এবং এটি নিম্নমুখী হওয়ার কারণ উল্লেখ করো।

উত্তরঃ  

ক্রমহ্রাসমান প্রতিকল্প প্রান্তিক হারের জন্য একটি নিরপেক্ষ রেখা নিম্নাভিমুখী হয়।

প্রশ্ন ১৭। উপযোগিতা ফলনের ধারণাটি লেখো। 

উত্তরঃ মানুষের অভাব পুরণ করার ক্ষমতাকে উপযোগিতা বলে। ভোক্তার উপযোগিতা দ্রব্য ও সেবার ভোগের ওপর নির্ভর করে। ভোগ থেকেই ভোক্তা উপযোগিতা পায়। সাংকেতিকভাবে,

TUₓ = f(Nₓ)

প্রশ্ন ১৮। একটি সামগ্রীর দাম 4% বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মোট ব্যয় 3% বৃদ্ধি হল। সামগ্রীটির প্রকৃতি বর্ণনা করো।

উত্তরঃ এখানে, দ্রব্যের দামের বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মোট ব্যয়ও বৃদ্ধি হল। সুতরাং চাহিদার স্থিতিস্থাপকতা (Ed < 1) একের কম অর্থাৎ অস্থিতিস্থাপক হবে। চাল, ঔষধ এই জাতীয় সামগ্রী হবে।

প্রশ্ন ১৯। ‘বিলাসী দ্রব্যের চাহিদা অধিক স্থিতিস্থাপক হয়।” ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ বিলাসী দ্রব্যের ক্ষেত্রে একজন ভোক্তা নিজ ইচ্ছানুযায়ী দ্রব্য ক্রয় করতে পারে বা ক্রয় বন্ধ করতেও পারে। এসব সামগ্রী তার অভ্যাসগতও নয়, ফলে বিলাসী দ্রব্যের চাহিদা অধিক স্থিতিস্থাপক হয়। 

প্রশ্ন ২০। মনে করি, একজন উপভোক্তা দুটি সামগ্রী ভোগ করে, সামগ্রী দুটি যদি X এবং Y হয়, তাহলে উপভোক্তার ভারসাম্যের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য সমীকরণটি লেখো।

উত্তরঃ      

প্রশ্ন ২১। চাহিদার দর স্থিতিস্থাপকতা কী নির্দেশ করে ? 

উত্তরঃ চাহিদার দর বা নাম স্থিতিস্থাপকতা দরের আনুপাতিক পরিবর্তনের ফলে চাহিদার পরিমাণের আনপাতিক পরিবর্তনের হারকে নির্দেশ করে।

প্রশ্ন ২২। চাহিদার দর স্থিতিস্থাপকতা নির্ধারণের সূত্রটি লেখো। 

উত্তরঃ  

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। চাহিদার সংজ্ঞা লেখো।

উত্তরঃ একজন ভোক্তার কোনো একটি বস্তু পাবার আকাঙ্খাকে চাহিদা বলা হয় যখন উক্ত বস্তুটি ক্রয় করার আর্থিক ক্ষমতা ভোক্তার থাকে। একজন ভিখারি যদি গাড়ি কেনার ইচ্ছে করে তবে সে ইচ্ছাকে চাহিদা বলা যাবে না। কারণ ভিখারিটির গাড়ি কেনার আর্থিক ক্ষমতা নেই। সহজ কথায়, ক্রয় ক্ষমতা সমর্থিত ইচ্ছাকে চাহিদা বলে।

প্রশ্ন ২। উপযোগিতা বলতে কী বোঝ ? 

উত্তরঃ উপযোগিতা হল কোনো বস্তু বা সেবাকার্যের মাধ্যমে মানুষের অভাব পূরণ করতে পারার ক্ষমতা। যেমন- একমুঠো ভাত বা কয়েকটি রুটি ক্ষুধার্ত একজন মানুষের খিদে দূর করতে পারে। তেমনি একজন চিকিৎসকের সেবার দ্বারা রোগী আরোগ্য লাভ করে। বস্তু বা সেবার এমন অভাব দূর করতে পারার ক্ষমতাটিই হল উপযোগিতা। 

প্রশ্ন ৩। অভাবের সংজ্ঞা লেখো।

উত্তরঃ কোনো বস্তু থেকে উপযোগিতা লাভের আকাঙ্খা সৃষ্টি হওয়াকে অভাব বলে। উদাহরণস্বরূপ দৈনন্দিন ব্যস্ততার মধ্যে অবসাদ দূর করার জন্য যদি গান শোনার আকাঙ্খা সৃষ্টি হয়, তাকে অভাব বলা হয়। বেঁচে থাকতে হলে ভাত, কাপড়, ঘর অত্যাবশ্যক, কিন্তু এগুলো না থাকা পর্যন্তই তা অভাব বলে বিবেচিত হবে। 

প্রশ্ন ৪। চাহিদা বিধির যে কোনো দুটি অনুমান/অভিধারণা উল্লেখ করো।

উত্তরঃ (১) ভোক্তার রুচি, অভ্যাস, ফ্যাশান প্রভৃতি অপরিবর্তিত থাকবে। 

(২) ভোক্তার আয় অপরিবর্তিত থাকবে। 

প্রশ্ন ৫। যুগ্ম চাহিদার সংজ্ঞা দাও।

উত্তরঃ কোনো একটি অভাব পূরণের জন্য যখন একাধিক দ্রব্যের চাহিদা হয় তখন ওই সকল দ্রব্যের চাহিদাকে যুগ্ম চাহিদা বলে। যেমন – কালি ও কলম, চা, চিনি ও দুধ।

প্রশ্ন ৬। যৌগিক বা মিশ্র চাহিদা কাকে বলে ?

উত্তরঃ একাধিক ব্যবহারের জন্য যখন কোন দ্রব্যের চাহিদা হয় তখন সে দ্রব্যের চাহিদাকে যৌগিক চাহিদা বা সংমিশ্রিত চাহিদা বলে। যেমন- বিদ্যুতের চাহিদা, করলার চাহিদা।

প্রশ্ন ৭। ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগিতা বিধির দুটি সীমাবদ্ধতা উল্লেখ করো। 

উত্তরঃ (১) একই বস্তু দীর্ঘসময়ের ব্যবধানে ভোগ করলে উপযোগিতা হ্রাস পাবে না।

(২) ব্যক্তিগত শখের ক্ষেত্রে এই নীতি প্রযোজ্য হয় না।

প্রশ্ন ৮। ভোক্তার উদ্বৃত্ত মানে কী ?

উত্তরঃ অধ্যাপক মার্শাল ভোক্তার উদ্বৃত্ত ধারণাটি প্রবর্তন করেছেন। ব্যক্তিগত চাহিদা দাম এবং বাজার দামের মধ্যে যে পার্থক্য, সেই পার্থক্যকেই ভোক্তার উদ্বৃত্ত বলা হয়। 

প্রশ্ন ৯। চাহিদা কী কী উপাদানের ওপর নির্ভর করে? 

উত্তরঃ চাহিদা নির্ভর করা উপাদানসমূহ হলো:

(১) সামগ্রীর দাম। 

(২) ভোক্তার আয়। 

(৩) সম্বন্ধিত বস্তুর দাম। 

(৪) পছন্দ এবং তৃপ্তিদায়কতা। 

(৫) ভবিষ্যতের আয়ের প্রত্যাশা।

প্রশ্ন ১০। উদ্ধৃত চাহিদার (Derived demand) সংজ্ঞা দাও। 

উত্তরঃ মূল চাহিদার সঙ্গে যে আনুষাঙ্গিক বস্তুগুলোর চাহিদা সৃষ্টি হয়, তাকে উদ্ভূত চাহিদা বলে। যেমন – ঘরের চাহিদা পূরণের জন্য ইট, বালু, সিমেন্ট ইত্যাদি বস্তুর চাহিদা সৃষ্টি হবে এগুলো উদ্ধৃত চাহিদা/উপজাত চাহিদা। 

প্রশ্ন ১১। একটি অনুভূমিক চাহিদা রেখা অংকন করো ও তার দর স্থিতিস্থাপকতার প্রকৃতি লেখো । 

উত্তরঃ     

দর স্থিতিস্থাপকতা হল পূর্ণ স্থিতিস্থাপক (ED = α)। এক্ষেত্রে চাহিদা রেখা OX অক্ষের সমান্তরাল বা অনুভূমিক হবে। 

প্রশ্ন ১২। প্রান্তিক উপযোগিতা এবং মোট উপযোগিতার সংজ্ঞা দাও।

উত্তরঃ একজন ভোক্তা কোনো বস্তুর একাধিক মাত্রা বা পরিমাণ ভোগ করে যে পরিমাণ উপযোগিতা লাভ করে, তাকে মোট উপযোগিতা বলে। 

একটি দ্রব্যের অতিরিক্ত একক হতে ভোক্তা যে অতিরিক্ত উপযোগ লাভ করে, তাকে প্রান্তিক উপযোগিতা বলে।

পশ্ন ১৩। পূর্ণ অস্থিতিস্থাপক চাহিদা রেখা অংকন করো। এর আকৃতি কী রকম? 

উত্তরঃ    

পূর্ণ অস্থিতিস্থাপক চাহিদা উল্লম্ব আকৃতির। 

প্রশ্ন ১৪। অভাবের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।

উত্তরঃ (১) মানুষের অভাব সীমাহীন। 

(২) অভাবগুলি প্রতিযোগিতামূলক।

প্রশ্ন ১৫। চাহিদা বিধির দুটি ব্যতিক্রম লেখো। 

উত্তরঃ (১) অভিজাত দ্রব্যের (Prestige goods) ক্ষেত্রে চাহিদা বিধি কার্যকরী হয় না।

(২) গিফেনের নিকৃষ্ট মানের দ্রব্যের ক্ষেত্রে চাহিদা বিধি প্রযোজ্য হয় না।

প্রশ্ন ১৬। একটি স্বাভাবিক চাহিদা রেখা অংকন করো। এর আকৃতি কীরূপ ?

উত্তরঃ     

চাহিদা রেখার আকৃতি বামদিক থেকে ডানদিকে নিম্নগামী।

প্রশ্ন ১৭। দুটি দ্রব্যের নাম লেখো যার চাহিদা অস্থিতিস্থাপক। 

উত্তরঃ চাউল, লবণ, ঔষধ।

প্রশ্ন ১৮। দুটি দ্রব্যের নাম লেখো যার চাহিদা স্থিতিস্থাপক। 

উত্তরঃ কমলালেবু, চাপাতি, প্রসাধন সামগ্রী (Cosmetics)।

প্রশ্ন ১৯। চাহিদার তির্যক স্থিতিস্থাপকতার সংজ্ঞা দাও। 

উত্তরঃ কোন একটি দ্রব্যের দামের পরিবর্তনের ফলে যখন অন্য বস্তুর চাহিদার ক্ষেত্রে পরিবর্তন ঘটে, তাকে চাহিদার তির্ধক স্থিতিস্থাপকতা (Cross elasticity of demand) বলে। এই ধরনের চাহিদা বিকল্প বা পরিপুরক দ্রব্যের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা যায়।

প্রশ্ন ২০। চাহিদার একক স্থিতিস্থাপকতা কী?

উত্তরঃ দামের শতকরা পরিবর্তনের হার এবং চাহিদার শতকরা পরিবর্তনের হার সমান হলে একে একক স্থিতিস্থাপক চাহিদা বলে।

প্রশ্ন ২১। বাজার চাহিদা মানে কী ? 

উত্তরঃ নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট দামে সকল ক্রেতার কোনো দ্রব্যের প্রতি চাহিদা করা বিভিন্ন পরিমাণের সমষ্টিকে বাজার চাহিদা বলে। 

প্রশ্ন ২২। চাহিদা বৃদ্ধি (Increase in demand) মানে কী ?

উত্তরঃ একই দামে কোনো দ্রব্যের যদি চাহিদা বৃদ্ধি পায়, তাকে চাহিদা বৃদ্ধি বলে। চাহিদার প্রভাবান্বিত করা উপাদানের জন্য এই বৃদ্ধি হয়।

প্রশ্ন ২৩। চাহিদা হ্রাস মানে কী ? 

উত্তরঃ একই দামে যদি কোনো দ্রব্যের চাহিদা হ্রাস পায়, তাকে চাহিদা হ্রাস বলে। চাহিদার প্রভাবান্বিত করা উপাদানের জন্য এই হ্রাস হয়।

প্রশ্ন ২৪। চাহিদার পরিবর্তন মানে কী ?

উত্তরঃ একই দামে যদি কোনো দ্রব্যের চাহিদা হ্রাস-বৃদ্ধি হয়, তাকে চাহিদার বলে। চাহিদার প্রভাবান্বিত কারক যেমন আয়ের পরিবর্তন, রুচির পরিবর্তন, বিকল্প পরিবর্তন দ্রব্যের আবির্ভাব ইত্যাদির কারণে চাহিদার পরিবর্তন হয়। 

প্রশ্ন ২৫। চাহিদার পরিমাণের পরিবর্তন মানে কী ?

উত্তরঃ কোনো দ্রব্যের দাম হ্রাস-বৃদ্ধির জন্য এর চাহিদা হ্রাস-বৃদ্ধি হওয়াকে চাহিদার পরিমাণের পরিবর্তন বলে। কারণ, Demand is a function of price.

প্রশ্ন ২৬। চাহিদার সম্প্রসারণ মানে কী ?

উত্তরঃ অন্যান্য বিষয় একই থাকিলে কোনো দ্রব্যের দাম হ্রাস পেলে এর চাহিদা বৃদ্ধি পায়, এভাবে বৃদ্ধি হওয়া চাহিদাকে চাহিদার সম্প্রসারণ বলা হয়। 

প্রশ্ন ২৭। চাহিদার সংকোচন মানে কী ?

উত্তরঃ অন্যান্য বিষয় একই থাকলে কোনো দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পেলে এর চাহিদা হ্রাস পায়, এভাবে হ্রাস পাওয়া চাহিদাকে চাহিদার সংকোচন বলে। তখন চাহিদা রেখাটি বামদিক থেকে ডানদিকে নিম্নগামী হয়।

প্রশ্ন ২৮। পরিপূরক দ্রব্যের দুটি উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ বলপেন এবং রিফিল, চিনি ও দুধ, কলম ও কালি, তালা ও চাবি। 

প্রশ্ন ২৯। বিকল্প দ্রব্যের সংজ্ঞা লেখো।

উত্তরঃ যে দ্রব্য অন্য দ্রব্যের পরিবর্তে ব্যবহৃত হতে পারে, তাকে বিকল্প দ্রব্য বলে। যেমন- চা ও কফি।

প্রশ্ন ৩০। স্থিতিস্থাপক চাহিদা এবং অস্থিতিস্থাপক চাহিদা বলতে কী বোঝ ?

উত্তরঃ দ্রব্যের দামের আনুপাতিক পরিবর্তনের ফলে যদি চাহিদার পরিমাণের বিশেষ পরিবর্তন হয়, তাকে স্থিতিস্থাপক চাহিদা বলে। আরামদায়ক বিলাসী দ্রব্যের চাহিদা স্থিতিস্থাপক হয়। 

আবার, দ্রব্যের দামের পরিবর্তনের ফলে যদি চাহিদা অপরিবর্তিত থাকে তাকে অস্থিতিস্থাপক চাহিদা বলে। আবশ্যকীয় দ্রব্যের চাহিদা অস্থিতিস্থাপক হয়।

দীর্ঘ উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। চাহিদা বিধিটি উল্লেখ করে একটি উপযুক্ত চিত্রের সাহায্যে ব্যাখ্যা করো। অথবা, চাহিদা বিধিটির মূলকথাটি উল্লেখ করো। একটি চাহিদা অনুসূচি প্রস্তুত করো । চাহিদা অনুসূচির সাহায্যে কীভাবে চাহিদারেখা অঙ্কন করা হয় দেখাও। অথবা, চাহিদা বিধিটি লেখো এবং একটি কাল্পনিক চাহিদা অনুসূচী ও উপযুক্ত চিত্রের সাহায্যে সেটি ব্যাখ্যা করো। 

উত্তরঃ অর্থবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধি হলো চাহিদা বিধি। অধ্যাপক মার্শালের মতে – ‘The amount demanded increases with a fall in price and diminishes with a rise in price’ অর্থাৎ চাহিদার সূত্র বা বিধি হল – ক্রেতার রুচি, অভ্যাস, আর্থিক আয়, সংশ্লিষ্ট দ্রব্যাদির দাম ইত্যাদি অপরিবর্তিত থাকলে কোন দ্রব্যের দাম বাড়লে চাহিদার পরিমাণ হ্রাস পাবে। আর দাম কমলে ওই দ্রব্যটির চাহিদার পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। দ্রব্যের দাম ও চাহিদার পরিমাণের মধ্যে এই বিপরীতমুখী সম্পর্ককে চাহিদা বিধি বলা হয়।

নিচে চাহিদা অনুসূচি এবং চাহিদা রেখার দ্বারা চাহিদা বিধিটি বুঝানো হল:

চিত্রে অনুভূমিক অক্ষে চাহিদার পরিমাণ এবং উল্লম্ব অক্ষে দ্রব্যটির দাম দেখানো হয়েছে।

এই রেখাটি পরিষ্কারভাবে দেখাচ্ছে দাম এবং চাহিদা বিপরীতভাবে সম্পর্কিত। বিভিন্ন দামে চাহিদার পরিমাণ নির্দেশক ABCDE যোগ করলে DD রেখা পাওয়া বাজার যায়। এই DD রেখাটি হলো চাহিদা রেখা। 

প্রশ্ন ২। বাজার চাহিদা রেখা কী? ব্যক্তিগত চাহিদা রেখা থেকে কীভাবে চাহিদা রেখা পাওয়া যায় চিত্রের সাহায্যে দেখাও। 

উত্তরঃ কোনো বস্তুর এক নির্দিষ্ট দামে সকল ভোক্তার চাহিদার সম্মিলিত যোগফলকে বাজার চাহিদা বলে। বাক্তিগত চাহিদা রেখাকে উল্লম্বভাবে যোগ করে বাজার চাহিদা রেখা অঙ্কন করা যায়। 

মনে করি, কোন বাজারে A এবং B দুজন উপভোক্তা। দুজনেরই একটি সামগ্রী বিভিন্ন দামে চাহিদার পরিমাণ নিচের তালিকায় দেখানো হল:

এখানে DA এবং DB যথাক্রমে ব্যক্তি A এবং B এর চাহিদা রেখা। DA এবং DB কে উল্লম্বভাবে যোগ করে আমরা বাজার চাহিদা রেখা MD পাই। 

প্রশ্ন ৩। একজন উপভোক্তার মাসিক আয় 300 টাকা এবং সে X এবং Y সামগ্রী দুটির ওপর সেই টাকা খরচ করে। X এর দাম 15 টাকা এবং Y এর দাম 25 টাকা। ধরা হল, উপভোক্তার আয় 450 টাকা বৃদ্ধি হল। বাজেট রেখার ওপর কী প্রভাব পড়বে দেখাও।

উত্তরঃ দেওয়া আছে,

ভোক্তার মাসিক আয় (M) = 300 টাকা

X দ্রব্যের দাম = 15 টাকা 

Y দ্রব্যের দাম = 25 টাকা

ভোক্তার বাজার রেখা,

ওপরের রেখাটিতে, AB হল প্রারম্ভিক বাজেট রেখা। যখন 450 টাকা ভোক্তার আয় বৃদ্ধি পাবে, তখন বাজেট রেখা ডানদিকে স্থানান্তরিত হবে। নতুন বাজেট রেখা A₁ B₁ মূল বাজেটের সামন্তরিক হবে। কারণ, ভোক্তার শুধু আয় বৃদ্ধি হয়েছে, দ্রব্য দুটির দামের কোন পরিবর্তন হয়নি।

প্রশ্ন ৪। একজন উপভোক্তার মাসিক আয় 400 টাকা। সে এই আয় সম্পূর্ণরূপে দুটি দ্রব্য X ও Y ক্রয়ের জন্য ব্যয় করে। দ্রব্য X এর দর 20 টাকা এবং Y এর দর 25 টাকা। এই তথ্যের ভিত্তিতে

(a) উপভোক্তার বাজেট রেখা অংকন করো।

(b) যদি সামগ্রী Y এর মূল্য হ্রাস পেয়ে 20 টাকা হয় এবং উপভোক্তার আয় ও X দ্রব্যের মূল্য একই থাকে, তাহলে বাজেট রেখার কী পরিবর্তন হবে। 

উত্তৰঃ বাজেট সেট দেওয়া আছে –

(a) 

দ্রব্য X020
দ্রব্য Y160

(b) যখন Y দ্রব্যের দাম হ্রাস পেয়ে 20 টাকা হল, নতুন বাজেট সেট হবে –

দ্রব্য X020
দ্রব্য Y200

প্রশ্ন ৫। বাজেট রেখা কী ? বাজেট রেখা কেন নিচের দিকে হেলে থাকে ?

উত্তরঃ বাজার দামে এবং ভোক্তার প্রদত্ত আয়ে ভোক্তা দুটি দ্রব্যের বিভিন্ন গোট (Combinations) ক্রয় করতে পারে, একে প্রতিফলিত করা রেখাকে বাজেট রেখা বলে। যদি উপভোক্তার মোট আয় M হয় এবং X এবং Y দুটি দ্রব্যের দাম যথাক্রমে Px এবং Py হয়, তাহলে বাজেট সমীকরণটি হবে –

M = Px Qx + Py Qy 

বাজেট রেখার ঢাল ঋণাত্মক নিম্নাভিমুখী। কারণ একটি দ্রব্য অতিরিক্ত কিনতে হলে, অন্য দ্রব্যটির ক্রয় হ্রাস করতে হয়। ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক বিকল্পীকরণের কার্যকারিতার জন্যই বাজেট রেখা নিচের দিকে হেলে থাকে। 

প্রশ্ন ৬। চাহিদার দর স্থিতিস্থাপকতা কী ? চাহিদার দর স্থিতিস্থাপকতা নির্ধারণকারী যে কোন তিনটি গুরুত্বপূর্ণ কারক উল্লেখ করো। 

উত্তরঃ দরের আনুপাতিক পরিবর্তনের ফলে চাহিদার পরিমাণের আনুপাতিক পরিবর্তনের হারকে দর স্থিতিস্থাপক চাহিদা বলে।সাংকেতিকভাবে

এখানে,

Ed = দর স্থিতিস্থাপক চাহিদা

ΔQ = চাহিদার পরিবর্তন

ΔP = দামের পরিবর্তন

q = মূল চাহিদার পরিমাণ

p = মূল দাম / প্রারম্ভিক দাম

দর স্থিতিস্থাপক চাহিদা নির্ধারণকারী উপাদানসমূহ হল-

(১) বস্তুর প্রকৃতি: আবশ্যকীয় দ্রব্যের চাহিদা অস্থিতিস্থাপক। উদাহরণস্বরূপ – ঔষধ, চাল, পাঠ্যপুস্তক ইত্যাদি আবশ্যকীয় দ্রব্য। এগুলো দাম বাড়লেও কিনতে হয়। ফলে চাহিদা অস্থিতিস্থাপক হয়। বিলাসী বা আরামদায়ক দ্রব্যের চাহিদা স্থিতিস্থাপক হয়। AC গাড়ি, টি. ভি. সেট ইত্যাদি দ্রব্য না কিনলেও চলে, ফলে এইগুলোর চাহিদা স্থিতিস্থাপক হয়।

(২) বস্তুর ব্যবহারের পরিসর: যেগুলো দ্রব্যের ব্যবহার সীমিত সেগুলোর চাহিদা অস্থিতিস্থাপক হয় এবং যেগুলো বস্তুর ব্যবহার বিভিন্ন ধরনের হয়, সেগুলো সাধারণত স্থিতিস্থাপক হয়। লবণের চাহিদা অস্থিতিস্থাপক কিন্তু কয়লার চাহিদা স্থিতিস্থাপক হয়। 

(৩) দ্রব্যের দাম: কম দামের জিনিসের চাহিদা অস্থিতিস্থাপক হয়। কিন্তু বেশি দামের দ্রব্যের চাহিদা স্থিতিস্থাপক হয়। দিয়াশলাই, পেন্সিল ইত্যাদির চাহিদা অস্থিতিস্থাপক। কিন্তু লেপটপ, গাড়ি এদের চাহিদা স্থিতিস্থাপক হয়। কারণ এগুলো দ্রব্যের দাম পরিবর্তন ভোক্তার বাজেটে বড় ধরনের প্রভাব বিস্তার করে।

(৪) অভ্যাস: কোন একটি বস্তুর চাহিদা যখন অভ্যাস এবং প্রথার দ্বারা প্রভাবিত হয়, তখন বস্তুটির চাহিদা অস্থিতিস্থাপক হয়। যেমন – সিগারেটের চাহিদা অস্থিতিস্থাপক হয়।

প্রশ্ন ৭। চাহিদার পরিবর্তন কী ? চাহিদারেখার পরিবর্তন ঘটাতে পারে এমন তিনটি কারণ লেখো।

উত্তরঃ একই দামে যদি কোনো দ্রব্যের চাহিদার হ্রাস বৃদ্ধি হয়, তাকে চাহিদার পরিবর্তন বলে। চাহিদারেখার পরিবর্তন হলে চাহিদারেখা ডানদিকে বা বামদিকে স্থানান্তরিত হবে। 

চাহিদারেখা পরিবর্তনের কারণ তিনটি হলো:

(১) ক্রেতা বা ভোক্তার রুচি, অভ্যাস, ফ্যাশানের পরিবর্তন।

(২) ভোক্তা বা গ্রাহকের আয়ের পরিবর্তন। 

(৩) বিকল্প দ্রব্য বা পরিপুরক দ্রব্যের মূল্যের পরিবর্তন।

(৪) জনসংখ্যার আয়তনের পরিবর্তন।

প্রশ্ন ৮। বিকল্প এবং পরিপূরক দ্রব্যের মধ্যে পার্থক্য দর্শাও।

উত্তরঃ একটি নির্দিষ্ট অভাব পূরণের জন্য একটি সামগ্রীর পরিবর্তে যখন অন্য একটি সামগ্রী ব্যবহার করা যায়, তখন দুটি দ্রব্যের একটিকে অন্যটির বিকল্প দ্রব্য বলা হয়। যেমন- পেপসি ও কোকাকোলা, চা ও কফি। বিকল্প দ্রব্যের ক্ষেত্রে চাহিদার স্থিতিস্থাপকতা বেশি হয়। উদাহরণস্বরূপ যদি চায়ের দাম বাড়ে, তাহলে কফির চাহিদা বৃদ্ধি হবে। 

কোন একটি নির্দিষ্ট অভাব পূরণের জন্য যখন একাধিক সামগ্রী একসঙ্গে ব্যবহার করা হয়, এরূপ সামগ্রীকে পরিপূরক দ্রব্য বলে। যেমন- গাড়ি ও পেট্রোল, কলম ও কালি, চা, চিনি ও দুধ। কলমের দাম কমলে কলমের চাহিদা বৃদ্ধি পায়, তৎসঙ্গে কালিরও চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। অর্থাৎ কলমের চাহিদা কালির চাহিদাকে প্রভাবান্বিত করে। 

প্রশ্ন ৯। ধরা হল, একটি বাজারে দুইজন উপভোক্তা আছে। প্রথম উপভোক্তার চাহিদা ফলন হল –

d₁ (P) = 30 – P ( যখন P < 30 ) এবং

d₂ (P) = 0 (যখন P> 30 )

দ্বিতীয় উপভোক্তার চাহিদা ফলন হল–

d₂ (P) = 20 – 2P (যখন P < 10) এবং 

d₂ (P) = 0 (যখন P> 100)

এখন বাজার চাহিদা, ফলন বের করো।

উত্তরঃ বাজার চাহিদা ফলন হল: 

D (P) = d₁ (P) + d₂ (P) (যখন P ≤ 10 ) 

          = 30 – P + 0 – 30 – P

          = 50 – 3P

D (P) = d₁ (P) + d₂ (P) (যখন 10 < P < 30) 

          = 30 – P + 0 

          = 30 – P

D (P) = 0 

প্রশ্ন ১০। স্বাভাবিক দ্রব্য এবং নিকৃষ্ট দ্রব্যের মধ্যে পার্থক্য উদাহরণ সহ দেখাও। 

উত্তরঃ যে সকল দ্রব্যের চাহিদা আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধি পায়, তাদেরকে স্বাভাবিক দ্রব্য বলে। যেমন- চিনি, দুধ ইত্যাদি।

যে সকল দ্রব্যের চাহিদা আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে হ্রাস পায়, তাদেরকে নিকৃষ্ট বা নিম্নমানের দ্রব্য বলে। যেমন মোটা চাল, নিম্নমানের খাদ্যশস্য, পুরোনো গাড়ি ইত্যাদি।

প্রশ্ন ১১। একজন উপভোক্তা নিজের প্রদত্ত আয়ের দ্বারা X দ্রব্য 20 টি এবং Y ব্য 12 টি ক্রয় করতে পারে। X এবং Y এর প্রদত্ত দাম হলো যথাক্রমে 15 টাকা এবং 25 টাকা। উপভোক্তার আয়ের স্তর নির্ণয় করো।

উত্তরঃ দেওয়া আছে,

X দ্রব্যের পরিমাণ = 20 একক [X(Qx)]

Y দ্রব্যের পরিমাণ = 12 একক [Y(Qx)]

X দ্রব্যের দাম = 15 টাকা ( X(Px)]

Y দ্রব্যের দাম = 25 টাকা [Y(Py)]

ভোক্তার আয়ের স্তর (M) = ? 

বাজেট সমীকরণের সাহায্যে ভোক্তার আয়ের স্তর জানা যায়।

M = Px Qx + Py Qy

     = 15 x 20 + 25 x 12

     = 300 + 300

     = 600

ভোক্তার আয় স্তর 600 টাকা।

We Hope the given Economics Class 11 Bengali Medium Question Answer will help you. If you Have any Regarding AHSEC Board HS 1st Year Economics Question Answer in Bengali PDF download, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.

1 thought on “AHSEC Class 11 Economics Chapter 2 ভোক্তার আচরণ এবং চাহিদা”

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top