Class 11 Environmental Studies Chapter 8 পথ সুরক্ষা

Join Roy Library Telegram Groups

Class 11 Environmental Studies Chapter 8 পথ সুরক্ষা, is a textbook prescribed by the Assam AHSEC Board Class 11 Environmental Studies Question Answer in Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 11 Environmental Studies Chapter 8 পথ সুরক্ষা The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 11 Environmental Studies Chapter 8 পথ সুরক্ষা are free to use and easily accessible.

Class 11 Environmental Studies Chapter 8 পথ সুরক্ষা

Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. AHSEC Board Class 11 Environmental Studies in Bengali Solutions, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 11 Environmental Studies in Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. Class 11 Environmental Studies Notes in Bengali will be able to solve all the doubts of the students. Class 11 Environmental Studies Suggestion in Bengali, Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam AHSEC Board Class 11 Environmental Studies Solution in Bengali. Class 11 Environmental Studies Notes in Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.

পথ সুরক্ষা

পাঠ্যপুস্তকের প্রশ্নাবলীর উত্তরঃ

প্রশ্ন ১। পথ সুরক্ষা বললে কী বোঝায়?

উত্তরঃ রাস্তাঘাট নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে চলাচল করে সুরক্ষিতভাবে গন্তব্য স্থানে পৌঁছানোই হল পথ সুরক্ষা।

প্রশ্ন ২। পথ সুরক্ষার ক্ষেত্রে চারটি E অক্ষরের সাহায্যে কী বোঝায়? সংক্ষেপে লেখো।

উত্তরঃ পথ সুরক্ষার চারটি কৌশলকে 4E বলা হয়ে থাকে। এই চারটি কৌশল হলো – 

১। কারিগরী বিদ্যা (Engineering): রাস্তাঘাটে পথচারী ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণীর বাহন চলাচল করে। সকল শ্রেণীর যান বাহন চলাচলের কথা ভেবে রাস্তাঘাট সঠিক কারিগরী বিদ্যার প্রয়োগের দ্বারা বিজ্ঞান সম্মতভাবে নির্মাণ করা উচিত।

২। বলবৎকরণ (Enforcement): যান বাহন চলাচলের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় বিধি নিষেধ এবং নিয়মাবলীর প্রবর্তন এবং সেগুলির  বলবৎকরণ বলিষ্ঠভাবে করলে পথ দুর্ঘটনা হ্রাস পাবে।

৩। শিক্ষা (Education): পথ সুরক্ষা সম্পর্কীয় বিভিন্ন কৌশল পথ – বিধান পথচিহ্ন, পথ নির্দেশ ইত্যাদির বিষয়ে জনসাধারনের মধ্যে প্রচার করে সকলকে সুশিক্ষিত করতে পারলে পথ দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

৪। জরুরিকালীন পরিষেবা (Emergency): পথ দুর্ঘটনায় আহতদের তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে পারলে হতাহতের সংখ্যা কমানো সম্ভব এজন্য জরুরিকালীন চিকিৎসা পরিষেবা ব্যবস্থা উন্নটকরন অত্যন্ত প্রয়োজন ।

প্রশ্ন ২। হেলমেট কী এবং এটি ব্যবহার করা কেন প্রয়োজন সংক্ষেপে লেখো।

উত্তরঃ মাথার সুরক্ষার্থে পরিহিত শিরস্ত্রাণকে হেলমেট বলে। যানবাহন আইন ১৯৮৮ এর ১২৯ নং ধারা অনুযায়ী দু – চাকাযুক্ত যান বাহনের চালক এবং আরক্ষীর জন্য হেলমেট পড়া বাধ্যতামূলক । হেলমেট পরিধান চালক এবং আরোহীকে মৃত্যু ও মাথার গুরুতর আঘাতের হাত থেকে যথাক্রমে ৪০ শতাংশ এবং ৭০ শতাংশ সুরক্ষা প্রদান করে। নিয়ম অনুযায়ী aei হেলমেটের মান ” ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যাণ্ডার্ড ” এর নির্ধারিত মান সম্পন্ন হওয়া জরুরী। দু – চাকার বাহনের পেছনের আরোহীরও হেলমেট পরা বাধ্যতামূলক।

প্রশ্ন ৪। সিটবেল্টের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে লেখো।

উত্তরঃ ঘণ্টার ৭০ কি: মি: বেগে চলতে থাকা গাড়ী চালকের বা আরোহীর দেহও একই গতিতে চলতে থাকে। হঠাৎ গাড়িকে থামতে হলে গাড়ীর ভিতরের যাত্রী এবং চালকের শরীরও ঘণ্টায় প্রায় ৭০ কি: মি: গতি সামনে থাকা স্টিয়ারিং হুইল, ড্যাসবোর্ড বা সামনের কাছে ধাক্কা মারতে পারে। যার ফলে চালক বা আরোহীর মৃত্যু বা পঙ্গু হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। সেজন্য যাত্রী এবং চালকের সুরক্ষার জন্য সিটবেল্ট পরা প্রয়োজনীয়।

প্রশ্ন ৫। ড্রাইভিং লাইসেন্স কী? কোন কোন শ্রেণীর যান বাহনের ক্ষেত্রে লাইসেন্স দেওয়া হয়? 

উত্তরঃ কর্তৃত্বযুক্ত প্রাধীকারীর জারি করা যে অনুমতিপত্র ব্যবহার করে নির্দিষ্ট শ্রেণীর গাড়ী চালানো যায়, তাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।

নিন্মোক্ত শ্রেণীর যানবাহন চালাতে হলে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রয়োজন।

১। গিয়ারবিহিন মোটর সাইকেল।

২। গিয়ারযুক্ত মোটর সাইকেল। 

৩। প্রতি বন্দ্ধীর বাহন।

৪। লঘু যানবাহন।

৫। যাত্রী পরিবহনের যান বাহন।

৬। রোড রোলার। এবং 

৭। নির্দিষ্ট ধরনের যান বাহন।

প্রশ্ন ৬। সুরাপান করে গাড়ী চালানোর ক্ষেত্রে যানবাহন আইনে কী কী বিধি নিষেধ আছে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তরঃ গাড়ী চালানোর সময় কোনো ব্যক্তির রক্তের নমুনায় প্রতি ১০০ মি: লি: রক্তে ৩০ মি: গ্রা: অথবা তার চেয়ে বেশি মাত্রায় অ্যালকোহল থাকলে যানবাহন আইন অনুযায়ী সেই ব্যক্তির জেল অথবা জরিমানা বা দুটোই হতে পারে। এছাড়াও এই ধরনের অপরাধে ধরা পড়লে চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

প্রশ্ন ৭। স্কুল বাসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য পাঁচটি নিয়ম লেখো।

উত্তরঃ স্কুল বাসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য পাঁচটি নিয়ম হল – 

১। স্কুল বাসের চালকের ৫ বৎসর ভারী যানবাহন চালানোর অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন।

২। কোন স্কুলবাস চালককে ইউনিফর্ম পরিধান করতে হবে এবং বাসের সামনে স্কুল কর্তব্যরত লেখা থাকতে হবে।

৩। কোনো স্কুল বাস চালক অত্যাধিক বেগে সুরাযুক্ত হয়ে বিপদজ্জনক গাড়ী চালানোর অপরাধে একবার অভিযুক্ত হলে স্কুল বাস চালানোর যোগ্যতা হারাবে।

৪। স্কুল বাসের গতিবেগ অনুর্দ্ধ ৪৯ কি: মি: প্রতি ঘন্টা হতে হবে এবং তা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বাসে গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্র থাকা প্রয়োজন। এবং

৫। শিক্ষিত লাইসেন্সধারী কণ্ডাক্টর থাকা বাধ্যতামূলক।

প্রশ্ন ৮। পথচিহ্নগুলি কী কী ভাবে বিভক্ত করা হয়েছে?

উত্তরঃ পথচিহ্নগুলি তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১। বাধ্যতামূলক চিহ্ন।

২। সতর্কীকরণ চিহ্ন। এবং

৩। বিজ্ঞপ্তি বা সুচনাত্মক চিহ্ন।

প্রশ্ন ৯। পথ দুর্ঘটনা ঘটলে গাড়ী চালকের কী কর্তব্য?

উত্তরঃ পথ দুর্ঘটনা ঘটলে চালকের তৎক্ষণাৎ গাড়ী থামানো উচিত। দুর্ঘটনা স্থান থাকা অন্য লোকজনের পক্ষে সম্ভব না হলে বা আহত ব্যক্তি বা তার অভিভাবকেরা নিজে দায়িত্বে অন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না চাইলে চালকের উচিত আহতকে চিকিৎসালয়ে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা। সেজন্য কাছাকাছি থাকা পুলিশ থানায় দূর্ঘটানার খবর জানানো এবং বীমা কতৃপক্ষকে দূর্ঘটনা সম্পর্কে অবগত করানো প্রয়োজন।

প্রশ্ন ১০। অপরিবহন বা ব্যক্তিগত গাড়িতে কী কী নথি রাখা প্রয়োজন? 

উত্তরঃ অপরিবহন বা ব্যক্তিগত গাড়িতে নীচের নথিগুলো থাকা আবশ্যক।

১। পঞ্জীয়ন প্রমাণ পত্র।

২। বীমা।

৩। এক বছরের বেশি পুরোনো গাড়ীর ক্ষেত্রে প্রদুষণ নিয়ন্ত্রণ সার্টিফিকেট। এবং

৪। ড্রাইভিং লাইসেন্স।

প্রশ্ন ১১। পথ দুর্ঘটনার মুখ্য কারণ কী কী?

উত্তরঃ পথ দুর্ঘটনার মুখ্য কারণগুলো হল – 

১। মানবীয় কারণ: প্রকাশিত তথ্য মতে ৮৫ শতাংশ পথ দুর্ঘটনা মানুষের ভুলেই সংঘটিত হয়। সুরার নেশা, ঘুমের আবেগ, অন্যমনস্কতা, পথ নির্দেশনা বুঝতে ভুল হওয়া অথবা অন্যান্য করা, গাড়ী চালানোর সময় মোবাইল কথা বলা, পথচারীর অমনোযোগিতা বা ভুল দিকে হাটা, রাস্তা পার হওয়ার সময় মোবাইল কথা বলা ইত্যাদি।

২। আর্ন্তগঠন মূলক কারক: ক্ষতি গ্রন্থ অথবা অসমান রাস্তা, রাস্তা নির্মাণে প্রযুক্তিগত ক্রটি ইত্যাদি।

৩। যান্ত্রিক কারক: চলন্ত গাড়িতে হঠাৎ কোন যান্ত্রিক গোলমাল, গাড়ীর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাব, পুরোনো বা বিকল যন্ত্রাংশের ব্যবহার ইত্যাদি।

৪। পারিপার্শ্বিক কারক: অন্যান্য কারণ যেমন খারাপ আবহাওয়া, প্রতিকূল ভৌগোলিক অবস্থিত, আকস্মিক প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে পথ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

প্রশ্ন ১২। ২০১১ সনে গুরু হওয়া পথ সুরক্ষা কর্মসূচীর নাম কী? এই প্রকল্পটির বিষয়ে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তরঃ ২০১১ সনে গুরু হওয়া পথ সুরক্ষা কর্মসূচীর নাম হল – ” দ্য গ্লোবাল প্ল্যান ফর দ্য ডিকেড অফ অ্যাকশন ফর রোড সেফটি ২০১১- ২০২০ “।

২০১১ সনের ১১মে এই কর্মসূচী আরম্ভ করা হয়েছে। এই কর্মসূচীর আঁধারে প্রত্যেকটি দেশ দৃঢ়ভাবে পথ সুরক্ষা সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বিভিন্ন কার্যপন্থা গ্রহন করেছে। ২০১০ সনের মার্চ মাসে রাষ্ট্র সংঘের সাধারণ অধিবেশনে ঘোষিত এই কর্মসূচীর লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য হল পথ দুর্ঘটনার ফলে হওয়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিম্নমুখী করা। ভারতেও ২০০৫ সনে গঠিত ‘ সুন্দর কমিটি ‘ র দেওয়া পরামর্শ বলির ভিত্তিতে ২০১০ সনের ১৫ মার্চ তারিখে রাষ্ট্রীয় পথ সুরক্ষা প্রকল্প কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। এর অন্তর্গত ১১ টি কর্মসূচীর মধ্যে অন্যতম হল পথ সুরক্ষা সম্পর্কে সজাগতা।

প্রশ্ন ১৩। ভারতবর্ষে বলবৎ হওয়া পথ সুরক্ষা কর্মসূচী কবে প্রবর্তন হয়েছে?

উত্তরঃ ২০১০ সনের ১৫ মার্চ তারিখে রাষ্ট্রীয় পথ সুরক্ষা প্রকল্প কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে।

প্রশ্ন ১৪। পথ সুরক্ষা সুনিশ্চিত করতে হলে গাড়ী চালানোর সময় কোন পাচটি নিয়ম মেনে চলা উচিত।

উত্তরঃ পথ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গাড়ী চালানোর সময় যে নিয়মগুলো মেনে চলতে হয়। তার মধ্যে পাচটি হল – 

১। গাড়ী যথা সম্ভব রাস্তার বাঁদিকে ঘেঁষে চলানো এবং বিপরীত দিকের থেকে আসা যান বাহনকে নিজের ডানদিকে দিয়ে অতিক্রম করতে দেওয়া উচিত।

২। বাঁদিকে গাড়ী ঘোরানোর সময় যথা সম্ভব বাদিক ঘেঁষে নতুন রাস্তায় উঠতে হবে। ডানদিকে ঘোরানোর সময় মাঝামাঝি গিয়ে নতুন রাস্তাটির বাঁদিক ঘেঁষে প্রবেশ করতে হবে।

৩। একদিকে চলতে থাকা গাড়িকে ডানদিক দিয়ে অতিক্রম করতে হবে।

৪। গাড়ী চালানোর সময় পিছন দিকের দৃশ্য আয়নায় দেখে প্রয়োজন সাপেক্ষে হাতের সাহায্যে সংকেত দিতে হবে। এবং

৫। ‘ ওয়ান ওয়ে ‘ লেখা রাস্তায় কখনোই উল্টো দিক থেকে গাড়ী চালানো উচিত নয়। 

প্রশ্ন ১৫। বিদেশ গাড়ী চালাতে হলে কোন প্রবাসীকে কী করতে হবে?

উত্তরঃ কোন ভারতীয়কে বিদেশে গাড়ী চালাতে হলে আন্তর্জাতিক গাড়ী চালনা অনুজ্ঞাপত্র প্রধানের ব্যবস্থা যানবাহন আইনে সন্নিবিষ্ট আছে। এই অনুজ্ঞাপত্র এক বছরের জন্য দেওয়া হয়ে থাকে। 

এটি পাওয়ার জন্য নীচে দেওয়া নথিপত্র সহ নির্ধারিত আবেদন ফর্মে আবেদন করতে হয় – 

১। ভারতীয় ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রতিলিপি।

২। পাসপোর্ট ও ভিসার প্রতিলিপি।

৩। চালকের সু – স্বাস্থ্যের প্রমাণ।

৪। তিন কপি ফটো। এবং

৫। নির্ধারিত মাসুল।

অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। ভারতবর্ষে কোন সন থেকে প্রতি বৎসরের জানুয়ারি মাসে ‘ পথ সুরক্ষা সপ্তাহ ‘ উদযাপন করা হয়ে আসছে? 

উত্তরঃ ১৯৯০ সনে থেকে।

প্রশ্ন ২। ভারতে ‘ ন্যাশনাল রোড সেফটি পলিসি ‘ কবে থেকে প্রযোজ্য হয়েছে?

উত্তরঃ ২০১০ সনের ১৫ মার্চ থেকে।

প্রশ্ন ৩। কোন আইন দ্বারা মটর সাইকেল আরোহী এবং চালক উভয়েরই হেলমেট পরা বাধ্যতামূলক?

উত্তরঃ যানবাহন আইন ১৯৮৮ এর ১২৯ নং ধারা অনুযায়ী।

প্রশ্ন ৪। মটর সাইকেলের হেলমেটের মান কোন সংস্থা নির্ধারণ করে?

উত্তরঃ ‘ ব্যুরো অফ ইণ্ডিয়ান স্ট্যাণ্ডার্ড ‘ নামক সরকারি সংস্থা।

প্রশ্ন ৫। আসামে ড্রাইভিং লাইসেন্স কে মঞ্জুর করেন?

উত্তরঃ আসামে জেলা পরিবহন অফিসার ড্রাইভিং লাইসেন্স মঞ্জুর করেন।

প্রশ্ন ৬। ‘ লানার্স ড্রাইভিং লাইসেন্স ‘ পেতে হলে নূন্যতম কত বয়স হতে হয়? 

উত্তরঃ ১৮ বৎসর।

প্রশ্ন ৭ রাসায়নিক বা পরিবাহক গাড়িতে কী কী রাখা বাধ্যতামূলক? 

উত্তরঃ রাসায়নিক বা পরিবাহক গাড়িতে নিন্মোলিখিত থাকা বাধ্যতামূলক।

১। উপযুক্ততার প্রমাণ পত্র।

২। পার্মিট বা অনুজ্ঞা পত্র।

৩। পথকর প্রদানের রচিদ।

৪। কন্ডাক্টরের (বাসের ক্ষেত্রে) লাইসেন্স। এবং

৫। পার্মিটের শর্তে উল্লেখ থাকা অন্যান্য নথি।

প্রশ্ন ৮। হলুদ রঙের ট্রাফিক সিগন্যাল কি নির্দেশ করে? 

উত্তরঃ হলুদ রঙের ট্রাফিক সিগন্যাল থামার বা যাওয়ার জন্য তৈরি হতে নির্দেশ দেয়।

প্রশ্ন ৯। লাল রঙের ট্রাফিক সিগন্যাল কী নির্দেশ করে? 

উত্তরঃ লাল লাইটের ট্রাফিক সিগন্যাল থামার নির্দেশ করে।

প্রশ্ন ১০। সবুজ রঙের ট্রাফিক সিগন্যাল কী নির্দেশ করে? 

উত্তরঃ সবুজ লাইট চলার সিগন্যাল দেয়।

প্রশ্ন ১১। ট্রাফিক সিগন্যালের লাল লাইটের জ্বলতে নিভতে থাকা কী নির্দেশ দেয়?

উত্তরঃ লাল লাইট নিভতে বা জ্বলতে থাকলে থামুন, সামনের বাহন বা পথচারী পার গেলে সাবধানে এগোনোর নির্দেশ দেয়।

প্রশ্ন ১২। হলুদ লাইট জ্বলতে নিভতে থাকা কী নির্দেশ করে? 

উত্তরঃ হলুদ লাইট জ্বলতে নিভতে থাকলে গতি কমানো এবং সাবধানে এগোনোর নির্দেশ দেয়।

প্রশ্ন ১৩। UNECE এর সম্পূর্ন নাম কী?

উত্তরঃ United Nations Economic Commission of Europe. 

প্রশ্ন ১৪। পথ সংকেতের উপর UNECE এর অধীনে কখন কর্ম পদ্ধতি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়?

উত্তরঃ ১৯৪৯ সনের ২০ সেপ্টেম্বর।

প্রশ্ন ১৫। কখন আন্তর্জাতিক পথ সংকেতের দন্তবেজ বলবৎ করা হয়?

উত্তরঃ ১৯৫৩ সনের ২০ ডিসেম্বর।

প্রশ্ন ১৬। জেব্রা ক্রসিং কাকে বলে?

উত্তরঃ পথচারীদের রাস্তা পার হওয়ার জন্য রাস্তার কিছু অংশে জেব্রার পিঠের মত সাদাকালো রেখা আঁকা থাকে। এই রেখাকে পথচারী রাস্তা পার হতে থাকলে গাড়ী থামিয়ে পারাপার সম্পূর্ন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

প্রশ্ন ১৭। সাদা স্তম্ভরেখা বা স্টপ লাইন কী নির্দেশ করে?

উত্তরঃ রাস্তার সংযোগ স্থান বা ট্রাফিক লাইটের কাছে এই ধরনের রেখা আঁকা থাকলে সেখানে গাড়ী থামানোর সময় রেখাটি স্পর্শ বা অতিক্রম না করে থামতে নির্দেশ করে।

প্রশ্ন ১৮। বিভাজক রেখা কী?

উত্তরঃ চওরা ও একাধিক সারিযুক্ত রাস্তায় সাদা রেখাখণ্ডের সাহায্যে সারিগুলোকে পৃথক করা হয়। এই রেখাকে বিভাজক রেখা বলে।

প্রশ্ন ১৯। বিভাজকযুক্ত রাস্তায় সারি পরিবর্তনের আগে কী করতে হয়?

উত্তরঃ বিভাজকযুক্ত রাস্তায় সারি পরিবর্তনের আগে সংকেত দিতে হবে।

প্রশ্ন ২০। রাস্তার মাঝ বরাবর অখণ্ড রেখা কী নির্দেশ করে?

উত্তরঃ রাস্তার মাঝ বরাবর অখণ্ড রেখা থাকলে সেই রাস্তায় অন্য গাড়িতে অতিক্রম করা নিষিদ্ধ।

প্রশ্ন ২১। রাস্তার মধ্যে হলুদ রেখা থাকা কী নির্দেশ করে ?

উত্তরঃ রাস্তার হলুদ রঙের বিভাজক রেখা থাকলে কোনো গাড়ী একই দিকে যাওয়া অন্য গাড়িকে অতিক্রম করার সময় হলুদ রেখাটিকে কোনভাবেই স্পর্শ করতে পারবে না।

প্রশ্ন ২২। রাস্তার একেবারে বাঁদিকের সীমানায় হলুদ রঙের রেখা আঁকা থাকলে সেই রেখাটি কী নির্দেশ করে?

উত্তরঃ রাস্তার একেবারে বাঁদিকের সীমানায় হলুদ রঙের রেখা আঁকা থাকলে সেই অঞ্চলে সীমিত সময়ের জন্য গাড়ী থামানো যায়। বেশি সময় গাড়ী থামানো নিষেধ।

প্রশ্ন ২৩। কোনো রাস্তার মাঝখানে অখণ্ড রেখা থাকা কী নির্দেশ করে?

উত্তরঃ রাস্তার মাঝখানে অখণ্ড রেখা থাকলে সেই রাস্তায় অন্য গাড়িতে অতিক্রম করা নিষিদ্ধ।

প্রশ্ন ২৪। লার্নার্স লাইসেন্স পাওয়ার নুন্যতম কতদিন পরে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া যায়?

উত্তরঃ গাড়ী চালাতে শিখে আত্ম বিশ্বাসী হয়ে উঠে অথবা ‘ লার্ণার্স লাইসেন্স ‘ পাওয়ার পর অন্তত ৩০ দিন পরে গাড়ী চালানোর ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে ডাইভিং লাইসেন্স দেওয়া হয়।

প্রশ্ন ২৫। যে কোন দুটি সুচানাত্মক পথ চিহ্ন উল্লেখ করো।

উত্তরঃ          

প্রশ্ন ২৬। দুই দিকে যাওয়া যায় এমন পথে সাদা খণ্ডিত রেখা কী সূচিত করে?

উত্তরঃ এই ধরনের রাস্তায় সারি পরিবর্তনের আগে অবশ্যই সংকেত দিতে হবে।

প্রশ্ন ২৭। দ্য ফার্স্ট ডিকেড অফ অ্যাকশন ফর রোড সেফটি হল _________।

উত্তরঃ পথ সুরক্ষার দশকজোড়া কর্মসূচী।

সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তরঃ

প্রশ্ন ১। রাস্তার হাঁটার সময় পালনীয় নিরাপত্তা বিধানসমুহ উল্লেখ করো।

উত্তরঃ রাস্তার হাঁটার সময় পালন করা। কয়েকটি নিরাপত্তা বিধানসমুহ হল – 

১। রাস্তা পার হওয়ার সময় বাঁদিক বাঁদিক এবং ডানদিক লক্ষ্য করা উচিত।

২। হাঁটার সময় যতদূর সম্ভব ফুটপাত ব্যবহার করা উচিত।

৩। রাস্তায় চলতে সবসময় বাঁদিকে হাটা উচিত।

৪। ফুটপাতে চলতে কোনো গর্ত আছে কি না তা দেখে চলা প্রয়োজন। এবং

৫। থেমে থাকা গাড়ীর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় অন্য গাড়ী আসছে কি না তা দেখে নেওয়া প্রয়োজন।

Leave a Reply

error: Content is protected !!
Scroll to Top