Class 11 Environmental Studies Chapter 8 পথ সুরক্ষা, is a textbook prescribed by the Assam AHSEC Board Class 11 Environmental Studies Question Answer in Bengali Medium Students will find the solutions very useful for exam preparation. Class 11 Environmental Studies Chapter 8 পথ সুরক্ষা The experts of The Roy Library provide solutions for every textbook question Answer to help students understand and learn the language quickly. Class 11 Environmental Studies Chapter 8 পথ সুরক্ষা are free to use and easily accessible.
Class 11 Environmental Studies Chapter 8 পথ সুরক্ষা
Bengali Medium Solutions by Roy Library helps students understand the literature lessons in the textbook. The sole purpose of the solutions is to assist students in learning the language easily. AHSEC Board Class 11 Environmental Studies in Bengali Solutions, Gives you a better knowledge of all the chapters. Class 11 Environmental Studies in Bengali Book PDF. The experts have made attempts to make the solutions interesting, and students understand the concepts quickly. Class 11 Environmental Studies Notes in Bengali will be able to solve all the doubts of the students. Class 11 Environmental Studies Suggestion in Bengali, Provided are as per the Latest Curriculum and covers all the questions from the Assam AHSEC Board Class 11 Environmental Studies Solution in Bengali. Class 11 Environmental Studies Notes in Bengali Syllabus are present on Roy Library’s website in a systematic order.
প্রশ্ন ২। বাধ্যতামূলক পদচিহ্ন কী? এ ধরনের যে কোনো চারটি পদচিহ্নের নাম লেখো।
উত্তরঃ ভারতবর্ষে ১৯৮৮ সনের যানবাহন বিধিতে পথের পাশে কিছু চিহ্ন সন্নিবিষ্ট করা হয়েছে। যে সকল চিহ্নের নির্দেশ মানা বাধ্যতামূলক এবং না মানলে অপরাধ হয় সে সকল পথচিহ্নকে বাধ্যতামূলক পথচিহ্ন বলে।
এই ধরনের চারটি পথচিহ্ন হল –
১। থামুন।
২। রাস্তা দিন।
৩। প্রবেশ নিষেধ। এবং
৪। গাড়ী নিষেধ।
প্রশ্ন ৩। পথচিহ্ন কী? পথচিহ্নগুলোকে কয়ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তরঃ পথের পাশে থাকা চিহ্নগুলোকে পথ চিহ্ন বলে। এই চিহ্নের অর্থ চালক, পথচারী এবং অন্যান্য পথ ব্যবহারীদের জানা প্রয়োজন।
পথচিহ্নগুলো তিন ধরনের হয় –
১। বাধ্যতামূলক পথচিহ্ন।
২। সতর্কীমূলক পথচিহ্ন।
৩। বিজ্ঞপ্তিমূলক পথচিহ্ন।
প্রশ্ন ৪। ‘ লার্ণর্স লাইসেন্স ‘ দিয়ে গাড়ী চালানোর শর্ত কী?
উত্তরঃ লার্ণর্স লাইসেন্স পাওয়ার পরে গাড়ীর সামনে এবং পিছনে ‘ L ‘ অক্ষরটি সাদার উপরে লাল অক্ষরে লিখে রাখতে হয়। এই লাইসেন্স যেহেতু শুধুমাত্র শিখার জন্য সেজন্য চালকের সঙ্গে একজন প্রশিক্ষক বা লাইসেন্সধারী ব্যক্তি থাকা আবশ্যক।
প্রশ্ন ৫। তিন ধরনের পথ রেখাংকনের নাম লেখো।
উত্তরঃ তিন ধরনের পথ রেখাংকনের নাম হল –
১। গোলাকার সংযোগ স্থল।
২। জেব্রা ক্রসিং। এবং
৩। সাদা রেখা।
প্রশ্ন ৬। গোলাকার সংযোগ স্থল কী?
উত্তরঃ
ট্রাফিক দ্বীপকে কেন্দ্র করে চারপাশের পথ সংযোগ হলে স্থানটিকে গোলাকার সংযোগ স্থলে। এই সংযোগ স্থলে একাধিক লাইন বা সারি থাকলে নির্দিষ্ট লাইনে সাবধানে যাত্রা করতে হয়। ডানদিকে থাকা গাড়িকে অগ্রাধিকার দেওয়াই নিয়ম।সোজা রাস্তা থেকে অন্য রাস্তায় ঢোকা বা বেরোনোর সময় ইন্ডিকেটর লাইট অবশ্যই ব্যবহার করতে হয়।
প্রশ্ন ৭। ধোয়া প্রদুষণ নিয়ন্ত্রণ প্রমাণ পত্র কী?
উত্তরঃ যানবাহন আইন অনুসারে গাড়ীর প্রথম পঞ্জিয়ন তারিখের থেকে একবছর সম্পূর্ণ হলে প্রত্যেক গাড়িকেই ৬ মাস পর পর অনুমোদিত কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা করিয়ে প্রদুষণ নিয়ন্ত্রণ প্রমাণ পত্র সংগ্রহ করতে হয়। অন্যথায় এটি দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য করা হবে।
প্রশ্ন ৮। দুই চাকা বাহনের চালক এবং আরোহীর শিরস্ত্রাণ (হেলমেট) পরিধান করা উচিত কেন?
উত্তরঃ যানবাহন আইন ১৯৮৮ এর ১২৯ ধারা অনুযায়ী দু ‘ চাকাযুক্ত যানবাহনের চালক এবং আরোহীর জন্য হেলমেট পড়া বাধ্যতামূলক। কারণ হেলমেট পরিধান চালক এবং আরোহীর মৃত্যু ও মাথার গুরুতর আঘাতের হাত থেকে যথাক্রমে ৪০ শতাংশ এবং ৭০ শতাংশ সুরক্ষা প্রদান করে। এই হেলমেটের মান ‘ ব্যুরো অফ ইণ্ডিয়ান ষ্ট্যাণ্ডার্ড ‘ এর নির্ধারিত মান সম্পন্ন হওয়া জরুরী।
প্রশ্ন ৯। বাহনের ভিতর সিটবেল্ট পরিধান করার উদ্দেশ্যে কী?
উত্তরঃ পথচিহ্নগুলি তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে-
১। বাধ্যতামূলক চিহ্ন।
২। সতর্কীকরণ চিহ্ন। এবং
৩। বিজ্ঞপ্তি বা সুচনাত্মক চিহ্ন।
প্রশ্ন ১০। কোন কোন অপরাধে কোন চালাকেক স্কুল বাস চালানোর জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত করা হবে।
উত্তরঃ নীচে উল্লেখিত অপরাধের জন্য কোনো চালক দুবারের বেশি অভিযুক্ত হলে তাকে স্কুল বাস চালানোর জন্য অবিবেচিত করা হয়।
১। লাল লাইট জ্বলতে থাকা সত্ত্বেও পথ সংযোগ স্থল অতিক্রম করলে।
২। নিষেধাজ্ঞা থাকা জায়গায় পার্কিং করলে।
৩। নীতি বিরুদ্ধেভাবে অন্য গাড়িকে অতিক্রম করলে।
৪। কর্তৃত্বহীন ব্যক্তিকে গাড়ী চালানোর অনুমতি দিলে। এবং
৫। পথ সংযোগ স্থলে গাড়ী দাড় করানোর সময় রাস্তায় একে Stopline চিহ্ন অতিক্রম করলে।
তাছাড়া কোনো স্কুল বাস চালক অত্যাধিক বেগে বা সুরাযুক্ত হয়ে বিপদজ্জনকভাবে গাড়ী চালানোর অপরাধে একবার অভিযুক্ত হলেই স্কুল বাস চালানোর যোগ্যতা হারাবে।
প্রশ্ন ১১। মোবাইল ফোনে কথা বলে গাড়ী চালানোর ক্ষেত্রে কী নিষেধাজ্ঞা বলবৎ করা আছে?
উত্তরঃ কোনো অবস্থাতেই গাড়ী চালানোর সময় মোবাইল ফোনে কথা বলা উচিত নয়। এই ধরনের আচরণের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা আছে। এই ধরনের পারাধে ধরা পড়লে জরিমানা থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল করা পর্যন্ত যান বাহন আইনে বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ১২। সতর্কতামূলক পথচিহ্ন কী? চার প্রকারের সতর্কতামূলক পথচিহ্নের নাম লেখো।
উত্তরঃ যে সকল পথচিহ্ন চালককে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেয় তাদের সতর্কতামূলক পথচিহ্ন বলে। চার প্রকার সতর্কতামূলক পথচিহ্নের নাম হল –
১। রাস্তা ডানদিকে বাঁকা।
২। রাস্তা বাঁদিকে বাঁকা।
৩। খাড়াই রাস্তা। এবং
৪। ঢালু অবরোহন।
প্রশ্ন ১৩। সংজ্ঞা এবং পার্থক্য লেখো: আন্তগাথনিমূলক কারক এবং যান্ত্রিক কারক।
উত্তরঃ আন্তগাথনিমূলক কারক: পথ দুর্ঘটনার একটি অন্যতম কারন। ক্ষতি গ্রন্থ অসমান রাস্তা, নির্মাণে প্রযুক্তিগত ক্রটি ইত্যাদি হলো আন্তগাথনিমূলক কারক।
যান্ত্রিক কারক: চলমান গাড়িতে হঠাৎ কোনো যান্ত্রিক গোলমাল, গাড়ীর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাব, পুরোনো বা বিকল যন্ত্রাংশের ব্যবহার ইত্যাদির ফলে পথ দুর্ঘটনা হতে দেখা যায়। এ ধরনের কারক পথ দুর্ঘটনার যান্ত্রিক কারক।
প্রশ্ন ১৪। সংজ্ঞা এবং পার্থক্য লেখো: রোড মার্কিং এবং জেব্রা ক্রসিং।
উত্তরঃ রোড মার্কিং: পথ সুরক্ষা ব্যবস্থার অন্যতম উপাদান। সুষ্ঠভাবে পথ চলাচল ব্যবস্থা অক্ষুণ্ন রাখার জন্য পথে বিভিন্ন প্রকারের রেখাংকন করা হয়। মুখ্য রাস্তায় ঢোকা বা এতে পথচারী এবং গাড়ী চালকদের পথের ওপর দিয়ে চলাচল করতে যথেষ্ট সুবিধা হয়।
জেব্রা ক্রসিং: পথচারীদের রাস্তা পার হওয়ার জন্য রাস্তার কিছু অংশে জেব্রার পিঠের মতো সাদাকালো রেখা আঁকা থাকে।এই রেখাতে পথচারী রাস্তা পার হতে থাকলে গাড়ী থামিয়ে পারাপার সম্পূর্ন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
প্রশ্ন ১৫। সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও। আন্তর্জতিক ড্রাইভিং পার্মিট।
উত্তরঃ কোনো ভারতীয় নাগরিক বিদেশে গাড়ী চালাতে হলে আন্তর্জতিক ড্রাইভিং পার্মিট ( International Driving Permit) প্রদানের ব্যবস্থা যানবাহন আইনে সন্নিবিষ্ট আছে। এই পার্মিট এক বছরের জন্য দেওয়া হয়ে থাকে। নীচে দেওয়া নথিপত্রসহ নির্ধারিত আবেদন ফর্মে আবেদন করতে হয়।
১। ভারতীয় ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রতিলিপি।
২। পাসপোর্ট ও ভিসার প্রতিলিপি ।
৩। চালকের সু – স্বাস্থ্যের প্রমাণ।
৪। তিন কপি ফটো। এবং
৫। নির্ধারিত মাসুল।
প্রশ্ন ১৬। সংজ্ঞা এবং পার্থক্য লেখো : পথ রেখাঙ্কন এবং জেব্রা ক্রসিং।
উত্তরঃ পথ রেখাঙ্কন: পথের উপর অঙ্কিত থাকা বিভিন্ন ডিজাইনের রেখাকে পথ রেখাঙ্কন ( Road Marking) বলে। এই পথ রেখাঙ্কনের অর্থ কেবল গাড়ীর চালক নয়, পথচারী বা পথ ব্যবহারকারীকেও জানতে হবে। পথের উপর নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে সুসংহতভাবে গাড়ী চলাচলের জন্য এই রেখাঙ্কন থাকে। গোলাকার সংযোগ স্থল (Roundabout or Rotary), জেব্রা ক্রসিং, সাদাস্তব্ধ রেখা, সাদা বিভাজক রেখা, হলুদ বিভাজক রেখা এসব পথ রেখাঙ্কন।
জেব্রা ক্রসিং: পথচারীদের রাস্তা পার হওয়ার জন্য রাস্তার কিছু অংশে জেব্রার পিঠের মতো সাদাকালো রেখা আঁকা থাকে।এই রেখাতে পথচারী রাস্তা পার হতে থাকলে গাড়ী থামিয়ে পারাপার সম্পূর্ন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
পার্থক্য: গাড়ী চালক রেখাঙ্কনের অর্থ অনুযায়ী গাড়ী চালনা করে আর পথচারী জেব্রা ক্রসিং দিয়ে রাস্তা পার হয়।
দীর্ঘ উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তরঃ
প্রশ্ন ১। ভারতে ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী পথ দুর্ঘটনার তথ্য প্রকাশ করো।
উত্তরঃ ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী –
১। আমাদের দেশে ২০১৪ সনে সংঘটিত ৪,৫০,৮৯৮ টি পথ দুর্ঘটনায় ১,৪১,৫২৬ জনের মৃত্যু হয় এবং ৪,৭৭,৭৩১ জন গুরুতর আঘাত প্রাপ্ত হন।
২। দেশে প্রতি ঘণ্টায় ৫১ টি পথ দুর্ঘটনা ঘটে এবং ১৬ জনের প্রাণহানি হয়। অর্থাৎ প্রতি চার মিনিটে একজন পথ দূর্ঘটানায় প্রাণ হারায়।
৩। পথ দুর্ঘটনার ২৭.৫ শতাংশ রাষ্ট্রীয় সড়কে এবং ২৫.৩ শতাংশ রাজ্যিক সড়কে সংঘটিত হয়।
৪। ৩৬.৮ শতাংশ পথ দূর্ঘটনা তীব্র গতিতে গাড়ি চালানোর ফলে ঘটে থাকে।
৫। ৩২ শতাংশ দূর্ঘটনা খারাপ আবহাওয়ার ফলে ঘটে। এবং
৬। দেশে সংঘটিত পথ দুর্ঘটনার ৫৪.৭ শতাংশ গ্রামাঞ্চলে এবং ৪৫.৩ শতাংশ নগর অঞ্চলে সংঘটিত হয়।
প্রশ্ন ২। স্কুল বাসের চলাচলের জন্য কী কী আইন পাযোজ্য করা হয়েছে?
উত্তরঃ স্কুল বাসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য পাঁচটি নিয়ম হল –
১। স্কুল বাসের চালকের ৫ বৎসর ভারী যানবাহন চালানোর অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন।
২। কোন স্কুলবাস চালককে ইউনিফর্ম পরিধান করতে হবে এবং বাসের সামনে স্কুল কর্তব্যরত লেখা থাকতে হবে।
৩। কোনো স্কুল বাস চালক অত্যাধিক বেগে সুরাযুক্ত হয়ে বিপদজ্জনক গাড়ী চালানোর অপরাধে একবার অভিযুক্ত হলে স্কুল বাস চালানোর যোগ্যতা হারাবে।
৪। স্কুল বাসের গতিবেগ অনুর্দ্ধ ৪৯ কি: মি: প্রতি ঘন্টা হতে হবে এবং তা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বাসে গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্র থাকা প্রয়োজন।
৫। শিক্ষিত লাইসেন্সধারী কণ্ডাক্টর থাকা বাধ্যতামূলক ।
৬। স্কুল বাস চালককে ইউনিফর্ম পরিধান করতে হবে এবং বাসের সামনে স্কুল কর্তব্যরত লেখা থাকতে হবে।
৭। স্কুল বাসে দরজা বন্ধ করার ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। এবং
৮। উচ্চতম ন্যায়ালয়ের নির্দেশমত স্কুল বাসে অনুমোদিত আসন সংখ্যার ১.৫ গুন ছাত্র ছাত্রী উঠানো যাবে অর্থাৎ ৩০ জনের আসন যুক্ত বাসে সর্বোচ্চ ৪৫ জন ছাত্র ছাত্রী থাকতে পারবে।
প্রশ্ন ৩। গাড়ী চালানোর ক্ষেত্রে সুরক্ষার জন্য কী কী নিয়ম মেনে চলতে হয়?
উত্তরঃ গাড়ী চালানোর ক্ষেত্রে সুরক্ষার জন্য নিয়মগুলো হল –
১। গাড়ী যথা সম্ভব রাস্তার বাঁদিকে ঘেঁষে চলানো এবং বিপরীত দিকের থেকে আসা যান বাহনকে নিজের ডানদিকে দিয়ে অতিক্রম করতে দেওয়া উচিত।
২। বাঁদিকে গাড়ী ঘোরানোর সময় যথা সম্ভব বাদিক ঘেঁষে নতুন রাস্তায় উঠতে হবে। ডানদিকে ঘোরানোর সময় মাঝামাঝি গিয়ে নতুন রাস্তাটির বাঁদিক ঘেঁষে প্রবেশ করতে হবে।
৩। একদিকে চলতে থাকা গাড়িকে ডানদিক দিয়ে অতিক্রম করতে হবে।
৪। গাড়ী চালানোর সময় পিছন দিকের দৃশ্য আয়নায় দেখে প্রয়োজন সাপেক্ষে হাতের সাহায্যে সংকেত দিতে হবে।
৫। ‘ ওয়ান ওয়ে ‘ লেখা রাস্তায় কখনোই উল্টো দিক থেকে গাড়ী চালানো উচিত নয়।
৬। রাস্তায় চলাচল করার সময় দুটি গাড়ীর মধ্যে ব্যবধান থাকা প্রয়োজন যাতে একটি গাড়ী হঠাৎ থামলে পেছনের গাড়ী ধাক্কা না মারে।
৭। পাহাড়ে উঠানামার সময় উপরদিকে উঠা গাড়ীটিক অগ্রাধিকার দিতে হয়।
৮। গাড়িতে ইন্ধন ছাড়া অন্য কোনো দাহ্য পদার্থ থাকা অনুচিত।
৯। মাদক দ্রব্য সেবন করে গাড়ী চালানো নিষেধ। এবং
১০। গাড়ী চালানোর সময় কখনোই মোবাইল কথা বলা নিষেধ।
প্রশ্ন ৪। পথচারীদের কী কী সুরক্ষাবিধি মেনে চলতে হয়?
উত্তরঃ পথচারীদের সুরক্ষাবিধি অথবা রাস্তার হাঁটার সময় পালন করা। কয়েকটি নিরাপত্তা বিধানসমুহ হল –
১। রাস্তা পার হওয়ার সময় বাঁদিক বাঁদিক এবং ডানদিক লক্ষ্য করা উচিত।
২। হাঁটার সময় যতদূর সম্ভব ফুটপাত ব্যবহার করা উচিত।
৩। রাস্তায় চলতে সবসময় বাঁদিকে হাটা উচিত।
৪। ফুটপাতে চলতে কোনো গর্ত আছে কি না তা দেখে চলা প্রয়োজন।
৫। থেমে থাকা গাড়ীর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় অন্য গাড়ী আসছে কি না তা দেখে নেওয়া প্রয়োজন।
৬। প্রাত: ভ্রমণ করার সময় পেছনে থেকে আসা গাড়ী থেকে সাবধান থাকা প্রয়োজন।
৭। রাতে রাস্তায় চলাচল করার সময় কালো রঙের পোশাক পরা অনুচিত।
প্রশ্ন ৫। বাসে ভ্রমণ করার সময় যাত্রীদের কী কী সুরক্ষা বিধি মেনে চলা উচিত?
উত্তরঃ বাসে ভ্রমণ করার সময় যাত্রীদের নীচের সুরক্ষা বিধিগুলো মেনে চলা উচিত।
১। বেশি সংখ্যক যাত্রী থাকলে লাইন ধরে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে বাসে উঠা উচিত।
২। বাসে উঠার সময় হাতল ধরে উঠা উচিত এবং বাসের পাদানিতে দাড়িয়ে যাত্রা করা অনুচিত।
৩। চলন্ত বাস থেকে বাইরে থু থু ফেলা অনুচিত।
৪। গাড়ীর ছাদে বসে যাত্রা করা অথবা হাত বা মাথা বাইরে রেখে যাত্রা করা বিপদজ্জনক ।
৫। বাসের ভিতর ধূমপান বা মদ্য আইন বিরুদ্ধ।
৬। গাড়ী চালানোর সময় চালকের সঙ্গে কথা বলে মন সংযোগ নষ্ট করা উচিত নয়।
৭। চলন্ত গাড়ী থেকে লাফিয়ে নামা বিপদজ্জনক।
প্রশ্ন ৬। বাহন চালকের অনুজ্ঞা পত্র কী? চালকের অনুজ্ঞা পত্র প্রাপ্তির যোগ্যতার জন্য থাকা নিয়মসমুহ ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ কতৃত্বযুক্ত প্রাধিকারীর জারি করা যে অনুমতি পত্র ব্যবহার করে নির্দিষ্ট শ্রেণীর গাড়ী চালানো যায়, তাকে ড্রাইভিং লাইসেন্সের বলে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার আগে প্রশিক্ষণ প্রার্থীর লাইসেন্স নিয়ে গাড়ী চালাতে শেখা প্রয়োজন। এর পরবর্তী পর্যায়ের মূল লাইসেন্স প্রদান করা হয়।১৮ বছর বয়সের নিচে ‘ লার্নর্স লাইসেন্স ‘ দেওয়া হয় না। অবশ্য ১৬ থেকে ১৮ বছর বয়সের ব্যক্তিরা পিতা মাতা বা অভিভাবকের অনুমতি সূচক স্বাক্ষর সহ আবেদন পত্র দ্বারা গিয়ার বিহীন দু চাকার বাহন চালানোর জন্য আবেদন করতে পারেন। এর জন্য ট্রাফিক সংকেত, পথচিহ্ন এবং পথ নিয়ম সমূহের জ্ঞান যাচাই করে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া প্রয়োজন।
বিষয় | সূচী-পত্ৰ |
অধ্যায় – ১ | পরিবেশ বিষয়ে মৌলিক ধারণা |
অধ্যায় – ২ | বাস্তব্যবিদ্যা সংক্রান্ত ধারণা |
অধ্যায় – ৩ | জৈব বৈচিত্র্য এবং তার সংরক্ষন |
অধ্যায় – ৪ | প্রাকৃতিক সম্পদ |
অধ্যায় – ৫ | পরিবেশ প্রদুষণ |
অধ্যায় – ৬ | সামাজিক বিষয় এবং পরিবেশ |
অধ্যায় – ৭ | দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা |
অধ্যায় – ৮ | পথ সুরক্ষা |
প্রশ্ন ৭। ভারত বর্ষের প্রধান যানবাহন আইনগুলো কী কী?
উত্তরঃ ভারত বর্ষের প্রধান যানবাহন আইনগুলো হল –
১। মোটর ভেহিকলস অ্যাক্ট ১৯৮৮
২। সেন্ট্রাল মোটর ভেহিকলস অ্যাক্ট ১৯৮৯
৩। অসম মোটর ভেহিকলস অ্যাক্ট ২০০৩
৪। অসম মোটর ভেহিকলস ট্রাক্সেশন অ্যাক্ট ১৯৩৬
৫। অসম মোটর ভেহিকলস ট্রাক্সেশন রুলস ১৯৩৬
প্রশ্ন ৮। পথ চিহ্নের বিষয়ে সংক্ষেপে লেখো।
উত্তরঃ পথের পাশে থাকা চিহ্নকে পথচিহ্ন বলে। এই চিহ্নে অর্থ গাড়ীর চালক, পথচারী ছাড়াও প্রত্যেক ব্যবহারকারীর জানা প্রয়োজন। ১৯৪৭ সালে সুরক্ষার বিষয়টি United Nations Economics Commission of Europe (UNECE) এর মুখ্য উদ্দেশ্য তালিকায় স্থান দিয়ে সে সম্পর্কে চিন্তা ভাবনা ও পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য কর্মী বাহিনী গঠন করা হয়।
১৯৪৯ সনের ১৯ সেপ্টেম্বর তারিখে জেনিভায় UNECE এর অধীনে অনুষ্ঠিত কর্ম পদ্ধতি সম্মেলনে পথ সংকেত ও চিহ্নের উপর একটি দস্তাবেজ গ্রহন করা হয় এবং ২০ ডিসেম্বর ১৯৫৩ সনে এটি বলবৎ করা হয়। অংশীদার ভারতবর্ষ এর ।এই সম্মেলনে স্বাক্ষরকারী সব দেশেই এই ধরনের পথ চিহ্নের ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। ১৯৬৮ সনের ৮ নভেম্বর ভিয়েনায় হওয়া সম্মেলনে এই পথ চিহ্ন সমূহের উপর বিস্তৃত আলোচনার পর কিছু সংশোধনী ব্যবহারের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। ভারত বর্ষে ১৯৮৮ সনের যানবাহন বিধিতে এই পথ চিহ্নগুলি সন্নিবিষ্ট করা আছে।
এই পথ চিহ্নগুলি তিন ধরনের-
১। বাধ্যতামূলক।
২। সতর্কীকরণ। এবং
৩। বিজ্ঞপ্তি বা সুচনাত্মক চিহ্ন।
বাধ্যতামূলক পথচিহ্ন
সাধারণত বাধ্যতামূলক চিহ্ন গোলাকৃতির হয়।অবশ্য দুটি চিহ্ন যথাক্রমে অষ্টভুজ এবং ত্রিভুজ আকৃতির। এই চিহ্ন বেশির ভাগ সময়েই লাল যদিও কয়েকটি চিহ্নের রং নীল। এই চিহ্নের নির্দেশনা না মানলে দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হয়।
বাধ্যতামূলক পথচিহ্ন
সাধারণত বাধ্যতামূলক চিহ্ন গোলাকৃতির হয়।অবশ্য দুটি চিহ্ন যথাক্রমে অষ্টভুজ এবং ত্রিভুজ আকৃতির। এই চিহ্ন বেশির ভাগ সময়েই লাল যদিও কয়েকটি চিহ্নের রং নীল। এই চিহ্নের নির্দেশনা না মানলে দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হয়।
সূচনামূলক পথচিহ্ন
চতুর্ভুজ আকৃতির পথচিহ্নগুলি পথে থাকা সুবিধা সমূহের সূচনা দেয়। সাধারণত এই চিহ্নগুলি নীল রঙের হয়।
জেব্রা ক্রসিং ( Zebra Crossing): পথচারীদের রাস্তা পার হওয়ার জন্য রাস্তার কিছু আশে পিঠের মত সাদাকালো রেখা আঁকা থাকে।এই রেখাতে পথচারী রাস্তা পার হতে থাকলে গাড়ী থামিয়ে পারাপার সম্পূর্ন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
We Hope the given একাদশ শ্রেণীর পরিবেশ শিক্ষা পাঠ্যক্রমের প্রশ্ন ও উত্তর will help you. If you Have any Regarding, Class 11 Environmental Studies Question and Answer in Bengali, drop a comment below and We will get back to you at the earliest.
Hi! I’m Ankit Roy, a full time blogger, digital marketer and Founder of Roy Library. I shall provide you all kinds of study materials, including Notes, Suggestions, Biographies and everything you need.